আমার দেখা বাস্তব গল্প
🔷আমার দেখা বাস্তব গল্প।।।
আমি শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি, আমার প্রিয় প্লাটফর্ম "নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর ও প্রিয় শিক্ষক ও তরুন প্রজন্মের আইডল জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যার।
যার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আমরা এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি।
তিনি আমাদেরকে এই প্লাটফর্মে আজীবন সদস্য পদ লাভ করার সুযোগ করে দিয়েছেন।
নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশান থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে কর্মহীন ও স্বপ্নহীন মানুষ।
মানুষের পাশে তাদের স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়ন করেন উদ্যোক্তা গড়ার কারিগর প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।
আমাদেরকে প্রতিনিয়ত শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন ভালো মানুষের পাশাপাশি উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য। জীবনে পজিটিভিটির কোন বিকল্প নেই।
আমরা সবাই ভালো মানুষ। ভালো মানুষের চর্চা করি। নিজে ভালো থাকি, অন্যকে ভালো রাখি।
আমি গ্রুপের সাথে জয়েন হয়েছিলাম ১০ম ব্যাচ থেকে। আমার রেজিষ্টেশন নাম্বার ১৫২৩৩। তারপর ধীরে ধীরে স্যারের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে নিজের ছোট ছোট স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছি। স্যারের দেখানো পথ আমরা এগিয়ে চলছি। আজ সেই প্রিয় স্যারের প্রতি রইলো আমার অনেক অনেক ভালেবাসা ও কৃতজ্ঞতা।
🔷🟥আমার দেখা বাস্তব গল্🔷🟥
💙মানুষের জন্য কাজ
💙 করলে জীবিকার জন্য
💙 কাজের অভাব হয় না।
সন্ধ্যা বেলা রুমা আর স্বপন
বাবার সাথে এসে পরিচয় হয়ে গেল। 🙂
#৩ মাসের কোর্স করবে ওরা। MS.word, Excel, Power Point এগুলো শেখা শেষ হলে Photoshop ও illastrator করবে।
#ওরা প্রতিদিন শিখতে আসে। তার ১০ মিনিট না যেতেই চাচা ৩ কাপ চা নিয়ে এসে হাজির। 🥰 কোন কোন দিন ৫ জন থাকলে ৫ কাপ চা চলে আসতো চায়ের কথা না বলতেই। 🥰
#আমি চাচার দায়িত্ব দেখে ওবাক হয়ে যেতাম।😳 যদিও টাকা দিতাম। তাও জোর করে এক রকম। তিনি নিতে চাইতেন না, দোকানের ছেলের হাতে দিয়ে দিতাম। এই নিয়ে তিনি খুব কষ্ট নিয়ে ২দিন আমাকে বললেন আপনি যদি আমার বাসায় শিখাতেন, তাহলে তো কতো নাস্তা দিতে হতো আপনাকে। চা, কোল্ড ড্রিংস দিতে হতো। আমি তো সে সুযোগ পাই না মা। সামান্য
চা টা খান। কিছুতেই তাকে বুঝাতে পারলাম না এটা আপনার ব্যবসা। এটার উপরই আমার চলতে হয়, সংসার চালাতে হয়। চাচা বলেন, মা সন্তানদের খাওয়ালে বাবার কমে না। 😮 এটা বাবার দায়িত্ব। 🥺 আর আমি সেটাই করছি মা। চাচার কথাগুলো আমাকে ইমোশনাল করে দিল।🥺
#কি বলবো কিছুই বলতে পারলাম না, অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকলাম। এদিকে স্বপন ও রুমার কোর্স শেষ পর্যায়ে। ওরা আমার সেন্টারে ট্রেনিং করছে।
#এবং সেই সাথে কম্পোজ, লেমিনেটিং, স্পাইরাল বাইন্ডিং সব করছে। ওদের সাথে আমার ভালোই সময় কাটছিল। রুমার একটা চাকরি দিলাম প্রাইভেট কোম্পানিতে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে। 😃
#স্যারের কথাগুলো খুব মনে পড়তে থকলো যে, - মানুষের জন্য কাজ করলে জীবিকার জন্য খাদ্যের অভাব হয় না। 😇 আর আমি সেটাই করছি।
#ওদের স্কিলস ডেভেলপ করে দিলাম। তারপর স্বপনকে বললাম যে আপনার ইচ্ছা কি? কি করতে চান? স্বপন বলে ম্যাডাম আপনি যা বলেন তাই। 🥰
#আমি স্যারের কথা মনে করে তাকে বললাম যে, নিজের পায়ে দাঁড়ান।এমন কিছু করেন যেন আপনি আরও কয়েকজনের চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে পারেন। 😊
#স্বপন বলে, সে আমার দ্বারা হবে না ম্যাডাম।
#আর চাচা বলে, মাগো আমরা হচ্ছে গিয়া গরীব মানুষ, আমাগো কি আর সাহেব গিরি মানায়। না আছে মামার জোর না আছে টাকার। আমরা হইতাছি গরীব মানুষ।
#আমি বললাম চাচা আপনি অনেক ভালো মানুষ, ও সৎ মানুষ। আর আমার এতদিনের ধারণা স্বপন ও তাই।
#শুধু দরকার একটু গাইড করা। আমাদের গাইড করবেন একজন আর তিনি হলেন প্রিয় শিক্ষক #জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার। 😊 উনি অনেক ভালো মানুষ। উনি পুরো দেশে এত এত মেধাবী, কিন্তু বেকার মানুষের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। 😊
#চাচা - হে, কে গো মা? হ্যার কি অনেক টাকা। হ্যার কি এই আমাগো চেয়্যারম্যান এর থেকেও বেশি টাকা? উনি কি অনেক দয়ালু গো, মা? আমাগো জন্য কিছু করব কেমনে? সে তো আমাগোরে চেনে না।
💥 আমি কী হ্যারে চিনি গো মা? হে কি, আমার দোকানে কোনদিন চা খাইছে? কত কথা, কত প্রশ্ন, এই চাচার। কি বলি সহজ সরল চাচাকে। 🤷♀️ আমি কিভাবে বোঝাই। 🤷♀️ অনেক কথা বলে তারপর একটা কথা বোঝাতে পারলাম যে স্যার চান কোন বেকার ছেলে বা মেয়ে যেন দেশে না থাকে। তিনি সঠিক পরামর্শ ও দিক নির্দেশনা দেন সেশন এর মাধ্যমে। আর তার জন্য সে প্ল্যাটফর্মের যুক্ত হতে হবে, রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, মনোযোগী হয়ে পড়াশোনা করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে। 👩🎓
💥 চাচা বলেন ও আচ্ছা, তাহলে কিভাবে ওই স্কুলে ভর্তি করব আমার স্বপন রে। কতো টাকা লাগবো গো মা? 🤦♀️
💥চাচা বলে, আর মা, আপনি তো কোন টাকাই নিলেন না, কষ্ট করে হলেও দিবার পারতাম গো মা।🤦♀️
💥মাগো, আমি কিন্তু চাই, আমার পোলারে সবাই চিনুক। হে, কিছু একটা করুক, কিন্তু কেমনে গো মা?
💥আপনার ঐ স্যারের স্কুলে ভর্তি হতে কত টাকা লাগে গো মা?🤦♀️
💥আমি বলি - চাচা টাকা লাগবে না।🥰শুধু.....
💥চাচা বলেন, শুধু কিগো মা? কইয়া ফেলান, আপনারে আমি অনেক বিশ্বাস করি, ভালোবাসি।🥰
💥আমি তখনই বললাম যে, চাচা, ওই দুটো জিনিসই লাগবে.. বিশ্বাস আর ভালবাসা। 🥰 এ দুটি জিনিস যার আছে, সে নিশ্চয়ই একজন সৎ ও ভালো মানুষ তাই না।🥰
💥হা গো মা, আপনি ঠিকই কইছেন। তাইলে তো আপনাদের স্যার উনিও অনেক ভালো মানুষ।
💥আমি বললাম.. জি চাচা, উনি অনেক ভালো মানুষ। উনি এত্ত এত্ত মানুষের উপকার করছেন এখনও।
💥এই প্লাটফরম এর মধ্য দিয়ে আমাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।.................স্যার বলেন জীবিকার জন্য কাজ করলে মানুষের খাদ্যের অভাব হয় না। 😊
💥আর এই জন্যই,
💥সাথে সাথে চাচা বলেন - হ হ মা বুঝবার পারছি। তাইতো কোই, আপনি এতো ভালা কেন। আপনি ও কি তিনার কাছে শিখেন?😇
💥আমি বললাম, জি চাচা, আমিও শিখছি এখনো।
💥প্রতি সেশন ৯০ দিন করে হয়। ১ দিনও ছুটি নাই।
💥 চাচা- ও আচ্ছা আচ্ছা। এই #স্বপন, তুইও #রেজিস্ট্রেশন কইরা ফেলা।
💥আর শোন, একদমই বেয়াদবি করবি না কইলাম।
ভদ্র ভাবে থাকবি। আর মন দিয়া ক্লাস করে মানুষ হইয়া ওই ম্যাডাম (মায়ের) এর মতো মানুষ হবি।🥰
💥চাচা বলেন, মা গো.. হেই স্কুলের নাম কী?
💥চাচা - "নিজের বলার মত একটা গল্প"।
💥আর স্যার এর নাম Iqbal Bahar Zahid স্যার।
💥উনি অনেক ভাল মানুষ। এবং এটা সরকারি ভাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
💥জানেন চাচা, দেশের ৬৪ টি জেলা থেকে মানুষ প্রশিক্ষণ নিচ্ছে ও নিজের পায়ে দাঁড়াচ্ছে, কেউ ব্যবসা তৈরি করছে কেউ অন্যকে তার প্রতিষ্ঠানে চাকরি দিচ্ছে।
💥আবার দেশের বাইরে যারা প্রবাসে আছেন তারা এই প্ল্যাটফর্ম এ রেজিস্ট্রেশন করে অংশগ্রহণ করছেন। ট্রেনিং করছে, যেমন - কথা বলার জড়তা কাটানোর ভিডিও সেশন, একাউন্টিং, কম্পিউটার, ব্লক, বাটিক আরও অনেক কিছু ।🥰
💥চাচা বলেন, আয় হায় কয় কি?🤣 সত্যই
💥অতদূর বিদেশ থেকেও ক্লাস করা সম্ভব?
💥আমি বলি, জি চাচা, আমাদের অনেক প্রিয় ভাইয়েরা ও বোনেরা আছেন ওখানে, উনারা অনেক ভালো মানুষ।🥰 ওখান থেকেই সব কিছু এই অনলাইন,, মানে নেটের মাধ্যমে করেন।
💥চাচা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকেন।
💥জী, চাচা, উনারা অনলাইনে ক্লাস করে, ব্যবসা করে। আপনি আরও আশ্চর্য হবেন চাচা, উনার ওখানে চাকরি করে পাশাপাশি স্যারের সেশন পড়াশোনা করে শিখে, এখন অনেকে বিজনেস করছেন এবং তারা অনেক কিছু সেল করছেন। 🥰
💥মানে আর কি, ঐ, বিক্রি করছেন। 😜 হ হ মা। আমি জানি, আমি সেল মানে জানি বিক্রি করা 😝 আপনি কইতে থাকেন। মা গো, তাহলে তো, @Iqbal Bahar Zahid স্যার তো অনেক ভালো মানুষ। 🥰আমাগো দেশের জন্য কত কিছু করতাছে আর আমরা কিছু জানিইনা।
🙂 আপনি আমার স্বপনের অনেক উপকার করলেন গো মা। 🥰 আপনার কথা, ভুলতে পারবো না গো মা।
আর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে আমার দোয়া জানায়েন গো মা।
💥আমি বলি আচছা চাচা বলে দিব স্যার কে, আর চাচা, আপনারা সবাই ভাল থাকবেন। আমাদের নিজের বলার মতে একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর ১০০০ তম দিন পূর্তি হবে, ৩০ সেপ্টেম্বর। দোয়া করবেন চাচা।
💥স্বপন, রেজিস্ট্রেশন করল, ক্লাস করছে তাদের মনের মধ্যে কত আনন্দ, কত স্বপ্ন। 🥰 আর আজ তাই চাচা, স্বপ্ন দেখছেন তাদের চায়ের দোকান টাকে ভেঙ্গে বড় করে রেস্টুরেন্ট বানাবেন।
💥দোয়া করি, আল্লাহ সকলের মনের আশা পুরণ করেন।
💥গরীবের স্বপ্ন বুনা শুরু। 💥
তাই - ....আমরা স্বপন দেখতেই থাকছি। আমাদের
"পথনির্দেশনা দিচ্ছেন - ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।"
🔷স্বপ্ন দেখুন সাহস করুন
🔷শুরু করুন লেগে থাকুন
🔷সফলতা আসবেই
চাচা ও স্বপন দুইজন মিলে একটা বড় দোকান দিলো। এবং সেটার একপাশে চায়ের দোকান ও একপাশে মুদিখানার দোকান দিলেন।
মাশাআল্লাহ। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে স্বপন চায়ের আলাদা স্টল দিল। কারণ কাস্টমার এত বেশি হতো যে স্বপন একা পারত না। দোকানের কর্মচারী রেখে দিল চা পরিবেশন করার জন্য। আর স্বপন তার চা তৈরির ফর্মুলা কাউকে শিখাতো না। সে নিজেই সব করত। এই ফর্মুলা তাদের পরিবারের সবাই পারতো।
খুব ভালোই চলতে লাগল ব্যবসা। হঠাৎ রুমা ও তার বড় বোন চাচার কাছে বায়না ধরলো তারা সিলেট শাহজালাল মাজার জিয়ারত করতে যাবে।
তারা নিয়ত করেছিল যে, তাদের ব্যবসা উন্নতি হলে সিলেটে যাবে। চাচা বলেন, ❝তো ঠিক আছে চল… আমরা সবাই একসাথে যাই। বেড়াই আসি❞।
মঙ্গলবার রাত্রে প্রতিবেশী সকলের কাছে বিদায় নিল যে ভোরবেলা ওরা সিলেট রওনা দিবে। সকালে দেখা হবে না। তাই রাতেই সবার কাছে বিদায় নিল। তারা একটা মাইক্রো কিনেছিল ভাড়া খাটাবে বলে। তাই ভাবল, মাজার জিয়ারত করে এসে মাইক্রোটা ভাড়ায় খাটাবে।তাইলে বাড়তি কিছু টাকা আসবে।
তারা যথারীতি মাঝপথে ব্রেক নিয়ে সকালের নাস্তা করেছে।তারা মোট 11 জন গেছে ড্রাইভারসহ।
বাসার থেকেই নাস্তা ও চা নিয়ে গিয়েছিল ফ্লাক্সে যাতে তাদের বাইরের খাবারের জন্য টাইম নষ্ট না হয়।
নাস্তা শেষ করেই রওনা দিয়েছে। জোরে গান চলছে। কেউ কেউ গান গাচ্ছে। খুব এনজয় করছে। রাত জাগার কারণে ওদের ঘুম ঘুম পাচ্ছে এবং একপর্যায়ে ঘুমানো যায়। কিন্তু ড্রাইভার তো আর ঘুমাতে পারছে না। সে ঘুমালে গাড়ি চালাবে কে? ড্রাইভার একটু চালায়, একটু ঢুলে পড়ে ঘুমে।
এমন সময় বিপরীত দিক হতে আসা পাথরের ভর্তি বড় ট্রাক। হাই স্প্রিডে আসছিল।
ড্রাইভার ব্রেক কন্ট্রোল করতে না পারার কারণে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে মাইক্রো উড়ে অনেক দূরে গিয়ে মাঠে উল্টে পড়ে।
আর এক ফাঁকে গাড়ির দরজা দিয়ে বড় মেয়ের তিন মাসের বাচ্চা টা পড়ে গিয়ে আহত অবস্থায় বেঁচে যায়। আর স্বপনের ছেলেটাও আহত হলেও বেশ কিছুদিনের মাথায় সুস্থ কিন্তু রুমার মাথা থেকে মগজ বের হয়ে যায় ও হাত-পা ভেঙ্গে যায়। স্বপন অনেক আহত হয় ওর ও হাত-পা ও মাজা তো ভেঙ্গে যায়। আর সাথে সাথেই স্পষ্ট ডেড বডি হোন।
চাচা, চাচি, বড় মেয়ে, স্বপন, স্বপনের বউ, এক ভাগ্না ও ড্রাইভার আহতদের সিলেট মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। কারণ ওইটাই কাছে ছিল।
এদিকে টিভি নিউজে, মানুষের মুখে মুখে খবর ছড়িয়ে পড়ে। গাড়ির নাম্বার দেখে অনেকে চিনতে পারে। এলাকার লোক সাথে সাথে চাঁদা তুলে লাশ আনার ও ট্রিটমেন্টের ব্যবস্থা করে।
6 টি লাশের কবর খোঁড়া হয়। গোটা এলাকা নিস্তব্ধ। যেভাবে পারে আপ্রাণ চেষ্টা করে।একদিনের মধ্যে ছয় লাখ টাকা চাঁদা সংগ্রহ করে ওদের কাছে দিয়েছে।
রুমা ও স্বপন ৭ মাস পর ধীরে সুস্থ হয়ে উঠেছে।
স্বপন আবার তার দোকানে বসতে পারে। রুমার ডান হাত প্যারালাইড। ওর মনের জোরে বাম হাত দিয়ে পুরো সংসারটা চালায় নিচ্ছে। মাশাআল্লাহ।
,
_আমি, Jasmine Akther Jui
💕owner of the Oditiya's Collection
💕owner of the Art's of Jui
😘মিরপুর জোন
💢কাফরুল থানা এ্যাম্বাসেডর
🟦Top 10 member
💥২৪/৭,লাইভ সাপোর্ট টিম
💕প্রোফাইল মনিটরিং টিম মেম্বার
💥রেজিস্ট্রেশান টিম মেম্বার,
💥ব্লাড ডোনেশন ম্যানেজমেন্ট টিম মেম্বার
💥এসো কুরআন শিখি-রেজিঃ নং ৩৪
👉 গানে_গানে_বন্ধনের মেম্বার
🌺১০ম ব্যাচ, রেজিস্ট্রেশান নং ১৫২৩৩
✳️জেলা বগুড়া ও সিরাজগঞ্জ
⭕বর্তমান অবস্থান মিরপুর, ঢাকা।
#নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশান