See More Post

১৯৭১ সালের এক ভয়াবহ রাতের ঘটনা

রাতের শেষ প্রহরে ঘুম ভেঙে দেখি খাকি ড্রেস পরা পাক আর্মি আমার মায়ের বুকে রাইফেল ধরে জিজ্ঞেস করছে রাজা কোথায়? তোমরা কারা? পাশে রাইফেল ধারী আরো কয়েকজন দাঁড়িয়ে আছে। তারা পাকিস্তান আর্মির উর্দু বয়ান বাংলায় বুঝিয়ে দিচ্ছেন আম্মাকে। আম্মা অনর্গল একই কথা বলে যাচ্ছেন-রাজা কোথায় আমারা জানি না; এটা রাজার ভাইয়ের ফ্যামিলি। পাশের ঘরের কথা বলে আম্মা বললেন, ঐ ঘরে রাজার ফ্যামিলি থাকে;তারা কোথায় গিয়েছে আমরা জানি না।


১৯৭১ সালের এক ভয়াবহ রাতের ঘটনা ছিলো এটি। আমার আব্বা ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলার হরিশপুর গ্রামে তাঁর নানাবাড়িতে আমাদেরকে রেখে ছোটো চাচাকে সঙ্গে করে দুইজন দুই রাইফেল ঘাড়ে করে ইন্ডিয়ার উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য চলে গেলেন। যাওয়ার সময় শুধু এটুকুই বললেন, তোমাদেরকে আল্লাহর উপর হাওলা করে গেলাম,যদি বেঁচে থাকি তো দেখা হবে। আমরা তাকিয়ে থাকলাম আব্বা ও ছোটো চাচার পথপানে। দৃষ্টির সীমানা পেরিয়ে তাঁরা চলে গেলেন কিন্তু একবারও ফিরে তাকালেন না। 


আমরা মোট ৮ ভাই-বোন; ২ ভাই ও ৬ বোন। আমি সবার বড়। আমার পিঠে ৩ বোন এবং আমার ছোটো ভাইয়ের পিঠে ৩ বোন।

মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার ছোটো ভাই সবেমাত্র ভূমিষ্ট হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে আব্বা দেশমাতৃকার টানে আমাদেরকে একপ্রকার  অসহায় অবস্থায় ফেলে রেখে চলে গেলেন প্রিয় জন্মভূমিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করতে। 


আমাদের বাড়ী চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলা শহর সংলগ্ন গোবিন্দপুর গ্রামে। আলমডাঙ্গা থানা থেকে আমাদের বাড়ীর দূরত্ব কম-বেশি ১ কিলোমিটার হবে। 


হরিশপুরে কিছুদিন থাকার পর আমার আম্মা ও দাদী দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নিলেন,মরি আর বাঁচি যা হয় হবে নিজের বাড়ীতে গিয়েই থাকবো;

আল্লাহ যা লিখে রেখেছেন তাই হবে।


আমাদের বাড়ীর উঠানে দুইটি বিশাল আটচালা টিনের ঘর ছিলো। ঘরের দেওয়াল ছিলো পুরু মাটির তৈরি। আর দুই পাশের বারান্দার দেওয়াল ছিলো ইটের। একটি ছিলো আমার আব্বার অন্যটি ছিলো আমার মেজো চাচার।


হরিশপুর থেকে চলে এসে আমরা আমাদের ঘরে উঠলাম। এসে দেখি মেজো চাচার ঘরে তালা দেওয়া। শুনলাম, তাঁরা অনেক দূরে তাঁর শশুর বাড়ী চলে গিয়েছেন। 


সংসারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি ছিলেন আমার আব্বা। তিনি প্রাইমারি স্কুলের হেডমাস্টার ছিলেন। ছোটো চাচা তখন ক্লাস টেনে পড়তেন। ছোটো চাচাকে সঙ্গে নিয়েই তো আব্বা মুক্তিযুদ্ধে চলে গেলেন। আমিও তখন সবেমাত্র ৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শ্রেণিতে উঠেছি। দাদী,আম্মা এবং আমরা ৫ ভাই-বোন সহ তখন মোট ৭ জন সংসারে। সংসারে আয়-রোজগার করার কেউ নেই। অবর্ণনীয় কষ্ট।  ছোটো বোনগুলো ক্ষুধার যন্ত্রণায় মায়ের আঁচল ধরে কত যে কেঁদেছে তার ইয়ত্তা নেই। আসেপাশের বাড়ী থেকে মাঝেমধ্যে কিছু খাবার আসলে আমরা খেয়েছি। মাঝে মধ্যে আম্মা ধারকর্জ করতেন। অধিকাংশ সময়ই প্রতিবেশীদের বাড়ি  থেকে ভাতের ফ্যান/মাড় নিয়ে এসে খেতাম।


রাজা মাষ্টার নামে আমার আব্বাকে আলমডাঙ্গার মানুষ এক নামে চিনতো। তাঁর কেতাবী নাম খোন্দকার আনোয়ারুজ্জামান। তিনি শিক্ষকতার পাশাপাশি আনসার কমান্ডার/ইন্সট্রাক্টর ছিলেন। মুজাহিদ ট্রেনিংও ছিলো তাঁর। প্রথমে  পাকবাহিনীর সাথে কুষ্টিয়ার সম্মুখযুদ্ধে বীরবিক্রমে লড়াই করেন। তারপর  ইন্ডিয়ায় গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে রেগুলার ফোর্সে যোগদান করেন আব্বা ও ছোটো চাচা। আমাদের বংশের আর এক চাচা খোন্দকার জামশেদ নূরী টগর মুক্তিযুদ্ধে গেরিলা বাহিনীতে যোগ দিলেন। আমাদের উপজেলাতেই অপারেশন করতে এসে পাকবাহিনীর হাতে শাহাদাত বরণ করেন।


একদিন সন্ধ্যায় বারান্দায় বসে আমরা সবাই মিলে কিছু একটা খাচ্ছিলাম; হয় ভাতের ফ্যান/মাড় অথবা অন্য কিছু ঠিক মনে নেই এখন।  টিপটিপ বৃষ্টি হচ্ছিলো। আমাদের এক প্রতিবেশী ছাতা মাথায় দিয়ে এসে বললেন, রাজা ভাই নাকি প্রতিরাতে বাড়িতে আসে এবং ভোরে চলে যায়,এই সংবাদ থানায় এসেছে। ভাই যেন আজ বাড়িতে না থাকে। আজ রাতে রাজা ভাইকে ধরার জন্য থানা থেকে আর্মিরা আসবে। পারলে আপনারাও এই মুহূর্তে অন্য কোথাও চলে যান। একথা শুনে আম্মা বললেন, প্রতি রাতে বাড়িতে আসা তো দূরের কথা,আজ কয়েকটা মাস পার হয়ে গেলো তিনি চলে গিয়েছেন, বেঁচে আছেন কি-না তাও জানি না।  আর এই রাত্রে আমরা কোথায় যাবো, কে আমাদের জায়গা দেবে! তারপরও তিনি আমাদেরকে সাবধান করে দিয়ে চলে গেলেন। 


আল্লাহর নামে আমরা ঘুমিয়ে পড়লাম। খাটের উপর ছোটো ভাই ও দুই বোনকে নিয়ে আম্মা থাকেন। আর নিচে মেঝেতে পাটি পেড়ে দাদীর সাথে আমি এবং আমার আর এক বোন থাকি।


সম্ভবত অর্ধেক রাতের পর রাতের শেষ প্রহরে আব্বাকে ধরার জন্য  থানা থেকে বেশ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পাক আর্মি ও তাদের সহযোগোরা বাড়ীর চারপাশ ঘিরে ফেলে। ঘরের মধ্যে বেশ কয়েকজন আর্মি ঢুকে আম্মাকে বারংবার জেরা করেই যাচ্ছে রাজা কোথায় এবং তোমরা কারা? আম্মার নির্ভীক  নির্লিপ্ত একই জবাব, রাজা কোথায় আমারা জানিনা এবং আমরা রাজার ভাইয়ের ফ্যামিলি। পাশের ঘর হচ্ছে রাজার ঘর, এটি রাজার ভাইয়ের ঘর।


 সেই ভয়াল রাতের দৃশ্য আমি এখনও স্পষ্ট দেখতে পাই। আম্মা আমার নবজাতক ছোটো ভাইকে দুই হাতে ধরে কোলের উপর রেখে খাটে বসে আছেন,আর একজন পাক আর্মি আম্মার বুকের উপর  রাইফেল ধরে জেরা করেই যাচ্ছে। আম্মা তাঁর কথায় অনড়- আমরা রাজার ভাইয়ের ফ্যামিলি;রাজা ও তার ফ্যামিলি কোথায় আমরা জানি না। মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার পর থেকে এপর্যন্ত আব্বা তো কোনোদিন আসেন নি, আব্বাকে পাওয়া যাবে কভাবে? আব্বাকে খোঁজাখুঁজি করে যখন তারা পাচ্ছে না তখন তাদের কয়েকজন পাশের ঘরে গিয়ে দরজায় বুট দিয়ে লাথি মেরে দরজা ভেঙে ফেললো। আব্বাকে না পেয়ে আবার ফিরে এসে জেরা শুরু করলো। আম্মার একই জবাব। একপর্যায়ে আম্মার বুকে যখন গুলি করার জন্য রাইফেলের ট্রিগার চাপছিলো তখন দাদী হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো। আর অমনি পাক আর্মির বাঁজখাই ধমকে আমরা ভয়ে কুঁকড়ে একেবারে নিশ্চুপ হয়ে গেলাম।

 

রাজাকে যখন পাচ্ছে না,তখন তাদের টার্গেট রাজার ফ্যামিলি। রাজার ফ্যামিলিকে তারা ধরে নিয়ে যাবে। কিন্তু আম্মাতো কোশলে অস্বীকার করেই চলেছেন । তাই তারা নিশ্চিত হওয়ার জন্য পাশের বাড়িতে যাবে। তারা শাসিয়ে বলে গেলো, তোমরা কেউ এখান থেকে  এক পা-ও নড়বে না,আমরা পাশের বাড়ি থেকে আসছি।


এবার আম্মার মনে ভয় ঢুকে গেলো, পাশের বাড়ির কেউ তো আর জানেনা যে, আম্মা মিথ্যা কথা বলেছে। পাশের বাড়ি থেকে জানবে যে, এটি রাজার ফ্যামিলি। তখন তো আমাদেরকে ধরে নিয়ে যাবে। অর্থাৎ নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা সবাই যেন দেখতে পাচ্ছি, মৃত্যু আমাদের দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে। আম্মা আমাদের দোওয়া দরুদ পড়ার জন্য বললেন।  তিনিও জোরে জোরে দোওয়া দরুদ পড়া শুরু করলেন। আমরা ছোটো মানুষ, ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছি। 


মৃত্যুর ফয়সালা তো আসমানে হয়। আল্লাহ চেয়েছিলেন আমরা বেঁচে থাকবো,আমার আব্বা যুদ্ধ জয় করে বিজয়ীর বেশে দেশে ফিরে আসবেন, ছোটো ছোটো ভাই-বোনগুলো বড় হয়ে মেধার সর্বোত্তম বিকাশ ঘটিয়ে দেশের জন্য অবদান রাখবে, আমার আম্মা রত্নগর্ভা পুরস্কারে ভূষিত হবেন। আল্লাহর পরিকল্পনা ছলো ভিন্ন।


আমাদেরকে শাসিয়ে তারা যেই উঠানে নামলো,সাথে সাথে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেলো। তারা হয়তো মনে করলো, গেরিলারা থানা অ্যাটাক করেছে। থানার অধিকাংশ আর্মি আব্বাকে ধরার জন্য চলে এসেছিলো।  তাই তারা আর এক মুহূর্ত বিলম্ব না করে হুইসেল দিয়ে সবাইকে জড় করে শহরে চলে গেলো। কিছুক্ষণের মধ্যে সকাল হলো। আমরা বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথাও থাকার উদ্যোগ নিলাম। সহজে কেউ আশ্রয় দিতে চায় না,আমাদের আশ্রয় দিলে পাছে তাদেরকেও ধরে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। 


এই ঘটনার  দু'দিন পরে পাক আর্মিরা এসে আমাদের বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে গেলো। 


কিছুদিনের মধ্যেই দেশ স্বাধীন হলো। স্বাধীন হয়ার আগপর্যন্ত আমাদের দুই আত্মীয়ের বাড়িতে পালাক্রমে ছিলাম। তারা আমাদের সেই দুর্দিনে থাকার জায়গা না দিলে কি অবস্থা হতো আল্লাহ জানেন। 


দেশ স্বাধীন হলো। কয়েকদিনের মধ্যে ছোটো চাচা ফিরে আসলেন। কিন্তু আব্বা তখনো আসেননি। দাদী এবং আম্মার বিশ্বাস জন্মেছে মোহন ফিরে আসলো অথচ রাজা ফিরে আসলো না,নিশ্চয় রাজা যুদ্ধে মারা গিয়েছে। 

আমার ছোটো চাচার নাম মোহন। চাচা যতই বুঝাচ্ছেন যে, মিয়াভাই বেঁচে আছেন, তার আসতে একটু দেরি হবে।মিয়াভাই আর্মিতে রেগুলার ফোর্সে বর্ডার এলাকায় আছে। তার র‍্যাংক হাবিলদার। সবকিছু বুঝিয়ে দিয়ে আসতে একটু দেরি হবে। কিন্তু আম্মা আর দাদী বিশ্বাসই করতে চাচ্ছেন না যে, রাজা বেঁচে আছে। 


আব্বাকে আর্মিতে থেকে যাওয়ার জন্য অনেক রিকোয়েস্ট করা হয়েছলো, কিন্তু তিনি থাকেননি। তাঁর পূর্বের পেশা শিক্ষকতায় ফিরে এসেছিলেন প্রায় তিন মাস পর। 


তখন শিক্ষকদের বেতন ছিলো খুব কম। একার বেতনে সংসার চলে না। আম্মা প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে এস এস সি পাশ করলেন, পি টি আই ট্রেনিং নিলেন , প্রাইমারী স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করলেন। এভাবে কঠিন সংগ্রাম করে খেয়ে না খেয়ে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া শেখালেন,তাদের মানুষ করলেন।


আজ আমার আব্বা- আম্মা তাঁদের সন্তানদের নিয়ে যেমন গর্ব করেন, ঠিক তেমনই তাঁদের সন্তানরা-ও পিতা-মাতার অবদানকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। তাঁদের এক কণ্যা সন্তান বি সি এস অফিসার - বাংলাদেশ সরকারের ডেপুটি সেক্রেটারি এবং তার স্বামী জয়েন্ট সেক্রেটারি, আর এক কণ্যা সন্তান কৃষিবিজ্ঞানী- বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর প্রিন্সিপ্যাল সাইন্টিফিক অফিসার এবং তার স্বামী চীফ সাইন্টিফিক অফিসার, আর এক সন্তান আর্মি অফিসার - ব্রিগেডিয়ার জেনারেল( যে নবজাতক শিশু সন্তানকে ১৯৭১ সালে কোলে করে পাক আর্মির জেরার সম্মুখীন হয়েছিলেন আমার আম্মা ; সেই সন্তান), আর  তিন সন্তান শিক্ষকতা করেন, বাকি দুই কণ্যা সন্তানও উচ্চশিক্ষিত - তারা গৃহিণী। 


আমার আব্বা দেশেমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য জীবন বাজি রেখে  লড়াই করেছেন রণাঙ্গনে। ছোটো ছোটো ছেলে-মেয়ে-সংসার-এমনকি কোলের নবজাতক শিশুসন্তানও তাঁকে মুক্তযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা থেকে ফেরাতে পারেনি। সম্মুখ যুদ্ধে অনেকবারই বিপদে পড়েছিলেন,আহত হলেন। 


তিনি আজ যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা, দেশের সূর্যসন্তান। ওদিকে আম্মা শত প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে তাঁর আট সন্তানকে একেকটি রত্ন হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তাই তো তিনি অর্জন করেছেন রত্নগর্ভা অ্যাওয়ার্ড-রত্নগর্ভা।


আজ বাংলাদেশের  ৫০ তম বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে আমাদের  অহংকার আমার বাবা-মায়ের প্রতি জানাই হাজারো সালাম। 


আমার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবা ও রত্নগর্ভা মা এখনো জীবিত আছেন। শারীরিকভাবে স্বাভাবিক চলাফেরা তাঁরা  করতে পারেন না। নানাবিধ অসুখ-বিসুখে তাঁরা ভুগছেন। বাকি জীবন যাতে প্রশান্তিতে যাপন  করতে পারেন সেজন্য সকলের কাছে দোওয়া প্রার্থী। 


আম্মা এবং আব্বা, আমি/আমরা  আপনাদের দু'জনকেই গভীরভাবে ভালোবাসি।


🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴


📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৯৯
Date:- ১৭/১২/২০২১ ইং

খোন্দকার সামসুজ্জামান সুজা

আজীবন সদস্য, 

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন 

ব্যাচঃ ১৬

রেজিষ্ট্রেশন নম্বরঃ ৭৭৩৪১

জেলাঃ চুয়াডাঙ্গা + যশোরে। 

উদ্যোক্তা, 

"বারাকাহ সেফ ফুড"।


মোবাইল নম্বরঃ 01977126712, 01717126712


https://www.facebook.com/বারাকাহ-সেফ-ফুড-Barakah-Safe-Food-103048952215008/


🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴🔴

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।