আসলেই মানুষের জন্য কাজ করলে জীবিকার জন্য কাজের অভাব হয় না
**** জীবনের গল্প ****
🕋বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম 🕋
আমি তানিয়া খাতুন
🥀সবাইকে আন্তরিক সালাম আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। প্রথমে কৃতজ্ঞতা জানাই পরম করুনাময় সৃষ্টি কর্তার প্রতি যিনি এত সুন্দর পৃথিবীতে আমাকে পাঠিয়েছেন এবং সুস্থ্য রেখেছেন। য়ার জন্য সকল কারণে আলহামদুলিল্লাহ।
🤲এরপর শ্রদ্ধা জানাই আমার মা বাবার প্রতি। যাদের কারণে আমার এই পৃথিবীতে আসা এবং যারা পরম যত্ন আর আদর দিয়ে আমাকে বড় করেছেন।
সেই সাথে শ্রদ্ধা জানায় আমার জীবন সঙ্গীকে। যিনি সুখে দুখে সব সময় পাশে থেকে আমাকে সামনের দিকে অগ্রসর হতে সাহায্য করছেন। পরম করুনাময় আল্লাহ তাকে যেন নেক হায়াৎ দান করেন এবং সুস্থ রাখেন।
🌹🌹শ্রদ্ধা জানাচ্ছি অসংখ্য তরুণের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রিয় #মেন্টর_ইকবাল_বাহার_জাহিদ স্যারকে যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর মত বিশাল বড় একটা পরিবার।
সেই সাথে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর সকল আজীবন সদস্যদের।
🪷🌹জন্ম ও পরিচয় ঃ আমি তানিয়া খাতুন, গ্রাম পাথরা, উপজেলা মহেশপুর, জেলা ঝিনাইদহ। আমি ১৯৮৯ সালের ২৫শে আগষ্ট এই পৃথিবীতে আসি।
🍃 বেড়ে ওঠাঃ
আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমার বাবা একজন স্কুল শিক্ষক এবং ব্যবসায়ী ছিলেন। আমার মা একজন গৃহিণী। আমরা ছয় ভাই বোন। দুই ভাই, চার বোন।আমি সবার ছোট।প্রথমে আমরা কোটচাঁদপুর থাকতাম বাবার ব্যবসা সূত্রে সেখানে দুই ভাই জন্মগ্রহণ করে। তারপর বাবা গ্রামে চলে আসে এখানে স্কুলে শিক্ষকতা করে। গ্রামে আমরা চার বোন জন্ম গ্রহণ করি।আব্বু একটা মোড় প্রতিষ্ঠিত করে সেখানেই আব্বুর ব্যবসা শুরু হয় নতুন করে।
🌱শৈশবঃ
ছয় ভাই বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট এবং খুব আদরের। আমি ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ায় অনেক ভালো ছিলাম। সব ঠিক ঠাক চলছিল। ক্লাস ওয়ান থেকে ফাইভ পর্যন্ত প্রথম স্থানে থাকতাম। আমার বৃত্তি পরীক্ষার আগে। হঠাৎ একদিন আমার বাবা বাথরুমে পড়ে গিয়ে ডান পাটা কেটে গেল। ঝিনাইদ সদর হাসপাতালে চিকিৎসা করতে পারল না।তারপর তাকে ঢাকা পিজিতে ভর্তি করা হলো।শুরু হলো নতুন সমস্যা পা কিছুতেই ভালো হয় না। আটবার অপারেশন করার পর বাবার পা ভালো হলো বাড়িতে ফিরে গেল। সব কিছু আবার স্বাভাবিক হল। এরমধ্যেই বৃত্তি পরীক্ষা দিলাম ভালো হয়েছিল কিন্তু বৃত্তিটা পাওয়া হয়নি।
🌺🌸কৈশোরঃ
এরপর ক্লাস সিক্সে উঠলাম। শুরু হলো নতুন একটা অধ্যায় খুবই আনন্দের। এরমধ্যে আমার বড় বোনের বিয়ে ঠিক হলো চারিদিকে অনেক আনন্দ উৎসব। একদিন সকালে হঠাৎ করে আম্মু ছাদে উঠতে গিয়ে পড়ে গিয়ে পা ভেঙে গেল। প্রায় ৬০০ জনের আয়োজন ছিল। বিয়েতে বাবা মায়ের বড় মেয়ে বলে কথা। তারপরেও সবকিছু ম্যানেজ করে বিয়ে সম্পন্ন হল। আমার লেখাপড়া অনেক ভালো চলছে আবার প্রথম স্থান অধিকার করছি ক্লাসে। ক্লাস এইটে থাকতে মেজে বোন আর ছোট ভাইয়ের বিয়ে হল কাছাকাছি সময়ে। খুব আনন্দে দিন যাচ্ছিল। কিন্তু বিপদ যেন পিছু ছাড়ছিলো না কিছুতেই।
🌷🌷 আমাকে নিয়ে আমার বাবার অনেক স্বপ্ন ছিল লেখাপড়া শেষে অনেক বড় একটা চাকরি করবো। যেহেতু পরপর দুই বোনের বিয়ে হয়ে গেছিল। তাই আমাকে এবং আমার সেজো বোনেকে নিয়ে বাবার স্বপ্ন পড়ালেখা শেষে প্রতিষ্ঠিত করে তারপর বিয়ে দিবেন। কিন্তু ভাগ্যের লিখন না যায় খন্ডন।
😭🥺জীবনের দুর্ঘটনাঃ আমার এস এস সি টেস্ট পরীক্ষার আগে হঠাৎ করে আব্বু বড় বোনের বাসায় গিয়ে স্টক করে। সেই রাত থেকে কথাও বলতে পারেনা চলাফেরাও করতে পারেনা। তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হল। ওখানে চিকিৎসা করতেছি পারল না। আব্বুকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হলো প্রায় টানা দেড় মাস অচেতন অবস্থায় নাকের ভিতর পাইপ দিয়ে খাওয়ানো হতো।দেড় মাস পর একটা কথাই বলেছিল আল্লাহ। সেই আ দিয়ে কিছু কিছু কথা বলতে পারতো আর কিছুই বলতে পারতো না। চলাফেরাও করতে পারতো না।
আব্বুকে বাড়ি নেওয়া হলো আমার এস,এস,সি পরীক্ষা শুরু হল। মানসিকভাবে অনেক ভেঙ্গে পড়েছিলাম। পরীক্ষা শেষ হল রেজাল্ট বের হলো পাস করলাম ২০০৫ সালে।আব্বুকে রেজাল্ট জানালাম আব্বু হাসছে, চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে। কিন্তু কিছুই বলতে পারছে না। এটা যে কত কষ্ট চোখে না দেখলে বোঝানো যাবে না।
💥❤️ইন্টারমিডিয়েট ভর্তি হলাম চৌগাছা মৃধাপাড়া মহিলা কলেজে। মনের ভিতর একটা জিদ আসলো। ভালো রেজাল্ট করতেই হবে যে কোন মূল্যে। আমাকে বড় হতেই হবে। পরীক্ষা দিলাম এগারোটা গ্রামে ফার্স্ট হলাম। এ প্লাস পেলাম না এ পেলাম। ২০০৭ সালে এ প্লাস পাওয়া তো একটু কঠিনই ছিল গ্রাম থেকে।
এরপর কোন কোচিং না করে ভর্তি পরীক্ষা দিলাম এম, এম, কলেজে। চান্স পেলাম ভর্তি হলাম বাংলায়। অনেক ভালো রেজাল্ট করতে লাগলাম শিক্ষকরা সবাই চিনতো আমাকে। তখন মেসে থাকতাম। সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম একদিন হঠাৎ সংবাদ আসলো বাবা আর পৃথিবীতে নাই। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো আমার সব আশা শেষ হয়ে গেল। ইন্টারমিডিয়েট পড়াকালীন সেজে বোনের বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো। এবার আমার পালা।
❤️বিবাহ ও সংসার জীবনঃ
বাবা মারা যাওয়ার পর আমার বাড়ীর লোকজন এবং আত্মীয় স্বজন আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে গেলেন। কিন্তু আমিতো নারাজ লেখাপড়া করব। একটাই চিন্তা লেখাপড়া শেষ করে আমি চাকরি করব। তারপর বিয়ের কথা ভাবা যাবে।
কিন্তু বাবা না থাকলে যা হয়। সেকেন্ড ইয়ার পরীক্ষা দেওয়ার পর বিয়ে হয়ে গেল। স্বামীর চাকরির সূত্রে ঢাকায় চলে আসলাম টিসি নিয়ে ভর্তি হলাম বাংলা কলেজে। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা দিলাম ভালো রেজাল্ট হল। তারপরে বেবী হল খুব কষ্ট করে মাস্টার্স শেষ করলাম। খুব ভালো রেজাল্ট করলাম কিন্তু পাঁচ মার্কের জন্য ফাস্ট ক্লাস টা আর হলো না। বাচ্চার সামলাতে গিয়ে একা মানুষ চাকরি আর করা হলো না।
🎋উদ্যোক্তা জীবনঃ
২০১৬ সালে বাচ্চাকে নিয়ে ঘরে বসে অনলাইনে উদ্যোক্তা জীবন শুরু করলাম। কিন্তু বাচ্চা ছোট থাকার কারণে সেটা কন্টিনিউ চালিয়ে যেতে পারলাম না। আমাকে অফ করে দিতে হলো। আবার ২০১৯ সালে শখ করে একটা পেইজ অন করলাম। আবার অনলাইন বিজনেস শুরু করলাম।ভালোই চলছিল কারখানা থেকে কিনে আমি সেল করতাম। একদিন একটা গ্রুপে পোস্ট করলাম কিন্তু সেখান থেকে ফিডব্যাক আসলো নিজের কারখানা থাকতে হবে এবং প্রাইজ উল্লেখ করতে হবে। আবার আমি থমকে গেলাম কি করি কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। পোস্ট করা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। মনের ভিতর একটা জেদ আসলো যদি কখনো কারখানা করতে পারি তাহলে পোস্ট করব না হলে নয়। হঠাৎ এক শুভাকাঙ্কীর সাথে পরিচিত হলাম। সে আমার খুব কাছের পরিচিত মানুষ। সে আমাকে জিজ্ঞাস করল তুমি এখন কি কর চাকরি করো না। আমি বললাম না আমি অনলাইন বিজনেস করি।
🌹🌺*তখন সে জিজ্ঞেস করল কিভাবে বিজনেস কর। আমি তখন বললাম এইভাবে কিনে সেল করি । তখন সে বলল তুমিতো আর্ট পারো এবং হাতের কাজ পারো। তাহলে তুমি গ্রামে গিয়ে মহিলাদেরকে ট্রেনিং দিয়ে হাতের কাজ, কুশি কাঁটার কাজ আর পাট পাটপণ্য শেখাতে পারো। তাহলে একসাথে দুইটা কাজ হবে একদিকে উদ্যোক্তা জীবন শুরু হবে আর অন্য দিকে মহিলাদের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা হবে। তখন থেকে শুরু হলো আমার উদ্যোক্তা জীবন।
🌹🌺* আমি ২০২০ সালে গ্রামে গিয়ে সবাই কে ট্রেনিং দিয়ে তাদেরকে শিখিয়ে।আমার উদ্যোক্তা জীবন শুরু করলাম। টানা দেড় বছর আমার পণ্য রেডি করলাম এবং মনে করলাম নিজের পণ্য না থাকলে তো আর সেল করা যাবে না। কারণ হাতের কাজের পণ্য অন্যের পিক দিলে সেরকম যদি দিতে না পারি। তাই নিজের পণ্য তৈরী করে তারপর আমার পেইজ বা গ্রুপে পোস্ট করতাম।
🌹🌺এভাবে একটু একটু করে এগিয়ে যেতে চাই। আমার ছোট খাটো একটা কারখানা মত আছে। এটা আরো বড় করতে চাই। অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পেরেছি আরো করার ইচ্ছা আছে। আমার বাবা আমাকে আর্ট শিখিয়েছিলেন সেই সূত্রে আমি আর্ট পারি আমার সূত্রে আমার মেয়ে পারে। আমার পণ্য আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং মালয়েশিয়া এই তিন দেশে গেছে। আলহামদুলিল্লাহ ফিডব্যাক অনেক ভালো পেয়েছি।
🪷🌸 আমার যে কোন বিষয়ে শেখার অনেক ইচ্ছা। আমি আর্ট করা, হাতের কাজ, কুশি কাঁটার কাজ, পাটের কাজ,ব্লকের কাজ,বাটিকের কাজ,হ্যান্ড পেইন্ট, পুতির কাজ, বেতের ব্যাগ এগুলা সব পারি।আমার স্বামী এবং আমার মেয়ে প্রচুর উৎসাহ দেয় আমাকে কাজ করতে।আমি মেসে থাকা কালিন যার যা দেখতাম তাই করার চেষ্টা করতাম। যতক্ষণ না পারি ততক্ষণ চেষ্টা করি। এভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি আশা করি একদিন সফল হবো ইনশাল্লাহ।
🌳ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়াঃ
"নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনে""" অনেকদিন থেকে জয়েন্ট হওয়ার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু হতে পারছিলাম না।আমি বুঝতে পারছিলাম না।একদিন লাইলি আপুকে স্টেডিয়ামে পিক তুলতে দেখলাম। তখন থেকে ভালো লাগা আরো কাজ করল। এভাবে ৬ মার্চ ২০২৩ জয়েন্ট হলাম। কিন্তু রেজিষ্ট্রেশন করতে পারছিলাম না। যার পোস্ট দেখতাম রেজিস্ট্রেশন নিয়ে তার কাছেই নক দিয়ে রাখতাম। একদিন এম ডি মুজাহিদ মিনা ভাই আমাকে নক দিল। বলল আপনার নাম ঠিকানা সব দিন। আমি সাহস করে দিলাম। সেই দিনে আমার স্বামীর ফেসবুক আইডি হ্যাক হয়ে গেল। আমি খুব টেনশনে পড়ে গেলাম কি করলাম ।তারপর মুজাহিদ ভাইকে নক দিলাম ভাই আমার রেজিস্ট্রেশন নং ব্যাচ কত। ভাইয়া স্ক্রিনশট দিয়ে পাঠালো আমি নিশ্চিন্ত হলাম।
🌻🌹* কিন্তু পোস্ট করতে গিয়ে দেখলাম ৯০ দিনের শেসন করতে হবে। কিভাবে করব কিছু বুঝতে পারছিলাম না। তারপরে লিপি আপুর অফিসে গেলাম। গিয়ে সব বললাম আপু জুঁই আপুর প্রোফাইল লিংক দিল। আপুর কাছে ডিটেইলস দিয়ে দিল। পরে বাসায় এসে আপুর সাথে কন্টাক করলাম। সেদিন থেকেই ৬ নম্বর মেসেঞ্জারে যুক্ত হলাম এবং ক্লাস শুরু করলাম ২২ তম ব্যাচ। সেদিন থেকে প্রতি নিয়ত শেসনে অংশ গ্রহণ করি। এবং শেসন থেকে অনেক কিছু শিখতে পারছি।
💖💝❣️প্রিয় প্ল্যাটফর্মে কিছু ভালো মানুষের সাথে পরিচয় ঃ
আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় প্ল্যাটফর্মে পেয়েছি অনেক অনেক বড় আপু এবং ভাইদের। তাদের মধ্যে একজন বড় আপু সম্মানিত মডেরেটর এবং অ্যাম্বাসেডর মিরপুর জোনের
Jasmine Akther Jui আপু। তিনি একজন অসাধারণ লিডার।তিনি প্রতিদিন শেসন চর্চার এসে প্রতি দিন চমৎকার কিছু দিকনির্দেশনা দেন প্রতেকের উদ্দেশ্যে। আপুর কাছে যে কোন সমস্যা হলে নক দিলে। আপু খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেন।আরো আছেন জেলা অ্যাম্বাসেডর Hamida Rahman আপু অসাধারণ দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। তাছাড়া Altafun Nessa আপু, Nargis Nahar আপু, Abida Sultana Laila আপু, Rehana Islam আপু,
Asma Ali Popy আপু, Rotna Akter আপু, Shathi Ir আপু, Marium Nesha Shyama আপু, Atiqur Rahman Johny ভাইয়া, Zahidur Rahman ভাইয়া।
এই সকল ভাই ও আপুরা আসলেই অসাধারণ। এটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে শুধু মিরপুর জোন বলে।মিরপুরের প্রত্যেকটা ভাই বোন অনেক হেল্পফুল। আরো অনেক আপু আর ভাইয়েরা আছে সবাই অনেক হেল্পফুল।
🧑💻ফাউন্ডেশন থেকে শিক্ষাঃ
১।স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন, লেগে থাকুন, সফলতা আসবেই। এখান থেকে আরো বেশি স্বপ্ন দেখা শুরু করেছি এবং সাহস যুগিয়েছি।
প্রতি নিয়ত লেগে থেকে এগিয়ে চলেছি।
আসলেই মানুষের জন্য কাজ করলে জীবিকার জন্য কাজের অভাব হয় না। মানুষের দোয়ায় এবং ভালোবাসায় আল্লাহ জীবিকার ব্যবস্থা করে দেয়।
🌹❤ আগে কথা বলাতে অনেক জড়তা থাকত। এখন চমৎকার ভাবে কথা বলতে পারি।এটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যারের সেশন চর্চা ক্লাশ করে। স্যারের প্রতি টা সেশন আমি পড়ি।এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমি আমার প্রতিষ্ঠানকে আরও বড় করতে চাই এবং আরও মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে চাই।সেই সাথে একজন সফল মা, সফল নারী এবং সত্যিকারের সফল মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে চাই।
🙏🙏সবাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার এলেমেলো কথা গুলা মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। এবং সবাই আমার এভাবে সাপোর্ট করবেন সারাজীবন এই কামনা করি।
📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৯৬৯
তারিখ ১২-১১-২০২৩ ইং
🏵🌻 শুভেচ্ছান্তে
তানিয়া খাতুন
ব্যাচ নং ২২
রেজিষ্ট্রেশন নং ১১৭১৯৭
অনার অফ ঃ orpi fashion.
জেলা ঝিনাইদহ
বর্তমানে ঢাকা মিরপুর আহম্মেদ নগর পাইক পাড়া থেকে।