শিখেছি জীবনে বড়, সফল ও সুখী হওয়ার জন্য পজিটিভিটি বিকল্প নাই।
#আমার জীবনের গল্প#
ফেনী জেলার গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আমি। পরিবারের মেঝো ছেলে আমি। পরিবারে চার ভাই তবে বোন নেই।সংসারের হালটা তাই কাঁধে এসে পড়ে সবার আগে। ২০০৬ ফেনী পলিটেকনিক্যাল থেকে "পাওয়ার টেকনোলজি" পড়াশুনা শেষ করলাম। মধ্যবিত্ত পরিবার হওয়াতে ঐইসময় আর বিএসসি করাটা হয়ে উঠে নাই। পরিবার হাল ধরতে চাকরি ঢুকলাম ২০০৭ এপ্রিল এবং ২০১৩ সাল পর্যন্ত চাকরি করলাম দেশে তবে তাতে যে বেতন তা দিয়ে নিজে এবং পরিবার ভাল করে চলতে কস্ট হতো। তবে এ সময়টুকু যে বেতন পেতাম তা দিয়েও ছোট ভাইকেও পলিটেকনিক্যাল ডিপ্লোমা ইলেকট্রলিক্যাল পড়ালাম।
তাই পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে এবং আর একটু ভাল থাকার আশায় বিদেশ পাড়ি দেই ২০১৩ সালে ৩ নভেম্বার কাতারে। আমার ছোট কাকা মাধ্যমে কাতারে আসা ভিসা কোন টাকা লাগে নাই। তবে শুধু প্লেন ভাড়া দিয়ে আসলাম তাও কাকা দিয়েছে। আমি যে অটোমোবাইলে পড়ালেখা করেছি সে লাইনে চাকরি পেয়েছি কাতারে যদিও বেতন কম।
কাকার কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ। আসলে লাইফে কারো না কারো সহযোগিতা লাগে ওপরে উঠতে হলে তা আমি বুঝলাম কাকা থেকে। কম বয়সে পরিবার বিশাল দায়িত্ব আমার কাঁধে। আমি কি পারবো সবার চাহিদা মিটিয়ে মুখে হাসি ফুটাতে? এর মাঝে ২০১৪ সালে ছোট ভাই পলিটেকনিক ডিপ্লাোমা শেষ হলো। সবাই বলে ছোট ভাইকে চাকরিতে ঢুকিয়ে দাও। তবে আমি যে টাকার অভাবে ঐইসময় বিএসসি করতে পারি নাই এটা আমার মাঝে সব সময় পীড়া দিতো এখনও দেয়। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম ছোট ভাইকে বিএসসি করিয়ে নিজের স্বপ্ন কিছুটা পূরন হবে। কিন্তু আমাদের মতো মধ্যবিত্ত পরিবারে ঢাকা থেকে প্রাইভেট ভার্সিটি বিএসসি করার রূপকথা গল্পের মতো।তারপর রিস্ক নিয়ে গ্রীন ইউনিভার্সিটি ভর্তি করিয়ে দিলাম ছোট ভাইকে। টিউশান ফি আর ঢাকা থাকা খাওয়া কথা চারবছর কথা শুনলে মাঝে মাঝে হতাশ হয়ে যেতাম এমন অবস্থা হতো যা আমি দিতে পারতাম না। তবে এসময়ও ছোট কাকা সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দিলো বললো তার বাসায় ঢাকা থাকতে শুধু টিউশান ফি দাও তুমি থাকা খাওয়া টাকা সে চাকরি পেলে আমাকে দিবে ধাপে ধাপে। ছোট ভাই ২০১৭ বিএসসি শেষ করল স্বপ্ন পূরন হলো। এ ৪ বছর পড়াশুনা সম্পূর্ণ খরচ আমার কাতারে কস্টের টাকা তার পেছনে ব্যয় করলাম। এসব নিয়ে অনেকে অনেক কিছু বলতো কেনো বিএসসি করাচ্ছো তোমার সব টাকা দিয়ে চাকরি করতে বলো তারে।আমি শুনি নাই কারো কথা। আজকে মনে হলো তা সঠিক করেছি।
👉স্যারের যে বলে একা বড়া হওয়ার মাঝে আনন্দ নাই, একজনের পড়ালেখা দায়িত্ব নিয়ে দেখান। আমি ছোট ভাইকে পড়ালেখা করিয়ে এখন সার্থক মনে হচ্ছে।
ছোট ভাই এখন চাকরি করে Abdul Latif এই গ্রুপেও আছে।
আমার সবার ছোট ভাই Abdullah Al Mamun সেও এই গ্রুপে জয়েন্ট আছে।
প্রবাস জীবন কতোটা কষ্টের প্রবাসে যারা আছে তারাই বুঝে।৪০ ডিগ্রি ওপর গরম সাথে আমার কোম্পানী ক্যারেলা এদের সাথে চাকরি করা স্রোতের বিপরীত মতো। এখনো চলতেছে প্রবাসী জীবন।
প্রবাস জীবন হলো ডিউটি, রুম,বাড়িতে ফোন কথা বলা। খাওয়া কোম্পানি হওয়াতে একটা কস্ট বাঁচলাম।এভাবে একঘেয়েমি জীবন চলতে লাগলো।
👉নিজের বলার মত গল্প যোগদান গল্প👈
একদিন মোবাইল ইউটিউব দেখতে দেখতে ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার নিয়াজ আহমেদ ভাইকে নিয়ে আসলো লাইভে সেখানে স্যার বললো অনলাইন উদ্যোক্তা হওয়া শিখায় ফ্রিতে।সেখান থেকে লিংক নিয়ে গ্রুপ জয়েন্ট সেটা ২০১৯ সালে সেপ্টেম্বর কথা। তারপর গ্রুপ পোস্ট দিয়ে কাতারে কে কান্ট্রি এম্বাসেডার তখন MD Showkat Ali & Al Amin পেলাম।
তারপর গ্রুপ দেখলাম বিভিন্ন জায়গা মিটআপ হয় এটা কি জিনিস কৌতূহল ছিলো অনেক।পরে কাতারে ২০১৯ অক্টোবর ২য় মিটআপে অংশগ্রহণ করি। যেদিন মিটআপ ছিলো সন্ধ্যা ৭টায় আমি কৌতূহল বা গ্রুপ প্রতি ভালবাসা কি জানি না আমি ঠিকানা নিয়ে বিকাল তিনটায় গিয়ে উপস্থিত। সাথে ছিলো সুমন ঘোষ ভাই এবং শরীফুল ভাই। আমরা তিনজন বিকাল ৩ থেকে একটা দাঁড়িয়ে ছিলাম বাহিরে মিটআপ জন্য অপেক্ষা পরে সেই ৭ টায় মহেন্দ্রক্ষন আসলো আলআমিন কান্ট্রি এম্বাসেডর আসলো মিটআপ করলাম। শওকত ভাই কাজে জন্য একটু পরে আসলো।সেই থেকে পথচলা নিজের বলার মত গল্প গ্রুপ এনআরবি কাতারে ৫টা মিটআপ করেছি এবং আগামীতো থাকবো।
👉গ্রুপের প্রতি ভালবাসা👈
গ্রুপের যোগদান পর কেনো জানি আমি গ্রুপকে ভালবেসে ফেলেছি। নিজের ডিউটি , খাওয়া আর ঘুম ছাড়া বাকী সময় গ্রুপকে দিই। যত সময় পরিবারকে দেওয়া হয় না মনে হয় তারচেয়ে বেশি সময় গ্রুপকে দিয়ে থাকি।এটাই মনে হয় ভালবাসা গ্রুপের ভাল মানুষের জন্য। আমি ২০১৯ সালে নভেম্বর ছুটিতে দেশে যাই ২ মাস থাকি। দেশে থাকা সময় গ্রুপে সময় দিয়েছি।।
👉👉গ্রুপ নিয়ে একটা পারসোনাল বিষয় বলবো মজার ঘটনা।
দেশে ছুটিতে গিয়েও মোবাইলে গ্রুপ সময় দিতাম, স্যার পোস্ট দেখতাম এটা নিয়ে আমার ফ্যামিলি অনেক রাগ বলে আমাদের সময় দিতে আসছো না গ্রুপ নিয়ে পড়ে থাকো দেখি সারাক্ষণ। এই গ্রুপ কি দিচ্ছে আমাকে এসব বলতো।এ গ্রুপে বিরক্ত হয়ে আমার ওয়াইফ কতবার ওয়াদা করিয়েছে ২ মাসে মাঝে যে একদিন গ্রুপ ছাড়া মোবাইল অফ করে থাকো।ওয়াদা করেছি অনেকদিন কিন্তু এক ঘন্টা পর আবার লুকিয়ে গ্রুপ দেখতাম সব। আসলে পারতাম না গ্রুপ ছেড়ে। একদিন গ্রুপ সময় দিচ্ছি মোবাইল টিপা দেখে বিরক্ত হয়ে আমার ওয়াইফ মোবাইল ফ্লোরে এমন জোরে আছাড় মারলো যদিও ভাংগে নাই।
ঢাকায় প্রবাসী নিয়ে মিটিং ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারকে এ ঘটনা বললাম স্যার গ্রুপে জন্য মোবাইল ভাংগলো স্যার হাসতে হাসতে শেষ এবং স্যার আমাকে বললো আপনার ওয়াইফকে গ্রুপকে জয়েন্ট করিয়ে দেন এবং আমি বলছি বলবেন।
আমি বললাম স্যার আমি গ্রুপ নিয়ে থাকি সবাই হাসাহাসি করে, গ্রুপ কি দিচ্ছে এসব বলে উওরে স্যার বললেন-সময় নিন,সময় দিন,সময় বদলাবে,সময় সব ঠিক করে দিবে।
👉👉এই গ্রুপ থেকে কি শিখলাম
👉 এই গ্রুপ থেকে শিখলাম একজন ভাল মানুষ হওয়া চেষ্টা করতেছি সব সময় আমি। আগে ভাবতাম জীবনে লক্ষ্য মানে ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার বা অনেক টাকা মালিক হওয়া এখন সবই ভুল মনে হচ্ছে।
👉👉 জানুয়ারি ২০২০ ইং দেশে থাকা অবস্থায় রক্ত দিয়ে এক সিজারিয়ান বোনকে সহায়তা করলাম এটাও গ্রুপ থেকে শিক্ষা। স্যার যে বলেছে রক্ত নিতে নয়,রক্ত দিতে শিখুন
👉👉শিখলাম মানুষের জন্য কাজ করলে,জীবিকার জন্য কাজের অভাব হয় না।
👉👉আগে আমি কাজ করতে গেলে ১ বা ২ বার না পারলে ছেড়ে দিতাম এখন যে কোন কাজ করতে গেলে না পারলে স্যার কথাটা মনে আসে লেগে থাকো, লেগে থাকো এবং লেগে থাকলে পারবো আমি এটা।
👉👉আগে আমি কেউ বাজে কথা বললে রাগ হয়ে উওর দিয়ে দিতাম এখন স্যার যে বলছে আপনি ২ সেকেন্ড সময় নেন দেখবেন পরে উওর দিতে ইচ্ছে করবেনা প্রমান পেয়েছি আমি।। স্যার বলেছে ২ বছর সময় নেন উওরটা দেন নিজেকে বদলিয়ে এটা অনেক বড় শিক্ষা আমার জন্য।
👉👉শিখলাম সব সময় জিততে হবে এ মানসিকতা দূর করতে হবে মাঝে মাঝে হেরেও জেতা যায় এটা বিশ্বাস করি আমি।
👉👉শিখলাম জীবনে এগিয়ে যাবার কোন চমক দিতে পারে শুধুমাএ মা-বাবা দোয়া
👉👉শিখলাম সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে সততা ও কমিটমেন্ট।
👉
👉👉 শিখলাম আগে কেউ সমালোচনা করলে আমি হতাশ হয়ে যেতাম,রাগ করতাম।এখন আর এসব নিয়ে ভাবি না।স্যার যে বলেছে তারা সমালোচনা করতে করতে ঐই জায়গা পড়ে থাকবে আর আপনি কাজ করতে করতে উপরে চলে যাবেন।
👉👉শিখলাম যে সমালোচনা করে সে কিন্তু আমার পরিবার খরচ চালাবেনা এবং মাস শেষে আমার পরিবার বাজার করে দিবে না তাহলে সমালোচনাকারী কথায় কেনো হতাশ হবো।
👉👉👉শিখলাম আপনি যদি কারো জন্য ভাল কাজ করেন পরের ভালটা কিন্তু আপনার বা আমার জন্য অপেক্ষা করতেছে।
👉👉শিখেছি জীবনে বড়, সফল ও সুখী হওয়ার জন্য পজিটিভিটি বিকল্প নাই। আরো শিখেছি নেগেটিভিকে কিভাবে পজিটিভলি নিয়ে জীবনে সামনে এগিয়ে যাওয়া যায়।
👉👉 শিখেছি জীবনে একা বড় হওয়ার মাঝে সুখ নেই।আমার দ্বারা একটা মানুষের উপকার হলে সেটা হলে বড় অর্জন আমার জন্য।
👉👉 আগে ভাবতাম যারা ব্যবসায়ী তারা শুধু ব্যবসা করবে এখন এই ভ্রান্তধারণা চলে গিয়েছে আমার। আমার দ্বারা ও সম্ভব এমনকিছু তা ভাবি আমি।
👉👉শিখেছি নিজেকে ছোট ভাবা যাবে না। আমার দ্বারা হবে এ বিশ্বাস বুকে ধারন করলে আপনাকে বা আমাকে কেউ আটকাতে পারবে না। কুষ্টিয়ার রিফাত ভাই ক্লাস টু পড়ালেখা করে ঘুরে দাড়াতে পারলে আপনি বা আমি কেনো পারবো না?
👉👉আগে মনে করতাম টাকা হলে ব্যবসা করতে পারবো এখন এটা ভুলধারনা মনে হচ্ছে।। টাকা তো লাগবে পাশাপাশি অনেক স্কিল জানতে হবে তা শিখতেছি প্রতিনিয়ত।
👉👉শিখেছি নিজে সৎ ও পজিটিভ ইমেজ থাকলে আমার ব্যবসার মূলধনের অভাব হবে না।কেউ না কেউ আমাকে সহযোগিতা হাত বাড়িয়ে দিবে।
👉👉নিজেকে ব্যান্ড করার এত বড় সুযোগ এখানে পেয়েছি এবং নিজের নেটওয়ার্ক তৈরি করার এত বড় প্লাটফর্ম বাংলাদেশ বা পৃথিবীর কোথায়ও নাই।
👉👉 আমার কাছে অবাক লাগে ২.৫ লাখ শিক্ষার্থী এবং ১ লাখ মেম্বার পরিবার আমাদের এখানে কোন পোস্ট একটা হা হা রিয়্যাক্ট বা বাজে মন্তব্য নাই এবং কেউ ভুল করলেও তাকে লজ্জা দিচ্ছে না বুঝিয়ে দেয় সবাই।এর থেকে ভাল প্লাটফর্ম কোথাও আছে কিনা আমার জানা নাই।
👉👉আমার কাছে আশ্চর্য লাগে ১ লাখ মেম্বার মাঝে প্রায় ৩০ হাজার নারী আছে।আপুদের নিয়ে কেউ কোন বাজে মন্তব্য করে না। বরং আপুদের আমাদের ভাইয়ােরা সহযোগিতা করতেছে। আপুদের জন্য এত সুন্দর ও সুস্থ প্লাটফর্ম বাংলাদেশ কোথাও নেই।
👉👉 আগে আমি দুইজন মানুষের সামনে কথা বলতাম পারতাম না। এখন মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে স্টেজ কথা বলি।যদিও এখনও কথা বলার জড়তা আছে।এই মাইক্রোফোন ধরে স্টেজ কথা বলার সুযোগ স্যার করে দিয়েছে নিজের বলার মত গল্প প্লাটফর্ম আমাদের উপহার দিয়ে।
👉👉 উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যা যা দরকার সবকিছু এখানে বিনা পয়াসা শিখলাম এবং শিখতেছি এখনো।
আগে মনে করতাম ব্যবসায়ী আর উদ্যোক্তা একই জিনিস। ব্যবসায়ী আর উদ্যোক্তা যে সম্পূর্ণ আলাদা তা এই গ্রুপ থেকে শিখলাম
👉👉 শিখলাম কিভাবে লিডারশীপ হওয়া যায় এবং প্রতিনিয়ত শিখতেছি।স্যার যে বলে উদ্যোক্তা হয়ে লিডারশীপ না জানলে কিভাবে কোম্পানি চালাতে পারবো আমরা।লিডারশীপটা চাকরি ক্ষেএেও অনেক কাজে লাগে তা বুঝতেছি গ্রুপের মাধ্যমে।
👉👉সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো আমার এই গ্রুপ থেকে প্রবাসী হয়ে আমি হতাশ ছিলাম আগে।বর্তমানে এই গ্রুপটা পেয়ে আমি আর হতাশ নই।আমার পাশে নিজের বলার মত গল্পের ভাল মানুষের পরিবার আছে।
ধন্যবাদ এত কস্ট করে পড়ার জন্য। আসলে লেখাটা অনেক বড় হয়ে গিয়েছি গুছিয়ে লিখতে পারি নাই।। কোন ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। নিজের বলার মত এখনো কোন গল্প তৈরি করতে পারি নাই আমি।প্রতিনিয়ত শিখতেছি গ্রুপ থেকে। প্রবাস জীবন ভাল লাগে না,পরিবার ছেড়ে থাকতে।
নিজে কিছু করার ইচ্ছে আছে আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই।
👉👉যুগে যুগে ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার মতো ভাল মানুষেরা আসে বলে এদেশ এগোয়। জাহিদ স্যারেরা শুধু নিজের কথা ভাবে না নিজের বাহিরে অন্যের কথাও ভাবে। এ এক গনজোয়ার যার পথিকৃত ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার। স্যার আপনি এদেশে উদাহরন হয়ে থাকলেন। স্যার আপনাকে নিয়ে আপনার রত্নগর্ভা মা আজ গর্বিত। স্যার আপনার বাবা আজকে স্বর্গ থেকে দেখতেছে আপনার এই গনজোয়ার। আপনার বাবা ও মা ও আজ ধন্য এমন ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার জম্ম দিয়ে। এমন ইকবাল বাহার জাহিদ বাংলার বুকে আরো জম্ম নিক। স্যার আপনি হাজার বছর বেঁচে থাকবেন আমাদের হৃদয়ে।
শ্রদ্ধা ও ভালবাসা সব সময় আপনার জন্য। প্রিয় স্যার সুস্থতা কামনা করি সব সময়। 👈
#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প সবার জীবনে আসুক। সবাই নিজের বলার মতো একটা গল্প তৈরি করুক।
স্বপ্ন দেখুন
সাহস করুণ
শুরু করুণ এবং
লেগে থাকুন
সাফল্য আসবেই
-ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার
আবদুল মোতালেব (রুমন)
👬কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার
👨🎓 ষষ্ঠ ব্যাচ
🖋️রেজি.নং: ৬৪৭
💉 ব্লাড গ্রুপ: A+
🇧🇩 ফেনী জেলা
🇶🇦 কাতার প্রবাসী
📱+97477741268
📧 md.abdul_motaleb@yahoo.com
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -১৭৯
৩০-০৩-২০২