আমার কলেজ লাইফের যখন শুরু হয় তখন আমার থেকে এক বছরের সিনিয়র একজনের সাথে
#আপনাদের নিজের জীবন অথবা
#আপনার_সন্তানের_জীবন নতুনভাবে সঠিক নিয়মে সাজানোর একটি প্রয়াস খুঁজে পাবেন। আর সেই উদ্দেশ্যেই আপনাদের কাছে আমার ঘটে যাওয়া ভুলভ্রান্তি গুলি এবং জীবনের তিলে তিলে প্রাপ্ত শিক্ষাগুলো তুলে ধরতে যাচ্ছি।
আমি আমার ঘটনাগুলি বলার আগে আমার আপনার প্রিয় মানুষ আলোকিত, সমৃদ্ধ, ও উন্নত পরিবার সমাজ তথা রাষ্ট্র বিনির্মাণের #স্বপ্নদ্রষ্টা_ও _কারিগর প্রিয় মেন্টর #জনাব_ইকবাল_বাহার স্যারের প্রতি অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও দোয়া জানিয়ে শুরু করছি। যার অনুপ্রেরণা না পেলে হয়তো আমার মত একজন ক্ষুদ্র মানুষের ঘটে যাওয়া জীবনী বলার সুযোগ হতো না। সময়ের আবর্তনে ঢাকা পড়ে যেতো মনের গহীনে লুকানো কথাগুলি তাই আবারও স্যালুট জানাচ্ছি এমন একজন যোগ্য ব্যক্তিত্ব #মানবতার কান্ডারী, জাতীয় শিক্ষক ভালো মানুষ, পজেটিভ মানুষ গড়ার মহাগুরু জনাব ইকবাল বাহার স্যারকে।
আমি যে কথাটা আজকে বলতে চাই আমাদের শিক্ষার হাতেখড়ি আমাদের পরিবার থেকে শুরু হয়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে গ্রামে গঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন বাবা-মা কি সত্যিকার অর্থে সঠিক প্যারেন্টিং বা সঠিক অভিভাবকত্ব মেনে সন্তানদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করার সে প্রশিক্ষণ পাচ্ছে? যদিও পেয়ে থাকে সেই সংখ্যাটা খুবই কম যার ফলশ্রুতিতে
আমাদের সন্তানরা সঠিক গন্তব্যে পৌঁছার আগেই ঝরে পড়ে। অথবা ভুল পথে পরিচালিত হয় আর এ ভুল আজীবনের জন্য একটি বিষফোঁড়া হয়ে বহন করতে হয়।
সকলের অজান্তে নীরবে চোখের জল ফেলতে হয় জীবনটা হয়ে ওঠে বিষাদময়।
তাই আমরা যেন সন্তান প্রতিপালনে অনেকগুলো বিষয় আছে যেগুলোকে আমরা ছোট খাটো করে দেখে বা
অবহেলা করে দেখে সন্তানকে অন্যদিকে পরিচালিত হতে বাধ্য না করি। যাই হোক আমার লেখাটা শেষ পর্যন্ত আপনারা পড়লে আশা করি আপনারা আমার সাথে একমত হবেন কেন আমাদের সঠিক প্যারেন্টিং বর্তমান সময়ের দাবি।
শৈশবের রঙিন সময়ঃ-
আমি আমেনা আক্তার ছোটবেলা থেকেই কিছুটা চঞ্চল সরল এবং অতি অল্পতেই বিশ্বাসী একটা মেয়ে। ছোটবেলার সেই দুরন্তপনা আজও মনে পড়ে বেড়ে ওঠা হয় একটি যৌথ পরিবারে বাবা-মা-ভাই-বোন ফুফা ফুফা সকলের আদর টা মনে হয় একটু বেশি পেয়েছি। কেননা আমি ছিলাম পরিবারের সবচেয়ে কনিষ্ঠতম সদস্য। আদর আবদার কিছুতেই যেন কমতি ছিল না।যেগুলো আজ ও মনে হাজারো কষ্ঠের ভিড়ে একটু সুখের ছোঁয়া এনে দেয়।
আমার মনে পড়ে সেই প্রাইমারি স্কুল জীবনের একটি ছোট্ট ঘটনা। আমাদের ক্লাসে একজন হুজুর স্যার ছিলেন উনি প্রায় সময়ই সকলের নামাজের খোঁজখবর নিতেন শাসন করতেন ঘটনাক্রমে একদিন আমিও ওনার শরণাপন্ন হয়ে পড়ি। বিষয়টা ছিল নামাজ পড়ি নাই যার কারণে স্যার আমাকে বেত্রাঘাত করে। আমার হাত ফুলে যায় তখন পাশে থেকে আমার এক বন্ধু আমাকে আমাকে বুঝিয়ে দেয় বোকা মেয়ে প্রতিদিন পড়াশোনা ঠিকঠাক মত দাও পড়াশোনার মত কঠিন জিনিসের বেলায় স্যারের মার খাওনা,, অথচ নামাজের জন্য আজকে মার খেলা। তার এ ছোট্ট উপদেশটা আমার চিন্তা চেতনায় পরিবর্তন এনে দেয়। আমার শিশুসুলভ মনে সঠিক রাস্তার সন্ধান করে দেয় এবং ভাবতে থাকি ঠিকই তো আমিতো পড়াশোনা যথেষ্ট ভালো তাহলে কেন শুধু নামাজের জন্য এভাবে আঘাত পাবো।
সেই থেকে আর আমার ভুল হয়নি যদিও ঘটনাটা খুব ছোট্ট একটা ঘটনা।
কিন্তু এখান থেকে আমি একটা মেসেজ দিতে চাই জীবনে চলার পথে একজন ভালো বন্ধু আপনাকে ভালো রাস্তা দেখিয়ে আপনার জীবনে এভাবেই ভালো কিছু যোগ করতে পারে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে সে বন্ধুটা আসলে কতটুকু ভালো, সেটা একটু নির্বাচন করতে আমরা যদি ভুল করে ফেলি তাহলে ঠিক যেমনি সে ভালো পথের দিকে আপনাকে প্রভাবিত করবে,, তেমনি খারাপ পথের দিকে আপনাকে আপনার অজান্তেই নিয়ে যাবে।
কিন্ত যখন আপনার উপলব্ধি হবে যে আমিতো এখন আমার পথ থেকে অনেক দূরে চলে এসেছি তখন হয়তো আপনার সহায়ক পরিবেশ আপনি হারিয়ে ফেলবেন।
তাই এই ব্যাপারে আমাদের সন্তানরা কোন দিকে ধাবিত হচ্ছে সেইটা আমাদের অভিভাবক হিসাবে খুব আন্তরিকতার সহিত বন্ধুসুলভ আচরণে খেয়াল রাখা সময়ের দাবি হয়ে গিয়েছে।
#কলেজ জীবন ও জীবনের ছন্দপতনঃ-
যাইহোক আমি আমার প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করে আমি ভর্তি হলাম একটি কলেজে আর এ সময়টা মুরুব্বিরা বলে অনেকটা আবেগি সময় বয়সন্ধিকাল।
জীবনের ভুল সিদ্ধান্ত গুলি এসময়ই উঁকিঝুঁকি দিতে থাকে।
প্রেম নামক অধ্যায়টা ও জীবনের এ পর্ব থেকেই অনেকের জীবনের শুরু হয়।
বাস্তবতার হিতাহিত জ্ঞানের চেয়ে আবেগের দ্বারাই মানুষ বেশী পরিচালিত হয়।
আমার জীবনে তাই ঘটেছিল আর আমি আগেই বলেছি আমি সদা একজন চঞ্চল সরল প্রকৃতির সহজে বিশ্বাসী একটা মেয়ে ছিলাম।অতি অল্পতেই অনেককে বিশ্বাস করা আমার একটা স্বভাবজাত ধর্ম ছিল।
আমার কলেজ লাইফের যখন শুরু হয় তখন আমার থেকে এক বছরের সিনিয়র একজনের সাথে আমার প্রেমের সম্পর্ক হয়,, এবং অন্যান্য আর দশটা প্রেমের মত আমার ক্ষেত্রে অনেক বলা না বলা হাজারো গল্প গাথায় জীবনের অনেকগুলো বছর এভাবে অতিবাহিত হয়। এবং কখন যে মনের অজান্তেই নিজের স্বপ্ন চাওয়া পাওয়াগুলো অর্থাৎ আগামীর জীবনটা যেন ওই মানুষটার রঙে রাঙিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করি। ভালোবাসার নানা রঙে ভালোবাসার মানুষের সাথে আগামী জীবনটাকে গুছিয়ে নেয়ার নানা স্বপ্ন হৃদয়ের জমা করতে থাকি আর একমাত্র ঔমানুষটা ছাড়া যেন আমার টোটাল জীবনটা অর্থহীন অকল্পনীয় অচল। এতটাই ভাবতে শুরু করি আমার স্বয়নে স্বপনে চলনে-বলনে সবকিছুতেই যেন ওনার উপস্থিতি খুজে পাই।আপনারা জানেন প্রেম নামক এ রোগে যখন কেউ আক্রান্ত হয় যাহা ঘটে আমিও তার ব্যাতিক্রম ছিলাম না বরং আমার জীবনে মনে হয় তার চেয়ে একটু বেশি ঘটেছে।
একটা সময় পরিবারের সকলে বিষয়টা জানতে পারে। জানার পরে যে ভুলটা আমাদের পরিবার করে থাকে সেটা হচ্ছে
মেয়েটাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়
কখনো বিষয়টা জানার বোঝার বা সঠিক সমাধানের রাস্তা না খুজে।নিজেদের আত্মসম্মান ও তথাকথিত সমাজ ব্যবস্হার ভয়ে সন্তানের অনাগত ভবিষ্যতের কথা না ভেবে কোন রকম পাত্রস্হ করতে পারলেই যেন বাবা মা তথা পরিবারের সম্মান বেচে যায়।
চরম ভুলটা আমরা এখানেই করি।
যাইহোক প্রেমের জ্বরে আক্রান্ত আমি পরিবারের এ সিদ্ধান্ত কোনভাবেই মেনে নিতে পারি নাই।কারন আমার শয়নে স্বপনে পুরো অস্তিত্ব জুড়েই তো তাকেই অনুভব করি।আর আমার এ মানুষিক অবস্হা খুলে বলার মত সাহস বা সঙ্গী কোনটাই পাইনি।আমার মাকে আমি ভীষন ভয় পেতাম।এতোটাই ভয় পেতাম যে মা আমার সব জেনেও কিছু বলার সাহস করিনি,,,,
যাইহোক একা একা কি করবো কিছুই ভেবে পাচ্ছি না। আবার কারও সাথে মন খুলে বলার সাহস ও পাচ্ছি না। সবমিলিয়ে জীবনের ভয়াবহ আত্ম-বিধ্বংসী চরম ভুল সিদ্ধান্তটাই নিয়ে ফেলি নিজেকে শেষ করার মত কঠিন কাজ।
কিন্তুু
নিজে শেষ না হয়ে বরং শেষ হয়ে যায়,
আমার সাজানো গুছানো জীবন,বাবা মার মায়া,মমতা আত্মীয় স্বজনের সান্যিধ্য শিক্ষাজীবন,পরিবারের সহায়তা, সামাজিক আত্মসম্মানবোধ সবমিলিয়ে আমার ভুল যেন আমাকে এ অঘোষিত কারাগারে নিক্ষেপ করে।।
লোহার অদৃশ্য ডান্ডাবেরী আমার হাতে পায়ে বেধে দেওয়া হয়।আমাকে তো দুরের কথা আমার ছায়া ও যেন পরিবারের জন্য অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে,,,যার ফলশ্রুতিতে নিজের ঘরে ঠাঁই না হয়ে আমাকে স্থানান্তর হতে হয় আমার চাচার ঘরে,, সেখান থেকে আবার আমার এক বোনের পরিবারে।
হায়রে সমাজ, পরিবার শুনেছি আল্লাহতায়ালা ও নাকি মানুষকে পাহাড় পরিমাণ অন্যায় করে মাপ চাইলে ক্ষমা করে দেয়,,, কিন্তু আমার অন্যায় কি এত বেশি হয়ে গেছে যেটা পরিবার এবং সমাজ আমাকে সংশোধনের সুযোগ দেয় নি।আমার একটি ভুল সিদ্ধান্ত,,, আমার পরম শ্রদ্ধেয় বাবা, মা ভাই, বোন আমার সাজানো গোছানো জীবন থেকে আমাকে এক নিমিষেই আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে দিলো।
জানেন আমার অনেক বড় স্বপ্ন ছিল ইকোনমিক্স সাবজেক্ট নিয়ে অনার্স এ পড়াশোনা করবো সেজন্য ভর্তি পরীক্ষাও দিয়েছিলাম এবং উত্তীর্ণ হয়েছি। কিন্তু এই প্রতিকূল পরিবেশ আমাকে সেই সুযোগটুকু দেয়নি। তখন নিজের প্রতি ক্ষোভ ঘৃণা পরিবার সমাজের অসহযোগিতা সবকিছু যেন আমার ঘাড়ে এক বিশাল পাহাড় পর্বতের মত বোঝা হয়ে দাঁড়ালো। পারিবারিক অসহযোগিতা আপনজনদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য আমার জগৎটাকে যেন অন্ধকারে ঢেকে ফেলল। এর কয়েক মাস পরে কেউ একজন আমার সবকিছু জেনে আমাকে তার জীবনসঙ্গী করে নেয়ার জন্য প্রস্তাব জানালো আর নিঃসঙ্গ মূল্যহীন এ আমি এটাকে অনেক বড় পাওয়া মনে করে তার জীবনে মিশে গেলাম। জীবনের বাকিসময়গুলো এখানেই পার করে দিচ্ছি।
আজ আমিও দুটি সন্তানের মা সংসার জীবনের নানা উত্থানপতন নানান ধিক্কার অসহায়ত্ব আর বলতে ইচ্ছে করে না কেননা যেখানে যেখানে জন্মদাতা বাবা মা আমার ভুলের কারণে আমাকে দূরে ঠেলে দিতে পারে ।আমার স্বপ্নকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করে দিতে পারে সেখানে আর কি বলার থাকে।
তবুও আমি আমার মা বাবা, ভাই বোনকে নিজের চাইতে বেশি ভালোবাসি,,কিন্তু সেটা আজও বোঝাতে পারেনি
আত্মপ্রত্যয়ী আমিঃ-
যাই হোক প্রতিনিয়ত কষ্ট সংগ্রামের কাছে নিজেকে একটা সময় খাপ খাইয়ে নিতে শিখে যাই। সংসার জীবনের পাশাপাশি আমি একটি স্কুলে শিক্ষকতা করি এবং আমার চাকরির অর্থ দিয়ে নিজেকে পুনরায় গুছিয়ে নিয়ে ডিগ্রী পাস করি। এর পাশাপাশি আমি আর একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে,, সেখানে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং সহকারী শিক্ষীকা হিসেবে যোগদান করি। স্কুলে যখন নিষ্পাপ বাচ্চাগুলির মাঝে থাকি অনেক আনন্দ খুঁজে পাই,,, কেননা এই শিশুগুলোর মাঝে নেই কোন পাপ,, নেই কারো অবহেলা,একটু সহযোগিতা ও ভালবাসা পেলে এক একজন সোনার মানুষে পরিনত হবে।
জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতা গুলো আর প্রিয়জনদের অবহেলা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য আমার মাঝে নতুন এক স্বপ্নের জন্ম দেয়,,,, আর সেটা হচ্ছে এই অবহেলিত আমি সবার পাশে দাঁড়াবো একজন সফল মানুষ হিসেবে।ইনশাআল্লাহ,,,,,,, খুঁজতে থাকি সেই পথ। অবশেষে সন্ধান মেলে #নিজের_বলার_মত_গল্প প্লাটফর্মের। আর এখানে খুজে পাই এমন একজন মহাগুরু এমন একজন শিক্ষক
যিনি প্রতিনিয়ত পাঠ দান করেন। যার কথার মাঝে নিজের হারানো শক্তিকে খুঁজে পাই।নিজের ভিতর আত্মবিশ্বাস জাগে আমি ও পারবো নিজের সফলতার গল্প তৈরী করতে।আমাকে যারা অবজ্ঞাকরে মুল্যহীন মনে করেছে তাদের পাশে দাড়িয়ে সহযোগিতা করবো আপন পরিচয়ে।এটা আমার জীবনের বড় স্বপ্ন।সে স্বপ্ন তৈরীতে কাজ করে যাচ্ছি।আপনাদের সহযোগিতা আর প্রিয় স্যারের নির্দেশনা চলার পথ আরো সহজ করে দিবে এ আশারাখি।
,,,,,,পরিসমাপ্তিতে বলতে চাই,,,,
বাবা-মা নিসন্দেহে আমাদের পরম শুভাকাঙ্খি তবে, একটা সন্তানের যে সময়টাতে ছায়ারমত লেগে থেকে বন্ধুসুলভ আচরনে সন্তানের মনেরগতি বিধি লক্ষ্যরেখে সঠিক কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে তাকে ভুল পথ থেকে আনার জন্য যাহা করনীয় সে শিক্ষা বা প্রশিখন আমাদের দেশে নাই বললেই চলে।
এ সঠিক প্যারেন্টিংয়ের অভাবে আজ কত জীবন বিষময় হয়ে উঠছে তা বলা বাহুল্য।
সবচেয়ে বড় কথা হলো মানবজীবনের একটা সময় অধিকাংশই ভুল পথে পা,বাড়ায় কিন্ত সমাজের ভয়ে সন্তানকে একঘরে করে সংশোধন করার,চেষ্টা না করে বরং সহযোগিতার হাত বাড়িয়েদিয়ে তার সামনের দিনগুলো যেন উজ্জ্বলহয় সে চেষ্টাকরা আমাদের প্রতিটা অভিভাবকের প্রধান দায়িত্ব ।
আমাদেরসমাজ ব্যবস্হা ঘটনার পরবর্তী মজা নেওয়ার জন্য তৈরী থাকে। কিন্ত সামাজিক অবখয়গুলো সমুলে উৎপাটন করার জন্য এগিয়ে আসে না।
আর আবেগী সময়টাকে বাস্তবতার যুক্তিতে মেপে সঠিক পরিকল্পনাও স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য নিজেকে তৈরী করতে পারলেই জীবনের চিরসুখ ধরা দিবে।
যারা দীর্ঘসময় ব্যয় করে আমার লেখাটা পরলেন।আপনাদের সকলের জন্য আন্তরিক ভালবাসা ও দোয়া রইলো।আর আবেদন রইল ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার।আর আপনাদের দোয়া থেকে বন্ছিত করবেন না আমাকে। এ কামনায়
আপনাদের বোন আমি চাই আমার মতো আর কারো জীবন এমন না হয়,,,সবাই মা বাবার সাথে ভালো আচরণ করবেন এবং আমার মতো ভয় না পেয়ে সব কিছু শেয়ার করবেন,, তাহলে তারাও তাদের সন্তানকে সঠিক সময়ে সঠিক কথার মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করতে পারবে,,তাই সকল মা বাবার পতি সালাম জানিয়ে শেষ করলাম,,,,
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৪৮৩
Date:- ১৩/০৩/২০২১
আমেনা আক্তার
জেলা ঃ চাঁদপুর
উপজেলা ঃ মতলব দঃ
ব্যাচ নং 12
রেজিষ্ট্রেশন নম্বর - ৪৩৭৬৮
পেইজ - খেয়া ফ্যাশন হাউজ