সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে
আসসালামু আলাইকুম _ কেমন আছেন সবাই।
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দুদণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের 'পর
হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, 'এতোদিন কোথায় ছিলেন?'
পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
সব পাখি ঘরে আসে—সব নদী—ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
#জীবনানন্দ দাশের কাল্পনিক চরিত্র বনলতা সেনের সেই নাটোর থেকেই বলছি আমি
🏵️ শারমিন স্বপ্না
🏵️ব্যাচঃ১৩
🏵️রেজিঃ৫৪৬৫২
🏵️জেলা নাটোর।
কাজ করছি বুটিক থ্রি পিস ও সকল ধরনের কৃষি পণ্য নিয়ে।
আমার পেজ নেহা সপ
Page Link www.facebook.com/neha.shopbd
আমি প্রথমে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান, শিক্ষক, মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। যিনি আমাদের এতো চমৎকার একটা ফাউন্ডেশন উপহার দিয়েছেন।
বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমা অঞ্চলে নাটোর জেলা অবস্থিত।নাটোর রাজশাহী বিভাগের অন্ত র্ভূক্ত।নাটোর জেলায় ৮ টি পৌরসভা ৭টি উপজেলা ৫১ টি ইউনিয়ন ১৩৬৬ টি গ্রাম ১২৬৭ ট মৌজা রয়েছে। নাটোর জেলার বুক চিরে রয়েছে বহু নদনদী। নারদ,আত্রাই, নন্দকুজা,ইত্যাদি আরো অসংখ্য নদী ও চলনবিল রয়েছে এ নাটোরে।
নাটোরের বিশেষ কিছু তুলে ধরার চেষ্টা করছি। বনলতা সেন--- কাঁচাগোল্লা ---- চলনবিল
উত্তরা গণভবন
দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি বা উত্তরা গণভবন আঠারো শতকে নির্মিত দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান। এটি বাংলাদেশের নাটোর শহরে অবস্থিত। নাটোর শহর থেকে প্রায় ২.৪ কিমি দূরে প্রাসাদটি অবস্থিত।বর্তমানে এটি উত্তরা গণভবন বা উত্তরাঞ্চলের গভর্মেন্ট হাউস নামে পরিচিত। ১৯৭২ সনের ৯ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীকে উত্তরা গণভবন নামকরণ করেন।
চলন বিল
চলন বিল বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ জলাভূমি অঞ্চল। নাটোর, সিরাজগঞ্জ ও পাবনা এই তিন জেলার নয়টি থানা মিলে চলন বিলের অবস্থান। নাটোরের সিংড়া, গুরুদাসপুর ও বড়াইগ্রাম; সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, উল্লাপাড়া (আংশিক) ও নবগঠিত সলঙ্গা এবং পাবনা জেলার ভাঙ্গুরা ও চাটমোহর থানা এলাকাকে বর্তমানে চলন বিল অঞ্চল নামে অভিহিত করা হয়। চলনবিলের উত্তরে বগুড়া জেলাসীমা, দক্ষিণে পাবনা জেলার আটঘরিয়া ও ইশ্বরদী থানা, পূর্বে উল্লাপাড়া সিরাজগঞ্জ রেললাইন এবং পশ্চিমে নওগাঁ জেলার আত্রাই ও রানীনগর থানা। রানীনগর থানার পারিল ইউনিয়নের রক্তদহ বিল এককালে চলনবিলের অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্তমানে এটি চলনবিলের উত্তর-পশ্চিম সীমা নির্দেশ করছে
ঐতিহাসিক কাঁচাগোল্লা
কাঁচাগোল্লা সৃষ্টির রয়েছে চমৎকার কাহিনী। জনশ্রুতি আছে নিতান্ত দায়ে পরেই নাকি তৈরী হয়েছিল এই মিষ্টি। নাটোর শহরের লালবাজারের মধুসূদন পালের দোকান ছিল নাটোরের প্রসিদ্ধ মিষ্টির দোকান। দোকানে বেশ কয়েকটি বড় বড় চুলা ছিল। মধুসূদন এসব চুলায় দেড় থেকে দু’মণ ছানা দিয়ে পানতোয়া, চমচম, কালো জাম প্রভৃতি মিষ্টি তৈরি করতেন। দোকানে কাজ করতেন দশ পনেরজন কর্মচারী। হঠাৎ একদিন মিষ্টির দোকানের কারিগর আসেনি। মধুসূদনের তো মাথায় হাত! এত ছানা এখন কী হবে? এই চিন্তায় তিনি অস্থির। নষ্টের হাত থেকে রক্ষা পেতে ছানাতে তিনি চিনির রস ঢেলে জ্বাল দিয়ে নামিয়ে রাখতে বলেন। এরপর মুখে দিয়ে দেখা যায় ওই চিনিমেশানো ছানার দারুণ স্বাদ হয়েছে। নতুন মিষ্টির নাম কী রাখা হবে এ নিয়ে শুরু হয় চিন্তা ভাবনা।
যেহেতু চিনির রসে ডোবানোর পূর্বে ছানাকে কিছুই করতে হয়নি অর্থাৎ কাঁচা ছানাই চিনির রসে ঢালা হয়েছে, কিন্তু রসগোল্লার ছানাকে তেলে ভেজে চিনির রসে ডোবানো হয়। তাই তার নাম করণ হয়েছে রসগোল্লা। এটা কাঁচা ছানার রসে ডোবানো হয়েছে বলেই এর নাম দেয়া হলো কাঁচাগোল্লা। কাঁচাগোল্লার স্বাদ রসগোল্লা, পানিতোয়া, এমনকি অবাক সন্দেশকেও হার মানিয়ে দেয়। এর রয়েছে একটি মিষ্টি কাঁচা ছানার গন্ধ যা অন্য কোন মিষ্টিতে পাওয়া যায়না। ধীরে ধীরে মিষ্টি রসিকরা এই মিষ্টির প্রতি আকৃষ্ট হতে থাকেন। তখন থেকে মধুসূদন নিয়মিতই এই মিষ্টি বানাতে থাকেন। কাঁচাগোল্লার সুখ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল। কাঁচাগোল্লার চাহিদা বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে মুধুসূদন পালের দোকানে প্রতিদিন তিন থেকে সাড়ে তিন মন ছানার কাঁচাগোল্লা তৈরী হতে লাগল। সে সময় ঢোল বাজিয়ে জানানো হতো কাঁচাগোল্লা কথা।
ফল ও ফসল- নাটোর জেলায় প্রায় সব ধরনের ফসল উৎপাদন হয় যেমন রসুন, পেয়াজ,আখ, ধান, গম, সরিষা, মরিচ,আলু, মসুর ইত্যাদি। ফলের মধ্যে আম, কাঁঠাল, জাম,কলাসহ সকল ধরনের ফল পাওয়া যায়।
নাটোর সদর।
নাটোর সদর উপজেলা ১২ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত আয়তন ৪০৯.২৯ বর্গকিলোমিটার। ১২ টি ইউনিয়ন হলো ব্রক্ষপুর,মাধনগর,
খাজুরা,পিপরুল,বিপ্রবেলঘড়িয়া,ছাতনী, তেবাড়িয়া,দিঘাপতিয়া,লক্ষীপুর,খোলাবাড়িয়া,বড় হরিশপুর,কাফুরিয়া ও হালসা। নাটোর পৌরসভা গঠিত ১৮৬৯ সালে। ২৯৩ গ্রাম নিয়ে সদর উপজেলা গঠিত। জনসংখ্যা ৪ লক্ষ ১০ হাজার মতো। পুরাকীর্তি ও ঐতিহাসিক নিদর্শনের জন্য নাটোর বিখ্যাত। নাটোর সদর উপজেলা লক্ষীপুর,হয়বতপুর, খোলাবাড়িয়া গ্রামসমূহ,ঐষুধী গ্রাম হিসাবে বিখ্যাত। এ ওষুধি গ্রামে বিভিন্ন ধরনের বাহারি ভেষজ প্রচুর পরিমানে উৎপাদন হয় যেমন - এলোভেরা,( ঘৃতকুমারী), শিমুল মুল, অশ্বগন্ধা, শতমুল, মিশ্রিদানাসহ প্রায় ৩০০ প্রজাতির ভেষজ উৎপাদন হয়।
সিংড়া উপজেলা
সিংড়া উপজেলা নাটোর জেলার উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত। এর মোট আয়তন প্রায় ৫২৮.৪৬ বর্গ কিঃ মিঃ। এ উপজেলার মোট ১২ টি ইউনিয়নে ৪৪৯ টি মৌজায় ৪৩৯ টি গ্রাম রয়েছে। উপজেলাটি প্রায় ২৪.৩০ ডিগ্রী-২৪.৭০ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.১০ ডিগ্রী-৮৯.৩০ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।
উত্তরে বগুড়া জেলার নন্দীগ্রাম উপজেলা, দক্ষিণে গুরুদাসপুর উপজেলা, পূর্বে সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াস উপজেলা, বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলা ও পশ্চিমে নাটোর সদর, নওগাঁ জেলা আত্রাই, রাণীনগর উপজেলা।
প্রধান নদী-গুর, আত্রাই, বারনই, গুমানী, নাউদাকুজা,নাগর।
সিংড়া উপজেলা নাটোর জেলার অন্যতম প্রাচীন থানা।বেশ কিছুদিন পূর্বে চলনবিল তথা সমগ্র সিংড়া উপজেলাই জলমগ্ন থাকত, উপজেলার তিন চতুর্থাংশ সারা বছর জলমগ্ন মোঘল বাদশাহ আকবরের রাজত্বের সময় পূর্বাঞ্চল হতে কর আদায়ে চলনবিলের মধ্যদিয়ে নৌযানের সাহায্যে যাতায়াত করতে গিয়ে ঐ পানি ফলের এলাকায় এসে নৌযানগুলো বাধাপ্রাপ্ত হত। মোঘল যাত্রীগণ উক্ত পানি ফলের খোসা ছাড়িয়ে ভীত সম্ভ্রস্তভাবে কিঞ্চিত আস্বাদনে দেখলেন এটা একটা সুস্বাদু ফল বিশেষ। এরপর শুরু হয় নাম দেয়ার পালা। মোঘল দরবারে ঐতিহ্যবাহী খাবার সিঙ্গারার মত হওয়ায় এর নাম দেয়া হয় সিঙ্গার। আর বিলের এ অংশটির নাম দেয়া হয় ‘‘সিঙ্গার চলনবিল’’। কালের বিবর্তনে এর নাম সিংড়া’য় রূপান্তরিত হয়। বর্তমানে সিংড়া নাটোর জেলার সবচেয়ে বড় উপজেলা। ১৯৯৮ সালে উপজেলা সদর নিয়ে সিংড়া পৌরসভা গঠিত হয়।
সিংড়া থানা সৃষ্টি হয় ১৮৬৯ সালে এবং থাকাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে।
সিংড়া ধান ও মাছ সমৃদ্ধ এলাকা। সিংড়ার প্রকৃতির তিনটি রং - বর্ষায় দিগন্ত বিস্তৃত পানির রূপালী রং, শীতের শেষ হতে চৈত্র পর্যন্ত বোরো ধানের প্রশান্তিময় সবুজ এবং বৈশাখ জুড়ে পাকা ধানের সোনালী রং। এ তিন রংয়ে ভরা সিংড়ার মানুষের জীবন,জীবিকা।
কলম গ্রামের এক কৃতি সন্তান দেওয়ান দয়ারাম রায়, রাজা রামকান্তের মন্ত্রী ছিলেন যিনি সে সময় ওয়ারেন হেষ্টিংস বলে পরিচিত ছিলেন। নানা কিংবদন্তী ছড়িয়ে আছে তিসিখালীর মাজার নিয়ে; সেখানে এখনও ঘাসী দেওয়ান পীর স্মরণে প্রতি বছর মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। চৌগ্রামের ভগ্নপ্রায় রাজদরবার এই অঞ্চলের উজ্জ্বল ইতিহাসের নীরব স্বাক্ষী। সিংড়ায় জন্মেছিলেন অংকের যাদুকর বৃটিশ সরকার প্রদত্ত সি, আই, ই, ও স্যার উপাধী খ্যাত যদুনাথ সরকার, ভারতীয় কংগ্রেসের বঙ্গদেশ শাখার সেক্রেটারি শরবিন্দু ভট্রাচার্য ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অগ্রপথিক মাদার বক্স।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চিহ্ন গণকবর ১টি (কুমারপাড়া)
কলেজ ১০টি, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১০টি, বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৮০টি, মাদ্রাসা ৬৫টি।
প্রধান কৃষি ফসল ধান, গম, সরিষা, রসুন,পিঁয়াজ।
প্রধান ফল-ফলাদি আম, কাঁঠাল, পেয়ারা।
এক নজরে সিংড়া উপজেলা
আয়তন ৫২৮.৪৬ বর্গ কিঃমিঃ
জনসংখ্যা ৪,১৯,৭৪০ জন
নির্বাচনী এলাকা ৬০ নাটোর-৩
খানা/ইউনিয়ন ১২টি
মৌজা ৪৪৯টি
বড়াই গ্রাম উপজেলা
নাটোর জেলার একটি ঐতিহাসিক উপজেলা হলো বড়াই গ্রাম। যার আয়তন ২৯৯.৬১ কিলোমিটার। জনসংখ্যা ২ লক্ষ ৯৫ হাজার। এখানে আছে ১৬৫ টি গ্রাম দুটি পৌরসভা। বড়াইগ্রাম এ বড়াল নদের তীরে বোর্নীতে অবস্থিত মারিয়াবাদ ক্যাথলিক চার্চ, খ্রিষ্টধর্মের একটি বিখ্যাত পীঠস্থান। এখানকার সেন্ট লুইস উচ্চ বিদ্যালয় এবং সেন্ট মেরিস প্রাথমিক বিদ্যালয় সুপ্রসিদ্ধ। বর্তমানে লিচু আম এবং রবি ফসল রসুন চাষের জন্য বড়াই গ্রাম বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। উপজেলার গুনাইহাটিতে অবস্হিত ৬ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ টি সুপ্রাচীন। নাটোরের অন্যতম গৌরবোজ্জ্বল সেন্ট যোশেফস্ উচ্চ বিদ্যালয় টি বড়াই গ্রাম উপজেলার বনপাড়ায় অবস্হিত।
গুরদাসপুর উপজেলা
নাটোর থেকে গুরদাসপুর উপজেলার দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। এর আয়তন ১৯৯.৪০ বর্গকিলোমিটার। জনসংখ্যা ১ লক্ষ ৯৫ হাজার। পৌরসভা ১ টি গ্রাম ১২৮ টি। এখান কার লিচু ঢাকা সহ বিভিন্ন অঞ্চলে মানুষের কাছে স্স্বাদু ফল হিসাবে উপভোগ্য। চলন বিল চলন বিল যাদুঘর, মা জননী সেতু, বাউল গানের জন্য বিখ্যাত।
বাগাতি পাড়া উপজেলা
বড়াল নদ বিধৌত বাগাতিপাড়া উপজেলা ইউনিয়ন সংখ্যা ৫ টি। আয়তন১৩৯.৮৬ বর্গকিলোমিটার জনসংখ্যা ১ লক্ষ ২০ হাজার। পৌরসভা ১ টি। বাগাতিপারা হযরত শাহ মোকাররম দানেশ মান্দ(রাঃ) মাজার অবস্হিত। বাগাতিপাড়া অবস্হিত মালঞ্চী রেলস্টেশটি ঐতিহ্যবাহী। ১৮৯৭ সালে নির্মিত বাগাতি পাড়ার দয়ারামপুর রাজবাড়ী টি দিঘাপতিয়া রাজের ছোটতরফ ছিল।
লালপুর উপজেলা
লালপুর বাংলাদেশের নাটোর জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। আয়তনের দিক থেকে নাটোর জেলার ২য় বৃহত্তম উপজেলা হল লালপুর যা লালপুর থানা হিসেবে ১৮৬৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রশাসন বিকেন্দ্রিকরণের মাধ্যমে ১৯৮৩ সালে লালপুর থানা উপজেলায় উন্নীত হয়। লালপুর নামকরণের সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও এখানে মুঘল আমলে লালখান নামে একজন খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বসবাস করতেন।
জনসাধারণের ধারণামতে তার নামানুসারেই এই উপজেলার নাম লালপুর হয়েছে। লালপুর উপজেলার আয়তন ৩২৭.৯২ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ২,৪২,৫৪৫ জন।।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"-৫০৫
তারিখ :- ০৯.০৪.২০২১
🏵️ শারমিন স্বপ্না
🏵️ব্যাচঃ১৩
🏵️রেজিঃ৫৪৬৫২
🏵️জেলা নাটোর।