লাল ভালবাসা গিফট করলাম এক অসুস্থ রোগীকে। আমার এই গিফট এর ওছিলায় আল্লাহ ওনাকে সুস্থতা দান করুক। আমরা সবার রক্ত দিয়ে মানব সেবা করে যাবো,যতদিন আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখে।
যাদে মা আছেন, আমি সেই সকল মা দের জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।তোমরা আছো তাই আমরা আছি, এভাবে সাথে থেকো, এভাবেই পাশে থেকো।৷ """ মা"""
প্রথমে কিশোরগঞ্জ পাগলা মসজিদের সামনে এতিম, গরীব, অসহায় ও পথশিশুদের মাঝে প্রায় ১৫০ টি ইফতার বিতরণ করা হয়। তারপর কিশোরগঞ্জ উদ্যোক্তা ক্লাবে সকল সদস্যদের নিয়ে দোয়া এবং ইফতার করা হয়েছে।
আগামীকাল আরো দুইটি জেলায় ত্রাণসামগ্রী পৌছে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
স্যার বলেন "থাকবো না একটা দিনও বেকার" ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার পর দেশে ফিরে বাড়ির ছাদের উপরে মুরগীর ফার্ম করি । স্যার বলেন "হয় জিতবেন না হয় শিক্ষবেন হারবেন না কক্ষনো"। তাই আমার উদ্দেশ্য ছিলো কাজটা
আমি মানুষকে কথা দিয়ে কথা রাখার চেষ্টা করি আমার কমিটমেন্ট ও সততা আছে। 🌷আমি এখন ইচ্ছে করলেই খারাপ কাজ করতে পারব না। এখন ভয় জয় করার মত মনোবল হয়েছে। 🌷এই গ্রুপে স্যার আমাদের কে একটি সেশন দিয়েছে কথা বল
এ ফাউন্ডেশনে আশার আগে আমি কখনো এতো মানুষের সামনে দাড়িয়ে এত কথা বলিনি বা বলার সাহস হয়নি, কিন্তু যখন এ ফাউন্ডেশনে আসলাম, তখন থেকে আমি সবার সাথে কথা বলার আলাদা যে দক্ষতা রয়েছে তা রপ্ত করতে পেরেছি আলহাম
আমরা অনেক সময় নিয়ম মেনে চলতে গিয়ে যদি দেখি খুব কঠোর অথবা কঠিন তখন সেই নিয়মটাকে ইগনোর করি , যার কারণে কখনো ওই নিয়ম বা অভ্যাস আমাদের মধ্য গড়ে উঠেনা। যেমনটি ঘটেছিলো আমার সাথে, আমি অনেকবার এই প্রাকটিস
এটা আমাকে খুব কষ্ট দিতো কাউকে দিতে পারিনা। সব থেকে বেশি কষ্ট লাগতো কাউকে আমাদের বাসায় আসতে বলতে পারতাম না। আমার বাড়ির লোককে বলতাম না আসার জন্য। কারণ কেউ আসলে চলে যাওয়ার পর অনেক কথা বলতো। শুনে খুব খ
এই গ্রুপ থেকে শিখলাম একজন ভাল মানুষ হওয়া চেষ্টা করতেছি সব সময় আমি। আগে ভাবতাম জীবনে লক্ষ্য মানে ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার বা অনেক টাকা মালিক হওয়া এখন সবই ভুল মনে হচ্ছে। 👉👉 জানুয়ারি ২০২০ ইং দেশে থাকা অব
প্রিয় প্লাটফর্ম নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এ যুক্ত হয়েছি ২৮ জানুয়ারী। ইউটিউবে যখন স্যারের সেশনগুলো দেখতে পাই,তখন থেকে শুরু হয়ে যায় আমার পাগলামি। অন্য কোনদিকে মন তেমন একটা বসে না সারাদিন এটা
আমার মা একজন সং ও ভালো মনের মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কোন দিন কারো ক্ষতি করতে দেখেনি সব সময় সত্য কথা বলে উচিত কথা কখনো কারোরে ছাড়েনা তবে আমার মা পাড়া প্রতিবেশী খুব ভালো বাসতো এবং যাদের খাবার
গ্রুপের সদস্য ও বাংলাদেশ সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেনসহ আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে কেক কেটে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইকবাল বাহার জাহিদ।
আমিও ওইখানে এক বছর পরেও টিউশন পাই এখানে প্রথম কাজ ছিলো এটা বেশ ভালই টাকা দিয়ে এইভাবে আট ঘণ্টা সাড়ে নয় ঘণ্টা স্কুলে থাকে ডিউটি করতে হবে। নিজের পড়াশোনা মনে হচ্ছিলো না সবাই ইউনিভার্সিটি ভর্তি স্বপ্ন
১৪ ই জানুয়ারি ২০২৩ মহা সম্মেলন কে কেন্দ্র করে আদম্য টাঙ্গাইল জেলার #ঘাটাইল_উপজেলায় চলছে টিকেট সেলিং কার্যক্রম ও ২য় মাসিক মিট আপ।
খুব মনখারাপ করে হোস্টেলে ফিরে অনেক ভাবলাম কিন্তু কিছুতেই ভেবে বুঝে উঠিনি মেয়েরা লবনের মতন মূল্যবান কেমনে হয়? লবণ ও কি একটা জিনিষ তুলনা করার মতন? পরেরদিন পড়তে গেলাম স্যার জিগ্যেস করলো, কি ভেবে পাইছিস
আলহামদুলিল্লাহ। খুব সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হলো কেরানীগঞ্জ জোনের মহাসম্মেলন প্রস্তুতি ও টিকেট বিক্রয় উৎসব এর মিট আপ। সবাই উপস্থিত এ সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হলো মিট আপ টি।
আমি সম্মেলনের টিকেট সংগ্রহ করেছি, আপনি করেছেন তো? ঘনিয়ে যাচ্ছে #নিজের বলার মতো একটা গল্প# গ্রুপের ৪ জানুয়ারী ইতিহাসের সাক্ষী অপেক্ষমান মহা সম্মেলনের তারিখ। ৳ 🌻কেউ টাকার প্রবলেমে আসতে চাচ্ছেন না বা
প্রিয় মিরপুর মডেল জোন কর্তৃক আয়োজিত ১ লাখ মেম্বার সেলিব্রেশন এবং নতুন দ্বায়িত্ব প্রাপ্তদের বরন করে নেয়া এবং সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছে,
আজ ছিল আমাদের প্রাণপ্রিয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ২৮ তম মিটআপ, বনভোজন এবং নৌকা ভ্রমণ। সকাল ১১ ঘটিকায় তিতাস নদীর বুক চীড়ে ভেসে উঠা চরে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে শুরু হয় আমাদের মিটআপ। আজকের মিটআ
প্রত্যেকটা সম্পর্কই কিছু না কিছু আমাদের শিক্ষা দিয়ে যায়। চারাগাছটিকে খাবার,পানি না দিলে যেমন গাছটি আর বেড়ে উঠবেনা, ফুল ও ফল সে গাছ থেকে আশাও করা যাবে না। তেমনি সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল না হলে,যত্ন
পণ্য সোর্সিংয়ের ব্যাপারে বরাবরই আমি খুঁতখুঁতে স্বভাবের। নিজের হাতে পণ্যের গুণাগুণ পরীক্ষা না করে কখনোই আমার পণ্য কিনে আত্মতৃপ্তি লাভ হয় না। কোয়ালিটির ব্যাপারে আমার কাছে কোনো প্রকার আপোষ নেই। কোন
আমি কোথায় সফলতা খুঁজে পাই ঃ আমি বিজনেস করে দুই বোনের পড়ালেখা, বিবাহ , ওদের বাচ্চা হওয়ার খরছ, বাচ্চাদের সাতটা সোনার চেইন দেওয়া, আমার বাবা দুই বার হজে যাওয়া, মা একবার হজে যাওয়া, বাইয়ের বিয়ে
উক্ত মিটআপ ও ঈদ পুনর্মিলন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে আমি সত্যি খুব আনন্দিত ও মুগ্ধ। অসাধারণ আয়োজন ও আতিথিয়েতা এবং অল্প সময়ে আপন করে নেয়া …… যা এই প্লাটফর্মেই একমাত্র সম্ভব। লালমনিরহাট জেলা সহ হাতিব
আমি মানুষ কে নিজের চাইতে বেশি বিশ্বাস করি, এখনো, আমি সবসময় #পজিটিভ , ভাবতাম আল্লাহ মানুষ বানিয়েছে এতো সুন্দর করে৷ সে কি করে বাটপারি করতে পারে, মিথ্যা বলতে পারে মুখ দিয়ে,। এমনি করে বিজনেস টা লস হতে
সিজারের একদিন পর আমার জ্ঞান ফিরে আসে। জ্ঞান ফিরে আসার পর আমাকে গাইনী ওয়ার্ডে এবং আমার ছেলেকে শিশু ওয়ার্ডে দেয়া হয়। বাবু ছিল আন্ডার ওয়েট আর সবাই ধরে নিয়েছিল যে ও বাঁচবে না। সবার ধারণাকে ভুল প্রমাণ
ভালোবাসা বিলাই কার্যক্রমটি জয়পুরহাট জেলা সদর থেকে পরিচালনা করা হচ্ছে। এ কার্যক্রম কি জেলার সকল সদস্যবৃন্দ স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে।
আমাদের নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের ঘোষণা অনুযায়ী গুলশান জোনের আওতাধীন ক্ষিলক্ষেত থানা থেকে আয়োজিত হয়ে গেল টিকিট স
সারারাত অঝোরে দ্বারায় বৃষ্টির রিনিঝিনি শব্দটা অনেক দিন পরে মুগ্ধ হয়ে উপভোগ করলাম। ফজরের সালাত আদায় করে ভাবলাম একটু ঘুমিয়ে নেই তারপর না হয় হাটে যাবো 🥰🥰
আমরা ঘুম থেকে উঠার পর থেকে আবার ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত, প্রয়োজনীয় সকল বিষয় নিয়ে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত এবং খুবই ঝুঁকিপূর্ণ জীবন যাপন করছি। আমি এখানে নিছে একটি পিক দিয়েছি। যেখানে ছোট বড় সকল পাতা গুলো পড়ে শুক
জেনে খুশী হবেন যে সেই শূন্য থেকে শুরু করে আজ আমি বাগেরহাট টাইগার্স টিম এর ৭ জনে মিলে তৈরী হওয়া একটা যৌথ কোম্পানির একজন গর্বিত ওনার।
ছোট থেকেই মানুষদের কোনও কষ্ট দেখলে আমার ভাল লাগতো না।সাধ্য মতো চেষ্টা করতাম মানুষদের উপকার করার।এ সময় জুটের এবং পুকুরে মাছের খামার করতাম।মাছের খামারে আমার তেমন লাভ হতো না কারন বেশির ভাগ মাছ যাদের কিনে
তানু আপুঃতার গ্রুপে আপু অনেক বলে আপু পোস্ট করবা নিয়মিত সময় দিবা, এক্টিব থাকবা। মোটামুটি এক্টিব থাকতাম সব গ্রুপে কিন্তু কোন সেল আসে না। 🙋♀️আমিঃ তারপর আমি আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম অনেক গ্রুপে দৌড়া
এর পরে চাকুরি টা ছেরে বেকার হয় পরি৷ তখন আবার পরিবার থেকে পকেট খরচ নিয়ে চলতে হয় তখন নিজে চাহিদা মতো খরচ করতে পারি না৷ তখন নানা ধরনের নেগেটিভ চিন্তা আসে কি আর করার এ রকম করতে করতে আরো একটা বছর অতিবাহিত
🥀ভবিষ্যৎপরিকল্পনা: আমার স্বপ্ন নারীদের নিয়ে কাজ করা, তাদের পাশে দাঁড়ানো। স্বেচ্ছাসেবী মতো- এই পৃথিবীতে হাজার নারী আছে যারা এখনো পিছিয়ে- দিনের পর দিন কেটে যাচ্ছে তাদের বিনা পরিশ্রমে। আমি চাই ওই
আমার পরিবার বলতে আমার জন্মের পর যেখানে আমার বেড়ে ওঠা। পরিবার বলার কারণ হলো মেয়েদের কোন বাড়ি হয়না। বিয়ের আগে বাবার বাড়ি, বিয়ের পরে স্বামীর বাড়ি বয়স বাড়ার সাথে সাথে ছেলের বাড়ি না হয়......
তাই অনেকেই গ্রাম অঞ্চল ছেড়ে অন্য রাজ্যে গিয়ে পাড়ি জমায় যাতে করে তাদের রাজ্যে বৈদেশিক মুদ্রা পাঠাতে পারে যাতে করে তাদের রাজ্য আরও সমৃদ্ধ হতে পারে।। কিন্তু তারপরও রাজাকে হিমশিম খেতে হচ্ছিল তাদের রাজ
কাকা জান ঝামেলার শেষ নাই সব ট্রাভেল্স্ গুলান টিকিটের যেই দাম চায় আমরা গরিব মানুষ এতো টাকা দিয়া ক্যামনে জামু আবার এইদিন না সেই দিন খালি ঘুরায়
আদর্শ ফেনী জেলা নারী টিমের ঈদ পুনর্মিলনী ও উদ্যোক্তা আপুদের সাথে চা-ফুচকার আডডাবাজি
স্যারের কথাগুলো আমাকে উঠে দাঁড়ানোর শক্তি জোগায় প্রতিদিন। স্যারের দেয়া উদ্যোক্তা হবার নীতি ও আদর্শ বুকে ধারন করে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে যাচ্ছি, ইনশাআল্লাহ একদিন সফল হব এই আশায়।
আজ থেকে প্রায় ২ বছর আগেও আমি উদ্যোক্তা, স্টার্ট-আপ এই শব্দগুলোর সাথে পরিচিত ছিলাম না। ৮/১০ জনের মত গতানুগতিক পড়াশোনা করা এবং দিন শেষে একটা ভাল চাকুরী জোগাড় করাই ছিলো জীবনের একমাত্র এবং মূল লক্ষ্য। সেজ
প্রবাস জীবনে খুব ভালো কাটছিলো পরিবারের সবার জীবন সুখ ও শান্তিতে কাটছিলো। নিজেদের অবস্থার অনেক উন্নত করতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ। তারপর মনের ভিতর সব সময় একটা কষ্ট কাজ করতো প্রবাসে না থেকে যদি নিজ দেশে
মানুষের জীবন কখনো কখনো নাটকের থেকে ও নাটকীয়, জীবনে কিছু ঘটনা থাকে যেটা নাটক সিনেমা কে ও হার মানায়। আমি আজ আমার জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি..
পৃথিবী যখন অন্ধকারাচ্ছন্ন, ঠিক তখনই আলোর সন্ধানে আমরা। আর সেই আলোর সন্ধানে, সন্ধানী আমি। একমাত্র সাক্ষী...........। নিজের নামে বাড়ি শান্তি নিকেতন 😌😌আর বাড়িওয়ালার ভাড়া বাড়ি অশান্তির🤯 ভুবন 🍁
ঈদ পুনর্মিলনী অফলাইন মিট আপ সফল হয়েছে পাবনা জেলা টীম এর আলহামদুলিল্লাহ
আর্থিক দুরবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা নিয়ে 2011 সালের 11 জুলাই দুবাইয়ের মাটিতে পা রাখলাম। চাকরি মোটামুটি খারাপ ছিলনা কিন্তু মনটা বসছিলনা এখানে। অনেক চেষ্টা করে এখানের পরিবেশের সাথে নিজেকে মানিয়ে নেও
গোপালগঞ্জের বিখ্যাত দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহামনের সমাধি, ওড়াকান্দি ঠাকুর বাড়ি, জমিদার গিরীশ চন্দ্র সেনের বাড়ী, অন্যন্যা চন্দ্র ঘাট, বধ্য ভূমি স্মৃতি সৌধ, বিলরুট ক্যানেল,
শান্তাঃআচ্ছা প্রিয়া তোকে অনেক দিন ধরে একটা কথা জিজ্ঞেস করবো কিন্তু মনে থাকে না।প্রায় দেখি তুই একটা গ্রুপের সেল পোস্ট করিস এটা কিসের গ্রুপ রে? 🙋♀️আমিঃএটা নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন যেখানে
আমার মধ্যে সব সময় একটা বিষয় কাজ করে সেটা হচ্ছে লেগে থাকা। দেরি না করে খোঁজা শুরু করে আমাদের এই আন্দোলনকে এ ভালবাসার প্ল্যাটফর্মকে এবং খুব দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে ফেলি এই প্লাটফর্মে। হয়ে যাই একজন গর