বাবা দর্জি কাজ করতো।জীবনের প্রথম চাকরি জীবন ছিল দর্জি
পরিশ্রমী টাকার স্বপ্ন পুরণ সেই স্বপ্নকে সারা জীবনের জন্য টিকিয়ে রাখা এটা যুদ্ধ আজীবনের।এটা জীবনের সংগ্রাম হয়তো জীবন এমনই কারো জন্য কঠিন সহজ কিন্তু একটু মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য আকাশ ছোঁয় স্বপ্ন গুলো নিচেরর মাটিতে দাঁড়িয়ে আকাশ পানে তাকিয়ে থাকতে হয় হয়তো কোনোদিন আকাশ নিজেই ধরা দেবে নয়তো পরিশ্রমের একপা দুপা করে উঠতে হবে এটাই আমার পরিবারের মধ্যে আমি দেখেছি সংগ্রাম আজকে নয় প্রায় ২৮ বছর আমার বাবা যখন আমার মা কে বিয়ে করে আমাদের বাড়ি নিয়ে আসে আমার বাবার ঘরে একটা বিছানা একটা কাঠের আলমারি আর কিছুই ছিলো না তাও আমার মা সুখ খুঁজে নিয়ে ছিলো এই অপুরণ সংসারে।আমার মামা বাড়ি বিশাল ধনী কিন্তুু আমার মার জীবন খাতায় অনেক কালো কালি ঘটনা জীবনে হাসি কে পরিহাস বানিয়ে দিয়ে ছিলো বরের টাকা উপাজন কম হলে কত টা কষ্ট একটা নতুন বউ কে সহ্যই তে হয় তা আমার মায়ের মুখে শুনেছি আজ কথা গুলো মনে পড়ে অসহায় আমার দু চোখ রাতের অদৃশ্য শত্রু জলে বালিশ ভিজে।কখনো বরের ঘরের মা আর বোনের অকথো ভাষায় শব্দ বিবেকহীন বরের ভুল সিদ্ধান্ত। একটা কথা এই গল্পটায় না বলই নয় লেখক তার লেখার মোর ঘুরায় যখন আর জীবনের গল্পের রাস্থাই কাচ মোড়ানো থাকে। বাবা দর্জি কাজ করতো।জীবনের প্রথম চাকরি জীবন ছিল দর্জি
কাজ আজও তাই আছে বিয়ের দুবছর পর আমি হই এবং একে একে আরও দুই কন্যার জন্ম হয়েছে অর্থাৎ তিনটা মেয়ে মধ্যবিত্ত পরিবারের নিজেকে ছোটো দেখা কিন্তু সামাজিক প্রেক্ষাপটের আজও তাদের নজরে রাখা হয় সে কি করবে কোথায় যাবে এই কাজ করে এই ব্যক্তি কিভাবে ভালো ভাবে তিন মেয়েকে ভালো সম্বন্ধ থেকে বিয়ে দিবে ওই একটাই প্রশ্ন পারবে কি দিতে তিন মেয়ের বিয়ে। আমি আমার এই ছোটো একটা জীবনে যতটা সংগ্রাম করেছি তারচেয়ে বেদনাদায়ক গল্পের ছিল আমার বাবা মার। ২০১০ আমার বাবা তার বন্ধুর সাথে মিলে একটি দর্জি দোকান রাখে ছিলো শুধু কাপড় কেটে দিবে এবং সেলাই করবে ১ বছর ৫ মাস দোকান খুব ভালো ভালোই ছিল আমার বাবার বন্ধু মনে হিংসা জাগে সে ঠিক আমার বাবার পাশের দোকানের দোকান টাকা অ্যাডভান্স দিয়ে দোকান ভাড়া নেয় এবং বাবাকে না যায়নি অজান্তেই নিজের বন্ধুকে ভালোবেসে বিশ্বাস করে কিন্তু আমার বাবার সাথে আমার সেই আঙ্কেল মিথ্যে বলেছিল বাবা দোকানের দুই বছর সম্পন্ন হওয়ার কিছুদিন পরে বুঝতে পেরেছে একার পক্ষেই দোকান চালানো সম্ভব না হাল ছেড়ে দিয়ে দোকানটাই ছেড়ে দিল সে খুঁজতে লাগল আবার সেই গতানুগতিক চাকরি আর চাকরি করে পোশাকের চাহিদা মেটানো যায়ও পেট ভরানো যায় কিন্তু সঞ্চয় করে রাখা যায় না।আমরা পরিবারেরর একএে জীবনের যুদ্ধ টা করেছিলাম আজও করি। আমার মা ঘরে বসে হাতে কাজ করে কিভাবে টাকা আয় করা যায় সেই উপায় খুঁজে বের করেন আমারা ৩বোন অনেক ছোটো মা আমাদের রেখে বাহিরে কাজের জন্যে যেতে পারবে না আবার কারণ বাবার একার ইনকামে ভালো মতো সংসার টা চলতো না। শরীয়তপুরেতে একটা কাজ খুব ভালো চলতো তা হলো জামায় পুতি লাগানো আমাদের এলাকা থেকে অনেক দূর থেকে নিয়ে আসতে হত মা নিয়ে আসতো আমিও মাঝে যেতাম। আর এই ধরনের ছোট কাজ গুলো অল্প কিছু সময় জন্য আসে আবার চলে যায় টানা ১ বছর এই ভাবেই কাজ করে ছিলাম সকালে উঠে মা রান্না করতো বাবা কে অফিসের জন্য পাঠানো সকল কাজ শেষ করতো তারপর মা সকালের খাবার খেতো আবার চলে যেতো সেই জামার কাজ আননে আমরা ৩বোন একই স্কুলে পরতাম এক সাথে বাসায় ফিরে সব কাজ শেষ করে বিকালে মায়ের সাথে কাজ করলাম তখন আমাদের বয়স মাএ ৯/১০ বুঝলাম না এই টাকা দিয়ে কি হবে এত টুকু জানতাম কাজ টা আমাদের করতে হবে আবার বিকালে ৩ ঘন্টা কাজ করে রাতে বই নিয়ে বসতাম স্কুলের সকল পড়া শেষে করে রাতের খাবার খেয়ে ঘুম এমনো অনেক রাতে জেগে কাটিয়েছে আমার মা সকালে কাজের অডার টা দিয়ে আসতে হবে তাই রাত জেগে কাজ করতো। ভাগ্যদোষে সেই এক বছরের ইনকাম একদিনে শেষ হয়ে যায় কাজ আনার জন্য সে অনেক দূরে যাওয়া এলাকা থেকে আসার সময় ছিনতাইকারীরা তার হাতের আংটি এবং একজোড়া কানের দুল ফোন ব্যবহার করত সেটা নিয়ে যায় যে পরিমাণ আমরা অর্থ ইনকাম করছেন তাই এক নিমিষেই শেষ হয়ে গেছিল হতাশার ছাপ আমাদের মধ্যে ছিল কিন্তু কেউ কাউকে দোস দেয়নি মা কিছুদিন হবে বসে থাকত সে নিজেও জানে না কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে সময়ের সাথে সাথে আবার সেই জীবনযুদ্ধে হার মেনে বসে থাকলে হয়তো মনের দিক থেকে দুর্বল হয়ে যাব সে চিন্তায় মা আবার কাজ শুরু করলো ধীরে ধীরে আমাদের আবার আরেকটি কাজের প্রতি দুই বছর করার পর কিছু পুজি আসা শুরু করলো আমাদের পাশের এলাকার বাজারে একটি সমিতির মাধ্যমে ধীরে ধীরে তার সঞ্চিত অর্থ এক জায়গায় রাখা হয় সেখানকার প্রত্যেকের জীবন এরকমই ছিল যারা করতো তাদের শেষে একটি সুবিধা দেওয়া হতো তিন বছর টাকা রাখার পর সেখান থেকে একটা সুযোগ হলো এই টাকার সাথে আরো টাকা যোগ করে ওইখানে একটা দোকান কেনা যেত অল্প জায়গায় সবজি বাজার মাছের বাজার দেওয়া যাবে এতোটুকু শুধু বিক্রেতাই বসতে পারে আর সামান্য কয়টা পণ্য নিয়ে বসতে পারবে এমন একটি সুযোগ মিস করেনি আমাদের না বলেই লুকিয়ে লুকিয়ে সেই সমিতির টাকা তা না তিন বছর দিয়েছে এবং দোকানটি কিনেছে আমাদের জানানোর পর জীবন আমাদের খুশির শেষ ছিল না আমাদের উপহার দেওয়ার জন্যই এই নীরবতায় কাজ করে গেছে এই দোকান টা নেওয়া সম্পূর্ন মায়ের কষ্ট ছিল হয়তো আমরা মাঝেমধ্যে কাছে সাহায্য করতাম তাও উনি সব কষ্ট অংশটি একাই করেছে আমার মায়ে ইচ্ছে শক্তি টা দেখে আমি অবাক হতাম সংসার ৩ মেয়ে দেখা শুনা করা আবার হাতের কাজকরা। দোকান কি কষ্ট করা শেষ হয়ে যায় কি কারণ সেই বাজারের অসাধু লোক কে রা কিছু দিন পর পর চাঁদা তুলতো সেই জন্য মা কে টাকা দিতে হত শুধু দোকান টা যেনো নিজের নামে রাখার জন্যে আর দোকান ভাড়া যা আসতো সব ব্যাংকে রাখতো মেয়ে বিয়ে টাকা জমানোর জন্যে অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেক সময় অকারণে অহেতুক টাকা চাই তো বলতো আজ আছে দোকানের এইটা লাগাতে হবে কাল বাজারের ছাদ লাগাতে হবে নতুন নিয়ম শুরু হয়েছে নিয়ম পালন করতে হবে তাদের নেতাগিরিতে আমাদের মরণ যন্ত্রণা একটা দোকান কে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা স্বপ্নের সম্পদকে রক্ষা করা কতটা কঠিন তা শুধু জীবন পরীক্ষায় বোঝা যায় মাত্র সামান্য কয়টা টাকা আসতো সে দোকান ভাড়া থেকে আমার মায়ের স্বপ্নের দোকানমাটি মিশে যেন না যায় সেই ভয়ে আমার মায়ের চোখে আমি দেখতে পারতাম কি হয়। হঠাৎ ঝড়ের বেগে একটি নতুন বিপদ আমাদের কাছে আসে বাবা বলে আমার একটা ভালো চাকরি হয়েছে চলো এই শরীয়তপুরে থাকা যাবে না আমরা ঢাকা যাব আমার মায়ের চিন্তা আরো বাড়লো কিভাবে দূরে বসেই দোকান দেখাশুনা করতে পারবো কেননা সবজি বিক্রেতা সেই ভাড়াটিয়া যদি বুঝতে পারে যে তার দোকানের মালিক এলাকায় নেই সে তো ভাড়া দেবে না আর এত দূর থেকে কিভাবে নিবে সামান্য দুই হাজার টাকা বিকাশে ব্যবস্থা ছিলনা ২০১৭ তে বাবাকে বুঝতেই পারেনি যে দোকানটা কিভাবে ফেলে রাখে এখান থেকে চলে যাব বাবা বুঝতে চায়নি আমাদের হাতে কোনো উপায় ছিল না চলে আসি ঢাকায় এখানে আবার জীবন যুদ্ধ মা একাই ঢাকা থেকে
শরীয়তপুর যেত শুধু মায়ের বয়স হয়েছে একা একা হয়তো যেতে পারে কিন্তু আর কত দোকানের ভাড়াটিয়াকে বলা হলো আপনি আপনার দোকানের বাড়াটি বিকাশে দিবেন সেহেতু যেনো স্বর্গসুখ পেয়ে গেলো সে এক মাসের ভাড়া আরেক মাসে দেওয়া শুরু করলো মায়ের চিন্তা আরো বাড়তে লাগল আশেপাশেই চাঁদাবাজ লোকজন দোকানটি আর মায়ের নামে করে না দেয় যদি নিয়ে যায় গত এক বছর ধরে চিত্রটা ঘুরিয়ে গেছে দোকানের সেই ভাড়াটিয়া এক বছর ধরে তার ভাড়া দিচ্ছে না শুধু অভাব কথা দোকান চলে না সবজি বিক্রি হচ্ছে না অথচ পাশের দোকানের লোকেরা হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে সেই দুষ্টু ভাড়াটিয়া আমাদের মিথ্যে বলতে আবার সেই ২০২০ এ করনার অভিশাপে আমাদের জীবনকে শেষ করে দিয়েছিল করোনার ভয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যেয়ে যে ভাড়াটিয়াকে ধরবে সেই উপায়ও ছিল না আর যেদিন মা ফোন করে যেত সেই বাজার থেকে উধাও হয়ে যেত মা না জানিয়েই একদিন বাজারে যায় এবং জানতে পারে সে ভাড়াটিয়া যথেষ্ট পরিমাণে টাকা ইনকাম করত তবে আমাদের মিথ্যা বলতো সেই দুষ্টুভাড়াটিয়া মনে হয়েছিল যে তার মালিক হয়তোবা আর আসবেনা দোকানটি হয়তো তারই রয়ে যাবে পুরো এক বছরের ভাড়া আটকে গেল এ করোনায় আমার বাবার ৬ মাস কোন ইনকাম নেই মা ভেবেছিল এক বছরে টাকা এক সাথে যদি আনা যেত যাই সেই আশার নিয়ে বাসা থেকে বার হয় সকাল বার হয় এবং রাতে আসে মা সারা দিন ওই খানে বাসায় এসে বাসার দরজা টোকা দেয় আমি দূরে গিয়ে দরজা খুলি আমি বুঝতে পারছিলাম মায়ের সাথে কিছু হয়ে মুখের হাসি নেই কান্না কান্না ভাব মন টা
আমি মা কে জল খেতে দিলাম বলালাম বসো কি হয়েছে সব খুলে বলো মা শরীরের ক্লান্তি এবং অশ্রুভরা চোখে ছিল এক বছরের টাকা একবছরের টাকা পানিতে ভাসিয়ে দিয়ে আসলাম সেই জায়গার ঘটনা ঘটনাবলী মা সেখানে যাওয়ার পর সেখানকার অসাধু দখল কারি বড় ভাইকে মা জানায় যে ১ বছরের ধরে আমার দোকানের ভাড়াটিয়া ভাই কোনো টাকা দেয় না সেই বাজারের বড় ভাই আমাদের দোকানের ভাড়াটিয়ার কে নালিসে ডাকা হলো এবং সেই
দুষ্টু লোক ভয়ে এক বছরের টাকা দিতে রাজি হয় ১৫০০০টাকা এবং সাথে দিতে চায় এালাকার বড় ভাই বললো টাকা নিয়ে আয় কয় ঘন্টা মা অপেক্ষা করে সময় তো টাকাও নিয়ে আসে সেই ভাড়াটিয়া ঠিক তখনি সেই বড় ভাই বলে উঠে কিছু টাকা আমাদের দিয়ে যান আপনার দোকানে অনেক টাকা খরচ দোকানটা পাকা করেছে অপর আসল লাগানো অনেক টাকা লেগেছে টাকা দিয়ে যান মা বলে ঠিক আছে দিব কত টাকা লাগবে বড় ভাই বলে ১০০০০টাকা দিয়েই চলবে মা নিরুপায় উচ্চপদস্থ সেই জায়গায় নিজের বিচার নিয়ে গিয়ে নিজের পায়ে কুরাল মারে মা তখন বুঝতে পারে মা ভয়ে ১০০০০ টাকা দিতে রাজি হয়। সেই বিচার সবা থেকে বড় দাদা চলে যায় তার ১ মিনিট পর নতুন বিপদ বড় ভাইয়ের সহকারী এক ছেলে মাকে বলে বড় ভাই ১৫০০০ টাকাই দিয়ে যেতে বলেছে মা বলে না তো ১০০০০ বলেছে সেই সহকারী ছেলে মার সাথে উচ্চ কন্ঠে প্রতিধ্বনি করে এত করে না ভয় পায় সেই জায়গায় আরো ২জন কাকা ছিলো মার সাথে ১কাকা বলে এই ছেলে বলে তুমি এগুলো কি বলো এই মাএ বড় ভাই ১০০০০টাকা বলে গেলো তুমি এখন বলছো কেনো এই সহকারী ছেলে বলে বেশি কথা বলতে দোকান ও পাবেন না মার কিছুই বলার ছিলা না এই কাকা মায়ের এই অবস্থা দেখে ওই জায়গায় মাথা নিচু চোখের জল ফেলে ছিলো গরীবের টাকা কিভাবে বড় ভাই নিয়ে নিলো সেই জায়গায় সবই নিরুপায় হয়ে মা কে শান্তনা দিলো চুপ থাকেন আপা দেখি কি করা যায় কিন্তুু কিছু করা গেলো না বিকাল গরিয়ে রাত হয়ে গেলো কিন্তুু কোনো সমাধান হলো না মা খালি হাতে বাড়ি ফিয়ে আসে। মায়ে এই কথা গুলো শুনে মনে ভিতর টা কাচের মতো ভেঙে যাচ্ছিলো কি দিয়ে মা কে শান্তা দিবো আমার কোনো মুখের ভাষাই বার হচ্ছিলো না মা অঝরে নিরবে বসে কান্না করলো নিজের পাওয়া টাকা নিজের চোখার সামনে পানিতে বাসতে দেখেছে মা বাসায় আসার পর বার বার এই ঘটনা বলছিলো আর মনে কষ্ট টা বুঝা ছিলো মায়ের কষ্ট টা আমি বুঝতে পার ছিলাম কিন্তুু সে দিন কিছু বলতে পারি নি রাতে মা কে বলাম মা গো সবার কপালে সব সুখসহ্যয় না হতো আমাদের ভাগ্য সেই টাকা গুলো ছিলোই না চিন্তা করনো না আমরা আবার যুদ্ধ করবো আল্লাহ আমাদের ধৈর্য্য পরীক্ষা নিচ্ছে আমরা পরীক্ষা দিয়ে যাবো দেখিকতো দূর আল্লাহ তার পরীক্ষা চালিয়ে যায় সে দিন রাতে বাসায় জানি কষ্ট বিরাজ কর ছিলো কিন্তুু আমি পজিটিভ ছিলাম কিছু হবে না ভালো কিছু হবে আমাদের আরো কষ্ট ও ধৈর্য্য ধরতে হবে নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন এর পর এই তিন মাসের যে শিক্ষা আমি পেয়েছি স্যার থেকে তাহলে পজেটিভ থাকার বিষয়টি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে এত হতাশার মাঝেও নিজেকে অক্ষুন্ন রাখা এটা সম্ভব হয়েছে স্যারের উক্তিটির মাধ্যমে। আমি আমার বাবা মা এই প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত করেছি তারা ফেসবুকের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত সাফল্যের গল্প শুনতে শুনতে পারছে যখন কোন গল্প পড়ি শুনতে পাই যে সাফল্যের কথা আমি আমার মাকে বলি মা এদিন দেখবা আমাদের পরিবারের সব কষ্ট দূরে যাবে আমরাও স্যারের সামনে বলে ১৬ কোটি মানুষের সামনে বসে নিজে নিজেদের সাফল্যের গল্প বলবো মা শুনে খুশি হয় মা বলে আমারাও পারবো এই করোণা হতাশা যেমন দিয়ে তেমনি ব্যর্থতা দিয়েছে প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত হওয়ার পর আমাদের আমাদের চোখের মনি নয়নের নয়নের ভালোবাসার মানুষটি আমাদের শিক্ষাগুরু যে উক্তি আমাদের দিয়েছে তা হল
সময় নিন
সময় দিন
সময় বদলাবে
সময় সব ঠিক করে দিবে
৷ ( অতি সাধারণ গুরুত্বপূর্ণ জন প্রিয় উক্তি)
এখন শুধু এই উক্তি মনে লালন করে কাজ করে যাচ্ছি সময় বদলানোর অপেক্ষা।
সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসবে নতুন কোন বিজনেস স্যার উক্তি এটির মাধ্যমে মনের নতুন আশা শুরু হয়েছে সমস্যা তো দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তার সাথে বিজনেস আইডিয়া গুলো বেরিয়ে আসতে জানিনা কতদূর সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারব সময় বদলাবে সাফল্যের কথা এই মঞ্চে বলবো সবাই ভাল থাকবেন মা বাবার কে ভালোবাসে যাবেন আমি আমার মা বাবা কে ভালোবাসি। আমার মায়ের চরণে পুরো পৃথিবীর সুখ দিলো তার ঋণ শেষ করা যাবেনা। হাজার বছর থাকুক এইভাবে আমাদের ভালোবাসা।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৪৬৮
Date:- ২২/০২/২০২১
নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশন
সাদিয়া আফরিন আয়শা
ব্যাচঃ১২
রেজিষ্ট্রেশনঃ৪৭৮৭০
নিজ জেলাঃ শরীয়তপুর
বর্তমানঃকেরানিগঞ্জ
ওনারঃ Fashion Gallery 🧕