উদ্যোক্তা জীবনের মার্কেটিং টা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল এক সমীকরণ!
✡️✡️আমি জেনে গেছি,🔯🔯তারাও বুঝে গেছে।
✒️উদ্যোক্তা জীবনের মার্কেটিং টা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল এক সমীকরণ!
যখন আমি-আপনি কোন নতুন পন্য নিয়ে মার্কেটিং করবো, তখন কেউ পাত্তা দিবে না,এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু স্থান,কাল,সময় ও ব্যাক্তি বিবেচনায় আপনি যদি আপনার পন্য কে তুলে ধরতে পারেন তবে আপনি সফলার পথে হাঁটছেন বলাই যায়।
🕶️তবে কিছু ব্যাবসায়িক পাবেন যারা নতুন পন্যকে পাত্তা দিবে না,মূল্যও দিতে চাইবে না,কিংবা আপনার পন্য বিক্রিতে অনিহা প্রকাশ করবে,আর উদ্যোক্তা জীবনে এমন আচরণ আপনাকে হতাশ করবে এটাই স্বাভাবিক।
🚵♀️কিন্তু আপনি যদি ধৈর্য ধরে এগিয়ে যেতে পারেন,এবং বারবার ফিরিয়ে দেওয়া ট্রেডে কন্টিনিউ যেতে পারেন ও সালাম বিনিময়ের সাথে কুশলাদি, খোসআমদে সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন,তবে অবশ্যই এই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবেন।
🙇♀️আজ আপনাদের বলব আমার বিচিত্র কিছু অভিজ্ঞতার কথাঃ-
✒️আমি উদ্যোক্তা সফল হতে সংগ্রাম করে যাচ্ছি পথে প্রান্তরে, রাত-দিন সমান করে!হয়ত অনেক আগেই ঝড়ে পড়তাম-উদ্যোক্তা খাতার লিষ্ট থেকে।
কিন্তু কিছু শিক্ষা, কিছু ধৈর্য, কিছু কৌশল আমাকে টিকিয়ে রেখেছে।
ক্লান্তিকে ছুটি দিয়েছি বেশ কিছু দিন হবে,ক্লান্তিও আমাকে খুব ভয় পায়!
তারুণ্যের রক্ত আর জেদকে সঠিক ব্যাবহার করে যাচ্ছি একটা সময় অবসরে কিছুটা আয়েশ করবো সেই আশায়।
💝সৃষ্টি কর্তার অশেষ রহমত আর প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের বেশ কিছু শিক্ষা আমাকে প্রেরণা আর সাহস দিয়ে দাঁড়িয়ে রেখেছে বৈশ্বিক এই অস্থির অসময়ে।
🏃♂️প্রায় নয় মাস আগে যখন ফ্যাক্টরিটা চালু করি তখন মূল কাঁচামাল সয়াবিন
মাত্র ৮১ টাকা কেজি।আর ডাউল মাত্র ১৪০০ টাকা বস্তা!
কিন্তু শুরুর একমাসের মাথায় সেই মূল্য বেড়ে বিদ্যুৎ গতিতে আজ ১২০ টাকা কেজি আর ২০৫০ টাকা বস্তা ডাউল।
কিন্তু উৎপাদিত পন্যের দাম সেই শুরুতে যা ছিলো,কাঁচামালের বৃদ্ধিতেও একই রাখতে হলো ফলাফল ভর্তূকি দিয়ে ব্যাবসা।
➡️➡️কারন আমি মার্কেটে নতুন।
বহু বছর-দিনের পুরনোরা মার্কেট ডিলার আর একচ্ছত্র অধিপত্ত বিস্তার করে আসছে, সুতরাং তুমি নতুন, তোমার পন্য সবার থেকে যতই বেষ্ট- বেটার হোকনা কেন, তোমাকে সবার থেকে কম মূল্যে পন্য মার্কেটে দিতেই হবে।কারন তাহারা কমে দিলে নিবে না দিলে নিবে না।আর এই জটিল পরিস্থিতিতে টিকে থাকা খুবই কষ্টের চেয়েও কষ্টকর।
🏊♀️তবুও শেষ টুকু দিয়ে থেকেছি।
নিজের সব ইচ্ছে,সখকে বির্সরজন দিয়েছি। প্রিয়জনের অনেক স্বপ্ন গুলো আগামীর আশ্বাসের নিজেকে আড়াল করেছি।কতটা যে অদ্ভুদ আমাদের ব্যাবসায়ীক সমাজ বলে বোঝানো যাবে না।
🚚আমাদের পন্যের নয় জন,নয় স্থানের ডিলার আছে,কিন্তু সেগুলোও লাভ ছাড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। এবং নিজ এলাকায় সাতটি ক্লাস্টার আছে যেগুলো আমিই নিয়মিত তদারকির মধ্যে রাখি সবসময়।
🏚️কিন্তু মার্কেটের বিচিত্র অভিজ্ঞতা নিয়ে আজ অনেক কিছু শিখেছি। পন্যকে সবার মাঝে তুলে ধরতে বাজারে,হাটে-ঘাটে,পথে-প্রান্তরে ফ্রী সেম্পুলিং করেছি শত শত মানুষের মাঝে।এভাবে টার্গেট করে করে বিভিন্ন ক্লাস্টারের বিভিন্ন ট্রেডে আমাদের পন্যকে তুলে দিয়েছি।
📢এমনও হয়েছে, আমাদের পন্য অনেক কাস্টমার তার এলাকায় আর পাচ্ছে না, কোন ভাবে আমাকে নক করেছে, আর আমি তাকে আমার ৬০ টাকার পন্য পৌঁছে দিতে বাইকের তেল ফুরিয়েছিএক লিটার!সেদিন সেখানে আমার একলিটার তেল ফুরিয়েছিলো ঠিকই কিন্তু আজ সেখানে এক
ক্লাস্টারেই আমার মাসিক সেল তিন লক্ষ টাকার বেশি!
🙆♀️🙆♂️কিন্তু লস দিয়ে কতদিন টিকে থাকা যায়?আমিও মনে হয় আর পারছিনা।হেরে যাচ্ছি, হেরে যাচ্ছি সময়ের কাছে, পরিবারের কাছে, জীবনের কাছে।হেরে যাচ্ছি নিজের কাছে!খুব অসহায় আর একাকিত্বের বাসা আবার মনে মধ্যে,অজানা সংক্খা,ভয়,আর ভবিষ্যৎতের ভাবনা নিয়ে রাতের ঘুমটা কোথায় যেন হারিয়ে গেলো।আমি আর আমার মধ্যে থাকতে পারছি না,হেরে যাওয়ার লজ্জায় কোথাও নিজেকে আড়াল করতে মনটা বারবার তাগাদা দিয়ে যাচ্ছে।অস্থির মনের অস্বাভাবিক সিন্ধান্ত আমাকে বিদ্রোহ করছে। কিন্তু আমি কাউকে বুঝতে দিইনি স্বাভাবিক থেকেছি সবসময়,পরিবারের কাছে, সমাজের কাছে,ব্যাবসায়িক মহলের কাছে,বন্ধু সমাজের কাছে।
✒️যে কাররই এই পযন্ত পড়া টুকু পড়ে মনে হতে পারে কতই ক্ষতি হয়েছে যে সব কিছু স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে/গেছে।
আসলে ভালো পন্য উৎপাদনের জন্য চাই ভালো অবকাঠামো আর উন্নত মেশিনারিজ আমিও আমাদের ফ্যাক্টরীর জন্য সেটাই করেছি যেটা ভালো এবং উন্নত কিন্তু এটা করে গিয়ে আমার জীবনের সব টুকু সেখানে ইনভেস্ট করতে হয়েছে আর স্বপ্নের সেই প্রতিষ্ঠান যদি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে ভাংড়ীর দরে সব বিক্রি করেও ভালো কোন এমাউন্ট হাতে আসবে না,যা দিয়ে কিছু একটা করা যাবে!অর্থাৎ এটাই শেষ সম্বল!
😪😪মনের কষ্ট একটাই আমার পন্য গুলো বাজারের সেরা হওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষের সুযোগ নেওয়াটা খুব পিড়া দায়ক।
🤔🤔এমনই এক মূহুর্তে রোজার কুড়িদিন আগে প্রধান কারিগরের জরুরী প্রয়োজন হওয়ায় ১৫ দিনের ছুটি একান্ত দরকার পরে।আমিও একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস নিই অন্তত্ব ১৫ দিনের ছুটি।পনের দিনের লসের হিসাব নাই।
সবাইকে বেতন দিয়ে পনের দিনের ছুটি দিয়ে রোজার আগে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করলাম।
🤕🤕কিন্তু পনের দিন পরে রোজা সন্নিকটে, কারখানা চালুর কথা মনে হলেই মনটা আঁতকে উঠে। মনে সাহস নেই। প্রচন্ড ভয় আমাকে তাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আর ভয় থেকেই কারখানার সব কর্মীকে ফোন করে বললাম আপনারা কোন কাজ খুঁজে নিন আপাতত কারখানা খোলা হচ্ছে না, সামনে রোজা,ঈদ চানাচুর এখন চলবে না,আপাতত বন্ধ ঈদের পর দেখা যাবে খোলা যায় কিনা!এভাবেই বন্ধ করে দিলাম কিছুটা ছুতনো দিয়ে।
🙈🙈কিন্তু গোপনে খোঁজ রাখছি কর্মীরা কে কোথায় কাজ পেল,
কে বসে আসে।আসলে এই পরিস্থিতিতে আমার রিলেটেড অনেক
কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, আর কাজ পাওয়াও খুব কঠিন হয়ে গেছে।
দু'একজন কাজ পেলেও বেশির ভাগ বাড়িতেই বসে ছিলো।এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে খুব অপরাধী মনে হচ্ছিল! কিন্তু আমি খুব নিরুপায়।
তবুও বাড়িতে বসে থাকা কর্মীদের কিছুটা বেতনের ব্যাবস্থা করেছিলাম মানবিকতার জায়গা থেকে।
👨👨👧👧রোজার মাসটা পরিবারের সবাই আমাকে ধৈর্য এবং সাহস দিতে পাশে থেকেছে সবসময়। প্রতিরাতেই আমার বাবা আমাকে নিয়ে বসতেন,ব্যাবসার খোঁজখবর নিতে।তারা যেন সন্তানের সবকিছু মুখ দেখেই বুঝতে পারে।
আনমনা আমি জানি'না কিভাবে কি করব।
🌙🌙ঈদের আগমনে মনে কোন ঈদ নেই! তবুও ঈদের তিনদিন আগে সব কর্মী যেন ঈদ করতে পারে বাবার এমন নির্দেশে কিছু খরচ সবার বাড়িতে গিয়ে পৌঁছে দিয়ে আসলাম। নিজে কিছু না নিয়েও ওদের ঈদের আনন্দে কোন প্রভাব পড়তে দিইনি।
🌈🌈ঈদ বেরিয়ে গেলে আমি মনের তাড়নায় আমার ক্লাস্টার মার্কেটগুলো ঘুরতে বেরিয়েছিলাম দুই দিন।
কিন্তু একি কান্ড!
সব ক্লাস্টারের সব দোকানদারদের আমার উপর একটা রাগ,অভিমান আর বিরক্ত!কিন্তু কেন?
কারন ঃ-
🖍️🖍️প্রায় দুইমাস মার্কেটে আমাদের কোন চানাচুর নেই! ভোক্তা না পেয়ে ঘুরে যাচ্ছে, অনেক ভোক্তা দোকানদারদের আমাদের চানাচুর রাখার জন্য তাগাদা দিয়ে গেছে।
কোন এক ট্রেডে মুরুব্বি একজন ভোক্তা আমাদের ফোন নাং খুঁজতে পুরো বাজার ঘুরে ফিরেছে।
মার্কেটে শেষ দিকে যেটুকু পন্য, যার যা কাছে ছিলো চড়া দামে বিক্রি হয়েছে!
🧕এক মার্কেটে একজন ভদ্র মহিলা বাজারের লিস্টে আমাদের চানাচুর লিখে দিয়েছিলেন কিন্তু আমাদের টা না থাকায় দোকানদার অন্য ব্রান্ডের চানাচুর দিয়েছিলেন কিন্তু ওই ভদ্র মহিলা সেই চানাচুরটা ভালো মনে করে প্যাকেটটা খুলে খেয়েছে কিন্তু চানাচুরটা তিতা হওয়ার কারনে তিনি সেট ফেরত দিতে গিয়ে বেশকিছু ঘটনার অবতারন ঘটে,যা সার্বিক ভাবে অপ্রত্যাশিত হলেও আমার জন্য অনেক প্রত্যাশিত,কাঙ্খিত এবং সুখের।
✒️মার্কেটে আমাদের বিরতিতে-নিরবে আমাদের চানাচুরের বিজ্ঞাপন হয়ে গেছে।আমি বুঝেছি আমাদের মারওয়া চানাচুরের গ্রহনযোগ্যতা আছে। আমাদের কর্মপ্রচেষ্টায় আমাদের কিছু ভোক্তা হয়ে গেছে।ট্রেড মালিকরাও বুঝে গেছে মারওয়ার গ্রহনযোগ্যতা কতটুকু হয়েছে।
🤵🤵সুতরাং আমি জেনে গেছি আমার অবস্থান! তারাও বুঝে গেছে আমাদের ভোক্তা তৈরি হয়ে গেছে।
এই তো সুযোগ! হ্যাঁ আমিও সুযোগকে কাজে লাগাতে ভুল করিনি।
✒️মোড়কের শ্রেনী বিন্যাস,ওজনের সমন্বয় ,মূল্যের সহনশীলতা বজায় রেখে। ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা আগের মতোই রেখে ঈদ পরবর্তীতে আবার পুরোদমে শুরু করেছি উৎপাদন কার্যক্রম।এবং মার্কেট পলিসি ও পন্যের সার্বিক শ্রেণীবিন্যাস করে প্রতিটি ক্লাস্টারের দ্বিতীয় রাউন্ডের রিভিউ গত বৃহস্পতিবার শেষ করলাম।
🤲🤲🤲আলহামদুলিল্লাহ!
🤲🤲আলহামদুলিল্লাহ!
🤲🤲আলহামদুলিল্লাহ!
আগের থেকে সেলস্,রিভিউ দ্বিগুনেরও বেশি।এবং লসের পরি মান 0%.
✒️✒️আজ বলতেই হয় অনেক অমঙ্গলের মাঝে কিছু মঙ্গল লুকিয়ে থাকে। কিছু সময় খারাপ গেলেও পরে নতুন ভোর উঁকি দেয়।সময় আসে, বারবার আসে সেই সময়কে চিনতে হয়,এবং সময়ের সঠিক ব্যাবহারটা করে নিতে হয়।নিজের প্রতি বিশ্বাস আর সাহস রাখতেই হয়, তা'না-হলে সবার দুষ্ট চক্রে নিজের অস্তিত্ব হারিয়ে যায়।
🤵🤵আমি আজ এতো কিছু কেন লিখলাম?
✒️✒️আমি একজন উদ্যোক্তা হওয়ার পণে অগ্রজ।আমি জানি-বুঝি আমাদের নতুন-তরুণ উদ্যোক্তাদের স্বপ্ন সম্পর্কে, জেদ সম্পর্কে,কষ্ট গুলো কেমন?আর সফলতার জন্য চেলেঞ্জ গুলো কতটা ভয়াবহ।কারন মনের কল্পনা আর বাস্তব রাস্তাটা খুব অমানবিক আর নিষ্ঠুর!
🖍️কারন মার্কেটের কোথাও কোন জায়গা থাকে না,সবাই সবার প্রতিদ্বন্দ্বী- প্রতিযোগি।আর এরই মধ্যে নিজেকে জায়গা করে নিতে হয়,এবং এই নিতে পারাটাই মার্কেটিং,চেলেঞ্জিং,সফলতা এবং উদ্যোক্তা।
🚵♀️🚵♀️আর সে জন্য আমার শিক্ষাটা কোথায়?আমার জিতে আসার কৌশলটা কোথা থেকে আসল?
শুধু এই বার্তাটুকু দিতেই আজ পুরো ঘটনার আলোকপাত করতে হলোঃ-
💫💫আমরা আমাদের নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন কে অনেকেই শুধুমাত্র ক্রয়-বিক্রয়ের অনলাইন প্লাটফর্ম হিসাবেই গন্য করি।কিংবা নিজেদের ক্রেডিট বাড়াতে অনেকের শিক্ষামূলক পোস্ট গুলো পুরো না পড়েই শুভকামনা লিখে বসে থাকি,এমন কি স্যারের পোস্ট গুলোও ভালো ভাবে না পড়ে, না বুঝে অনেকেই হয়ত মাশাল্লাহ লিখে নিজেকে নিজেই ফাঁকি দিয়ে যায়!আমরাও কতটা বিচিত্র নিজেরাও নিজেকে জানিনা!
✒️এবার আসি আমি শিখলাম কিভাবেঃ-
💝শ্রদ্ধেয় স্যারের ইউটিউব লেকচার থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রেরনাটা মাথায় জঁটের মতো লেগে যায়।
➡️শুরু করুন,লেগে থাকুন,সাহস করুন, সফলতা আসবেই।এই কথাগুলোই আমাকে শুরু করতে প্রেরনা আর সাহস দিয়েছে।
➡️কখনো কিছুটা লস দিয়ে হলেও,
ব্যাবসা চালিয়ে যাওয়া এবং লস হলেও কমিটমেন্ট রক্ষা করে যাওয়া।এই অংশটুকুর জন্য ৬০ টাকার এক প্যাক পন্য পৌছাতে এক লিটার বাইকের তেল খরচ করেছি,এবং লাভ না হলেও আমাদের ডিলারদের পন্য সরবরাহ সবসময় স্বাভাবিক রেখেছি।ফলাফল আজ সেই সব ক্লাস্টারে আমাদের পন্য মার্কেট লিডার।
➡️পন্য বিক্রয় করে বিশ্বাস কিনতে প্রিয় মেন্টর সবসময় অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে।সেই শিক্ষা নিয়ে কাঁচামালের মূল্য যতই বৃদ্ধি পাক না কেন কোয়ালিটি নিয়ে কখনো কম্প্রোমাইজ করিনি, ফলাফল আজ খুঁজে আমাদের পন্য কেনে ট্রেড মালিকরা।এবং মার্কেট চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সব খানে।
🤵🤵সুতরাং নতুন উদ্যোক্তাদের সবসময় বলব আপনি অনেক ভাগ্যবান এমন একটি ফাউন্ডেশনের সদস্য হয়ে।
এখানে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন, পাবেন এগিয়ে যাওয়ার প্রেরনা ও সাহস।এখানকার চৌকস ও সফল উদ্যোক্তাদের পোস্ট গুলো আপনাকে অনেক কিছু শেখাবে।
এবং প্রিয় মেন্টরের সবগুলো সেশন আপনাকে সঠিকভাবে পথ দেখাবে যা আপনি অন্য কোথাও পাবেন না!
✒️তাই আমি বলতেই পারি আমার জীবনের বাঁধা-বিপত্তি,উদ্যোক্তা জীবনের ভঙ্কুর পথ,আর কঠিন চেলেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাওয়ার সাহসে সাহসী হয়েছি বারবার এই প্ল্যাটফর্ম থেকেই।ভয়কে জয় করে,হেরে গিয়ে থেমে যাওয়া সম্ভাবনার মাঝ পথে উঠে দাঁড়ানোর শক্তিটাও পেয়েছি এখান থেকেই।সেজন্য আমি বারবার ঋণী আমার ফাউন্ডেশন"নিজের বলার মতো একটা গল্পের"কাছে।তুমি ভালো থেকো সবসময়,আগলে রেখো আমাদের তোমার পরম মমতায় তুমি আমার,আমাদের "নিজের বলার মতো একটা গল্প"।তোমার থেকেই আমি তৈরি করব আমার বলার মতো একটা গল্প।
সেই দিনের প্রত্যাশায় ছুটে চলা অবিরাম!
✒️সবার উদ্দেশ্যে বলব হতাশাকে কখনো স্থান দিবেন না। তারুণ্যময় জীবনে ক্লান্তিকে কখনো সময় দিবেননা।মেন্টরের প্রতিটা সেশন নিয়ে চর্চা করুন।উদ্যোক্তারদের জীবনের ঘটনাপ্রবাহ গুলো ফলো করুন।
হেরে যাওয়া উদ্যোক্তাদের জীবনী গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন- শুনুন।
সফলতাদের সফল হওয়ার অতীত জীবন সম্পর্কে জানুন।আপনার পরিবর্তন আসবে। আপনার আমিকে জাগিয়ে তুলুন।তবেই আপনি সফল হবেন। কারন আপনি সবার থেকে বেশি সম্ভাবনা ময়।
💝💝শুভকামনা রইলো সবার জন্য।
আমাদের জন্য দোয়া রাখবেন।
দোয়া চাই আমাদের ব্রান্ড মারওয়া ন্যাচারাল এগ্রো ফুড প্রাঃ লিঃ এর জন্য। আমার একটাই স্বপ্ন মারওয়াকে নিয়ে সীমানা পেরিয়ে যেতে চাই সীমান্তের ওপারে।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৪৪
Date:- ০৫/০৬/২০২১
👳♀️আমি
➡️মোঃ-ইব্রাহিম খলিল রুপক
➡️কর্মীঃ-
➡️কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
নিজের বলার মতো একটা গল্প
➡️নবম ব্যাচ
➡️রেজিঃ-১০৫১৯
➡️উদ্যোক্তাঃ-
মারওয়া ন্যাচারাল এগ্রো ফুড প্রাঃ লিঃ
➡️মিরপুর কুষ্টিয়া।
https://www.facebook.com/মারওয়া-ন্যাচারাল-এগ্রো-ফুড-প্রাঃ-লিঃ-103629284612612/