⚜️পতেঙ্গা জোন প্রতিবেদন "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন"-উদ্দ্যোক্তা তৈরী কেন্দ্র
🌀 চট্টগ্রাম জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। অবস্থানগত কারণে চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি বিশেষ শ্রেণীভূক্ত জেলা। পাহাড়-সমুদ্র উপত্যকা, বন বনানীর কারনে চট্টগ্রাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম লীলাভূমি। চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী বলা হয়। এটির আয়তন ৫,২৮, ২৯২ বর্গ কিলোমিটার। আয়তনের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম জেলা। 2022 সালের জনশুমারি মতে চট্টগ্রাম জেলার মোট জনসংখ্যা ১,৬৩,৭৬০ জন।
⚜️ অবস্থান ও সীমানাঃ
অবস্থান ও সীমানা অনুযায়ী চট্টগ্রাম জেলা রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ২৫৯ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। এ জেলার দক্ষিনে কক্সবাজার, পূর্বে বান্দরবান জেলা, রাঙ্গামাটি জেলা ও খাগড়াছড়ি জেলা, পশ্চিমে নোয়াখালী ও বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। এছাড়াও দিপাঞ্চল সন্দ্বীপ চট্টগ্রাম এর অংশ।
🌀 এবার আসি নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর জন্য চট্টগ্রাম জেলার বৈশিষ্ট্য ও পরিচিতি নিয়ে । পাঁচটি জোন ও বিভিন্ন উপজেলাতে ভাগ করা হয়েছে চট্টগ্রাম কে। যার মধ্যে রয়েছে আমাদের প্রিয় পতেঙ্গা জোন। এটি চট্টগ্রাম জেলার পাঁচটি জোনের মধ্যে অন্যতম ও একটিভ একটি জোন।
🌀 এখন আমি আমাদের পতেঙ্গা জোনের পরিচিতি পড়ে শোনাচ্ছি।
🌀 পতেঙ্গা জোনটি ৪ টি থানা নিয়ে গঠিত হয়েছে।
১) পতেঙ্গা থানা
২) বন্দর থানা
৩) ই-পিজেড থানা
৪) এবং হালিশহর থানা
⚜️ পতেঙ্গা থানাঃ-
প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদঃ
দায়েম নাজির মসজিদ (গায়েবি মসজিদ), নিজামউদ্দিন আউলিয়ার মাযার, কালীবাড়ি মন্দির (কাঠগড়)।
🌀 ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ
মসজিদ ৩টি , মন্দির ২টি , মাযার ৩টি।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ- বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজ, নেভাল একাডেমী, পতেঙ্গা হাইস্কুল, সিটি কর্পোরেশন মহিলা কলেজ, স্টিল মিলস হাইস্কুল, ইস্টার্ন রিফাইনারি মডেল হাইস্কুল।
🌀 দর্শনীয় স্থানঃ
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত।
🌀 গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাঃ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল বা বঙ্গবন্ধু টানেল বা বঙ্গবন্ধু সুড়ঙ্গ বা কর্ণফুলী সুড়ঙ্গ, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, বাংলাদেশ নেভাল একাডেমী, সার্জেন্ট জহুরুল হক বিমান ঘাটি, চট্টগ্রাম এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন।
🌀 শিল্প ও কলকারখানাঃ
চট্টগ্রাম ইপিজেড, ইস্টার্ন ক্যাবল, জিইএম প্লান্ট, ইস্টার্ন রিফাইনারি, পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা তেল কোম্পানির প্রধান ডিপো উল্লেখযোগ্য।
🌀 হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্সঃ
স্টিল মিল বাজার, কাঠগড় বাজার, খলিফা’র হাট, মুসলিমাবাদ জেলেপাড়া মাছের আড়ত, নিজাম মার্কেট উল্লেখযোগ্য।
🌀 স্বাস্থ্যকেন্দ্রঃ
পদ্মা অয়েল কোম্পানি হসপিটাল।
⚜️ বন্দর থানাঃ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি ১৯৭১ সালে এ থানায় মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ড মাইন দিয়ে বেশ কিছু শত্রু জাহাজের ক্ষতি করে। মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে পাকসেনারা বন্দরে মাইন পেতে রাখে। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পাকসেনাদের পেতে রাখা মাইন অপসারণ করতে গিয়ে বেশ কয়েকজন সোভিয়েত নৌসেনা নিহত হন।
🌀 ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানঃ
বন্দরটিলা আলী শাহ মসজিদ, এস আলম মসজিদ, নিশ্চিন্তপাড়া জামে মসজিদ, হাফেজ সৈয়দ মনিরুদ্দীন শাহ্ মাযার, হাড্ডিশাহ মাযার, উমর শাহ্ মাযার, শ্রী শ্রী কালীবাড়ি শ্মশান মন্দির, আনন্দবাজার কালী মন্দির, ইষ্ট কলোনির বৌদ্ধ মন্দির উল্লেখযোগ্য।
🌀 সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানঃ
ক্লাব ৪০টি, খেলার মাঠ ৮টি।
🌀 গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাঃ
শিপিং কর্পোরেশন ভবন, বন্দর ভবন, চট্টগ্রাম ইপিজেড, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস, নেভি হাসপাতাল আবাসিক এলাকা, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, পোর্ট ট্রাস্ট অফিসার কলোনি, পোর্ট কলোনি, সিমেন্স হোটেল।
🌀 বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি।
🌀 প্রধান হাটবাজার ও শপিং কমপ্লেক্সঃ
ফকির হাট, ইয়াছিন মিস্ত্রির হাট, স্টিলমিল বাজার, বন্দর বাজার, কাজা চৌধুরী মার্কেট, সাবের প্লাজা, ঝনক প্লাজা, বে শপিং সেন্টার, সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, শাহ প্লাজা, জালাল প্লাজা উল্লেখযোগ্য।
⚜️ হালিশহর থানাঃ-
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ
গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ, এসওএস ট্রেড স্কুল, ফিজিক্যাল ট্রেনিং কলেজ।
🌀 সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানঃ
কমিউনিটি সেন্টার ৭টি।
🌀 গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাঃ
বর্ডার সিকিউরিটি গার্ড সেক্টর হেড কোয়ার্টার, আর্টিলারী ট্রেনিং সেন্টার এবং স্কুল, চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ লাইন, এস ও এস শিশু পল্লী এবং বিহারী ক্যাম্প।
🌀 বিনোদন কেন্দ্রঃ
ফুল চৌধুরী পাড়া সংলগ্ন সমুদ্র সৈকত।
🌀 শিল্প ও কলকারখানা পোশাক শিল্পঃ
চুন ফ্যাক্টরি ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প।
🌀 হাটবাজার ও শপিং সেন্টারঃ
বড়পুল বাজার, ছোটপুল বাজার, আনন্দীপুর বাজার, ফইল্যাথলী বাজার।
🌀 স্বাস্থ্যকেন্দ্রঃ
আগ্রাবাদ একসেস রোড জেনারেল হাসপাতাল, ডিও পয়েন্ট হাসপাতাল, রাজ ডেন্টাল ক্লিনিক, রয়েল চক্ষু হাসপাতাল উল্লেখযোগ্য।
🌀 পতেঙ্গা জোনের কার্যক্রমঃ
আমাদের পতেঙ্গা জোনে আজীবন সদস্য সংখ্যা রয়েছে (২১৯) জন।
এর মধ্যে কমিউনিটি ভলান্টিয়ার হয়েছেন, (১৩)জন
উদ্যোক্তা আছেন, নারী পুরুষ মিলে (২৭) জন এবং
ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর আছেন, (০১) জন
🌀 পতেঙ্গা জোনের জোন এম্বাসেডর হিসেবে প্রথম দায়িত্বপ্রাপ্ত হন ,
১/ বি এইচ সোনিয়া আপু
২/ সায়মা আক্তার আপু
৩/ এবং রিদুয়ান হৃদয় ভাইয়া
🌀 এরপর পর্যায়ক্রমে জোনের এম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ,
১/ বি এইচ সোনিয়া আপু
🌀 বর্তমান আমাদের জোনের দু'জন ভাই ও আপু জেলা এম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।
১) মেশকাত শরীফ ভাইয়া
২) এবং বি এইচ সোনিয়া আপু
🌀 এছাড়াও মডারেটর হিসাবে আমাদের জোনের ১ জন দায়িত্ব-পালন করছেন।
১) বি এইচ সোনিয়া আপু।
🌀 পরবর্তীতে ২০ ফেব্রুআরি ২০২২ সালে আরো ২ জনকে জোন এম্বাসেডর দায়িত্বভার প্রদান করেন প্রিয় স্যার।
১) আমি মাহফুজুর রহমান সুজন
২) এবং কাজী হাসনাত
🌀 তার কিছুদিন পর ৩রা এপ্রিল ২০২২ সালে প্রিয় স্যার আবারও ৩ জনকে জোন এম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করেন
১) বিথি হোসাইন আপু
২) রিয়াজ মোরশেদ তুহিন ভাই
৩) এবং বাবু দে রনি দাদাকে
বর্তমানে জোন এম্বাসেডর হিসাবে এক্টিভ থেকে জোনের প্রতিদিনের সেশন চর্চা ক্লাস এবং বিভিন্ন কার্যক্রমগুলোকে সফলভাবে চালিয়ে নিচ্ছেন
১) মাহফুজুর রহমান সুজন আমি
২) বিথি হোসাইন আপু
৩) রিয়াজ মোরশেদ তুহিন ভাই
৪) এবং বাবু দে রনি দাদা।
এই ছাড়াও ব্লাড ডোনেশন টিম,প্রমোশন টিম, রেজিস্ট্রেশন টিম সহ অনেক টিমের সাথে পতেঙ্গা জোনের সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে।
★24/7 লাইভ সাপোর্ট টিম মেম্বার- ২জন।
১) মাহফুজুর রহামন সুজন এবং
২) বিথি হোসাইন আপু
★সোশ্যাল মিডিয়া ফিডব্যাক টিম- ১ জন।
১) বিথি হোসাইন আপু
★রেজিস্ট্রেশন টিম মেম্বার- ১জন।
১) বিথি হোসাইন আপু
★ব্লাড ম্যানেজমেন্ট টিম মেম্বার- ৪জন
১) রিয়াজ মোরশেদ তুহিন ভাই
২) এস এম লিঠন ভাই
৩) সাদ্দাম গাজী ভাই এবং
৪) মোহাম্মদ আরিফ হোসেন
★টপ টোয়েন্টি ক্লাব মেম্বার-১জন।
১) মাহফুজুর রহমান সুজন
★ প্রোমোশন টিম মেম্বার- ২জন।
১) বিথি হোসাইন আপু এবং
২) খুরশিদ মাহাল মুক্তা আপু
🌀 মিটআপঃ
পতেঙ্গা জোনের ২৫ টি অফলাইন মিটাপ হয়েছে এবং প্রায় ১০ টি অনলাইন মিটআপ। এছাড়াও প্রতিমাসে চায়ের আড্ডা তো আছেই।
🌀 সেশন চর্চাঃ
১৫ তম ব্যাচে যুক্ত হওয়ার কিছুদিন পর পতেঙ্গা জোনের সেশন চর্চা বন্ধ হয় যায়, তার কিছু দিন পর আমাদের বর্তমান জেলা এম্বাসেডর বি এইচ সোনিয়া আপুর সহযোগিতাই আমি নতুন হয়েও আবার পতেঙ্গা সেশন চর্চা ক্লাস শুরু করি। প্রায় টানা ৮০ তম দিন পরিচালনা করার পর বর্তমান জোন এম্বাসেডর বিথি আপুকে সহযোগী হিসেবে গড়ে তুলি। এরপর থেকে দুজনে এখনো কন্টিনিউ করে যাচ্ছি। আজ আমাদের সেশন চর্চা ক্লাস ২৫৬ তম দিনে পদার্পণ করেছে।শুকরিয়া খোদার দরবারে আজকের দিনে প্রিয় মেন্টরকে আমাদের সেশন চর্চা ক্লাসে পেয়ে আমরা পতেঙ্গা জোনের সদস্যরা ধন্য। আন্তরিকভাবে ধন্যবাদজ্ঞাপন করছি দায়িত্বশীলদের যারা সবসময় আমাদের পরামর্শ, নির্দেশনা এবং সহযোগীতা করেছেন সেশন চর্চা ক্লাস পরিচালনা চালিয়ে যেতে।
এইবার তুলে ধরছি বন্দরনগরী চট্টগ্রাম জেলার পতেঙ্গা জোনের সামাজিক কার্যক্রমঃ-
🌀 পতেঙ্গা জোন থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে।
🌀 করোনা পেন্ডামিক এর সময় রিক্সা চালক ও গরীবদের মাঝে মাক্স ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়েছে।
🌀 এছাড়াও করোনা পেন্ডামিক এর সময় স্যারের নির্দেশনা অনুযায়ী "দিন আনি, দিন খাই" কর্মসূচির মাধ্যমে গরীব ও অসহায় মানুষদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
🌀 টিকেট বিতরণঃ
উদ্যোক্তা মহাসম্মেলন ও চতুর্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন" এর জেলা পর্যায়ে টিকেট বিতরণ কার্য়ক্রমে সহযোগিতাই ছিলো পতেঙ্গা জোন।
🌀 পবিত্র রমজান মাসে এতিমখানার হাফজদের মাধ্যমে কোরআন খতম সম্পূর্ণ করার পাশাপাশি এতিম খানার হাফেজদের সাথে নিয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন সম্পূর্ণ করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন আমাদের চট্টগ্রাম জেলার সম্মানিত দায়িত্বশীল কোর ভলেন্টিয়ার জাহিদ ইসলাম ভাইয়া , জেলা এম্বাসেডর রিয়াজ কামাল হিরণ ভাইয়া এবং জেলা এম্বাসেডর ও মডারেটর বি এইচ সোনিয়া আপু এবং জোন এম্বাসেডরগণ বিভিন্ন উপজেলা এম্বাসেডরগণসহ আমাদের চট্টগ্রাম জেলার সকল সদস্যবৃন্দ। উক্ত ইফতার মাহফিলের প্রোগ্রামটি এন্ট্রি ফি গ্রহণ করা ছাড়াই আমরা সফলভাবে সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। শুকরিয়া খোদার দরবারে!
🌀 এছাড়াও আমাদের পতেঙ্গা জোনে স্যারের নির্দেশনা অনুযায়ী ভালোবাসা বিলাই প্রজেক্ট এর শুভ উদ্ভাবন করা হয়েছে। আমােদর পতেঙ্গা জোনের জোন এম্বাসেডর রিয়াজ মোরশেদ তুহিন ভাইয়ের দোকানের সামনে এবং বাবু দে রনি দাদার দোকানের সামনে। আর এই ভালেবাসা বিলাই প্রজেক্ট গুলোর প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন আমাদের জেলার সম্মানিত দায়িত্বশীল কোর ভলেন্টিয়ার জাহিদ ইসলাম ভাইয়াসহ জেলা এম্বাসেডর রিয়াজ কামাল হিরণ ভাইয়া এবং জেলা এম্বাসেডর ও মডারেটর বি এইচ সোনিয়া আপু এবং আমাদের পতেঙ্গা জোনের জোন এম্বাসেডরগণ সহ জোনের আজীবন সদস্যবৃন্দ।
🌀 পতেঙ্গা জোনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ-
১। পতেঙ্গা জোনের প্রতিটি স্কুল,কলেজ ইউনিভার্সিটিতে ক্যাম্পাস এম্বাসেডর তৈরি করা।
২। উদ্যোক্তা ক্লাব গঠন করা,
৩। পতেঙ্গা জোনের প্রতিটি ঘরে ঘরে নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের সদস্য তৈরি করা।
৪। সকল সদস্যদের সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা,
৫। পতেঙ্গা জোনে কোন বেকার যুব সমাজ থাকবেনা।
৬। সামাজিক ও মানবিক কাজ গুলোর সাথে প্রিয় মেন্টর এর স্বপ্ন গুলোকে ও আমাদের স্বপ্ন গুলোকে বাস্তবায়ন করা,,
৭। এবং আনএক্টিভ মেম্বার গুলোকে এক্টিভ করা।
পতেঙ্গা জোন কে এগিয়ে নেয়ার জন্য যারা কঠোর পরিশ্রম, দিক নির্দেশনা ও বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতার করছেন। তারা হলেনঃ
চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা সমন্বয়ক মহি উদ্দীন ভাইয়া এবং চট্টগ্রাম জেলার এক্টিভ এবং সবার প্রিয় জাহিদ ইসলাম ভাইয়া সহ সকল জেলা এম্বাসেডর, জোন এম্বাসেডর, কমিউনিটি ভলান্টিয়ার ও আজীবন সদস্যগন,,,
ইনশাআল্লাহ! এই ধারাবাহিকতায় এগিয়ে যাবে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম জেলার সুপার এক্টিভ জোন পতেঙ্গা জোন।