এখন আপনাদের সামনে এমন একজন সফল ব্যক্তিতে আপনাদেরকে পরিচিত করিয়ে দিবো।
নিজের জীবনের গল্পঃ
এখন আপনাদের সামনে এমন একজন সফল ব্যক্তিতে আপনাদেরকে পরিচিত করিয়ে দিবো।
তিনি একজন অল্প বয়সী তরুণ মেধাবী ছাত্র যে কিনা তার উচ্চতর শিক্ষা থাকা স্বত্বেও অন্যের অধীনে চাকুরীর আসায় না থেকে সে নিজে নিজে ই একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেছে।
সে বর্তমানে ব্যবসায়ীক কাজে গাজীপুর থাকে।
সকল প্রকার মোবাইল, মোবাইল পার্টস, মোবাইল এক্সোসরিজ এবং কম্পিউটার সামগ্রী সরাসরি চায়না থেকে ইম্পোর্ট করে বাংলাদেশের সকল জেলায় পাইকারী বিক্রয় করে থাকে।
তার এ সফলতা এক দিনে কিংবা খুব সহজে আসছে তা ও বলা যায় না।
সেই ছেলেঠি হাটি হাটি পা পা করে সকলে দোয়া আর পরম করুনাময়ের অশেষ রহমতে শিক্ষাজীবনের সর্বোচ্চস্থর অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে।
অর্থাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম.এস.এস (মাস্টার্স)
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় হতে কামিল (এম.এ)
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে এলএলি.বি শেষ করে।
বি.দ্র: শিক্ষা জীবনে 3য় শ্রেণি তো দূরের কথা 2য় শ্রেণি ও পায়নি সে!
অতিরিক্ত দক্ষতা: যুবউন্নয়ন থেকে -
অফিস ম্যানেজমেন্ড এন্ড কম্পিউটার কোর্স,
ইলেকট্রিক কোর্স ,
রেফি্জারেশন এন্ড এয়ার কন্ডিশন কোর্স
এ ছাড়া ও আরো কিছু প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান হতে কম্পিউটার বিষয়ে অফিস কোর্স সহ কয়েকটি কোর্স সমাপ্তি করেন ।
এতো সব যোত্যতা দেওয়ার একটাই কারণ।
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের অবস্থা সবার ই জানার কথা। তার পর ও বলছি। এতো গুলো সাটিফিকেট থাকা স্বত্বেও সে আন্তরিক ভাবে কোন চাকুরী করার জন্য প্রস্তত ছিল না।
সত্যি বলতে কি। স্কুল কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় এ সকলে যখন জানতে চাইতো তখন ও গর্ব করে বলতেন “লেথা পড়া কিংবা সাটিফিকেট অর্জন করার উদ্দেশ্য যেন চাকুরী পাওয়া না হয়।”
আসলে আসলেই এখন ও বলছি। শিক্ষা অর্জনের উদ্যেশ্য যেন না হয় শুধু সাটিফিকেট অর্জন করা!
অর্থাৎ আমরা শুধু পরীক্ষায় পাস করার জন্য নয় বরং মেধা যাচাইয়ের জন্য পরীক্ষা দিবো এটা ই হওয়া উচিত সকলের।
ছোট বেলা থেকে পরিবার কিংবা শিক্ষকদের থেকে এমন জ্ঞানগর্ব কথা শুনে ই বড় হয়েছে সে।
তার অন্য বন্ধুরা যখন বিভিন্ন চাকুরির জন্য বেড়িয়ে পরতো বিভিন্ন জায়গায়,
তখনোও সে বই নিয়ে টেবিলে বসে বসে পড়তে থাকতেন।
বড় ভাইদরে উৎসাহ উদ্দিপনা পরামর্শ ছিলো বড় হতে থাক,। আমার বাবা প্রায় ই বলতেন “ পড়া শুনা করে জ্ঞান অর্জন করতে থাক, ভালো করে পড়াশুনা করো । টাকার পিছনে দৌড়ায়ো না। টাকাই একদিন তোমার পিছে দৌড়াবে।” তার পর বড় ধরনে চাকুরি কিংবা ব্যবসা করবে।
তার পেক্ষাপটে একদিন বড় হবার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে সে।
সেই স্বপ্নবাজ ছেলেটি আর কেউ নয় ,
সেই ছেলেটি আর কেউ নয় আমি নিজেই ( মো: আইয়ুব আলী)
তাই বলে ছোট দু একটা চাকুরির ইন্টাভিউ যে দেই নি তা কিন্তু নয়!
এইএসসি পাস করে , আর্মির মেজর হবার জন্য বি.এম.এ ,
অর্নাস শেষ করার পর পুলিশেরে এস.আই এবং এন.এস.আই, বিসিএস সহ কিছু ভালো মানের পরীক্ষা দিয়ে ছিলাম।
সত্যি বলতে কি তাতে তেমন কোন উসাহৎ কিংবা চাকুরি পাবার তেমন আকুতি ই জন্মায় নি নিজের মধ্যে।
অনেকে বলবেন কেনো? বর্তমান পরিস্থিতে মামা,খালু, টাকা, রাজনৈতিক ছন্নছায়া আর স্বজনপ্রীতির দুনিয়ায় আমাদের মতো সহজ সরল আর সৎ লোকের চাকুরী পাওয়া আর সোনার হরিণের পেছনে ছোটা এক ই কথা!
সত্যি বলছি নিজের কনফিডেন্ট যোগ্যতা আর সৎ সাহস আছে বিদায় ই যে টাকা দিয়ে তাদের তোষামদি করবো সে টাকা ইনভেস্ট করে সৎ পন্থায় অর্থ উপাজন করবো। হালাল খাব আর শান্তি সুখে ঘুমাবো।
আমার পরিবার সর্বদা আমাকে শিক্ষা দিয়েছে, অসৎ পন্থায় টাকা দিয়ে চাকুরি করতে গিয়ে তোমাকে ও অসৎ পন্থায় সেই অর্থ সুদে-আসলে তুলতে হবে আর তোমাকেও তার জন্য পাক কিংবা অসৎ কাজ করতে হবে।
যা তোমার পরিবার ও তোমার শিক্ষকরা তোমাকে সে শিক্ষা দেয়নি। সো স্বাভাবিক ভাবে হলে ভালো।
না হলে নিজের যোগত্যা এবং অর্জিত জ্ঞান এবং পরিশ্রম করে দু টা ভাত খেয়ে শান্তিতে রাতে ঘুমাতে যাবে সেটা ই ভালো।
তাই সকল কিছু চিন্তা করে দেখলাম কি করা যায়।
তার পর মাঝখানে ছাত্র থাকাকালিন দুটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক ও ভাইস-প্রিন্সিপাল ছিলাম কিছু দিন।
তার পরও কেন জানি মনের মধ্যে শূণ্যতা বিরাজ করে সারাক্ষণ।
সেই সাথে মালিক কিংবা কর্তূপক্ষের একটা বিরাট চাপ তো কাজ করেই। আপনাকে আমাকে অল্প পুজি দিয়ে বেশি ফলাফল আসা করে এটা ই চিরন্তন সত্য।
তার পর নিজের জীবনের গল্প সাজাতে ঢাকাতে বড় ভাদের সাথে ব্যবসায় মনোযোগী হই।
কাজ করতে করতে এখন এমন একটি পর্যায় এসে পৌছেছি। আল্লাহর রহমতে আমাদের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি হয়।
এখন সকলেরে দোয়া ও মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে শুধু সারা বংলাদেশে নয়! সরাসরি চায়না থেকে মোবাইল এক্সোসরিজ, পার্টস এবং সার্ভিসিং টুলস আমদানী করে থাকি। এবং তা বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় তা কন্ডিশন কিংবা-💕💕💕💕💕
বর্তমানে আমাদের প্রতিষ্ঠানে প্রায় 15 জন লোক কাজ করে।
এছাড়া ও আমি বিভিন্ন সামাজিক কাজের সাথে জড়িত আছি।
তা ছাড়া ও আমার জন্ম স্থান মুন্সিগঞ্জের কিছু তরুণ তুরুণীদের নিয়ে “ বিক্রমপুর উদ্যোক্তা অনলাইন বাজার”’ নামের একটি সংগ্রঠনের মাধ্যমে অসখ্যা ছোট খাটো উদ্যোক্তাদেরকে ফ্রি প্রশিক্ষণ, তাদের উৎপাদিত পন্য ক্রয়/বিক্রয় এবং সরাসরি অর্থ সহায়থার মাধ্যমে কিছু বেকার তরুণ তরুণীদেরকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পেরে নিজকে নিয়ে গর্ববোধ করি।
এছাড়া ও আমাদের প্রতিষ্ঠানে কিছু দরিদ্র, অসহায় ও বেকার ছেলেদেরকে মোবাইল সার্সিং প্রশিক্ষণ , মেশিন ক্রয় এবং আর্থীক অনুদানের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে থাকি।
আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো হলো-
মোবাইল শোরুম: হাসান টেলিকম, সুন্দরবন স্কোয়ার সুপার মার্কেট, গুলিস্তান, ঢাকা।
এক্সোসরিজ শোরুম: হাসান টেলিকম, অনুপম সুপার মার্কেট (2য় তলা), গাজীপুর চৌরাস্তা, গাজীপুর সিটি
সার্ভিসিং শোরুম: হাসান টেলিকম, অনুপম সুপার মার্কেট (4 র্থ তলা) গাজীপুর চৌরাস্তা, গাজীপুর সিটি
মোবাইল নাম্বার:01646947477, ই-মেইল:hasantelecom.tools@gmail.com
Hasan Telecom & Tools
এছাড়াও মুন্সিগঞ্জ জেলার তরুণ যুবকদের সমন্বয়ে Bikrampur Uddokta Online Bazar/বিক্রমপুর উদ্যোক্তা অনলাইন বাজার নামের প্লাটফমের মাধ্যমে প্রায় 20 জন ছেলে ও মেয়েকে উচ্চপ্রশিক্ষণ, অর্থনৈতিক সহায়তা এবং নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি এবং তাদের উৎপাদিত পন্য বাজারজাত করনে সবাপেক্ষা ভূমিকা রাখছি। এর মধ্যে সেলাই কাজ, নকশি খাতা সেলাই, ক্যালিওগ্যাফি, বাটিক, কেক ও নকশি পিঠা তৈরি, ছাগল পালন এর জন্য প্রশিক্ষণ এবং অর্থসহায়তার মাধ্যমে তাদেরকে আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে থাকি।
নিজের বলার মতো একটি গল্পে ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়াঃ
ছোট বেলা থেকে ই স্বপ্নে দেখছি দেশের মানুষকে নিয়ে কাজ করবো। দেশে ও জাতীয় উন্নয়নে আমার শিক্ষা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে দেশের সেবায় কাজ করবো।
তার জন্য ছাত্র জীবনে অনেক অরাজনৈতিক সংগঠনও গঠন করে থাকি।
তার পর বর্তমান প্ররিস্থিতিতে গত বছর( 2020 সালের শেষের দিকে) কয়েক জন বন্ধুদের সাথে পরামর্শ এবং কার্যক্রম শুরু করি কিভাবে তরুণ তরুণীদের জন্য কোন একটা সেবা মূলখ কাজ করতে পারি। তাই করুনার এই মহামারীর সময় সিধান্ত নেই অনলাইনে কয়েক জনকে টেনিং দিয়ে অললাইনে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য ক্লাস করাবো এবং অনলাইনে ক্রয় বিক্রয় শুরু করবো। আর এর অংশ হিসেবে আমার সহপাঠী প্রিয় লেবানন প্রবাসি সাকিব এর মাধ্যমে নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশ এর ব্যপারে অনেক কিছু জানতে পারি। তার তার মাধ্যমে নিজে বলার মতো একটি ফাউন্ডেশনেএবং আমাদের প্রিয় মেন্টর ইকবার বাহার স্যারের সম্পর্কে জানতে পারি।
তার পর থেকে আমি ইকবাল স্যারে অনেকগুলো শেসন এবং ইউটিউব ভিডিও দেখতে থাকি। তার পর আমি এখানে মেম্বার হবার জন্য সাকিব মামার সহায়তায় রেজিষ্টেশন করি। আলহামদুলিল্লাহ সে দিন থেকে ফাউন্ডেশনের ব্যাপারে আরো বেশি করে জানতে থাকি। তার পর বিভিন্ন পোস্ট এবং কমেন্ট করতে থাকি।
এক পর্যায়ে মুন্সিগঞ্জ মেসেঞ্জারগ্রুপে এড হয়ে সকলে সাথে মিটআপ করতে থাকি। তার পর সকলে সাথে পরিচয় হয়ে ওঠি।
এ গ্রুপে এড হওয়ার পর এবং বিভিন্ন বিষয় বিনা মূল্যে পোস্ট করতে পারলাম। অন্যান্য জায়গায় যেখানে কোন পোস্ট কিংবা বোস্ট করলে আমাদের অনেক টাকা খরচ হয় । সেখানে স্যারের সার্ক প্রচেষ্টায় আমারেদ ব্যবসার গতি বৃুদ্ধ পায়। বিভিন্ন জেলা থেকে কল আসতে থাকে আমার পোডাকস্ট নেওয়ার জন্য।
তারপর আমার অনলাই এবং বিভিন্ন জেলা থেকে অনেক ওয়াডার আসতে থাকে। আলহামদুলিল্লাহ এখন প্রায় সারা দেশে থেকে ই আমার পোডাক্ট নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ওয়াডার আসতে থাকে।
নিজের বলার মতো একটি বিস্তিত গ্রুপে এবং সকল মেম্বারদের সহায়তায় এখন আমার ব্যবসা খুব ভালো চলছে। তার পর ও সকলে দোয়া ও ভালোবাসা চাই।
সেই সাথে নিজে বলার মতো গল্পফাউন্ডেশন এর সকল মেম্বার সহ ইকবাল স্যারে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলবো। বাংলাদেশের যে কোন স্থান হতে কন্ডিশনের মাধ্যমে যেমন আমাদের পোডাক্টগুলো ক্রয় করতে পারে ঠিক তেমনি যে কোন দরিদ্র, অসহায়, বেকার ও ছাত্রদের জন্য পাটাইম কিংবা অল্পপুজিতে ব্যবসা করার একটা সুযোগ করে দেই আমরা। আমাদের থেকে পাইকারী দামে পন্য ক্রয় করে তা খুচরা কিংবা বিভিন্ন র্মাকেটে ডেলিভারি দিয়ে কর্মসংস্থান সহ অর্থ উপার্যন এর সুবর্ণ সুযোগ নিতে পারে।
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৫৯
Date:- ২৬/০৬/২০২১
মো: আইয়ুব আলী
জেলা: মুন্সিগঞ্জ
ব্যাচ:13
রেজিষ্টেশন নাম্বার:53282
বর্তমানে ব্যবসায়ীক কাজে গাজীপুর চৌরাস্তা, অনুপম মার্কেট
যে কোন প্রয়োজনে: 01924507150, 01646947477
স্বত্বাধীকারি: হাসান টেলিকম এন্ড টুলস HasanTelecom Tools
এবং Bikrampur Uddokta Online Bazar(বিক্রমপুর উদ্যোক্তা অনলাইন বাজার)