স্বামীকে বললো দেখত আমাকে কি এই শাড়ীটাতে ভালো লাগছে কিনা
স্বামী # তার স্ত্রী কে বললো কাল আমার বন্ধুর বিয়ে। সবাইকে ইনভাইট করেছে। তুমাকে সাথে নিয়ে যাব অনুষ্ঠানে। সকাল সকাল তৈরী হয়ে থেক।
স্ত্রী # আচ্ছা ঠিক আছে। তবে কি পড়ে যাব?
স্বামী # তুমার যা ভালো লাগে পড়ে নিও।
স্ত্রী # ঠিক আছে।
স্বামী # পরদিন সকাল সকাল অফিসে চলে গেল। তাড়াতাড়ি কাজ শেষ করে অনুষ্ঠানে যেতে হবে।
স্ত্রী # তাড়াতাড়ি সব কাজ শেষ করলো। কিন্তু কি পড়ে যাবে ভেবে পাচ্ছিল না। আলমারি খুলে অনেক শাড়ী দেখলো কোনটা পড়বে বুঝতে পারছে না। দেখতে দেখতে চোখে পড়ল নীল রংয়ের একটা শাড়ী। সেটা বেড় করে পড়ে নিল। সাথে নীল চুড়ি কপালে একটা নীল টিপ দিল।
স্বামী # বাসায় এসে বেল বাজাতেই স্ত্রী দরজাটা খুললো।স্ত্রীকে দেখে স্বামীত পুরোই অবাক ।কেননা তার স্ত্রী কে এত সুন্দর তার আগে কখনো দেখেনি।চোখ সরাতে পারছিল। ভাবছে এটা কে কোন পুতুল নাকি কোন অপসরা। আকাশের নীলিমা যেন গায়ে জড়িয়ে রেখেছে। অপরুপ সৌন্দর্য মুগ্ধ হয়ে গেল স্বামী।
স্ত্রী # স্বামীকে বললো দেখত আমাকে কি এই শাড়ীটাতে ভালো লাগছে কিনা?স্বামী বললো ভালো লাগছে না মানে।তোমাকে এত সুন্দর এর আগে কখনো দেখিনি।। এখন থেকে তুমি রোজ শাড়ী পড়বে। শাড়ীতে তোমাকে খুব ভালো মানায়।তোমাকে একটা নীল পরীর মত লাগছে। স্বামীর মুখ থেকে নিজের এত প্রশংসা শুনে স্ত্রী খুশিতে আত্মাহারা।আনন্দে চোখ দিয়ে দু ফোঁটা অশ্রু ঝড়ে পড়লো মাটিতে।
তারপর দু জনে বেড়িয়ে পড়লো অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য। সময় মত পৌঁছে গেল সেখানে।
অনুষ্ঠানের সবার নজর পড়লো তাদের ওপড়। সবাই যেন অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে মেয়েটার ওপড়। সবাই যেন মুগ্ধ হয়ে দেখছে।এত সুন্দর শাড়ী আর এত সুন্দর লাগছে মেয়েটাকে।অনুষ্ঠানের অন্য নারীরা ত এসে বলেই দিলো এত সুন্দর শাড়ী আপনাকে খুব সুন্দর লাগছে। মেয়েটা একটু লজ্জা পেল সবাই তার দিকে ওমন করে তাকাচ্ছে। একে একে অনেকেই জিজ্ঞেস করতে লাগলো এই শাড়ীটা কোথায় থেকে কিনেছে। কত টাকা দাম।
তারপর তারা উত্তর দিলো এই শাড়ীত আমরা অনলাইনের হাট থেকে কিনেছি। দাম ও হাতের নাগালের মধ্যে।
অনেকেই জিজ্ঞেস করলো কত হাটের নাম শুনেছি অনলাইনে আবার হাট বসে কিভাবে কোন দিন ত শুনি নাই। এটা কোথায়? কিভাবে পাওয়া যাবে আমরা কি নিতে পারব সেখান থেকে?
তারা বললো অনলাইনে নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন আছে। আমরা সেখানের একজন গর্বিত সদস্য। সে খানে প্রতি মঙ্গলবার সকাল নয়টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত চলে হাট। কোন ঝড় বৃষ্টি লক ডাউন শাট ডাউন আমাদের হাটকে আটকাতে পারে না। সেখানে পাওয়া যায় নিত্য প্রয়োজনীয় সকল জিনিস। চলে ধুমছে বেচা কেনা। আরও একটা বিষয় সেখানে আমরাই ক্রেতা আমরাই বিক্রেতা।সেখানে শুধু পন্য নয় সেখানে বেচা কেনা হয় বিশ্বাস ও। আর এই সব কিছু সম্ভব হয়ছে আমাদের সকলের প্রিয় শিক্ষক জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের জন্য। স্যারকে জানাই অন্তরের অন্তস্তল থেকে অনেক অনেক দোয়া ও
শুভ কামনা
। সবাই তখন বললো আমরাও হতে চাই এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম এর আজীবন সদস্য । তখন তারা তাদেরকে এই গ্রুপে সদস্য হতে সকল বিষয়ে সহযোগিতা করলো।
আজ আমি ও আপনাদের মাঝে হাটবারে নিয়ে এলাম অসাধারণ মনকাড়া ডিজাইনার কিছু শাড়ী। খুচরা মুল্য ৮৫০---------২৭০০ টাকা পর্যন্ত।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৬৭
Date:- ০৬/০৭/২০২১
সুবর্ণা আক্তার ঝর্ণা
রেজিষ্ট্রেশন টিম মেম্বার
কমিউনিটি ভলান্টিয়ার
ব্যাচ ১২
রেজিষ্ট্রেশন নং ৪৮৯৫৩
জেলা গাজীপুর
কাজ করছি পোশাক নিয়ে।