See More Post

জিবনের এই অবেলায় এসে যদি কেউ বলতো একটা নিন্মবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসে

🕋বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম🕋

        🥀🥀 আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ🥀🥀

                ❣️ আমার জীবনের গল্প❣️
           

শুরুতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের আলীশান দরবারে  অশেষ শুকরিয়া
যে মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে সুন্দর সুস্থ্য  ও সুখে রেখেছেন
#আলহামদুলিল্লাহ
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি লাখো দরুদ সালাম জানাচ্ছি
আল্লাহুম্মা সল্লি আলাইহি ❤
আল্লাহুম্মা বারিক আলাইহি ❤

🥀আমাদের প্রিয় ""মা"" বাবা"" মুরুব্বিদের স্মরণ করছি🥀
অসংখ্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি জীবনে আজকের এই গল্প লিখার স্পৃহা যার।
যার মাধ্যমে আমার হৃদয়ে জাগ্রত হলো, সে ঐ মহান ব্যাক্তি যাকে আমি বলি মানুষ গড়ার কারিগর বাংলার এক গর্বিত মায়ের কৃতি সন্তান বিনা পারিশ্রমিকে যিনি লাখো যুবক যুবতি তরুন তরুনী ও স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রী দের শিখিয়ে যাচ্ছেন জীবনে ঘুরে দাড়ানোর মহা মন্ত্র অসহায় হতাশা গ্রস্হ মানুষের মাঝে করছে প্রান সঞ্চালন ও বেছে থাকার স্বপ্ন দৃঢ়তার প্রমান রেখেছেন, সেই মহান ব‍্যাক্তি প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যার।

প্রিয় মেন্টর জনাব  Iqbal Bahar Zahid স্যার
এর প্রতিষ্ঠিত
নিজের মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন" এর গর্বিত সদস্য হয়ে নিয়মিত সেশন চর্চা ক্লাসে উপস্থিত থেকে এবং প্রিয় স্যারের ইউটিউব চ্যানেল বিভিন্ন ভিডিও দেখে আমার জীবনের গল্প টা লিখতে সাহস পেয়েছি।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন প্রিয় স্যারের হায়াতে অসংখ্য বরকত দান করুক। 🤲🤲

               💢🌹 পরিচয়  🌹💢

আমি  নজরুল ইসলাম
মৌলভীবাজার  জেলা
উপজেলা বড়লেখা
সুজানগর ইউনিয়নের
বারোহাল গ্রামে একটি কৃষক পরিবারে আমি জন্ম গ্রহন করি।
         💢🌹 আব্বা আম্মার পরিচয় 🌹💢

আমার আব্বা ছিলেন  একজন কৃষক
পাশাপাশি অত্যন্ত ধার্মিক
নামাজের সময় হলেই আগে নামাজ পরে কাজ এবং সব সময় কুরআন তেলাওয়াত করতেন
আম্মাজান  ছিলেন  গৃহিণী ও ধার্মিক
আমরা দুই ভাই, আমাদের কোন বোন নাই
আমার আব্বার  কৃষি জায়গা জমি ছিল।

          💢🌹 শৈশব কৈশোর 🌹💢
ঘরের পাশের মকতবে কুরআন শিক্ষা পাই
সেই কুরআনের আলোয় আলোজ্জিত করছে আমার জিবন
#আলহামদুলিল্লাহ্
বাঘমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি পাস করি
নানা বাড়ির কাছে দাসের বাজার উচ্চ বিদ‍্যালয়ে ভর্তি হই।
পরের বছর  আবার দাসের বাজার উচ্চ বিদ‍্যালয় থেকে এসে, আমাদের বাড়ির পাশে
সিদ্দিক আলী উচ্চ বিদ‍্যালয়ে ভর্তি হই
সপ্তম শ্রেণিতে,কারণ বাড়িতে থেকে পড়লে পড়ার পাশাপাশি আব্বাকে ক্ষেতের কাজে সহযোগিতা করা যায়।

ছোট বেলায় পড়া লেখার পাশাপাশি  আব্বার  সাথে কৃষি কাজ করতাম।
আমাদের দুই ভাইয়ের লেখাপড়া এবং পরিবারের খরছ ধান বিক্রি করা টাকায় চালাতে আব্বার  অনেক কষ্ট হত।
শেষ মেষ মাধ্যমিক থেকে আর উচ্চ মাধ্যমিক  না যেতেই পড়া লেখা বন্ধ হয়ে যায়।
💢🌹  যৌবনের শুরু চতুর্থ দিকে কুকিলের কুহু 🌹💢

এবার কাজ শিখতে হবে, কাজ শিখে প্রবাসে যেতে হবে
যেই চিন্তা সেই কাজ
ওয়েল্ডিং কাজ শিখতে শুরু
2 বছরে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ শিখলাম

❤❤❤❤ মনে প্রেমের শুরু ❤❤❤❤❤

এর মধ্যেই  খালাতো বোনকে ভাল লাগতে
শুরু,
মনে প্রেম প্রেম ভাব কিছুই ভাল লাগে না সারাক্ষণ ওকে দেখতেই মন চায়।
কর্মস্থল পরিবর্তন করে খালাম্মার বাড়ির পাশে নতুন ওয়ার্কসপে কাজ নিলাম।
প্রতিদিন স্কুলে যাওয়ার সময় দেখতাম
শুক্রবারে বন্ধ আমি  খালার বাসায় যেতাম
ওকে কিন্তু এখনো বলা হয় নি যে আমি তুমাকে ভালবাসি
এরই মধ‍্যে আমার খালুর একটা চিঠি আমার হাতে পড়ে
খালু ডুবাই প্রবাসী
খালাম্মাকে বলছেন তোমার বোনের ছেলে আমাদের বাসায় যেন না আসে।
আসলে আমি তুমাকে,,,,,,,
অনেক কিছু ,  কিন্তু  আমার খালাম্মা কোন দিনও আমাকে কিছু বলে নি, খালাম্মা  এবং খালাম্মার বিশ্বাসের কারনে

আমি আর বলিনি যে আমি তোমাকে ভালবাসী
কিন্তু কাজে কর্মে বুঝানোর চেষ্টা চলছে, তাদের পরিবারের অনেকেই  বুঝতে পারতেছেন আমি খালাতো বোনকে ভালবাসী ❣

        💢🌹 প্রবাস জিবন 🌹💢

2005 সাল আমার কুয়েতের ভিসা হয়েছে।
ভিসার সব কাজ শেষ করে 17ই জুন কুয়েতে আসলাম।
আলহামদুলিল্লাহ্
চাচাতো ভাইয়ের ওয়েল্ডিংয়ের দোকানে কাজ শুরু করলাম।
কুয়েত আসার এক বছর পরে আমার sponsor (কফিল)
আমাকে বললেন আমার কিছু কাজ আছে ইরান যেতে হবে,
ইরানের ভিসা হল উনার সাথে ইরান গেলাম।
আমার কফিল শিয়া মুসলিম, উনি ওখানে হুসাইনিয়া বানিয়ে দেন
উল্লেখ্য শিয়ারা হুসাইনিয়ায়  ইবাদত করেন।

এক বছর এভাবে কুয়েত টু ইরান যাওয়া  আসা করি,
একবছর পরে কুয়েত ইমেগ্রেশনে আমাকে  আটক করে বলে তুমি  এত বার কেন ইরান যাওয়া  আসা কর?
কথা বার্তা হয় অনেক্ষণ পরে আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে জেলে পাঠানো হয়, ১৫ দিন কুয়েতে জেলে থাকার পরে আমাকে  কুয়েতের ভিসা  ক‍্যানছেল করে ইরান পাঠিয়ে দেয়া হয় ।
যখন আমাকে ইরান পাঠানো হয় তখন  আমার ইরানের ভিসা ছিলো না, আমি ইরানের এয়ারপোর্ট থেকেই পালিয়ে যাই।
পরে কুয়েতি মালিকের সাথে যোগাযোগ হয়
, উনার ওখানে কাজ করি
           💢😪😪 দুঃখের শুরু  😪😪💢

এর মধ্যেই আমি যাকে ভালোবাসতাম,(খালাতো বোন)সে অন্যের  জিবন সঙ্গি হয়ে সংসারজীবন শুরু  করে।

আমার কফিলের অধিনে ইরানে  2010 পযর্ন্ত কাজ করি
কিছু দিন ওর সাথে ঝগড়া করে তেহরান চলে যাই ( ইরানের রাজধানী )

2010 সালের  রমজান মাসে আমার আম্মা মারা যান ব্রেইনস্টোক  করে।
#রাব্বির_হাম_হুমা_কামা_রাব্বায়ানি_ছগীরা 🤲

দুঃখ কষ্ট আর জনম দুঃখিনি মাকে জিবনের শেষ দেখা না দেখতে পারা, 
সব মিলিয়ে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের যাত্রী  আমি।
সিদ্ধান্ত নেই আর দেশে যাবো না।

ইরানের এক সুন্দরীর  সাথে পরিচয় হয় 
আমাদের মধ্যে একধরনের  প্রেম হয়
বিয়ে করার সিদ্ধান্ত করি, কিন্তু ধর্ম যে বাধাঁ
ওকে বিয়ে করতে হলে আমাকে সিয়া মুসলিম হতে হবে।
আমাদের দেশের অনেকে ইরানে বিয়ে করে আছেন।
ধর্মকর্ম বিসর্জন দিয়ে বিয়ে করবো না বলে উনাকে জানিয়ে দেই।
ধর্ম বিক্রি করে খেতে চাই না।
উল্লেখ্য সিয়াদের আকিদাগত অনেক ত্রুটি  আছে।

              💢🌹 আব্বার চাওয়া 🌹💢

এদিকে বাবার কান্না তুমি দেশে আসো তোমার মাকে দেখনি
আমিও কোন দিন  হটাত মারা যাবো দেখতে পারবে না

এর মধ্যেই ফেমেলী চলতেছে না ছোট ভাইকে বিয়ে দেয়া হয় ।
আব্বা কান্নাকাটি করেন দেশে চলে যেতে।
আমি  এমনিতে  মা বাবার প্রতি দুর্বল।
আব্বার  কথাকে আর  না করতে পারলাম না
2012 সালের অক্টোবর মাসে দেশে গেলাম

                💢🌹 বিবাহ 🌹💢

পারিবারিক ভাবে 2012ইং 28শে ডিসেম্বর বিয়ে করি।
এক দির্ঘ প্রেমিক জিবনের অবসান।
আলহামদুলিল্লাহ্।
বর্তমানে  দুই ছেলে  এবং এক মেয়ে
আলহামদুলিল্লাহ্

           💢🌹  আবার প্রবাস জিবন 🌹💢

2012 এর শেষ থেকে 2016 পযর্ন্ত দেশে ছিলাম
16 সালের মার্চে আবার  আমার আগের কুয়েতি
কুয়েতের ভিসা এবং যাতায়াত খরছ ভাবত ৭৫০০০ হাজার টাকাও দেয়

ভিসার প্রসেসিং করে তিন মাস পরে 2016 সালের ৫ই মে রাতে এয়ারপোর্ট যাওয়ার পথে নয়া পল্টন  মডেল থানা এবং বি এন পির
প্রধান কার্যালয়ের  মধ্যে  আমাকে হাইজেক করে পিস্তল ঠেকিয়ে আমার পাসপোর্ট ভিসা সব নিয়ে যায়,
আমাকে শেষ করে দেয়।
নয়া পল্টন থানায় গেলাম, উনারা আবার  আমাকে হুমকি দামকি, অপমান করে বের করে দিলো।

আমি প্রবাস থেকে ফেরত, অনেক টাকা ঋন তার মধ্যে  আবার ভিসা হারিয়ে  আবার এক মহা মসিবতে।
আমার শারীরিক কিছু সমস্যা দেখা দেয়
উচ্চ রক্ত চাপ আরো কিছু বিপদজনক রোগ তার মুল কারণ ভিসা হাইজেক হওয়া এবং লোকের  বিভিন্ন ধরনের কথা বার্তা।
অনেকের অনেক ধরনের টিটকারি শুনতে হয়েছে।
আমার কফিলের সাথে যোগাযোগ করি।
কফিল আস্থস্ত‍্য করে আবার ভিসা দিবে, কিন্তু আমাকে পাসপোর্ট লস হয়েছে বলে নতুন করে পাসপোর্ট উঠাতে হবে, এবং নতুন ভিসার জন্যে  আরো তিন মাস অপেক্ষা করতে হবে।
আমি নতুন করে পাসপোর্ট বানিয়ে  পাঠানোর দুই দিনের মধ্যে   দ্বিতীয় বারেব মত ভিসা বাহির হয় 
#আলহামদুলিল্লাহ্
আবার নতুন করে প্রসেসিং করে কুয়েতে আসলাম
১৪ই নভেম্বর 2016 ইং
#আলহামদুলিল্লাহ

এর থেকে 2019 সাল পযর্ন্ত বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হই, কয়েক বার দেশেও যাই চিকিৎসার জন্যে।
এত বড়বড় রোগ থেকে আল্লাহ্ তায়ালা খুব সহজেই মুক্তি দেন, আমি চিন্তাও করতে পারিনি।
এমনকি ডাক্তার সাহেব বলেছেন, আপনার সমস্যা অনেক বড় ছিলো কিন্তু এখন  আপনি সুস্থ্য
#আলহামদুলিল্লাহ্
সব আল্লাহ্ তায়ালার করুনা।
যখন আস্তে আস্তে সফল হতে শুরু করলাম ঐ লোকগুলো
যারা আমাকে নিয়ে টাট্টা মসকারা নানানভাবেই কষ্ট দিত
এরাই আবার বলতে শুরু করলো
আমরা জানতাম তুমি একদিন সফল হবে।
#অতএব_মানুষের_কোন_কথায়_কান_না_দেয়া_ভাল

            😭😭 আব্বার  মৃত্যু 😭😭

গত কুরবানির ঈদের দুই দিন আগে  আমি প্রবাসে থাকা অবস্থায়  আমার আব্বা মারা যান 😭😭
ইন্নালিল্লাহি,,,,,,,,,
আম্মা যখন মারা যান স্মার্টফোন ছিলো না দেখিও নি
কিন্তু আব্বার অসুস্থতা, আমার দিকে অবাক হয়ে থাকানো, কথা বলতে না পারা, আমি যখন কথা বলতাম ভিডিও কলে 
আব্বা তখন কথা বলতে পারতেন না কিন্তু সন্তানের দিকে শেষ জিবনের চাহুনি আমাকে খুব ব‍্যাথা দেয়।
আমার আব্বার না বলতে পারা কথা গুলো আমাকে প্রতি নিয়ত আজাব দিতেই  আছে।
আমার  আব্বা ভিডিও কলে হয়তো আমাকে বলতে ছেয়েছিলেন, শেষ দেখা দেখতে  আয় 😭
আব্বার কথা লিখতে  কান্না থামাতে পারছি না

একজন প্রবাসী হিসাবে জিবনে অনেক কিছু  পেয়েছি
#আলহামদুলিল্লাহ্
কিন্তু  মা বাবাকে শেষ দেখা দেখতে না পারার ব‍্যাথা অহুদ পাহাড় যেন বুকে চেপে আছে।

প্রবাসে থাকা অবস্থায় মা বাবার মৃত্যুর খবর কত যে কষ্টের তা একমাএ প্রবাসীরা বুঝবে

জিবনের এই অবেলায় এসে যদি কেউ বলতো
একটা নিন্মবিত্ত পরিবার থেকে উঠে এসে এখন সাবলম্বি
আর কিছু কি পাওয়ার আছে
নির্ধিদায় বলতাম
সব কিছু বিনিময়ে
আমি  আমার মা বাবাকে চাই,
জানি এটা  অসম্ভব

  মাঝেমধ্যে মনে হয় জিবনের সব পাওয়াই যেন
মুল‍্যহিন,

আল্লাহ্ তায়ালা আমার  পিতা মাতাকে মাফ করে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন 🤲🤲
#রাব্বির_হামহুমা_কামা_রাব্বানি_ছগীরা 🤲🤲

বর্তমানে  17 বছর  প্রবাসে অতিবাহিত হচ্ছে
আল্লাহর  রহমতে ভাল আছি
#আলহামদুলিল্লাহ
ইতি  মধ্যে দেশে গিয়ে  কি করবো ভাবতে, ভাবতে খুঁজে  পেয়েছি
#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন"
পেয়েছি জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যার এর অসাধারণ জ্ঞানের ভান্ডার যার প্রেরণায় উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি রিতিমতো শিখছি প্রতিদিনের সেশনে যুক্ত থেকে স্কিল্স গুলো শিখছি আশা নয় বিশ্বাস আমিও হয়ে উঠবো একজন অসাধারণ উদ্যোক্তা পাশাপাশি
সমাজের কিছু বেকার যুবক/ যুবতিদের কর্মসংস্থানের ব‍্যাবস্থা করবো।
#ইনশাআল্লাহ 

🌹🌹 কৃতজ্ঞতা NRB কুয়েতে টিমের সকল কান্ট্রি এম্ভ‍্যাসেটর সহ সকল ভাইদের প্রতি 🌹🌹

🌹🌹 কৃতজ্ঞতা মৌলভীবাজার জেলা টিমের  সকল দায়িত্বশীল  ভাই/ বোনদের প্রতি  🌹🌹

প্রিয় স্যারের শিক্ষা 
কাজের প্রতি প্রেম  সৃষ্টি করতে পারলে  কাজকে ভালোবাসতে পারলে কোন কাজ কে ছোট মনে না করলে এবং লেগে থাকলে সফলতা  আসবে।
সর্বপরি স‍্যার কথায়, স‍্যারের ভিডিও থেকে  অনুপ্রাণিত হয়ে
নিজে নিজে রেজিস্টেশন করি।

🌹🌹 মৌলভীবাজার সেশন চর্চা টিমে যুক্ত করেন
প্রিয় রুনু বেগম আপু
আপুর প্রতি কৃতজ্ঞ

🌹🌹 NRB কুয়েত টিমে যুক্ত করেন
কুয়েত টিমের অত্যন্ত সুপার এক্টিভ কান্ট্রি এম্ভেসেটর
সুমন হাসান ভাই
সুমন হাসান ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ

আল্লাহ হাফেজ সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন
ভালবেসে পাশে থাকবেন।

স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -৭৬৩
তারিখ-২২/০৩/২০২২

আমি:-
নজরুল ইসলাম 
ব্যাচ: 17
রেজিস্ট্রেশন:৮৫৫৪৯
জেলা : মৌলভীবাজার
উপজেলা : বড়লেখা
বতর্মান  অবস্থান
State of Kuwait
NRB কুয়েত টিম
শৃঙ্খলায় একদাপ এগিয়ে ❤❤
https://www.facebook.com/profile.php?id=100022190550102

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।