এই পৃথিবীতে না থাকলেও আমাদের নামটা যেন থাকে।
প্রায় চার বছর প্রবাসে কাটিয়ে দিলাম, কত ঝরঝাপটা বিপদ আপদ জীবনের সাথে যুদ্ধ করতেছি, নতুন পথের সন্ধান করতেছি, তাই এই চার বছরে নানান ধরনের বন্ধুবান্ধব সাথে পরিচয় হয়েছি তেমনি কিছু বন্ধুদের সাথে চলাফেরা ছবির মত।
তেমনই এক বন্ধুর সাথে দেখা হল, আমার প্রবাস জীবনের দ্বিতীয় বছরের মাথায়। আমি যেখানে কাজ করি সেখানে।
#তারই_গল্প_বলবো_আজ
আমি কাজ করতাম লেবানন জেলা কোর্ট, মানে আদালত। ক্লিনার এর কাজ করতাম।
সেখানে কাজ করতে করতে আমার পাশে যারা ছিল তারা চলে যেতে লাগলো, কারণ তারা দেশে চলে যাওয়ার পর এখানে আর কাজ করতে পারে নাই। অবৈধ হয়ে গেছিল কারণ আদালতে কাগজপত্র ছাড়া কাজ করা যায় না।
আমি একা হয়ে গেলাম, তখন কাজ করতে ভালো লাগেনা। কারণ আগে আমরা দুই বাঙালি কাজ করতাম এখন আমি একা।
এভাবে থাকতে থাকতে একদিন সুপারভাইজার কে ফোন দেই, বলি আমার এখানে লোক লাগবে, আপনি জলদি লোক দেন। এভাবে বলার পর প্রায় এক মাস চলে যায়। কিছুদিন পর একটি লোক কে দিয়ে যায় সুপারভাইজার। লোকের বয়সটা আমার ছোট ভাইয়ের মতন, আমার ছোট ভাইকে যেরকম দেখতে ঐ রকমই দেখতে সেই লোক।
সুপারভাইজার কাজে হস্তান্ত দেয়ার পর সেই ছেলেটার সাথে পরিচয় হয়। দুজনে কথা বাত্রা বলি, খাওয়া-দাওয়া করি, অনেকটাই ফ্রি হয়ে যায়। পুরো নামটা এখন বলবো না একদম লাস্টে বলব শুধু এটুকুই বলবো ওই ছেলেটা আমার প্রথম বন্ধু (R)
#কাজের_সময়
আমার বন্ধু,(R) প্রথম দিন কাজ শুরু করলো তো কাজের সময় আমরা কথা বলছি
আমি:- হাই বন্ধু কেমন আছেন?
বন্ধু(R) :- হ্যাঁ ভাই ভালো, আছি আপনি কেমন আছেন?
আমি:- এইতো ভালো আছি, আল্লাহ যেমন রেখেছে তেমন। তো আপনার কত বছর প্রবাস জীবন।
বন্ধু(R):- হ্যাঁ ভাই হয়েছে বছর ১ এর মতো। আর এসেই কাজ করছি একটা বাসাবাড়িতে, আর এই কাজটা পার্টটাইম করতে চাই। তাই এসেছি।
আমি:- যাক বন্ধু খুশির খবর, করতে থাকেন।
বন্ধু(R):- ভাই একটা কথা বলব?
আমি:- বলেন!
বন্ধু(R):- না মানে নতুন নতুন তো এটা এমনই হয়, তারপরও বলি। আপনি আমাকে তুমি করে বইলেন কারণ আমি আপনার অনেক ছোট।
আমি:- হা 😆 হা 😆 হা 😆 স্বাভাবিক এমনই হয়, কারণ প্রথম প্রথম কথা তো। ঠিক আছে আমি কথা বলবো তুমি করে।
তো এভাবে কথা বলতে বলতে আমরা অনেকটাই ফ্রি হয়ে যাই। আরো বন্ধুত্ব ঘনিষ্ঠ হয়, সৃষ্টি হয় ভালোবাসা। আমার বন্ধুটা আমাকে অনেক সম্মান করতো, আমি যদি কিছু বলতাম সেটা মানতো এবং করে দিত। তো হঠাৎ একদিন আমাকে প্রশ্ন করে বসে।
বন্ধু(R):- আচ্ছা ভাই আপনি কি স্বপ্ন দেখেন?
আমি:- হুম দেখিতো, প্রতি রাত্রে ঘুমিয়ে থাকি তখন।
বন্ধু(R):- আরে ভাই এই স্বপ্ন সেই স্বপ্ন না, আপনি কি জেগে থেকে স্বপ্ন দেখেন, যে আপনার ভবিষ্যৎ কি আছে।
আমি:- কই নাতো, আমি এখনো বুঝতে পারি নাই। আমি শুধু বুঝতে পারছি স্বপ্ন, হ্যাঁ আমি স্বপ্ন দেখি রাত্রে ঘুমিয়ে থেকে, আমি অনেক টাকা ইনকাম করতেছি, আমি মা-বাবাকে বড় একটা বাড়ি করে দিয়েছি, আমি বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গিয়েছি, এইতো আরো কত কিছু।
বন্ধু(R):- না ভাই আমি আপনাকে সেটা বলছি না, এটা তো সবাই দেখে। কিন্তু আপনার লাইফটাকে সফল পথে দার করার জন্য কি স্বপ্ন দেখেন?
আমি:- ও আচ্ছা এখন বুঝতে পেরেছি। হ্যাঁ এটা তো আছেই আমিও স্বপ্ন দেখি। আমি স্বপ্ন দেখি একটা গারমেন্টস মিল খুলবো সেখানে আমরা যে গেঞ্জি পড়ি
মানে টি-শার্ট এগুলো তৈরি করব। গার্মেন্টস বড় হবে আস্তে আস্তে। আমি গাড়ি করবো, বাড়ি করব এবং মা বাবার মুখে হাসি ফোটাবো। এটাই আমার ভবিষ্যতের স্বপ্ন।
বন্ধু (R):- হ্যাঁ ভাই এখন বুঝতে পারছি।
আমি:- আচ্ছা আর বলতো কেন এমন ভাবে জানতে চাইলে।
বন্ধু(R):- না ভাই এমনিতেই জিজ্ঞেস করলাম, কারণ এটা প্রশ্ন জাগে আমরা যুবক কি করব। আমাদের ভবিষ্যৎ কি আছে, কারণ সারাজীবন তো আর বিদেশ করতে পারবোনা, আমাদের একটা পরিচয় তৈরি করতে হবে। আমরা মরে গেলেও পৃথিবীতে যেনো আমাদের নাম থাকে।
আমি:- হ্যাঁ (R) কথাটা তুমি ঠিক বলেছো, আমিও ভাবি। জানো এসব করতে গেলে আমি কি করি।
বন্ধু(R):- হ্যাঁ ভাই বলেন, তো কি করেন আরও কিছু আইডিয়া আছে।
আমি:- হ্যাঁ যেমন আমি গান লিখতে পারি, যে গানগুলো শিক্ষামূলক এবং দেহতত্ত্ব গান। আবার বাদ্যযন্ত্র দিক দিয়েও একটু মনোযোগ দেই যেমন আর বাঁশি বাজায় আমি। কারণ এটা আমার কাছে খুব ভালো লাগে।
বন্ধু(R):- হ্যাঁ হ্যাঁ ভাই এটা তো ভালো, আপনার তো অনেক প্রতিভা আছে। আরো কিছু কি পারেন ভাই একটু বলবেন শুনি।
আমি:- আরে পাগল আমার কাছে আরো অনেক কিছু আছে, যেমন গানের পাশাপাশি নাটক লিখতে পারি, আবার কবিতা লিখতে পারি, আমার মনের ভাব প্রকাশ করে ছন্দ ছন্দে মিলিয়ে তৈরি করি এক একটা কবিতা।
আমি তোমাকে দু-একটি সোনাই। যদি বল, যে ভাই এটা অন্য জায়গা থেকে কপি করে নিয়ে এসেছেন, তাহলে কথা দিলাম আজ থেকে আমি এসব করবো না।
বন্ধু (R):- ঠিক আছে ভাই আজকে কবিতা শুনবো না আরেক দিন শুনবো। তো আপনার আরও কিছু জানতে চাই আর এইগুলো করতেছেন আপনার লাভটা কি।
আমি:- এখানে আমি কোন লাভের কিছু ভাবতেছি না। তুমি একটি কথা বলেছো মনে আছে! এই পৃথিবীতে না থাকলেও আমাদের নামটা যেন থাকে। সেটা কিভাবে করবো, তার জন্য এসব করা। আজকে যদি আমি একটা কবিতা লিখি সে কবিতা যদি স্বীকৃতি পায় তাহলে এই পৃথিবীতে থাকবে। আমি যদি একটা গান তৈরি করে উপস্থাপনা করি, সে গানটাও আজীবন থাকবে। আমি যদি একটা নাটক তৈরি করে ভালো অভিনয় দেখাতে পারি সেটাও থাকবে এই পৃথিবীতে।
যতদিন মানুষ আছে ততদিন বলবে এটা কে তৈরি করেছে, কে লিখেছে, তখন আমার এই বাবা-মা দেওয়া নামটা আগে আসবে এটাই তো পরিচয়।
বন্ধু(R):- বাহ ভাই বাহ একটা হাতে তালি না দিয়ে পারছিনা। আপনার কথাগুলো এত গঠনমূলক এত সুন্দর আমি মুগ্ধ ভাই। আসলে ভাই আপনার অনেক প্রতিভা আছে আপনি পারবেন সামনে দিকে এগিয়ে যেতে।
আমি:- সেটা তো বুঝলাম কিন্তু ভাই এসব করতে গেলে একটা গার্জিয়ান লাগে বা শক্ত একটা মানুষ লাগে কই পাবো তাদের।
বন্ধু(R):- আচ্ছ ভাই মানেটা কি একটু বুঝিয়ে বলবেন।
আমি:- যেমন আমি পারি কিন্তু আমি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমি যদি এগুলো ফোটাতে চাই তাহলে আমার শক্ত একটা মানুষ লাগবে। যে আমাকে ভালো পথ দেখাবে উৎসাহ দিবে। তাই সাপোর্ট না পাওয়ার কারণে পিছিয়ে আছি।
বন্ধু(R):- হ্যাঁ ভাই একদম ঠিক কথা বলেছেন। আপনাদের মতো প্রতিভান মানুষ যারা আছেন তারা অনেক পিছনে পড়ে যাচ্ছেন। যাইহোক আমি যদি আপনাকে সহযোগিতা করি তো আপনি কি সময় দিবেন।
আমি:- আরে ভাই, তুমি তো আমার ছোট ভাইয়ের মতো। তুমি আমাকে অনেক ভালোবাসো, শ্রদ্ধা করো, আমি কেন তোমার কথা শুনবো না, অবশ্যই শুনবো। তুমি আমাকে কোথায় নিয়ে যেতে চাও।
বন্ধু(R):- ভাই আমার এক বড় ভাই আছে, উনি একটা ফাউন্ডেশনে যুক্ত আছে উনি, আপনার মত অনেক স্বপ্ন দেখে, ওখানে একজন ভাল মানুষ তৈরি করে, একজন উদ্যোক্তা তৈরি করে, আর ওখানে যুক্ত থেকে স্বপ্ন টাকে বাস্তবায়ন করে সাফল্য পায়। আশাবাদী আপনি যুক্ত হবেন।
সব ধরনের সহযোগিতা এবং ভালোবাসা সম্মান পেয়েছি তাদের কাছ থেকে, যা এখনো ভুলতে পারতেসি না। ভাবলে মনে পড়ে যায় সেই আমার তিন বন্ধুর কথা।
এমন সময় আমাদের এই লেবানন দেশে আর্থিক সমস্যা দেখা দেয়। অর্থনৈতিক দুর্নীতি রাজনীতিকে সমস্যা এবং কাজ ছাড়া দুঃখী মানুষের আর্তনাদ।
সবাই কাজ ছেড়ে বাড়িতে বসে আছে, রাস্তায় নামছে মিছিল, ধরছে আগুন, করছে অবরোধ। সে মাঝেও আমরা জীবন যুদ্ধে নেমেছিলাম দু'মুঠো ভাতের জন্য এবং মা বাবার চোখে হাসি ফোটানোর জন্য। আমরা জানতাম এভাবে চললে হয়তো একদিন গুলি খেয়ে রাস্তায় পড়ে থাকতে হবে আবার কাজ না করলেও না খেয়ে মরতে হবে।
সেই ভেবে ভেবে কাজকর্ম করি, বন্ধুদের সাথে কথা বলি। বন্ধু(R) একটি কথা বলেছিল যে ভাই আপনি কি কোন ব্যবসা করবেন? আমি তখন বলেছিলাম হ্যাঁ করব। কিন্তু আমার অনেক ঋণ আছে আমার ঋণ গুলি শোধ করি তারপর।
বন্ধু(R):- ভাই আপনার যে আইডিয়া ও প্রতিভা, সত্যিই আপনি অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারবেন। আপনার সাথে যে ভাইয়ের পরিচয় করে দিয়েছি উনি কিন্তু একইভাবে কাজ করতেছে, উনার ব্যবসা এখান থেকে করতেছে। কারন একটা প্ল্যাটফর্ম আছে এ প্লাটফর্ম টা শুধু আমার একার নয়, বাংলাদেশের দুই লাখ মানুষ যুক্ত আছে।
বন্ধু(R):- আচ্ছা ভাই আপনার কথা মনে থাকবে আমি যেকোনো সময় আপনার কথা উনার কাছে ভালো করে বলবো।
তখন একটা ঝামেলায় পড়েছিলাম, ঝামেলাটা হলো লেবানন দেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারছিলাম না, কারণ টাকার রেট টা অনেক বেশি ছিল।
সিদ্ধান্ত নিলাম দেশে যাবো, কারণ যে পরিস্থিতি কবে জানি অবৈধ হয়ে যায়। আমাদের কাগজপত্র করতে অনেক টাকা লাগতো, কাগজ করতে চাইত না এর জন্য দেশের প্রতি টান হল কারণ আমি এসেছিলাম প্রায় তিন বছর হয়ে গেছে পরে যদি না যেতে পারি, এই ভেবে দেশের জন্য চিন্তা ভাবনা করলাম।
অলরেডি দেশে যাওয়ার জন্য টিকেট কেটে ফেললাম। বাবার জন্য কিছু জিনিস ভাই বোনের জন্য কিছু কাপড়চোপড় কিনে সবকিছু গুছিয়ে নিলাম। আমি যে জানুয়ারি মাসে এসেছিলাম এই লেবাননে, সেই জানুয়ারি মাসে চলে গেলাম ছুটিতে বাংলাদেশে।
আমার কাজের সাইটটা আমার বন্ধু (R) কাভার করে নিলো। আমাকে বলল ভাই আপনি যান আমি এখানে আছি পরবর্তী আসেন সেই ব্যবস্থা করে নেবো।
আমি ওর কথা শুনে অনেক খুশি হলাম, কারন লেবাননের শহরে একবার কাজ চলে গেলে সেই কাজ কখনো ফিরে পাওয়া যায় না।
#বাংলাদেশ
বাংলাদেশে এসে আরেক বিপদ। দেশের পরিস্থিতি আগের মতোই। কাজ নেই আগের মতো, মানুষ ও নেই, সবাই বিদেশে পড়ে আছে। আমি ভেবেছিলাম দেশে যখন এসেছি আর লেবালনের ফিরে যাব না, এখান থেকে কিছু একটা কাজ করবো।
আমি:- হ্যাঁ আছে তো, আমার একটা পরিকল্পনা আছে, সেটা হচ্ছে একটা ভাসমান গারমেস করবো আর একটা এগ্রো ফার্ম খুলবো যেখানে মাছ, হাঁস-মুরগি ডিমসহ পাওয়া যাবে।
বন্ধু(N):- এটাতো ভালো উদ্যোগ তো করছেন না কেনো।
আমি:- ওই যে পরিচয়, এখন আমি একটা গারমেন্টস খুললাম তো আমার গার্মেন্টসের মালগুলো কিভাবে সেল করবো বা আমার গার্মেন্টসের গল্প কাকে শোনাব এখানে তো আপনি আর আমি আছি তারপর।
বন্ধু (N):- ও আচ্ছা বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তো আমি একটু চেষ্টা করে দেখতে পারি আপনার সহযোগিতা আসতে পারি কিনা।
আমি:- হ্যা দেখেন কী করতে পারেন আপনার কোন প্লান প্রোগ্রাম আছে কি না।
বন্ধু(N):- হ্যাঁ আছে, আমি একটা গ্রুপে যুক্ত আছি, এখানে শুধু আমি একা নই বাংলাদেশের ৬৪ জেলা আছে এবং বিশ্বে ৫০ টি কান্ট্রি আছে এখানে আমাকে সবাই চিনে আপনাকে চিনবে যদি যুক্ত হন।
আমি:- এটা কি গ্রুপ?
বন্ধু(N):- এটা #নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প ফাউন্ডেশন। এখানে
এখন পুরোপুরি বুঝতে পারলাম যে প্লাটফর্মে কি আছে বা আমার লাভ কি হবে। আমি ভবিষ্যতে কি করতে পারবো, এই প্রশ্নের উত্তর গুলো আমার মাথায় অটোমেটিক চলে আসে। কারণ আমি স্যারের ৯০ দিনের ক্লাস সম্পন্ন করেছি এবং এখনও শিখছি।
আর সেই সাথে ধন্যবাদ জানাই আমার সেই বন্ধুদের যাদের কারণে আজ এমন একটি সুন্দর প্লাটফর্মে যুক্ত হতে পেরেছি। আমি শুরুতে আমার বন্ধুদের নাম উল্লেখ করিনি কারণ বলেছিলাম এটা সারপ্রাইজ থাকবে তাই নামের জায়গায় কিছু অক্ষর দিয়ে চিহ্ন দিয়ে এসেছি এখন তাদের নাম বলবো।
বন্ধুদের নাম
বন্ধু (R):- Rimon As
বন্ধু (N):- Najmus Sakib Parvez
বন্ধু (B):- Bappy Khan DC
এরা আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু। সব সময় পাশে থাকতো তারা এখন বাংলাদেশে আর আমি লেবালনের পড়ে আছি, আবার ও একা হয়ে গেলাম। খুব মিস করি তাদের যা বলতে ভাষা হারিয়ে ফেলি।
#বন্ধুদের_উদ্দেশ্যে_কিছু_কথা
প্রিয় বন্ধুরা আশা করি তোমরা অনেক ভালো আছো বাংলাদেশে। ঘুরছো ফিরছো অনেক আনন্দ করছো, দোয়া করি আরো ভালো থেকো।
তাই আবারো কৃতজ্ঞতা জানাই আমার প্রিয় শিক্ষক জনাব #ইকবাল_বাহার_জাহিদ স্যারের প্রতি যিনি আমাদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য এমন একটি প্লাটফ্রম তৈরি করেছে ধন্যবাদ স্যার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদেরকে সব সময় সাহস দেওয়ার জন্য।
🌹🌹 সুজন হোসাইন সুমন 🌹🌹
#নিজের_বলার_মত_একটি_গল্প_ফাউন্ডেশনের
কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার
দশম ব্যাচ
রেজিঃ নং ১৩৬৯৩
জেলা মানিকগঞ্জ সিংগাইর
বর্তমান অবস্থান লেবানন
রেমিটেন্স যোদ্ধা