আজকে আমি আমার প্রভাস জীবনের কিছু বাস্তব ঘঠনা তুলে দরবো
----------------------বিসমিল্লাহির রহমানির রাহি --------------------
-----_-------------------আসসালামু আলাইকুম------------------
নিজের বলার মতাে একটা গল্প ফাউণ্ডেশন আজীবন সদস্য ও মেম্বারদের কে জানাই আন্তরিক শুভেচছা ও ভালােবাসা এবং এই কোনেরা মহামারী পরিস্থিতি এখনাে সবাই ভালাে আছেন সুস্থ আছেন দোয়া করি সবাই জন্য আল্লাহ রহমতে আমি ও ভালাে আছি সুস্থ আছি দোয়া রাখবেন সবাই ।
এবং কৃতজ্ঞতা যাপন করচি আমাদের প্রিয় মেন্টর প্রিয় শিক্ষক লাখাে তরুণ তরুণী উদ্যোক্তা জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি । তিনি আমাদের কে নিযের বলার মতাে একটা গল্প পাউন্ডেশন তৈরি করে দিয়েছেন
। আজকে আমি আমার প্রভাস জীবনের কিছু বাস্তব ঘঠনা
তুলে দরবো
---------------------------------------------------------------------------
অনুরােদ রইলাে
প্রবাস জীবন শুরু আমার ২০০৭ সালে ফেব্রুয়ারী মাসের ১৯ তারিখ থেকে আজকে প্ররাই ১৩ বছর অতি বাহিত হলাে । আলহামদুলিল্লাহ । এই ১৩ টি বছর থেকে আমি অতি আপন জন হারিয়েছি । মা বাবা চাচা জেড়া ফুফা আরাে কত জন । জীবন মানে প্রবাসে সংগ্রাম জীবন মানী যুদ্ধ । সবাইকে হাসি খুশি রাখা । আমি ১৭ বছর বয়সে সেীদি আরব আসচি ৷৷ কষ্টের পরিহাস ঠিক ঠাক মত কাজ কাম চলতে লাগগাে খুব হাসি খুসি ভাবে জীবন কাজ সব কিছু ভালাে বাবে চলতে লাগলাে । হঠাৎ একদিন বড় ভাই বললাে তুই রিয়াদে চলে আয় তখন ১৯ মাস হয়ে গেলাে । তার পর ভাইকে বললাম তখন আমি মালিকের কাজ করতাম কোম্পানি তে । তার পর চলে আসলাম
রিয়াদে এক দুইদিন রেইস করার পর ভাইয়ের তার সাথে কাজে নিয়ে গেলাে তার নিজের কাজ কন্টাকে কাজ নিয়ে করতে করতে লাগলাম করতে করতে ৬ মাস কাছ করলাম কোনে টাকা বা বেতন দিতাে না সুদু খাওয়ার দাওয়া আর থাকার রুম দিচে । একদিন আমার মেজো ভাই আমাকে কল দিয়ে বললাে আমার জন্য কিছু টাকা পাটা আমি তােকে পরে দিয়ে দিবাে । তখন আমি বললাম ভাই আমার কাছে একটা টাকাও নাই ৭ মাস হয়ে গেলাে কোনে টাকা বা বেতন দেই না বড় মিয়া আপনাকে কি করে দিমু । বড় ভাইকে বললাম আমাকে ১ হাজার রিয়াল দেন । বড় ভাই বললাে টাকা দিয়ে কি করবি মা বাবা কেউ নাই বিয়ে করে নাই টাকা দি কি করবি আমার কাছে জমা থাক । বা যায়গা জমিন লইতাচি সবাই নামে তাের নামে ও কিনতাচি । ও অন্ধবিশ্বাস ছিলাে আমার আমি মনে করি আসলে আমার জন্য যারগা নিতাচে । যাক তাহলে তাে ভালাে কথা । ১ বছর পার হবার পর আমার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেচে । বড় ভাইকে বললাম আমার তাে ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেচে কি করা আকামাতে লাগাতে হবে তখন ভাইয়ে বললাে দেখি কি করা যায় । যাক চুপ করে পরে আচি চলতে চলতে ৬ বছয় আমি ভিসা ছাড়া তখন সরকারে গােশােনা দিলাে যে যারা অবােইদ আচে তারা যেনাে লিগেল হয় তিন মাসের টাইম দিলাে । তখন বড় ভাইকে আমি আর আমার এক বন্ধু সহ ভাইকে বললাম ভাই তিন মাসের তাে টাইম দিচে সরকারে এখন আমাকেs ... আকামাটা বানিয়ে দেন আমার বন্ধু বললাে ভাইকে । তখন বড় ভাই জবাব দেই আমার কাছে এখন টাকা পয়সা নাই তাের টা তুই বুজ আমি যানি না । তখন আমার বন্ধু তার কথা জবাব দেই আমাকে তাে ৬ বছর ৭ মাসে হেতে ৪০ লাখ টাকার উপরে দিতে ও টাকা কই । জবাবে বললাে জায়গা জমিন লইচি তার জন্য কত টুকু কয় ডিসিম হেতের বলচে তার জবাবে বলে বাড়িতে যখন যাইবে তখন কাগজ বুযাই দিবাে । যাক সমস্যা নাই তাহলে বাড়িতে যাইলে হেতেরে কাগজ সব বুযাই দিবেন একে । এখন ভিসা লাগাই দেন । হেতেরে অনেক বছর বাড়িতে যাই নাই । জবাবে বলে যাই কি করবে এমনে থাক যা কয়দিন বিদেশ করতে পারে । এখন আমি দেশে যাবাে । তখন আমার বন্ধু বলে আপনে প্রতি ছয়মাস পর পর দেশে যান এখন হেতেরে ভিসা লাগাই দেন আপনার সাথে দেশে নিয়ে যান । জবাবে বলে দেশে যাইয়া হেতের লাভ নাই থাক আরাে কয় বছর তখন ও আমি বুজতে পারতাচি যে আমার সব শেষ করে হে ছেড়ে দিবাে । অন্ধবিশ্বাস করতাম বড় ভাইকে । তার পর বন্ধু সহ যােরা জোরি করার পর বললাে আমি যানি না তাের পথ তুই দর আজ থেকে বাসাত ও আসবি না অন্য কোথাও বাসা নিয়ে চলে যা আমার সাথে যােগাযােগ করবি না ।। এই কথা শুনে আমার মাথায় যেনাে আসমান বেঙ্গ পড়লাে হার হার সারা জীবন কাকে টাকা দিলাম নিজের বড় ভাই মনে করে না বাফ মনে করে সব টাকা তার হাতে তুলে দিলাম তখন বন্ধু বললাে আয় আমার সাথে চলে আজ থেকে আমার বাসাত থাকবি । চলে গেলাম বন্ধু সাথে তার রুমে শুরু হলে চিন্তা ভাবনা কি করি কি করতে পারি সারা রাত দরে চিন্তা করলাম আমার তাে সব শেষ । না যে খানে শেষ হয়চে ওখান থেকে আমাকে নতুন করে বাচঁতে হবে আমাকে সামনের দিগে এগিয়ে যেতে হবে ভিসা লাগিয়ে তাকে আমি দেখাই দিবাে ইনশাআল্লাহ । আমারজীবন যুদ্ধ চালু হয়ে গেলাে । সবাই আমাকে ভালাে যানতাে ভালাে ছােখাে দেখতে আমি নিগেলে চিলাম সবাই যানে আকামা রেনু জন্য প্ররাই ২২ হাজার রিয়াল লাগবে আলাপ করলাম তার পর ও নারভাস হয় নাই আমি কারন হাতের কাজ যানি সবাই আমাকে ভালাে যানে সবাই তাে হেল্প করবাে মােটামুটি আশা করি বাংলা টাকা প্ররাই ৫ লাখ টাকা লাগে বলচে আকামা বানানাে । কথা দিয়ে আসলাম বানান আকামা ৫ হাজার রিয়াল দিলাম বাকি টাকা ১ মাস পর দিয়ে যাবাে যাক মােটামােটি সবাই হেল্প করলে এক মাসে সব টাকা মেনেজ করে আকামা নিয়ে আসলাম । কাজ চালু করে দিলাম হাতের তাে কাজ যানি সমস্যা নাই । কাজ করতে করতে ৭ মাস কাজ করে সবাই টাকা শােধ করে আবার দেশে যাবার জন্য টিকেট লইলাম । তখন বড় ভাই দেশে আমার টাগেট দেশে গিয়া তাকে আমি দরবাে । তার পর দেশে গেলাম যাবার পর সমাজে কয় একজনকে আনলাম সবাই বলতাচে তােমার কথা বল । আমি বলছি কি আর বলবাে দুঃখের কথা বলে লাভ নাই আমি তাকে ৪৫ লাখ টাকা দিচি সেই বললাে আমার জন্য যায়গা জমিন লইচে ওটার কাগজ পএ টা দিতে বলেন আমি আর কিছু চাই না । তার পর তাকে বলতে বললাে সমাজের লােকে বললাে জমিন লইচি আমার নামে হেতের টাকা দি সংসার চালাই চি । সমাজের লােকে বললাে তার সংসারে কে আছে । তার মা নাই বাবা নাই বউ নাই এটা কি বল তুমি তাে এখন কি করবা । আচ্ছা সেই যখন বিয়া করবাে তখন আমি ৩ লাখ টাকা দিবাে বিয়ার খরচের জন্য । তখন আমি বললাম সবাই হে মিক্রুক আমাকে ভিসা লাগিয়ে দেই নাই দেশে চলে আসছে আমারনিজের ... টাকা দিয়া জমিন লইচে এখন বলতাচে সংসারে লাগাই আর এখন বলতাছে বিয়ার সময় তিন লাখ দিবাে সব তার মিত্যা কথা আমার কিছুর দরকার নাই যার কেউ নাই তার জন্য আল্লাহ আছে এটা বলে আমি উঠে চলে আসলাম বাহিরে গিয়া রাস্তা পাশে বসে কান্না করতে লাগলাম যােহরের আযান দিলাে নামাজ পড়ে মা বাবা কবরে গিয়া কবর যেয়ারত করে দুই হাত তুলে কান্না করতে লাগলাম আর মা বাবা জন্য দোয়া করে চলে আসতে লাগলাম পথে এক লােক দাড়ায় করে বলরাে বাবা চিন্তা করাে না উপরে আল্লাহ আছে । আল্লা তােমাকে দেখবে তুমি তাদের থেকে ভালাে থাকবে একদিন এটা বলাে মাথায় হাত বুলিয়ে দে । তার পর আমি ঘরে চলে আসলাম তখন থেকে যানতে পারলাম সেই সাত্তপর ভাই না নিখােরাম ছিলাে সেই আমি ও চলে আসলাম সৌদি আরব রিয়াদ । আমার আসার পর বড় ভাই ও আসে । তার কারগাে দোকান ছিলাে হুন্ডির কাজ করতে হটাৎ আসার দুইমাস পর পুলিশে তাকে দরে নিয়ে যায় কোনাে খবর নাই সবাই আমাকে জিগাস করে আমি বলি কি যানি আমার সাথে বড় ভাই নামে কাউকে চিনি না আমার সাথে তার যােগাযােগ নাই । ১৫ পরে শুনি হুন্ডির টাকা সহ দরা খাইচে বাংলা টাকা প্ররাই ১ কোটি টাকা সহ ৭ মাস জেল খাটচে একে একে তার সব ধংস হয়ে যেতেচে সব উপর আল্লাহ ইসারা এখন আল্লাহ রহমতে আমি ভালাে আছি মা বাবা দোয়া আবার আমি ঘােরে দাগিয়েছি আমি সত চিলাম বিদাই আল্লাহ আমাকে ভালাে রেখেছেন । সবাই কাছে আমি দোয়া চাই আমি যেনাে সত ভাবে ভালাে মানুষ হিসাবে আজীবন বেচে থাকতে পারি সবাই ভালাে বাসা । নিজের বলার মতাে একটা গল্প ফাউণ্ডেশন আমি হাজার হাজার ভাই পেয়েছি নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখতাচি সবাই আমারআজীবন বেচে থাকতে পারি সবাই ভালাে বাসা । নিজের বলার মতাে একটা গল্প ফাউণ্ডেশন আমি হাজার হাজার ভাই পেয়েছি নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখতাচি সবাই আমার পাশে থাকবে আশা করি
এবং কৃতজ্ঞতা যাপন করচি আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি তিনি আমাদের এতাে সুন্দর একটা প্লাটফর্ম তৈরি করে দিয়েছেন এবং হাজার হাজার ভালাে মানুষের সন্দান পেয়েছি স্যারের সুস্থতা কামনা করি হাজার ব্যাস্তার মাজে ও প্লাটফর্ম যুক্ত আছি । এক্টিভেট থাকার চেষ্টা করি আমি যেনাে আজীবন এই প্লাটফর্মে একজ সদস্য হিসাবে থাকতে পারি এটা আমার কামনা আর আমাকে সব সময় সহযােগিতা করে আসছেন
আমার প্রাণ প্রিয় ভাই MH Bhuiyan Shipon vai আরাে একজন রয়েচে Sagar Banik vai সব সময় সহযােগিতা করে যাচ্চেন কৃতজ্ঞতা তাদের কাছে। যেহেতু আমি একজন ভালো মানুষ ভালো মানুষের গুরু পেয়েচি
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউণ্ডেশন
এই প্লাটফর্ম যুক্ত হয়তে পেরে আমি আগের মত হাসি খুশি ভাবে চলে পারচি অনেক ভাই বোন পেয়েচি ভালো মানুষের সন্দান । আশা করি সামনে পথ চলাতে আমাকে সবাই সহযোগিতা করবে আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি এখানে ভালো মানুষের সন্দা
সম্পর্কে এমন একটা জিনিস আপনকে ও পর করে দেই টাকার জন্য আজ ভাইয়ে ভাইয়ে সুত্র । তাই আমরা কেউ টাকা দিয়া সম্পর্ক না করি সত পথে চলি সত উপাজন করি
তাহলে আল্লাহ রহমতে আমরা ভালো বাবে চলতে পারবো সমাজে বুকফুলি কথা বলতে পারবো আমি একজন ভালো মানুষ
আজ আমার ঘরে দাঁড়ানো রয়েচে নিজের বলার মতো একটা প্লাটফর্ম এখানে যদি যুক্ত হয়তে না পারতাম তাহলে মনে হয় আমি একটা ভালে পজিশনে আসতে পারতাম না।
প্রিয় ভাইয়েরা সব সময় আমাকে অনুপ্ররোনা দিয়ে থাকেন
ইনশাআল্লাহ সব সময় তাদের কে আমি পাশে পাবো আমি আশা করি এক ভাই গেচে হাজার ভাইর দেখা পেলাম আমি
ধন্যবাদন্তে
নাম রমজান আলী মিন্টু খান
জেলা ফেনী
ব্যাচ নং ১০ তম
রেজিষ্ট্রেশন নং ১৬১৭৪
কমিউনিটি ভলন্টিয়ার
বতমান সৌদি আরব রিয়াদ
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউণ্ডেশন সদস্য