মাথায় যত বেশি আইডিয়া ততই বেশি মাথায়, কিলবিল আর গিজগিজ।
মাথায় যত বেশি আইডিয়া গিজগিজ করবে, এদের মিশেলে তত বেশি অনন্য আইডিয়ার সন্ধান মিলবে। আর এর জন্য বই পড়াকে অতুলনীয় উপায় বলে মনে করেন গুগলের ব্রেইন প্রজেক্ট এবং কোর্সেরা’র সহ প্রতিষ্ঠাতা অ্যান্ড্রু।
অ্যান্ড্রু বলেন, যখন পরবর্তিতে কি করবো তা বুঝে উঠতে পারি না, তখনই বইয়ের আশ্রয় নিয়ে থাকি। এটা জাদুর মতো কাজ করে।
যখন আপনি অনেক বই পড়তে থাকবেন তখনই মাথায় নতুন নতুন চিন্তার উদয় হবে। আর এ প্রক্রিয়াতে নতুন আইডিয়ার সন্ধান করেন অ্যান্ড্রু।
এখানে তিনি ৭টি বইয়ের কথা তুলে ধরেছেন। এর মাধ্যমে আপনি রীতিমতো আইডিয়ার কারখানায় পরিণত হবেন।
১. পিটার থিয়েলের ‘জিরো টু ওয়ান’ : ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন দেওয়ার কারণে বেশ সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিলেন পিটার থিয়েল। কিন্তু ভেঞ্চার তৈরিতে নতুন উপায় যোগ করতে তার এ বইটি অনেক কিছু শেখাবে আপনাকে।
২. জিওফ্রি এ. মুরের ‘ক্রসিং দ্য চাজম’ : বিজনেস-টু-বিজনেস কম্পানি সৃষ্টি করতে চান? কাজ শুরুর আগে এ বইটি পড়ুন।
৩. এরিক রিয়েসের ‘দ্য লিন স্টার্টআপ’ : ক্রেতাদের চাহিমা মেটাতে আপনি নতুন কোনো ব্যবসা শুরু করতে চান? তাহলে এই বইটি সহায়ক হতে পারে। ক্রেতার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর ভিত্তি করে চটজলদি নতুন উপায় খুঁজে নিতে জ্ঞান দিয়েছে বইটি।
৪. জিফ কনস্টাবলের ‘টকিং টু হিউম্যান্স’ : কারো মনে সহানুভূতি সৃষ্টির জন্য কিভাবে কথা বলতে হবে তার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে বইটিতে। বিজনেস-টু-কনজ্যুমার কম্পানির জন্য আরেকটি অনন্য বই।
৫. স্টিভ ক্রাগের ‘রকেট সার্জারি মেড ইজি’ : ক্রেতাদের মনোযোগ কাড়ে এমন গুরুত্বপূর্ণ কোনো পণ্য তৈরি করতে চাইলে বইটি পড়তে হবে। কাজটি সহজ করে দেওয়া হয়েছে বইটিতে।
৬. বেন হরোউইৎজের ‘দ্য হার্ড থিং অ্যাবাউট হার্ড থিংকস’ : দারুণ জনপ্রিয় হয়েছে বইটি। প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অনেক অজানা বিষয়ের জানান দিয়েছেন লেখক।
৭. ক্যাল নিউপোর্টের ‘সো গুড দে কান্ট ইগনোর’ : যারা ক্যারিয়ার বিষয়ক সিদ্ধান্ত নিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন তাদের জন্য বইটি বেশ কাজের।
📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- 150
Date:29/02/2020
শামীম,
ষষ্ঠ ব্যাচ ,
রেজি: নং ৩৮৬১
মাদারীপুর ।