একজন আরেকজনের বেচে থাকার অনুপ্রেরনা যোগায়
_____স্বপ্ন সবাই দেখে,, তবে সবার সব স্বপ্ন পূরণ হয়না!কিছু মানুষ তার স্বপ্নের লক্ষ্য চুড়ায় পৌঁছাতে পারে! স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন?
আর কিছু মানুষ স্বপ্ন লক্ষ্য চুড়ায় পৌঁছাতে পারেনা, অধরাই থেকে যায় তাদের স্বপ্ন। ______
****হায়রে ****প্রবাস ****
****শুধু সময়ের অপেক্ষার আবর্তন****
^^কারও জীবনে সফলতার রূপায়ন তারাতাড়ি ধরা দেয় কারও জীবনে একটু দেরিতে কেউ বাঁচে কম, কেউ বেচে থাকে বেশি দিন।
জীবনটা প্রতিনিয়ত অনিশ্চিত পরকালই অাসল ঠিকানা,,দেশ থেকে যারা বিদেশ যায় আমরা তাকে প্রবাসী বলি। কেননা তারা আপন জায়গা ফেলে একটু ভালো থাকার জন্য পরিবারকে একটু স্বচ্ছন্দ ময় ভাবেরাখার জন্য প্রবাসে চলে যায়।
😓😓😓😓😓😓😓😓😓😓😓😓
**মানুষ _স্বদেশ _ছেড়ে _প্রবাসে_ কেন_ যায়? **
**আমাদের দেশে কর্মসংস্থানের অভাব বলে? **বিদেশের মতো আমাদের দেশে সুযোগ-সুবিধা নেই বলে,?
**বেতন কম বলে,কিম্বা বেতন দেরিতে দেয় বলে?
**এ মাসের বেতন সাই মাসে দেয় বলে?
** ইত্যাদি ইত্যাদি কারণে এই কারণগুলোও থাকত না, আমরা যদি আমাদের দেশের ভেতরের, দেশের মানুষদের জন্য যদি সঠিক উপায়ে সুষ্ঠু কর্মসংস্থানের বৃদ্ধি করতে পারতাম।
এসব নিয়ে আসলে আমাদের মতো ছোট ছোট মানুষদের একার পক্ষে কাজ করা সম্ভব নয়, কাজ করতে হবে দেশের উঁচু শ্রেণী থেকে নিচু শ্রেণীর প্রত্যেকটা লোকের ও সাই সাথে সরকারকেও।
**দেশ থেকে প্রবাসে গিয়ে কি খুব ভালো থাকে কেউ?
**না, বিশ্বাস করুন দেশ থেকে সবকিছু ছেড়ে যেমন তার মা-বাবা, ভাই-বোন, স্ত্রী-সন্তান, আত্মীয়-স্বজনদের রেখে যখন প্রবাসে একা একটা মানুষ যায় বা কাজ করে তখন তার মনটা কিন্তু পড়ে থাকে দেশের মাটিতেই। মনে পড়ে তার মা-বাবার কথা, ভাই-বোনের কথা, স্ত্রী-সন্তানের কথা, আড্ডা দেয়া সেসব বন্ধু-বান্ধবের কথা,শৈশবে বেড়ে উঠা সে সমস্ত পথ-গাঁটের কথা। তখন তার আর কাজ করতে ইচ্ছে হয় না।
ইচ্ছে হয় সবকিছু ছেড়ে দিয়ে পুনরায় দেশে চলে আসতে। কিন্তু না, সময় এবং পরিস্থিতি তা করতে দেয় না, কেননা সে যদি বিদেশ থেকে দেশে এসে পড়ে তবে তার আপন মানুষগুলো অর্থ নৈতিক সংকটে কষ্টে ভুগবে, তিনবেলার খাবার একবেলা খেতে হবে, কোনো কোনো বেলা আবার না খেয়েই থাকতে হবে। এটা চোখের সামনে ঘটলে প্রবাসীরা সহ্য করতে পারবে না।
**তাই শত যন্ত্রণার পরও দেশের মানুষটি প্রবাসে থাকে তার কষ্ট হলেও যাতে তার প্রিয় মানুষগুলো একটু ভালো থাকে, একটু স্বস্তিতে থাকে, একটু সুন্দর থাকে, সে যেন পরবর্তীতে দেশে ফিরে সে মানুষগুলোর হাসিমুখ দেখতে পারে। আহা, তার কাছে তখনই পরম শান্তি বলে মনে হয়। মনে হয় এই মুহূর্তটার জন্যই তো দেশের বাইরে থাকা, খানিক কষ্ট করা।দুঃসময়ে জীবনকে থামিয়ে রাখলে চলবেনা জীবনে দুঃখ কষ্টকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করলে, দুঃখ বেদনা মানুষকে বাস্তববাদী গড়ে তোলে। ইচ্ছা শক্তিতে বলিয়ান হয়ে উঠি আমরা, পূর্ণতা পেতে শুরু করে আমাদের লুকায়িত স্বপ্নগুলো। আর আত্মশক্তিতে উন্নতির জন্য,জীবনের একটা সময়ে কষ্ট খুব করে দরকার হয়৷সুখ তো সুখ ই আমাদের জীবনে আসছে একটু উপভোগ করে নেই এই ভেবে বসে থাকা যাবে, সুখের সময়ে একটু দুঃখের কথা ভেবে নিজেকে কঠিন সময়ের জন্য প্রস্তত রাখাটাই হলো বুদ্ধিমানের কাজ, অন্যদিকে দুঃখের সময়ে দুঃখ আসছে তো আসছেই ভেবে বসে না থেকে উচিত দুঃখ থেকে পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে পরের আনন্দের দিনগুলোর জন্য অপেক্ষা করা
**প্রবাস মানেই ত্যাগ-তিতিক্ষা - বিনিময় এবং অনিশ্চিত- এক মৃত্যু।
**পরিবারের ভালোবাসার আপনজন প্রিয়জনকে একটু ভাল রাখার ধারাবাহিক কর্মযজ্ঞ মাথার ঘাম পায়ে ফেলা,নিজের ব্যক্তিত্ব বস্তুত অন্যের কাছে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া,সময় সাধ-আল্লাত,আনন্দ-ফূর্তি ব্যক্তিত্ব ইচ্ছা চাওয়া পাওয়া,প্যাকেটের বিনিময় বন্ধক রাখা,এত শত পরাধীনতা ক্লান্তিতে ব্যস্ততার মাঝেওএক এক জন প্রবাসী দিনশেষে মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে আপনজনদের সাথে মন খুলে হাসে আর বলে আমি ভালো আছি সুখে আছি,বুকের ভেতর চাপা কষ্ট চোখের কোনায় বেদনার অশ্রু লুকিয়ে রাখে
কেন আপনারা জানেন? জেন,প্রিয় মানুষগুলো কষ্ট না পায় দুঃখ না পায়,আমরা প্রবাসীরা ভাল আছি শুনেকেন আমাদের আপনজনেরা মনে প্রশান্তি পায়!!!!!
**সবকিছু ঠিকঠাক চললেও করোনা ইস্যু যেনো খাড়ার উপর মরার ঘাঁ হয়ে দাড়িয়েছে
কতো প্রবাসীর স্বপ্ন ছিলো নিজেকে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রিয়জনের কাছে যাবে,একটু সময় কাটাবে আদরের ছেলে/মেয়ের সাথে, মা-বাবা,স্বামী-স্ত্রী -সন্তান- বন্ধু-বান্ধব সাথে ও পরিস্থিতির সাথে তাল মিলিয়ে সকলকে এগিয়ে নিয়ে যাবে,করণা চলাকালীন সময় তা আর হলোনা।আজবেশিরভাগ প্রবাসীরাই অভাব দুঃখ যন্ত্রণায় নির্বাক। কর্মহীন অবস্থায় ঘরবন্দি।
**আর যারা করোনার আগে সফরে(দেশে) গিয়েছে তাদের ইতি টানতে হচ্ছে ঝাপসা চোখের হাতছানিতে। তাদের স্বপ্নে ধু ধু মরুভূমি, অনিশ্চিত এক ভবিষৎ টেনে নিয়ে যাচ্ছে অজানা দ্বরপ্রান্তে,প্রত্যেকটি ঘন মুহূর্তে লাঞ্চিত তারা পরিবারের কাছ থেকে,বঞ্চিত সমাজের নিয়ম গন্ডির বাতাশারে,প্রতিটি মূহুর্ত কাটে তাদের পূর্ণ আশা নিয়ে।কে জানতো মহামারি এসে আতংক ছড়াবে জনমনে অবরুদ্ধ হয়ে যাবে পুরো বিশ্ব,থমকে যাবে, আর প্রবাসীদের পোহাতে হবে এমন দূর্দশা,ভোগান্তি ময় জীবন।
সবচাইতে বড় কথা , একজন প্রবাসী ছাড়া আরেক প্রবাসী বুকে চাপা ব্যথা অন্ধকারে মুখ লুকিয়ে কান্না করে আর এলোমেলো ভাবনা তার কথা বা জমানো ব্যথা কখনো বুঝতে পারেনা।
**একটাবার যদি চিন্তা করি, ছুটিতে থাকা প্রবাসীদের কি অবস্থা এখন?কেমন আছে তারা??আমার বুকের ভিতর ধুমরে মুসকে ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত বিষাদে ভরে যায় মন।আর এখনো এ কঠিন পরিস্থিতির মাঝে যারা প্রবাসে পড়ে আছে কর্মহীন অবস্থায়,যখন তাদের কথা ভাবনা আসে আমার মনে,বোবা কান্নায় আমি বিভোর হয়ে যাই,বাকরুদ্ধ হয়ে যায় আমার মুখের ভাষা।আমাদের মতো মানুষদেরকে নিয়ে ভাবার
সময় কারোরই নাই,,,সবাই শুধু জনসম্মলনে দাড়িয়ে লম্বা লম্বা কথা বলতে পারি, লোক দেখানো বক্তৃতা দিতে পারি, বাস্তবে আমরা কিছুই করিনা/কিছুই পারিনা,কিছু করার চেষ্টাও করি না।শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে তামাশা দেখি আর হাততালি দেই।
****সময়ের পরির্তন****
***একজন _ম্যাজিকম্যানের_ শিক্ষায়_ আমার জীবনের _অনেকটা _পরিবর্তনের গল্প****
"রেট--লক-ডাউনে যখন ঘড়বন্ধি,হাজার বিপদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে ,নিহর ভাবনায় হিম-সিম খাচ্ছি, একান্ত সচরাচর বন্ধু হাতের ফোনটা নিয়ে ঘাটাঘাটি,,হঠাৎ চোখ পড়ল আমার পোষ্টের একটা কমেন্টের এর উপর। আমারএক জন বন্ধু আমার উদ্যোক্তা জীবনের প্রংশসনীয় সাধুবাদ জানিয়ে খুব সুন্দর একটা কমেন্ট করেছে,তার কমেন্টের ভাষাগুলো পড়ে আনন্দে যেনো আমার চোখে পানি এসে গেল। আসলে বাবা-মায়ের বন্ধুদের অবদান আমার জীবনে সব চাইতে বেশি।
অনেকক্ষন ধরে চোখ বন্ধ করে ভাবতে লাগলাম আমার বাল্যকালের কথা স্কুল জীবনের কথা। স্কুলে লেখা পড়া অবস্থায় আমি উদ্যোতার অনেক ধাপ পারিয়ে এসেছি,,কিছু কষ্টে কিছু আবেগ,অনেকটা ভালো লাগা, মন্দলাগা সব কিছুর সংমিশ্রণ মনে পড়ে যাচ্ছে। হঠাৎ করে বুকের ভেতর টা নড়েচড়ে উঠলো,আনন্দে মুখরিত হয়ে চোখের কোনো পানি এসে গেল, আমার জীবনের সেরা মানুষ, আমার সেরা পথপ্রদর্শন, আলোর পথ দেখানোর শিক্ষকের মুখ-খানিআমার সামনে ভেসে উঠল,,,নতুন ভাবে বেঁচে থাকার আইডল-স্বপ্ন দেখার কারিগর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার,, যিনি আজ তৈরি করেছেন লক্ষ লক্ষ স্বপ্নবাজ। আর সে স্বপ্নবাজরা একত্রিত হয়েছে একটি ছাতার নিচে তার নাম “নিজের বলার মতো একটা গল্প”ফাউন্ডেশন ।
**প্রবাসে এমন দু:খ কষ্টের মাঝেও আজ বাঁচার আশা জাগে,কিছু করার সাহস পাই, প্রিয় এ ফাউন্ডেশন থেকে। জানি না কখনোবড় ধরনের উদ্যোগক্তা হতে পারবো কিনা * তবে একজন ভাল মানুষ,পজেটিভ মানুষ,মানবিক মানুষ হতে পারবো ইনশাআল্লাহ এ ফাউন্ডেশন থেকে এটা নিশ্চিত, সেই শিক্ষাই দিয়ে যাচ্ছেন আমাদের মেন্টর। আমরা ইচ্ছে করলেই পারি... একে অপরের বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা হতে ... আমরা আমাদের চারপাশে প্রকৃতি থেকেই একএে বেঁচে থাকার শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি.... এতে আমাদের ই ভালো হবে,,, নিজে ভালো থাকতে পারবো এবং অপরকে ভালো রাখতে পারবো
ছবি যখন কথা বলে।একজন আরেকজনের বেচে থাকার অনুপ্রেরনা যোগায়.
"আমাদের এমনই একটা সমাজ প্রয়োজন". আর সেই সমাজের আমার দেখা একজন মহৎ ব্যাক্তি
লক্ষাধিক তরুণ-তরুণীদের স্বপ্নের নায়ক হাজার হাজার বেকার মানুষের প্রিয়ো আইডল সবার প্রিয়ো শিক্ষক জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৪৬৮
Date:- ২২/০২/২০২১
আমি মোঃ সোহেল আরমান সোহেল
ব্যাচ নং ১২
রেজিস্ট্রেশন নং ৪৩৭২৯
জেলা নারায়ণগঞ্জ
ফোন নাম্বার ৬০১১২৮০৮২৮৯৫
বর্তমান অবস্থান মালয়েশিয়া