See More Post

গল্পে গল্পে জীবন কাহিনীর উত্থান পতন”

"“গল্পে গল্পে জীবন কাহিনীর

উত্থান পতন”


বাবাকে না বলে এসে প্রবাস জীবন শুরু করি। 

শুরুতেই বিশ দিন না খেয়ে জীবনের সাথে যুদ্ধ প্রবাসে

আমার।


আসসালামু আলাইকুম, শুরু করিতেছি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নামে যিনি আপনাকে এবং আমাকে এখন পর্যন্ত সুস্থ এবং ভালো রেখেছেন। 

আমার প্রাণ প্রিয় প্ল্যাটফরমের প্রাণ প্রিয় ভাই ও বোনেরা আশা করি সবাই ভাল আছেন। প্রথমেই আমি কৃতজ্ঞতা ও স্বশ্রদ্ধ সালাম জানাই আমাদের গ্রুপের শ্রদ্ধেয় মেন্টর, ফাউন্ডার, লিডার অফ ইয়ুথ "ইকবাল বাহার জাহিদ" স্যারকে যার অনুপ্রেরণায় আমি জীবনে স্বপ্ন দেখতে শিখেছি, জীবনকে ভাল বাসতে শিখেছি। 


আমি আজ আমার জীবনের আবেগঘন/কস্টের কিছু কাহিনী আপনাদের শোনাব, আশা করি আপনাদের একজন ভাই হিসেবে, ভাইয়ের জীবনের বাস্তব গল্প এবং প্রবাস জীবনের কস্টের কাহিনীটা পড়ে দেখবেন। 


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,,, 


ছোটবেলা ভালোই চলছিল,

আমার জীবন বাবা মার আদর স্নেহ এবং ভালোবাসা পেয়ে পড়ালেখাতেও আমি ছিলাম অনেকটাই ফাস্ট,

সবসময় আমি মনোযোগ সহকারে পড়ালেখা করতাম কারণ আমি নিম্ন মধ্য ফ্যামিলির একজন ছাত্র,

স্কুল জীবন শেষ করলাম হাই স্কুলে পা রাখলাম,

হাই স্কুল জীবন শেষ কলেজ লাইফ শুরু।


আমার কলেজ জীবন ভালোই চলতেছে

এই ভাবে কেটে গেল একটি বছর। 

তবে কলেজের দ্বিতীয় বছর আমার মাথায় ভূত ধরলো,

ভালো লাগে না সাইন্সের লেখাপড়া সিদ্ধান্ত নিলাম পড়ালেখা করবো না। 

টাকা ইনকাম করব, মাকে বললাম আমি ডাক্তার হবো না। মা রেগে গিয়ে সুন্দর মুখটা কালো মেঘ হয়ে গেল,

সাথে সাথে ঠান্ডা সুরে বলল কী হয়েছে বাপ। আমি বল্লাম কষ্টের লেখাপড়া ভালো লাগে না 

স্বপ্ন নষ্ট হয়েছে আমার।

সেবা করব অন্য ভাবে। 

মা’ প্রথম কিছুতেই মানতে চাইনি

তবে আমি মাকে বুঝালাম ছয় আর নয় দিয়ে- শুন মা’হ আমার ডাক্তারী পড়তে লেগে যাবে ৫-৭ বছর 

তাউ যদি আবার চান্জ পাই,

আর যদি প্রাইভেট এ পড়াতে চাউ অনেক টাকা খরচ হবে। 

এই কথা শুনার পর মা কিছুটা নরম হল। 

আমি বুঝতে পারছি, মনে মনে হাসতে লাগলাম এবার টাকা ইনকাম করবো আর বড় লোক হবো।আবার আমার নতুন স্বপ্নের সাথে মিলিয়ে নিলাম( পাগল এর সুখ মনে মনে)

সমাজের মধ্যে টাকা আলা ব্যাক্তি হবো। টাকা উড়াব,টাকা দিযে সেবা করব। 


তবে কলেজের শেষ দিন যখন ফেরত আসি তখন বুক ফাটা কান্না আর চক্ষের জল আসতে লাগল ।এটাই আমার জীবনের শেষ দিন লেখাপড়ার ।কলেজ ছেড়ে চলে এলাম। 

সিদ্ধান্ত নিলাম বিদেশ যাব,

পার্সপোট করলাম,

কুয়েতে জমা দেওয়া হল,পরিচয় থাকা এক খালাতো ভাই এর কাছে+ ৫০ হাজার টাকা সহ। খালাতো ভাই আজ নিয়ে আসে কাল নিয়ে আসে এই ভাবে আট মাস কেটে যায়। 

সব টাকা দেওয়া শেষ এর মধ্যে ২.৫ লাক্ষ টাকা ঋণ ছিল আমার। 


বাবাকে বলা হয়নি , তবে বাবা জানতে পেরেছে।সেই সময় আমার বাবা প্রবাসে আসতে দিবে না। বাবা বলেছিল আমার যা আছে তাই তুমি এক পুলা সারা জনম চলে যাবে। 

বাবা আসতে দিবেই না; বাবা বল্লেহ দেখি কেমনে যাও!

 বাবাকে কিছুতেই বুঝাতে দিলাম না।


বাবা কষ্ট পাবে ! তাই বাবাকে না বলে চলে এলাম প্রবাসে। এই ভাবে স্বপ্নের প্রবাসে নাম লিখলাম। 

আলহামদুলিল্লাহ চলেও আসলাম

কুয়েতে,,

রিসিপ করল সেই খালাতো ভাই সন্ধার সময়। ভাই এর বাসায় আসলাম,

পরে আমার মামা আসল। 

আমাকে বললো কেমন আছ ভাগ্নে এই বলেই ফোন দিল বাড়িতে এর মধ্যে বাবা যেনে গেছে আমি দেশ ছেড়ে চলে এসেছি, অন্য দেশে।

ফোন রিসিপ করেই বাবা কান্না শুরু করল। তুই চলে গেলি বলে গেলি না!

এই কথা শুনার পর আমারো চক্ষের জল আসলো , তবে বুঝতে দিলাম না, বলে ফোন রেখে দিলাম।সবাই ছিল কাউকে বুঝতে দিলাম না-যে আমার কষ্ট হচ্ছে। 


রাতে মামা চলে গেল আমার হাতে ৫ টাকা দিয়ে। আমি ঘুম থেকে না উঠতে মামা চলে আসল ,এসে ডেকে তুললো আবারো ৫ টাকা দিয়ে বললো নাস্তা করিও । এই বলে চলে গেল মামা ডিউটিতে।


আমি আসার সময় ১০ টাকা নিয়ে এসেছি আর মামা ১০ টাকা। মোট ২০ টাকা। যাত্রা শুরু ২০ টাকা নিয়ে কুয়েত প্রবাস জীবন। 

কম্পানির বিল্ডিং এ আসার পর মামা ফোন করল,আর বলল কাল দেশে চলে যাবো,

এ কথা শুনে খারাপ লাগল। কী করার মেনে নিলাম পরিস্তিতি ,থাকতে দিল ফুলোর নং 5 আমাদের বাংলাদেশের লুকজন দেখে,


মনে করলাম ম্যাচ করে ফেলবো তাদের সাথে ।আমার সাথে আরো দুই জন ছিল। 

২-৩ দিন তাদের সাথে খানা খাইলাম। 

খানা খাবার এর মধ্যে তাদের একজন বলে উঠলো এই ভাবে কত দিন খাবে,

লজ্জায় মুখ লাল হলো আমার! খানা খাবো না বাদ দিবো। পরের দিন থেকে আর খাই না তাদের সাথে।

এর পর থেকে সকালে চা খাই , দুপুরে চিনি দিয়ে রুটি , রাতে হটেলে এক বেলা ভাত। টার্কেট ২০ টাকা দিয়ে ২০ দিন খাবো। 

এই ভাবে ১৮ দিন চলে গেলো। 


স্বপ্ন শেষ,বড় লোক হবার। 


জীবন বাঁচানোর যুদ্ধ শুরু।


মাথাই ঋণ ২.৫ লাক্ষ টাকা। পাশের রোম মেট বলল ভাই জীবন বাঁচানোর জন্য,

কাজ করো, বসে থাকলে হবে না।

আমি বললাম কী করবো।পেটে খুধা থাকলেউ হাসি মুখে বললাম পারটাইম তো নিয়ে দেন না। 

সে আমাকে বুঝায়ে বললো নতুন অবস্থায় পারটাইম পাওয়া যায় না। 

ভাষা শিক্ষতে হয়।

সে বল্লো তুমি রাস্তায় কার্টুন টুকায়ে বিক্রি করবে।প্রথম শুনে লজ্জা পেলাম। 

পেটের দায়ে রাস্তায় লামলাম , 

হয়ে গেলাম টুকাই (আমি আমার ঘাম ঝড়ানোর শরীরকে আমি কষ্ট করে বুঝায় ডাক্তার এখন টুকাই)২৫ দিন এই ভাবে টুকাইলাম। 

এত কষ্ট প্রবাসে জানা ছিল না।

কষ্ট যখন করতেছি আরো করব। মনে মনে বলতাম(আমি সৈনিক আর প্রবাস অস্র)এ বার কষ্ট বিপরীতে রুক্ষে দাঁড়াব আর  কে জিতবে। 

এর মধ্যে বাবা - বার বার বলতো ফিরে আয়। আমি বাবাকে মিথ্যে সান্তনা দিতাম আর বলতাম আসবো ।

(সত্যি আমার দেশে জাবার মনে চাইছিল) সেই দিন আমি মিথ্যা বলে ছিলাম।ফিরবো ক’দিন পর।ফিরার কথা শুনে বাবা খুশি হলো।

আমি বাবাকে বলে ছিলাম-তোমার ছেলে অনেক টাকা কামাই করবে। 

বাবা তখন এত সুন্দর একটা হাসি দিয়েছিল যেন জান্নাত আমার সামনে।

আমি অবাগ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম,বাবার মুখের দিকে। এত সুন্দর মুখ আর কোন দিন দেখি নাই ।বাবা তোমাকে অনেক বেশি ভালোবাসি ।

সেই দিনই আমার সাথে সাথে মা’হ মিথ্যা বলেছিল?তোমার ছেলে ফিরে আসবে।

তখন বাবা বলল পাগলা যে দিন ফিরবি , সেই দিন বিদেশ থেকে আমার জন্য, এক ডিবা দুধ আর ট্যাংক নিয়ে আসবি। 

বাবার মিটি মিটি হাসি দেখে-তখন আমি হাসি মুখে বলে ছিলাম অবশ্যই বাবা তোমার জন্য আমি সবকিছু নিয়ে আসবো ইনশাল্লাহ। 

কথা বলে রেখে দিল বাবা।আর কথা বললো না,হঠাৎ করে রেখে দিল। 

বাবার সাথে আর কথা হয় নাই। 

জানা ছিলনা এটাই বাবার শেষ কথা,

সবেমাত্র আমার ৩ মাস হলো আর ৩ মাস পর বাবা  আমাদের কাউকে কিছু না জানিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

এখন হয়তো আপনারা বুঝতেই পারতেছেন যে সেই মুহূর্তটা আমার জন্য, লাইফে সবচাইতে কষ্টদায়ক সময় ছিল।


আমি এক হতভাগা শেষ দেখা করতে পারলাম না আর তিন মুঠ মাটি তোমার কবরে দিতে পারলাম না বাবা ! 

বাবা তোমার ইচ্ছে করা দুধ আর ট্যাংক তোমাকে খাওয়াতে পারলাম না ! 

তোমাকে খাওয়াতে পারি নাই যে-তাই কেমন করে আমি খাই ।

আজ চার বছর হলো। তোমার ছেলে এখনো দুধ আর ট্যাংক খাইনা। 

বাবা তোমাকে অনেক বেশি মিসকরি। 

বাবা তুমি কী আর ফিরে আসবে না।

তোমাকে জড়িয়ে ধরে এক’বুক কান্না করবো ।

আর বলবো ভুল হয়েছে ,

তোমাকে না বলে আসা প্রবাসে । 

আবার বলি-বাবা তোমাকে অনেক ভালোবাসি, বাবা তোমার জন্য আমার চোখের পানি পড়ে ।

এই চোখের পানি কী মিথ্যো,,,,

এই চোখের পানি দিয়ে আমি আমাকে ক্ষমা করতে পারি’না ! 

বাবা তোমার ছেলে শুক সইতে পেরেছে কিন্তু এখনো তোমার অপূর্ণতা রয়ে গেছ। আর রয়েই যাবে চির দিন। 

বাবা ঐই পার থেকে শুনতে পাচ্ছ প্রবাসে এখন সুখেই আছি আর তোমার চাওয়া থেকেউ বেশি টাকা ইনকাম করি। এইভাবে একটি বছর চলে গেল আলহামদুলিল্লাহ।

 আমার ঋণ শোধ হয়ে গেল, এরপর থেকে আমি টাকা রোজগার ভালই করা শুরু করলাম

 বাড়িতে কিছু জায়গা কিনলাম এবং এভাবে আরো দুটি বছর চলে গেল এখন বাড়ির কাজের জন্য ইট কিনা হয়েছে,,, ইনশাল্লাহ।

 অতি তাড়াতাড়ি আমি আমার বাড়ির কাজ শুরু করব, আপনারা দোয়া করবেন আমার বাবা-মায়ের জন্য।


মা’ তোমাকে বলি আজ হয় তো এই লেখার মাঝে জানতে পারবে সত্য ঘটনা।

কিন্তু চিন্তা করো না। 


এই কথা গুলো বলতে সাহস পেলাম ,

যেই জায়গা থেকে সেটা হচ্ছে, 

একটা প্ল্যাটফর্ম যেই প্লাটফর্মে লাখো লাখো তরুণ তরুণী এবং লাখো লাখো ভালো মানুষ রয়েছে, এই প্লাটফর্মে। 

আমি এই প্ল্যাটফর্মের একজন গর্বিত সদস্য হতে পেরে নিজেকে অনেক ধন্য মনে করি । 

আর সেই প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত হয়েছি যেভাবে সেটা একটু আপনাদেরকে বলতে চাই। ইউটিউবে অনেক দিন যাবত অনেক ভিডিও অনেক মুভি অনেক নাটক দেখতে দেখতে হঠাৎ একদিন প্রিয় স্যারের একটি ভিডিও চলে আসে দেখলাম সেই ভিডিও অনেক ভালো লাগলো।

 এরপরে সেটাতে লাইক করলাম তারপর দিন থেকেই অনেক রকম ভিডিও চলে আসে সেগুলো দেখতে দেখতে আমি রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে ধারণা নিলাম,,, 

এবং অনেক কিছু শিখলাম এরপর আমি রেজিস্ট্রেশন নিজে নিজেই করলাম,,

 এরপর কুয়েতের এন আর বির সন্ধান যেভাবে পাই মেইন গ্রুপে এক বড় ভাইয়ের ভিডিও দেখলাম উনি বলতেছেন উনি এনআরবি কুয়েতের সদস্য। এরপর উনার সাথে যোগাযোগ করি এবং এই কুয়েতের মেসেঞ্জার গ্রুপে এড হয়।


কারণ নিজের বলার মত একটা গল্প গুরুপে এখানে সবাই সত্য কথা বলে। তাই আমিও বললাম।


আমি আমার অন্তর অন্তর স্থল থেকেএবং আমার ফ্যামিলির সবার পক্ষ হতে, প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের জন্য এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরি করে দেয়ার জন্য।


এবং আরেকজন প্রিয় ভাইয়ের কথা আমি না বলে পারলাম না উনি হচ্ছেন আমাদের এনআরবি কুয়েত এর কান্ট্রি এম্বাসেডর জনাব মাহমুদ ভাই, আমাকে প্রথম থেকেই অনেক অনুপ্রেরণা এবং উৎসাহ দিয়ে আসতেন যার জন্য,, আমি সাহস করে আমার এই ছোট্ট জীবনের সাথে ঘটে যাওয়া কিছু কথা লিখলাম।

এখন আমি আর একা নয় আমি পেয়েছি আমার অভিভাবক পেয়েছি বড় ভাই পেয়েছি আপু পেয়েছি ভালো মানুষ।


মা’হ তোমাকে আর একটা সত্য কথা বলি কষ্ট নিবে না। 

আমি শুধু করি তা’নাহ সকল প্রবাসি করে,আমার মনে হয় -রাতের খাবারের জন্য ক্ষুধা লাগছে বটে, কিন্তু রান্না করার যন্ত্রণার চাইতে ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করা অনেক সহজ। ঘুম আসলেই জেগে দেখব সকাল, 

এই ভেবেই ক্ষুধা নিবারণ করি। এমনি করেই কাটিয়েছি বহুরাত। 

আবার অনেক রাতে রান্না করতে গিয়ে বহুবার হাত পুড়িয়েছি, অভিমান করেছি নিজের সঙ্গেই।


রাগ করেছি- বাসার কাছেই প্রিয় খাবারের হোটেলের প্রতি আর অভিযোগ দিয়েছি,কেন তোরা বন্ধ করে দিলি ভাই? এখন যে আমি- তোদের না পেয়ে, না খেয়ে রাতে ঘুমায়!

প্রবাসি সহপাঠি দের এই ভাবে দিন রাত চলে যায়।শুধু পরিবার বাচানোর জন্য কষ্ট করে। 

দেশকে ভালোবাসে, দেশের মাটিকে ভালোবাসে। 


এই গ্রুপ থেকে শিখেছি কিভাবে একজন পরিপূর্ণ ভাল ও পজিটিভ মানুষ হতে হয়। এখন আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি আমি একজন ভাল মানুষ। এখন আমি যে কোন সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করার চেস্টা করি। আমি শিখেছি কিভাবে স্বপ্ন দেখতে হয়, আমি এখন স্বপ্ন দেখি জীবনে একজন বড় উদ্যোক্তা হওয়ার। মহান আল্লাহর রহমত আর আপনাদের সবার দোয়া থাকলে ইনশাআল্লাহ্‌ সম্ভব হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। 


পরিশেষে স্যারের জন্য এবং স্যারের পরিবারের সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া থাকল, মহান আল্লাহ যেন স্যারকে দীর্ঘজীবী করেন, আমাদের গ্রুপের সকল ভাল মানুষকে ভাল রাখেন। 


যারা ধৈর্য্য ধরে আমার জীবনের গল্পটি পড়েছেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ যেন আমাদের সকলকে হেফাজত করেন। 

আপনার মূল্যবান সময়ের দাম হয়তো আমি দিতে পারবো না তার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত,, আমার লেখাটা মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য, আপনাকে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে আবারো জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।


পরিশেষে :দেশের সকল মানুষের জন্য দোয়া করি সবাই যেন সুস্থ থাকেন। আমিন।



স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -২৬৬

১-০৭-২০২০


নাম: মোতালেব ইসলাম সূর্য়্য

ব্যাচ : ১০ম

রেজিস্ট্রেশন: ১৪৬৪৫

রক্তের গ্রুপ: এ+

জেলা: জামালপুর 

 বর্তমান ঠিকানা: কুয়েত

NRB kuwait

 নিজের বলার মত একটি গল্প গ্রুপ

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।