রেলের প্ররিতাক্ত বিল্ডিং এ একটা রুমে স্কুল টা শুরু হয়েছিল
আসসালামুয়ালাইকুম আমার প্রিয় গ্রুপের ভাই বোনেরা সবাই কেমন আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমার প্রিয় মেন্টার সকলকের অভিভাবক স্বপ্ন দিশারী জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে। স্যার আমাদের জন্য এত পরিশ্রম করে এত বড় একটা ভালো মানুষের প্লাটফ্রম তৈরী করেদিছেন। এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের জন্য প্রতিদিন কিছু না কিছু দিয়েই চলেছেন।
স্যার আমার জিবনের মোর টাই পাল্টে দিয়েছেন। এখন আর আমি একটুতেই ভেগে পরিনা। কোন কিছুতে হতাশ হইনা। প্রতিদিন কারোর জন্য ভালো কিছু একটা করার ইচ্ছা জাগে।
আমি 2014 সালে অটিজম ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধি বিদ্যালয় বদরগঞ্জে প্রতিবন্ধি বাচ্চাদের শিক্ষা সেবা দিয়ে আসছি। সেই স্কুলে আমি প্রথম শিক্ষিকা। তখন রেলের প্ররিতাক্ত বিল্ডিং এ একটা রুমে স্কুল টা শুরু হয়েছিল। এখন আলহামদুলিল্লাহ স্কুলের জায়গা সহ বিল্ডিং এর কাজ চলছে। প্রথমে ভেবেছিলাম এই বাচ্চাদের কি করে লেখাপড়া শেখাব।
কিন্তুু আশ্চর্য বিষয় এই বাচ্চারা কখনও স্কুল কি জিনিস জানত না।ম্যাডাম কি জানত না। তাই স্কুল টাকে তারা অনেক ভালো বাসে। স্কুল চালু হয় 9টা থেকে কিন্তুু এই বাচ্চারা 8 টাতেই চলে আসে।
এই স্কুলে বাচ্চার সংখ্যা 300+। বতর্মান শিক্ষক কর্মচারী 30 জন।
কিন্তুুর দুক্ষের বিষয় এই বাচ্চা গুলো অনেক অবহেলিত। তাদের বাবা মায়ের কাছেই। এই বাচ্চাদের অভিভাবক গন বাচ্চাদের এই স্কুল টাতে দিয়েছে কিছু আর্থিক সহয়তার জন্য। সরকার থেকে কিছু প্রতিবন্ধি ভাতা পাবে তার আশায়। নিতান্তই গরিব পরিবারের বাচ্চা এরা।
আমার অনেক কস্ট হয় এই বাচ্চাদের দিকে তাকালে এদের পরিবার ঠিক মত খেতেও দিতে চায় না। কেউ যদি কেউ কাজ দেয় কিন্তুু মুজুরি ঠিক মতো দেয়না। এরা বোকা তাই সবাই ঠকানোর চেস্টা করে।
আমি চাই এরা নিজেরা কিছু করে উপার্জন করতে শিখুক। পুথিগত বিদ্যা শিখিয়ে কি হবে। এখানে অনেক ধরনের প্রতিবন্ধি বাচ্চা আছে। কিছু বাচ্চা আছে একটু কস্ট করলে এদেরকে কজে লাগানো সম্ভব।
আমি উদ্যোগ নিয়েছি মেয়ে প্রতিবন্ধি বাচ্চাদের হৈস্ত শিল্প শেখানোর। আমি কিছু কিছু কাজ জানি।যেমন পুথি দিয়ে পার্স, সপি।, চটের উপর উলের সুতা, সপিং ব্যাগ দিয়ে পাপস ইত্যাদি। এই সব দিয়েই শুরু করেছি। এদের এই সব শেখানো অনেক কস্ট। তবুও হাল ছেরে দিবনা। আমি চাই এই বাচ্চা গুলো টাকা উপার্জন করতে শিখে নিজের এবং পরিবারের কাছে ভালোবাসা পাক। সবাই করুনা না করে ভালো বাসুক।
আমার গত পোস্টে অনেকেই আমার এই উদ্যোগে আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন। এই উৎসাহই আমার শক্তি।এভাবেই পাশে চাই আমার প্রিয় ভাই বোনদের সহ আমার প্রিয় অভিভাবক Iqbal Bahar Zahid sir কে।হামিদা আক্তার মুন্নি
দিনাজপুর জেলা
রেজিঃ 1660
ব্লাডঃA+
আসসালামুয়ালাইকুম আমার প্রিয় গ্রুপের ভাই বোনেরা সবাই কেমন আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমার প্রিয় মেন্টার সকলকের অভিভাবক স্বপ্ন দিশারী জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে। স্যার আমাদের জন্য এত পরিশ্রম করে এত বড় একটা ভালো মানুষের প্লাটফ্রম তৈরী করেদিছেন। এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের জন্য প্রতিদিন কিছু না কিছু দিয়েই চলেছেন।
স্যার আমার জিবনের মোর টাই পাল্টে দিয়েছেন। এখন আর আমি একটুতেই ভেগে পরিনা। কোন কিছুতে হতাশ হইনা। প্রতিদিন কারোর জন্য ভালো কিছু একটা করার ইচ্ছা জাগে।
আমি 2014 সালে অটিজম ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধি বিদ্যালয় বদরগঞ্জে প্রতিবন্ধি বাচ্চাদের শিক্ষা সেবা দিয়ে আসছি। সেই স্কুলে আমি প্রথম শিক্ষিকা। তখন রেলের প্ররিতাক্ত বিল্ডিং এ একটা রুমে স্কুল টা শুরু হয়েছিল। এখন আলহামদুলিল্লাহ স্কুলের জায়গা সহ বিল্ডিং এর কাজ চলছে। প্রথমে ভেবেছিলাম এই বাচ্চাদের কি করে লেখাপড়া শেখাব।
কিন্তুু আশ্চর্য বিষয় এই বাচ্চারা কখনও স্কুল কি জিনিস জানত না।ম্যাডাম কি জানত না। তাই স্কুল টাকে তারা অনেক ভালো বাসে। স্কুল চালু হয় 9টা থেকে কিন্তুু এই বাচ্চারা 8 টাতেই চলে আসে।
এই স্কুলে বাচ্চার সংখ্যা 300+। বতর্মান শিক্ষক কর্মচারী 30 জন।
কিন্তুুর দুক্ষের বিষয় এই বাচ্চা গুলো অনেক অবহেলিত। তাদের বাবা মায়ের কাছেই। এই বাচ্চাদের অভিভাবক গন বাচ্চাদের এই স্কুল টাতে দিয়েছে কিছু আর্থিক সহয়তার জন্য। সরকার থেকে কিছু প্রতিবন্ধি ভাতা পাবে তার আশায়। নিতান্তই গরিব পরিবারের বাচ্চা এরা।
আমার অনেক কস্ট হয় এই বাচ্চাদের দিকে তাকালে এদের পরিবার ঠিক মত খেতেও দিতে চায় না। কেউ যদি কেউ কাজ দেয় কিন্তুু মুজুরি ঠিক মতো দেয়না। এরা বোকা তাই সবাই ঠকানোর চেস্টা করে।
আমি চাই এরা নিজেরা কিছু করে উপার্জন করতে শিখুক। পুথিগত বিদ্যা শিখিয়ে কি হবে। এখানে অনেক ধরনের প্রতিবন্ধি বাচ্চা আছে। কিছু বাচ্চা আছে একটু কস্ট করলে এদেরকে কজে লাগানো সম্ভব।
আমি উদ্যোগ নিয়েছি মেয়ে প্রতিবন্ধি বাচ্চাদের হৈস্ত শিল্প শেখানোর। আমি কিছু কিছু কাজ জানি।যেমন পুথি দিয়ে পার্স, সপি।, চটের উপর উলের সুতা, সপিং ব্যাগ দিয়ে পাপস ইত্যাদি। এই সব দিয়েই শুরু করেছি। এদের এই সব শেখানো অনেক কস্ট। তবুও হাল ছেরে দিবনা। আমি চাই এই বাচ্চা গুলো টাকা উপার্জন করতে শিখে নিজের এবং পরিবারের কাছে ভালোবাসা পাক। সবাই করুনা না করে ভালো বাসুক।
আমার গত পোস্টে অনেকেই আমার এই উদ্যোগে আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন। এই উৎসাহই আমার শক্তি।এভাবেই পাশে চাই আমার প্রিয় ভাই বোনদের সহ আমার প্রিয় অভিভাবক Iqbal Bahar Zahid sir কে।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- 138
Date:14/02/2020
হামিদা আক্তার মুন্নি
দিনাজপুর জেলা
রেজিঃ 1660
ব্লাডঃA+