মনের ভিতর অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খেত সব সময় সারা জীবন তোর আর এই প্রবাস-নামক জেলখানায় কাঁটাবো না
আসসালামু আলাইকুম
🌍🌍🌍🌍🌍🌍🌍🌍
সুচনাঃ-
প্রতিটা মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট বিরাজমান আছে , আমার জীবনে এর ব্যতিক্রম নয় কিন্তু সাহস পাচ্ছিলাম না নিজের দুঃখ কষ্টের কথা গুলো কারো সাথে শেয়ার করার জন্যে , কারণ আমি দেখেছি একজন মানুষ অন্যজনের আবেগ নিয়ে অনেক রসিকতা করেন, কিন্তু নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের আমার শ্রদ্ধাভাজন ভাই ও বোনেরা ওইসব মানুষ থেকে একদম ব্যতিক্রম তারা সব সময় উৎসাহ প্রদান করে থাকেন যেটা কিনা আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে আমার জীবনের দুঃখ কষ্টের গল্প লেখার জন্য। আশা করি আমার পুরো লেখাটি আপনারা পড়বেন।
শুকরিয়া জ্ঞাপন করতেছি ঐ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে যিনি পুরা কায়নাতের রব। এই মহামারী করোনা হতে আমাকে ও আপনাকে সুস্থ রেখেছেইন, আলহামদুলিল্লাহ। দুরুদ ও সালাম জানাই মানবতার একমাত্র কান্ডারী প্রিয় নবী মোহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আমাদের সকলের অত্যন্ত ভালোবাসার মানুষ , ভালো মানুষের তৈরির কারিগর, হাজার লাখো তরুণ-তরুণীর আইডল আমাদের প্রাণপ্রিয়-মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি তার সুবিশাল চিন্তার কারণে পেয়েছি আমরা এত সুন্দর একটি প্ল্যাটফর্ম পেয়েছি একঝাঁক ভালো মানুষের সন্ধান।
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের আমার সকল শ্রদ্ধাভাজন ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন নিশ্চয়ই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় আল্লাহপাকের অশেষ কৃপায় অনেক ভালো আছি।
#আমার_নিজের_প্রবাসে_জীবনে_ঘটে_যাওয়া_দুঃখ____কষ্টের_গল্প_স্মরণ_করিয়ে_দেয়_সে_অনাকাঙ্ক্ষিত______অতীতকে
জন্মও শৈশবঃ-
বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানা , রঘুরাম গ্রামে আমার জন্ম এবং শৈশব কেটেছে , গ্রামের মেঠোপথ ও ছোট ছোট খেলার সাথীদের সাথে আজো ভুলা যায় না ঐ সৃতি। আমার বয়স যখন আট বছর। তখন আমরা খুলনা চলে আসি বাবার কর্মস্থলে আমার বাবা কাজ করতেন নিউজপ্রিন্ট পেপার মিলস।
শিক্ষা জীবনঃ-
🌷🌷🌷🌷
খুলনাতেই আমার মূলত বেড়ে ওঠা , প্রথমে মাদ্রাসা এরপর স্কুল তারপর কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে আমি অনার্সে ভর্তি হলাম ভালই কাটছিল আমার দিনগুলি। আমি যখন অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে ঠিক তখনই ঘটে এক বিপত্তি সরকার নিউজপ্রিন্ট পেপার মিলস সরকার বন্ধের ঘোষণা দেন।
শ্রমিকরা অনেক আন্দোলনের করলেন কিন্তু শ্রমিকদের আন্দোলন কে সরকার কর্ণপাত করলো না সরকার তার সিদ্ধান্তে অটল থাকলো বন্ধ হয়ে গেলো নিউজপ্রিন্ট পেপার মিলস , আমার বাবার কপালে চিন্তার ভাঁজ বাবা সিদ্ধান্ত নিলেন গ্রামে না গিয়ে ঢাকা শহরে স্হায়ীভাবে থাকবেন, বাবার এই সিদ্ধান্তে আমি কিছুটা বিব্রত হলাম কারণ আমার লেখাপড়া বন্ধুবান্ধব এত বছরের যে শহরটিতে থেকেছি শহরটির প্রতিও অনেক ভালোবাসা তৈরী হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কোন কিছু করার ছিল না আমার তখন বাবার কথায় রাজি হয়ে ঢাকা চলে আসলাম সপরিবারে।
শুরু হলো যান্ত্রিক শহর ঢাকা আমাদের জীবনযাত্রা
কর্মজীবন ঃ-
ঢাকাতে আসার পর বাবা বললেন অনার্সে ভর্তি হতে কিন্তু আমি আর ভর্তি হলাম না। আমার দুলাভাইয়ের সাথে পরামর্শ করলাম এবং আগ্রহ প্রকাশ করলাম কোন ব্যবসা করার জন্য , দুলাভাই তার সাথে ফার্মাসির ব্যবসায় যুক্ত হতে বললেন আমি দেরি না করে রাজী হয়ে গেলাম।
মোটামুটি ভালই চলছিল আমাদের ব্যবসা , কিন্তু আমার যে স্বপ্ন ওই স্বপ্ন পূরণের জন্য আর অনেক টাকার দরকার আমার কিন্তু কি করবো মাথা কাজ করতেছিল না। ঠিক তখনই মাথায় ভুত চাপল বিদেশ যাবো বিদেশে গিয়ে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামাবো আর আমার স্বপ্ন পূরণ করবো। বাবা-মাকে বলতেই তারা প্রথমে রাজি ছিলো না কিন্তু আমার জোরাজুরিতে অবশেষে তারা রাজি হলো।
আমার এক মামাতো ভাই ট্রাভেল এজেন্সি তে কাজ করতো সেই সুবাদে তার সাথে যোগাযোগ করলাম , মামাতো ভাই ও আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করলো বলল তুমি তো এখানে অনেক ভালো আছো তাহলে আবার বিদেশে যেতে চাচ্ছ কেনো বিদেশ এত সহজ নয় যেমনটা তুমি ভাবছো এখন। কিন্তু আমি নাছোড়বান্দা তার কথায়ও কর্ণপাত করলাম না আমার সিদ্ধান্তে আমি অটল আছি আমি বিদেশ যাবোই।
কিছুদিন পরে আমার মামাতো ভাই আমাকে ফোন দিয়ে বলল কুয়েতের একটি ভিসা পাওয়া গিয়েছে আমি যেতে আগ্রহী কিনা আমিও দ্বিতীয়বার চিন্তা না করে রাজী হয়ে গেলাম যথারীতি মেডিকেল শেরে ২০০৫ চের জুন মাসে পাড়ি জমালাম মরুর দেশ দৌলত আল-কুয়েতে।
প্রবাসী জীবনঃ-
🌷🌷🌷🌷
শুরু হলো আবার প্রবাস জীবন জুন মাসে কুয়েতে প্রবেশ করার কিছুদিন পরেই চাকরি পেয়ে গেলাম পেট্রোল পাম্পে। যারা আরব কান্ট্রি তে থাকেন তার অবশ্যই জানেন জুন জুলাইতে কি পরিমান গরম পড়ে আরব দেশগুলোতে আমি নতুন হিসেবে এই গরম সহ্য করতে পারছিলাম না , সকাল ছয়টা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত এই গরমের ভিতর কাজ করতে হত আমায় একেতো নতুন তার উপর ভাষাও জানিনা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছেলো তখন আস্তে আস্তে আমার স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হল। দেশে বাবা-মাকে কিছু বলতেও পারছিলাম না কারণ আমি নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছি , কোন মুখে বা বলবো আমার কষ্টের কথা তাদের কারন সকলের বাধা অতিক্রম করে আমি যে প্রবাস-নামক জেলখানায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।
আপনারা অনেকেই জানেন প্রবাসী নিজের রান্না নিজে করে খেতে হয় যেহেতু আমি নতুন আমি রান্না জানতাম না এমন অনেক রাত কেটেছে শুধু শুকনো রুটি খেয়ে কি যে কষ্ট কি যে যন্ত্রনা তা বলে বোঝানো যাবে না। মাঝে মাঝে গভীর চিন্তার সাগরে নিজেকে ভাসিয়ে দিতাম কি করলাম কি ছিলাম আর কোথায় আসলাম , এত টাকা খরচ করে এ প্রবাস জীবনকে বেছে নিলাম যে পরিমাণ বেতন পাচ্ছি নিজের চলায় কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে এরপর আবার বাড়িতে পাঠাবো কি। কয়েক মাস পর বাবা বলতে লাগলেন কি ব্যাপার তুমি এতদিন ধরে বিদেশে গেলে এখনো কোনো টাকা পাঠালে না কি কি ব্যাপার , কোনো রাস্তা না দেখে বাবাকে এখানকার অবস্থা সম্বন্ধে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করলাম বাবার একটাই কথা এত টাকা খরচ করে বিদেশে গিয়ে এত সামান্য বেতন এটা কি বিশ্বাসযোগ্য কথা। মনে-মনে বাবা আমাকে অবিশ্বাস করলো কি আর করা আমি আমার বাবাকে প্রবাস-নামক জেলখানার পরিস্থিতি সম্বন্ধে বুঝাতে পারিনি। এভাবেই কেটে গেল পাঁচটি বছর যখন আর পারতেছিলাম না হাঁপিয়ে উঠলাম সিদ্ধান্ত নিলাম দেশে যাব ছুটিতে।
বিয়েঃ-
🍄🍄২০১০ সালে দেশে আসলাম দেশে আসার পর পরিবারের সকলের সম্মতিতে বিয়ে করলাম। শুরু হলো নতুন জীবন মাত্র দুই মাসের ছুটিতে দেশে এসে ছিলাম দেশে ছুটি শেষে আবার ফিরে আসলাম প্রবাস নামোক জেলখানায়। আবারও সেই কর্মব্যস্ততা অদৃশ্য সোনার হরিণ কে ধরার জন্য ছুটে চলা......।
সকল কিছুর ভিতরে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলাম ২০১৩ সাল হঠাৎ ফোন আসে মোবাইলের ওপাশ থেকে আমার জন্মদাতা পিতা বললেন তোমার জন্মদারিনী মা আমাদের মাঝে নেই কথাটা শুনার পর আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়লো আমি বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম , কি করবো কি বলবো কিছুই বুঝতে পারতেছিলাম না তখন , ম্যানেজার স্যারকে গিয়ে বললাম আমি এখনই দেশে যেতে চাই আমার মায়ের কথা শোনার পর সেও রাজি হয়ে গেলো। কিন্তু সমস্যা দেখা দেয় আমার পাসপোর্ট আমার সাথে ছিল না আমাকে মেন অফিসে যেতে হবে পাসপোর্ট আনার জন্য , আমার সাথে পাসপোর্ট এর ফটোকপি ছিলো না যে তখনি গিয়ে টিকেট কাঁটবো , টিকিট কাটার বিড়ম্বনায় আমি আমার মায়ের মুখ খানা শেষ বারের মতও দেখতে পারলাম না। দেশে আসার পর কোনো কিছুই ভালো লাগছিলো না শুধু মায়ের মুখ খানা ভাসতো সামনে এমনই হতভাগা ছেলে আমি শেষ সময় মায়ের কাছে থাকতে পারি নাই এবং কি শেষ বারের মত মায়ের মরা মুখটাও দেখতে পারলাম না। ফিরে আসলাম কুয়েতে কাজে মনোযোগ দিয়ে মনের কষ্টকে ভুলে চেষ্টা করলার।
মা-এর মৃত্যুর ঠিক তিন বছর পর আমার জন্মদাতা পিতা ও আমাকে এতিম করে না ফেরার দেশে চলে গেল , এবারও ছুটির বিরম্বনায় শেষবারের মতো জন্মদাতা পিতার মুখটাও দেখা হলো না হায়রে প্রবাস জীবন। আমরা প্রবাসীরা কতটা যে অভাগা তা বলে প্রকাশ করতে পারবো না মাঝে মাঝে মন চায় প্রবাস-নামোক জেলখানা থেকে একেবারে চলে যায় সেই সবুজ-শ্যামল আমার জন্মভূমিতে।
মনের ভিতর অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খেত সব সময় সারা জীবন তোর আর এই প্রবাস-নামক জেলখানায় কাঁটাবো না , দেশে গিয়েও কি করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না, যখন আমি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলাম তখন হঠাৎ একদিন ইউটিউবে প্রাণপ্রিয় ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের একটি ভিডিও দেখতে পাই , স্যারের মোটিভেশন কথা নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করতে শুরু করলাম, মনে হচ্ছিল আমি একটি ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে গভীর সমুদ্রে ভাবছিলাম কোনো কূলকিনারা পাচ্ছিলাম না ঠিক তখনই স্যার একটি আলোর মশাল জ্বালিয়ে দূরে একটি দ্বীপ এ দাঁড়িয়ে থেকে আহবান করছে , তার দ্বীপে আশ্রয় নেওয়ার জন্য , স্যারকে আমি শুধু এতোটুকুই বলবো প্রিয় স্যার আপনি নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন তৈরি করে আমার মতন হাজারো লক্ষ তরুণ তরুণী যখন অথৈ সাগরে ভাসছিল ঠিক তখনই আপনি আলোর মশাল জ্বালিয়ে আমাদেরকে আশ্রয় দিয়েছেন বেঁচে থাকার জন্য নতুন পথ দেখিয়েছেন।
আমি নিজেকে আরো ভাগ্যবান মনে করছি যে আমি এন আর বি কুয়েতের একজন সদস্য হতে পেরেছি এন আর বি কুয়েতের প্রত্যেকটা সদস্য অনেক আন্তরিক এবং হেল্পফুল। স্যারের শিক্ষা এবং আদর্শ এন আর বি কুয়েত টিমকে একটি পরিবারে পরিণত করেছে , এনআরবি কুয়েত টিমের লিডার মাহমুদ ভাই এবং সকল কান্ট্রি এম্বাসেডর গণ এনআরবি কুয়েত টিমের সকল কাজ আঞ্জাম দিচ্ছেন খুব সুশৃংখলভাবে এবং খুবই গুছালোভাবে।
পরিশেষে বলবোঃ-
প্রবাসীদের যে সম্মান ইজ্জত স্যার আপনি দিয়েছেন প্রতিটা প্রবাসী আপনার কাছে চির ঋণী হয়ে থাকলো। যে ইজ্জত যে সম্মান রাষ্ট্র তো দূরের কথা আমাদের ফ্যামিলির মানুষরা ও দেয়নি কোন দিন সেই ইজ্জত-সম্মান আপনি আমাদেরকে দিয়েছেন প্রবাসীদেরকে বাংলাদেশের অক্সিজেন বলে আখ্যায়িত করেছেন। আমরা প্রবাসীরা অসহায় আর অসহায়দের দোয়া আল্লাহ কখনো ফিরিয়ে দেয় না , মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি আপনি এই ভালো কাজের উত্তম প্রতিদান দুনিয়াতে ও আখেরাতে পাবেন।
এই ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার পর থেকে নিজের ভিতর একটি বিশ্বাস তৈরি হয়েছে প্রবাস নামক জেলখানায় আমি আর বেশি দিন থাকবো না খুব শীগ্রই সবুজ শ্যামল আমার জন্মভূমিতে ফিরে আসবো স্যারের শিক্ষা এবং আদর্শ বুকে ধারণ করে শুরু করবো উদ্যোক্তা জীবনের নতুন পথ চলা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
আবারো কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা ব্যক্ত করছি আমাদের প্রাণপ্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের যদি এই ফাউন্ডেশন তৈরি করে না দিতেন তাহলে বাংলাদেশে হতাশাগ্রস্থদের কাতার অনেক দীর্ঘ হত। স্যার এই এই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে আমার মতন হাজারো তরুণ-তরুণীকে নতুন করে আবার শুরু করবার স্বপ্ন দেখিয়েছে , শুধু কি স্বপ্ন দেখিয়েছে , স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য যা যা প্রয়োজন হয় সবই শিক্ষা দিচ্ছেন।
#বাংলাদেশে_নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প_ফাউন্ডেশন_হচ্ছে_একটা_ব্র্যান্ড
আমার লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন প্রকৃতপক্ষে একজন সফল উদ্যোক্তা এবং ভালো মানুষ হতে পারি।
প্রিয় স্যার সহ এ ফাউন্ডেশন এর সকল দায়িত্বরত ভাই ও বোনদের জন্য রইলো অনেক দোয়া ও আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৯১
Date:- ০৮/০৮/২০২১
ধন্যবাদন্তে
🌷🌷🌷🌷
আমি মোঃ মামুনুর রশীদ
জেলা নোয়াখালী, বেগমগঞ্জ।
ব্যাচ নাম্বার -১৫
রেজিষ্টশন নাম্বার - ৬৮৩৩৬
রক্তের গ্রুপ B+
কুয়েত প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা।
🌍আমার ফেইসবুক পেইজ " ভুলনা আমায় "।