সব বড় ছেলেরাই বড় হয় না, মেজো ছেলেরাও মাঝে মাঝে বড় ছেলেদের দায়িত্ব পালন করে,,
🌹 সব বড় ছেলেরাই বড় হয় না,
মেজো ছেলেরাও মাঝে মাঝে
বড় ছেলেদের দায়িত্ব পালন করে,,🌹
❤️আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ, শুরু করিতেছি মহান আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময় অতি দয়ালু,
প্রাণপ্রিয় গ্রুপের সবাই কেমন আছেন? আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ,শেষ পর্যন্ত আমি আজকে আপনাদের সামনে আমার জীবন কাহিনী তুলেই ধরলাম,
👉আমাদের সংসার খুব ভালই চলতেছিল, তিন ভাই এক বোনের সংসার খুব সুন্দর সংসার সাজানো গোছানো পরিপাটি, ছিল না কোন দুঃখ কোন অভাব মোটামুটি ভালোই ছিলাম, বড় ভাই বড় বোন তার উপরে আমি আমার ছোট একটা ছোট ভাই আছে,
1999 সাল আব্বুর চাকরি জীবন শেষ বাড়িতে আসলেন, বলে রাখা ভালো আব্বু চাকরি করতেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, (বিসিক) অফিসার পদে,
তখন যারা বিসিক থেকে অবসর গ্রহণ করতেন কাহারই পেনশন ছিল না, সবাই একসাথে যা পাওয়ার পেয়ে যেতেন, আব্বুর বেলায় ও বিকল্প কিছু ঘটে নাই যা পাওয়ার উনি একসাথে পেয়ে গেছেন,
ওই টাকা দিয়া কিছু জমিন বোনের বিবাহ বড় ভাইয়ের বিবাহ দেন খুব জাঁকজমক করে মোটামুটি টাকা শেষ, ওইটাই ছিল উনাদের সবচেয়ে বড় ভুল, যে ছেলে বিয়েতে টাকা খরচ করার মত সাধ্য তার নাই তার বিয়েতে কেন এত খরচ করতে হবে,
আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার সব সময় একটা পরামর্শ আমাদেরকে দেন যে বিবাহের খরচ কমিয়ে দিয়ে ওই টাকা দিয়ে একটা ব্যবসা শুরু করুন,
যদি ওই সময় আমার আব্বু ভাইয়ের বিয়েতে এত টাকা খরচ না করে ওই টাকাটা যদি কোন ব্যবসায় খাটাতেন তাহলে হয়তো আজকে এই প্রবাস নামক জেলখানায় আসা লাগত না, যাইহোক সব কপালের লিখন এটা মনে করেই ফাঁড়ি দিয়েছি প্রবাসে, আজ সাড়ে 13 বছর প্রবাস জীবন চলছে,
একটু পিছনে ফিরে যাই 2001 সালে এসএসসি পরীক্ষা দিই তখন প্রথম গ্রেড পয়েন্ট শুরু হয় মোটামুটি ভালই পয়েন্ট পাই GPA 3.80 নিয়ে উত্তীর্ণ হই, ওই সময় সারা সেনবাগে কেউই GPA 5 পায় নাই,
পরে ভর্তি হলাম কলেজে, পড়ালেখা চলছে মোটামুটি কিন্তু তখন থেকে পরিবারে একটু একটু করে হ্যান্ড ক্যাশ এর অভাব শুরু হয়ে গেল কারণ আপনার যদিও জমিজমা থাকে সাথে যদি আপনার কাছে হ্যান্ড ক্যাশ না থাকে তাহলে আপনি কি করবেন জমিন থেকে তো আর হ্যান্ড ক্যাশ আসে না, বোনের বিয়ে হয়ে গেছে বোনতো আর আমাদেরকে দেবেনা যিনি আমাদের সংসার চালানোর কথা আমাদের পড়ালেখা চালানোর কথা
আমাদের বড় ভাই আস্তে আস্তে আমাদের থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন, একদিন উনি ওনার ওয়াইফ এবং মেয়েকে নিয়ে চলে গেলেন সব দায়িত্ব ছেড়ে, উনি কোন দায়িত্ব পালন করেন নাই আমাদের ফ্যামিলির প্রতি উনার মা-বাবার প্রতি, উনার ছোট দুই ভাইয়ের প্রতি, কখনো খোঁজ রাখেন নাই মা-বাবা খেয়েছেন না খান নাই ছোট দুই ভাই পড়ালেখা করতে পারতেছে না পারতেছেনা,
দেখতে দেখতে 2003 সাল আমার ইন্টার পরীক্ষা হয়ে গেল, মোটামুটি একটা রেজাল্ট করলাম আশানুরূপ হলো না, সংসারের শুরু হলো অভাব-অনটন,
তখন আর সামনে পড়ালেখা করার চিন্তাভাবনা থাকলেও সাহস করতে পারলাম না শুরু করতে হলো জীবন যুদ্ধ, চলে গেলাম চট্টগ্রাম যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলীতে ফ্রিজ এসির কাজ শিখবো বলে, ভর্তি হলাম তিন মাস ক্লাস করলাম কিন্তু শিখার কিছু শিখলাম না ওখানে কিছুই শেখায় না জাস্ট ডেইলি একঘন্টা কাগজে কলমে শিক্ষা দেয় সপ্তাহে একদিন 20 মিনিট প্র্যাকটিক্যাল শিখান, শুধু শুধু সময় লস হইতেছিল কাজের কাজ কিছুই শিখতে পারতেছিলাম না, একজন পরামর্শ দিলেন এখানে থেকে শিখতে পারবে না একটা দোকানে ঢুকে যাও ওখানে শিখাবে, যে কথা সেই কাজ একটা ফ্রিজ এসি মেরামত এর দোকানে কাজ শিখার জন্য শুরু করলাম, ওখানেও কেউ সাপোর্ট করে না কাজ শিখায়না, শুধু এদিক ওদিক এদিক ওদিক ঘুরায়, কাজ হাতে তুলে শিখায় না, এভাবে এক মাস গেল কিছুই শিখলাম না, এরপর সিদ্ধান্ত নিলাম এভাবে তো থাকা যায় না থাকার জন্য খরচ লাগে সে খরচটাও যোগাড় করতে কষ্ট হচ্ছিল,
আসলে আমাদের দেশটা এরকমই আমরা কেউ কাউকে সহজে সাহায্য করতে পারি না কেউ কাউকে কাজ শিখাই না,না হলে কাজ শিখতে আমাদের দেশে কেন তিন বছর পাঁচ বছর লেগে যায় আমাদের ছেলেদের যে কাজ শিখতে মাত্র তিন মাসে শিখা যায়, কারণ আমাদের কালচার টাই এরকম, সেজন্যই আমাদের জাতীয় খেলা হাডুডু,
যেখানে একজন সামনে যেতে চাইবে আর 6 জন তাকে পিছন থেকে টেনে ধরে যেন সে সামনে এগিয়ে যেতে না পারে,
এই কালচারের কারণেই আমাদের দেশের ছেলে মেয়েদের কাজ শিখতে অনেক দেরি হয়,
যাই হোক 2003 সাল থেকেই পাসপোর্ট বানিয়ে ফেলেছিলাম কারণ যে কোন সময় বিদেশ পাড়ি দিব এই ভাবনা চিন্তা নিয়ে কেননা ওই সময় আমাদেরকে ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের মতো উৎসাহ দেওয়ার মত কেউ ছিলনা যে ছোটখাটো একটা ব্যবসা করি যদি শুরু করতে পারতাম তাহলে আজকে বিদেশ থাকা লাগতো না,
চট্টগ্রামে থাকার সময় একদিন খবর এলো যে দুইদিন পরে ঢাকায় একটা কোম্পানির লোক নিবে কুয়েতে ওইখানে গিয়ে ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য, যে কথা সেই কাজ পরের দিন বাড়িতে চলে আসলাম আর একদিন পরে ঢাকায় ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য ইন্টারভিউতে পাশ করলাম কিন্তু স্যালারি কম সেজন্য কুয়েতে যাওয়া হলো না,,,
❤️❤️ প্রেম ভালোবাসা ❤️❤️
❤️14 February, Valentine's day 2004 ❤️
আমার জীবনে প্রেম শুরু হয়, 14 April 2013 মা বাবার সুখের জন্য নিজের ভালোবাসাকে বিসর্জন দি,
👉👉 আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার একটা কথা সব সময় বলেন আমরা আমাদের প্রেম ভালোবাসাটাকে যেভাবে গুরুত্ব দিই, আমরা যদি আমাদের কাজ টাকে এভাবে গুরুত্ব দিই কাজটা কে ভালবাসি কাজের প্রতি আমাদের প্রেম এসে যায় অবশ্যই আমরা সফল হবোই আমাদের সফলতা কেউ ঠেকাতে পারবে না,
✈️✈️ প্রবাস জীবন ✈️✈️
অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে 2006 এর 13 ই নভেম্বর পাড়ি দিলাম মরুর দেশ সৌদি আরবে, আজ পর্যন্ত সৌদি আরবে আছে,
যেদিন সৌদি আরবে আসি একদিন একজনের বাসায় ছিলাম এর পরের দিন কফিল আসলো কফিল এসে আমাদের পাঁচজনকে নিয়ে চলে গেল তার মাজরায়, সেখানে প্রায় দুই মাস অমানবিক জীবনযাপন করলাম মাঝে মাঝে দুই তিন দিন কিছুই খেতে পারতাম না শুধু পানি খেয়ে ছিলাম, ফজরের আযান দেওয়ার আগে থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্তসারাদিন কাজ করতে হত, বলে রাখা ভালো ওই সময় ছিল শীতকাল প্রচন্ড শীত মাজরায় এক ধরনের কাবার করা হয় যেন সবজির গাছগুলো নষ্ট না হয় ওই কাবার উপরে আইস জমে যেত, দুই মাস পরে এই নরক থেকে আমার যেই বাংলাদেশী দালাল সে যাইয়া আমাদের তিনজনকে নিয়ে আসলো, তারপর এক মাস বসেছিলাম, 3 মাস পর ইকামা হাতে পেলাম, তারপর এক দালালের মাধ্যমে চাকরি হলো একটা ফাইভ স্টার হোটেলে যার নাম
❤️লি মেরেডিয়ান হোটেল ❤️ আল খোবার,
চাকরি হওয়ার কয়দিন পর থেকে শুরু হল অনেক খাটাখাটনি অনেকক্ষণ ডিউটি করতে হতো কিন্তু তার পরিপ্রেক্ষিতে তেমন একটা স্যালারি পেতাম না কারন আমার সেলারি টা নিয়ে যেত আমার দালালের মাধ্যমে কফিল, তারপরও কি করবো অনেক ধৈর্য ধরে কাজ করতে ছিলাম সাথে সাথে সংসার চালাতে ছিলাম মোটামুটি সংসারে এখন তেমন একটা অভাব নেই যদিও তেমন একটা উন্নতি নেই কিন্তু মোটামুটি খেয়ে পড়ে চলার মত আছে,
ছোট ভাইটার পড়ালেখা করাতে ছিলাম আজকে সে একাউন্টিং অনার্স মাস্টার্স করে ছোটখাটো একটা চাকরি করছে ভালো একটা চাকরির জন্য চেষ্টা করতেছে, অথবা যে কোন একটা ব্যবসা করার,
2013 সিদ্ধান্ত নিলাম বাড়ি যাবো 6 বছর হয়ে গেছে বাড়ি যাওয়া দরকার আম্মা আব্বুকে দেখা শুনা করার জন্য একটা মেয়ের দরকার কারন আম্মা আব্বুর মোটামুটি ভাবে বয়স হয়ে গেছে,
সেজন্য মার্চের 13 তারিখ 2013 সালে বাড়িতে গেলাম যাইয়া দেখি কিছুই চিনি না কারন ছয় বছর পরে বাড়িতে গিয়েছি অনেক ছোট ছোট ছেলে মেয়ে বড় হয়ে গিয়েছে কাউকে চিনিনা, যাই হোক আলহামদুলিল্লাহ সংসার জীবনে আমি ভালো আছি আল্লাহ আমাকে দুইটা মেয়ে একটা ছেলে সন্তানের পিতা বানিয়েছেন তাদের জন্যই এখন আমার পথ চলা সাথে সাথে আমার মা বাবা ছোট ভাই এবং বড় বোন, আর আমার বড় ভাই সে যে গেল বাড়ি থেকে 2001 সালে আর বাড়ির দিকে ফিরেও তাকালো না, বাড়ির কোন খরচ পাতি ও দেয় না সে নিজেই ব্যস্ত তাকে নিয়ে তার বউ ছেলে মেয়েকে নিয়ে, আজকের সাড়ে 13 বৎসর সংসারের ঘানি টেনে চলেছি,অনেক কিছু পেয়েছি অনেক কিছু শিখেছি অনেক কিছু হারিয়েছি, তবুও আলহামদুলিল্লাহ এখনো পর্যন্ত আম্মা আব্বুকে সাথে নিয়েই আছি,
🌹🌹নিজের বলার মত একটা গল্প 🌹🌹
2019 আগস্ট মাসে দেশে গেলাম শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে, এই অসুস্থতার মধ্যেও সাংসারিক জীবনে অনেক কিছুই শিখেছি যে আসলে কেউ কারো নয় বিশেষ করে প্রবাসীরা সবসময় সব জায়গায় অবহেলিত, যাই হোক সব কিছু শেয়ার করলে আমার লেখা অনেক বড় হয়ে যাবে, তো অক্টোবর মাসের লাস্টের দিকে আপনাদের সবার প্রিয় মুখ বাবর ভাই আমাকে ফোন দিলেন, বলে রাখা ভাল বাবর ভাই আর আমি একই হোটেলে কাজ করার সুবাদে আমাদের মধ্যে ভালো একটা বন্ধুত্বের বন্ড তৈরি হয়ে গেল সেই সুবাদে বাবর ভাই আমাকে দেশে থাকতে মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে খোঁজ খবর নিত একদিন উনি আমাকে বললেন যে একটা গ্রুপ আছে গ্রুপটার নাম হল নিজের বলার মত একটা গল্প ,
যার প্রতিষ্ঠাতা জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার,
আপনি গ্রুপটাতে জয়েন্ট হন এখানে অনেক কিছু শিখার আছে সেই সুবাদে গ্রুপের কার্যক্রমকে ফলো করতে থাকি, তারপর চলে আসলাম সৌদি আরবে এসেও গ্রুপে সময় দিতে থাকে একদিন বাবর ভাই আমাদের কম্পাউন্ডে একটা মিটআপের আয়োজন করা হয়েছিল ওইখান থেকেই শুরু আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি,
ওনাদের অনুপ্রেরণায় গ্রুপে জয়েন হওয়া
যে গ্রুপের মাধ্যমে প্রতি নিয়ত শিখতেছি কিভাবে একজন ভালো মানুষ হয়ে একজন ভালো উদ্যোক্তা হওয়া যায়, কারণ আমাদের স্যার এর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, চাকরি দেওয়া চাকরি করা না,
✍️✍️ আমরা চাকরি দিব,
✍️✍️চাকরি করব না ✍️✍️
🌹নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপ থেকে কি শিখলাম, অথবা কি পেলাম,
👉 কিভাবে একজন ভালো মানুষ হওয়া যায়,
👉 কিভাবে অন্যের উপকার করা যায়,
👉 কিভাবে উদ্যোক্তা হওয়া যায়,,
👉 সফট স্কিলস,
👉 আইটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ,
👉 কথা বলার জড়তা কাটানোর প্রশিক্ষণ,
👉 তিন লক্ষ ভাই ও বোনদের সাথে নেটওয়ার্কিং,
👉 যেকোন অনলাইন ব্যবসার জন্য অনেক বড় একটা নেটওয়ার্ক,
👉 সবচেয়ে বড় যে পাওয়াটা সেটা হচ্ছে আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের মত একজন ভালো মানুষ কে সুখে দুঃখে সাথে পেয়েছি,
এই গ্রুপের সাথে এড হয়ে অনেক প্রিয় ভাইদেরকে দেখেছি জিরো থেকে হিরো হয়ে গিয়েছেন, উনাদের সফলতা দেখে আমিও স্বল্প পরিসরে একটা মৎস্য খামার শুরু করেছি, ইনশাআল্লাহ সামনে আরো বড় করে মৎস্য খামার এবং সাথে একটা হাঁসের খামার করার ইচ্ছা আছে, সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আমি সফল হতে পারি, এবং খুব তাড়াতাড়ি প্রবাস জীবন শেষ করে দেশে গিয়ে ভালোভাবে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারি, সাথে সাথে যেন 10 জন লোকের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করতে পারি,
🌹পরিশেষে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদেরকে এত সুন্দর একটা প্লাটফর্ম উপহার দিয়েছেন, আল্লাহর কাছে ওনার নেক হায়াত কামনা করে এখানেই শেষ করছি,
সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন,
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে -২৮০
১৬-০৭-২০২০
🌹 আকমল হোসাইন,
🌹 নবম ব্যাচ,
🌹 রেজিস্ট্রেশন নাম্বার 10705
🌹 জেলা নোয়াখালী থানা সেনবাগ,
🌹 বর্তমান ঠিকানা, সৌদি আরব,দাম্মাম,
🌹 রক্তের গ্রুপ - এ পজেটিভ
🌹00966553756985
🌹 akmol.hossain2615@gmail.com,