আর বুকের ভিতর পুরে ছাই হয়ে জাওয়া মানুষ হলাম আমি এই আমি আজ পর্যন্ত সেই কষ্টে পোরা ছাই বেয়ে
🌻আমার নিজের জীবন থেকে আজ অল্প কিছু কথা শোনাবো আপনাদের🌻🌻
সবার জীবনে সুখের গল্প বেশি থাকে না সবাই মন খুলে গল্প করতে পারেনা আমার ছোট বেলা সময় টা খুব সুখের আন্দের ছিলো বা আমার জীবন সুখের জীবন এখন তাই অন্য কেউ জখন তার ছোট বেলা থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত যে সব সুখের আন্দের গল্প করে তখন আনন্দ হিন মানুষ গুলো সেখানে নিরবতা পালন করে চুপ করে শুধু শুনে জায় তাদের সেই সুখের কাহিনি গুলো আর নিরব হয়ে শুনে জাওয়া লোকটির বুকে চেপে রাখা কষ্ট গুলো জ্বলে জ্বলে উঠে আগুনের মত তখন তার বুকের ভিতরটা পুরে ছাই হয়ে জায় সে ছাই বাহির থেকে আর কেউ দেখতে পায় না জার কষ্ট তাকেই বয়ে সয়ে নিতে হয়।
আর বুকের ভিতর পুরে ছাই হয়ে জাওয়া মানুষ হলাম আমি এই আমি আজ পর্যন্ত সেই কষ্টে পোরা ছাই বেয়ে নিয়ে বেরাচ্ছি সয়ে জাচ্ছি জা কাউকে কোন দিন
দেখাতে পারিনি কারন বুক ছিড়ে বা কেটে দেখানো জায় না বুঝাতে পারিনি কারন জার চোখ নেই সেই জানে অন্ধকার কি যন্তনার জার চোখ আছে আলো দেখতে পাওয়া লোককে অন্ধকারের কষ্ট বুঝানো সম্ভব নয় শুনাতে পারিনি নিজের আত্তো সন্মানের ভয় ছোট হয়ে জাবার ভয় অন্যের চোখে নিজেকে ছোট দেখা খুবি লজ্জার আর যন্তনার।
✍🏻আমারা ভাই বোনেরা জখন পেটের খিদার যন্তোনায় মায়ের সাথে কান্নাঁ করতাম তখন মাকে
দেখেছি আমাদের চেয়ে বেশি কান্নাঁ করতে মা কান্নাঁ
করতে করতে ঘর থেকে বিরিয়ে কোন এক বাড়িতে
গিয়ে বসে থাকতো তাদের ভাত রান্না হলে ভাতের মার
এনে আমাদেরকে খেতে দিতো তার পর আব্বা রাতে
চাউল নিয়ে আসলে সেই রাতে মা ভাত আর আলু সিদ্ধ দিয়ে আমাদেরকে খেতে ডাক তো কিন্তু তত ক্ষনে আমারা ঘুমিয়ে জেতাম রাতে আর খাওয়া হতো
না এভাবেই কাটতো আমাদের বেশির ভাগ সময়।
হঠাৎ একদিন আমার খালা মায়ের বড় বোন আমাদের বাসায় এসে দেখে আমরা এভাবে কষ্টে দিন
কাটাচ্ছি আমাদের কস্টো দেখে খালা ও কান্নাঁ শুরু করে দিল মায়ের মুখ দেখে বললো না খেয়ে তোর শরির চেহার কি অবস্তা হয়েছে খালা আব্বাকে
বুঝিয়ে শুনিয়ে খুলনায় নিয়ে গিলো আমাদের সহ আমার খালু খালারা ও খুলনায় থাকতো কারন খালু
চাকরি করতো তখন খুলনাতে আমাদের একটা বাসা
ভাড়া করে এক মাসের বাজার করে দিয়ে খালা চলে
গেলো মা আমাকে ইস্কুলে ভর্তি করে দিলো আব্বা একটা দিন মুজরি কাজ নিলো জে লোকের কাছে কাজ করতো সেই
লোক আব্বাকে বললো এভাবে দিন মুজরি খেটে
বউ বাচ্চাকে ভালো করে খেতে দিতে পারবা না একটা
মেয়ে আছে তাকে বিয়ে দিতে হবে এভাবে কাজ না করে
ব্যবসা করো জীবনে অনেক কিছু করতে পারবা।
আগের মানুষ পরা লেখার মূল্য বুঝতো না আমার তখন বরো মেজ ভাই কে ইস্কুলে ভর্তি করলো না আব্বার সাথে কাজ করতে নিয়ে জেত তখন তাদের ছিলো শুধুই পড়া লেখা র বয়স আব্বা গ্রামের বাড়ি গিয়ে আমার দাদার সম্পত্তির আব্বার ভাগের পাচঁ কাটা জমি বিক্রি করে টাকা নিয়ে এসে ব্যাবসা শুরু করলো আল্লাহর রহমতে আব্বা তখন ভালো টাকা আয় করতো কিন্তু আমাদের সংসারের অভাব অনটন খিদার কষ্ট দুর হলো না সবার ভাগ্যে সুখ জুটেনা এটাই তার প্রমান আব্বাকে ওই লোক মুখে মিস্টি কথা দিয়ে এতো পাগল করেছিলো আব্বা আমাদের কথা কখনোই শুনতো না ওই লোক জা বলতো তাই বিশ্বাস করতো জা টাকা আয় করতো সব সেই লোকের কাছে রেখে আসতো সেই লোক ছিলো তখন কার সময় অনেক ধনী আমার আব্বার মত অনেক লোক ই তার কাছে টাকা জমায় তো সে বলতো তোমার দেশের জমি বিক্রি করে ব্যবসা করেছো এখন তুমি সহরে জায়গা কিনে দেব নইলে তোমার দেশে গেলে কেউ দাম দেবে না আমার পড়া লেখা খরচ চালাতে পারচ্ছি লো না মা মানুষের বাসায় কাজ করে আমাকে পঞ্চম শ্রেনী পযন্ত পড়া লেখা কারানোর পড় জখন পড়ের ক্লেশ এ ভর্তির সময় হলো সেই লোক কে আব্বা বললো এখন অল্প কিছু টাকা দেন সে বললো আর পড়া লেখার কি দরকার মেয়ে মানুষের নিজের নাম লিখতে পারলেই আর কুরআন শরিফ পড়তে পারলেই হলো এর পরে ভালো একটা ছেলে দেখে বিয়ে দিয়ে দিবা এখন আমি কান্নাঁ করতামআরো পড়া লেখার আমার পচুর আগ্রহ ছিলো আমার ইস্কুলের হেড স্যার প্রতিদিন ইস্কুলে জেতো আমার বাসার সামনে দিয়ে আর বলতো তোমার আব্বা জে দিন ঘড়ে থাকবে আমাকে ডাক দিও আমি তোমার আব্বাকে বলবো
তোমার পরা লেখা জাতে বন্ধ না করে এভাবে একদিন আব্বাকে স্যার বলার পড় আব্বা বললো ঠিক আছে ওকে ইস্কুলে ভর্তি করে দেব কিন্ত বছরের দুই মাস হয়ে গেলো তখন আমি আব্বার কাছে গিয়ে কান্নাঁ শুরু করে দিলাম আমাকে আজকেই ভর্তি করতে চলো সেই
লো আব্বার পাশ থেকে বলে উঠলো চা ঝোটেনা দুধ রোজ😥তার মানে সে বুঝতে চাইলো আমাদের ঠিক মত ভাত খাওয়া ই জোটে না আবার পড়া লেখার খরচ কোথায় পাবো আমার সেই কথাটা আজ ও কানের কাছে বেজে উঠে আমার মেধা ছিলো খুবি ভালো আমার মা বাবা কেউ নিজের নাম টুকু ঠিকমত লিখতে পারতো না কোন প্রইভেট ছাড়াই আমর নিজের ইচ্ছা চেষ্টায় সব সময় ভালো রেজাল্ট করেছি আর সেটা দেখেই স্যার মেডামরা বলতো তোমার বাবাকে বলবা সে জেন তোমার তোমার লেখা পড়া বন্ধ না করে কিন্ত আমার ভাগ্যে আর লেখা পড়া হলো না আমার খালা প্রায় এসে আমাদের বাজার করে দিতো কাপর কিনে দিতো
এভাবে এগারো বছর হয়ে গেল সেই লোকের কাছে আব্বার টাকা জমে গেল একলক্ষ আশি হাজার টাকা
তখন কার সময় এই টাকা অনেক মূল্য ছিলো সেই লোক আব্বাকে বললো আমার ওই জমি আছে সেখান থেকে তোমাকে তিন কাটা জমি লিখে দিব তখন শহরের মধ্যে তিন কাটা জমি দাম তো বেশি ছিলো আব্বা আমাদের অভাব খেদার কষ্ট দেখে বলতো জমিটা আগে পাই তার পরে আর কোন কষ্ট থাকবে না জা রোজ গার করবো ভালো ভাবে সংসার চলে জাবে আর তোদর কষ্ট পেতে হবে না ।
আব্বা মায়ের সাথে প্রায় এই টাকা নিয়ে কথা কাটা কাটি হতো মা বলতো মানুষ এতো বিশ্বাস কড়া ঠিক না আমার সন্তান রা না খেয়ে থাকে পরনে কাপর জোটেনা আর কাজ করে টাকা রেখে আসো অন্যের কাছে আর কত কষ্ট দেখবো বাচ্চা দের এই এগারো বচরের মধ্যে আমার আরো দুই টা ভাই হলো তখন আমরা পাচঁ ভাই বোন বাবা মা মোট সাত জন সংসারের খরচ চালাতে পারতো না আব্বা আমার একদিন খেলে দুই দিন না খেয়ে থাকতো হতে আমাদের খেদের কষ্ট দেখে মাঝে মাঝে পাশের বাড়ির এক কাকি ছিলো সে আমাদের ভাত দিয়ে জেতো শুকনা মরিচ দিয়ে খেতাম এতো কষ্ট র পরে ও আব্বাকে মা জখন বলতো জাও তাকে বলো আমার ছেলে মেয়ে না খেয়ে আছে কিছু টাকা দেন আব্বা বলতো সে আমার ঘরের খবর সব জানে তার কাছে টাকা চাইতে আমার লজ্জা করে সে নিজের চোখে দেখে জদি এরকম করে আমি তাকে আর কি বলবো
আমার মা বললো অনেক বছর হলো এখন হয় টাকা ফেরত আনো না হয় জমি লিখে নেও আব্বা বললো সে জখন দেবে তখন নেব সে আমাকে অনেক ভালো বাসে সে কখন আমাকে ঠকাবে না এই নিয়ে কথা কাটা কাটি করে মা আমাদের ভাই বোন সবাই কে নিয়ে দেশের বাড়ি পিরোজপুর নানার বাড়ি আসলো আব্বা কে রেখে খুলনায় এভাবে ছয় মাসের মত হয়ে গেলো আব্বার সাথে মায়ের কনো কথা হতো না কিন্তু আমারা আব্বার জন্য খুব কান্না করতাম তাই মা ফোন করতো দোকান থেকে সেই লোকের টেলিফোনে কল দিলেই আব্বাকে পেয়ে জেতাম তার সাথে সময় কাটাতো বেশি কাজের শেষে আমারা ফোনে কান্নাঁ করতাম আব্বা তুমি আমাদের কাছে আসো এগুলো সদেখে আব্বার মন ও ঘুরতে শুরু করলো একটা কাকা ছিলো সে আব্বা কে ভাই বলে ডাকতো তার সে এই এগোরো বছর এক সাথে সাথে উঠা বসা আব্বার মত সে ও ওই লোকের কাছে টাকা পেতো তবে সেই কাকার ছিলো ৬০ হাজার টাকা হঠাৎ করে সেই কাকা ক্যানসার ধরা পরলো খুবি অসুস্থ অবস্তায় হাসপাতালে ভর্তি সেই কাকা চিকিৎসা অভাবে অল্প দিনের মধ্যে মারা গেল কাকা ছোট বেলা থেকেই সেই লোকের কাছে থাকতো আর জখন মারা গেছে তখন
সেই লোক কাকা কে দেখতে পর্যন্ত জায়নায় কারন দেখতে গেলে তো টাকা চাইবে এই নিসঠুরতা দেখে আব্বার মন অস্থির হয়ে গেলো কিছু দিন পর আব্বা তাকে গিয়ে বললো ভাই আমার ছেলে মেয়ে বউ সব দেশে না খেয়ে কান্নাঁ কাটিকরেছে আপনার জমি দেয়া লাগবে না আমার টাকা দিয়ে দেন দেশে গিয়ে কিছু একটা ব্যাবসা করবো টাকা দিয়ে তখন সে বললো
তুমি আমার কাছে কোন টাকা পাওনা সেটা শুনে আব্বার আর কোন কিছুই করার ছিলো না কারন সেই লোক ছিলো ধনী তার পরে অনেক ক্ষমতা শালী আমাদের মত গরীব মানুষ তার কিছু করতে পার তো
আব্বা জীবনের সব চেয়ে বড় আঘাত ছিলো এটা আব্বা খালি হাতে দেশে ফিরে এলো আমাদের কাছে আমাদের জরিয়ে ধরে কান্নাঁ শুরু করলো মা বুঝে গিয়ে ছিলো আব্বা নিশ্বো হয়ে গেছে তাই সে কান্নাঁ করতে ছে এমন কিছু একটা ঘটবে সেটা আমার মা আগেই বুঝতে পেরেছিলো কিন্তু আব্বা মায়ের কোন কথায় কান না দিয়ে অন্ধ বিশ্বাস করে ছিলো তাকে
সেটা মা বুঝতে পেরেই আমাদের নিয়ে রাগ করে চলে এসে ছিলো দেশে এই ভাবে জীবনে তখন কনো সুখের
অনুভুতি পাইনি সুধু ছিলো অভাব অনাটন দুঃখ কষ্ট
জরানো গল্প
🌼🌼🌼কিছু সৃতি 🌼🌼🌼
আমার বিবাহিত সংসার জীবন খুবি সুখের আনন্দের
কাটছিলো কারন আমার বর ছিলো অতন্ত ভালো মনের মানুষ আমাদের মাঝে ঝগরা রাগা রাগী খুবি কম হতো কারন আমি সব সময় তার পছন্দ অপছন্দ জিনিস গুলো বুঝে মেনে চলার চেষ্টা করতাম
আমার এক ছেলের জন্মের তিন বছরের শেষের দিকে আর একটি ছেলের জন্ম হলো আমি দুই ছেলে সন্তানের মা হয়ে গেলাম খুবি সুখি জীবন ছিলো তখন আমি আল্লাহর কাছে সব সময় শুকরিয়া জানাতাম আর মনে মনে ভাবতাম আমি আব্বা মায়ের সংসারে ছোট থেকে এতো কষ্ট করেছি তাই বুঝি আল্লাহ আমাকে এখন এতো সুখি সংসার উপহার হিসেবে দিয়েছেন এভাবে সুখের দিন কাটতে লাগলো আমার
ছোট ছেলের বয়স জখন এক বছরের ঘরে তখন
আমার জীবনে ঘোর অন্ধকার নেমে এলো আমার বর হঠাৎ করে হার্ট ইস্টককরে হাসপাতালে নিয়ে জাওয়ার সময় রাস্তায় গাড়িতে বসে ই মারা জায়
আমার ভাগ্যে সুখ সইলো না আমার জন্ম ই জেন কষ্ট সইবার জন্য হইছে দুই সন্তানকে নিয়ে দিশা হারা হয়ে পরলাম আমি গভীর অন্ধকারে পড়ে গেলাম আমি😥
🌼🌼সাফল্যর কিছু কথা 🌼🌼
আমার ভাশুর জাল আমার ননাস সবাই মিলে আমাকে টাকা পাঠায় প্রতি মাসে তাদের ই মত ভালো মানুষ আমি খুবি কম দেখেছি আজ পাচঁ বছরের বেশি সময় হয়ে গেছে আমার বর মারা গেছে তারা সেই থেকে এই পযন্ত আমাকে সকল ধরনে সাহায্যে সহযোগিতা করে আসতে ছেন তাদের জদি আমার কলিজাটা কেটে বের করে দেই তবুও তাদের রিন আমি সোধ করতে পারবো না তাদের জন্য অন্তর থেকে দোয়া ও শুভকামনা অবিরাম আমার বাবা চার ভাই মিলে আমাকে সহযোগিতা করে তাদের সদধ্য মত আমি আমার বাবার কাছে পিরোজপুর জেলা
তেই থাকি সেলাই মেশিন চালাই ণিজে কিছু আয় করি এই নিয়ে কনো রকম জীবন চলছে তবুও আল্লার কাছে শুকরিয়া জানাই আলহামদুলিল্লাহ।
আমি কখন ভেঙে পরিনি আমি এটা ভেবে নিয়েছি আল্লাহ তরফ থেকে এটা আমার একটা পরিক্ষা মাএ
আসে পাশে মানুষ গুলো জখন বলতো আমি অপয়া
আমি অল্প বয়সে বিধবা হয়েছি সামীকে খেয়েছি আমাকে দেখে কাজে গেলে তাদের অমঙ্গল হয় তখন সামী মরা শোকের উপর এই ধরনের কথা গুলো আমার ধরজ্য ধরে সয়ে জেতে হয়ে ছে এগুলো আমার উপর কোন কোন কষ্ট ই ছিলো না ছিলো না আমার জীবনে সব চেয়ে বড় দুঃখ কষ্ট হলো আমি জখন ভাবি পড়া লেখা না জানা এক জন অশিক্ষিত
আমি। আমি আজ জদি লেখা পড়া জানতাম আমার সন্তান দের জীবনের দিন গুলো আরো সুন্দর হতো
আমার বাবা জে ভুল করলো সে ভুল জেন প্রথিবির আর কোন বাবা রা না করে আমাকে পড়া লেখা না শিখিয়ে আমি প্রতিটি মুহূর্তে যন্তনার আগুলো ফট ফট করি জে অন্তত পক্ষে এসএসসি সার্টিফিকেট
না রাখতে পেরেছে পড়া লেখা শিখে তার জীবনের
দিন গুলো আমার মতই অসহায়
আমার নিজের সাথে নিজের শপথ আমার শরিরে
যতক্ষণ পর্যন্ত প্রান থাকবে আমার কিডনি বিক্রি হলে
ও আমার সন্তান দের সুশিক্ষিত করে জাবে ইনশাআল্লাহ 🌻🌻🌻🌻🌻
যারা
আমাকে সব সময় সহযোগিতা করে গেছে শত
কাজের ব্যস্তোতার মাঝে ও একটা কথা জানতে
চাওয়া সাথে সাথে তাদের সারা পেয়েছি
তারা পিরোজপুর বরিশাল বিভাগকে এগিয়ে নিয়ে
জেতে প্রান পন কাজ করে জাচ্ছে আমার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দোয়া রইল আপনার জন্য আল্লাহ আপনাদের সব সময় সুস্তোতা দান করুন
মন চাই ছিলো আরো কিছু লিখি সময়ের কারনে
পারলাম না আমি ভালো লিখতে জানিনা গুছিয়ে
আমার লেখার মাঝে জদি কনো ভুল হয় সবাই
ক্ষমার দৃষ্টি তে দেখবে আপনাদের সবার দোয়া ভালোবাসা সহযোগিতা কামনা করছি আমি একজন
সফল উদ্যোক্তা হতে চাই আপনাদের পাশে থাকতে
চাই শিখতে চাই জানতে চাই 💓💓💓💓💓
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫০৩
Date:- ০৬/০৪/২০২১
নাম: মাহমুদা খানম
ব্যাচ : ১৩ তম
রেজি: 59107
জেলা : পিরোজপুর
Blood. group : A +
পোস্ট : ৪৫