ইচ্ছা ছিলো অনেক টাকা ইনকাম করে সমাজে সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়াবো।
★বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম★
"আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ'
@@আমার জীবনের গল্পটা পড়ার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ রহিলো।@@
🔰 ✍️শুরুতে আমি শুকরিয়া আদায় করছি মহান রাব্বুল আলামিনের নিকট যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত ও প্রিয় নবী, বিশ্বনবী, আখেরি নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ)এর উম্মত বানিয়ে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। হাজারো, লক্ষ কোটি দরুদ ও সালাম প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উপর।
🔰 ✍️তার পর কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি আমার বাবা-মায়ের প্রতি যাদের অবদানে আমি এই দুনিয়ায় আলো বাতাস দেখেছি। অনেক আদর যত্ন করে খেয়ে না খেয়ে নির্ঘুম রাত কাটিয়ে ভালোবাসা দিয়ে আমাকে বড় করেছেন! মানুষ করেছেন, আমার সকল আবদার পূরন করেছেন। মা ও বাবার ঋণ কখনো শোধ করার মতো নয়। পৃথিবীতে কোন ছেলে মেয়ে কখনো শোধ করতে পারবেও না। সেই সাধ্যও আমার নেই।
🔰 ✍️কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছি আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব
ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর প্রতি অক্লান্ত পরিশ্রম ও সুচিন্তিত পরিকল্পনা করে সুন্দর একটা প্লাটফর্ম ও ভালো মানুষের পরিবার তৈরি করেছেন । যেখানে আমরা গর্বভরে বলতে পারি আমি একজন ভালো মানুষি চর্চা করছি।
যার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় আমরা একটা বিশাল পরিবার পেয়েছি আল হামদুলিল্লাহ।🤲
সময়ের শেষ্ঠ শিক্ষক লক্ষ্য তরুণ তরুণীর হ্নদয়ের স্পন্দন যার পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা পেয়েছি এই প্লাটফর্ম। যার শিক্ষা বুকে ধারন করে লক্ষ্য লক্ষ্য শিক্ষিত বেকার তরুণ তরুণীরাও সাহস করে বাস্তব জীবনের সফলতা ও ব্যর্থ্যতার গল্প অনায়াসে লিখছে। লক্ষ প্রবাসী দেশে যাওয়ার স্বপ্ন দেখছে।
চাকরি করবো না চাকরি দেবো এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে লক্ষ তরুন তরুনি যার অনুপ্রেরণা তিনি হলেন আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।
স্যার কে অন্তর থেকে স্যালুট জানাই।
★★★চলে এলাম গল্পের মূল পর্বে★★★
জম্ম পরিচয়
~~~~~~~
🔰 ✍️ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে চিন্তা করলাম আমার জীবনের গল্পটা প্রিয় ভাই বোনদের সাথে আজ শেয়ার করবো।
জীবনের গল্প প্রত্যেকটা মানুষের হয়, কারো গল্প মনের ভিতরে থেকে যায়, কারো জীবনের গল্প ডায়রির পাতায়,কারো জীবনের গল্প উপন্যাসের গল্পের পাতার, আর আমি আমার জীবনের গল্প লিখতে ও বলতে এসেছি আমার প্রিয় ফাউন্ডেশনের ভালোবাসার পাতায়, যা জীবনে অম্লান হয়ে থাকবে আমার সকল প্রিয় ভাই বোনদের মনের মাঝে।
🔰 ✍️আনন্দ, বেদনা, হাঁসি কান্না, কখনো সুখময় দিন, কখনো চন্দ্ররাত, কখনো ঘোর অন্ধকার এগুলো নিয়েই তো মানুষের জীবন। এভাবেই চলে প্রতিটি মানুষের জীবন চলে যাচ্ছে আমারও জীবন...
🔰 ✍️আমি Md Forkan Shikh আমার জেলা গোপালগঞ্জ ।উপজেলা গোপালগঞ্জ সদর। ১৮নং মাঝিগাতি ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড। পূর্ব গোপীনাথপুর শেখ বাড়ি একটা নিম্ন মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে আমার জন্ম। আমার বাবা ছিলেন একজন কৃষক তথা দিনমজুর।। আমরা তিন ভাই, কোন বোন নেই, তিন ভাই এর মাঝে আমি বড়৷৷
★★★শৈশব জীবন★★★
~~~~~~~~~~~~~~~
🔰 ✍️আমার শৈশব জীবনটা ছিলো কিছুটা দুঃখ কিছুটা সুখ বাবা মায়ের বড় ছেলে হওয়ার কারণে বাবা মা খুব যত্ন করতেন। গ্রামেই আমার বেড়ে ওঠা তাই গ্রামে সহপাঠী দের সাথে খেলা দুষ্টমিতে সারাক্ষণ মাতিয়ে রাখতাম পুর এলাকা আজ সেই ছোট বেলার খেলার সাথী দেরকে অনেক বেশি মিস করি।( মনে পড়ে সেই দিনগুলো সকলে এক টাকা দুই টাকা করে উঠিয়ে ক্রিকেট বল, ফুটবল কিনতাম কতইনা ছিল সেই মজার দিনগুলো),যে যেখানে আছিস ভালো -সুস্হ ও সুন্দর থাকিস এই কামনায় 🤲
বাবা দিনমজুর হওয়ার কারণে সংসারে অভাব অনটন লেগেই থাকতো।। কখনো খেয়ে বা কখনো না খেয়ে দিন কাটে।। তারপরেও দিনগুলো ভালই কাটছিল। বাবা প্রথমে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিয়েছিলেন লেখাপড়া করার জন্য বেশ কিছুদিন গেলে মাদ্রাসা থেকে চলে আসি এরপর স্কুলে ভর্তি করে দেন।। টানা পরনের সংসারে কিছুদিন চলে এস এস সি পাশ করার পর লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়।। পড়ালেখা আর চালাতে পারিনি।। এরপর অল্প বয়সী কর্মজীবনের দিকে ছুটতে থাকি।।
★★★কর্ম জীবন★★★
~~~~~~~~~~~~~~
🔰 ✍️নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে বড় হওয়ার কারণে জীবনের বাস্তবতা কতটুকু সেটা আমি দেখেছি।। দেখেছি অভাবের মাঝে নিজেকে বড় করে কতটা ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করতে হয়।। লেখাপড়া বেশি দূর না করার কারণে কর্মজীবনের প্রথমে আমি চলে আসি ঢাকার রামপুরা মাছের আড়তে।। সেখানে আমি সর্বপ্রথম লেবার হিসেবে কাজ করি।। একপর্যায়ে কিছুটা লেখাপড়া জানার কারণে এবং মালিকের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের কারণে আমাকে ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দেয়।। আমি নিজেই দায়িত্ব নিয়ে মালিকের সমস্ত মাছ বিভিন্ন স্থান থেকে কিনে আনি এবং নিজেই বিক্রি করতাম।। মালিক আমাকে খুব বিশ্বাস করে ফেলেছিল এবং আমি অনেক বড় বড় মাছের চালান দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যেতাম।।।
কোন একদিন ঘটে গেল বিপত্তি এক বাস কন্টাকটারের প্রতারণায় আমার মাছের চালানোর যে টাকা সেই টাকা প্রতারিত হয়ে যায় হারিয়ে ফেলি।।।
তখন মালিক আমাকে দোষারোপ করে এবং জরিমানা করে আমি চলে আসি ওখান থেকে।।
আমার বাবা বলে যেখানে তোমাকে বিশ্বাস করে না তুমি সেখান থেকে চলে আসো আমি চলে আসি এবং আমার পিতার ধান বিক্রির টাকা দিয়েও ওই জরিমানা দি।।
এ পর্যায়ে আমি একটা কোম্পানিতে কাজ করি এবং দুই বছর ওই চাকরি কন্টিনিউজ করি।। কিন্তু ওখানে কারখানায় কাজ করতে শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় কারখানার গ্যাসের কারণে।।
তারপর আবার চাকরি ছেড়ে রামপুরা মৎস আড়তে চলে আসি। এবং এক আত্মীয়র মৎস আড়তে কাজ নেই এবং দিনকাল ভালোই চলছে ছিল।
🔰 ✍️রামপুরা চলে আসলে একটা মেয়েকে পছন্দ হয় এবং তার সাথে প্রেমের সম্পর্ক জড়িয়ে পড়ি।। এবং আমরা মা-বাবা এবং আত্মীয়স্বজনের অমতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই।।
তখন আমি যেথায় কাজ করছিলাম আমাকে চাকরি থেকে ছাটাই করে দেওয়া হয়।। আমার চলে আসলো ঘোর অন্ধকার সময়ে।
আমি কখনো রিকশা চালিয়ে কখনো দিন মজুরি করে আমার সংসার চালিয়েছি।।
এক পর্যায়ে যখন আমাদের উভয় সংসারে আমাদেরকে মেনে নিল তখন আবার চাকরি ফিরে পেলাম।।
কিছুদিন চলার পরে এক পর্যায়ে আমি নিজেই ওই চাকরি ছেড়ে দিই এবং আমার এক প্রিয় ভাই কামাল ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় হয় । উনি উনার ব্যবসার সমস্ত দায়িত্ব আমাকে দিয়ে দেন।
উনার ব্যবসা আমি সুন্দরভাবে পরিচালনা করছিলাম।। এক পর্যায়ে উনি অন্য একটা ব্যবসার কারণে এই ব্যবসা গুটিয়ে নেন।
আমি ব্যবসা ভালো বুঝে গিয়েছিলাম তখন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম নিজেই নিজের ব্যবসা পরিচালনা করব বিভিন্ন স্থান থেকে কিছু টাকা ধার নিয়ে এবং নিজের কিছু জমানো টাকা নিয়ে ব্যবসা শুরু করলাম।। একজন পার্টনার ছিল আমার ব্যবসায়। ব্যবসার কার্যক্রম চলতেছিল খুব ভালই।
কিন্তু এক পর্যায়ে পার্টনার আমার টাকা মেরে দেয় ২০ থেকে ২২ লক্ষ টাকা ধার দেনা এবং নিজের টাকা তখন চলে এসো আসলো ঘর অন্ধকার।।
এ অসময়ে তখন আমার ফ্যামিলির সাপোর্ট আমার পাইনি।।
তখন আমি একপর্যায়ে সিদ্ধান্ত নিলাম প্রবাসে যাব তখন ওমানে আসি 2011 সালে।।
দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়র মাধ্যমে ওমানে আসি কিন্তু এখানে এসেও প্রতারিত হই। আমাকে কোম্পানির চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও কোন চাকরি পাইনি প্রথম এসে। আমাকে একটা কৃষি ফার্মে কাজ দেওয়া হয় ।তখন আমার কষ্টের শেষ থাকে না অন্ধকার চলে আসে।।
তখন আমার আর কিছুই করার থাকে না আমি ধৈর্য ধারণ করে লেগে থাকি কারণ আমি দেশে অনেক টাকা দেনা হয়ে এসেছি।। আলহামদুলিল্লাহ পরিশ্রম করে আস্তে আস্তে তিন চার বছরে আমার ওই দেনার টাকা শোধ হয়ে যায় এবং আমার কিছু পুজিও চলে আসে।। ২০১৪ সালে আমি দেশে ছুটিতে যাই।
দেশ থেকে আসার পরে আমাকে আমার এক ভাই দুইটা মুরগি উপহার দেয় খাবার জন্য। কিন্তু ওইটা মেয়ে না খেয়ে আমি দুই-তিন দিন রেখে দিই দেখি দুইটি ডিম দিয়েছে । তখন আমি রেখে দি ই আস্তে আস্তে অনেকগুলো ডিম হয় এবং ডিম থেকে বাচ্চা হয়।। এভাবে দুই তিন বছরে আমার অনেকগুলো মুরগি হয়ে যায় ৭/৮ শত মুরগি হয়।
আমি দেশে যাওয়ার সময় ওই মুরগিগুলো বিক্রি করি অনেক টাকাই হয় আমার।। কিছু মুরগি রেখে যাই। দেশ থেকে আবার আসার পরে ভালই চলছিল আমার কার্যক্রম।। আমার চাকরি জীবন এবং উদ্যোক্তা জীবন ভালোই চলছিল।।
হঠাৎ করে চলে এলো মহামারি করোনা ।
করোনার কারণে আমাকে আমার ভিসা ক্যান্সেল করে দেশের চলে যেতে হয়।। তখন আবার বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হয়।।
দেশে গিয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করতে গিয়ে প্রতারিত হই এবং নিজের কাছে যে সঞ্চিত টাকা ছিল সব হারিয়ে ফেলি। দুই বছর পর্যন্ত দেশে থাকি।
ওমানে যেখানে কর্মস্থলে ছিলাম ওখানে ভালো রেপুটেশনের কারণে বিশ্বাসযোগ্যতার কারণে আমাকে আবার ফোন দেয় আমাকে তারা ইনভাইট করে কাজে যোগ দেওয়ার জন্য।।
আমি তাদের বিভিন্ন শর্ত দি ই এবং আবার এখানে এসে কাজে যুক্ত হই।।
আলহামদুলিল্লাহ আমি এখানে কাজের পাশাপাশি।।
বাইরে কিছু পার্টটাইম জবও করছি এবং আমার সেই পুরনো উদ্যোগ।। মুরগির ফার্মিও কাজ করছি।। আলহামদুলিল্লাহ এখনকার দিন ভালই চলছে।।
★★★বিবাহিত /দাম্পত্য জীবন★★★
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
🔰 ✍️বাবা-মায়ের অমতে বিবাহের কারণে প্রথম দিকে অনেক ঘাত প্রতিকার সহ্য করার পর। এখন আলহামদুলিল্লাহ আমাদের সংসারিক জীবন ভালই কাটছে। মা-বাবা ভাই , স্ত্রী এবং ছেলে মেয়ে নিয়ে আমাদের সংসার।। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে বড় এবং মেয়ের ছোট। যেদিন আমার মেয়ে পৃথিবীতে আসে ওই দিন ছিল আমার সবচাইতে আনন্দের দিন।। ঐদিন থেকেই আমার ভাগ্য বদলাতে শুরু করে আলহামদুলিল্লাহ।।
🔰 ✍️নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের সাথে পরিচয়
ফেসবুক এবং ইউটিউব দেখতাম আর ভাবতাম দেশে গিয়ে কি করবো কিছু একটা আইডিয়া পাওয়া যায় কিনা।। তখন সামনে আসলো আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবাল জাহিদ স্যারের ভিডিও গুলো।।
অনেকদিন যাবত এক থেকে দেড় বছর আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের বিভিন্ন ভিডিও সেশন ইউটিউব এবং ফেসবুকে দেখতাম ভালো লাগতো।।। একজন ভালো মানুষ কি করে মানুষকে ভালো মানসিক চর্চা এবং উদ্যোক্তা হতে সহযোগিতা করছেন।। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন করা হয়নি।।
হঠাৎ একদিন দেখি নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপ থেকে ইনভাইটেশন এসেছে।। ইনভাইট করেছেন আমাদের প্রিয় ভাই Mithun Sikder। আমি ইনভাইট একসেপ্ট করি।। এভাবে কিছুদিন চলতে থাকে।। ভালোবেসে ভাইয়ের মাধ্যমেই আমি নিজেই রেজিস্ট্রেশন করি সেই থেকেই যুক্ত আছি ২৩ তম ব্যাচের সাথে।। অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় মিথুন ভাইয়ের জন্য এত সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্মে আমাকে যুক্ত করে দেওয়ার জন্য।।
ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞ।ভালো মানুষের পরিবারে আমাকে যুক্ত করার জন্য।
🔰 ✍️আরো কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের নির্ভীক গোপালগঞ্জ জেলা টিমের হাফিজুর রহমান ভাই উপজেলা এম্বাসেডর যিনি মিথুন ভাইয়ের সহযোগিতায় গোপালগঞ্জ জেলা মেসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত করে দেন এবং ওমান মেসেঞ্জার গ্রুপে যুক্ত করে দেন HM Abdullah ভাই। ভাইদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ সব দিক নিদর্শনা ভাইদের এর কাছ থেকে পেয়েছি ভাইদের এর জন্য অনেক দোয়া ও শুভকামনা।
★★★ফাউন্ডেশন থেকে প্রতিনিয়ত যাদের গাইডলাইন ও সাহস পাই।★★★
🔰 ✍️ফাউন্ডেশনে প্রিয় মেন্টরের পর NRBওমান টিম এবং নির্ভীক গোপালগঞ্জ জেলা টিম সহ সব জায়গা থেকে যাদের অনুপ্রেরণা পাই তারা হলেন-
মডারেটর Md Abdul Hakim Jahedul Islam Emon Khorshed Alam
কান্ট্রি এম্বাসাডর HM Abdullah Zia Uddin Anjumanara Begum
উপজেলা এম্বাসাডর Ataur Rahman Hafijur Rahman Kamal Hossain Asma Khanom
কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার Mithun Sikder Mousumi Akter Mou Md Fokrul Islam Sobuj Md Mamun Saiful Islam Faysal
আজীবন গর্বিত সদস্য Md Mahtab Uddin MD Mizan Rabeya Kamal
সহ আরো অনেকে আছেন
🔰 ✍️গোপালগঞ্জ জেলাটি এবংNRB ওমান টিমের সহ আরো অনেক ভাইয়া আপুদের সহযোগিতা ও ভালোবাসা পাচ্ছি কন্টেনিউ আলহামদুলিল্লাহ্ এভাবেই আপনাদের সহযোগিতা পাবো আশারাখি ইনশাআল্লাহ।
★★★প্লাটফর্ম থেকে শিক্ষা।★★★
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
🔰 ✍️আমি নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্লাটফর্ম থেকে অনেক কিছু শিখেছি এবং শিখে যাচ্ছি। আমার কথা বলার যে জড়তা ছিল তা আলহামদুলিল্লাহ আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে।আমার ভেতরের ঘুমিয়ে থাকা সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তুলতে পেরেছি। NRB ওমান টিমের সেশন চর্চায় নিয়মিত যুক্ত হয়ে নিজের পরিচয় তুলেধরা,শপত পাঠ,সেশন পাঠ,সেশন বিশ্লেষন, এবং কি সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করে নিজেকে এখন হাজারো মানুষের সামনে কথা বলার সাহস যুগিয়েছি এবং কথা বলার জড়তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম।এ ছাড়া নির্ভীক গোপালগঞ্জ জেলা টিম সহ দেশ বিদেশের সকল টিমে যুক্ত হয়ে শিখার চেষ্টা অব্যাহত। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো নিজের বলার মত একটা গল্প প্ল্যাটফর্ম এবং সমস্ত ভালো মানুষদের জন্য।।
★★★প্রিয় স্যারের যে কথায় আমি
অনুপ্রাণিত হয়েছি।★★★
✍️ স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন,শুরু করোন,লেগে থাকুন,সফলতা আসবেই।
✍️চাকরি করবোনা চাকরি দেব।
✍️নিজে বলার মতো একটা গল্প তৈরি করতে হবে।
✍️ফাউন্ডেশনের সবাই ভালো মানুষ এবং সবাই আমরা একটা পরিবার।
✍️সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে সততা এবং কমিটমেন্ট।
👉 সবচেয়ে বেশি ভালো ও অনুপ্রেরনা যোগিয়েছে প্রিয় ফাউন্ডেশনের শপথ নামা,যা প্রতিদিন অন্তত এক বার হলেও পড়ার চেষ্টা করি।🥰
👉প্লাটফর্ম থেকে যা পেলাম
বিনামুল্যে 90 দিনের ফ্রি উদ্যোক্তা হওয়ার প্রশিক্ষণ, ২০ টা স্ক্রিল বিনামূল্যে শিখানো হয়,
কিবাবে বিনয় হওয়া যায় তার প্রশিক্ষণ , এক জন পজেটিভ মানুষ হওয়ার চর্চার প্রশিক্ষণ ,একজন ভালো মানুষ হওয়ার প্রশিক্ষণ ,নারীদের কিভাবে সম্মান করতে হয় তার প্রশিক্ষণ ,64 জেলা ও 50 টির বেশি দেশে অবস্থান রত ফাউন্ডেশনের ভাই বোনদের সাথে পরিচয় হওয়া ও নেটওয়ার্ক তৈরি করা এবং একটি সুসম্পর্ক গঠে তুলতে পারা তার প্রশিক্ষণ ।সর্বপরি বুক ফুলিয়ে বলতে পারি আমি এক জন ভালো মানুষ এর পশিক্ষন পাওয়া।
❤প্রিয় মেন্টর,প্রিয় স্যার,জনাব, ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।অনেক বেশি কৃতজ্ঞ ও ভালোবাসা,আপনি এবং আপনার পরিবারের সু-সাস্হ ও মঙ্গল কামনায় দোয়া রহিলো।🤲
👉 ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
আমার ছোটবেলা থেকে আমার স্বপ্ন, ইচ্ছা ছিলো অনেক টাকা ইনকাম করে সমাজে সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়াবো।ফাউন্ডেশনের শিক্ষাকে হ্নদয়ে দারন করে আমার সুপ্ত প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে সেই স্বপ্ন পুরনে কাজ করে যব।আর এই স্বপ্ন পুরনে যদি আরো দৈর্ঘ সময় নিতে হয় আমি ফাউন্ডেশনের সাথে যুক্ত থেকে শিখে যাবো।আর সবার দোয়া ও ভালোবাসায় আমার সেই স্বপ্ন পুরন করবো ইনশাআল্লাহ।আমি সবার জন্য অনেক বেশি দোয়া ও শুভকামনা রাখি আপনারাও আমার জন্য দোয়া করবেন। সর্বোপরি আমি আমার জন্য নিজের বলার মত একটা গল্প তৈরি করব ইনশাআল্লাহ।।
❤ এতক্ষন ধৈর্য ধরে আমার জীবনের গল্প পড়ার জন্য সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রহিলো অন্তরের অন্তস্হল থেকে।
জীবনে চলার পথে ভুল ক্রটি হলে ক্ষমা করে দিবেন। ভালোবাসা রইলো সকলের প্রতি।। ভালবেসে পাশে থাকবেন
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৯৬৫
তারিখ - ০৪-০৯-২০২৩ ইং
❣️❣️ধন্যবাদান্তে❣️❣️
আমি md Md. Forkan Shikh
ভালোবেসে যুক্ত আছি 2️⃣3️⃣তম ব্যাচ থেকে
রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার 1️⃣2️⃣2️⃣5️⃣7️⃣7️⃣
নিজের জেলা গোপালগঞ্জ
উপজেলা গোপালগঞ্জ সদর
বর্তমান অবস্থান ওমান সোহার