এই হাসি খুশির সময় কিছুদিন পর একটি কালো দিন
আমি চলে যেতে চাই সেই ছোটবেলা থেকেই। আমার জন্ম হয় আমার নানার বাড়িতে। নানা ঢাকায় চাকরি করতেন মামা খালারা বাড়িতে থাকতেন। আমার নানা-নানু ও মামা খালারা 6 জন ছিল। বড় ছিলেন আমার খলাম্মা তারপর মামা, তৃতীয় নাম্বার আমার মা ছিলেন। হঠাৎ বড় খালাম্মার বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ে হওয়ার পর খালাম্মার ধারাবাহিকভাবে দুইজন মেয়ের জন্মদেন। তারপর আমার আম্মুর জন্যে আমার খালুজি ছেলে দেখা শুরু করেন তারিমধো আমার আব্বুর খুজ পান বাড়ি "মুন্সী বাড়ীর ছেলে পাশের গ্রামের ছেলে (আব্বু) তিনি পড়াশোনা করেছেন , কোথায় চট্রগ্রাম হাঠাজারী মাদ্রাসায়।
এখন একটি মসজিদের দায়িত্তে আছেন। হোজুর তাই সবাই রাজি হয়ে গেলেন,ঘরোয়া উপায়ে বিয়ে হয়ে গেলো।
আমার আম্মু তখনো ৮ম শ্রেণিতে পরেন।কিন্তু বিয়ে হয়ে যাওয়ায় আর পড়ালেখা হয়না।
তার কয়েক বছর পর আমার বড় বোনের জন্ম হয়। তার তিন বছর পর আমার দ্বিতীয় বোনের জন্ম হয়। তার এক বছর পর ফুটফুটে ছেলে জন্ম হয় আমি। হওয়ার পর আমি এতো সুন্দর ছিলাম যে সবাই দেখতে ছুটে আসেন। দেখতে আসা কেউ একজন বলছিলেন যে ওনার ঘরে এত সুন্দর ছেলে কিভাবে হয়।
এভাবে আমরা ৫ ভাই বোনের পড়িবার হয়, ৩বোন, ২ভাই প্রথমে বোন বড় তার পর ২য় বোন। তারপর আমি আমার ছোট আরো ১বোন ও ১ভাই আছেন।
এই হাসি খুশির সময় কিছুদিন পর একটি কালো দিন চলে আসে আমার দ্বিতীয় বোনটি পানিতে পড়ে মারা যায় সবাইতো কান্নাকাটি করতে থাকে তাই কেউ একজন বলেছিলেন যে তোমার ছেলেটাকে ঠিক করে রাখিও উঠানের চারদিকে বেরি দিয়ে রাখতেন।
#মামাদের_কথা
আমার মামারা তিন জন।
আমি মামাদের এক মাত্র আদরের ভাগিনা ছিলাম অনেক অনেক আদোর করতো বিশেষ করে আমি মেজো মামা ও ছোট মামার একটু বেশি আদোরের ছিলাম। ছোট বেলায় নানুর বাড়িতেই বেশি থাকা হতো এবং মামাদেরকে নাকি আমি সাখাওয়াত (মেজো) মামাকে শাকা বলে ডাকতাম (ছোট) শরীফ মামামে শরীফ ফল বলে ডাকতাম।
আল্লাহ আমার মামাদেরকে হায়াত দারাজ করোক। পরিশেষে মামাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই মামারা আমাদের জন্য অনেক অনেক অনেক হেল্প করেছেন। এখনো করে যাচ্ছেন এখানো আমাদের নানু বেঁচে আছেন আমার নানুর জন্যে সবাই দোয়া করবেন।
#পড়াশোনা
🌷পড়াশোনা আমাদের বাড়িতেই যেহেতু মাদ্রাসা ছিলো সেহেতু আমরা প্রথমে মাদ্রাসায় পড়তাম। তারপর আমার আপুকে বাড়ির মাদ্রাসার পড়া শেষ করে দাখিল মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। তারি মাজে আমাকেও বাড়ির মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দেন। পড়াশোনা করি কিন্তু খুবই দুষ্টু চিলাম পড়াশোনা করতাম না তাই হোজুরদের হাতে অনেক মাইর খাইতাম মাইর খেতে খেতে হঠাত আমার হাতের নোখের মধো আঘাত খায় কিছু দিন পর নোখু উঠে জায়।
এই ভাবে লেখা পড়া চলতেচে তার কিচুদিন পর আমাকে কেজি স্কুলে ভালো পড়াশোনর জন্যে ভর্তি করিয়ে দেন ৩ বছর পর psc পরিহ্মা দিতে হবে এবং অই ব্যাচ প্রথম psc পরিহ্মা দেয় আমিও পরিহ্মা দেই এবং পাসও করি এভাবে চলতে চলতে jsc,ssc দিলাম।
ssc দেওয়ার কিচু দিন আগে আমার আপুর ডিগ্রিতে পড়া অবস্থায় বিয়ে হয়ে যায়।
ssc দেওয়ার পর সবাই চিন্তায় পরে যায় যে তারপর কিসে পরবে। হঠাত একদিন আমার বোন জামাই ফোন দেয় আর বলে যে হাসান চট্রগ্রাম পড়াশোনা করবেন, কিন্তু প্রথমে কেউ রাজি চিলেন না। কারন আমি গ্রামের ছেলে শহরে কিছু বুজবোনা তাই। পরে আমার বোন বাবা মাকে বুজালেন। তার কিছুদিন পর চট্রগ্রাম চলে আসি পলিটেকনিকে ভর্তি হই।
👉এখন আমি পেন্ডামিকের জন্য লাস্ট সেমিস্টার শেষ হচ্ছে না। তারিখ ঠিক হলে দেখা জায় যে তখন আবার করোনা ভাইরাসের পকোপ বেড়ে জায় এভাবেই চলছে আরকি।পরিহ্মা এখনো হচ্ছে না।
#বাবা_মা
❣️❣️আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের ফেমিলি কিন্তু আব্বু সব সময় আমাদের নিয়ে ভাবাতেন কোনো কিচুর অভাব থাকলেও আব্বু কখনো তা আমাদের বুঝতে দিতেন না। গত ৪-৫ বছর আগে আমার আব্বুর হঠাত বুকের ব্যথা অনুভব করে কিন্তু নিজে বুজে উঠতে পাতেচেন না। যে কেনো ব্যথা হতে পারে করে বসে ছিলেন কোন রকম অসুধ খাচ্চিলেন। কিচুদিন পর আমরা জানতে পারি, আমরা সবাই চিন্তায় পরে গেলাম কেনো না আমাদের ৬জনের ফেমিলির দায়-বার আব্বুর কাঁধেচাপা ।
এখনো চলতেছে, তাই আব্বুকে গত ২০১৯ সালে চট্রগ্রাম আসে বেড়াতে তখন চট্রগ্রামে দুলাভাইয়ার বন্ধু ডাঃ ছিলেন উনাকে দেখানো হয়। কিছু টেস্ট দেওয়া হয় টেস্ট করে এখনো অই অসুধ খেয়ে যাচ্ছেন কিন্তু হার্টের ব্যথা তো যায় নাই। কোন রকম চলাপেরা করে আমাদেরকে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন ঢাকায় ছোট খাটো দোকান দিয়ে এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন।
কিন্তু গত ৪-৫ দিন দরে আব্বু খুবই অসুস্থ আছেন পা পোলে গিয়েছে জন্টিস লো-পেসার। তাই আপনারা সবাই আমার আব্বুর জন্যে 🤲দোয়া করবেন।
আমার মায়ের কথা বললেতো সাড়া দিনেও সেশ হবে না। আমার আম্মু বিশেষ করে আমার পড়াশোনার সাপোর্ট বেশি করতেন বড় ছেলে তাই একটু বেশি করতেন। এবং আমার আম্মুর জন্যেই আজ আমার এতটুকু আসা হয়েছে। (লাভ ইউ আম্মু আব্বু)
ছোট থাকতে আম্মু দেখতাম অনেক হিসেব নিকেস করে চলতেন। কিন্তু বুজতাম না ধিরে ধিরে যখন বড় হতে লাগলা, পরে বুজতে পারলাম যে আমাদে পোরাতন ঘর ভেঙ্গে নতুন ঘর তৈরি করবেন।
#বাবা-মার ইচ্ছা
❣️এখন বাবা মার ইচ্ছা যে হয়তো বিদেশে পাঠাবে নয়তো দেশেই কিছু একটা করে ফেমিলির হাল ধরতে হবে।
তাই অনেক দিন ধরেই মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতাম।
#ফাউন্ডেশনের_অবদান
🌷আমি ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয়ার জন্য অনেক দিন খুজা খুজি করি কিন্তু আমি যে আরো আগে থেকে যুক্ত আছি জানতাম না পরে স্যারের মোটিভেশনাল ভিডিও গুলা দেখতাম পরে আমাদের প্লাটফরমের রাসেদ ভাইয়ার একটা ভিডিও ইন্টারভিউ দেখতে ভাই তখন সাথে সাথে ১৩ তম ব্যাচে রেজিস্টেশন করি। ইনশাআল্লাহ এখনো শিখতেচি যত দিন বেছে থাকি শিখে জাবো।
এই ফাউন্ডেশনে এসে এমন কিছু শিখেছি যা কখনোই স্কুল কলেজে শিখিনি। স্যারের এমন এমম কিছু কথা আছে জা আমাকে আরো শিখার জন্যে অনুপ্রানিত করে।
"সপ্ন দেখুন
শাহস করুন
লেগে থাকুন"
"চাকরি করবো না
চাকরি দিবো"
আমি ৯০ দিনে যা শিখেছি তা আমি প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে লাগাবো এই প্রতিপদ্য এখম কিছু করার জন্যে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আসা রাখি কিছুদিনের মধো শুরু করবো ইনশাআল্লাহ।
#চাঁদপুর_জেলার_ভাইয়ারা
সব সময় আমাকে সাপোর্ট করে যাচ্ছেন এবং আমাকে সবসময় ভালো মোটিভেশন দিয়ে যাচ্ছেন। ধন্যবাদ চাঁদপুর জেলার সকল ভাইদের।
🌺আমি ভলেন্টিয়ারং শিখে আদর্শবান ভলেন্টিয়ার হতে চাই:-
🌺আমি নিজেকে কখনোই একজন নেতা বা
বিশাল কিছু মনে করি না।
আমি "ইকবাল বাহার জাহিদ" স্যারের ক্ষুদ্র একজন ভলেন্টায়ার মাত্র।
আর ভলেন্টিয়ার তো সেই যে কাজ করে।
আমি কাজ করে যেতে চাই দেশ ও দশের তরে।
❤️দেশরত্ন প্রিয় মেন্টর"ইকবাল বাহার জাহিদ" স্যার আপার ভলেন্টিয়ার হিসেবে।
একজন সমাজের ভলেন্টিয়ার । আর একটা কথা ভালো কাজ করতে ভালো পদ পদবি লাগে না, লাগে দেশ প্রেম।
আমি সমাজ সেবা বলতে বুঝি জনকল্যাণে
নিজেকে উৎসর্গ করা,
সকল শ্রেনী পেশার মানুযের সাথে
একজন সাধারণ মানুষ হিসাবে
মিশে যেয়ে
তাদের মনোভাব বুঝার চেষ্টা করি ,
সামর্থ অনুযায়ী তাদের বিপদে আপদে
পাশে থাকার চেষ্টা করি ,
মানুষকে স্নেহ, সন্মান,ভালোবাসায়
আবদ্ধ রাখার চেষ্টা করি ।
কারো উপকার করতে না পারলেও আমার দ্বারা কখনো কারো ক্ষতি হয়নি বলে মনে করি ,
ইনশাআল্লাহ কখনো কারো ক্ষতি হবেও না।
আমি কখনো ক্ষমতার দাপট দেখাইনা,
তবে হ্যা অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করিনি।
👉অন্যায় বা অবৈধ পথে উপার্যিত অর্থের পেছনে কখনো ছুটিনি,তবে ছুটি সেটা সৎ পথে ইনকাম করার নেশা আমার আছে।
🌷আমি ব্যক্তিগত ভাবে খুব সাধারণ একজন মানুষ, আমি এই ভাবেই ভলেন্টিয়ারিং করার চেষ্টা করি।
যারা আমাকে চেনেন জানেন তারা আমাকে কোন কারনে অপছন্দ করলেও আমার এই কথাগুলি স্বীকার করন, আমি মিথ্যা কথা বলিনা, এবং পরিশ্রম ধৈর্য ত্যাগের মেন্টালিটি নিয়ে চলি।
আমার এই কার্যক্রমকে যারা অপছন্দ করেন তারা অনেকেই আমাকে বিভিন্ন নেতিবাচক বিশেষণে বিশেষায়িত করেন, বিশেষণ গুলি নাইবা বললাম,
শুধু এতোটুকুই বলবো আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি শুধু ভালো মানুষের মরে গিয়েও বেঁচে থাকার স্বাদ পাই।
মানুষের জন্য
কাজ করলে
জীবিকার জন্য কাজের
অভাব হয় না।
🌷আর আমার আল্লাহর কৃপা চাই।
জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত দেশরত্ন প্রিয় মেন্টর "ইকবাল বাহার জাহিদ" স্যার নির্দেশিত পথে যেন এভাবেই আমার কার্যক্রম যাতে অব্যাহত রাখতে পারি।ভলেন্টিয়ারিং কাজ করে যেতে পারি।
🌷এ পৃথিবীতে কেউ স্থায়ী না, তবে কর্ম দ্বারা মানুষ বেঁচে থাকতে পারে। আমি আমার সৃষ্ট কর্মে বেঁচে থাকতে চাই। আমি আদর্শিক ভলেন্টিয়ার একজন সফল উদ্যোক্তা
হোতে চাই।
👉আমি একজন ভালো সফল উদ্যোক্তা হতে চাই।
👉আমার প্রিয় প্ল্যাটফর্ম নিয়ে ফাউন্ডেশন নিয়ে কিছু কথা:-
🌷নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা আমার শিক্ষক মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আমাদেরকে এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম উপহার দিয়েছেন যার কারণে আমরা একটি ভালো মানুষের প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি। পেয়েছি হাজার হাজার বেশি তরুণ-তরুণী উদ্যোক্তা।
জিনি উদ্যোক্তা তৈরি করার কারিগ এবং ফেসবুক ভিত্তিক পৃথিবীতে একমাত্র ব্যক্তি যে অনলাইন ভিত্তিক কর্মমুখী শিক্ষায় ও ভালো মানুষের ব্র্যান্ড, তৈরি করার জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সাথে সাথে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে গরীব অসহায় এতিম মানুষের পাশে দাড়িয়ে মানবিক কাজ করে যাচ্ছেন।
এবং শিক্ষা দিচ্ছেন কিভাবে মানবিক কাজ করতে হয়। স্বেচ্ছাসেবক কাজ করতে হয়। রক্ত দিয়ে মানুষের জীবন বাঁচাতে হয়। একজন সফল ভালো মানুষ হওয়ার জন্য শিক্ষা দিচ্ছেন।
❤️আমাদের প্রিয় মেন্টর স্যার খুব অল্প সময়ে লক্ষ লক্ষ তরুন তরুণীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। তেমনি ভাবে মাত্র 1000 দিনে প্রতিদিন শিক্ষা দিয়ে গিনিস বুক অফ ওয়ার্ল্ড বুক অব রেকর্ডে স্থান করে নিয়েছেন নিজের নাম ও "নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন" এর সুনাম অর্জন করেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।
🌷আমি এই প্লাটফর্ম কে অনেক আগের থেকেই আমি ফলো করি আমার ভালো লাগার কারণে। আমি 13 তম ব্যাচ থেকে রেজিস্ট্রেশন করে এই প্লাটফর্মে নিয়মিত। আমি সব সময় স্যারের মূল্যবান শিক্ষা নিয়ে আমার জীবনকে সাজাতে চাই। স্বপ্ন দেখি খুব কাছ থেকে আমার প্রিয় শিক্ষক সেরা শিক্ষক মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে একটু দেখার জন্য অপেক্ষায় আছি।
আমি জানিনা কখন আমি সেই সুযোগটুকু পাব।
❤️আমাদের স্যারের সহযোদ্ধা হিসেবে যারা আমাদের এই প্ল্যাটফর্মের নিরলস ভাবে সব সময় কাজ করে যাচ্ছেন।
কোর- ভলেন্টিয়ার, মডারেটর ভাইয়া এবং আপুদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অবিরাম।
❤️আমার শ্রদ্ধেয় স্যার এর দোয়া ও ভালোবাসা নিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করব।
🌷ইতিমধ্যে আমরা একটি বিজনেস পেজ।
তৈরি করেছি আমি চাই সততার সাথে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আমার বিজনেস শুরু করব। ইনশাআল্লাহ সবাই সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে জাবো।
🌷আমার অগোছালো জীবনের গল্প আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে পুরো গল্পটা পড়েছেন।
আপনাদের কাছে আমি চির ঋণী এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
🌷সব সময় আপনাদের ভালোবাসা পাবো। এই আশা ব্যক্ত করে আজকে বিদায় নিলাম। লেখাতে কোন ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
❤️সর্বশেষ আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের দীর্ঘ আয়ু সুস্বাস্থ্য ও নেক হায়াত কামনা করছি এবং আমাদের এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম থেকে এই পর্যন্ত সকল সম্মানিত সদস্যদের সুস্বাস্থ্য দীর্ঘ আয়ু ও নেক হায়াত কামনা করছি।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৭১
Date:- ১০/০৭/২০২১
আমি মেহেদী হাসান
ব্যাচ-১৩
রেজিঃ ৫৭১০২
জেলা- চাঁদপুর
উপজেলা - হাজিগঞ্জ