✍️ ক্রিং ক্রিং ক্রিং ফোনের শব্দ শুনে রান্না রেখে দৌড়ে এলাম এত সকাল কে কল দিলো 🤔🤔 ফোনের পাশে এসেই দেখি ফুফি তাড়াতাড়ি রিসিভ করলাম সালাম দেওয়ার আগেই ফুফি কি ব্যাপার আপনার শুনি গতকাল রাত দশটার পরে কত
শুনুন আমার পরিশ্রমের কিছু ধারাবাহিক, আমি যে পণ্য নিয়ে কাজ করি সেগুলো হচ্ছে মেয়েদের ম্যাক্সি, মেয়েদের রেডিমেট থ্রি-পিস, মেয়েদের কটি ছেলেদের টি-শার্ট, আমি যেখানে চাকরি করি সেই চাকরির লাস্ট টাইম রাত
লিজেন্ড ধানমন্ডি জোন কর্তৃক আয়োজিত ২০০০ তম দিন নিয়ে আলোচনা ও ঈদ পূর্নমিলন, সকলের সহযোগীতা এবং স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অত্যন্ত সফল ও সুন্দরভাবে সম্পন হলো।
আমি অত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মেয়ে। বাবা-মা, ছোট ভাইকে নিয়ে আমার ছোট পরিবার। বাবা বরাবরই ঢাকায় থাকতো, আমরাও ছিলাম একটা সময় পর্যন্ত। তারপর গ্রামে গিয়ে ৩য় শ্রেণিতে ভর্তি হই ২০০৩ সালে। ভালোই চলছিল আমাদ
ঈদ পুনর্মিলনি ২০২২ ও মাসিক অফলাইন মিটআপ, স্থানঃ রেলের মাঠ রাজবাড়ী,আয়োজনে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন রাজবাড়ী জেলা
স্যারের এই কথা গুলো প্রতিনিয়ত আমাকে অনুপ্রেনিত করে, আমাকে স্বপ্ন দেখায় একজন উদ্দোক্তা হতে। আমার স্বপ্ন আমি একজন উদ্দোক্তা হতে চাই।
যে মেয়েটা তুমি মানুষের সামনে যেতে ভয় পেতে। ছেঁড়া কাপড় পরতে, সেই মেয়েটা আজ তুমি হাজারো মানুষের মাঝে মাথা উঁচু করে নিজেকে একজন নারী উদ্যোক্তা হিসেবে বক্তব্য দাও। তোমার কথা শুনে অনেক উৎসাহিত হয়, অনুপ্রাণ
👉প্রিয় স্যারের মহৎ সকল কর্ম দেখে, আমি আপনাদের নিকট আমার উদ্যেগের বিষয় বলিলাম, আমার ছোট কালের ইচ্ছে যে আমি একজন ব্যাবসায়ি হইবো, আমি উদ্যেগ নিয়েছি যে, বর্তমান যেহেতু ইন্টারনেটের যুগ,সেহেতু যত দিন যাব
বাবাকে দেখেছি মায়ের সংসারের কাজে হাত লাগাতেন।শুক্রবার গুলোতে মা কে ছুটি দিয়ে বাবা নিজে হাতে রান্না করতেন।বাবাকে আমি কখনও দেখিনি কারো সাথে তর্কে যেতে। আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা।
প্রোগ্রামের বিশেষ আয়োজন ছিল পণ্য প্রদর্শনী এবং চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় নাটিকা করে সকল স্পনসরদের পণ্যকে তুলে ধরা এবং পন্য প্রদর্শন করা।
বিছানায় বসে বসে অর্ডার কনফার্ম করলাম।আর মনে মনে ভাবছি । দায়িত্ব কি জিনিস। দায়িত্ব যদি পালনে যদি অবহেলা করতাম তাহলে হয়তো সেই লোকটার সাথে আমার পরিচয় হতো না। আর লেগে যদি কাজ না করতাম তাহলে বোধহয়
Iqbal Bahar Zahid স্যারকে কৃতজ্ঞতা জানাই এতো সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্ম আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য।
বিদেশের জন্য কিছু টাকা ধার নিয়েছে কিছু টাকা জমি বন্ধক দিছে আবারও তিন মাসের মধ্যে আমার কুয়েতের ভিসা চলে আসে
যেহেতু আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের দুই বোন এক ভাই এর মধ্যে সবার ছোট বাবা মারা যাওয়ায় ও বোনদের বিয়ে হয়ে যাওয়াতে পরিবারে বাকি রয়েছি আম্মু আর আমি স্বাভাবিকভাবেই পরিবার হাল ধরার দায়িত্বটা আমার উপরেই বর
✒️মানুষ পারে না এমন কিছু নেই। সময়, শ্রম আর স্বপ্ন কখনো আপনাকে ফেলে দিবে না।এই তিন উপাদান সাথে থাকলে আপনি সব অসম্ভব কে সম্ভব করতে পারবেন।
সকলের আন্তরিকতা ও ভালোবাসা নিয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলা টিম সামনে আরও এগিয়ে যাবে এবং স্যারের শিক্ষা কার্যক্রম সমস্ত গ্রাম পর্যায়ে পৌছিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
স্যারের শিক্ষায় আমার মতো ক্ষুদ্র শিক্ষার্থী হয়েও একজন মানবিক মানুষ, পরিশ্রমী, ডেলিভারি ম্যান, মৌ চাষী হয়েছি তারপরও নিজের কাজের প্রতি আত্মতৃপ্তি পাই।
অবশ্যই সবার আগে একজন ভালো মানুষ হওয়া। সততা ও কমিটমেন্ট রক্ষা করা। মা,বাবার সেবা যত্ন করা।পরিবার,সমাজ ও দেশের জন্য কাজ করা।জীবনের সবক্ষেত্রে পজিটিভ থাকা। নিজে ভালো থাকা ও অন্যকে ভালো রাখা। জীবনে অন্ত
প্রিয় স্যার আমাদেরকে সবসময় শিখিয়েছেন, সততা ও কমিটমেন্ট বজায় রেখে আমরা যেন রিপিট কাস্টমার তৈরি করি। আর সেই রিপিট কাস্টমার একদিন হবে আমার ব্র্যান্ড,,
জীবন যদি রংধনু হয়, তবে তুমি হলে তার রঙের বাহার, জীবনে যদি নামে আঁধার, তুমি হয়ে উঠো তার আশার আলো।
১৬ই ডিসেম্বর ২০২৩ইং মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন" এর ঢাকার ১১ জোনের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ সফল ভাবে সম্পন্ন হলো❤️
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় তথ্য মন্ত্রী জনাব হাসানুল হক ইনু। নিজের বলার মতো গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আমাদের সকলের প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার, তরুণ প্রজম্মের জনপ্রিয়
প্রথমে আমার চাকরি হয় মালদ্বীপ একটি প্রাইভেট কম্পানি তে,যার নাম niayz pvt.Limited যার বেশিরভাগ কর্মরত ছিলেন ইন্ডিয়ান। যারা অনেকেই বাংলাদেশি ভালো চুখে দেখতনা,তারা চাইত না বাংলাদেশি রা ভালো কিছু করুক। তা
কত কষ্ট যে দিন কাটছে প্রতিটা দিন যা বলে বুঝাতে পারব না। একদিন নতুন একটা এসি ফিটিং করালাম। ওখানে কিছু বকশিশ পাই। ওস্তাদেরা সব টাকা ভাগ করে নিয়ে সামান্য কিছু টাকা আমি পাই এবং বড় দুলা ভাই কিছু টাকা দেয়।
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন, নাটোর জেলা টিমের পক্ষ থেকে সকল শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal B
দেশীয় পন্যের প্রতি আমার আগ্রহ অনেক বেশি তাই আইটি ব্যবসার পাশাপাশি ২০১৬ সালে পাটপণ্যের উপর প্রশিক্ষণ গ্রহন করে ছোট পরিসরে একটি পাটের ব্যাগের কারখানা করি এবং বর্তমানে তিনজন পার্টনার মিলে বড় পরিসরে কাজ
হালকা শীতের আমেজ চারিদিকে। এই শীতে চলছে পিঠা পুলির উৎসব। শীত শীত আবহাওয়ায় বিশেষ যত্ন নিতে হয় আমাদের বাচ্চাদের ও বাড়ীর বয়স্কদের। খাবারের প্রতি রাখতে হয় বিশেষ খেয়াল তেমনি এক গল্প ছিল রহিমা ভাবীর।
আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি যার নিরলস প্রচেষ্টায় আমরা পেয়েছি নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডশন।
কত কস্ট করেছি ইউক্রেন তার ছোট একটা অংশ শেয়ার করছি।টানা ৮ মাস ভাত কি জিনিস তা চোখে দেখিনি খাওয়া ত দুরের কথা। ইউক্রেন সময় দুপুর ১২ টায় ২ পিছ পাউরুটি আর হাফ গ্লাস পানি আর রাত ১২ টায় সেইম খাবার ।নাটকিয় এ
মেয়েদের সবসময় অবহেলার পাত্র হয়ে সমাজে বেঁচে থাকতে হয়, তাই আমাদের মেয়েদের অবশ্যই সাবলম্বী হওয়ার দরকার, আমরা যে যাই পারি ছোট ছোট কাজগুলো নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাবার চেষ্টা করবো,
আলহামদুলিল্লাহ, অতি চমৎকার একটি আয়োজনের মধ্যে দিয়ে খুলনা বিভাগীয় উদ্যোক্তা সম্মেলন ২০২২ সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হলো। স্থান : জেলা শিল্পকলা একাডেমি, খুলনা।
সবার প্রতি অনেক বেশী কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা আমাদের রমনা জোনের অফলাইন মিটআপ সবার অংশগ্রহণের মাধ্যমে সুসম্পন্ন করতে সহযোগিতা করার জন্য। আপনারা এসেছিলেন বিধায় এতটা রঙিন হয়েছিল আজকের মিটআপ।
যতই সমনের দিকে আগাই ততই আরো গভীরে জেতে মন চায়। সেই থেকে এখন পর্যন্ত লেগে আছি প্রিয় এই ফাউন্ডেশনের সাথে।প্রিয় স্যারের শিক্ষায় নিজেকে খুব তারা তারি পরিবর্তন করে ফেললাম এবং প্রতিজ্ঞা করলাম যে জীবনে যতো দ
মাঝে মাঝে খুব কষ্ট পেতাম অন্যদের লাইফ দেখে- আমার সামনে কারোর বাবা আদর করলে এত কষ্ট লাগতো সাথে সাথে কেদে দিতাম-আর মনে মনে বলতাম আল্লাহ কেন তুমি বাবাকে নিয়ে গেলা-জীবনে অনেক আঘাত পেয়ে মনকে স্থির করি কিছু
এই প্রথম আমি আমার সেল পোস্ট নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপে শেয়ার করলাম। তাই আমি সত্যিই খুবি আনন্দিত। 🥰🥰 তাছাড়া খুব কষ্টও হচ্ছে ১০ম ব্যাচ শেষ হয়ে যাচ্ছে বলে। 😭😭 প্রথমেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি #ইকবাল
বিপদগ্রস্ত এই মানুষগুলোর আহাজারি ও আর্তনাথ চিৎকার আমি সহ্য করতে পারিনি।মানুষ গুলোর অসহায়ত্ব আর তাদের অমানবিক কষ্ট আমাকে ক্ষত বিক্ষত করে প্রতিনিয়ত। তখন থেকে এই অসহায় মানুষগুলোর জন্য কিছু একটা করার চি
খুবই সুন্দর ও চমৎকারভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল মিট আপ
আমার স্বপ্ন একদিন উদ্যাক্তা হব আমার প্রতিষ্ঠান এর তৈরি করা পন্য সকলের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক আমার মাধ্যমে কিছু মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হোক এবং সকলে ভালো থাকবে এবং আমি দুজন এতিম দের পাশে থেকে তাদের স
আসলে একটা মেয়ের জীবনে একটা স্বামী সব হতে পারে না একটা মেয়ে চাইলে স্বাবলম্বী হতে পারে আর আমি সেই স্বাবলম্বী নারী হতে চাই এবং অন্যকেও স্বাবলম্বী করতে চাই জীবনে কত টাকা ইনকাম করতে পারব কি পারব না সেটা
আলহামদুলিল্লাহ কিছুক্ষণ পরে এমন এক ঘটনা ঘটল যা আমিনা আমার সাথে যারা আছে এখানে তারাও কখনো কল্পনা করতে পারে নাই, এরকম হতে পারে। হঠাৎ করে গাড়ি থেকে নামল একজন অসম্ভব ভদ্রলোক, প্রথমে আমার চোখ পরল আমি তো এ
খুলনা জেলা টীমের পক্ষ থেকে কোমলমতি শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ উপহার দেওয়া হয়। 🎒 নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - উদ্যোক্তা তৈরির প্রতিষ্ঠান
আমাদের ভালোবাসার প্লাটফর্ম নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - উদ্যোক্তা তৈরির কেন্দ্র এর সম্মানিত কোর ভলান্টিয়ার Md. Iftekher Alam Mojumder ভাই এ পজিটিভ লাল ভালোবাসা দান♥️ স্যালুট জানাই রক্তদাতা বীর
আম্মুকে আমরা তিন ভাইবোন রক্ত দিলাম আমার ছিলো এইটা ১৭তম ছোট ভাইয়ের ২য় তম এবং ছোট বোনের এটাই ১ম স্বেচ্ছায় রক্তদান।
আমিও ব্যাংকে একটা একাউন্ট করি একটা ডিপিএস ও করি মাসে ২০০০টাকা ডিপিএসে রেখে বাকি টাকা একাউন্টেই রাখতাম সেখানে প্রায় ৪লক্ষ টাকা জমেযায় তখন মনেহয়২০০৮সাল চলে, দির্ঘ ৬ বছর কাজ করার পরে। গার্মেসের কাজ আর
মৌলভীবাজার জেলার ঈদ পূর্ণ মিলনি অনুষ্ঠান ছিলো। সাথে ছিলো নতুন কোর মোহাম্মদ তারেক আহমদ ভাইয়া কে বরন করে নেয়া। চমৎকার ভাবে এই অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম।
মায়ের নাম হাসিনা বেগম। হাসিনা একটি ফুলের নাম।ফুল মানে সুন্দর, ফুল মানে সুরভি ছড়াবে,ফুলকে সবাই পছন্দ করে। তেমনি মাকে সবাই পছন্দ করে। কারন মায়ের ৪ চাচার ২৩ জন ছেলেমেয়ের মা সবার বড়। মা খুব আদরের সন্তা
আমি বাসায় বসে অর্ডার দেওয়া প্রোডাক্টগুলো প্যাকেট করছিলাম.হঠাৎ পাশের বাসার সুমি আপা আসলেন. 🙋আমি:আসসালামু আলাইকুম সুমি আপা কেমন আছেন? 🍁সুমি আপা:মনটা ভালো নেই রে.সামনে ঈদ হাতে টাকা-পয়সা তেমন নেই.
নারীরা বলে আমরা নারী, আমরাই পারি। এই স্লোগানে তাদের সফলতা ছিনিয়ে আনার প্রবনতা লক্ষ্য করা যায়।পাল্টিয়েছে যুগ,বদলে গেছে জীবন যাত্রার মান,সমাজ,কর্মক্ষেত্র।আজকের যুগের নারীরা বদলে গেছে তাদের কাজের দ্বারা,
একসঙ্গে সেলসম্যানের কাজ করি আমরা অনেক বাঙালি ভাই । তারমধ্যে একজন আমার প্রিয় খোরশেদ আলম ভাই। ভাই আমাকে প্রায় বলতেন যে, উনি একটা গ্রুপের সদস্য যেটার নাম ** নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন** ভাই