
আমাদের অভাব ও কষ্ট কমাতে বাবা আবারো সিদ্ধান্ত নিল সে গ্রীস চলে যাবে,তারপর চলে যায় গ্র
িস,সেখানে কিছুদিন থেকে, যেভাবে হোক গ্রিস থেকে ইতালি চলে যায়,ওইখানে যাওয়ার পর পরিবারে আরো দূর্যোগ নেমে আসে।এভাবে চলতে থাকে কয়েকটি বছর,,খেয়ে না খেয়ে কাটিয়েছি আমরা পুরো পরিবার,,খুব কষ্ট করে করেছি লেখাপড়া,মা বাবা শুধু বলতেন কষ্ট করে হলেও লেখাপড়া করতে হবে,একমাত্র এই লেখাপড়াই থাকবে আমার সাথী হয়ে,,আমার সাপোর্টার হয়ে,,কয়েক বছর কষ্টের পর আব্বুর সেখানে ভালো একটা চাকরী হলো,আমাদের কষ্ট দূর হতে শুরু করলো, এখন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ রহমতে খুবই সুন্দর ভাবে জীবন-যাপন করার আল্লাহ তৌফিক দিয়েছে।