দিন যত চলে যাচ্ছে বিজ্ঞান তত বেশি উন্নত হচ্ছে,
একটু সময় নিয়ে পোষ্টটি পড়বেন,
আশা করি উপকৃত হবেন।
এটি সম্পুর্ন আমার নিজের জ্ঞানে লেখা।
------------------------------------------------------
--------------------------------------------------
দিন যত চলে যাচ্ছে
বিজ্ঞান তত বেশি উন্নত হচ্ছে,
আর এই উন্নত যুগের সাথে তালমিলিয়ে চলতে
অনেকেরই খুবই কষ্টকর হয়ে উঠছে,কেউ কেউ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পেরে অনেকটা পেছনে পরে গেছে,
কেউ কেউ সময়ের অন্ধকারে হারিয়ে গেছে,তারা হার শিকার করে নিয়েছে তারা বলছে আমাদের দ্বারা কিছু হবে না,আমাদের সন্তানরা হয়তো যদি কিছু করতে পারে।কিন্তুু কিছু লোক আছে যারা কখনই হার মেনে নেয় না,
তারা বলে আমাকে দিয়েই কিছু একটা হবে,আমরা না করলে কে করবে?
তারা নিজেকে আপডেট করে আধুনিক যুগের গতিমান জীবন
ধারার সাথে তালমিলিয়ে চলে।
তারা নিজেদেরকে প্রস্তুত করে রাখে
বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে
চলার জন্য, তারা কখনও ভয় পায় না এবং তারা একসময় সাকসেসফুল হয়।একটু পেছনে ফিরে দেখি ৯০ দশকে আমাদের পড়াশোনার জন্য প্রধান প্রদিব ছিল হ্যারিকেন,ওই সময় ঝর-বৃষ্টির মধ্যে একমাত্র হ্যারিকেনই ছিল ভরসার প্রতিক।কারন এটির ভিতর সহজে পানি ডুকতে পারত না,কিন্তু সেই যুগের প্রিয় জিনিসটির অস্তিত্ব বর্তমানে খুজেও পাওয়া যায় না।বর্তমান যুগের ছেলে-মেয়েরা হ্যারিকেন কেমন দেখা যায় এবং এটি দিয়ে কি করত সেটিও জানে না।কারন ইলেকট্রিক লাইটের কাছে হ্যারিকেনের আলো কিছুইনা,কিন্তু তাই বলে কি হ্যারিকেন ব্যাবহার সবাই বন্ধ করে দিয়েছে? না সবাই বন্ধ করে নাই
কিছু কিছু লোক আছে তারা হ্যারিকেনকে আপডেট করেছে,তারা হ্যারিকেনের ভিতরে ইলেকট্রিক বাল্প লাগিয়ে বাহিরের লাইট হিসেবে ব্যাবহার করছে,কারন এতে বৃষ্টির পানি ডুকতে পারে না। আমি আগেও বলেছি কিছু লোক আছে যারা সময়ের সাথে সাথে নিজেকেও পাল্টে ফেলে,এক সময় চলাচলের প্রধান মাধ্যম ছিল বেবিট্যাক্সি, কিন্তুু যুগের সাথে তাল মিলাতে গিয়ে সেটির অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যায় না।কারন তারচেয়েও আপডেট হচ্ছে CNG, কিন্তু তাই বলে কি সবাই হার মেনে নেয়? না সবাই হার মেনে নেয় না, কিছু লোককে দেখেছি বেবির ইঞ্জিন পরিবর্তন করে সিএনজির ইঞ্জিন লাগিয়ে বেবি নিয়ে সিএনজির মতই দূতগতিতে ছুটছে। তারা হার মানে না, তারা নিজেকে আপডেট করে সময়ের সাথে সাথে নিজেকেউ আপডেট করে নেয়।একসময়ের প্রিয় বাহক ছিল বাই সাইকেল,কিন্তুু সেটি বর্তমান যুগের গতির সাথে অনেকটাই পেছনে পরেছে,
এখন আর কারও প্রিয় শখের বস্তু বাই সাইকেল নয়।কিন্তু কিছু লোক বাই সাইকেলে মটর লাগিয়ে বাইকের মতন গতিতে ছুটছে। তারা বাই সাইকেলটাও সময়ের সাথে আপডেট করে নিয়েছে।এক সময়ের প্যাডেল চালিত রিক্সা ছিল,সেটি এখন মটর লাগিয়ে অটো রিক্সায় পরিনত হয়েছে। আমরা কি ভাবতে পারি ৯০ দশকের জিনিস গুলো বোডি ঠিক রেখে শুধু ভেতরের ইঞ্জিনটা পরিবর্তন করেই এত আপডেট হয়েছে?তাহলে ৯০ দশকে যে হাত পা ছিল আমাদের, এখনও সেই হাত-পা আছে! শুধু সময়ের সাথে সাথে আকারে বড় হয়েছে! কিন্তু তাই বলে কি আমরা পুরোনো হাত-পা দিয়ে বর্তমান যুগের সাথে তালমিলিয়ে চলতে পারবো না?নাকি আমরা সেই লোকদের কথাই বলবো যারা হার মেনে নিয়েছে অনেক আগেই,তারা বলে আমরা কিছু করতে পারবো না,আমাদের দিয়ে কিছুই হবে না, আমাদের সন্তানরা যদি কিছু করতে পারে। আপনি কোনটা বেছে নিবেন? নিজেকে আপডেট করবেন যাতে সময়ের সাথে চলতে পারেন?
নাকি হালছেরে দিয়ে নিজেকে অন্ধকারে ঠেলে দিবেন? জীবন আপনার সিদ্ধান্ত আপনার!!! ৯০ দশকের পুরোনো হাত পা আছে বলে কি হাত পা গুটিয়ে বসে থাকবেন?
না বসে থাকার সময় নয়,
আমরা কি পারি না আমাদের
বাহিরের বডিটা ঠিক রেখে হাত-পা ঠিক রেখে ভেতরের
মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে? হা শুধু আমাদের ভেতরের মানুষটাকে পরিবর্তন করলেই আমরাও আপডেট হয়ে যাব এবং যুগের সাথে দূতগতিতে ছুটতে পারবো।
তাই আসুন আমরা সবাই প্রতিদিন(ইকবাল বাহার জাহিদ) স্যারের কথা মন দিয়ে শুনি নিজেদেরকে আপডেট করে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলি এবং
(নিজের বলার মত একটা গল্প
তৈরি করি)।
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -১৮১
০১-০৪-২০২
মো.শামীম রহমান
ব্যাচ নং-নবম
রেজি নং-১২১৩৫
জেলা-টাঙ্গাইল(সদর)
মোবাইল-01759471521
রক্তের গ্রুপ-(B+)