ফেসবুকে স্যারের ভিডিও দেখে গ্রুপে যুক্ত হয়ে গুরে দারিয়েছি।
(জীবনের গল্প )_______
🙏সবাইকে গল্পটা পড়ার অনুরোধ রইলো🥰
🤲(বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম)🤲
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওবারাকাতহু।
✍️প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের সৃষ্টিকর্তা মহান রব্বুল আলামীনের প্রতি যিনি আমাকে এখনো পর্যন্ত সুস্থ ও ভালো রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
✍️তারপরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার মা ও বাবার প্রতি।তারা ব্যতীত হয়তো আমি এই পৃথিবীতে আসতাম না। তারা আমাকে পরম যত্ন করে ও ভালবাসা দিয়ে বড় করেছেন। মা বাবা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ।
✍️আমি আরো ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রাণপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম "নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, স্বপ্নদ্রষ্টা একজন মানুষ, তরুণ প্রজন্মের আইডল ও আইকন,লাখো বেকার যুবক-যুবতীদের হৃদয়ে আলো প্রজ্জ্বলনকারী,হতাশাগ্রস্থদের আশার আলো প্রদানকারী,প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি।
🌸তার মাধ্যমে নিজেকে গঠন করার ও উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নটা খুব বড়ো করে দেখছি। প্রিয় স্যারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা।❤️
🌸স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন,শুরু করুন,এবং লেগে থাকুন,সফলতা আসবে ইনশাল্লাহ ।❤️
👉( জীবনের মূল গল্প:)
✍️জীবন মানেই সুখ দুঃখ উত্থান পতন থাকবেই কারো কম কারো বেশী এটা নিয়ে একটা জীবনের গল্প।
আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান আমার বাবা একজন ব্যবসায়ী ছিলেন।
আমরা দুই ভাই তিন বোন। বড় ভাইয়া এসএসসি পাশ করার পরেই বিদেশে পাড়ি জমান। বড় ভাইয়া খুবই নম্র, ভদ্র ও ভালো মানুষ এবং মিষ্টি হাসির অধিকারী। তাই ছোট থেকেই হাল ধরেছে সংসারের তাই সে লেখাপড়া বেশি একটা করতে পারেনি।
ছোট ভাইয়া ও নবম শ্রেণীর ছাত্র থাকা অবস্থায় বিদেশের মাটিতে পাড়ি দেন। ছোট ভাইয়া ছিল খুবই চঞ্চল আর দুরন্ত।তার লেখাপড়ায় মনোযোগ ছিল না একদমই।তাই সে ও লেখাপড়া কন্টিনিউ করেননি। এজন্য ছোট ভাইয়া সবার কাছেই কম বেশি শাসনে ছিল।
🌿আমার দুই ভাই এর পর আমার বাবা মা এর তৃতীয় সন্তান আমি।
তাই আমি সকলের কাছেই ছিলাম বেশ আদরের ও সকলের চোখের মনি কারন দুই ভাইয়ের পরে আমার দুনিয়াতে আসা।ভাইয়ারা যেহেতু খুব একটা পড়াশুনা করতে পারেনি তাই আমাকে পড়াশুনা করানোর ইচ্ছে ছিল সকলেরই।
🌸প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে নিজের বলার মত একটা গল্প থাকা দরকার।
🏫আমার স্কুল জীবন✍🏻:
🌿আমি যখন স্কুলে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হই তখন আমার ৫ বছর।
আমি ছিলাম আমার ফ্যামিলির সবার চোখের মণি🥰।ফ্যামিলির সবাই আমাকে অনেক ভালোবাসতো এবং আদর করত। এভাবে বেশ ভালোই কাটছিল আমার স্কুল জীবন।ছোট থেকেই ভালো স্টুডেন্ট ছিলাম।
তাই খুব গর্ব করতেন সবাই। এবং পাশাপাশি কোরআন এর শিক্ষা ও গ্রহণ করতে থাকি এবং কোরআন খতম করি।
🌿তারপর যখন তৃতীয় শ্রেণীতে তৃতীয় স্থান অর্জন করি তখন আমাদের স্কুল থেকে পুরস্কার অর্জন করি। এটাই ছিল আমার স্কুল জীবনের প্রথম পুরস্কার। এরপর থেকে সকলের কাছে ভালো ছাত্রী হিসেবে আমার পরিচয় আরো গাঢ় হয়ে গিয়েছিল।
🌿কখনো এক গ্লাস পানিও ঢেলে খেতে হয়নি। কেননা আমার মা ছিলেন সর্ব গুনে অনন্যা এবং খুবই ভালো একজন গৃহিণী। তিনি একাই ঘরের সব কাজ করতেন। মেয়েরা যেহেতু বাবার খুব আদরের ছিলাম তাই আমাদের তিন বোনকে কখনোই কোনো কাজ করতে হয়নি।
বরাবরই যেমন ভালো রেজাল্ট ছিলো আমার তেমনি আমি বেশ চঞ্চল ও ছিলাম। স্কুলের টিচাররাও আমাকে খুব পছন্দ করতেন এবং ভালোবাসতেন। এমনকি আমি প্রতি শ্রেণীতেই ক্যাপ্টেন এর দায়িত্ব পালন করতাম। এছাড়া টিচাররা ভালোবেসে আমাকে দিয়ে ক্লাসে রেগুলার রিডিং পড়াতেন। আমার পড়ানো শুনে যে কেউ অনায়াসে বুঝে যেত এটা আমি। এরপর ক্লাস শেষে টিফিন পিরিয়ডে যখন বের হতাম আশে পাশের ক্লাসের সকলেই আমার রিডিং পড়া শুনে অনেক প্রশংসা করতেন।
🌿স্কুলে যখন রমজান মাসের ও ঈদের ছুটি পেতাম তখন ফুপু আর খালামনিরা ব্যস্ত হয়ে পড়তো আমাদের ঢাকায় আনার জন্য যেহেতু তারা ঢাকা থাকতো।
ছোটবেলা থেকেই আমি অনেকবার ঢাকাতেই ঈদ করেছি। গ্রাম থেকে আসার আগে আমার বাবা আমাকে ঈদের জামা কাপড় কিনে দিতেন। আবার ঢাকা আসার পর ফুপু ও খালামনিরা ও অনেক শপিং করে দিতেন। ছোট বেলার ঈদ গুলোই অনেক বেশি ভালো কেটেছে।
🌿_আমি ছোট থেকেই ভাইয়া দের জামাকাপড় পরতাম। অনেক সময় ভাইয়া দের জামাকাপড় পরেই সমবয়সীদের সাথে ঘুরতাম
এবং অনেক আনন্দ করতাম সবাই মিলে। মাঝে মাঝে মা কোন নতুন শাড়ি কিনলে সেই শাড়ি পরে বান্ধবীরা মিলে ঘুরতে যেতাম। আমার নানা বাড়ি ও দাদা বাড়ি এক বাড়িতে হওয়ায় আমি বেশির ভাগ সময় আমার নানা বাড়িতেই ছোট খালামনির সাথে থাকতাম।
এরকম করে আমার জীবনটা বেশ সুন্দরই কাটছিল।
🌿এরপর আমি যখন বালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষা দেই পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর পরই আমার একমাত্র কাকা ও কাকার বন্ধু মিলে আমার বিয়ের জন্য আমার বাবার কাছে প্রস্তাব নিয়ে আসেন। কিন্তু বাবা কিছুতেই রাজি ছিলেন না। এরপর তাদের প্রতিদিনের জোরাজুরিতে এক পর্যায়ে রাজি হয়ে যান। এমনকি আমার পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই তারা ছেলেপক্ষকে নিয়ে আমাদের বাড়ীতে আসেন এবং আমাকে দেখেই পছন্দ করে আংটি পরানোর দিন তারিখ ঠিক করে ফেলেন।
তার কিছুদিন পরই ধুমধাম করে আংটি পরানোর অনুষ্ঠান হয়।অথচ আমি নিজেই জানতাম না এত কিছু হয়ে যাবে।
এক কথায় আমার অমতেই সবকিছু হয়। বাবা মায়ের কথা ভেবে তখন আর কিছুই বলি নাই। কিন্তু পরে মাকে অনেকবার বুঝানোর চেষ্টা করেছি যে আমি আমার পড়াশুনা চালিয়ে যেতে চাই।এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে চাই না। কিন্তু আমার মায়ের কিছু করার ছিল না মা অনেকবার আমার বাবাকে বুঝানোর চেষ্টা করেছেন কিন্ত কোন কাজ হয়নি। কেননা আমার বাবার কথাই ছিল শেষ কথা। সে যা বলতো তাই করতো।আর আমার বাবার মাথাটা খেয়েছিল আমার কাকা ও কাকার বন্ধু।বলে রাখা ভালো আমার কাকার বন্ধু আমার এক চাচাতো ভাই,তারা সমবয়সী হওয়ায় তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কটাই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে। সেই সুবাদেই মূলত আমার সেই চাচাতো ভাই তার শালার (স্ত্রীর ছোট ভাইয়ের) সাথে আমার বিয়ে ঠিক করেন এবং আমার কাকার সাথে মিলে আমার বাবাকে রাজি করান।এরপর বেশ ধুমধাম করেই বিয়ে হয় আমার।
_আর বিয়ের পর যখন আমি শশুড় বাড়ি আসি তার কিছুদিন পর থেকেই দেখতে পেলাম বাড়ির বৌ আর মেয়েদের মধ্যে পার্থক্য।
🌿তারা কখনোই বাড়ির বৌদের যথাযথ সম্মান দিত না।তাদের সাথে আমাদের একটা ব্যবধান ছিল এছাড়াও বিয়ের শুরুতে আমার বাবাকে বলেছিলেন যে ছেলের নিজের ব্যবসা আছে, ঢাকায় নিজের বাড়ি আছে এবং আরো অনেক কিছু।
কিন্তু বিয়ের পর এসে দেখি এসবই মিথ্যা। ছেলের কেবল লোক দেখানো একটা ব্যবসা ছিল।আর ঢাকায় বাড়ি আছে ঠিকই কিন্তু যা ছিল তাদের যৌথ।সবাইকে বলবো মিথ্যে বলে যেন কোন মেয়ের জীবন নষ্ট না করে।মিথ্যা দিয়ে শুরু কখনোই ভাল হয় না।
🌿***(বলে রাখা ভালো যে সবাই চায় তার মেয়ে সুখে থাকুক তাই সবাই কম বেশি টাকা পয়সা এবং একটি ভাল ছেলে দেখেই মেয়ের বিয়ে দেয়। হয়ত আমার বাবা ও চেয়েছিলেন আমি ভালো থাকি।) এছাড়াও আমার স্বামীর সাথে আমার বয়সের পার্থক্য ও অনেক বেশি। তাই আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা কখনোই ভালো ছিল না। আর সে তার মা বোনদের অনুগত হওয়ায় বরাবরই ঘরের বৌ কে কোনো সম্মান দিত না।মা বোনের কথা মতই সব কিছু করত।এরপরে ও মা বাবার সম্মানের কথা ভেবে অনেক চেষ্টা করেছি তাদের সাথে মানিয়ে নিতে। যেহেতু আমার খুব কম বয়সে বিয়ে হয় তাই তখন কিছু বুঝে উঠার আগেই আমার প্রথম সন্তান আসার খবর জানতে পারি।(বিয়ের দুই মাসের মধ্যে)
তারপর আমি কিছুটা অসুস্থ হয়ে পরি। তারপর ও যতটুকু সম্ভব আমি সংসারের সকলের মন জুগিয়ে চলার চেষ্টা করেছি। উল্লেখ্য যে আমার স্বামীরা ছিলেন ছয় ভাই পাঁচ বোন। বয়সে সবাই ই আমার থেকে অনেক বেশি বড় ছিলেন।
আমার স্বামী ছিলেন ভাই বোনদের মধ্যে দশম (বাড়ির ছোটছেলে)। এরপর মেনে নিতে নিতে আর মানিয়ে নিতে নিতেই আলহামদুলিল্লাহ তিন কন্যার মা হই। এর মধ্যে অনেক কিছুই ঘটে গিয়েছে আমার জীবনে।
🌿যেহেতু আমার স্বামী তেমন কর্মঠ ছিল না তাই আমাকে অনেকটা কষ্ট করেই এতটা পথ অতিক্রম করতে হয়েছে। তবুও আমি কখনো কাউকে বুঝতে দিতাম না।আমি সবসময় চেষ্টা করতাম সবকিছু গুছিয়ে পরিপাটি রেখে চলার। কাউকে কখনো বুঝতে না দেওয়াটা ছিল আমার আরেকটা ভুল।সব মেয়েরাই মনে করে হয়তো একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। আমিও তার ব্যতিক্রম নই। আমিও ভেবেছিলাম হয়তো আমাদের ভালো দিন আসবে। কিন্তু আমি ভুল ছিলাম। এমনকি আমার যা কিছু ছিল সবটুকু দিয়ে আমি চেষ্টা করেছিলাম যেন আমার স্বামী প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু তা তো হলোই না উল্টো আমার যা কিছু ছিল সবটুকুই এক সময় দেখি শেষ। তখন আমি ডিপ্রেশনে চলে যাই এবং অসুস্থ হয়ে পরি।এরপর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠি আলহামদুলিল্লাহ।
বর্তমানে সে কর্মহীন যার কারনে একটু কষ্ট হচ্ছে। ঢাকাতে বাড়ি থাকায় সেখান থেকে কিছু ভাড়া পায় এবং এটা দিয়েই সংসার ও বাচ্চাদের লেখাপড়া চলছে।
💼(কেনো উদ্যোক্তা হতে চেয়েছি)💼
_এর মধ্যে আমার সাথে এমন আরো অনেক কিছু ঘটে গিয়েছে যা আসলে লিখে প্রকাশ করার মত না।
তাদের পরিবারের কিছু লোকজন এখনো আমার সাথে খারাপ আচরণ করে, কিছু সদস্য ভালো ও আছে যারা আমাকে সাপোর্ট করে। তবে আমি সবচেয়ে বেশি সাপোর্ট পেয়েছি আমার বাবার বাড়ির সবার কাছ থেকে। আমি এখন আমার বাচ্চাদের ভবিষ্যত এর কথা চিন্তা করে এই উদ্যোক্তা জীবন শুরু করেছি।যেন আমি তাদের পাশে ঢাল হয়ে দাঁড়াতে পারি।এছাড়া আমি চাই আমার নিজের একটা পরিচয় হোক। সেই থেকে আমার উদ্যোক্তা জীবনের পথচলা শুরু হয়। আর আজ প্রায় দুই বছর হতে চলল আমার এই নতুন জীবনের।
📜আমি কীভাবে নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশনের সদস্য হলাম:
হঠাৎই একদিন ফেসবুক স্ক্রল করতে করতে আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর একটি ভিডিও আমার চোখে পড়ে।ভিডিওটিতে স্যার বলেছিলেন "বৃষ্টি সবার জন্য
পড়ে;ভিজে কেউ কেউ।" স্যার এর এই কথাটা তখনই আমার মনে গেঁথে যায়। সেই ভিডিওর সূত্র ধরেই এই প্লাটফর্মের ২১ তম ব্যাচে রেজিস্ট্রেশন করে একজন গর্বিত সদস্য হিসেবে যুক্ত হই। এরপর থেকে আমি নিয়মিত সেশন চর্চা শুরু করি এবং স্যার এর দেওয়া প্রতিটা শিক্ষা জীবনে কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।যা এখনো করে চলেছি, এবং সেই শিক্ষা নিয়ে আমার অনলাইন প্রতিষ্ঠানটিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।
আলহামদুলিল্লাহ ধীরে ধীরে আমার প্রতিষ্ঠানটি বড় হচ্ছে। আমি সকলের কাছে দোয়া চাই যেন আমি একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারি এবং আমার প্রতিষ্ঠানটি আরো বড় করে তুলতে পারি। আপনারা সবাই ভালোবেসে আমার পাশে থাকবেন।
🌸আমার স্বপ্ন:
আসলে মেয়েদের কোন বাড়ি হয় না।তাই আমার স্বপ্ন যদি বেঁচে থাকি সবার আগে নিজের একটা বাড়ি তৈরি করব। ইনশাআল্লাহ।হোক না সেটা ছোট। অন্তত কেউ কোনদিন বলতে পারবে না যে আমার বাড়ি থেকে বের হয়ে যাও।
🌸আমি বর্তমানে ভালোবেসে যুক্ত আছি ওয়ারী জোন এ।
ওয়ারী জোনের সকল দায়িত্বশীলগণ খুবই আন্তরিক, অমায়িক এবং সবাই খুবই ভালো মনের মানুষ। আমি ওয়ারী জোনে এসে সবার অনেক ভালোবাসা ও সাপোর্ট পেয়েছি এবং তাদের সকলের ভালোবাসা ও সাপোর্ট পেয়ে আমি অনেকটাই এগিয়ে যাচ্ছি। আলহামদুলিল্লাহ।
সকলের প্রতি আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ। সকলের জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা ও আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল।
🌸ধন্যবাদ সবাইকে আমার জীবনের গল্পটি মনযোগ সহকারে পড়ার জন্য। আমি আশা করি যে কেউ একজন হয়তো আমার এই গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ঘুরে দাঁড়াবে।ইনশাআল্লাহ একদিন আবার আমি আমার জীবনের সফলতার গল্প নিয়ে আসবো। ।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে --৯৬০
Date-০৩/০৯/২০২৩ইং
💟নাম : Sinthia Akter
💟 ব্যাচ নং:২১
💟রেজিস্ট্রেশন নং:১১৪১২৩
💟ভালোবেসে যুক্ত আছি:ওয়ারী জোন, ঢাকা
💟নিজ জেলা:মুন্সিগঞ্জ
💟বর্তমান:ঢাকা
💟কাজ করছি মেয়েদের সকল ধরনের পোষাক আইটেম নিয়ে।
আমার পেজে ভালোবেসে একবার ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইল
আমার পেজ:Tanmim's Gallery
💟পেজ লিংক: প্রথম কমেন্টে দেওয়া হয়েছে।❣