দেশে একটি বিশাল বেকার জনগোষ্ঠী তৈরি হওয়ার পেছনে মূল কারণগুলোর একটি হলো উদ্যোক্তার অভাব। এই অভাবটি মূলত সৃষ্টি হয়েছে উদ্যোক্তা হিসেবে সফল হতে না পারার ভীতির কারণে। আমরা অনেকেই ভাবি যে একজন সফল উদ্যোক
আমি নিজে কিছু করার চেষ্টা করবো। এরমধ্যে গলায় একটা স্বর্নের চেইন ছিলো কাউকে না জানিয়ে আমি ক্লাস সেভেনে পড়া অবস্থায় অই চেইন বিক্রি করে আমি ব্লক, বাটিক,এম্বুশ,ব্রাশ পেইন্ট,জারদৌসি,হাজারী বুটিক এমন আরো অন
খুলনা জেলা টীমের পক্ষ থেকে কোমলমতি শিশুদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ উপহার দেওয়া হয়। 🎒 নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন - উদ্যোক্তা তৈরির প্রতিষ্ঠান
দিনে দিনে এই রসমালাইয়ের খ্যাতি দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। যেকোনো আচার-অনুষ্ঠান এবং মিষ্টিপ্রিয় মানুষের কাছে রসমালাই এক প্রিয় নাম হয়ে ওঠে। মাতৃভান্ডারের ব্যবস্থাপক অনুপম দাস জানান, ১৯৯৮ সালের দিকে বাংলাদেশ
আমি তালগাছ না বটগাছ হতে চাই । গাছ মাত্রই উপকারী-তা সে তালগাছই হোক,আর বটগাছই হোক।তবু কিছু বাহ্যিক ও গুণগত বৈশিষ্ট্যের নিরিখে আমরা তাদের বিচার করি।ঠিক সেরকমই কিছু বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে আমর
স্যারের শিক্ষা লালন করে, ৬৪ জেলার ন্যায় পাবনা জেলাতেও স্যারের কিছু প্রিয় শিক্ষার্থীর মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়ে গেল, পাবনা হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিম খানায়, নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর ভালবা
একজন উদ্যোক্তা হওয়ার লক্ষ্য ঠিক করা হলে যা করতে হবে, প্রথমত আপনার লক্ষ্য স্থির করতে হবে, আপনি কী বিষয়ে অভিজ্ঞ, কোন কাজে আপনি উৎসাহ পান, কোন কাজ করতে আপনার ভালো লাগে, কোন কাজ করতে কখনও বিরক্তিভাব আসে
প্রিয় একজন বোন মাইমুনা। সে বোনটি ১৫ তম ব্যাচের একেবারে নতুন সদস্য কিন্তু বোনটি অফ লাইনে বিজনেস করতেছে অনেক দিন আগে থেকে। প্লাটর্ফমে নতুন হওয়া কাউকে বিশ্বাস করবে বুজতে পারছেনা তাই চিন্তিত মনে খুজতে থ
আমার গল্পটা শুরু হয় ২০২২ সালের জুন মাসে আর গল্পটা স্বপ্নে রুপ নেয় সেই বছরের শেষ দিকে অর্থাৎ ২০২২ সালের ০৭ অক্টোবর।
ধানমন্ডি জোন ,কর্তৃক আয়োজিত অসাধারণ একটি অফলাইন মিট আপের আয়োজন করেছেন , ধানমন্ডির জোনের দায়িত্বশীলরা
এখন থেকে আমাদের ফাউন্ডেশনের আজীবন মেম্বাররা AB Bank এর এজেন্ট ব্যাংকার হবার সুযোগ পাবেন এবং তাঁরা এই মিনি ব্যাংকিং ব্রাঞ্চের মালিক হয়ে উদ্যোক্তা হবার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবেন। স্যারের এই প্রদক্ষেপ খ
মিরপুর জোনের রূপনগর থানার টিকেট সেল মেলা।
নিজের বলার মতো গল্প, গোপালগঞ্জ ভাল মানুষদের সাথে, ভালবাসার মানুষদের সাথে #Gopalgong Team
সফলভাবে সম্পন্ন হলো ফাউন্ডেশনের ৩য় বর্ষপূর্তি ও ৪র্থ বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে কেরানীগঞ্জ জোনের অফলাইন মিট আপ ও শীতার্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ।
বিদেশের জন্য কিছু টাকা ধার নিয়েছে কিছু টাকা জমি বন্ধক দিছে আবারও তিন মাসের মধ্যে আমার কুয়েতের ভিসা চলে আসে
জীবন আসলেই অনেক সুন্দর। সহজ-সরল, নিস্পাপ। কিন্ত আমরা এই সহজ-সরল জীবনটাকে করে তুলি, কঠিন। জীবনে কি করেছি আর কি বা হারিয়েছি? যদি এই হিসাব আমরা করতে বসি, তাহলে মনে হয় পাওয়ার চেয়ে হারিয়েছে বেশি। কারন, আ
#নিজের_বলার_মতো_একটা_গল্প প্লাটফর্মের নিম্নবিত্তদের মাঝে জরুরী খাদ্যদ্রব্য বিতরণ কর্মসূচি এবং সচেতন মূল লিফলেট ভিতরণ।
প্রিয় শিক্ষাগুরু ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি, যত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি না কেন কম হবে। এই প্লাটফর্ম যুক্ত না হতে পারলে জীবনের মানে খুঁজে পেতাম না। আমি বেশি দিন হয়নি জয়েন হয়েছি তার পরও যে টুকু জানতেও
সম্মেলনকে সামনে রেখে আমাদের উওরা সেরাদের সেরা জোন চমৎকার মিটআপ হচ্ছে,, এখন হচ্ছে থানা বৃওি মিটআপ।। আজকে হয়ে গেল উওরা জোনের পশ্চিম থানা মিটআপ।
মনোমুগ্ধকর আয়োজনে, দায়িত্বশীল সহ বগুড়া জেলা টিমের গর্বিত আজীবন ভাই বোনের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ও নান্দনিক পণ্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে সুসম্পন্ন হয়েছে ফিজিক্যাল মিটআপ টি|
প্রথমেই শুকরিয়া আদায় করছি মহান আল্লাহ তায়ালার। আল্লাহ না চাইলে কাল এতো চমৎকার একটা মিট আপ হতো না।সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছিলো।ভেবেছিলাম মিট আপ হবে না।কিন্তু আল্লাহর রহমতে মিট আপের আগেই রোদ উঠে গেছে।আলহাম
November 20, 2020 · আজ আমার এলাকায় "নিজের বলার মত একটা গল্প" ফাউন্ডেশান বাগেরহাট জেলা টিমের দ্বিতীয় ফিজিক্যল মিট আপ জাগ যমক ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মুল্যবান বক্তব্য রেখেছেন বাগেরহাট জেলা এস্বাসেডর জনা
মিরপুর জোন হইতে মানবতার সেবায় আমরা সামান্য কিছু করতে চলছি ইনশাআল্লাহ ধন্যবাদ ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আমাদেরকে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আমার মা একজন সং ও ভালো মনের মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কোন দিন কারো ক্ষতি করতে দেখেনি সব সময় সত্য কথা বলে উচিত কথা কখনো কারোরে ছাড়েনা তবে আমার মা পাড়া প্রতিবেশী খুব ভালো বাসতো এবং যাদের খাবার
সবার আগে যে কাজটি করতে হবে, সেটা হলো আপনার পারসোনাল ব্যান্ডিং,আর ব্যন্ডিং এর জন্য যে সকল বিষয় রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম একটা বিষয় হলো আপনার নিজের বিজনেসের একটা পেইজ থাকা,এবং পেইজটি হতে হবে ভালো লেবেলের,
#নিজের_বলার_মত_একটা_গল্প এর সামাজিক কাজ।। প্রিয় ইকবাল বাহার স্যার এর কথামত ১.একটি কাজ( ফলজ গাছ লাগানো) আজ শেষ করলাম।। ২.পরের কাজ গুলোও শেষ করবো ইনশাআল্লাহ।। সব কিছুই সম্ভব ইকবাল বাহার স্যারের জন্
আপনি কি ইনসাফ ফুড গার্ডেন এর স্বত্বাধিকারি, আপনার কাছে কি, কি পন্য পাওয়া যায়। আমিঃ প্রিয় ভাই আমার কাছে পাবেন, খেজুর, মধু, তিন ফল,ড্রাই ফ্রুটস, কালোজিরা তেল, আরো রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের কাচের বোতল
এই প্লাটফর্ম যুক্ত হয়তে পেরে আমি নিজেকে অনেক পরিবর্তন করতে পেরেচি যদি। যদি এই প্লাটফর্ম যুক্ত হতে না পারতাম তাহলে আমি মনে হয় সারা জীবন এই ভাবে পড়ে থাকতাম
কার কোথায় হাটে বিক্রি হচ্ছে না হচ্ছে কে কোন জিনিস তুলেছে কার বিক্রি হচ্ছে কি হচ্ছে না সব মনিটরিং করা হয় । কেউ কোন ভুল তথ্য দিচ্ছে কিনা কেউ কাউকে ঠকাচ্ছি কিনা সব মনিটরিং করা হয়. তবে এখানে কোন ঠকানোর
"নিজের বলার মত একটা গল্প"♥ নামের এই প্ল্যাটফর্ম এর উদ্ভাবক - আমার মত এমন হাজারো উদাসীমনা এবং লক্ষ লক্ষ হতাশাগ্রস্ত যুবকের মস্তিস্কে সুচিন্তা আর আশার আলোর প্রদীপ হাতে নিয়ে বাংলার বুকে জন্ম নেয়া সেই সুপ
নিজেকে গড়ার, নিজের স্বপ্ন খুঁজে নেওয়ার একটা শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। আপনাদের কাছে মনে হতে পারে এটা কিভাবে একটা বিদ্যাপীঠ হলো? হুম, এটা একটা শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ! স্কুল , কলেজ, পেড়িয়ে এখন বিশ্ববিদ্যালয়
আজকের মিটআপে আমরা আসন্ন মহা সম্মেলনে টিকিট নিয়ে বিশদ আলোচনা করি। ইনশাআল্লাহ আশাকরি আসন্ন মহা সম্মেলনে যশোর জেলার মধ্যে মনিরামপুর উপজেলা থেকে সর্বোচ্চ সংখ্যক সদস্য অংশগ্রহণ করবে।
তিন বোনের বিয়ে হয়ে গেল।মা-বাবা,আর আমরা দু-বোনের একা সংসার হয়ে গেল।আমি ২০১২ সালে জেএসসি পরিক্ষা দিয়ে কৃতকার্য হই। কিন্তু এই কৃতকার্য-ই আমার জীবনটাকে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চেয়েছিল😥 কারন,অজপাড়া গা,,,কোন মত
বাবা মারা যাওয়ার পর মোটামুটি বছরখানেক চলছিল ভালই অভাবের সংসার আমার আম্মু একা সামাল দিতে পারছিল না। পরে বাধ্য হয়ে ছোট বোন কে আমার চাচার কাছে দেয়, আমাকে আমার ফুফুর কাছে পাঠিয়ে দেয় ঝিনাইদহ সেখান থেকে
প্রিম্যাচ্যুর বেবি হওয়ায় আমি অবার ভেংগে পড়ি। ছাড়তে হয় চাকুরী। ভেংগে পড়ি আর সাহস দেয় মা। শুরু করি অনলাইন ব্যাবসা। লস। আবার মা আমকে সাহস দেয়।
সংক্ষিপ্ত আকারে চলে আমাদের পন্য প্রদর্শনী। মজার বিষয় হলো আমাদের বায়োজিদ জোন এম্বাসাডর Kazi Md. Amzad Hosain ভাইর সব গুলো পন্য সেল হয়ে যায়।
দুই-একদিন মায়ের এই কথা ভেবে ভেবে সময় পার করলাম এরপর আবারও ভুলে গেলাম সেই স্বপ্নের কথাগুলো এভাবেই চলতে থাকে আমার দিনের পর দিন আর আমি ভেবে নিয়েছি আমার দারা সত্যি কিছু হবে না, হঠাৎ করেই ২০১৬ সালের ২৮
আমি যখন কাঁথার কাজ শুরু করি।প্রথমেই ৭টা কাঁথার কাপড় আনি।পাশের বাসার আন্টি এসেই হাজার প্রশ্ন কেনো এতো কাপড় আনলি? কি করবি? এতো কালারের কেন?বললাম কাঁথা সেলাই করব।শুনেই অবাক। কি জন্য কাঁথা সেলাই করবি?তোদে
অনেকেই বলেছিল তুমি পারবা না 👎 আপনার স্বপ্নের কথা শুনে তাহারা হাসবে আর বিজ্ঞ পন্ডিতের মতো বলবে "পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে। বিশ্বাস করেন এই ভাবেই আমাদেরকে থামিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের শেখানো হয় ঐটা ত
জোনের ইফতার এর পাশাপাশি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগীদের মাঝে কিছু খাবার বিতরণ করা হয় সামাজিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে। যা ধানমন্ডি জোন বিগত বছরগুলোতেও করে আসছে।
" আইচ্ছা ঠিক আছে আমি তাইলে হাটে যাই, হাটের থেকে নিয়া আহি যা যা লাগবো " " রহিমের আব্বা আজকে তো মঙ্গলবার, আজকে তো আমগো হাট না। আমাগো হাট তো বৃহস্পতিবারে, আমনে কি ভুইলা গেছেন নি হ্যাঁ " " না আমি ভুলি ন
ফাউন্ডেশন থেকে আপনি কি চান। ইজ্জত, সম্মান, পপুলারিটি, ভালোবাসা, দান সদকা, রক্তদান ,শিক্ষা কার্যক্রম কি প্রয়োজন আপনার নিয়ে নিতে পারবেন এই ফাউন্ডেশন থেকে।
এখন আমার বিয়ের জীবন ষোলো বছর চলছে। আমার বাচ্চারা আস্তে আস্তে বড় হয়ে গেছে । আমার মনে আবার আগের সেই ঝুলন্ত স্বপ্ন গুলো নাড়া দিতে থাকে। অনেক স্বপ্ন এবং ইচ্ছা থাকার পরও সাহস করতে পারছিলাম না। কারণ এখ
একটি স্লোগান আমার মনের ভেতর আশার আলো জ্বালিয়ে দিয়েছে🌻🌻 স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন ও লেগে থাকুন সফলতা আসবেই।
তখনও আমি যুক্ত হইনি গ্রুপে, ইতি মধ্যে ২৩ অক্টোবর ২০১৮ তে শুরু হয় চতুর্থ ব্যাচ আমি যুক্ত হই রেজিস্ট্রেশন করে।আমার মধ্যে শুরু হয় একটু একটু করে বদলে যাওয়া,
কোন কোন সম্পর্ক আপনাকে হয়তো নগদ কিছু দিবে না কিন্তু কোন একটা সময় এমন একটা সুযোগ সামনে নিয়ে আসবে যেটার জন্য নিজের সততার সম্পর্ক ছাড়া আর কিছুই করেননি বা চাননি। প্রিয় স্যারের প্রতিটি বানী নিজে জানি অন্য
মা-এর মৃত্যুর ঠিক তিন বছর পর আমার জন্মদাতা পিতা ও আমাকে এতিম করে না ফেরার দেশে চলে গেল , এবারও ছুটির বিরম্বনায় শেষবারের মতো জন্মদাতা পিতার মুখটাও দেখা হলো না হায়রে প্রবাস জীবন। আমরা প্রবাসীরা কতটা য
সত্যিকার অর্থেই মেয়েদের কোন বাড়ি হয় না,,বিয়ের আগে বাবার বাড়ি, বিয়ের পর শ্বশুর বাড়ি। আর আমার তো কোন বাড়ি নাই বল্লেই চলে।
স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা এবং মানুষ কে আরো স্বাস্থ্য সচেতন করে তোলা, মানুষের পাশে থাকা, ফাউন্ডেশনকে যেভাবে এগিয়ে নেয়া যায়, সে মোতাবেক কাজ করে যাওয়া
আলহামদুলিল্লাহ এগিয়ে যাচ্ছে ভালোলাগা ভালোবাসার প্ল্যাটফর্ম নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন। এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, তার সাথে এগিয়ে যাচ্ছে মুন্সিগঞ্জ জেলা টিম।