পিরোজপুর জেলার প্রতিবেদন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন
--------------- পিরোজপুর জেলার প্রতিবেদন-----------
ভুমিকা: সর্বপ্রথম শুকরিয়া জানাই মহান আল্লাহ তায়ালার যিনি এখন পর্যন্ত আপনাকে আমাকে সুস্থ রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ। তারপরে অন্তরের অন্তস্থল থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সেই মহান ব্যক্তির যার অক্লান্ত পরিশ্রম এবং লেগে থাকার কারণে আজ আমরা বিশাল একটি ভালো মানুষের পরিবার পেয়েছি। নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। আন্তরিকভাবে ভালোবাসা জানাই এই ফাউন্ডেশন এর সকল দায়িত্বশীল এবং আজীবন সদস্য সহ পিরোজপুর জেলার সকলের প্রতি।
প্রিয় মেন্টর: শ্রদ্ধা ভরে কৃতজ্ঞতা জানাই প্রিয় শিক্ষক , মেন্টর, ভালো মানুষ গড়ার কারিগর, জীবন্ত কিংবদন্তি এ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ আবিস্কার ও লাখো তরুণ তরুণীর আইডল, জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার। আমরা চলার পথে অসংখ্য শিক্ষক, অনেক জ্ঞানী- গুণী ব্যাক্তি এবং সফল ব্যাক্তি বর্গের দেখা সাক্ষাৎ এমনকি খুব কাছ থেকে মেশার সৌভাগ্য লাভ হয়েছে।। কিন্তু সবাইকে উপেক্ষা করে আপনার নামটিই কেবল আমাদের হৃদয় জুড়ে স্থান নিয়ে নিলো।।
এ যেনো ভালোবাসা , সম্মান ও শ্রদ্ধার এক অসীম শক্তির অনুভব করি।।
স্যার আপনার এই ভালোবাসা এবং অনুপ্রেরণা সামাজিক কাজের যে বীজ নিজেদের ভিতর বুনেছি তা যেন সারা জীবন আমরা বুকে ধারন করে সৎ ভাবে বাঁচতে পারি দোয়া করবেন।
********
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা বাংলাদেশের এই ছন্দের সম্পূর্ণ বাস্তব চোখে উপভোগ করতে হলে আপনাদের আসতে হবে আমাদের বরিশাল বিভাগে বরিশাল বিভাগের 6 টি জেলায় এই অর্থ বহন করে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আমাদের পিরোজপুর জেলা।
ধান, নদী, মাছ, আমড়া, পেয়ারা, মালটা, নারিকেল নিয়ে আমাদের পিরোজপুর জেলা।
ভৌগলিক অবস্থান: ১৩৯৯ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের পিরোজপুর জেলার উত্তরে রয়েছে বরিশাল ও গোপালগঞ্জ, দক্ষিণে রয়েছে অপূর্ব সমুদ্রের লীলাভূমি বরগুনা জেলা পূর্বে ঝালকাঠি ও বরগুনা জেলা পশ্চিমে বাগেরহাট ও সুন্দরবন অবস্থিত।
জনসংখ্যা : ১১ লাখ ১০ হাজার।
নামকরণ: তৎকালীন মোগল সাম্রাট শাহ ফিরোজ এর নামে এই জেলার নাম রাখা হয় ফিরোজপুর। সময়ের ব্যবধানে পরিবর্তন করে নাম রাখা হয় পিরোজপুর। 1959 সালে প্রতিষ্ঠিত মহাকুমা 1984 সালে জেলায় রূপান্তরিত করা হয়।
এই জেলায় রয়েছে সাতটি উপজেলা যথাক্রমে:
কাউখালী -নাজিরপুর - স্বরূপকাঠি - ইন্দুরকানী - পিরোজপুর সদর - ভান্ডারিয়া - মঠবাড়িয়া।
শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দিক থেকে এ জেলার মানুষ বিখ্যাত এবং অনেক অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের জন্মস্থান।
মুক্তিযুদ্ধে অবদান: 1971 সালে 9 নম্বর সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল এই জেলা। মুক্তিযুদ্ধের সময় পিরোজপুর জেলার মেজর কর্নেল যোদ্ধাদের ভূমিকা ছিল অন্যতম। মুক্তিযুদ্ধে 2660 অংশগ্রহণ করেছিলেন।
তার মধ্য থেকে 61 জন শহীদ হয়েছিলেন।
যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য,
লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন।
ক্যাপ্টেন নুরুল আলম।
বীর বিক্রম আবুল কাশেম।
আব্দুর রাজ্জাক।
শহীদ মিজানুর রহমান।
ফজলুল হক।
খোকন ওমর ফারুক সহ আরো অনেকে।
সকলের প্রিয় মেজর জিয়া গত দুই বছর পূর্বে ইন্তেকাল করেন।
বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ:
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ হাবিবুর রহমান আকন্দ
বিচারপতি সৈয়দ হাবিবুর রহমান
অসংখ্য আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ এর বাড়ি পিরোজপুর জেলায়।
বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত কণ্ঠশিল্পী খালিদ হাসান মিলু এই জেলার।
এছাড়াও রয়েছে ভারতের নচিকেতা পিরোজপুর ভান্ডারিয়া তার বাবার বাড়ি।
বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক দিলীপ বিশ্বাস এই জেলার।
এছাড়াও চলচ্চিত্র বোর্ডের সাবেক সভাপতি জায়েদ খান পিরোজপুর জেলার।
অনেক রাজনৈতিক এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে অন্যতম তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া। বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদ ইত্তেফাক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশ-সংসদ-ভবন এবং মানিক মিয়া এভিনিউ তার দেয়া জমির উপর নির্মিত।
অগ্নিকন্যা বর্তমান শিল্পী মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী এই জেলার সন্তান।
বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আনোয়ার হোসেন মঞ্জু
একেএম আউয়াল,
রুস্তম আলী ফরাজী,
মহিউদ্দিন মহারাজ
বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ মহিউদ্দিন আহমেদ
নূর হোসেন যে খালি গায়ে বুক পেতে দিয়েছিল তৎকালীন শাসকের সামনে।
কবি আহসান হাবীব এই জেলার কৃতি সন্তান।
ধর্মীয় দিক থেকে এই জেলার অন্যতম সমগ্র পৃথিবীর আলেমদের মধ্যে নবম স্থানপ্রাপ্ত আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ছাড়াও রয়েছে অনেক দীন বুজুর্গ।
এ ধরনের অগণিত ব্যক্তিবর্গ রয়েছে এই জেলায়
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
মহাবিদ্যালয়৪০ টি (বিবিএস জরিপ ২০১১)
মাধ্যমিক বিদ্যালয়২৬৯ টি (বিবিএস জরিপ ২০১১)
প্রাথমিক বিদ্যালয়৯৫৫ টি (বিবিএস জরিপ ২০১১)
কারিগরি প্রতিষ্ঠান১২ টি (বিবিএস জরিপ ২০১১)
মাদ্রাসা৩৮৮ টি (বিবিএস জরিপ ২০১১)
শিক্ষার হার৬৪.৯ % (বিবিএস জরিপ ২০১১)
পুরুষ৬৫.০০ % (বিবিএস জরিপ ২০১১)
মহিলা৬৪.৭% (বিবিএস জরিপ ২০১১)
দর্শনীয় স্থান: তারমধ্যে বিশেষ করে পিরোজপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী পার্ক বলেশ্বর নদীর তীরে অবস্থিত ডিসি পার্ক। বরিশালের বিখ্যাত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আমরা বাগান।
কুরিয়ানা পেয়ারা ভাসমান বাজার এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বাজার নামে পরিচিত। এই পেয়ারা বাংলাদেশের বিখ্যাত এটি, বাংলার আপেল নামে পরিচিত এবং এই পেয়ারা বাগান টি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পেয়ারা বাগান যেখানে সবসময় দেশ ও বিদেশ থেকে পর্যটক ঘুরতে আসে।
রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি প্রায় 350 বছর পূর্বে এখানে বসবাস করেছিলেন এক জমিদার বংশ জেলা থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে এই জমিদার বাড়ির অবস্থান।
এই জমিদার বাড়ির সব কিছুর মধ্যে অন্যতম স্থাপনা আছেন উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ 25 মণ ওজনের শিবলী লিংক
আরো আছে ভাসমান সবজি ক্ষেত।
প্রখ্যাত পীর হযরত নেছার উদ্দিন (রহ) এর মাজার।
এছাড়াও রয়েছে মঠবাড়িয়ায় মমিন মসজিদ।
পাড়েরহাটের জমিদার বাড়ি,
কুড়িয়ানা অনুকূল ঠাকুরের আশ্রম।
ভাণ্ডারিয়ায় শিশু পার্ক,
বরিশাল বিভাগের সবচেয়ে বড় হরিনপালা ইকোপার্ক।
কবি আহসান হাবীবের বাড়ি সহ অনেক পর্যটন স্থান।
এই সব দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরলে অন্যতম এক অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়।
অর্থকারী ফসল: ধান, নদী, মাছ, আমড়া, পেয়ারা, মালটা, নারিকেল নিয়ে আমাদের পিরোজপুর জেলার প্রধান অর্থকরী ফসল।
নদীমাতৃক অঞ্চল বলে এখানে মাটি উর্বর। এখানে প্রধান অর্থকারী ফসল ধান।
আমরা-পেয়ারা- নারিকেলের কথা কি আর বলব, এটা তো সমগ্র বাংলাদেশে সুখ্যাতি অর্জন করেছে সেই প্রাচীনকাল থেকেই। আমাদের এই তিনটি পণ্য বাংলাদেশের এমন কোন প্রান্ত নেই যেখানে পৌঁছায়নি। এটা আমাদের পিরোজপুর তথা বরিশালের ঐতিহ্য।
এবং সাগরের তীরবর্তী হওয়ার কারণে আমাদের এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় বিশেষ করে কচা নদীর মিঠাপানির ইলিশ মাছ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি করা হয়। এবং গত 10 বছর ধরে এই জেলায় উন্নত জাতের মিষ্টি মাল্টা চাষ করা হয় যা ইতিমধ্যে শাইখ সিরাজ প্রচারণা করেছেন সারা দেশে আলোড়ন ফেলেছে অতি শীঘ্রই এই বাগান বাংলাদেশের শীর্ষে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এই জেলা শহর থেকে খুব কাছে পনের টাকা রিকশা ভাড়া দিলে যাওয়া যায়।
নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:
আমাদের গ্রুপ শুরু হওয়ার পূর্বেই প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে অনুসরণ করতেন এস কে শামীম ভাই, তাই শুরুর দিক থেকেই এই জেলা গ্রুপের সাথে ছিল। তাঁর হাত ধরেই এই জেলার কাউসার হামিদ, মিরাজ হোসেন অপু, সুব্রত ব্যাপারী,এমদাদ হোসেন সহ আরো কয়েকজন মিলে প্রথম অফলাইন মিটআপ করেন। বর্তমানে আমাদের জেলায় আজীবন সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৪৮ জন।
পিরোজপুর জেলার প্রথম এম্বাসেডর নুরুল আমিন ভাই পড়াশোনার জন্য ঢাকায় চলে গেলে এবং ঐ সব পুরাতন ভাইয়েরা ব্যবসা চাকরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়লে জেলার কার্যক্রম কিছুটা থেমে যায়। তবে গত ২ বছর পূর্বে আমাদের ফাউন্ডেশন এর বর্তমান সুপার এক্টিভ মডারেটর এবং বরিশাল বিভাগের উপদেষ্টা এ এম সাইফুল ইসলাম ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার পরে পুনরায় এই জেলার কার্যক্রম শুরু হয়।
তার সাথে সাথে বর্তমান মডেরেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৩ জন
১। এ এম সাইফুল ইসলাম
২। মোঃ নুরুল আমিন খান
৩। জি এম শাকিল
জেলা অ্যাম্বাসেডর আছেন ৩ জন।
১. কাওসার হামিদ।
২. রফিকুল ইসলাম
৩. জি এম শাকিল
উপজেলা আম্বসেডর 9 জন
ক্যাম্পাস এম্বাসেডর 2 জন
কমিউনিটি ভলান্টিয়ার ২০ জন
কান্ট্রি অ্যাম্বাসেডর একজন
ঢাকা জেলা এম্বাসেডর একজন
তিন জন মডারেটর
এবং কোর ভলান্টিয়ার নেই।
উদ্যোক্তা + ব্যবসায়ী:
আমাদের এই ফাউন্ডেশনে যুক্ত হয় এখন পর্যন্ত উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন।
নতুন:২০ জন,পুরাতন:৭জন = মোট ২৭ জন
যার মধ্যে অনেক নারী উদ্যোক্তা রয়েছেন।
ইতিমধ্যে আমাদের জেলার সর্ব্কনিষ্ঠ্ সদস্য মিস্টি আক্তার ইউটিভিতে অংশ গ্রহন করছেন।
ফাউন্ডেশন এর কার্যক্রম:
স্যারের নির্দেশে প্রত্যেকটা কর্মসুচি দুরন্ত প্রহরীর মত পালন করে আসছে।
# কোভিট-১৯ শুরু হওয়ার পর থেকেই আমাদের জেলায় সাপ্তাহিক মিটআপ করে আসছে,তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে আমাদের ৭৮ টি মিটআপ হয়েছে।
# সেশন চর্চা ক্লাস আমাদের ২১১ তম দিন চলিতেছে।
# ১০০তম এবং ২০০ তম সেশন চর্চা ক্লাশ উপলক্ষে দুই টি গ্ৰান্ড মিটআপ করা হয়েছে।
# উপজেলা ভিত্তিক আমরা অফলাইন করে থাকি।
# আমরা বিশাল আকারে ১০০০ দিন উদযাপন করেছি।
# তৃতীয় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান করেছি।
# পুরাতন সদস্যদের এক্টিভ করার জন্য একটি টিম আছে।
# উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীদের প্রমোট করার জন্য একটি টিম গঠন করা হয়েছে।
# বিশেষ ব্যবসায়ী- উদ্যোক্তা কিংবা ছাত্রদের টার্গেট করে ফাউন্ডেশনে সদস্য করার চেষ্টা করা হয়।
# চতুর্থ বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান করেছি।
সামাজিক এবং মানবিক কাজ এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
# আমরা উপজেলা ভিত্তিক বিভিন্ন কলেজ স্কুল মাদ্রাসায় বৃক্ষ রোপণ করেছি।
# রমজানে এতিমদের খাবার বিতরণ করেছি।
# করোনাকালীন সময় মাস্ক বিতরণ করেছি।
# শীতার্তদের কম্বল বিতরণ করেছি।
# প্রতিনিয়ত আমাদের জেলার ভাই ও বোনেরা ব্লাড ডোনেট করে আসতিছে।
# একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদদের উদ্দেশ্যে এতিম খানায় খাবার প্রদান করা হয়।
পিরোজপুর জেলার গত 50 তম সাপ্তাহিক অনলাইন গ্রান্ড মিটআপে প্রিয় স্যার আপনি অসুস্থ থাকার কারণে আপনাকে কাছে পাইনি। তার পরেও আমরা একটি গ্রান্ট মিটআপ করেছি। সেখান থেকে আমরা চালু করেছি:-
কান্ট্রি অ্যাম্বাসেডর- জেলার এম্বাসেডর- উপজেলা এম্বাসেডর- জোন এম্বাসেডর- কমিউনিটি ভলান্টিয়ার সহ সকল গুরুপে ইনভাইট কার্ড বিতরণ।
পিরোজপুর জেলা অনেক পুর্বে থেকে বিষয় ভিত্তিক আলোচনার মাধ্যমে সাপ্তাহিক মিটআপ করা হয়। যেখানে বিভিন্ন বিষয়ের এক্সপার্ট দিয়ে আলোচনা করানো হয়।
আমরা পিরোজপুর জেলার মাধ্যমে বরিশাল বিভাগের মধ্যে ক্রস মিটআপ চালু হয়। যার উপকার এখন সারা দেশেই আলোরন সৃষ্টি করেছে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
পিরোজপুর জেলার কলেজ গুলোকে কিভাবে আমাদের প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে অবগত করানো যায় তারই লক্ষ্যে কলেজের প্রিন্সিপাল দের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা সাপেক্ষে তাদের মতামত নিয়ে আমরা কলেজ পর্যায়ে কার্যক্রম শুরু করবো।
কলেজের কাছাকাছি কোন একটা জায়গাতে অফলাইন মিটআপের আয়োজন করা হবে, যার মাধ্যমে কলেজের ভাই ও বোনদেরকে আমাদের প্ল্যাটফর্মের কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত করার চেষ্টা করা হবে।
টার্গেট ভিত্তিক কাজ করা: যেমন বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা এবং বাজারের- এলাকার বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের কে আমাদের ফাউন্ডেশন সম্পর্কে অবহিত করা হবে।
❤️ পরিশেষে শ্রদ্ধাভরে কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর অভিভাবক ভালো মানুষ গড়ার কারিগর যার মাধ্যমে আমরা এমন একটি ফাউন্ডেশন পেয়েছি জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। আমরা স্যার এবং তার পরিবারের সকলের দীর্ঘায়ু সুস্বাস্থ্য এবং নেক হায়াত কামনা করছি।
💐---ধন্যবাদান্তে---💐
রত্নদ্বীপ পিরোজপুর জেলা টিম
AM Saiful Islam
Moderator And Barishal division advisor
Kawsar Hamid - District ambassador
Rafiqul Islam - Distinct ambassador
G M Shakil - District ambassador + Moderator
Sub-district ambassadors
Community volunteers
And all members.