See More Post

দের উপর টাকা নেওয়া কত খারাপ যে নেয় সে বুঝে।দিন দিন বাড়তে থাকে সুদের টাকা।


আমার জীবনের গল্পঃ


সবাইকে আন্তরিক সালাম /নমস্কার।


প্রথমে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি।

দ্বিতীয়তঃ আমার মা বাবার প্রতি শ্রদ্ধা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।


,এবং যার কথা না বললে নয় তিনি আমাদের সবার প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।

স্যারের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ জানাই। যিনি এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরী করেছেন এবং অবিরাম ভালবাসা,অনুপ্রেরণা দিয়ে যাচ্ছেন।


আমার ছোট বেলা থেকে মাধ্যমিক ঃ

আমার মা একজন সরকারি চাকরিজীবি এবং বাবা একটা কাপড়ের দোকানে চাকরি করতেন।

আমার দাদু ঠাকুরমা কাকারা নিরামিষভোজী থাকায় আমার কাকারা প্রায়ই আমাদের সাথে ঝামেলা করতো।বাবা যখন ঢাকায় চাকরি করে তখন আলাদা করে খাওয়ার সুযোগ ছিল না।অভস্ত্য হয়ে যায় আমিষ খাবারে।বাবার পরিবার বিয়ের আগে বলেছিল তোমাদের খাবার তোমরা খাবে সমস্যা নাই। আমার পিসীদের বিয়ে দেওয়ার পর আলাদা করে রান্নাবান্নার পরেও আমার মাকে কটু কথা শুনতে হতো।

বাবা তখন ঢাকায় চাকরি করতো।একদিন ঝামেলা করে আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বাহিরে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। যা আমার জীবনের অত্যন্ত কষ্টকর স্মৃতি এবং একটি অসহায়ত্বের গল্প যা আমি কোনদিন ভুলতে পারবো না।পরবর্তীতে সম্পত্তি কাকারা তাদের নামে করে নেয়।পরিবারের দ্বায়িত্ব পালন করার পরও যোটেনি মাথা গোঁজার ঠাঁই।বাবা পরিবারের বড় ছেলে তারপরও কিছু বলে নাই।নিরবে কেঁদেছেন।

আমার বাবা মা অতি সরলমনের মানুষ তাই কোন রকম ঝামেলায় জড়াতে চায়নি। ফলশ্রুতিতে আমরা হয়ে পড়ি আশ্রয়হীন,সহায় সম্বলহীন! বাবা মা বোন সহ আমি অন্যের বাড়িতে আশ্রিতা


🙏আশ্রয়দাতা ছিলেন অনেক মহান হৃদয়ের অধিকারী। সে মহান ব্যক্তির কাছে আমরা চীর কৃতজ্ঞ 

বিনিময়ে আমাদের কাছ থেকে কোন প্রকার টাকা বা ভাড়া নেই নাই। ঔখান থেকেই পড়াশোনা প্রথম শ্রেণি থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত। স্কুল অনেক দূর হওয়াতে পায়ে হেঁটে যাওয়া আশা হত এবং দুপুরের খাবার নিয়ে যেতাম। আমরা বন্ধুরা দুপুরের খাবার ভাগাভাগি শেয়ার করে খেতাম সে এক অন্যরকম অনুভূতি।

এরপর বাবার চাকরির সুবাদে শহরে আসা ভাড়া বাড়িতে। নতুন জীবন নতুন পরিবেশে! নতুন বিদ্যালয়ে পড়াশুনা চলে সপ্তম ও অষ্টম শ্রেনী পর্য়ন্ত। এ বিদ্যালয়ে স্কাউটিং ছিল। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করতাম। খুব ভালো লাগতো।অন্যরকম অনুভুতি।


বাবার জন্য প্রায়ই ভাত নিয়ে যেতাম দোকানে।অনেক দুরত্ব হওয়ায় মাঝে মাঝে পায়ে হেঁটে মাঝে মাঝে রিক্সায় আসা যাওয়া করতাম। রিক্সা ভাড়ার টাকা বাচিয়ে মজা কিনে খেতাম যা তখনকার জন্য অনেক বড় কিছু ছিলো।

বাসার আর দোকানের দূরত্ব ছিল প্রায় ২ কিঃমি কখনও হেঁটে কখনও শেয়ারে রিকসা চড়ে যাওয়া আসা, এভাবেই চলছিলো।

একসময় আমার মায়ের চাকরি স্থলে যাতায়াত কষ্ট হওয়াতে আবার বাসা পরিবর্তন করি।মা অনেক কস্ট করেছে। সকল মায়েদেরকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

সেখানে একটা বিদ্যালয়ে নবম শ্রেনী তে ভর্তি হই।মজার ব্যপার হলো আমার বাবার শিক্ষক আমার শিক্ষক আমার দাদাভাই।স্কাউট জানা থাকায় সৌভাগ্য বশতঃ সেই নতুন স্কুলের সহপাঠী ও শিক্ষক গণ বেশ ভালোভাবে গ্রহন করেছিলো আমাকে।

আমাদের স্যাররা অনেক অনেক যত্ন নিয়ে পড়ালেখা করাতো ,প্রিয় স্যারদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞ।

আমরা যারা এস এস সি পরিক্ষার্থী তাদেরকে আলাদা করে রাতে স্কুলে আবার পড়ালেখা করাতো আমাদের স্যাররা অনেক শ্রম দিয়েছেন।


এস এস সি পাশ করি ২০০৬ সালে এবং পরবর্তী সময় ঃ


এস এসএসসি পাশ করি আমরা ১১জনের ভিতর ১০ জন এবং পরবর্তিতে ইন্টারে ভর্তি হই।অন্যরকম অনুভুতি। কিছুটা স্বাধীন তবে ভয় করতাম।


আমি যখন নবম শ্রেনীতে পড়ি তখনকার সময় বাবা দোকানের মালিকের সাথে জিদ করে নতুন একটা দোকান নেয় ঐ একই মার্কেটে।(উলেখ্য বাবা ৫০০ টাকা দার চাইছিলো কিন্তু বাবার মহাজন দিতে অস্বীকার করে) দোকান টা পিছনে হওয়াতে টানা ৫৪ দিন কোন বিক্রি হয় নাই😥

বাবার পুঁজিও তেমন ছিলো না।যা টাকা ছিলো ছিল সিকিউরিটি বাবদ খরচ হয়ে যায়। আমরা ছিলাম তৃতীয় পক্ষ যার কারণে ভাড়া দোকানের মালিক এবং মার্কেট মালিক দুই পক্ষ কে দিতে হতো।

একসময় মায়ের জমানো টাকায় দ্বিতীয় পক্ষ থেকে কিনে নেয় নিজের নামে মালিকানায় করে নেয়।

বাবার মার্কেটে সুনাম আছে উনি সৎ নিষ্ঠাবান পরিশ্রমী বিনয়ী একজন ভালো মানুষ ছিলেন। সেই সুবাদে বাবাকে পাইকারি দোকানদাররা দোকানে পাইকারি পন্য দিয়ে সহযোগিতা করে। আস্তে আস্তে ব্যবসা বড় হয়।

কিন্তু লাভ দেখা যায় না বিক্রি কম আবার বাকি চলে যেত অনেক।আস্তে আস্তে সুদের উপর টাকা নিয়ে ব্যবসা দাঁড় করানোর চেষ্টা করে।সুদের উপর টাকা নেওয়া কত খারাপ যে নেয় সে বুঝে।দিন দিন বাড়তে থাকে সুদের টাকা।

পাওয়াদারের জন্য দোকানে বসা যায় না।মনে হয় তারাই মহাজন। জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে।কতদিন আমি কাদঁতে কাদঁতে ঘুয়েছি। আমরা মুক্তির উপায় খুঁজতে থাকি,ফলে আমার মায়ের নামে একমাত্র সম্বল জায়গা বিক্রি করে দি।মায়ের কাছে আমি ক্ষমা প্রার্থনা করি । মায়ের অনেক কস্টের টাকায় জায়গাটা কেনা।


দুঃখ জনক ভাবে সেই টাকাটাও তেমন একটা কাজে আসে নাই।নিজের টাকা অন্যের কাছে রাখলে যা হয়।


দোকান বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বাবা। আমিও সবে ইন্টারমিডিয়েট শেষ করলাম ২০০৮ সালে। এভাবে চলতে থাকে আমি খুব ডিপ্রেশনে থাকি। নিজেকে নিয়ে খারাপ চিন্তা করি আবার মা বাবার কথা চিন্তা করে নিজেকে নিজে স্বান্তনা দিতে থাকি। হরতাল অবরোধ দোকান বন্ধ থাকে।পাওনাদারদের চাপ নিতে না পেরে আমি বাবার সাথে রাগ করে ২৮ অক্টোবর২০১১ সালে বাসা থেকে বের হয়ে যাই এবং গার্মেন্টসে চাকরি নিই ১ নভেম্বর ২০১১ সালে।বাবা আরও হতাশ।আরো ভেঙে পড়েছে। বাবা আমাকে ক্ষমা করবেন।


সংকট নিরসনে বাবা একটা পার্টনার নেয়।পার্টনারের টাকাটা কয়েক বার ভাগ করে দেয়। সে টাকা কোন কাজে আসে নাই। সেখানেও সফল হতে পারেন নি!


কর্মজীবন ঃ


আমি ব্যবসায়ী থেকে গার্মেন্টস কর্মী হয়ে গেলাম! কিন্তু আমার আগ্রহ তেমন ছিলো না।আমার স্মাটনেস ও আমার কাজ দেখে আমাকে বস কোয়ালিটি সেকশনে কাজ শিখায় আমার দক্ষতা দেখে আমাকে একটু সম্মানজনক স্থানে পরিবর্তন করে খুব অল্প সময়ে। আমার কলিকরা অনেক আন্তরিক খুব অল্প সময়ে তাদের বন্ধু হয়ে যাই।

আমার আগ্রহ না থাকায় আমি সুপারভাইজারের দায়িত্ব নি নাই। বৃষ্টির সময় মাঝে মধ্যে বৃষ্টিতে ভিজে যেতাম। অফিসে লাইটের গরমে শুকিয়ে যেতো।নিজের পরিবারকে বাঁচাতে টানা ১৯ ঘন্টা সাপ্তাহে তিন দিন কাজ করার রেকর্ড আছে! যেমন সকাল ৮ টা থেকে রাত ৩ টা পর্যন্ত । এছাড়াও সকাল ৮ টা থেকে রাত ১০টা কোন সময় রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করেছি। শুধু মাত্র ওভার টাইম করেছি মাসে ১৬০ ঘন্টা!!


টানা ৪ বছর দুইমাস করার পর চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হই। আমি ক্লান্ত হয়ে গেছি সাথে অফিসের বস দের পেশার। ছুটি পেতাম না দাড়িয়ে থেকে কাজ করতে হতো।পা ব্যাথা হয়ে যেতো। এক ফ্লোরে কাজ শেষে অন্য ফ্লোরে কাজ করতেছি আমরা সিনিয়ররা। খুব ক্লান্ত অনেক পরিশ্রম কিন্তু বেতন কম।যারা গার্মেন্টসে কাজ করে তাদেরকে বিনম্র শ্রদ্ধা রইলো।


মার্কেটিং সেলস ম্যান এ জব করি মাসিক টার্গেট থাকে তিনগুণ বেশি। সেখানেও তেমন সফলতা পাই না। পরে একজন বন্ধুর সুবাদে একটা মুদিদোকানের পাশাপাশি সবজি দোকানে কাজ করি শুধু খাওয়া খরচ বাবদ।খুব ভোরে পাইকারি আড়ৎ থেকে ভ্যানে করে মালামাল আনতাম।বিনা বেতনে শুধু খাওয়া খরচ বাবদ থাকায় আবার ছেড়ে দি।

ফিরে আসি নিজ জন্মস্থানে আসি কাঠমিস্ত্রী হিসেবে কাজ করি।আবার মার্কেটিং এ সেলস ম্যান এ যোগদান করি। দোকানদাররা পন্য নিয়ে বিক্রির পরেও টাকা পুরোপুরি দিতো না। সেখানে অনেক বাকি পড়ে যায় বেতন কেটে নিতো ডিলার এবং কাজ শেষে হিসাব নেওয়ার সময় সবার সামনে অপমান করতো।আমি নিরব থাকতাম আমার কি করার আছে যাদেরকে পন্য দিতাম তারা যদি না দেয়। আবার প্রতি মাসে টার্গেট থাকতো তিন গুণ।

প্রায় এক বছর চাকরির পর ছেড়ে দি। কিছু দিন বেকার অতঃপর কাপড়ের দোকানে চাকরি করি মালিক বিনয়ী ভদ্র আমাকে বিশ্বাস করতো স্নেহ করতো।ঈদ পর্যন্ত আমার কন্টাক্ট ছিল। কাজ কর্মে আমাকে ভালো পেতো তাই আমাকে ঈদের ছুটি শেষে চাকরিতে যোগদান করতে বলে ঈদের পর।আমার বেতন ভালো বোনাস ভালো অন্যদের থেকে। আমার সহকর্মীদের চাকরিতে না রাখার কারনে অভিমান করে আমি চাকরি ছেড়ে দি।আমি চাকরি করবো তারা বেকার থাকবে তারা কি মনে করবে। আবার বেকার জীবন! আবার ও বন্ধুর সুবাদে একটা জুতা দোকানে চাকরি করতে থাকি নামমাত্র বেতনে এবং অবহেলায়।এভাবে কিছুদিন চলতে থাকে। একপর্যায়ে আমি নিজেকে নিজে চিন্তা করি এভাবে কি জীবন চলে?ঘরে কোন টাকা দি না উল্টো আরও নি।ঘর থেকেও আমাকে কোন দিন কিছু বলে নাই।এখনো বলে না।

মানুষের অবহেলা দিন দিন বাড়তেছে মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি। এরপর একসময় হঠাৎ নিজে নিজে সিদ্ধান্ত নিলাম আমি বিদেশে যাব ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য।বাসায় জানানোর পর মায়ের অফিস থেকে লোন নিয়ে বোনের টিউশনির জমানো টাকায় তাদের সহায়তায় মহান সৃষ্টিকর্তার বিশেষ কৃপায় আমি বিদেশ আসি ১৯ শে ডিসেম্বর ২০১৭ সালে।শুরু করি নতুন জীবন নতুন সংগ্রাম!

অনেক কিছু শিখেছি,শিখতেছি।বাস্তবতা কঠিন সবাই জানে কিন্তু বাস্তবতার সম্মুখীন হলে বুঝা যায় বাস্তবতা কত কঠিন।


🌹🌹মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে অনেক কৃতজ্ঞতা যিনি আমার অনেক আশা স্বপ্ন পূরণ করেছেন কিন্তু আমি ধরে রাখতে পারি নাই এটা আমার ভুল ছিল।

জীবনের সেরা প্রাপ্তিঃ

আমার জীবনের হতাশা বঞ্চনার মাঝে সেরা প্রাপ্তি হয়ে আমার জীবনকে স্বপ্নের দুয়ারে পৌঁছে দিয়েছে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন "

যেখানে শিখবো এবং নিজের স্বপ্নগুলো পূরণ করবো।

এই রকম প্লাটফর্ম আমি মনে মনে আশা করেছিলাম যেখানে স্যারের মত একজন ভালো মানুষ পরিচালনা করবে আমাকে/আপনাদের কে সঠিক দিক নির্দেশনা দিবে।

প্রিয় ফাউন্ডেশনে যোগদানঃ

কাজের ফাঁকে ফাঁকে মোবাইল চালাতাম এক সময় স্বপ্নের দেখা পাই (এটা ও মনে মনে আশা করেছিলাম) "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন " অতঃপর দেখতে থাকি এবং ভালো লেগে যায়।এখানে সবাই আন্তরিক এবং গুরুত্বের সাথে ভালোবেসে কাজ করে যাচ্ছেন অবিরাম ।

,,,,,,,,,,প্রিয় স্যার বলে থাকে সুপার একটিভ, দুর্দান্ত টিম মেম্বাররা। সত্যি সবাই দুর্দান্ত, সুপার একটিভ এবং মানবিক মানুষ!

আমিও ভালোবেসে আমার কাছের বন্ধু বান্ধব কে যুক্ত করছি এবং চলমান আছে।


🥀🥀 আমি শিখতেছি এবং নিজের বলার মতো একটা গল্প তৈরি করার চেষ্টা করতেছি।

স্যারসহ সকল সাহসী উদ্যোক্তাদের সম্মান জানাই যারা গ্রুপ কে ভালোবেসে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

❤️❤️একটা মানসিক শান্তির নাম "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন " যেখানে আপনার হতাশা দূর করে আপনাকে আলোর পথ দেখাবে।

স্যারের প্রতিটি বাক্য অনুপ্রাণিত করে যার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ

সাহস করুন শুরু করুন লেগে থাকুন সফলতা আসবেই।

অনেকের মতো আমারও আপসোস হয় আরও আগে কেন দেখা পেলাম না স্যারের।


,,,,,,পরিশেষে সবাই আমার মা -বাবার🤲 জন্য আশীর্বাদ করবেন।

আমার জন্য আশীর্বাদ করবেন আমার মা বাবার সঠিক যত্ন নিতে পারি তাদেরকে ভালো রাখতে পারি।

সবার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।সুস্থতা এবং সার্বিক সফলতা কামনা করি।

(সুদকে না বলুন)


📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৭৭৫

Date:- ৩০/০৩/২০২২ইং

মিল্টন কান্তি ভৌমিক

ব্যাচ ১৭

রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ৮৪১৯২

ব্লাডগ্রুপ এ পজিটিভ

জেলা ফেনী বর্তমানে সৌদি প্রবাসী (রেমিট্যান্স যোদ্ধা) স্যার বলে থাকেন বাংলাদেশের অক্সিজেন।আমরা প্রবাসীরা অনেক অনেক কৃতজ্ঞ স্যার।পরিশেষে স্যারের একটি বানী *সময় নিন সময় দিন*

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।