সত্যিকার অর্থেই মেয়েদের কোন বাড়ি হয় না,,
☘️💐জীবনের গল্প💐☘️
,,,,,,,,,,,,,আমার জীবনের গল্পটা পড়ার জন্য অনুরোধ করছি,,🙏🙏
🌻বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম🌻
🌿🌿আসসালামু আলাইকুম
ওয়ারহমাতুল্লাহি ওবারকাতুহ 🌿🌿
👉সকল প্রসংশা সৃষ্টিকর্তা মহান রাব্বুল আলামিনের প্রতি যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং সুস্থ রেখেছেন। "আলহামদুলিল্লাহ"। সুস্থতা আল্লাহ তায়ালার দেয়া সবথেকে বড় নিয়ামত।
👉লাখো কোটি দুরুদ ও সালাম প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উপর।সর্বোপরি শুকরিয়া আল্লাহ তাআলার দরবারে শেষ নবীর উম্মাত হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।
🌺 শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি প্রিয় বাবা - মা কে। যাদের উছিলায় সুন্দর এই পৃথিবীতে এসেছি ।বড় হয়েছি বাবার আদরে এবং পরিবারের ভালোবাসায়। যাদের ঋন কখনো শোধ করা সম্ভব নয়।
🌹🌹কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি। যিনি না চাইলে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার সেই টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া এবং বিশ্বের ৫০ টি দেশ থেকে আমরা সকল ভাই ও বোনেরা একটি ছাতার নিচে একত্রিত হওয়ার সুযোগ পেতাম না।
যিনি এ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ পথপ্রদর্শক, শিক্ষক, মেন্টর, মোটিভেশনাল স্পিকার, লক্ষ লক্ষ তরুণ তরুণীর হ্নদয়ের স্পন্দন, পথহারা বেকারদের পথের দিশারী, এবং আমাদের স্বপ্নের রুপকার।
❤️❤️শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জানাচ্ছি প্রিয় # নিজের - বলার - মতো - একটা - গল্প প্লাটফর্মের সকল কোর ভলান্টিয়ার মডারেটর - কান্ট্রি এ্যাম্বাসেডর, জেলা এ্যাম্বাসেডর , উপজেলা এ্যাম্বাসেডর ও কমিউনিউটি ভলান্টিয়ার, সহ সকল আজীবন সদস্য ভাই ও বোনদের প্রতি।
সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। সকলের চলার পথ আল্লাহতালা মসৃণ করুন।আমিন।
🌿🌿জীবনের মূল গল্প 🌿🌿
👉👉জন্ম ও পারিবারিক বৃত্তান্ত:-
বগুড়া জেলায় আমার জন্ম। আলহামদুলিল্লাহ আমরা জয়েন্ট ফ্যামিলি ছিলাম বিধায় দাদা-দাদি,, চাচা -চাচি, আন্টি সকলের অনেক আদর পেয়েছি। আমার বাবা পেশায় একজন উকিল ছিলেন।আমরা দুই বোন,দুই ভাই। আমি সবার বড়, ছোট ভাই বোন আমার থেকেও প্রায় অনেক বছরের ছোট।
🌺🌺শৈশব কালঃ- সবার মত আমার শৈশব কালটা আলহামদুলিল্লাহ ভালো ছিল। আমার ছোট বেলাটা খুব আনন্দ করেছি। খেলা খেলাধুলা ঘোরাঘুরি, আড্ডা,,শীতকালীন পিকনিক,,, সবকিছু মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো কেটেছে। আমার বড় কোন ভাই বোন না থাকায় ফ্যামিলির প্রত্যেকটা মেম্বার এর মূল আকর্ষণ ছিলাম আমি। কিন্তু খুব বেশিদিন গ্রামের সুন্দর্য উপভোগ করার সৌভাগ্য হয়নি। বাবার কাজের সুবাদে ঢাকা থাকেন তাই ঢাকা চলে যেতে হয়।
🍂আমার পড়াশোনাঃ - আমাদের প্রাইমারী স্কুল ছিল আমাদের বাড়ির খুব কাছে এই ধরুণ এক মিনিটের পথ,, সেখানেই আমার পড়ালেখার হাতেখড়ি।আমার ক্লাস ফোর পর্যন্ত স্কুল জীবনের কোন স্মৃতি মনে পড়ে না। খুব ছোট থেকে স্কুলে যেতাম। শুধু মনে পড়ে দাদুভাই আমাকে পড়াতেন। দাদুভাই সেই সময় টিউশনি করাতেন, অন্যান্য ছাত্র ছাত্রীদের সঙ্গে আমিও পড়তে বসতাম।
প্রাইমারী পাশ করেই ঢাকার একটা হাইস্কুলে ভর্তি করিয়ে দেন বাবা। নতুন পরিবেশ নতুন স্কুল। SSC পরীক্ষা ভালো ভাবেই দিলাম, কিন্তু ফিজিক্স পরীক্ষাটা অনেকটা খারাপ হয়েছিল, ভেবেছিলাম হয়তো ফেল করবো,😔, ফ্যামিলি থেকে কখনোই বলেনি গোল্ডেন অথবা প্লাস পেতে হবে ,, মোটামুটি একটা রেজাল্ট করলেই হবে,,। রেজাল্টের দিন বিকালে বাবা ফোন করে বলেনআমি ৪.৭৫ পেয়েছি,,, আমার মন খারাপ হলেও এতে বাবা মহা খুশি।এরপর নতুন একটা কলেজে,,কলেজ লাইফ, হোস্টেল লাইফ শেষ করলাম ।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো রেজাল্ট করলাম,,, কিন্তু ভালো কোন ভার্সিটি কিংবা মেডিকেলে চান্স না পেলে বাবা চেয়েছিলেন প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি করাতে।কিন্তু এর মাঝেই জীবনে অন্ধকার নেমে এলো। কিছুদিন হলো বাবার কথাগুলো ভারি ভারি লাগছিল। অন্য কোন অসুস্থতা ছিল না। গলার সমস্যার জন্য ডক্টর "প্রাণ গোপাল "কে দেখান,, উনি দেখে বাবাকে বললেন এটা তো ক্যান্সারের লক্ষন,,এরপর শুরু হলো পরীক্ষা,, ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পরে। এবং সেটা গলায় এটাক করে। আমরা বিশ্বাস করতে পারিনি। পাঁচটা হসপিটালে পাঁচবার পরীক্ষা করায় সেম রেজাল্ট আসে।লাস্ট স্টেজ😭😭😭। ওই সময়টা নিজেকে অনেক অসহায় লাগছিলো।মাকে কখনো দেখেনি, মায়ের আদর কেমন হয় জানি না।আমার বাবা সব সময় আমাকে বলতেন আমি তোমার মা আমি তোমার বাবা।আমার মন খারাপ না বললেও যে বুঝে যেতেন, না হাসানো পর্যন্ত জোকস শোনাতেন, কিছু চাওয়ার আগেই সেই জিনিস সামনে এনে দিতেন তাকে এইটুকু বয়সে হারিয়ে ফেলবো কখনো কল্পনাও করতে পারেনি।
বাবার চিকিৎসা শুরু হয় মুম্বাই" টাটা মেমোরিয়াল "হসপিটালে। অনেক স্ট্রং ছিলেন তিনি মুম্বাই যাওয়ার আগের দিনও অফিস করেন। ডাক্তার দেখে বাবাকে জিজ্ঞেস করেছেন পেশেন্ট কে,, তাকে দেখে বোঝা যেত না যে তার ভিতরে এত বড় একটা রোগ বাসা বেঁধেছে। চিকিৎসা শুরু হলো,,প্রায় তিন মাস পর ইন্ডিয়া থেকে বাসায় আনা হলো বাবাকে। কেমোথেরাপি চলছিল,, অনেকটা অসুস্থ হয়ে পরেন। কেমোথেরাপি অনেক কষ্টের,,,সেই সময়টাও কাউকে বিরক্ত করা পছন্দ করতেন না,,, আমি একটু হাত, পা টিপে দিলে বলতো দিতে হবে না মা,, তোমার হাত ব্যথা করবে। সেই সময়টা আমাকে বলতেন তোমার জন্য আমাকে বাঁচতে হবে মা,,,আমি না থাকলে তুমি কষ্ট পাবে।
বাবার অসুস্থতার কারণে, দূরে কোথাও এডমিশন না নিয়ে বাসার কাছে "টঙ্গী সরকারি কলেজে" অর্থনীতি নিয়ে ভর্তি হই। ফার্স্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষার সময়, তার অসুস্থতা নিয়েও আমাকে পরীক্ষার হলে নিয়ে যান,,,,পরীক্ষার হলে যাওয়ার আগে বাবা বলে ,একদম টেনশন করবা না মা, ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দিবে। ফার্স্ট ইয়ার পরীক্ষা শেষ করলাম। সেকেন্ড ইয়ার, বাবার অসুস্থতা দিন দিন বাড়তে থাকলো,, অসুস্থতা ধরা পরার পর ১৬ মাস আমাদের মাঝে ছিলেন।
এরপর শুরু হয় আমার জীবন যুদ্ধ,এক নিমিষেই আমার জীবনের সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাবে এমন অবস্থা। অনেক কষ্ট করে কলেজের হোস্টেলে একটা সিট ম্যানেজ করলাম। এরপর দাদুভাই, দাদি,আন্টি অনেকটাই হেল্প করেন।দাদুভাই, দাদি চাচার সংসারে থাকেন। তাই বেশি দিন পড়াশোনার জন্য টাকা দিতে পারেন না। চাচা মাসে ২০০০ টাকা দিলে মানুষের কাছে বলেন ১০,০০০দিয়েছে।এরপর একটা অটিজম স্কুলে জব নেই। পাশাপাশি টিউশনি করাই,,,।তাই জব, আর টিউশনি করাতাম।ঐ দিনগুলোতে বুঝতে পারি বাবা-মা কি জিনিস।আমার রুমমেটদের সবার বাবা-মা খবর নিতেন,কিন্তু আমাকে ফোন করে কথা বলার মত কেউ ছিলো না। এরপর প্রায় দুই বছর চলে যায়। আমি একা ভিশন একা নিজের বলতে দুনিয়াতে কেউ নেই,,, দাদুভাই, দাদি মোবাইলের কিছু বোঝেনা জন্য আমার সাথে কথাও তেমন হয় না।এরপর নিজের পছন্দে বিয়ে করি কিন্তু আমার ফ্যামিলি বিষয়টা মেনে নিতে পারেনি।
আমার বাবা হলেন আমার জীবনের সুপারহিরো।বাবার থেকে শিখেছি কিভাবে সব কষ্ট চুপ চাপ সহ্য করে মানুষের সাথে হাসিমুখে কথা বলতে হয়। বাবার থেকে শিখেছি কিভাবে স্ট্রং থাকতে হয়।নিজের দূর্বলতা অন্যের কাছে প্রকাশ না করে নিজের যোগ্যতায় বাঁচতে হয়। কখনো কারো প্রতি অভিযোগ না রেখে সবকিছু ক্ষমা করতে হয়।বাবা বলতেন পড়াশুনা যেন বন্ধ না করি। কষ্ট করে হলেও যেন পড়াশোনা শেষ করি। তাই শত বাধা বিপত্তি পেরিয়ে অনার্স কমপ্লিট করি।সমস্যার কারণে মাস্টার্সে ভর্তি হতে ব্যর্থ হই এ বছর। 😢😢
👉সংসার জীবনঃ সাংসারিক জীবনে আল্লাহ যেভাবে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ। নতুন সংসারে সবাই অনেক আদর করে। প্রথম 2 বছর ভালোই চলছে সব।এর পর একটু একটু কথা শুনাতে শুরু করে।,, কিন্তু কারো কথা আমি সহ্য করতে পারি না,,চুপ করে শুনি আর চোখ দিয়ে পানি পরে। একদিন স্পষ্ট করে বলে দিই আপনারা যা আশা করেন তা কে দিবে আমার তো বাবা, মা কেউ নেই সব জেনেই তো আপনারা আমাকে নিয়ে এসেছেন। এর পর থেকে বন্ধ হয় আমাকে মানসিকভাবে আঘাত করা। আমার খুব কষ্ট হয় আমার ছোট ভাই, বোনের জন্য,,,। যখন বাবা মারা যায় তখন ওরা অনেক ছোট। ভাই বোনদের মধ্যে অনেক ভালো একটা সম্পর্ক,,,আমি ওদের কখনো সৎ ভাই বোন মনে করিনি,, ইভেন ওরাও আমাকে কখনো সৎ বোন ভাবেনি। এটা আমাদের পারিবারিক শিক্ষা থেকে পাওয়া। আমার ভাই, বোন যখন বলে আপু টাকা লাগবে বই কিনবো বা প্রাইভেটের টাকা দিবো তখন ইচ্ছে করে দিতে কিন্তু আমি তো ইনকাম করি না কিভাবে দিবো,,।অনেক কষ্ট হয়, খারাপ লাগে, মনে হয় যদি আজকে বাবা থাকতো তাহলে ওদের পড়াশোনা নিয়ে কোন টেনশন করতে হতো না। মনে হয় এই বুঝি ওদের পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যাবে। চিন্তা করি আমার কিছু করতে হবে ওদের পাশে দাঁড়াতে হবে।
👉🏻নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়া :- স্মার্ট কর্মসংস্থান মেলায় গিয়ে SK Arina আপুর মাধ্যমে ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে রেজিস্টেশন করি।
👉🏻ঘুরে দাঁড়ানো :- আমাদের প্রিয় ফাউন্ডেশন এর সেশন ক্লাস গুলো করি। Shirin Sultana Sathi , Mannan Husain Husain, Lima Easmin, Nazma Eyasmin, Md Sk Kazol , মুঃ ইমরান হুসাইন ঈসা , Shuvo Khan ভাইয়া এবং প্রিয় Shaikh Al Amin ভাইয়ার কথা শুনে কিছু করার আগ্রহ আরো দ্বিগুণ হয়। প্রিয় স্যারের কথা শুনে সাহস পাই, এবং বিজনেস পেজ খুলি।এরপর থেকে শুরু হয় আমার উদ্যোক্তা জীবন।
ছোটবেলায় বাবা বলতেন স্বপ্ন সব সময় বড় করে দেখবে। তখন থেকেই আমি বড় স্বপ্ন দেখতে শুরু করি। প্রিয় ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার পর এখনো ভাবি আমার বড় বড় স্বপ্নগুলো একদিন পূরণ হবে ইনশাআল্লাহ।
🫰প্রিয় স্যারের বাণী গুলোর মধ্যে আমার পছন্দের কিছু বানী :-
👉🏻👉🏻কোন একটা কাজে সফল হবার মূল মন্ত্র হচ্ছে - 'প্রতিদিন' ঐ কাজটা করা।
👉🏻👉🏻 জীবনে বলার মতো একটা গল্প থাকা দরকার।
👉🏻👉🏻 স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন, সাফল্য আসবেই।
👉🏻👉🏻সময় নিন, সময় দিন, সময় বদলাবে, সময়ই সব ঠিক করে দিবে...।
👉🏻👉🏻বৃষ্টি সবার জন্যই পড়ে তবে ভিজে কেউ কেউ।
👉🏻👉🏻মানুষের জন্য কাজ করলে, জীবিকার জন্য কাজের অভাব হয় না।
সত্যিকার অর্থেই মেয়েদের কোন বাড়ি হয় না,,বিয়ের আগে বাবার বাড়ি, বিয়ের পর শ্বশুর বাড়ি। তাই আমি স্বপ্ন দেখি আমার নিজের একটা বাড়ি হবে।আমি স্বপ্ন দেখি, আমি একজন সফল উদ্যোক্তা হবো। ভাই বোনদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে, আমার বাবার যে স্বপ্নগুলো পূরণ করতে পারেনি সব স্বপ্নগুলো আমি পূরণ করব ইনশাআল্লাহ।
আগামী পাঁচ বছরের পরিকল্পনা :-
☘️আগামী দুই বছরের মধ্যে মাস্টার্সে ভর্তি হয়ে মাস্টার্স কমপ্লিট করা।
☘️আগামী এক বছরের মধ্যে একটা শোরুম নিশ্চিত করা।
☘️তিন বছরের মধ্যে অন্তত ৫০ জন মানুষের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা।
☘️পাঁচ বছরের মধ্যে অন্তত ১০০ জন মানুষের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা।
☘️সামাজিক ও মানবিক কাজে এগিয়ে এসে সামর্থ্য অনুযায়ী গরিব এবং অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াবো ইনশাআল্লাহ।
আমার স্বপ্নগুলো যেন পূরণ করতে পারি সকলের কাছে দোয়ার দরখাস্ত রইলো।
স্বপ্ন ভেঙ্গে সব শেষ হয়ে গিয়েছিল। নতুন করে স্বপ্ন দেখার সাহস পেয়েছি প্রিয় ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ে স্যারের কথা শুনে,স্যারের ভিডিও সেশন দেখে এবং প্রতিদিনের নিয়মিত সেশন চর্চা ক্লাস করে।
প্রিয় ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার পর কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী ভাইয়া আপুদের সাথে পরিচিত হতে পেরেছি,,আলহামদুলিল্লাহ। যাদের সাথে একটা দিন কথা না বললে দিনটাই অপরিপূর্ণ থেকে যায়।যারা আমার খারাপ সময় গুলোতে আমাকে সঙ্গ দেয়। যাদের কথা শুনে শত দুঃখ,কষ্ট নেমেশেই শেষ হয়ে: যায়।সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী 🙏
🙏আমি আবারো কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি,যারা অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল হিসেবে পেয়েছি ভালোবাসার প্ল্যাটফর্ম। লাখো ভাইবোনদের ভালো মানুষের পরিবার। এবং স্যারের কথায় অনুপ্রেরণা পেয়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখছি, সাহস করেছি, এবং লেগে আছি। লেগে থাকবো ততদিন পর্যন্ত যতদিন না নিজের বলার মত একটা গল্প তৈরি হবে এবং জীবনের সফলতা অর্জন করতে পারব ইনশাআল্লাহ।
আমাদের প্রত্যেকের জীবনে এক একটা গল্প থাকে।আমার জীবনের গল্পের কিছু অংশ আমি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এতে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ করছি। 🙏🙏
🌿যাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার জীবনের সংক্ষিপ্ত গল্প পড়েছেন তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি 🙏
📌 স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৯৬৬
তারিখ ১৫-১০-২০২৩ইং
🙋♀️শামীমা তালুকদার
🍂ব্যাচ :22
🍂রেজিস্ট্রেশন :118986
🍂নিজ জেলা বগুড়া বর্তমানে অবস্থান করছি বাগেরহাট।