এত বড় হও যেনো মাথা ঠেকে আকাশে,
প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে আমিও তার ব্যতিক্রম নই,আমার স্বপ্ন ছিল উদ্দোক্তা হওয়ার সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য আপ্রান চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
ভালবাসার এই প্রিয় ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার অন্যতম কারন ছিল একজন ভাল মানুষ এবং উদ্দোক্তা হওয়া।
জানি না কতটুকু ভাল মানুষ হতে পেরেছি,সেটা এই ফাউন্ডেশনের ভাই ও বোনেরা বলতে পারবে।তবে উদ্দোক্তা হওয়ার জন্য আপ্রান চেস্টা করছি।সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার আজ দ্বার প্রান্তে।
গত রমজানের প্রথম দিকে সর্ব প্রথম আমার উদ্দোক্তা জীবনের শুভ সূচনা
করার জন্য আমার জনমদুঃখীনি মা এবং বাবার কাছে দোয়ার জন্য বল্লে তারা আমাকে প্রথমেই জিজ্ঞেস করল বাবা তুমি দীর্ঘদিন যাবৎ বিদেশে আছো, প্রবাসে থেকে কিভাবে বিজনেস শুরু করবে এবং কিভাবে বিজনেস পরিচালনা করবে?
তখন আমি আমার প্রিয় ফাউন্ডেশন সম্পর্কে বিস্তারিত এভাবেই উপস্থাপন করি, আমাদের এই প্রিয়
ফাউন্ডেশনে টানা ৯০ দিনে ৯০ টি সেশন এবং ৩৫০টি কন্টেন্ট দিয়ে প্রশিক্ষন দেয়া হয় যা সারা বিশ্বে রেকর্ড করেছে।
১। উদ্যোক্তা হবার মানসিক প্রস্তুতি ও অনুপ্রেরণা দেয়া হয়।
২। স্বপ্ন দেখানো এবং স্বপ্নকে কিভাবে বাস্তবায়ন করতে হয় প্রতিটি ধাপে তা শিখানো হয়।
৩। বিজনেস শুরু করার জন্য কি কি স্কিলস লাগবে,তা শেখানো হয়।
৪। কোম্পানি ফরমেশান কিভাবে তৈরী করবো,কি কি লিগ্যাল ডকুমেন্ট লাগবে তা সুন্দর করে আমাদের বুঝিয়ে দেন।
৫। বিজনেস আইডিয়া কিভাবে পাবো সেই শিক্ষা আমাদের ফাউন্ডেশন থেকে দেয়া হয়।
৬। খুব অল্প পুঁজিতে কি বিজনেস শুরু করা যায় তার জন্য আইডিয়া এই ফাউন্ডেশন থেকে পাওয়া যায়।
৭। আমরা মুল্ধন কিভাবে এবং কোথা থেকে জোগাড় করতে পারি সেই বিষয়ে পরামর্শ আমরা এই প্লাটফর্ম থেকেই পাই।
৮। স্বপ্ন দেখুন সাহস করুন শুরু করুন এবং লেগে থাকুন...... কিভাবে লেগে থাকতে হয় কোন কাজে?তার জ্ঞান আমরা এই ফাউন্ডেশন থেকেই অর্জন করতে পারি।
৯। কিভাবে পন্য কিনব/কিভাবে উৎপাদন করবো, বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ, বিক্রয় কোথায় করবো,কাস্টমার কারা?এসব বিষয়েও আমাদের শিক্ষা দিয়ে থাকে।
১০। মার্কেটিং প্ল্যান এবং নেটওয়ার্কিং
১১। মূল্যবোধ বৃদ্ধি, শেয়ারিং ও কেয়ারিং
১২। জীবনের সফলতার ৪ "স" - সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য, সুখ ও সম্পদ,এখান থেকেই শিখছি।
১৩। সবার আগে একজন ভালোমানুষ কিভাবে হওয়া যায় সেই শিক্ষা আমাদের ফাউন্ডেশন দিয়ে থাকে।
১৪। ৯০ দিন ধরে বিজনেস শেখা, পার্টনার পাবার সুযোগ, ব্যবসা করা, কেনাবেচার সুযোগ, এবং ভালোমানুষি চর্চা করানো হয়।
১৫। বাংলাদেশে প্রথম বারের মতো “সাপ্তাহিক অনলাইন হাট”আমাদের ফাউন্ডেশনে আছে, যে হাটে আমরা আমাদের প্রয়োজন মত মানসম্মত পন্য ক্রয় এবং বিক্রয় করার সু্যোগ পেয়ে থাকি।যা আমাদের জন্য ইতিহাস হয়ে থাকবে।
১৬। সামাজিক ও মানবিক কাজ ও ভলান্টিয়ারিং শেখানো হয়।
আমাদের ফাউন্ডেশনের একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যার নাম Utv Live.এই চ্যানেলের মাধ্যমে সফল উদ্দোক্তাদের আমন্ত্রন জানিয়ে তাদের উদ্দোক্তা হওয়ার গল্প/জীবন ভিত্তিক গল্প শোনার মধ্যদিয়ে তাদের প্রমোট করা হয়।এছাড়াও আমাদের দেশের গুনী জনকেও আমন্ত্রন জানিয়ে তাদের আলোচনার মাধ্যমে, পরামর্শ দিক নির্দেশনা দেয়া সহ আমাদের ভাল মানুষ এবং ভাল উদ্দোক্তা হওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা দেয়া হয়।
আর এই ইউটিউব চ্যানেল থেকে যে আয় হয় তা মানবিক কাজে ব্যয় করা হচ্ছে।আলহামদুলিল্লাহ।
আমাদের প্রিয় মেন্টর আমাদের ভালবেসে বাংলাদেশের অক্সিজেন বলে।আর এই সকল প্রবাসীদের মজ্ঞলের জন্য দক্ষ নামে প্রথমে একটি
গ্রুপ খুলে আমাদের ইংরেজিতে কথা বলা সহ বেশ কয়েকটি কোর্স করিয়েছেন এবং কোর্স শেষে আমাদের সনদ পত্র প্রদান করেছেন।
বর্তমানে দক্ষ নামের একটি এপ্স দিয়ে
সেই এপ্সের দ্বারা আমরা জীবনকে গড়ার জন্য আরও অনেক কিছু শিখতে পারবো, ইনশা আল্লাহ।
এছাড়াও অনলাইনে যে ১০টি স্কিলস শেখানো হয়
১। বিজনেস চালানোর দক্ষতা
২। মার্কেটিং এবং নেটওয়ার্কিং – সেলস স্কিলস
৩। লিডারশীপ স্কিলস
৪। কথা বলার জড়তা কাটানো, প্রেজেন্টেশান স্কিলস
৫। কমিউনিকেশান স্কিলস
৬। ইমোশানাল ইন্টিলিজেন্স স্কিলস
৭। বেসিক আইটি ট্রেনিং ও ই-কমার্সে বিজনেস করার ট্রেনিং – আইসিটি দক্ষতা
৮। ইংরেজিতে কথা বলা, বোঝা ও লিখার দক্ষতা
৯। উদ্যোক্তাদের জন্য বেসিক অ্যাকাউন্টিং স্কিলস
১০। মেয়েদের বিভিন্ন হাতের কাজের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
আর এই সব প্রশিক্ষণ আমরা বিনামূল্যে পেয়ে থাকি। সব কিছু জানার পর এত বেশী খুশি হয়েছে যা ভাষায় প্রকাশ করার মত না।আমি তাদের আরও জানাই এই সব কিছুই সম্ভব হয়েছে আমাদের প্রান প্রিয় মেন্টর, আমাদের শিক্ষক জনাব,ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের বদৌলতে।
এই কথা গুলো শোনার পর আপনারা বিশ্বাস করবেন না যে, মাতা, পিতার প্রবাসে থাকা ছেলের উদ্দোক্তা হওয়ার কথা শুনে কতটা খুশি হতে পারে তা
লিখে বুঝানো সম্ভব না, সেই সময়ের
তাদের অনুভূতির কথা আমি বুঝাতে পারব না।সাথে সাথে মা এবং বাবা বল্লেন তোমার স্যারের জন্য আমাদের অন্তরের অন্তর স্থল থেকে অনেক দোয়া করি।মহান আল্লাহ যেন তাকে সুস্থতার সহিত নেক হায়াত দান করেন,আমিন।
বাবা তোমার জন্যে আমাদের দোয়া রইল,আল্লাহ তোমার মনের আশা পূরন করুক। তুমি ব্যবসায় সফলতা অর্জন কর।তুমি দীর্ঘজীবী হও।বাবা একটা অনুরোধ করবো তোমার কাছে,
তা হলো কাউকে কোন দিন ঠকাবানা,সৎ এবং নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা করবে।
গত রমজানে যখন আমি ব্যবসা শুরু করার জন্য আমার সহধর্মীনীকে কিছু মূলধন পাঠাই, তখন আমার একমাত্র ছেলে মোঃরায়হান উর রহমান রৌদ্র জানতে পারে,পরের দিন আমাকে বলে
আব্বু এত অল্প টাকা দিয়ে তুমি ব্যবসা কিভাবে শুরু করবে?আমি উত্তরে ছেলেকে বল্লাম আব্বু আমাদের নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের শিক্ষক (স্যার) বলেছেন প্রথমে অল্প অল্প মূলধন দিয়ে শুরু করতে তাই এখন ছোট করে শুরু করতেছি,আমার ছেলে তখন বল্লো আব্বু তাই বলে এত কম,এত অল্প টাকা দিয়ে তুমি কিভাবে শুরু করবে?
আমি বল্লাম আব্বু গত দুই বছর যাবৎ করোনা পরিস্থিতির কারনে আয় রোজগার কম হওয়ার জন্য আমাদের সংসার খরচ মিটিয়ে ব্যবসা শুরু করার জন্য মূলধন সঞ্চয় করতে পারছি না,তাছাড়া তোমাদের ছেড়ে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসে আছি,আর ভাল
লাগেনা প্রবাস নামের বন্দি জীবন। আগের মত আর কাজকর্ম নাই, যাও কাজ আছে কিন্ত ওভার টাইম নাই।এত অল্প বেতনে এই দেশে থেকে আর লাভ নাই,তাই চাচ্ছিলাম আমাদের প্রিয় স্যারের পরামর্শ অনু্যায়ী বিদেশে থাকা অবস্থায় কিছু একটা শুরু করার জন্য।যাতে দেশে গিয়ে বসে থাকতে না হয় তাই আর কি বিসমিল্লাহ বলে শুরু করতেছি,আল্লাহ ভরসা।
বাবা তুমি শুধু আমার জন্য দোয়া কর।তখন আমার ছেলে কিছুক্ষন চুপ থাকার পর বল্লো আব্বু একটা কথা বলব রাখবে? আমি বল্লাম আগে বল, রাখার মত হলে অবশ্যই রাখব,ছেলে বল্ল রাখার মতই আমি কিছু বলতে চাচ্ছি, আমি বল্লাম আচ্ছা আব্বু রাখব বল তুমি,তখন ছেলে বল্লো আব্বু তুমিতো জান আমি ক্লাশ ফাইভ থেকে বৃত্তি পাওয়া শুরু করেছি,সব টাকা মাসে মাসে ব্যাংকে জমা হচ্ছে আমার বৃত্তির সব টাকা দিয়ে তোমাকে সহযোগিতা করতে চাই। তাছাড়া ঐ টাকাতো আমার এখন দরকার নাই,যখন তোমার ব্যবসা ভাল হবে তখন ব্যাংকে জমা দিয়ে দিয়ো।
ছেলের কথা শুনে কিছু ক্ষনের জন্য থমকে গেলাম,কি বলবো? কিছু ভেবে পাচ্ছিলাম না,
এই টুকু বয়সে আমরা তো ব্যবসা, বা কর্ম কি
কিছুই বুঝি নাই, অথচ আমার ছেলে কি না
আমাকে উদ্দোক্তা হওয়ার জন্য সহযোগিতা করতে চাইছে?এমতাবস্থায় তাকে
কি বলবো? তার উপবৃত্তির টাকা টা নেবো? নাকি নাকি নেবো না?আমি ঐ মুহূর্তে এতই আবেগ প্রবন হয়েছিলাম যে কাউকে বোঝাতে পারবো না।
আমি যদি এই মুহূর্তে ওকে আমার কাছে পেতাম
তাহলে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে ইচ্ছে মত আদর করতাম। জিজ্ঞেস করতাম, বাবা তুমি এত বড় হয়ে গেছো, আমি বুঝতেই পারিনি। তুমি আমাকে
এত ভালোবাসো,আমাদের জন্য এত ভাবো?
আমি জানিনা বাবা হিসাবে আমি তোমার জন্য কতটুকু দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি? কিন্তু
আমার ছেলে যে সত্যিকারের একজন মানুষ হচ্ছে
আমি তা খুব ভাল ভাবেই বুঝেছি। বাবা তুমি জীবনে অনেক বড় অনেক বড়, এত বড়
হও যেনো মাথা ঠেকে আকাশে, কিন্তু পা যেনো থাকে মাটিতে। মনে মনে আকাশের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টি কর্তাকে বললাম, জানি না তোমাকে কত টুকু
ডাকতে পেরেছি, কিন্তু লাখ লাখ শুকরিয়া যে তুমি আমাকে এমন একটি পরিবার উপহার
দিয়েছো,আলহামদুলিল্লাহ।
নিজের অজান্তেই বেরিয়ে আসা চোখের পানিতে নিজেকে ভিজিয়ে নিলাম কিছুক্ষন। তারপর ভাবলাম কি করবো, ছেলের উপবৃত্তির সামান্য
কয়টা যদি নেই, তাহলে ওর কাছে স্বার্থপর হয়ে যাবো নাতো? কেউ জানলেই বা কি বলবে যে
এতই অভাবে পড়ে গেছি সামান্য কয়টা টাকার লোভ সামলাতে পারছি না?।
তখন ওপাশ থেকে, বাবা আমার উপবৃত্তির টাকা
নিবা? তুমি এখন টাকাটা নাও যদি তোমার ব্যবসায় অনেক লাভ হয়, তাহলে কিন্তু আমাকে
দ্বিগুন দিতে হবে। আমি বললাম, বাবা আর যদি
ব্যবসায় লোকশান হয়?ছেলে বল্ল তাহলে ফেরত দিতে হবে না, কিন্তু আমি জানি তুমি লোকশান করবে না। তোমার প্রতি
আমার সেই বিশ্বাস আছে। তাছাড়া এই টুকু ঝুঁকি
তো তোমাকে নিতেই হবে, তা না শিখবে কি করে।
ছেলের এমন কথা শুনে এবার আর আবেগে ভেসে
গেলাম না। মনে অনেক শক্তি নিয়ে বললামঃ বাবা
আমি তোমার টাকা নেবো বাবা নেবো।আমাকে
যে নিতেই হবে। আমার ছোট্ট ছেলের এমন গগন জোরা আত্মবিশ্বাস, আমি কি করে না করবো।
হতে পারে এটা সামান্য ক,টা টাকা, কিন্তু এই টাকা
আমার কাছে মোটে ও সামান্য নয়। এর সাথে জড়িয়ে আছে, আমার প্রতি তোমার অগাধ আত্ন
বিশ্বাস, অকৃত্রিম ভালোবাসা, আর নিস্পাপ চোখের পানি, রয়েছে বড় একটা মানুষীক শক্তি, অনুপ্রেরণা।
আমি তোমাকে কথা দিচ্ছি বাবা, তোমার দেওয়া
বিশ্বাসের মর্যাদা আমি রাখবো।
ইনশা আল্লাহ।
স্বিদ্বান্ত নিলাম আমার গচ্ছিত কিছু মূলধন আর আমার ছেলের বৃত্তির টাকা দিয়ে উদ্দোক্তা জীবনের সূচনা করার,স্বিদ্বান্ত অনু্যায়ী আমাদের ফাউন্ডেশনের কয়েকজন উদ্দোক্তাদের কাছ থেকে কিছু পন্য ক্রয় করলাম এবং আমার সহধর্মিনী নিজে গিয়ে মার্কেট থেকে কিছু পন্য ক্রয় করে এনে শুরু করি বিজনেস।
আমি অর্গানিক পণ্য যেমনঃখাটি মধু,ঘি,কালোজিরার তেল,সরিষার তেল,খেজুরের গুড় ইসব গুলের ভুসি সহ সব ধরনের মসলা ইত্যাদি।
মহিলাদের পোষাক যেমনঃথ্রি পিছ,শাড়ী,লেহেংগা,চুরিদার,বোরকা,হিজাব ইত্যাদি।মেয়েদের কিছু কসমেটিকস আছে।পুরুষের জন্য আছে শার্ট,পাঞ্জাবী, গেঞ্জি, লুংগী ইত্যাদি,পাইকারি এবং খুচরা বিক্রি করি।
আরও আছে হাতের কাজের নকশী কাথা এবং ওয়ালমেট।
আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় এই ফাউন্ডেশনে লেগে থাকার কারনে সকলের দোয়া ও ভালবাসা থাকার কারনে ভাল সারা পাচ্ছি।অফলাইনেও আমার ভাল বিক্রি হচ্ছে। যেহেতু আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গাজীপুরে , গাজীপুরের সদরের আশে পাশে হোম
ডেলিভারি দেই,দূরে বা গাজীপুরের বাহিরে হলে কুরিয়ার এর মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পন্য প্রেরণ করি।
যেহেতু আমি এখন প্রবাসে আছি সেহেতু আমার সহধর্মীনী, রুবিনা আক্তার হ্যাপি আমাকে উদ্দোক্তা হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য ব্যাপক সহযোগিতা করে।তিনিও ১৪ তম ব্যাচের একটিভ আজীবন সদস্য।
আমি দেশে গিয়ে বাংলাদেশের প্রত্যান্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করে নিজেই মান সম্মত প্রস্তুত করবো। উদ্দোক্তা হবো,ইনশা আল্লাহ।
পাশাপাশী কিছু অসহায় মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো।
আমি আপনাদের দোয়া,সহযোগিতা ও ভালবাসা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।পুরন করতে চাই আমার স্বপ্নকে।
আমি আমার বিজনেসের ২% লভাংশের টাকা মানবিক কাজে ব্যয় করবো, মহান আল্লাহ আমাকে তৌফিক দিন,আমিন।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
আমার বিজনেস পেজ লিংকঃলাইক করে সহযোগিতা করার জন্য সবাইকে অনুরোধ করছি।
এতক্ষন আপনাদের মুল্যবান সময় ব্যয় করে আমার লেখাটি পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আমার লেখার মাঝে ভুলত্রুটি হলে ক্ষমার দৃস্টিতে দেখার অনুরোধ করছি।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৬৬
Date:- ০৪/০৭/২০২১
আল মামুন।
কান্ট্রি এম্বাসেডর, মানবিক মরিশাস টিম।
সদস্যঃ২৪/৭,লাইভ সাপোর্ট টিম।
সদস্যঃঅনলাইন সাপ্তাহিক হাট মনিটরিং টিম।
ব্যাচ নং৯ম
রেজিঃনং ৯৯৭৮
জেলাঃঅতন্দ্র গাজীপুর।
বর্তমান অবস্থানঃমরিশাস।