আমার বাবার একটা হাত না থাকা সত্ত্বেও লাঙ্গল দিয়ে সব ধরনের কাজ করতে পারে।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম


সবাইকে আসসালামু আলাইকুম










আমার বাবা মো: আব্দুল করিম মিয়া, মাতা : নাসিরা বেগম।আমরা চার বোন দুই ভাই, ভাই- বোনদের মধ্য আমি ৫ম।সবাই বলে পরিবারের ছোট এবং বড় সন্তান সবচেয়ে বেশি আদর পায় কিন্তু আমার কাছে মনে হয় একজন বাবা-মার ডান হাত কাটলে বা আঘাত লাগলে যেমন ব্যাথা পায় বাম হাতের বেলাও সেম তেমনি। আমিও অনেক আদর আর ভালবাসায় বড় হওয়া একটি ছোট পরিবারের সন্তান।পরিবারের সকলের অনেক আদর ভালবাসা পেয়েছি এবং এখনো পাচ্ছি, আলহামদুলিল্লাহ্










আমার বাবার একটা হাত না থাকা স্বত্বেও শুধু ধান কাটা আর লাঙ্গল দিয়ে হাল চাষ করা বাদ দিয়ে সব ধরনের কাজ করতে পারে। আমার বাবার এক হাত দিয়ে বাশ কেটে সেই বাশের বেতি করে এটা দিয়ে রান্না ঘরের উপরে ছানি,মাছ ধরার চাই, আরো বিভিন্ন ধরনের জিনিস খুবই সুন্দর করে তৈরি করতে পারতেন এবং ধানের খর বা কুটা বলে এটা দিয়ে একা খুব সুন্দর করে একটা ঘরের মতো করে বানিয়ে রাখে এটাও খুবই চমৎকার করে বানাতে পারতেন।আমার বাবা নিজের হাতে একটা ঔষুধ বানিয়ে সেটা মানুষকে বিনামূল্য দেয়,,,এই ঔষুধ বানানো শিখিয়েছিলেন বাবার মামা আমার বাবাকে। অনেক দূর- দুরান্ত থেকে মানুষ এসে ঔষুধ নিয়ে যায়। আমি আমার বাবাকে দেখে এটা বিশ্বাস করি আল্লাহতালা মানুষের শরীরের একটা অঙ্গ যদি কম দিয়ে এই পৃথিবীতে পাঠায় বা কোন কারনে একজন মানুষের একটা অঙ্গ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে বাকি অঙ্গের ক্ষমতা হাজার গুন বাড়িয়ে দেয়।

আমাদের সংসারের অভাব থাকলেও বাহিরের কেউ এসে আমাদের দেখে বুঝতে পারেনি আমরা একবেলা না খেয়ে থাকলেও কারো কাছে খাবারের জন্য যাইনি, বলিনি আমাদের খাবার দাও, সবাই হাসি মুখে বলেছে এখন ক্ষুদা নেই পরের বেলা খাব।শত কষ্টের মধ্য হাসি খুশি ভালো থাকা যায় এই শিক্ষা গুলো দিয়েছে আমার বাবা-মা। সেই রকম করে ছোট থেকে আমাদের গড়ে তুলেছে। আমার বাবা সব সময় একটা কথা বলত আমাদের তুমি যত উপরে তাকাবে নিজেকে তত অসুখী মনে হবে আর যত নিচের দিকে তাকাবে, রেল লাইনের পাশে,বাস ট্রেনের পাশে বস্তিতে থাকা মানুষ গুলোর দিকে তাকাবে তখন নিজেকে সুখি মনে হবে। আমি সেই ছোট থেকে এখনো চলার ক্ষেত্রে সব সময় এই কথাটা মনে রাখি আর মহান আল্লাহতালার কাছে লাক্ষো কোটি শুকরিয়া আদায় করি,, আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি।



২০১০ সালে আমার এস এসসি পরিক্ষা। প্রথম পরিক্ষা দিলাম, ২য় পরিক্ষা দিন আমার বড় ভাই তার কাজের যায়গায় এক্সিডেট হয়। কারেন্টের সট সার্কিট হয়। ভাইয়া একটা দেওয়ালের উপর দাঁড়িয়ে কাজ করতে ছিল নিচ থেকে একজন ভাইয়া হাতে রড দেয় সেই রড গিয়ে লাগে কারেন্টের তারে সেই রড যদি ভাইয়া ছেড়ে দেয় তাহলে নিচের ছেলেটির মাথায় পরবে সে গুরুতর আহত হবে এটা ভেবে ভাইয়া আর তার হাত থেকে রড ছাড়েনি। এমন সময় নিচে থাকা সেই ছেলেটি ভাইয়ার এই অবস্থা দেখে চোখের সামনে একটা ইট পায় সেটা দিয়ে উপরে ছুড়ে মারে এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে সেই ইটা গিয়ে কারেন্ট এর তারের সাথে যে রট লেগে ছিল সেই যায়গায় লেগে যায় ভাইয়া সেখান থেকে নিচে পরে যায়। যেই ছেলেটাকে বাঁচাতে চেয়ে ভাইয়া নিজে মৃত্যুর মুখে চলে গিয়েছিল আবার সেই ছেলের একটা ইট ছুড়ে দেওয়ার মাধ্যমে ভাইয়া প্রানে বেঁচে গেল। যদি সেই ছেলেটার ছুরা ইটটা সেখানে সেই সময় না লাগতো তাহলে হয়তবা আরেকটা ইট ছুড়ার সময় পেতো না এর আগেই ভাইয়া প্রানে শেষ হয়ে যেত। প্রানে বেঁচে গিয়েছিল কিন্তু ভাইয়ার দুই হাত, পাঁ এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ পুরে যায় নরসিংদী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ওখানের ডাক্তার ঢাকা বার্ন ইউনিটে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তার পর ঢাকা বার্ন ইউনিটে যাওয়া হয় সেখানে প্রায় ৩ মাসের মতো ভাইয়ার চিকিৎসা করানোর পর আলহামদুলিল্লাহ্ ভাইয়া সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে। এর মধ্য আমার পরিক্ষা চলে।বাড়িতে কেউ না থাকায় নিজে রান্না করে খেয়ে গিয়ে পরিক্ষা দিতে হয়। আমাদের পরিক্ষার সেন্টার পরে ঘোড়াশাল পাইলট স্কুলে। সবাই ভাইয়ার কাছে হাসপাতালে ছুটাছুটি করে তাই আমাকে একাই যেতে হতো পরিক্ষা দিতে। আমার বড় ৩ বোনের পরে আল্লাহ এক ভাই দিয়েছে সেই ভাইয়ার এই অবস্থা, আমাদের পরিবারের সবাই মানষিক ভাবে অনেক ভেঙ্গে পরে। আমি আর ভাইয়া দু বছরের ছোট বড়। ভাইয়ার পড়াশোনা ভালো লাগে না, তাই সে পড়তে চায়নি বেশি। সবাই কে দিয়ে সব কিছু হয় না তাই আর ভাইয়াকে পড়াশোনা করতে চাপাচাপি করে তেমন লাভ হয়নি। ভাইয়া আর আমি অনেক দুষ্টুমি করতাম একসাথে। প্রথম পরিক্ষার দিন ভাইয়াকে সালাম করে গেলাম, আমার পরিক্ষা যেন ভালো হয় দোয়া করতে বললাম আর পরে দিন সেই ভাইয়া হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে ভেবে খুবই কষ্ট হতো।যাই হোক পরিক্ষা শেষ, রেজাল্ট বেরলো দুই সাবজেক্টে ফেল করি। এটা নিয়ে তেমন কষ্ট পাইনি যেই অবস্থার মধ্য দিয়ে পরিক্ষা দিয়েছি। তাই ফেল করাটা স্বাভাবিক ছিল আমার এবং আমার পরিবারের সবার কাছে। ২০১১সালে আবার পরিক্ষা দিলাম, পাশ করলাম। স্টুডেন্ট হিসেবে খুবই ব্রিলিয়ান্ট ছিলাম না আবার অনেক খারাপও ছিলাম না,,, মোটামুটি ভালো ছিলাম। এস এস সি পাশ করার সাথে সাথেই বিয়ে হয়ে যায় বিয়ের পর ইন্টার পর্যন্ত পড়াশোনা করি,এরপর সন্তানের মা হয়ে যাওয়ায় এখানেই পড়াশোনার ইতি ঘটে।



যেই দিন বিয়ের ডেট ঠিক করা হয় সেই দিন রাতে আমার দাদি আমাদের ঘরের উঠান থেকে পরে গিয়ে মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙ্গে যায় এবং বিছানা থেকে আর উঠে দাঁড়াতে পারেনা এবং ১০দিন পর আমার দাদি মারা যান

এর ১২দিন পরে আমার বিয়ের ডেইট। তাই আমাদের বাড়ি থেকে বিয়ের ডেইট পিছেয়ে দিতে চায়, কিন্তু আমার শশুড় বাড়ি থেকে বলে সেই ডেইটেই বিয়ে করাতে চায় আর তাই সেই অবস্থায় আমার বিয়ে হয় নির্ধারিত তারিখে। আমাদের বাড়িতে তেমন কোন বিয়ের আনন্দ হয় নি, কিন্তু আমার শশুর বাড়িতে, বাড়ির বড় ছেলের বিয়ে তারা অনেক আনন্দ করে বড় যাত্রী গিয়ে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়।

বিবাহিত জীবনের শুরুতেই যদি সব সুখ পেয়ে যেতাম তাহলে এখন মনে হতো জীবনটা অনেক তিক্ত।
বিবাহিত জীবনের শুরুতে হয়ত বা আমি অনেক কষ্ট করেছি এবং মানষিক ভাবেও অনেক কষ্টে ছিলাম তার কারন আমি যে পরিবার থেকে এসেছি সেখানের সবার আচরন, ব্যবহার, কথা, বার্তা, চলা,ফেরা কোন কিছুর সাথে আমি যেই পরিবারের বউ হয়ে এসেছি সেটার কোন মিল নেই। আর আমার পরিবারের সবার ছোট মেয়ে আমি আর আমার শশুর বাড়িতে এসে পরেছি বাড়ির বড় বউ হিসাবে। বাড়ির সবার ছোট আদরে আবদারের মেয়েটি যখন তার নিজের সব ইচ্ছা গুলোকে তুচ্ছ করে অন্যের সুখে নিজেকে বিলিয়ে দিতে হয় তখন সেই মানুষটা মানষিক ভাবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতেও সময় লাগে আর আমি একটা কথায় খুব বিশ্বাসী,, তুমি যাকে ভালোবাস হয় তুমি তার মতো হয়ে যাও,,, না হয়,,, তুমি তাকে তোমার মতো করে নাও।দেখবে জীবনটা অনেক সুন্দর হয়ে গেছে।



আমাদের দুই মেয়েকে নিয়ে আমাদের দাম্পত্য জীবন অনেক সুখে শান্তিতে কাটছে। আমাদের বিবাহিত জীবনের ১২ বছর চলেছে কিন্তু মনেই হয়না এতো গুলো বছর দুজনে এক সাথে কাটিয়ে ফেলেছি। এই ভাবে সব সময় ভালোবেসে আমার এবং আমাদের সন্তানদের পাশে থেক,,, ভালবেসে আগলে রেখ। বাকি জীবনটা এমনি করে তোমার পাশে কাটিয়ে দিতে চাই।



আল্লাহতালার অশেষ রহমতে আর আমার হাজবেন্ড এর সৎ ইচ্ছায় ও আমার বাবা মার সাপোর্টে ২০১৭ সালে আমরা একটি জমি কিনতে পারি রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুরে এবং ২০২০ সালে সেই জমিতে বাড়ি বানানোর কাজ শুরু হয়,,,, আলহামদুলিল্লাহ্ ফাইনালি ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারির ৫ তারিখে আমরা আমাদের স্বপ্নের সেই "ছোট বাড়িতে " বসবাস করতে শুরু করি। আমার দু মেয়ে মনের আনন্দে বাড়ির বাগান থেকে শাক-সবজি,ফল-মূল ওঠায়, নানা রঙের ফুল নিয়ে খেলা করে।
আমার হাজবেন্ড এর কাছে, আমার বাবা মার কাছে এবং মহান আল্লাহর কাছে আমি লাক্ষো কোটি শুকরিয়া আদায় করছি 

আরো অনেক ছোট বড় স্বপ্ন মহান আল্লাহর রহমতে পূরন হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ্।

আমি ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার কিছুদিন পরেই আমাদের প্রাণের ফাউন্ডেশনের চতুর্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। আমি প্রথম সেই টিকেট ক্রয় করার জন্য যেতে চাই আমাদের গাজীপুরেরর সদর জেলা এম্বাসেডর রহিমা আক্তার স্বপ্না আপুর শোরুম দি বেস্ট কালেকশনে।কিন্তু আমার হাজবেন্ড প্রথমে বলে আমি বাসায় নেই একা দুই মেয়েকে নিয়ে রাজেন্দ্রপুর থেকে গাজীপুর যাবে, না যেতে হবেনা কিন্তু পরে আমি তাকে বুঝিয়ে ফাইনালি যেতে পারি আপুর শোরুমে এবং আমার জন্য টিকেট ক্রয় করে নিয়ে আসি। আমি সেখান থেকে আসার পর ফাউন্ডেশনে আমাদের সেই টিকেট সেলিং পোগ্রাম এর ছবি সবাই ফাউন্ডেশনে পোষ্ট করে এবং আমি এসে আমার হাজবেন্ডকে বলি আমার টিকেট কনর্ফাম করেছি আমি মহাসম্মেলন যেতে চাই। আমি ভেবে ছিলাম এটা শুনে হয়তবা আমাকে যেতে দিবেনা কিন্তু তা হলো না,,,,, আমার হাজবেন্ড বলে তোমি একা যাবে আমরা যাব না আমাদের টিকেট নিলেনা এটা শুনে আমি খুশিতে আত্মহারা। পরে আমার হাজবেন্ড এবং মেয়ের জন্য টিকেট কনর্ফাম করি এবং মহাসম্মেলন যাই পরিবারের সবাই মিলে। আমার হাজবেন্ডকে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে দেই ফাউন্ডেশনে এবং আমার বড় মেয়ে ক্লাস থ্রিতে পড়ে সেও আমাদের স্যারের অনেক বড় ফ্যান। গতবছর তার জন্মদিনের দুদিন আগে আমাদের গাজীপুরের ফ্যামিলি পিকনিক হয় মাওনা টেঁপির বাড়িতে। সেখানে প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন আমাদের প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার । আমার মেয়ের প্রাইভেট থাকায় নিয়ে যেতে পারেনি কিন্তু আমাকে একটা ডাইরি দিয়ে বলেছে স্যারে কাছ থেকে তার জন্য একটা অটোগ্রাফ নিয়ে আসতে হবে,সেটা হবে তার জন্মদিনের সেরা গিফ্ট।আলহামদুলিল্লাহ্ আমি স্যারের কাছ থেকে অটোগ্রাফ এনে দিতে পেরেছি,মেয়ে দেখে মহা খুশি। মেয়ের নভেম্বর মাসে পরীক্ষা শেষ এখন তাকে ফাউন্ডেশনে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে দিয়েছি। সে অতন্দ্র গাজীপুর জেলার সেশন চর্চা ক্লাসে যুক্ত হয় নিজের পরিচয় তুলে ধরে সকলের সামনে। স্যারের দেওয়া চমৎকার শপথনামা পাঠ করে, সেশন পাঠ করে এবং আমাকে বলে আমি আম্মু তোমার মত উপস্থাপনা করতে চাই। স্যারের দেখানো পথে চলতে চাই এটা আমার জীবনে অনেক বড় পাওয়া।এবারও পরিবারের সবাই মিলে ৫ম মহা সম্মেলন প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে যাওয়ার জন্য টিকেট কনর্ফাম করেছি,,,ইনশাআল্লাহ যাব।






১/যে নিজেকে ভাল রাখে এবং অন্যকেও ভাল রাখে-
তিনি একজন ভালো মানুষ! শুধু ভালো মানুষ হবার প্রতিযোগিতা হোক।
স্যারের এই চমৎকার উক্তিটি থেকে আমি শিখেছি,,,,, ভালবাসি নিজেকে,,ভালবাসি নিজের কাজকে,, ভালবাসি নিজের পরিবারকে,,,,,,ভালোবাসি নিজের দেশকে,,,,,, ভালোবাসি সমাজে প্রতিটি শ্রেণীর মানুষকে,,,,,, এভাবে সব সময় ভালবেসে যাব,ইনশাআল্লাহ
২/সব সময় জিততেই হবে এই মানসিকতা আপনাকে অসুস্থ করে তুলবে। কোন কোন হার নতুন পথ দেখায়।
স্যারের এই চমৎকার উক্তি থেকে আমি শিখেছি,,,,,
আমি জীবনে চলার পথে যতবার পড়বো ততবার উঠে দাঁড়াবো,,,,,নতুন করে জীবনকে সাজিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাব,,
৩/বৃষ্টি সবার জন্যই পড়ে তবে ভিজে কেউ কেউ।
স্যারের এই চমৎকার উক্তি থেকে আমি শিখেছি,,,,,,
আমি বৃষ্টির পানিতে ভিজতে পারি না,,, আমার হাতের তালু পায়ের তালু প্রচন্ড ব্যথা করে এবং লাল হয়ে যায়। তাই বলে বৃষ্টিতে ভিজবো না,,,, তা তো হতে পারে না,,,,, আমি ভিজবো,,,,, আমার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার বৃষ্টিতে আমি ভিজবো।
৪/জীবনে সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে একজন ভালো মানুষ হওয়া।
স্যারের এই চমৎকার উক্তি থেকে আমি শিখেছি,,,,,,,
আমি সর্বদা চেষ্টা করে যাব অন্যের ভালো করার,,, অন্যের জন্য নিজেকে বিলিয়ে দেওয়ার,,, যদি অন্যের ভালো নাও করতে পারি,,,,, আমার দ্বারা যেন কোন মানুষের বিন্দু পরিমাণ ক্ষতি না হয়।
৫/"স্বপ্ন দেখুন,সাহস করুন
শুরু করুন এবং লেগে থাকুন,,,,,
সাফল্য আসবেই "
স্যারের এই চমৎকার উক্তি থেকে আমি শিখেছি,,,,,
স্বপ্ন দেখেছি,,, সাহস করেছি,,,,, শুরু করেছি এবং লেগে থাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি সফলতা একদিন আসবেই,,,, ইনশাআল্লাহ।
স্যারের আরো অনেক চমৎকার চমৎকার বাণী আছে। সেগুলোর আমার বুকে ধারণ করি এবং জীবনে চলার পথে প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি।
পরিশেষে আর একটি কথা বলি ফাউন্ডেশনর প্রতিটি ভাই - বোনের জন্য আমার ভালবাসা ও শুভকামনা সব সময়। আমাদের অতন্দ্র গাজীপুরের সকল প্রিয় ভাই - বোনদের প্রতি আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা অভিনন্দন, দোয়া ও অভিরাম ভালোবাসা

Date:-১২/১২/২০২২ইং
জিনিয়া আফরিন মলি
ব্যাচ নং 



রেজিস্ট্রেশন নং 









নিজ জেলাঃ-নরসিংদী
বর্তমান অবস্থানঃ রাজেন্দ্রপুর ক্যান্টনমেন্ট, গাজীপুর।
আমার স্বপ্নঃ নিজের বলার মতো একটা গল্প তৈরি করা।