আমি স্বপ্ন দেখি আমাদের এই প্লাটফর্ম অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
🌹🌹বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম🌹🌹
🥀🥀 জীবনের গল্প 🥀🥀
🌼🌼আসসালামু আলাইকুম ওরহমাতুল্লাহ🌼🌼
সর্বপ্রথম ঐ মহান আল্লাহ তা'আলার প্রশংসায় সেজদায় অবনত হচ্ছি🕋, যিনি এই করোনা মহামারীতেও আমাদের এবং আমাদের পরিবারকে সুস্থ, সুন্দর রেখেছেন। তার জন্য মহান আল্লাহতালার দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি ,আলহামদুলিল্লাহ।
দুরুদ ও সালম পেশ করছি মানবতার মুক্তির দূত, সমস্ত নবীদের সরদার,সায়্যিদুস্সাক্বালাইন, খাতামুন্নাবিয়্যন হযরত মুহাম্মাদ মুস্তাফা সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রওজা মুবারকে,।
❤️️❤️কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সেই মানুষটার প্রতি, যিনি সুখ খুঁজে না আপন নীড়ে, প্রাণের টানে এই আঙিনায় বারে বারে আসে ফিরে, যার চিন্তা ভাবনা এই স্বপ্নের প্ল্যাটফর্ম কে ঘিরে, যিনি সবসময় যুক্তিময় উক্তি দিয়ে আমাদের অনুপ্রাণিত করেন, তিনি হলেন আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার। যার অনুপ্রেরণায় আমরা সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখি। মহান আল্লাহ তাআলার দরবারে হাজারো শুকরিয়া,স্যার সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে এসেছে ❤️
🥀🥀মুল গল্পে যাওয়ার আগে🥀🥀
🌷আশা নয় আমার বিশ্বাস সকলেই মনোযোগ সহকারে পড়বেন,,🌷
আমি নাঈমুল হাসান, আমার বাসা লক্ষীপুর জেলার রামগঞ্জ থানায়, আমরা ৩ ভাই,২বোন,বড় বোন বিবাহিতা, আর ছোট ২ভাই ও ছোট বোন, স্টুডেন্ট, মাদ্রাসায় পড়ে, আমি পড়া লেখার পাশাপাশি একটা জব করি,
🌼🌼এবার মুল গল্পে ফিরে আসি।🌼🌼
ছোট বেলা থেকে আমাকে নিয়ে বাবা,মায়ের সপ্ন ছিলো আমাকে হাফেজ বানাবে। সেই সুবাদে আমাকে বাড়ীর পাশের এক নুরানী মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দিলো,🕌মাদ্রাসা টা বাড়ীর খুব কাছেও ছিলনা, বাড়ী থেকে মাদ্রাসার দূরত্ব প্রায় ৩.কিলোমিটার, প্রথম প্রথম যাওয়া আসায় খুব কষ্ট হতো, তারপর ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে গেলো,যাওয়ার পথে বন্ধুদের সাথে কত্তো দুষ্টামি করতাম তার কোন ইয়্যাতা নেই,মাঝেমধ্যে তো ক্লাসে উপস্থিত হতে দেরি হলে উস্তাদের বেত্রাঘাতের সম্মুখীন হতে হতো,যাইহোক সে অনেক কথা, আল্লাহর রহমতে আমার পড়ালেখার মেধা ভালো ছিলো, তাই সবসময় ক্লাসে উস্তাদগন আমাকে আদর করতো, অতঃপর ধীরে ধীরে নুরনীর পাঠ চুকিয়ে পা রাখলাম হিফজ্ শাখার আঙ্গীনায়, তারপর প্রথম ধাপ (দেখে দেখে কুরআন 📘পাঠ করা)শেষ করলাম, তখনও বাড়ী থেকে এসে যেয়ে পড়াশোনা করতাম, তারপর একদিন আম্মুর কাছে বায়না ধরলাম আব্বুকে বলার জন্য যে, আমাকে যেনো ভালো কোন মাদ্রাসায় ভর্তি করায় তারপর আম্মু, বাবাকে বললো,বলার পর প্রথম প্রথম বাবা বেশি গুরুত্ব দেয়নি, তারপর যখন দেখলো আমার খুব ইচ্ছা পড়ার প্রতি, তখন বাবা আমাকে বাড়ি থেকে অনেক দূরে ভালো একটা মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দিলো, যেখানে কিনা হোষ্টেলে থেকে পড়াশোনা করতে হবে, মাদ্রাসায় ভর্তি হবার পর প্রথম ২সপ্তাহ আমি খুব কান্নাকাটি😥😥😰 করছি,
বাবা মা ভাই বন্ধু সবার কথা খুব মনে পড়তো,
আমার বাবা প্রতি ৩দিন পরে আমাকে দেখতে আসতো,
ধীরে ধীরে যখন ১মাস পার হলো তখন মাদ্রাসার পক্ষ থেকে বাড়ী যাওয়ার একটা সুযোগ এলো তাও আবার ২৪ ঘন্টার 🕒জন্য ,কিন্তু বাবা আমাকে বাড়ী নিতে একটু অনিহা প্রকাশ করলো,এই জন্য যে, আমি বাড়ী গিয়ে যদি আর মাদ্রাসায় না আসি,তারপর বাবার সাথে ওয়াদা করলাম যে সঠিক সময়ে মাদ্রাসায় ফিরে আসবো, অতঃপর বাড়ীতে গেলাম,আবার সঠিক সময়ে মাদ্রাসায় ব্যাক করলাম,
ধীরে ধীরে মাদ্রাসার পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিলাম, এখানে এসে অনেকের সাথে পরিচয় হলো, অনেক নতুন বন্ধু👬 পেলাম।
সবার সাথে আড্ডা,বিকেলবেলা মাঠে খেলাধুলা করা সব মিলিয়ে সময়টা অনেক ভাল কাটতে লাগলো। সত্যি বলতে আমার জীবনের সোনালী সময় পার করছি,এত হাসি, এত আনন্দ উল্লাসের মাঝে আগের মত বাড়ী কথা তেমন মনে পড়তো না, পড়াশোন👨🎓✍️ও খুব ভালোভাবে চলতে লাগলো,
আমার বেস্ট ফ্রেন্ড ছিল ফারুক,
সে ছিল একটু লাজুক প্রকৃতির ছেলে,
একদিন ওর সাথে আমার মনের কথাগুলো শেয়ার করলাম। ফারুক আমাকে বলল-তুই ছোট বয়সে কিভাবে উদ্যোক্তা হবি। এসব চিন্তা ভাবনা বাদ দিয়ে মন দিয়ে পড়াশোনা কর ভালো জব করতে হবে। ওর এসব কথা শুনে আমি ভাবতে লাগলাম আমাদের দেশেও তো এমন অনেক বড় বড় কোম্পানির মালিক আছে যারা প্রাইমারি পাশ করেনি, অথচ তাদের কোম্পানিতে দেশি-বিদেশি সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী লোকেরা কাজ করছে। তাই আমার মনে একটা প্রশ্ন বারবার ভেসে ওঠে, আমার যেটা চাকুরী সেটা কিন্তু কোম্পানি মালিকের বিজনেস, সে তার স্বপ্ন পূরণের জন্য আমাকে ব্যাবহার করবে,
তাহলে আমি কেন আমার স্বপ্ন পূরণে নিজেকে ব্যবহার করতে পারব না। প্রতিনিয়তঃ এসব চিন্তা করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে যাই নিজেই জানিনা,
দেখতে দেখতে পার হয়ে গেলো ৩টি বছর তারপর আসলো সেই কাঙ্ক্ষিত দিন, যার অপেক্ষায় ছিলাম আমি ও আমার পুরা পরিবার, দিনটি ছিলো,সোমবার আমি হিফয্ শেষ করলাম, আমি নিজেকে নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না,যে আমি পুরা ৩০পারা📘 কুরআন শরীফ মুখস্থ করেছি, আমার হাফেজ হওয়ার কথা শুনে সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছেন আমার বাবা,মা
আমার বাবার কথা কি বলবো,তার তুলনা তিনি নিজেই,ঘামতে দেখেছি বাবাকে, তবে থামতে দেখিনি, বাবার আত্মত্যাগের কথা বলে শেষ করা যাবেনা, মধ্যবিত্ব পরিবারের সন্তান হওয়ার কারনে বিলাসিতা নমক জিনিসটার সাথে তখন অনেকে দুরত্ব ছিলো,যাইহোক,আমি হাফেজ হওয়ার খুশিতে বাবা নিজের সাধ্য অনুযায়ী মাদ্রাসার ছাত্র- উস্তাদ সবাইকে মিষ্টি মুখ 🍨🍨করিয়েছেন,
হিফয্ শাখার পাঠ চুকিয়ে ভর্তি হলাম কিতাব শাখায়
তারপর হাতে এলো নতুন বই, পেলাম নতুন ভাই,বন্ধু নতুন ক্লাস, সবই নতুন, ধীরে ধীরে পড়ার চাপও বাড়তে থাকলো, পরিশ্রমও বাড়িয়ে দিলাম পড়ার প্রতি, দেখতে দেখতে পার করলাম ৬টি বছর এর মাঝে অনেক ঝড় ঝাপটা এসেছে সব কিছু মোকাবিলা করেই আল্লাহর রহমতে এ পযর্ন্ত এসেছি, তারপর হঠাৎ করে আমাদের দেশে দেখা দিলো করোনা মহামারি, ধীরে ধীরে বন্ধ করে দেয়া হলো সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাদ পড়েনি আমাদের মাদ্রাসাও,তারপর চিন্তা করলাম বেকার বসে থেকে কোন লাভ নেই কিছু একটা করা দরকার,
🥀👨🍳👨🍳শিক্ষকের আসনে প্রথমবার 👨🍳🥀🥀
আমার এক ওস্তাদের মাধ্যমে একটা মাদ্রাসায় আমার চাকরি হলো,তারপর নতুন চাকরিতে জয়েন করলাম, এ সম্পর্কে আমার পূর্ব অবিজ্ঞতা নেই,
নতুন মাদ্রাসা,🕌 নতুন ছাত্র,প্রথম প্রথম বুজে উঠতে একটু কষ্ট হয়েছে পরে অবশ্য আল্লাহর রহমতে সব ঠিক হয়ে গেছে, ভালোই কাটতে ছিল আমার দিন রাত, দেখতে দেখতে সমানে চলে আসলে রমাজান মাস,রমজানে মাদ্রাসা বন্ধ থাকে, তাই আমি বাড়িতে চলে আসলাম, তারপর,তারবির নামজের জন্য এক জাগায় ইন্টারভিউ দিলাম, আল্লাহর রহমতে আমার তারবীহ ও ঠিক হলো, কিন্তু বিপত্তি ঘটলো তারবীর ২দিন আগে খবর আসলো এবার নাকি ঐ মসজিদে 🕌খতম তারাবি হবেনা, করোনার কারনে।কি আর করা হয়তো এটা আমার কপালে লিখা ছিলো,
তারপর ভাবলাম রমজান মাস কি ভাবে কাজে লাগানো জায়, তারপর ভেবে চিন্তে ঠিক করলাম কম্পিউটার 🖥️কোর্স করবো যেই ভাবনা সেই কাজ
ভর্তি হয়ে গেলাম কম্পিউটার ক্লাসে,তারপর সেখানে রমজান মাস পুরা কম্পিউটার শিখলাম গ্রাফিক্স ডিজাইনের উপর,
🌼🌼এই ফাউন্ডেশনে আসার গল্প 🌼🌼
একদিন আমার বড় বোন আমাকে ইকবাল বাহার জাহিদ সারের একটা বিডিওর লিংক দিয়ে বললো বিডিওটা দেখতে,বিডিও দেখে আমার কাছে খুবই ভালে ও গুরুত্বপূর্ণ মনে হলো, অতঃপর ফাউন্ডেশনের ফেসবুক পেইজ ফলো করলাম কিছুদিন, সব মিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো
প্রতিদিন বিকেল বেলায় দেখতাম আমার ভাইয়া কথা বলতো সেশন নিয়ে জে মিটআপ হয় সেখানে আমার কাছে বিষয় গুলো খুব ভালো লাগতো,তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম এখানে জয়েন করবো, তারপর আমার বড় ভাই(বোন জামাই) মাওলানা আব্দুল খালেক, এর মাধ্যমে এখানে রেজিষ্টেশন করলাম, তারপর ধীরে ধীরে দেখতে লাগলাম, শিখতে লাগলাম,বলতে লাগলাম
ধীরে ধীরে সবার সাথে পরিচয় হতে থাকলাম
😯একটি বিষয় খুবই আশ্চর্য জনক😯
আমাদের সবার প্রিয় স্যার যখন অসুস্থ ছিল, তখন পুরো প্ল্যাটফর্ম যেন স্থবির হয়ে গিয়েছিল। আমাদের প্রিয় স্যারের রোগমুক্তির জন্য বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে থেকে শুরু করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ভাই ও বোনেরা,মহান আল্লাহ তালার দরবারে যেভাবে দোয়া প্রার্থনা করেছে তা বাংলাদেশের ইতিহাসে বিরল। যেখানে বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক নেতা মারা গেলে দেশের জনগণ খুশিতে আলহামদুলিল্লাহ পড়ে। সেখানে আমাদের প্ল্যাটফর্মের নেতা অসুস্থ হয়ে যাওয়াতে প্ল্যাটফর্মের প্রত্যেক ভাই ও বোনেরা স্যারের জন্য অশ্রুসিক্ত হয়েছেন। স্যারের জন্য অনবরত দোয়া প্রার্থনা করেছেন,দোয়া ইউনুস পড়ে প্রিয় স্যারের সুস্থতা কামনায় আল্লাহর দরবারে হাত তুলেছেন।আমি মনে করি এই নিঃস্বার্থ ভালোবাসা শুধু মাত্র স্যার নিজের এই ভালো উদ্যোগ নেয়ার কারনেই পেয়েছেন ।
🌷এখানে এসে যা কিছু পেলাম ও শিখলাম🌷
স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রম সততা ও নিষ্ঠার সাথে তিল তিল করে যে স্বপ্নের ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছেন,আজ আমরা সেই ফাউন্ডেশনের গর্বিত সদস্য,সেটি হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ।এই প্লাটফর্মে লক্ষ লক্ষ ভালো মানুষ পেয়েছি বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে তথা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত যাদের আমরা চিনিনা জানিনা অথচ আজ তাদের সাথে আমাদের সবার একটা নেটওয়ার্কিং অর্থাৎ সুসম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে সেটাই আমাদের প্রাপ্তি ।একটা সময় আমরা নিজেদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নকে হারিয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলাম আজ সেই আমরাই নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখি, এটাই তো প্রাপ্তি,যে বয়সে ছেলেমেয়েরা বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত হয় , নেশার অন্ধকার জগতে হারিয়ে যায়, আজ সেই বয়সের তরুণ তরুণী উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখে এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কি হতে পারে।
এখানে এসে আরো পেলাম সবার কাছ থেকে সহযোগিতা, এখানের সব আপু ভাইয়ার সবার প্রতি খুবই আন্তরিক, আরো পেলাম নিজেকে নিয়ে ভাবার অন্য এক নতুন দুনিয়া, শিখলাম কি ভাবে সবার সাথ সবালিল ভাবে কথা বলতে হয়,কি ভাবে একজন সফল উদ্যোগতা হওয়া যায়, এবং কথা বলার জড়াতা
কি ভাবে কটাতে হয় সব মিলিয়ে খুবই ভালো একটা প্লাটফর্ম,
🥀🥀প্রিয় প্ল্যাটফর্ম কে নিয়ে আমার স্বপ্ন 🥀🥀
আমি স্বপ্ন দেখি আমাদের এই প্লাটফর্ম অনেক দূর এগিয়ে যাবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করবে। আমাদের প্ল্যাটফর্মের উদ্যোক্তাগণ একদিন আন্তর্জাতিক মানের প্রোডাক্ট উৎপাদন করে, বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে নতুন রূপে তুলে ধরবে। আজ প্রতিটি সেক্টরে বিদেশি প্রোডাক্ট গুলো আমাদের বাজার দখল করে আছে। আমাদের হাজার হাজার পোশাক শিল্প কারখানা🏭🏭 থাকার পরও আমরা মার্কেটে গিয়ে বলি ভাই চায়না ব্যান্ডের প্যান্ট 👖দেখান,বিদেশি কসমেটিক দেন ,এটা দেন,সেটা দেন। এর একটাই কারণ আমাদের দেশীয় পণ্যের প্রতি অনাস্থা। আমরা মনে করি আমাদের সব কিছুতেই ভেজাল মিশে আছে। তাই আমি স্বপ্ন দেখি আমাদের প্ল্যাটফর্মের উদ্যোক্তারা মানসম্মত শতভাগ বিশুদ্ধ প্রডাক উৎপাদন করে,আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে দেশীয় পণ্যের প্রতি হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাস কে ফিরিয়ে আনবে। আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্য হারিয়ে যাওয়া হস্তশিল্প ও কুটির শিল্পকে
নতুন রূপে ফিরিয়ে আনবে। এভাবেই নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের উদ্যোক্তারা প্রতিটি পণ্যের দেশীয় ব্যান্ড তৈরি করবে আর আমাদের দেশের মানুষ দেশীয় পণ্যের ব্যবহার নিশ্চিত করে অনেক উপকৃত হবে এবং সেই সাথে আমাদের
অর্থনৈতি সমৃদ্ধ হবে।
বাংলাদেশে ভ্রমণকৃত বিদেশি পর্যটকগণ আমাদের দোকানে গিয়ে বলবে,প্লিজ গিভ মি সাম প্রোডাক্ট প্রিপেয়ার্ড বাই নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন ইন্টারপ্রেনার। তখন গর্বে বুকটা ভরে যাবে।
আজ না হয় কাল নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের মাধ্যমেই আমার এই স্বপ্ন পূরন হবে ইনশাআল্লাহ্
💖💖🧡🧡পরিশেষে আপনার মত সর্বজন শ্রদ্ধেয় মার্জিত ও সুশিক্ষিত ব্যক্তি কে প্ল্যাটফর্মের মেন্টর হিসেবে পেয়ে আমরা আনন্দিত উৎফুল্ল্য উচ্ছ্বসিত ।আমাদের প্ল্যাটফর্মের সংরক্ষণ সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধান ও আপনার অভিভাবক সুলভ নিরপেক্ষ আচরণ আমাদের নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে, আমরা বিশ্বাস করি।💖💖💖💖
💛💛আপনাদের সুস্বাস্থ্য ও সুন্দর জীবন কামনা করে,
আজকের মতো এখানেই বিদায় নিচ্ছি, আল্লাহ হাফেজ
🌼🌼🌼🌼💐💐💐💐💐🌼🌼🌼🌼🌼
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৯২
Date:- ০৯/০৮/২০২১
সৌজন্যে★
💐নাঈমুল হাসান(বিপ্লব)
জেলা★লক্ষীপুর
থানা★রামগন্জ
ব্যাচ★১৫
রেজিঃ★৬৭৬৫০
বর্তমানে কাজ করছি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে
📃🖊কাজের বিবরণ
👉পেইজ লোগো
👉ফেসবুক প্রোফাইল ও কাভারফটো
👉ভিজিটিং কার্ড
👉গ্রুফ লোগো
👉ব্যানার ও শুভেচ্ছা কার্ড
👉নাম কালিগ্রাফি ডিজাইন