আমার আজকের আয়োজন আমার আত্মকাহিনী।

আমি দিলনাহার পলি। আমার জন্ম নোয়াখালী এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে। আমার বাবা একজন সরকারি চাকরিজীবী ।সাত ভাই বোনের মধ্যে আমি সবচেয়ে ছোট মেয়ে। সবার খুব আদরের। লেখাপড়া ,গান নাচ সবকিছু তেই পারদর্শী। আমার পিছ

স্বপন দেখি, যেন তারা কার আশে ফেরে আমার ভাঙা খাঁচার চার পাশে

আমার শৈশব ছিল বাঁধাহীন দুরন্তপনার অপুর্ব এক মুহুর্ত। বয়সের ভারে এখন যখন প্রাণ ভরে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় তখন মনে পড়ে আমার প্রিয় সেই শৈশবের কথা। বার বার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে প্রিয় সেই শৈশবে। কিন্তু যে সময় চ

খুব বেশি মনে পরে মা তোমাকে

মা তোমাকে আজ খুব বেশি মনে পরে।মা আমি তোমাকে অনেক বেশী ভালবাসি সেটা তোমাকে বলে বোঝাতে পারবো না। যানো মা আমি আজ বড্ড একা। নিজেকে অনেক অসহায় মনে হয়। মা তোমাকে ছাড়া প্রবাসী অনেক অসহায় আমি। মা কতো দিন

যেনো আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরলো। এই শোক কাটিয়ে উঠলাম।

আমিও দেশে আসি, এসে বিয়ে করি। আমার বউ আই এফ আই সি ব্যাংকে জব করে। হঠাৎ একদিন আমার দেশে আসতে হয় পারিবারিক সমস্যা জন্য। আর বিদেশ যাওয়া হয়না। যখন বিদেশ ছিলাম দু হাত ভরে টাকা কামাই করতাম, তখন দেশ বিদেশের অ

আমার_আত্নকাহিনী_এবং_প্রাপ্তি

প্রথমে আমার চাকরি হয় মালদ্বীপ একটি প্রাইভেট কম্পানি তে,যার নাম niayz pvt.Limited যার বেশিরভাগ কর্মরত ছিলেন ইন্ডিয়ান। যারা অনেকেই বাংলাদেশি ভালো চুখে দেখতনা,তারা চাইত না বাংলাদেশি রা ভালো কিছু করুক। তা

উদ্যোক্তা জীবনের মার্কেটিং টা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল এক সমীকরণ!

আমি উদ্যোক্তা সফল হতে সংগ্রাম করে যাচ্ছি পথে প্রান্তরে, রাত-দিন সমান করে!হয়ত অনেক আগেই ঝড়ে পড়তাম-উদ্যোক্তা খাতার লিষ্ট থেকে। কিন্তু কিছু শিক্ষা, কিছু ধৈর্য, কিছু কৌশল আমাকে টিকিয়ে রেখেছে। ক্লান্তিকে

“চাকরী করবো না চাকরী দেব”

আমার আব্বুকে দেখতাম কখনোই তিনি কোনো দূর্নীতি পছন্দ করতেন না,

আমি সর্বদা আতনিরভরশিলতা পছন্দ করতাম ।। ডিগ্রীতে পরাকালিন সময়ে ওয়ালতন কোম্পানিতে দেড় বছর জব করেসিল্ম । পরবর্তীতে চাকরী করার ভাবনা বাদ দিয়ে বিদেশে যাবার পরিকল্পনা শুরু করলাম। বাসায় কেউ চায়না আমি বিদেশ

আমি কিভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াবো, কিভাবে সামাজিক কাজ করব

কি ভাবছেন? ভাবছেন আমি তো বড় রাজনৈতিক নেতা না, আমি কিভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াবো, কিভাবে সামাজিক কাজ করব,, কিভাবে দেশের জন্য কাজ করবো। সেটাও আমাদের স্যার দেখিয়ে দিয়েছেন, বড় রাজনৈতিক নেতা না হয়েও সম

#স্বপ্ন_সাফল্য_জীবনের_সেরা_একটি_মুহুর্তে

জীবন থেকে ত্রিশটি বছর হারিয়ে গেলো ভালো কিছু হয়নি আমার সাথে।। মাত্র চার বছর বয়সে মাকে হারিয়ে শুরু হয়েছে অন্ধকার জীবনের পথচলা। ১৯৯৫ থেকে জীবনটা চলছে কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি মত। 👉এক চিলতে রৌদ্র যখন এসেছে