তার পর বুজতে পারলাম প্রবাস জীবন ৯৯% কষ্টের জীবন
🌱আমার_জীবনের_গল্প....✅
..............বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম...................
...............সকল প্রসংশা আল্লাহ তাআলার...............
আস্সালামু_আলাইকুম
ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
🌹সর্ব_প্রথম_শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা
গ্বাপন করছি মহান রাব্বুল আলামীনের প্রতি
যিনি আমাকে আশরাফুল মাখলুকাত সৃষ্টির
সেরা জীব হিসেবে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
_____আমি আরো শুকরিয়া আদায় করছি আল্লাহ ছোবাহান আল্লাহু তাআলার প্রতি আমাকে
এই মহামারী পরিস্থিতির মধ্যে ও সম্পন্ন রূপে
সুস্থ ও নিরাপদে রেখেছেন এবং ভাল
কর্মের সাথে রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
______লক্ষ_কুটি দুরুদ ও সালাম প্রেরন করছি
মানবজাতির মুক্তির পথ প্রদর্শক পৃথিবীর
সর্ব শ্রেষ্ঠ মানব নবী কুলের শিরমনী
হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর উপর
যিনি এসে ছিলেন সমস্ত মানব জাতির
মুক্তি ও কল্যানের দূত হিসেবে।.....💕
♥️কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমার শ্রদ্ধেয় মা বাবার প্রতি যাদের উছিলায় আমি এই পৃথিবীতে
আসতে পেরেছি এবং মানুষের মত মানুষ
হতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাকে বড় করে তুলেছেন। এবং ভালো মন্দে সব সময় পাশে থেকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। দোয়া করি আল্লাহ জেন আমার মা বাবা কে সুস্থতা ও নেক হায়াত দান করেন, আমীন।........ 🤲
♥️শ্রদ্ধার_সাথে স্বরন করছি আমাদের সবার
প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় মেন্টর
জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি.....💕
যার অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম যেখানে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন উদ্দোক্তা রচিত হচ্ছে সফলতার হার না মানা এক একটা গল্প। যার অনুপ্রেরণায় আমরা সোনার বাংলাদেশ গড়তে সপ্ন দেখছি।
মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাজারো শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি আমাদের সবার মাঝে এমন একজন শিক্ষক পাঠানোর জন্য। স্যারের সু স্বাস্থ্য কামনা করছি আল্লাহ জেন স্যার কে নেক হায়াত দান করেন আমীন।
🌱সন্মানিত প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
পৃথিবীর যে যেই প্রান্ত থেকে আমার বাস্তব জীবনের গল্পটি পড়েছেন আপনাদের সবাই কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।
✅প্রিয় ফাউন্ডেশনের সকল ভাই বোনদের কাছে অনুরোধ রইলো আমার জীবনের গল্পটি পড়বেন এবং পড়ে আপনাদের মনের অনুভূতি শেয়ার করবেন।.....
🌱আসলে_জীবনটা নাটকের চেয়ে ও অনেক বেশি নাটকীয়....‼️
নাটকীয়, কেন বলছি এ কথা তার কারণ ব্যাখা করছি।নাটকে হয়তো সূএীপট অনুযায়ী সত্য মিথ্যা মিলিয়ে অভিনয় করা যায়। কিন্তু জীবনের ক্ষেএে কি তা সম্ভব? সম্ভব হলেও তা কতখানি সম্ভব। কেননা জীবনের প্রতিটা মূহর্তে ব্যাস্তবতার কষাঘাত। বাস্তব জীবনে প্রতিটা মুহূর্তে আামাদের সংগ্রাম করে যেতে হয়। সেই বাস্তবতার সংগ্রামে জীবনকে কঠিন থেকে আরো কঠিন তম করে তুলে।
#আমার_পরিচয়
০৮/১০/১৯৯০ ইংরেজি ইংরেজি তারিখে ঐতিয্যবাহী নরসিংদী জেলায় রায়পুরা থানায় পলাশতলী ইউনিয়ন এর খাকচক গ্রামের হাজী কোরবান আলী মাস্টার বাড়িতে আমার জন্ম।
আমরা ৫ ভাই বোন। আমার থেকে বড় ১ বোন
১ ভাই।
আমি ১ বোন আর ১ভাই এর ছোট। মা বাবা আর আমার এই ৫ ভাই বোন নিয়েই আমাদের পরিবার।
#______আমার_শৈশব_কাল
আমার ছোট বেলা ছিলো অনেক আনন্দ উল্লাসের, মা বাবা বোনেরা সবাই অনেক আদর করতো ২ জন এর ছোট বলে , আমার চাহিদা কখনো অপূর্ণ রাখেনি আমার বাবা, কখনো বুঝতে পারিনি কষ্ট কি। তবে দুষ্টামি আর খেলাধুলায় আমি অনেক পারদর্শী ছিলাম। তবে খেলা ধুলার প্রতি আমার অন্যরকম একটা নেশা ছিলো, ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাটমিনটন, আমার প্রিয় খেলা, আমাদের গ্রাম অথবা আশেপাশে এমন কোন গ্রামের মাঠ নেই যেখানে আমি খেলিনি। স্কুল জীবনে অনেক থানা জেলায় স্কুল থেকে খেলার সুযোগ হয়েছিল। কোথাও যদি শুনেছি খেলা হচ্ছে আমি সেখানে খেলতে চলে যেতাম।
#______আমার_শিক্ষা_জীবন
নিজ গ্রাম সেরাজ নগর মুনছুর আলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
স্কুলে ক্লাস ৮ম শেনি পযন্ত পডার পরে
চলে যাই বন্ধুদের সাথে আড্ডায় ,বাবার অনেক সপ্ন ছিলো
ছোট ছেলে ভালো পড়াশোনা করে ভালো একটা চাকরি করবে,কিন্তু বাবার সেই সপ্ন পুরন করতে পারলাম না।
_______তার পর আমার আব্বা এবং মা অনেক টেনশনে আছিলো যে আমার ছেলে তো খারাপ হয়ে যাবে যদি এই ভাবে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় থাকে।
আমার বড় ভাই সাগর কলার আরৎ এর বিজনেস প্রতিষ্ঠান আছিলো ফেনী ছাগলনাইয়া বাজারে।
তখন আমার বাবা বললো আমাকে তুমি যেহেতু পড়া লেখা বাদ দিয়েছো তা হলে তুমার বড় ভাই এর সাতে ফেনী চলে যাও। গিয়ে তুমার ভাইয়ের সাথে বিজনেস করো। তার পর চলে গেলাম ফেনী জেলা ছাগলনাইয়া বাজার শুরু হয়ে গেলো আমার জীবনের জার্নি।
আমার মা আব্বা আমার উপর অনেক খুসি আমি আমার ভাইয়ের সাথে বিজনেস করতে গেলাম সে জন্য।
🏠#আমাদের আরথিক অবস্থা
আমার বাবা একজন কৃষি ছিলেন।
আমরা দুই ভাই ফেনী কলার আরৎ এর বিজনেস করি। আমাদের পরিবারের বড় বোন বিয়ে হয়ে যায়।
আমার বাবা আমাদের গ্রামে একটা মুদি দোকান দেন।
সেই হিসাবে
আমাদের সংসার টা মুটামুটি ভালো ঐ চলতাছে।
এর পরে আমার বড় ভাই আমাকে প্রবাস জীবন এ পাঠান, আবার শুরু হলো আমার প্রবাস জার্নি।
আমরা চার ভাই মিলে আমাদের আব্বা আম্মা নিয়ে আমরা এক সাথে আছি
সভাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
#প্রবাস_জীবন_এর_গল্প
আমার মাথায় সেই ছোট বেলা থেকে ব্যাবসার প্রতি একটা ভালবাসা ছিলো কিন্তু বড় সরে পুজির জন্য তা আর হয়ে উঠে নাই। যখন ভাবলাম পরিবারের জন্য কিছু একটা করা প্রয়োজন।
আমার সবসময় ইচ্চে ছিলো
দেশে কিছু একটা করবো। যাই হোক হঠাত করে আমার বড় ভাইয়ের পরামর্শে আমার ভাগনীর স্বামী আমার মামা আমাকে একটা কোম্পনির ভিশায়
ইউ নাইটেড আরব আমিরাতে নিয়ে আসে।
৩ দিন মামার রুমে থাকার পর ৪ এর মাথায় আমাকে নিয়ে যায় যে কমপানীর ভিশা আছিলো সেই কমপানিতে। তার পর কমপানীর পিছনে আছিলো মেইন গেইট। দুবাই আজমান ফ্রী জন গেইট।
আমি তো অবাক যে দুবাই শহরে আমি তো কিছুই চিনিনা জানিনা এবং ভাষা ও পারি না। কি যে করি একটা টেনশনে পরে গেলাম। তার পর সাহস করে গেইট এর সামনে গেলাম। এর পর সিকিউরিটি আমাকে বললো হিন্দি তে যে তুমি কোথায় যাচ্ছ। আসলে ভাষা না বুজার কারনে কিছু জবাব দিতে পারি নাই যে আমার ফ্রী জন এর বিতরে আমার কমপানী আছে।
যাই হোক তার পর কিছু না বুজেই আমি সিকিউরিটিকে আমার ভিশা কপি টা দেখাই তার পর আমার ভিশা কফি টা দেখে আমাকে তার হাতে ইশারা দিয়ে বললো ঐ যে দেখা যায় ইটা তুমার কমপানী।
যাক আলহামদুলিল্লাহ কমপানী তা হলে পেয়ে গেলাম। তার পর খুজতে খুজতে পেয়ে গেলাম আমার ফোরমান। আমার ফোরমান আমার ভিশা কফি টা দিলাম সে আমাকে কাদে হাত দিতে নিয়ে গেল কাজের জায়গায়। শুরু হয়ে গেলো প্রবাস জীবন এর ১ম দিন কাজ। কাজ করে তেমন ভালো লাগলো না। কারন ক্যামিকাল কমপানী তো সে জন্য।
এখন আমার সাতে আমি কথা বলতাছি। যে ৩ লাখ টাকা খরচ করে আমার বড় ভাই প্রবাসে পাঠিয়েছে।
টাকা গুলো আছিলো ৯০% হাওলাত করা।
এখন আমার টাকা গুলো উঠাইতে হলে কাজ অবশ্যই হবে ভালো লাগক বা না লাগক।
______প্রথম এক সপ্তাহ আমি ভালো করে কাজ কাম করতে পারি নাই। কারন তুবাকো ক্যামিকাল তো সেই জন্য ডেলি বুমি করতাম কমপানীর বিতরে ডুকলেই।
এই ভাবে করে আরাই বছর হয় প্রাবাস জীবন।
মন চায়তাছে আমার প্রিয় মাতৃভূমি যাওয়ার জন্য। আমার সুপার ভাইজার কে বললাম আমি আমার দেশে যাবো আমার মা বাবাকে দেখার জন্য।
সুপার ভাইজার আমাকে ছুটি দিলো ৪৩ দিন
🌱যাক আলহামদুলিল্লাহ দেশে চলে গেলাম পরিবারের সবাই কে দেখে মনটা ভরে গেলো।♥
🌹আমার পরিবারের সবাই আমাকে দেখে খুশি আমিও খুশি মা বাবা ভাই বোন কে দেখে।🌹
😀খুশিতে খুশিতে ১ মাস ছুটি শেষ হয়ে যায়।
আর বাকি ১৩ দিন। হঠাৎ করে আমার বাবা বলে একটা মেয়ে দেখে আয়। আমি তো অবাক মেয়ে দেখবো মানে। কার জন্য মেয়ে দেখবো বাবা।
বাবা বললো তুর জন্য দেখবি যদি পছন্দ হয় বিয়ে করবি আর না হলে নার করবি।
আমি তো এখন পরে গেলাম আরেক টেনশনে।🤔
আর মাত্র ১৩ দিন বাকি আছে আমার ছুটির এখন আমি কিবাবে বিয়া করবো। কারন আমি তো বিয়ার
জন্য কোন পস্তত হয়ে আসি নাই। সে জন্য আমার হাতে কোন টাকা পয়সা ও নাই।🤔
যাই হোক না কেন মা বাবাকে খুসি করার জন্য দেখতে গেলাম তাদের পছন্দের মেয়ে কে।
মেয়ের বাবা ছিলো আমার বাবার বন্ধু।
🌱যাক আলহামদুলিল্লাহ মেয়ে দেখলাম মাশাল্লাহ সুন্দর ঐ। তবে আমি তো এক টেনশনে আছি কারন আমার হাতে ১ টা টাকা ও নাই। 🤔
আমার মা বাবা খুশি মেয়ে দেখে আমার পছন্দ হয়েছে বলে।😀
এর পরে আমি চিন্তা ভাবনা করলাম। এখন যদি আমি বিয়ে করি তা হলে মনে হয় ঠিক হবে না।
আমি ইনশাআল্লাহ এই বার প্রবাসে গিয়ে কাজ কাম করে টাকা জমা করে সর্ণ কিনে তার পর বিয়া করবো।
এই কথা মা বাবা সুনার পর তাদের চোখে পানি আর পানি।
_______এখন আমি তাদের চোখে পানি দেখে আমার মন একেবারেই নরম হয়ে যায়। কারন আমি ভাবলাম তাদের শুখ ঐ আমার শুখ।
এই ভাবে করে আরো ৫ দিন চলে যায়। আমার প্রবাসে আসার টাইম আছে ৮ দিন 🤔
তার পর আমি রাজি হয়ে যায় বিয়ে করবো ইনশাআল্লাহ। ♥️ তার পর আলহামদুলিল্লাহ
কাবিন বিয়ে করলাম পরিবারের সবাই এবং আত্মীয় স্বজনরা আছিলো ঐ দিন। ৭ দিন পর চলে আসলাম প্রবাসে আবার শুরু হলো কর্মজীবন। তার পর ১২/১৩ মাস পরেই সুনি আমার বাবা অসুস্থ। আবার আমার সুপার ভাইজার কে বলে দেশে চলে যায় বাবাকে দেখার জন্য। বাবা তো আমাকে দেখে আলহামদুলিল্লাহ অনেক টাই সুস্থ হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক অনেক খুশি হলাম। এই ভাবে ১৫ দিন ছুটি কাটিয়ে আবার চলে আসছি জীবিকার তাগিদে আবার দুবাই।
আবার শুরু হলো আমার প্রবাস জীবন জার্নি।
এই ভাবে ৪ মাস পর পরই আবার আমার বাবা আবার অসুস্থ হয়ে মারা যায়।তার পর আর আমার বাবাকে দেখতে পারলাম না।তার পর আমার বন্ধু রা সবাই আমাকে বুজিয়ে দিল যে প্রবাসীরার এই রকম ভাবেই অনেকের মা, বাবা,দুনিয়া ছেড়ে চলে যায়। এই ভাবে সবাই চোখের পানি ফেলিয়ে আফসোস করে।
তার পর বুজতে পারলাম প্রবাস জীবন ৯৯% কষ্টের জীবন।আর ১% আছে ভালো সেটা হলো অনলী কয়েকটা টাকা পাওয়া যায়। সুখ শান্তি পাওয়া যায় না।
এই ভাবে করে আজ তের বছর হয়ে গেলো প্রবাস জীবন। 😭
♥️ আলহামদুলিল্লাহ আমাকে আল্লাহ তাআ'লা ফুটফুটে একটা ছেলে সন্তান দান করেছেন। আমার ছেলের জন্য আপনার সবাই দোয়া করবেন।আল্লাহ তাআলা যেন আমার নেক হায়াত দান করেন আমিন🤲।এবং আমি যেন আমার সন্তান কে হাফেজ বানাতে পারি ইনশাআল্লাহ দোয়া করবেন। 🤲
প্রবাস জীবন কতটা কষ্টের দেশে অবস্থান
করে সেটা বুঝার মতো ক্যাপাসিটি কারো নেই।
প্রবাস জীবনের কষ্টটা উপলব্ধি করতে হলে
আপনাকে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে।
☘️প্রিয়_প্লাটফর্মে_যোগদান
আমাদের সম্মানিত স্যারের কিছু প্রোগ্রাম ইউটিউবে
আমি নিয়মিত দেখতাম।
স্যারের কিছু কথা আমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে
তাই আমাদের প্রিয় বরগুনা জেলার মাসুদ ভাইয়ের সহযোগিতায় ভালবেসে আজীবন সদস্য হয়ে গেছি।
এই গ্রপের সদস্য হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি #ধন্যবাদ প্রিয় স্যারকে
এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরী করে দেয়ার জন্য আপনার এবং আপনার পরিবারের সবাই কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন।
আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আমি যেন প্রিয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের পরামর্শ এবং আপনাদের সহযোগিতার মাধ্যমে ভালো একজন মানুষ হতে পারি। পাশাপাশি উদ্যাগতা হতে পারি।
✅এতক্ষণ ধৈয্য সহকারে আমার জীবনের
বাস্তবিক কথা গুলো পড়ার জন্য
আপনাদের প্রতি অসংখ্য ধন্যবাদ
প্রিতি ও ভালবাসা সেই সঙ্গে আপনাদের
সুস্বাস্থ্যে ও দীর্ঘায়ুকামনা করছি।
আল্লাহ আপনাদেরকে নেক হায়াত দান করুক আমিন।
আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আমি স্যারের পরামর্শ এবং আপনাদের সহযোগিতা মাধ্যমে উদ্যাগতা হতে পারি ইনশাআল্লাহ।
📌 স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৯৬৯
তারিখ ১২/১১/২০২৩ ইং
🌹.....শুভেচ্ছান্তে..... 🌹
✅ এস এ মোহাম্মদ আঃ রহিম
✅ ব্যাচঃ নং ১৭
✅ রেজিষ্ট্রেশনঃ ৮২৬৬৪
✅ জেলাঃ নরসিংদী
✅ উপজেলাঃ রায়পুরা
✅ বর্তমান অবস্থান দুবাই আজমান
✅ ভালোবেসে যুক্ত আছি নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন।