কদিন বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন, যেই বাবা আমার অসুস্থ সময় এত্তকিছু করে আমাকে ডাক্তার দেখিয়ে সুস্থ করে তুলেছে, সেই বাবা আজ অসুস্থ
ঘরের একজন বৃদ্ধ মানুষ তার ১০/২০ টাকার পান-সুপাড়ির প্রয়োজনটা পরিবারের যে কারোর কাছে প্রকাশ করতে পারে। একজন ছাত্র পরিবারের সকলের কাছে জোরদাবী করে তার প্রয়োজনটা মিটিয়ে নিতে পারে।
এমন কি, একটা বাচ্চা শিশু সামান্য একটু কান্না করেই তার চাহিদা প্রকাশ করতে পারে।
অর্থাৎ, ছোট শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই তাদের প্রয়োজনটা পরিবারের কাছে প্রকাশ করতে পারে।
কিন্তু কেবল পারে না “বেকার”নামক এক অথর প্রাণী।
যারা বেকার তারা কখনোই কোন অবস্থাতে তাদের প্রয়োজনটা প্রকাশ করতে পারে না। মুখ ফুটে বলতে পারে না তাদের মনের কথা গুলো।
বেকরদের দুঃখ কষ্ট শুধু সে নিজেই বুঝে,অন্য কেউ তাদের দুঃখ কষ্ট বুঝার চেষ্টাও করে না।
বেকারদের পদে পদে দোষ। তেমনি এক বেকারের গল্প বলবো আজ।
BBA, MBA কমপ্লিট করা বেকার ছেলেটির নাম "হিরো"। হিরো র বাবা একজন মধ্যবিত্ত কৃষক।
চার ভাই ও তার বোন এই আট ভাই-বোনের মধ্যে হিরো সবার ছোট। বড় ভাইয়েরা প্রবাস জীবন শেষ করে এসে ব্যবসা করে নিজের দেশে! হিরোর ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা একজন বড় ব্যবসায়ী হবে, এমনকি যখন ক্লাস নাইনে পরীক্ষার সময় অন্য সব ছাত্র-ছাত্রীরা এম ইন লাইফ হিসেবে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার লিখে ঠিক তখনো হিরো এম ইন লাইফ হিসেবে লিখে একজন বড় ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্ন!
শিক্ষা জীবনঃ
হিরোর বাড়ির সামনে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা সবই আছে। সেই সুবাদে পড়ালেখার জন্য বেশি কষ্ট করতে হতোনা দূরে যেতে হয়নি, বাড়ির সামনে প্রাইমারি স্কুলেই পড়া লেখা শুরু ( মাঝে একটা কথা বলে রাখি, নাম কিন্তু হিরো ছোটবেলা দেখতে ঠিক হিরো-র মতোই ছিলাম ‘নায়ক’ গায়ের রং ছিল হলুদ ফর্সা) স্কুল ও বাড়ির আসে-পাশের সবাই খুব আদর করতো , ভালোবাসতো বলে অনেক-ই নায়ক বলে ডাকত। দিন যেতে যেতে ক্লাস ওয়ান থেকে ফোর পর্যন্ত শেষ হলো, রেজাল্টে প্রশংসায় ভাসছে তার পরিবার ও তার এলাকা।
ভালো রেজাল্ট দেখে এরই মধ্যে বাবার ইচ্ছা তার ছোট ছেলেকে হাফিজি মাদ্রাসায় পড়াবে, যেই ইচ্ছা সেই কাজ বাড়ির সামনেই মাদ্রাসা পড়া শুরু। মাদ্রাসায় শুরু থেকে (নাজেরা তারপর হেফজ শুরু) একে একে তিন বছর শেষ পর্যায় সেই সাথে আমার হাফিজি প্রায় শেষ । ঠিক এমন সময়-ই হঠাৎ করে শরীরে জ্বর আসে, জ্বর আর কমে না আস্তে আস্তে শরীর হাত-পা ফুলে যায়, শরীরের অবস্থা দিনে দিনে খারাব হচ্ছে এলাকায় ডাক্তার ঔষুধ দিচ্ছে ঔষুধ খেয়ে কোন কাজ হচ্ছে না, এভাবে চলে ১৫ দিন শরীর ফুলে দেখতে তিনজনের মতো হল। এলাকা ছেড়ে দূরে ডাক্তার দেখাতে যে নিয়ে যাবে সে জন্যতো টাকা দরকার, মধ্যবিত্ত পরিবারেরতো চাইলে টাকা হাতে থাকেনা। কৃষক বাবার হাতে টাকা ছিল না কিন্তু দুধ দেয়ার ৫/৬ টা গাভী ছিল ,বাবা বলে কথা, বাবা সব থেকে ভাল গাভী টি বিক্রি করে দিল মে গাভী টি ৭ থেকে ৮ কেজি দুধ দিত।এইদিকে মা সারাদিন রাত কান্না করতেছে, দিনরাত কোন ঘুম নেই মায়ের চোখে। গাভী বিক্রি করা টাকা নিয়ে আমাকে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে গেল বরিশাল সাগরদী হাসপাতালে কিন্তু একে একে তিন দিন চলে গেল শরীরের কোন উন্নতি হচ্ছে না।
হাসপাতালে আমার সাথে মেজ আপা গিয়েছিল, আমার শরীরের কোনো রকম উন্নতি না হওয়ায় আমার বোন হাসপাতাল থেকে নাম কাটিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসে ঢাকায় ভালো ডাক্তার দেখানোর জন্য। এদিকে এলাকায় এক মহাপ্রলয় ঘটে যায় “ যেই শুনছে বরিশাল থেকে ফেরত নিয়ে আসতেছে, সবাই একে অন্যকে বলতেছে হিরোকে বরিশাল থেকে ফেরত দিয়েছে, মনে হয় আর বাঁচবে না”।
এখন বাড়িতে নিয়ে আসা হল দুই-তিন হয়ে যায় ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার জন্য, চাইলেই নিয়ে যাওয়া যাচ্ছেনা কারণ খরচের ব্যাপার আছে তাছাড়া চেনা জানার দরকার আছে। আরও একদিন পরে টাকার ব্যবস্তা হল, সেই টাকা নিয়ে আমাকে ঢাকা নিয়ে আসে। যখন বাড়ি থেকে ঢাকায় নেয়ার জন্য বাজার হয়ে লন্জ ঘাট নিয়ে আসলো তখন এলাকার সকল মানুষ আমাকে শেষ বারের জন্য দেখতে আসে আর একজন অন্যজনকে বলে আর জীবিত ফেরত নিয়ে আসতে পারবেনা। ঐদিন লনঞ ঘাট এতো পরিমানে লোক হয়েছিল যা একটা নরমাল হাটবার এতো লোক হয়না। ঢাকায় এসে একে একে দুইটা ক্লিনিক ঘোরা শেষ আমাকে নিয়ে, এই দিকে শরীরের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে।
কোন আশার আলো দেখতে পাচ্ছেনা আমাকে নিয়ে কোথায় ডাক্তার দেখাবে, অনেক জায়গায় দৌড়ে শেষে পিজি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এর- ই মধ্যে বাড়ি থেকে নিয়ে আসা টাকা শেষ হয়ে যায়।
বাড়িতে খবর দেয়া হয় টাকা পাঠানোর জন্য, পরবর্তীতে অনেক কষ্ট করে বাবা জায়গা-জমি ও গাভী বিক্রি করে টাকা পাঠান।
পরবর্তীতে একটানা তিন মাস চিকিৎসা চলে পিজি হাসপাতালে শাহবাগ , পিজি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরে জানা যায় আমার বাতজ্বর হয়েছে, এরপরে একটানা হাসপাতালে থেকে তিনমাস চিকিৎসা করানোর পরে শরীরের কিছু টা উন্নতির দিকে শরীরের ফুলা (পানি) কমে আসে। ডাক্তার বলল এর চিকিৎসা চলবে তবে এখন আর হাসপাতালে না থাকলেও চলবে এসে এসে ডাক্তার দেখাতে হবে। ঔষধ লিখে দিল্ সাথে একটা ইনজেকশন দিল ২৫০০০০০ পাওয়ারের যেটা প্রতি মাসে দিতে হবে।এই ইনজেকশন দিতে সে কি যন্ত্রনা যে না দিছে তাকে বলে বুঝানো যাবেনা। এভাবে চিকিৎসা চলছে টানা দুই বছর, আলহামদুলিল্লাহ, আমি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠি মহান আল্লাহর রহমতে।
হেফজ্ যা মুখস্ত করেছিলাম এই অসুস্থ অবস্থায় তা পুরোপুরি ভূলে যাই তবে আবার মাদ্রাসায় ক্লাস শুরু করি কিন্তু হাফিজি যেভাবে পড়তে হয় বসে বসে, আমি আর সেভাবে পড়তে পারিনি, আমার দূরভাগ্য আল্লাহ আমার ভাগ্যে হাফেজ হওয়া রাখেনি তাই হয়তো পুরো হাফেজ হতে পারিনি।
কি আর করার পড়ালেখাতো করতে হবে, অশিক্ষিত তো থাকা যাবেনা তো কি করা যায়, কিসে পড়া যায় শরীর ঠিক রেখে। এর মাঝে মাদ্রাসায় তিন বছর আর অসুস্থ দুই বছর মোট পাঁচটি বছর জীবন থেকে হারিয়ে গেল। আমার সাথে যারা প্রাইমারি স্কুলে পড়তো অনেকে পড়ালেখায় আছে অনেকে আবার ঝড়ে পরেছে। তবে যারা পড়া-লেখায় আছে তারা এখন এস এস সি পরীক্ষার্থী কিন্তু আমি চাইলেই তো তাদের সাথে ভর্তি বা পরীক্ষা দিতে পারব না। তাহলে কি করা যায়! অনেক চিন্তা শেষে সাহস করে ক্লাস নাইনে ভর্তি হয়ে স্কুল থেকেই এস এস সি পাশ করি ব্যবসায় শিক্ষা গ্ৰুপ নিয়ে।
এস এস সি পাশ করার পর মাথায় চিন্তা আসল বাড়ি থাকা যাবে না, বাড়ি(গ্ৰামে) থাকলে ভালো কিছু করা যাবেনা, মানে জীবনে বড় কিছু হওয়া যাবেনা। চিন্তা অনুযায়ী বাড়ি থেকে বের হওয়া,ঢাকা এসে কলেজে ভর্তি হলাম। এবং যথারীতি এইচএসসি পাশ করি এ গ্ৰেড রেজাল্ট নিয়ে।
এবার নতুন করে শুরু জীবন যুদ্ধ ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষা, না কিছুতেই কিছু হল না কোন পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স হল না। এবার ন্যাশনাল ভার্সিটি ভর্তি হওয়ার জন্য মনস্থির করা হল।না, শেষমেশ তা ও ভর্তি হওয়া হল না, কারণ ন্যাশনাল পড়ে রাজনীতি করে নষ্ট হয়ে যাব, সে জন্য পরিবারের নিষেধাজ্ঞা আসল।
তাহলে কি এবার পড়া-লেখা বন্ধ হয়ে যাবে! না পড়া-লেখা বন্ধ করা যাবেনা , প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হলাম বি বি এ , সেমিষ্টার রেজাল্ট ভাল হওয়ায় বি বি এ অবস্থায় একটি বাইং হাউজ-এর জুনিয়র মার্চেন্ট ডাইজিং এ জব হয়। ভাল- ই চলছে বহমান জীবন। এর-ই বোনদের সবার বিবাহ হয়েছে এবং ভাইয়েরা বিয়ে করে যার যার আয় ব্যয় নিয়ে চলছে ঘোষিত আলাদা সংসার কিন্তু ঘোষিত যৌথ পরিবার চলছে!
এর পর হঠাৎ একদিন বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন, যেই বাবা আমার অসুস্থ সময় এত্তকিছু করে আমাকে ডাক্তার দেখিয়ে সুস্থ করে তুলেছে, সেই বাবা আজ অসুস্থ তাই বাবাকে ডাক্তার দেখানোর জন্য কোন রকমের ঘাটতি করিনি কিন্তু প্রকৃতির নিয়ম জন্মিলে মরিতে হবে, তাই চিরস্থায়ী জায়গা না ফেরার দেশে চলে গেলেন আমাদেরকে ছেড়ে ! এ ব্যাথা আর কাছে ব্যক্ত করিব , নাই নাই এই বেদনা রাখার মত কোন পাত্র নাই!
নিজের কষ্ট-বেদনা নিজের ভিতরে জমা রেখে চলছে কোন রকমের গতিহীন জীবন।
আমার অফিসে আমার স্থানে আগে যিনি ছিলেন তিনি আবার অফিসে জয়েন করতে চান, তাই এমডি স্যার আমাকে ডেকে বললো তারা একসাথে দুজন রাখতে পারবেন না। আর একটা ব্যাপার আমার স্থানে যিনি ছিলেন তার স্যালারি আমার থেকে কম দিত।
ভাগ্যের কি পরিহাস বাবা নামের ছায়াটাও আমাকে ছেড়ে চলে গেল না ফেরার দেশে তার কিছু দিন পরে জব!!!
এভাবে দিন যেতে আমার বিবিএ শেষ হলো। এবার কি করব কর্মতো কিছু একটা করতে হবে বাঁচার জন্য খেতে হবে তাই তার জন্য চাই কর্ম। নিজের অভিজ্ঞতা ও একবন্ধু নিয়ে শুরু করি স্টকলট ব্যবসা কিন্তু তেমন জাঁকজমক ব্যবসা হচ্ছে না। তো কি করব পাশাপাশি জব খুঁজতে থাকি জব পেয়েও তাই আল্লাহর রহমতে একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে ম্যানেজার পোস্ট-এ। জব এবং বন্ধুকে নিয়ে ব্যবসা ভালই চলছে আল্লাহর রহমতে। একই সাথে এমবিএ পড়া শেষ হলো ।
কিন্তু এই ধরণীতে হঠাৎ করে চলে আসলো করোনা, যাকে ধরে তাকে আর ছাড়ে না! করোনার ছোঁয়ায় একের পর এক দেশ লকডাউন দিচ্ছে সেই সাথে স্থবীর হচ্ছে এয়ার লাইন্স জরিত কর্মস্ংস্থান। সেই ধাক্বায় চলে গেল জব , জব গেছে যাক জব পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ বেঁচে থাকলে কিন্তু কথা হলো আমার নিজস্ব কিছু (৬০০০০০ টাকার) এয়ার টিকেট কাটা ছিল, টিকেট গুলো ছিল ননরিফান্ডেবল টিকেট। আমার সব শেষ হয়ে গেল করোনার এক ধাক্কায়। আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম!
এবার শুরু হলো জীবনের নতুন অধ্যায় বেকারত্ব আর হতাশা এ দুই ছাড়া জীবনে নাই কোন ভরসা!
এই বেকারত্ব এতটা বিষাক্ত হয়ে ওঠে যা বলে ব্যাখ্যা করে বুঝানো যাবে না, যদি কেহ পানিতে ডুবে যায় যায় অবস্থা এমন সময়ের অনুভূতি কিভাবে বলে বুঝানো যাবে অন্য আরেকজন-কে যে কখনো পানিতে ডুবে যায় যায় অবস্থা পরেনি। ঠিক তেমনি বেকারত্ব ছোঁয়া যার লাগেনি তাদেরকে বলে বুঝানো যাবেনা এ কেমন অভিশপ্ত জীবন, না পাড়া যায় কারো কাছে কোন কিছু চাওয়া, না পাড়া যায় বলা!!!
এমনি করে দিন গুনে রাত শেষ হতে থাকে, যেতে ছয় মাস অতিবাহিত হলো!
এরই মধ্যে হঠাৎ করে ফেইসবুকে “নিজের বলার মত একটি গল্প ফউন্ডেশন” নামের একটি পেইজ চোখে পড়ে, সাথে সাথে পেইজ টার ভিতরে ঘুরে আসলাম।
স্যারের দুটি স্লোগান আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো!
(১) সপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন এবং লেগে থাকুন সাফল্য আসবেই।
(২) সফলতা হচ্ছে ৪ “স” – সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য, সুখ ও সম্পদ।
কিছুদিনের মধ্যেই “নিজের বলার মত একটি গল্প ফাউন্ডেশনে রেজিস্ট্রেশন করলাম এবং স্যারের সেশন গুলো গুরুত্বের সাথে ও মনোযোগ সহকারে ফলো করতে লাগলাম।
স্যারের এই দুটি স্লোগান অন্তরের মধ্য গেঁথে গেছে। এবং করোনার মধ্যেই সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে জমি বিক্রি করে ফান্ড সংগ্রহ করে বন্ধুকে নিয়ে পুনরায় নতুন উদ্যমে রেডিমেড গার্মেন্টসের নিজস্ব ব্রান্ড Start Point Fashion Agency ব্যবসা শুরু করি।
সবার প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ এত সুন্দর একটি পথ উন্মোচন করার জন্য। একসাথে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি Kazi Nazmul Alam Hamim , Lokman Bin Nurhashem এবং Saidur Rahman ভাইদের প্রতি, যারা প্রতি নিয়ত সুন্দর সুন্দর পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন!
স্যারের মন্ত্রোর জোরে গুরে দাঁড়িয়ে চলতে শুরু করেছি, ইনশাআল্লাহ যাবো বহুদূর!
এখন স্যারের সেশন ও ট্রেনিং গুলো মনোযোগ সহকারে দেখে নিজের মধ্যে আত্ববিশ্বাসের ভীত গড়ছে।
সবাইকে ধন্যবাদ আমার এই লেখাটা আপনাদের মূল্যবান সময় ব্যয় করে পড়ার জন্য।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৪৭৩
Date:- ২৮/০২/২০২১
মোঃ তরিকুল ইসলাম হিরো
প্রতিষ্ঠানঃ Start Point Fashion Agency
ব্যাচঃ ১২
রেজিঃ ৩৯৪৪৬
মোবাইলঃ ০১৯১১১৮৫৮৪৮
কালকিনি,মাদারীপুর।