স্কুল লাইফে আমিন অনেক ভয় পেতাম পড়া বলতে পারতাম না ভয়ে, এখানে এসে আমার কথা বলার জড়তা কেটে গেছে, আলহামদুলিল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
আসসালামু আলাইকুম।
আমার জীবনের গল্প পড়ার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ রহিল।
আশা করি সবাই ভালো আছেন আমিও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
🤲 শুরুতে আমি মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি যে আল্লাহ আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত ও প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত বানিয়ে দুনিয়ায় পাটিয়েছেন। সুস্থ এবং ভালো রেখেছেন। আমরা যদি বিশ্বের দিকে তাকায় তাহলে দেখতে পাই কারো হাত নাই, কারো পা নাই, আবার কেউ কেউ অসুস্থতার কারণে হসপিটালে মৃত্যুর সাথে লড়াই করতেছে, আবার কেউ কেউ অভাবের কারণে কষ্টে আছে তার মাঝেও যে আল্লাহ আমাদেরকে সুস্থ এবং ভালো রেখেছেন ভালো মতো খাওয়া দাওয়ার করার সুযোগ করে দিয়েছেন এই জন্য আমরা সবাই মন থেকে বলি আলহামদুলিল্লাহ। এবং সাথে সাথে হাজারো লক্ষ কোটি দরুদ ও সালাম প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর।
🥰 তারপর কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি আমার মা,বাবা, এর প্রতি যাদের অবদানে আমি এই দুনিয়ার আলো বাতাস দেখেছি। অনেক আদর যত্ন করে খেয়ে না খেয়ে রাত জেগে, আদর মায়া মহব্বত ভালোবাসা ও উচ্চ শিক্ষা দিয়ে আমাকে বড় করেছেন। আমার সকল আবদার পূরণ করেছেন। মা বাবার এই ঋণ কখনো শোধ করা যাবে না আর কেউ কখনো শোধ করতেও পারবে না।
নিজের গায়ের চামড়া দিয়ে যদি মায়ের পায়ের জুতো বানিয়ে দেওয়া হয় তারপরও আমরা যে ছোট্ট বেলায় মায়ের দুধ পান করেছিলাম সেই ঋণও শোধ হবে না।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন তোমরা আমার ইবাদত করবা এবং আমার ইবাদতের পরে মা বাবার খেদমত করবা। এবং মা, বাবার সাথে ভালো আচরণ করবো মা বাবার দোয়া নিবো মা বাবা দোয়া করলে দুনিয়াও সফল আখিরাতও সফল।
সাবধান মা বাবার বদদোয়া নিবেন না যদি মা বাবার বদদোয়া পড়ে দুনিয়াও শেষ আখিরাতও শেষ আমরা সবাই মা বাবার দোয়া নিবো।
🥰 কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি অক্লান্ত পরিশ্রম ও পরিকল্পনা করে সুন্দর একটা প্লাটর্ফম ও ভালো মানুষের পরিবার তৈরি করেছেন যেখানে আমরা গর্ব করে বলতে পারবো আমি একজন ভালো মানুষ চর্চা কনছি। যার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় আমরা একটা বিশল পরিবার পেয়েছি। সময়ের শেষ্ঠ শিক্ষক লক্ষ্য তরুণ তরুণীর হৃদয়ের সম্পদ যার পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা পেয়েছি এই প্লাটর্ফম। যার শিক্ষা বুকে ধারণ করে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার তরুণ তরুণীরাও সাহস করে বাস্তব জীবনের সফলতা ও ব্যর্থ্যতার গল্প অনায়াসে লিখছে।
🌷স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন সফলতা আসবে ইনশাআল্লাহ ❤️
👉 (জীবনের মূল গল্প)
জীবনের গল্প প্রত্যেকটা মানুষের হয়,কারো গল্প মনের ভিতরে থেকে যায়, কারো জীবনের গল্প ডায়রির পাতায়, কারো জীবনের গল্প উপন্যাসের গল্পের পাতায়, আর আমি আমার জীবনের গল্প লিখতে এসেছি আমার প্রিয় ফাউন্ডেশনের ভালোবাসার পাতায়, যা জীবনে অস্লান হয়ে থাকবে আমার সকল প্রিয় ভাই বোনদের মনেন মাঝে।
আনন্দ, বেদনা,হাসি কান্না, কখনো সূর্য দিন,কখনো চন্দ্ররাত, কখনো ঘোর অন্ধকার এগুলো নিয়েই তো মানুষের জীবন।
আমি মোহাম্মদ মিনহাজ, জেলা চট্টগ্রাম উপজেলা লোহাগাড়া, আমিরাবাদ ২নং ওয়ার্ড, রজৈন্যপাড়া। আমরা দুই বোন তিন ভাই। ভাই বোনের মধ্যে আমি চার নাম্বার। আমরা গরিব ঘরের সন্তান।
👉শৈশব জীবন :
আমার শৈশব জীবনটা অনেক অনেক আনন্দময় ছিলো। আমি ছোটবেলা থেকেই গ্রামে ছিলাম আমার বন্ধুবান্ধব ও বেশি ছিল আলহামদুলিল্লাহ অনেক আনন্দ ও খেলাধুলা করতাম পরে বন্ধুরা এক একজন একেক দিকে চলে যায় সবার জন্য দোয়া করি যে যেখানে আছে সবাই যেন ভালো এবং সুস্থ থাকে এই দোয়া করি আল্লাহ তায়ালার কাছে।
🏦 আমার স্কুল জীবন ✍️:
আমি প্রথমে হেফজখানায় পড়ি তখন আমার বয়স ৯ বছর। প্রায় বছর কানেক হেফজখানায় পড়ি টাকার কারণে এক বছর পর আর পড়তে পারিনি হাফেজ হওয়াটা হয়তো নসিবে ছিল না। ভাবলে মন খারাপ হয়ে যায় আবার মনকে সান্তনা দিয়ে যায় হাফেজ হওয়াটা আল্লাহ আমার নসিবে রাখে নাই।
আমার বাবা একজন বাবুর্চ ছিলেন এরপর আমাকে মাদ্রাসায়া ভর্তি করে দিয়েছিল মাদ্রাসায় ক্লাস 5 পর্যন্ত পড়ার সুযোগ হয়। এরপর একটা স্কুলে ভর্তি হয় ওখানে ক্লাস ৮ এ থাকা অবস্থায় আমার বাবা এক্সিডেন্ট করে। চিকিৎসার জন্য অনেক অনেক টাকা খরচ হয় এরপর বাবা সুস্থ হয় কিন্তু ডাক্তার বলেছিলো ভাড়ি কাজ করতে পারবেনা। আল্লাহর রহমতে কোন রকম পরিবারটা চলে তারপর আমি SSC পরিক্ষা শেষ করি। এরপর আমার শিক্ষা জীবনের সমাপ্তি ঘটে।
👉কর্ম জীবন :
পরিবারের দিকে তাকায়া হলেও চাকরি করতে হবে কিন্তু আমার ইচ্ছা ছিল কলেজে পড়বো তারপর কিছু একটা করবো কিন্তু গরিব ঘরের সন্তান সেই স্বপ্ন কি আর পূরণ হয় স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। কিন্তু আমার বড় ভাইয়ের দুই চোখে সমস্যা ছিলো তার মাঝেও বড় ভাই কষ্ট করে আমাকে SSC পর্যন্ত পড়ালেখা করিয়েছিলেন শুধু তাই নয় পুরো পরিবারটা একাই চালিয়ে গেছে দির্ঘ ৫ বছর কারো সাহায্য ছাড়া। পরিবারে যা যা লাগছে সবকিছু দিয়েছিলেন। আমার ভাইটা ভালো করে চোখে দেখতে পায় না এর মাঝেও আমাদেরকে কোন জিনিস অপূরণীয় রাখে নাই। তারপর আমি যখন পরিক্ষা শেষ করি তখন আমার পাড়ার এক চাচা আমার ভাইকে বলে ওনার দোকানে একজন ভালো ছেলে লাগবে বলে আমাকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে তারপর আমাকে ওনার দোকানে নিয়ে যাওয়ার হয় তারপর থেকে শুরু হয় জীবন সংগ্রামের কাজে এরপর ৩বছর অতিবাহিত হয় এরপর ওনার সবকিছু আমি সমলাতে পারছি তখন ওনি আমাকে দোকান দিয়ে দেশের বাহিরে চলে যায় তারপর দেশে পিরে আসে আমাকে যেই বেতন দেওয়া হয় সেই বেতন দিয়ে আমার পরিবার চালাতে অনেক কষ্ট হয়ে যায়। তারপর আমার কানের দুইটা পর্দার সমস্যা দেখা দেয় অনেক অনেক ডাক্তার দেখায় অবশেষে ডাক্তার পরামর্শ দিয়েছিল অপারেশন করতে হবে। তখন আমার চাচা বলেছিল ওই তারিখ অপারেশন দিবো কিন্তু দেয় নাই কারণ আমি যদি অপারেশন করতে যায় ওনার ব্যাবসার ক্ষতি হয়ে যাবে এই জন্য ওনি অপারেশন করতে দেয় নাই। এরপর ৪ মাস পরে আমি আমার বাড়িতে যায় আমি একদিন বন্ধ বেশি কাটিয়েছিলাম এই জন্য আমাকে চকরি থেকে বাহির করে দেওয়া হয়। অথচ আমি ২দিনের ছুটি নিয়েছিলাম যায় হোক ওখান থেকে আমি বাহির হয়ে যায়। পরে জানতে পারি আমাকে কেন চাকরি থেকে বাহির করে দেওয়া হয়। একদি Daraz একটা বিজনেজ প্লাটর্ফম আছে ওখানে বছরে একবার অপার হয়ে থাকে 11.11.2022 ওইদিন আমরা ১৭ লক্ষ টাকার পণ্য বিক্রি করেছিলাম ওইদিন কিন্তু আমি যোহর,আসর,মাগরিবের নামাজ আদায় করতে পারি নাই। পণ্য বিক্রি হওয়া শেষে দোকানে আসি তারপর নামাজ পড়তে মসজিদে চলে যায় নামাজ শেষকরে দোকানে আসি আমার ওইদিন নামাজ শেষ করতে একটু দেরি হয় এই জন্য ওনি আমাকে আমার নামাজ নিয়ে অনেক কথা বলেছিল আমি ওইদিন একটা জবাব দিয়েছিলাম আর কোনদিন আমাকে আমার নামাজ নিয়ে কথা বলবেন না। যদি নামাজ নিয়ে কথা বলেন তাহলে আমি চাকরি ছেড়ে দিব এই কথাটা বলেছিলাম। কারণ আমার নামাজ নিয়ে কেউ কথা বল্লে আমার সয্য হয়না আমাকে মারলেও আমি সয্য করতে পারি কিন্তু আমার নামাজের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বল্লে আমার সয্য হয়না। যদিও ওনি আমাকে আরো গালি দিয়েছিলেন আমি ঐই গুলো নিয়ে কথা বলিনাই। কারণ আমার মা আমাকে শিক্ষা দিয়েছিলেন ছোটদের জায়গা যেখানে সেখানে হয় বড়দের জায়গা যেখানে সেখানে হয় না এটা আমার মা আমাকে শিক্ষা দিয়েছিলেন বড়দের সম্মান করবা এই জন্য সেদিন আমি কিছু বলিনাই ওনাকে সম্মান দিয়েছিলাম।
এরপরে আমি আরেকটা নতুন চাকরিতে জয়েন হয় বেশ ভালো যাচ্ছিল হথাৎ একটা সাহায্যের পোস্ট আমার চোখে পড়ে আমি ওখানে সাহায্য করেছিলাম যিনি পোস্ট করেছিলেন তার সাথে কথা হয় আমার একটা পেইজ আছে আপনারা আমার পেইজ নিয়ে একটা পোস্ট করবেন তখন ওনি আমাকে এই নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের কথা বলে তারপর থেকে ওকানে যুক্ত হয়। একটা আপু এবং ভাইয়ের সহযোগিতা রেজিষ্ট্রেশন করি এবং অনেক আপু এবং ভাইয়ের সহযোগিতা সেশন চর্চা ক্লাসে যুক্ত হয় এবং নতুন নতুন নতুন কিছু শিখেছি এবং শিখবো ইনশাআল্লাহ প্রিয় স্যারের শিক্ষা স্বপ্ন দেখুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন সফল হবেন ইনশাআল্লাহ চাকরি করবো না চাকরি দেবো এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে দিন রাত পরিশ্রম করে এগিয়ে যাচ্ছি এবং এগিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ।
👉আমার জীবনের সবচেয়ে কষ্টকর সময়ঃ
একদিন দোকানের দুইটা কাটুন বুকিং দিতে কুরিয়ারের কাছে যাচ্ছিলাম আমি একটা রিকশা নিয়ে যাচ্ছিলাম দুইটা কাটুন দুই কুরিয়ারে দেয়ার কথা ছিল মাঝপথে নেমে একটা কুরিয়ারে যাওয়ার পথে রওনা দিই প্রায় কাছাকাছি চলে গিয়েছিলাম হথাৎ একটা গর্তে রিকশার চাকা পড়ে তারপর রিকশা ওয়ালা বলতেছে ব্রাক কাজ করতেছে না নামে যেতে হবে তো আমি নামার সময় হথাৎ একটা বৃদ্ধ লোক আমার সামনে এসে পড়ে আমি নামার সময় ওনার গায়ে ধাক্কা লাগে ওনি চশমা পড়েছিলেন ধাক্কা লাগার কারণে ওনার চশমাটা মাটিতে পড়ে যায় তারপর আমি ওনার চশমাটা মাটি থেকে নিয়ে ওনাকে দিই তারপর ওনাকে সরি বলি ওনি আমার সাথে উল্টো পাল্টা কথা বলতেছে আমি প্রথম থেকে ওনাকে সরি বলি ওনি মানতেছে না কেন হবে,কেন সরি বলবা এইসব বলতেছে তারপরে আশেপাশের লোকজন এসে সমাধান করে আমার মনে ছিলনা যে রিকশায় আমার একটা কাটুন আছে পরে দেখি রিকশা ওয়ালা কাটুন নিয়ে চলে গেছে পরে অনেক খোজাখুজি করি পরে কাটুন আর পাই নাই দোকানে চলে যায় তারপর সবকিছু আমার চাচা যার দোকান থাকি ওনাকে সবকিছু খুলে বলি তারপর আমাকে দুইটা তাপ্পর মারে এবং ঐই কাটুনে ২৩ হাজার টাকার পণ্য ছিল ঐই টাকা টা আমার থেকে জরিপনা সরূপ দিতে হয়। তারপরেও মন খারাপ করি নাই কারণ আল্লাহ যে আছে। আমার সাথে ভালো খারাপ সবকিছু আল্লাহ দেখছেন, আল্লাহ উপর ছেড়ে দিছি। হয়তো আজকে আমার সাথে খারাপ হয়েছে ভবিষ্যতে ভালো কিছু রাখছে আমার তকদিরে ইনশাআল্লাহ সফল হবো একদিন।
👉প্লাটর্ফম থেকে শিক্ষা
আমি নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্লাটর্ফম থেকে অনেক কিছু শিখেছি আলহামদুলিল্লাহ। যেখানে আমি স্কুল লাইফে টিচারের সামনেও কোনোদিন পড়া দিতাম না ভয়ে এখানে এসে আমার কথা বলার জড়তা কেটে গেছে আলহামদুলিল্লাহ। আমার ভেতরের ঘুমিয়ে থাকা সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তুলতে পেরেছি, প্রতিদিন সেশন চর্চায় নিয়মিত যুক্ত হয় এবং নিজের পরিচয় তুলে ধরা, শপথ পাঠ, সেশন পাঠ, সেশন বিশ্লষন, এবং সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করি।
👉প্রিয় স্যারের যে শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে অনুপ্রাণিত
✍️ স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন।
✍️ নিজের বলার মতো একটা গল্প তৈরি করুন।
✍️ চাকরি করবোনা চাকরি দেবো।
✍️ সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে সততা এবং কমিটমেন্।
👉আমার স্বপ্ন
আমার স্বপ্ন ছিলো পড়াশোনা করে একদিন মানুষের পাশে দাঁড়াবো কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণ হয় নাই তারপর আমি সেই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে দিয়েছিলাম পরে স্যারের কথা শুনে আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখা শুরু করি। ইনশাআল্লাহ সেই স্বপ্ন দেখে যাচ্ছি
👉ভবিষ্যত পরিকল্পনা
একদিন একজন ভালো মানুষ হয়ে একজন ভালো উদ্যোগতা হয়ে ছোট বড় গরিব আসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াবো সমাজকে পরিবর্তন করে দিবো এবং তাদেরকে দেখিয়ে দিবো আমিও স্বপ্ন দেখতে জানি এবং তা বাস্তবায়ন করতে পারি। আপনাদের দোয়া এবং ভালোবাসায় আমার সেই স্বপ্ন পূরণ করবো ইনশাআল্লাহ।
👉আমি একটা নসিহত দিয়ে যেতে চাই
আপনারা আমার মতো করো উপকার করতে গিয়ে নিজের ক্ষতি করবেন না আমি বলতেছিনা অন্যের উপকার করবেন না আগে নিজের শরীর সুস্থ রাকবেন তারপর কারণ আমি ওনার ব্যাবসার ক্ষতি চিন্তা করে আমার অপারেশন করতে পারি নাই ওইদিন আমি ওনাকে সম্মান দিয়েছিলাম কারণ এটা আমার মা আমাকে শিক্ষা দিয়েছিলেন বড়দের সম্মান করবা কোনোদিন কারো মনে কষ্ট দিবা না দিবেন না, মানুষের সাথে ভালো আচরণ করবেন এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন। কারো হক নষ্ট করবেন না মনে রাখবেন মানুষ কথার মাধ্যমে বেশি কষ্ট পায় আমরা কথা বলার আগে চিন্তা করবো যে ঐই কথাটা শুনে ওনি কষ্ট পাবে কিনা যদি কেউ আপনার কথায় কষ্ট পায় তাহলে আপনার দুনিয়াও শেষ আখিরাতও শেষ।
আমরা সবাই সবার জন্য দোয়া করবো ইনশাআল্লাহ।
প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ আমাদেরকে এত সুন্দর একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দেওয়ার জন্য।
❤️এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমার জীবনের গল্প পড়ার জন্য সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রহিল অন্তরের অন্তস্থল থেকে ❤️
🙏আমার কথায়া কেউ কষ্ট নিবেন না যদি কেউ কষ্ট পেয়ে থাকেন ক্ষমা করে দিবেন🙏
আমি মোহাম্মদ মিনহাজ
ব্যাচ ২২
রেজিষ্ট্রেশন ১২০৭৭৪
জেলা চট্টগ্রাম
থানা লোহাগাড়া
আমি কাজ করছি মোবাইল এন্ড কম্পিউটার এক্সসুরিক্স
স্ট্যাটাস অব দা ডে -৯৬৫
তারিং ০৪-১০-২০২৩