ছোটবেলা থেকে মা বাবার আদর্শে বড় হলেও একটা সময় পর আমাদের অনেকের মধ্যেই
আমাদের জীবনের প্রথম শিক্ষা আমরা পেয়ে থাকি মায়ের থেকে। প্রথম যা কিছু..... সবটার শুরুই হয় মায়ের হাত ধরে। সেটা প্রাতিষ্ঠানিক হোক বা অপ্রাতিষ্ঠানিক। যেমন ধরুন জীবনের শুরুতে দাদা, মামা,কাকা,বাবা,মা এই প্রত্যেকটা শব্দ আমরা মায়ের মুখেই শুনে থাকি যেগুলো অপ্রাতিষ্ঠানিক। আর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার শুরুতেও অ, আ, ক,খ এগুলোও প্রথম মাই শিখিয়ে থাকেন।সময় পেরিয়ে আমরা বড় হয়ে যাই, সমাজে চলতে শিখি, নানাবিধ মানুষের সংস্পর্শে আসি, আর আমাদের চিন্তাধারা ও মানসিকতার পরিবর্তন হতে থাকে। একটা সময় কর্মের প্রয়োজন হয়। এক এক জন এক এক চাহিদা মতো তার নিজের কর্মস্থল ঠিক করে নেন। আমরা কেউই এর ব্যাতিক্রম নই।
____কিছুটা __পরিস্থিতি__ থেকে__ শেখা ____
___আসলে জীবনের অনেকগুলো ভাজ থাকে প্রত্যেক ভাজে ভাজে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার অনেককিছু আছে। কেউ কেউ সেই ভাজের মোচরে পরে আর উঠতে পারে না,ভেঙে পরেন আজীবন এর জন্য, এমন ভেঙে পরা মানুষ গুলোও স্যারের সংস্পর্শে আসলে মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াতে শিখবে । আমি এটা নিজের জীবন থেকে শিখেছি। সত্যি বলতে আমি আমার মাকে আজীবন এর জন্য খুব ভয় পেতাম, এর কিছু কারণ ছিলো, ছোট বেলায় খুব ডানপিঠে স্বভাবের কারনে মায়ের হাতে প্রচুর মাইর খেয়েছি। একটা সময় পরে আমি বুঝতাম ঘরের মধ্যে আমি মাকেই বেশি ভয় পাই। একদিন স্যারের একটা লেখায় আমি পরে ছিলাভ, মা বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলতে শিখুন আমি তোমাদের অনেক ভালবাসি। সেদিনই মাকে বলতে পারেনি,মা তোমাকে ভালোবাসি অনেক বেশি,কি করে কথা বলবো আমার মাতো আমার কাছে নেই তবুও ,মা বাবাকে ফোন করে কথাটি বলে ছিলাম, আর সাথেই আমার দু চোখ থেকে অঝরে পানি পরছিলো গলার স্বর আটকে আসছিলো। তবুও নিজেকে সামলে কথা শেষ করে ছিলাম। আসলে শিক্ষার কোন শেষ নেই... প্রথম মায়ের হাতে শুরু এরপর জীবনের মোড়ে মোড়ে অনেক কিছু ই শেখার আছে।
___️এইবার _আমি _আমার_
____মায়ের_ কথা বলছি___
____মা__ আমার__ মা____
___পৃথিবীতে সেরা শব্দ মা,মায়ের সাথে কখনো কারো তুলনা হয়না,এ পৃথিবীতে একজন ব্যক্তি আছে নিঃস্বার্থভাবে শুধু দিয়ে যায় কিছুই নেয় না সেই ব্যক্তিটি হল মা,,পাহাড় সমান ব্যাথা বুকের মধ্যে চাপা দিয়ে হাসিমুখে মা আমাকে কোলে তুলে নিয়েছেন।আমি দুনিয়ায় আসছি শুনে যে মানুষটি সব চেয়ে বেশি খুশি হয়েছিলেন, যে মানুষটি দিনের পর দিন অপেক্ষার প্রহর গুনেছেন শুধুই আমার অপেক্ষায়, যে মানুষটি আমি কষ্ট পাবো বলে নিজের ইচ্ছা মত শুইতে পর্যন্ত পারতেন না, খেতে পারতেন না, অনেক কষ্টের পরেও আমাকে বোঝা মনে করে ছুড়ে ফেলে দেননি তিনি আর কেউ নন আমার গর্ভধারিণী মা। আমার কান্নার আওয়াজে আমার মা সব কষ্ট ভুলেছিলেন। পরম মততায় আমাকে বুকে টেনে নিয়েছিলেন আমার মা। যখন কান্না ছাড়া আমি আর কোন ভাষা জানতাম না। তখন আর কেউ আমার এই ভাষা না বুঝলেও মা ঠিকেই বুঝতো। কখন খুদায় কান্না করতাম, কখন ব্যাথায় কান্না করতাম, কখন কোলে উঠার জন্য কান্না করতাম মা আমার সব কিছুই বুঝতেন শুধুই কান্নার আওয়াজ শুনে। রাতের বেলায় যখন হিসু করে কাথা ভিজিয়ে কান্না শুরু করতাম মা সেই ভাষাটাও বুঝতেন। সব কিছু ভিজে গেলে মা ভিজা যায়গায় শুয়ে আমাকে মায়ের বুকের উপর রাখতেন।রাতে যখন ঘুম ভেংগে গেলে কান্না শুরু করতাম। বাবা খুব বিরক্ত হতেন। মা কে ধমক দিতে বলতেন আমাকে নিয়ে বাইরে যেতে। মা আমার বাইরে আসতেন, আমাকে ঘুম পাড়ানোর জন্য কত কথা, কত গল্প শুনাতেন!! বিড়াল আর বাঘের ভয়ও দেখাতেন।চাঁদ মামার গল্প বলতেন।কত পরীদের গল্প বলতেন।অজানা রাজকুমার কুমারীদের গল্প শোনাতেন। আর আমি মায়ের কাধেঁ মাথা রেখে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম বুঝতেই পারতাম না। প্রায় প্রতি রাতেই এমন কান্না করতাম, মা সারা দিন অনেক কাজ করার পরেও আমার জন্য রাত জাগতেন। উনার কোন অভিযোগ ছিলোনা আমাকে নিয়ে। বরং ভালোবাসায় ভরিয়ে দিতেন আমাকে। বাবা, সোনা, ময়না,খোকা,লক্ষী ছেলে আরও কত নামেই না মা ডাকতেন আমাকে।
আমার মায়ের কোন তুলনা হয় না। তবুও কিছু বলতে চাইছি_____আমার _মা_ সেরা_ শিক্ষক___
___কারন আমার মা আমাকে কথা বলতে শিখিয়েছেন। যা পৃথিবীর অন্য কোন শিক্ষকের দ্বারা সম্ভব নয় মা শিক্ষক ছাড়া। মা আমাকে শিখিয়েছেন কিভাবে বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ করতে হয়। নম্রতা, ভদ্রতা, সততা, সত্যবাদিতা এই সবেই আমার মা আমাকে শিখিয়েছেন। ছোট বেলার ছড়াগুলোও মা আমাকে শিখিয়েছেন।
***---আমার মা একজন ডাক্তার---***
___আমি অসুস্থ হলে মা পাশে থাকলে নিজেকে আর অসুস্থ মনে হয় না। জ্বর হলে জল পট্টি, মাথ ব্যাথা হলে মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়া, কাঁশি হলে গরম পানি খাওয়ানো, বেশি ঘামলে সেলাইন খাওয়ানো, হাত পা ব্যাথা করলে মেসেজ করে দেওয়া।
______বাবা __আমার__ বাবা _____
জীবনের প্রারম্ভে যে মানুষটি আমার কান্নার আওয়াজ শুনার জন্য দরজায় কান পেতে ছিলেন,বারবার পায়চারি করেছিলেন,অস্থির উদ্বিগ্নতার মাঝেও অপেক্ষা করছিলেন, তিনি আর কেউ নন আমার বাবা। যিনি আমাকে প্রথম আজানের ধ্বনি শুনিয়েছিলেন তিনি আমার বাবা। জেনি প্রথম কোলে নিয়ে কপালে চুমু বসিয়ে দিয়েছিলেন সে আমার বাবা,প্রথম কোলে নিয়ে বাবা অনুভব করেছিলেন যে লোকটি আনন্দে আত্মহারা হয়ে বুকের ভিতর জড়িয়ে ধরেছিলেন ছিলেন,সে আমার বাবা যার হাত ধরে আমি হাটি হাটি পায়ে হাটা শিখে ছিলাম তিনিই আমার বাবা। আমার বাবা সবার সেরা বাবা।যে ঘাড়ে করে আমাকে স্বপ্ন নীল আকাশ দেখিয়েছিলেন,সে ছিলেন আমার বাবা।
***--আমার_ বাবা_ একজন _রাষ্ট্রমন্ত্রী __
***--আমার _বাবা_ একজন_ শান্তি _মন্ত্রী ___
***--আমার _বাবা _একজন _বিচারমন্ত্রী ___
___কিভাবে __সেটাই__ তো__ ভাবছেন?___
-----বলছি তাহলে,শোনো মন দিয়ে।-----
***--আমার _বাবা _একজন_ প্রধানমন্ত্রী--- ****
___️প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব রাষ্ট্র বা দেশ পরিচালনা করা। উনি দেশ পরিচালনা করার জন্য নিজের কোন অর্থ খরচ করেন না। উনি রাষ্ট্রের টাকায় রাষ্ট্র পরিচালনা করেন। বরং এই কাজের জন্য প্রধানমন্ত্রী নিজে রাষ্ট্রের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণ করেন। কিন্ত আমার বাবা বছরের পর বছর নিজের টাকায় সংসার পরিচালনা করে যাচ্ছেন, নিজের দায়িত্ব পালন করছেন কোন বিনিময় ছাড়াই। অন্যের টাকা খরচ করে ভালো বাজার করা অনেক সহজ। কিন্ত নিজে ইনকাম করে সেই টাকা দিয়ে ভালো বাজার করা অনেক বেশি কঠিন। আমার বাবা দিনের পর দিন সেই কাজটিই করে যাচ্ছেন অতন্ত্য নিখুতভাবে।। রাষ্ট্র পরিচালনার চেয়ে সংসার পরিচালনা অনেক বেশি কঠিক কাজ।
***--আমার-- বাবা --একজন-- রাষ্ট্রমন্ত্রী ---***
__আমার বাবা একজন রাষ্ট্রমন্ত্রী,একজন রাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রের সব খবর রাখে কোথায় কি লাগবে কোথায় কিনা লাগবে,তার মাথা সবসময় চিন্তায় মগ্ন থাকে রাষ্ট্রের কি করলে ভালো হবে।
আমার বাবাও সেভাবে চিন্তা করে সংসার কি করে ভালো চলবে,সংসারের সবাই কিভাবে ভালো থাকবে ভালো খাবে ভালো পরবে।নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ বিসর্জন দিয়ে ওআমাদেরকে সুখী করার ভালো রাখার চেষ্টা করেছেন।এক যে একজন শান্তি মন্ত্রী ভাবে,তার রাজ্যে কিভাবে সুখ শান্তি বিরাজ করবে।কি কাজ করলে রাজ্যের সুখ ফিরে আসবে,আমার বাবা ভেবেছিলেন,পৃথিবীর যে কোন কিছুর বিনিময়ে সংসারের সুখ ফিরে আসুক,সংসারের সুখ ফিরাতে গিয়ে আমার বাবা অনেক সময় নাঙ্গল করে নিয়েছেন,অনেক সময় ইট ভেঙেছেন,অনেক সময় মাঠে-ঘাটে কাজ করেছেন,নিজের কথা চিন্তা না করে সংসারের সুখ স্বাচ্ছন্দ তা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছেন।
___আমার বাবা একজন মেসি বিচারমন্ত্রী।বিচারকরা সবসময় এভাবে সঠিক বিচার কিভাবে করবে গান শুনে বিচার করবে।এমন বিচার করবে না যে সঠিক ভুল অর্পণ করা,যে বেঠিক তাকে জয়ের মালা পরিয়ে দেওয়া,
আমার বাবা সারাটা জীবন প্রাণপণ চেষ্টা করেছে,আমাদের সঠিক পথে পরিচালনা করার,যাতে পৃথিবীর কোন ব্যক্তি বিচার না দিতে পারে তার সন্তানের নামে,যখন মায়ের নামে আব্বুকে বিচার দিতাম,আমার আব্বু মাকে দুইটা ধমক দিয়ে বলতো,আমার মেয়েদেরকে এত শাসন করার দরকার নেই,এখন বুঝবে তখন নিজেদের শাসন নিজেরাই করবে,
এখন আপনারাই বলুন, আমার বাবা প্রধানমন্ত্রী কিনা!?রাষ্ট্রপতি কিনা?মন্ত্রী কিনা?সে সেরা বিচারক কিনা?
***--আমার__ বাবা__ টাকার __মেশিন--***
___টাকার মেশিনের কাজ টাকা তৈরী করা। আর আমার বাবার কাজ অর্থ উপার্জন করা। বাবা অর্থ উপার্জনের কাজটি খুব ভালো করেই পারেন। সত্যি বলতে বাবাদের এই কাজটি পারতে হয়। মেশিন নামে দুটি হাত চালিয়ে,মাথার ঘাম পায়ে ফেলে,অর্থ উপার্জন করে,আমাদের মুখে তুলে দিয়েছেন দুই লোকমা খাবার,
***---আমার বাবা সেরা বিজনেসম্যান---***
___বিজনেসম্যান সর্বদা তার বিজনেসের লাভ লোকশানের হিসেব কষেন। আমার বাবাও সর্বদা আয় আর ব্যায়ের হিসেব কষেন।কোথাও ব্যয় বেশি হল কিনা,সে নিজে না খেয়ে তার খাবারটা আমাদের মুখে তুলে দিয়েছেন এই ভেবে,আমি খেলেও দিন যাবে না খেলেও দিন যাবে আমার সন্তানকে বেঁচে থাক,
***---আমার বাবা একজন রিয়েল হিরো---**
__হিরোরা যেমন পর্দাতে সকল বিষয়ে পারদর্শী হোন। আমার বাবাও সকল বিষয়ে পারদর্শী। এই যেমন ধরেন, কষ্ট পেলেও কাদেঁন না। কান্না এলেও চোখের পানি লুকিয়ে ফেলেন। নিজে পুরাতন কাপড়, জুতো পরিধান করে, আমাকে সব কিছুই নতুন কিনে দেন। আমার সকল আবদার আমার বাবাই পূরণ করে। পৃথিবীর সব ছেলেরা খারাপ হতে পারে কিন্তু একটাও খারাপ বাবা নেই। হাজার কষ্টের পরেও সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে বলে আছি তোমাদের মুখ দেখে।
বাবা তুমি সত্যিকারের হিরো,তোমাকে জানাই লক্ষ কোটি স্যালুট,তুমি একমাত্র মানুষ যে নিজের পায়ে ঠোসা পরিও মুখে খাবার তুলে দিয়েছো,তুমি তোমার বুকের উপর আমাদেরকে ঘুম পড়িয়েছো,আলতো হাতে আদর দিয়ে আমাদের ভালো-মন্দ বুঝিয়েছো
_____কিছু __এলোমেলো__ ভাবনা _____
____বরাবরই আমারও ইচ্ছে হতো কিছু করবো যেটা কেবলই নিজের পরিচয় বহন করবে, হোক তা ছোট বা বড়। ইচ্ছেটা প্রখর থাকলেও ভেবে পাচ্ছিলাম না কি করবো। আমি অনেক হতাশার মাঝে খুঁজে পেলাম নিজের বলার মতো একটা গল্পে ফাউন্ডেশন, আমি গ্রুপে জয়েন করলাম। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম এটা হয়তো সবার নিজের গল্প সেয়ার করার একটা গ্রুপ। কিছুদিন যাওয়ার পরে যখন গ্রুপে একটু বেশি সময় দিলাম তখন বুঝতে পারলাম হ্যা জীবনের শুরুটা যেমনমায়ের হাত ধরে করেছিলাম এখানেও অন্য একজন মহান ব্যাক্তির হাত ধরে আমার নতুন পথ চলার শুরু হবে।এই মহান ব্যাক্তির জন্য আমার নিজের ভিতরের অনেক পরিবর্তন লখ্য করছি, যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখ্য হলো,___
_____নিজের ___কিছু __পরিবর্তন _____
***---পজিটিভিটি,দলবদ্ধতা,সুশিক্ষা।
***---ভালো মানুষ হওয়া, নিজে বুক ফুলিয়ে নিজের পরিচয় দেওয়া।
***---নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে স্থাপন করা।
***---সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো।
***---আমি বলবো না আমি ভালো মানুষদের তালিকায় পরে গেছি। তবে দাবি করবো আমি হাঁটছি কিছু ভালো মানুষের পিছনে।
_____নিজের __প্রতি __নিজের__ আস্থা _____
___ছোটবেলা থেকে মা বাবার আদর্শে বড় হলেও একটা সময় পর আমাদের অনেকের মধ্যেই মা বাবার উপর আলাদা একটা সংকোচবোধ তৈরি হয়। আমার ও হয়েছিলো। কিন্তু স্যারের কিছু কিছু উক্তি পরার পরে আমি মা বাবাকে মন খুলে বলতে শিখেছি, আর আমার এমন পরিবর্তনে বিশেষ করে মা অনেক খুশি, বাবার বিষয়টি বুঝতে পারি না, কারন বাবারা একটু চুপচাপ ই থাকে। আমি বিশ্বাস করি আমি পারবো। যা করতে চাই তা ভালো হলে অবশ্যই পারবো। মা বাবার দোয়া আছে আমার উপর,️ সাথে আমাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার তো আছেন ই। আমি কৃতজ্ঞ স্যারের প্রতি জীবনটাকে আরেকটা নতুন জীবন দেওয়ায়,
_______ভুলের ___অনুতপ্ততা______
তবে এই বয়সে এসে আমি যে মায়ের প্রতি ভালোবাসা অনুভব করা, মাকে ছোটবেলায় কত কষ্ট দিয়েছে অনুশোচনাবোধ মা,আমাদের কাছে কতখানি মূল্যবান সম্পদ,আমাদের মানুষ করার পেছনে তাদের কতখানি অবদান,আজ আমি বুঝেছি এটার কৃতিত্ব আমি সম্পূর্ণ ইকবাল বাহার স্যারকে দিতে চা️ই,,,,সত্যি বলতে এই ভাবে কখনো ভেবেই দেখিনি যে মা বাবার একটা বয়সের পর তারা আমাদের কাছে সন্তানের মতো হয়ে যায়,️ বেঁচে থাকুক সকল মা বাবা সকল সন্তানের মাথার উপরে।
সবাইকে ধন্যবাদ আমার এই লেখাটা আপনাদের মূল্যবান সময় ব্যয় করে পড়ার জন্য।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৪৭৩
Date:- ২৮/০২/২০২১
ধন্যবাদান্তে
আমি মেহেদী হাসান
ব্যাচ নং:১২
রেজি নং:৪৮১১৯
জেলা:মানিকগঞ্জ
থানা:সিংগাইর
বর্তমানে লেবাননে (অবস্থানরত)