বুঝে-শুনে যাচাই করে সম্পর্কের মূল্যায়ন করা উচিত।
#সময়টা ২০০৫
SSC পরিক্ষার বাকি আর মাএ ১ মাস,টেস্ট কম্পিলিট,
আর তখনি এলো আমার জিবনে বড়ো ঝর,,,,,,,,,,,
এ জেনো কাল বইশাখী নেমে এলো আমার জিবনে।
ভেংঙে চৌচির হয়ে গেলো আমার কচি মনটা,,,,,,,,,,,
শেষ হয়ে গেলো আমার পরিক্ষার সপ্নো,,,,,,,,,,,,,,,,,
বন্ধ হয়ে গেলো আমার SSC পরিক্ষা,,,,,,,,,,,,,,,,
মাঠে মারা গেলো আমার জিবনের ফিউচার। সাথে সাথে ভেংঙে গুড়িয়ে গেলো আামাদের সুখের পরিবার ভাই ভাবিরা সব জার জার হয়ে গেলো, কেউ চলে গেলো ঢাকায়,কেউ কেউ সশুর বাড়ী, মা বাবাকে নিয়ে আমি হয়ে গেলাম, বড়ো অসহায়,, মা বাবা বিদ্ধ্য তাড়াতো কোথাও জেতে পাড়েনা,আমিও তখন ছোট কি করবো কিছুই বুঝে উটতে পারছিলামনা।
আমার জিবনে এই কালো অধ্যায়, জে এনে দিয়েছে,,,,
সে খুব কাছের মানুষ, তাইতো কস্টোটা বেশি পেয়েছি।
পর মানুষে দুক্ষ্য দিলে দুক্ষ্য মনে হয়না, আপন মানুষ দুক্ষ্য দিলে মেনে নেয়া জায় না।
আর সেটা জদি হয় মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহিন, সেই কারনে জদি হাড়াতে হয় জিবন শুরুর গুরুত্য পুর্ন সময়,,,,নস্টো হয়ে যায় ফিউচার, সাথে হাড়াতে হয় সহায় সম্বল, জায়গা জমি,,,,লুটপাট করে নিয়ে যায় ঘড়ের মালামাল,,সর্বশ্য নিয়ে নিশসংঘ্য করে দেয় আামাদের পরিবার।শেষ হয়ে জাই আমরা। এই কাজটা করে আমার খুব কাছের আপন বিশসাশি এক জন।
এই মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহিন বিপদ থেকে বাচতে হলে অনেক টাকার দরকার। তাইতো ঐ আপন বিশসাশি মানুষটা আমার বাবাকে টাকা দেবে বলে,আামাদের সব জমি জমার দলিল পএ জমা রাখার নাম করে মিথ্যে সই করিয়ে নেয়,,,সহায় সম্বল হারিয়ে আমরা অসহায় হয়ে পড়ি। চোখে মুখে সুধুই অন্ধকার দেখি।
তবে আমি ভেংঙে পড়িনি,সাথে সাথে প্রতিবাদ ও করিনি।
নিজেকে নিজে বুঝিয়েছি,নিজের সাথে নিজে কথা বলেছি।
ওখান থেকে আমি শিখেছি, কি করে জিবনে ঘুরে দাঁড়াতে হয়।
মা বাবাকে সাথে নিয়ে, কাজ নিলাম ঢাকায় একটা ফলের দোকানে, টানা ৫ বছর সেখানে কাজ করার পর, কিছু টাকা জমিয়ে,, আরো কিছু টাকা ধার করে,
মা বাবাকে ছেড়ে, পাড়ি জমাই এই দুর প্রবাসে।
আমার সেই ছোট্ট বয়সে এতো বড় কস্টো আমার জীবনের চলার পথে আমাকে অনেকটাই শক্ত করে দিয়েছিলো।
মানুষ সত্যিই ভুল থেকেই শিক্ষা পায়, বুঝেছিলাম সেইদিন,
আমি যতো বড় হয়েছি দিনের পর দিন মানুষ গুলোকে নতুন রুপে চিনেছি।
সেই একটা ঘটনা ঘটে যাওয়ার কারণে আমি আজ আমার পরিবার পরিজনদের ছেড়ে ভিন্ন দেশে জীবন পারি দিচ্ছি।
✅জিবন থেকে হাড়িয়ে গ্যাছে জিবন যৌবনের মুল্যবান কিছু সময়।
✅সব থেকে বড়ো জেটা হাড়িয়ে ফেলেছি, সেটা সেয়ার করতে গিয়ে,ভেংঙে জায় আমার বুকের পাজর।
তবুও সবার সাথে সেয়ার করছি ,কারন না বলে থাকতে পারছিনা।
✅আর সে হলো আমার জনম দুখী মা।
আমাকে ছেড়ে চিরতরে চলে গ্যাছে না ফেরার দেশ ঐ পারে।
✅শেস দেখাটাও দেকতে পারিনি জনম দুখী মায়রে।
আমার সাথে সেই ঘটনা যদি না ঘটতো তাহলে হয়তো আমি আজ আমার মা, বাবা ভাই বোন সবাইকে নিয়ে সুখে হোক দুঃখে হোক একসাথে থাকতে পারতাম।
আমিও কাটাতে পারতাম আরো সবার মতো স্বাভাবিক একটা জীবন।
#আজ আমি প্রতিষ্ঠিত ঠিকি কিন্তু এই প্রবাস জীবনের প্রতিটি মুহূর্তেই মনে পরে যায় সেই ঘটনাটাকে, আর আমার মনকে কুড়ে কুড়ে খায় প্রতি নিয়ত।
সব সময় আমি বিধাতার কাছে এই কামনাই করি আমার মতো কেউ যেনো পরিবার ছাড়া প্রবাস জীবন না কাটায়।
এটা কি যে এক কষ্ট দায়ক জীবনে কাউকে বুঝানো খুব কঠিন।
এই জীবনে আমার সব আছে কিন্তু নাই কোনো ভালোবাসার ছায়া!
নেই মা, বাবা পরিজন
#বুঝে-শুনে যাচাই করে সম্পর্কের মূল্যায়ন করা উচিত।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৪৬৪ Date:- ১৭/০২/২০২১
✅ধন্যবাদ সবাইকে
🇧🇩 মিলন মোহাম্মদ
🇧🇩ব্যাচঃ নং ১২
🇧🇩রেজিঃ নং ৪৫৪০৭
🇧🇩থানাঃ রাজৈর
🇧🇩জেলাঃ মাদারিপুর
🇦🇪বর্তমানঃ UAE দুবাই