____________এই জীবনে হেরে যাওয়া বলে কিছু নেই। প্রতিটি পদক্ষেপ,আমাদের জন্য এক এক একটি শিক্ষা।আর এই শিক্ষা গ্রহণের ফলাফল হলো সফলতা
__________বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম_______________
________আসসালামু আলাইকুম,ওরাহমাতুল্লাহ___________
আমি যার করুণা দয়ায় ও করুনায় আজও আমি এই অপূর্ব ধরণীতে, সুস্থতার সহিত স্বাচ্ছন্দে বেঁচে আছি,আলহামদুলিল্লাহ।সেই মহান পরাক্রমশালী মহান আল্লাহর নিকট লাখো কোটি শুকরিয়া।
আমরা যে মহান উদার দক্ষ ও অভিজ্ঞ বিচক্ষ ব্যক্তির বদৌলতে এত সুন্দর বিশাল মানুষের পরিবার পেয়েছি,যে উদার ব্যক্তির নিরলস পরিশ্রমের বিনিময়ে বিশাল নেটওয়ার্কিং।
আমরা নিজেকে ব্রান্ডিং সু্যোগ পেয়েছি,যার দীক্ষায় দীক্ষীত হয়ে বিশাল হৃদয়কে পজিটিভিটি দিয়ে পরিপূর্ণ করতে সক্ষম হয়েছি,যে মহান শিক্ষকের সু কৌশল পাঠদানের ফলে সততা, কমিটমেন্ট রক্ষা করে, স্বপ্ন দেখতে ও বাস্তবায়ন করতে শিখেছি।
সেই মহান প্রান প্রানপ্রিয়,ব্যক্তিত্ব আমাদের সকলের প্রিয় শিক্ষক জীবন্তকিংবদন্তি জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি,আন্তরিক শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা জ্ঞাপন করছি।
প্রতিনিয়ত ধাক্কা খেয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প
রংহীন প্রানহীন নিস্তেজ হয়ে যাওয়া এক আহত প্রানের আকুতি সময় কাব্য বর্ণমালা হৃদয়ে কৃঞ্চচূড়া বৃক্ষের মতো দোলা দিয়ে যাওয়া এক পংক্তি মালবেদনায় জানি।
আসলেই আমরা কেউ পরিপূর্ণ ভালো নেই। মন ভিষন্ন চাপা মুখে আর কত অকৃত্রিম হাসি দেখাবো লোককে।কেমন যেন ফ্যাকাশে মনে হচ্ছেজীবনের ছন্দ গুলো।আসুন আমরা কাউকে একটু হাসাই,আনন্দে সুখ বিলাই।
অন্যের জন্য বেঁচে থাকি,অন্যের মাঝে নিজেকে রূপান্তিত করি হে সেই ছেলেটির কথাই বলছি সেই এক ললনার কিংবা পরিবারের অগোছালো জীবনে মেতে থাকা নিজের সুখে মত্তো থাকা সেই ছেলেটি ফিরে পেলো এক নতুন কোন এক ভুবন।
এমন একটি জীবন বদলে দেওয়ার ইতিহাসের সাক্ষী,হয়েছি আমি মনের,ভিতর,লালিত,দীর্ঘ,স্বপ্ন,বুননের,হাতেখড়ির,,সবটুকু,যখন,কাউকে,বিলিয়ে,দিতে,মরিয়া,হয়ে,গেছেকিছু,বিংশ,শতাব্দীর,তারুণ্য,না,ছিল,কোনো বোঝাপানা,ছিলো,সুন্দর,জয়যাত্রা বয়সন্ধি।কিংবা আবেগের,কষাগাতে,কতশত,,তারুণ্য,নিষ্প্রাণ ! যা কাউকে প্রকাশ করতে পারছে না।
____________________শুধুই সময় কথা বলে।
হঠাৎ কর্ম জীবনের শেষ প্রান্তের কথা, তার সাথে আমার পরিচয় অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে কারণ সে আমার জেলার কিংবা পড়ুশি নয়,খুব আনন্দময় সময় কাটাচ্ছে আমার সাথে প্রথম অবস্থায় যখন দেখা, আমি মনে মনে বলি এই ছেলেটি বোধহয় প্রেমের সব সুখ সেই পেয়ে গেলো, যাই হোক চলছে দীর্ঘদিন ধরে তাদের মধ্যে সম্পর্ক টি প্রায় ৫ বছর পরে জানতে পালাম।
তার জীবনে অসহায়ত্বের কথা দুঃখ দুর্দশার কথা,আর কি কত শত কথা তাদের বেশ ভালোই চলছিলো তাদের এ-ই সম্পর্ক অনেক আগে থেকেই শুনলাম।হঠাৎ এইতো কিছুদিন আগের কথা হুট করে একদিন কিছুই বলছে না করছে খাওয়া নেই দাওয়া নেই না আছে রেষ্ট, বিশ্রাম, বিনিদ্র জীবন।
আমাকে এড়িয়ে যায়,নামাজের জায়নামাজে বসে নিবৃতে কাদছে।চোখের সামনে নিজের সমবয়সী একটা ছেলের এমন কষ্ট সহ্য হচ্ছে না। আমি ভাবলাম,যেভাবে হোক জিজ্ঞাসা করতে হবে। পরিবারের কিছু হলো নাতো । ঠিক ভাবে কথা ও বলে না।হাউ মাউ করে কান্নাও করে যখন রুমে একা থাকে, কাউকে কিছু বলে না।
আসলেই মাঝে মাঝে টেকনিক খাটাতে হবে।
কিভাবে কি করি ভাবছি,অবশেষে বাহিরে হাটতে বের হলাম দেখি রাস্তার মাঝ খানে হাটা শুরু করে, আরে! এতো নির্গাত এক্সিডেন্ট করবে,হাত টেনে নিয়ে পাশে এনে বল্লাম আজ কয়েকদিন যাবত পাগলামি শুরু করেছ কি হলো তোমার।
আমাকে খুলে বল উপকার না করতে পারলেও তোমার মনটা তো হালকা হবে।তোমার চলাফেরায় দেখে মনে হয় তোমার পৃথিবীতে বাঁচার সাধ মিটে গেছে।সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে।
____জানার জন্য প্রশ্ন করতে হবে?
আমি:আমাকে বলতো তোমার কোনো সমস্যা বাড়িতে?
সে উত্তরে- না ভালো,সব ঠিক আছে।
আমি:বাবা মা ভাই বোন পরিবারের সবাই ভালো আছে তো নাকি কারো কোন সমস্যা আছে আমাকে খুলে বল!
কিন্তু সে বলল- হে ভালো।কারো কোন সমস্যা নাই সবাই সবাইকে নিয়ে ব্যস্ত।
তখন আমি:তাহলে এমন করছেন কেন?তোমাকে দেখে তো স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না।
তখন সে বলল-আমাকে কয়েক দিন সময় দিন সব বলবো। আসলে বর্তমানে আমি একটা ক্রাইসিসের মধ্যে চলতেছি।
তখন কিছুটা ভালোবাসা বিনিময়
আবার পরেরদিন কোথাও ঘুরতে যাওয়ার কথা বললে দেখি আমাকে ফাকি দিয়ে একা কোনদিকে চলে গেছে, আমি আর খুজে পাই না,আমি ঘুরেফিরে হাট-বাজার করে রুমে চলে আসি টেক্সি করে।বাসায় এসে যখন দেখি সে নেই তার জন্য অনেক চিন্তা হতো।
কি জানে আবার কোথাও অ্যাক্সিডেন্ট করে পড়ে আছে কিনা।পরে অবশেষে দেখি অনেক দূরের পথ 3/4কিলোমিটার পথ হেটে বাসায় আসলো।তার এমন অবস্থা দেখে,আমি বল্লাম আচ্ছা ঠিক আছে ভাই এটা প্রবাস জীবন।
তুমি যেভাবে শুরু করেছ তোমাকে দুই মিনিট একা রাখা টাই মারাত্মক। যে কোনো সময় যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে,এখানে তোমার আপন কে আছে।এটা বিদেশ বাড়ি। বড়ো নিষ্ঠুর,কষ্টের জায়গা।
কিন্তু এখানে যদি এরকম করো একটা দুর্ঘটনা ঘটে যায় এর জন্য কাকে দায়ী করবেন।নিজেকে সংযত রাখুন কি হয়েছে আমাকে খুলে বল।
___________________সে অবশেষে কয়েক ঘন্টা পর।
অনেক কষ্টে অনেক সাধনার পরে অনেক আদর সোহাগ করে বাহির করলাম মুখ থেকে।আমাকে বলেন কি হয়েছে তখন বলতে শুরু করলো অস্ত্র সেদ্ধ চোখে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে স্তব্ধ কণ্ঠস্বরে।
শোনো সহযোদ্ধা শোন বন্ধু ,আজ আমি আমার জীবনের কথা বলব, আমি একটা রিলেশানে জড়িয়ে প্রায় ৫ বছর,সেই মেয়েটির জন্য আমাকে প্রবাস পাড়ি দেওয়া, এখন কয়েকদিন আগে জানতে পেলাম সে নাকি আরেকটি ছেলের সঙ্গে রিলেশনে জড়িয়ে গেছে।
আবার আমাকে মিথ্যে বলে।আমি শুনে ব্যাপারটা বিশ্বাস হচ্ছে না, মেনে নিতে পারছি না তাই।খোজ নিয়ে জানতে পারলাম ঘটনা সত্যি। এখন কি করবো, আমার পরিবার পরিজন জানে এ-ই বার দেশে গিয়ে বিয়ে করবো মেয়েটিকে। আমার এতো বছরের যা ছিল স্বপ্ন, অর্থ, চাওয়া পাওয়া, আশা আকাংখা,সময় সব ওর জন্য বিলিয়ে দিয়েছি।আমি এখন কি করবো।
______অধারুন হায়রে ভালোবাসা
আমার মৃত্যু ছাড়া কিছুই নেই। আমি যে মন প্রাণ দিয়ে তাকে ভালোবাসি বিশ্বাস করি,তাকে ঘিরে আমি আলাদা একটা পৃথিবী তৈরি করেছি,আমি ভাবতে পারিনা আমি অন্য কোথাও গিয়ে আবার নতুন করে জীবন শুরু করতে পারব,আমি এ জীবন রেখে কি করব, ভাবছি আত্মহত্যা করব।
আমার জীবনের প্রতি অনেক মায়া জমে গেছে তাইতো আমি নামাজে কাদছি আল্লাহর কাছে আমি।এখন কি করবো। আমার জন্য কোনো রাস্তা খোলা নেই।নিজেকে বড় অসহায় মনে হচ্ছে।চারদিক অন্ধকার ঘিরে গেছে।
তখন আমি বল্লাম আচ্ছা আমি দেখি আমার ওপর একটু ভরসা রাখো কথা দিচ্ছি সব ঠিক হয়ে যাবে, আমিতো ভেবেছি তোমার আম্মা আব্বার কোনো বড় ধরনের কিছু হয়েছে কিনা
তুমি ধৈর্য ধর,, খাওয়া দাওয়া করো,পৃথিবীতে যত বড় সমস্যায় হোক না কেন তার একটি সুন্দর সমাধান,,আছে , বিপদের সময় ধৈর্য হারাতে নেই।কঠিন পরিস্থিতির মাজে সুন্দর একটি সমাধান খুঁজে বের করার নামই বুদ্ধিমত্তা।আমি তোমাকে সব ব্যাপারে সাহায্য করবো ধৈর্য ধরো।
বিশাল এই পৃথিবীটা তোমার জন্য।অন্য কারো সাথে অভিমান করে তুমি পৃথিবী থেকে চলে যেতে পারো না।তোমার অনেক কিছু করার আছে।অন্যের জন্য কিছু করে মরে গেলেও,জীবনটা সার্থক হবে,তাই চেষ্টা করো ভালো কিছু করে মানুষের মাঝে অমর হয়ে থাক আর,ইনশাল্লাহ ধৈর্যের সাথে পথ চলা ভালো কোনো সমাধান আসবে।
_____সেই কিছু ইতিহাসের সাক্ষী।
পরে সব বিস্তারিত জানতে পারলাম। অনেক ইতিহাস তাদের প্রেমের। কিন্তু যার সাথে সম্পর্ক ছিল একটা মিথ্যা সম্পর্কের জালে ফেসে গেছে ছেলেটি ,যার জন্য দেশে একটা ব্যবসার প্লান ছিলো মেয়েটির মন মুখের কথা রাখার জন্য তাও পারে নি,মেয়েটি বলেছিল
আগে বিয়ে শাদী করি তারপর তুমি আমি দুজন মিলে একটা ব্যবসা করব।
এখন টাকা-পয়সা আমাকে দাও আমি জমা রাখি,ছেলেটি তাকে বিশ্বাস করে সবকিছু তার হাতে তুলে দিয়েছিল,কয়েক বছরের ইনকাম,রক্ত ঝরানো ঘাম ঝরানো টাকা,সেই সাথে জীবনের সমস্ত স্বপ্ন।মানুষের জীবন কেন এমন হয় আমি বুঝিনা,দু দিনের দুনিয়ায় কেন এত স্বার্থপরতা।
তার জীবনের সব স্বপ্ন তছনছ করে দিয়েছে একটি সম্পর্ক।,সম্পর্ক মানুষকে নতুন জীবন দেয়,কিন্তু এ কোন সম্পর্ক যে জীবনের সবকিছু কেড়ে নেয়।অনেক কষ্টে বুঝিয়ে সুজিয়ে মানষিকভাবে সান্ত্বনা দিতে লাগলাম,আমার বাস্তব কিছু কথা যখন শেয়ার করলাম ১৬বছর বয়সে বাবাকে হারিয়েছি,ক্ষুদার্থ কাকের মত এদিকে-সেদিকে ঘুরেফিরে মানুষ হয়েছি,কষ্ট করে লেখা পড়া শিখেছি,বাবা মার আদর ছাড়া দুইটা ভাই কে মানুষ করেছি,ছোটবেলা থেকে আমি কৃষি কাজ করেছি, প্রাইভেট পরিয়েছি,ছোটখাটো ব্যবসা করেছি মানুষের জমিতে কাজ করেছি,এই বয়সে এসে এখনো বিদেশে পড়ে আছি,কত স্বপ্ন ভেঙে গিয়েছে।
আমি আবার দুহাতে,স্বপ্ন তৈরি করেছি,মচকে গিয়েছে কিন্তু ভেঙ্গে পরিনি,জীবনে অনেক প্রেম-ভালবাসা এসেছে পাত্তা দেয়নি,কারণ আগে নিজের পায়ে দাড়াবো নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করবো এর পরে প্রেম পিরিতি। তখন নির্বাক হয়ে আমার কথা গুলো শুনছে, সে আমাকে জিজ্ঞেস করে এতো যন্ত্রণা কিভাবে সহ্য করেছ তুমি।
কিন্তুভাব কিছু সম্পর্ক জীবনকে শেষ করে দেয়।আমি বললাম একটা মানুষের জীবনে কি একটা মেয়ে বা সম্পর্ক বড়? না জীবনের কেরিয়া জীবনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য বড়? আগে তুমি তুমার নিজের পায়ে দাড়ও ,নিজের অবস্থান তৈরি করো,একটি পরিচয় তৈরি করো,মাথা উঁচু করে দাড়াও,স্বাবলম্বী হিসেবে গঠন করো।
তখন দেখবে এরকম হাজার সুন্দর মুহূর্ত তোমার জন্য অপেক্ষা করছে।তারপর তাকে কিছু আইডিয়া দিলাম বললাম আমাদের মত অনেক অসহায় মানুষের জীবন বদলে দিয়েছে একজন সৎ আদর্শ মানুষ যার নাম হল,ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার।
"নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন। নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে,লক্ষাদিক তরুণ-তরুণী সেখানে নিজের জীবনের গল্প তৈরি করার জন্য ব্যস্ত হয়ে আছে,অনেক উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে অনেক পড়ে যাওয়া মানুষ উঠে দাঁড়িয়েছে,তুমিও চাইলে সেখান থেকে একটি সুন্দর গল্প তৈরি করতে পারো পেতে পারো তোমার জীবনের সুন্দর স্বপ্নের ঠিকানা।এই জীবনের কিছু ধারাবাহিকতা।
বড্ড ফিকে অসহায় একাকী মনে হয় জীবনধারণ,একদম যেন বৃষ্টি ঝরা শ্রাবণ এর মতন।
এই জীবনের রংচটা কালচে হাত ঘড়িটার মতন জীবনের সময় গুলো থেমে যায় হারিয়ে যায় সন্ধ্যার রঙের অলবতমলতা ।
অনেক বড্ড মূল্যহীন হয়ে যায় সব আয়োজন,জীবনের সব রং বিলীন হয়ে যায় মেঘের আড়ালে।ক্ষয়ে যাওয়া পায়ের জুতার মতন নেট শেষ হয়ে যায় জীবনের স্বপ্নগুলো
আশা-আকাঙ্ক্ষা হারিয়ে যায় বালু চড়ে।
আজ বড্ড অভিমান তেজ মাখে স্বপ্ন,নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে থাকে কোন এক ধ্বংসস্তূপের মাঝে,লালিত হয়ে যায় ঘামার রক্তের কস্ট শীত সেদ্ধতার কাছে।জোড়া তালি দেওয়া পাঞ্জাবীর মতন,ছন্দহীন বস্ত্রহীন রংহীন এলোমেলো কাটাছেঁড়া বস্তুর মতো জীবনের অঙ্গীকার সন্ধ্যার পথ চলার গতিবেগ ক্রুদ্ধ হয়ে যায়।
আজ বড্ড তিক্ত মনে হয় প্রিয় গানের সুর,বাজনা গুলো।কানের কাছে বাজতে থাকে হৃদয় বিদায়ক যন্ত্রণার ঝংকার এর মতন।
মাথার ছাদের বিপরীতে ঐ আকাশের মেঘ কালো ঝড় বৃষ্টি আফসার এর মতন।
কিন্তু বিবর্ণ কালচে জীবন,দুমড়ে মরতে যাওয়া একটি শ্বাসহীন প্রাণের মতন তবুও তো বেঁচে থাকার সাধ জাগে এক জাক পঙ্খমালা পাকি শালিকের মতন।
হয়ত এর সেষ হবে কোন একদিন মিছে মিছে এই ভালবাসা দিয়ে।
আমরা নিঃশব্দে বেঁচে আছি তাঁতির সুই সুতোতে ,ছড়ানো তার আয়তার মাঝে
বোকা পাখি হয়ে বেঁচে আছি চতুর শহরে,পালক পাখনা ভাঙ্গা বেউড়ন্ত সাগরের দ্যানে। তবু বেঁচে তো আছি,শ্বাস নিচ্ছে প্রতিটি সকালে।স্বপ্ন দেখছি মনের আয়নাতে।
রাশি রাশি স্বপ্ন বুনেছি জীবন্ত কঙ্কাল ময় অস্থিত্বের মাঝে।আর,বেদনার রং পুষে আমারই প্রেতাত্মা, অসাত্যতা নিয়ে পথ চলছি অজানার দিকে।
এই তবুতো বেঁচে আছি, বুনো হাঁসের মতন পাক পালক জাপটিয়ে অজানা সমুদ্রের মাঝে।
সত্যি বলছি আমাদের দেখা অনেক জীবন স্বপ্নময় প্রাণ এভাবে হারিয়ে যায়, একটি জীবন্ত মানুষ স্বপ্নবিহীন ভাবে মরুভূমির শুকনা বালুর মত হয়ে যায়।আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে একটি মানুষও জানো নিস্তেজ না হয় যায়।তার একটি সহজ দিকনির্দেশক দর্শনার পথ।
আমাদের অন্ধকারের মাঝে আলোর সন্ধান
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন,
তাকে বললাম হ্যাঁ ভাই এসো নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনে যুক্ত হও, কয়েকটি সেশন করার পরে দেখবে ফাউন্ডেশনের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছ। ৫ বছর একটি মেয়ের পিছনে যেভাবে লেগেছিলে ঠিক সেভাবে এই প্লাটফর্মে লেগে থাকো।
দেখবে নিয়মিত স্যারের সেশন গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ো। আমাদের ফাউন্ডেশনের ভাই বোনদের পোস্ট গুলো পড়ো এবং লাইক কমেন্ট করো,দেখবএ যেন এক অন্য ভালোবাসার ভুবন,সুন্দর একটা পৃথিবী নিষ্পাপ একটা সময়,নির্ভেজাল একটা জীবন আসামে একটা পৃথিবী।
অন্য এক ভূবন যেখানে আলহামদুলিল্লাহ আমি তাকে রেজিষ্ট্রেশন করে দিয়েছি।আগে যে সময়ে টাতে প্রেম আডডা কথা সারাদিন মোবাইলে চ্যাটিং চ্যাটিং ছাড়া কিছুই বুঝত না।মাশাল্লাহ কয়েকদিনের মধ্যে তার ভেতরের সুন্দর একটা পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি।আল্লাহপাক যেন সহায় হয়।
___________________এখানে লেগে থাকার ফল।
এখন আমাদের প্লাটফর্মে ওসারাক্ষণ লাইক কমেন্ট নিয়ে ব্যস্ত লেখালেখি নিয়ে ব্যস্ত।জীবনের মোড় ঘুরে গেছে তার।নিরাশার রেশ কেটে গেছে।সেও রঙিন একটি পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন দেখছে।নিজের জীবনের গল্প তৈরি করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।ভুলে গেছে তার প্রেম পিরিতি।তার জীবনের অপমানের গ্লানি।
আমরা পরিবর্তন হবো সবাই একদিন,এভাবেই বদলাবো আমাদের জীবনের খারাপ সময় গুলো।মুছে ফেলব জীবনের দুঃখ অপমান লাঞ্ছনা মত সময় টুকু।এভাবেই আমরা জয় করব টপ পর্বতমালা এভারেস্ট।একটি জয়ের পতাকা উড়িয়ে দেবো বিশ্বের প্রত্যেকটি জায়গায়।
আমাদের বাংলাদেশের 64 টি জেলায় আনায় কোনায় একটি পতাকা উড়বে লেখা থাকবে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন।আমাকে মাঝে মাঝে বলে এত সুন্দর সুন্দর সবার আনাগোনা শুধু আইডিয়া, স্যারের সেশন, ঘুরে দাড়ানোর গল্প। আমি এতো দিন কোথায় ছিলাম!!কোন অন্ধকারের পথ ধরে হাঁটছিলাম।সময় ব্যয় করেছি অন্যের মাঝে।ভুল পথে আজ আমি নতুন আলোর সন্ধান পেয়েছি যতদিন পৃথিবীতে বাঁচিয়ে আলোর মাঝে বাঁচতে চাই এবং আলোকিত করতে চাই।
____________এই জীবনে হেরে যাওয়া বলে কিছু নেই।
প্রতিটি পদক্ষেপ,আমাদের জন্য এক এক একটি শিক্ষা।আর এই শিক্ষা গ্রহণের ফলাফল হলো সফলতা। হাসি যেন শুধু মাত্র ঠোঁট থেকে নয়, মন থেকেও যেন আসে। একটি প্রাণোচ্ছল হাসি আমাদের ভবিষ্যতকে অনেক গভীর করে দিতে পারে।
আর ভালো মানুষরা জীবনের সবক্ষেত্রে বুক ফুলিয়ে চলতে পারে।ভালো মানুষদের সফলতা পেতে হয়তো একটু বেশী পরিশ্রম ও কষ্ট করতে হয়, কিন্ত টিকে থাকে আমৃত্যু সবচেয়ে বড় কথা তারাই জীবনে সুখি হয়।হেরে যাবো বলে কি থেমে যাবো??এটা কি কোন মানুষের মানবিক অবদান হতে পারে?
কখনই না, লস খেয়েছি বলে যে উন্নতি আর হবেনা এমন কোন কথা আছে?নিজের ঘর অন্ধকার রেখে,কি পৃথিবীকে আলোকিত করা যায়।
বিঃদ্র ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষিতে দেখবেন। সবার সুসাস্থ্যতা কামনা করছি
__________________________________________________
"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৯২
Date:- ০৯/০৮/২০২১
আমি নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর।
মোঃ মোতালেব, কমিনিউটি ভলেন্টিয়ার দশমঃ-ব্যাচ রেজিঃ ১৫৩৪৯জিলাঃ মৌলভীবাজার উপজিলাঃ কমলগঞ্জ বিভাগ সিলেট। বর্তমানে আছি মালদ্বীপ একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা।
_______________প্রতিষ্ঠতাঃ ফ্যামিলি ষ্টোর