একটি বৃদ্ধাশ্রমে নিজ জন্মদিনে কিছু সময় প্রিয় মেন্টর Iqbal Bahar Zahid স্যার
আমরা নারী- আমরা সব পারি….. নারী শব্দের আভিধানিক অর্থ যতটা গভীর বরং তার চাইতেও বড় তার দায়িত্ব। নিজের সংসার জীবনের সব ঠিক রেখে ফাউন্ডেশনের প্রতি সেশনে যুক্ত হয়ে স্যারের শিক্ষা বুকে ধারন করে পথ চলমান।
বরিশাল বিভাগের সকল দায়িত্বশীল ভাইবোনেরা ও সদস্যবৃন্দ সকলে মিলে শীত বস্ত্র বিতরণ এর আয়োজন সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছেন।।
সত্যি কথা বলতে কি জানেন আমি কখনো ভাবি নি আমার আজকের মতো বর্তমান একটা অবস্থান তৈরি হবে। আমি কল্পনাও করি নি আমাকে কল দিয়ে মানুষ খুজবে, এটা লাগবে অইটা লাগবে বলবে। আমার কাছে এসে প্রিয় প্লাটফর্ম সম্পর্কে
আমি খুব সাধারন একজন মানুষ। বিশেষ কোনো গুনাবলি নেই আমার। তবে যখন কোনো কাজ ধরি তার পেছনে লেগে থাকি। অনেক বাধা-বিপত্তির পরও লেগে থাকার ধৈর্য্য আমার ব্যাবসার মূলমন্ত্র। যেটা নিয়ে স্যার সেশনও করেছেন। যেকোন
আমি ম্যাশিন সেকশনে কাজ নিলাম অতিরিক্ত ঠান্ডার ভিতর কাজ করা লাগতো লোহার মেশিন ঠান্ডা রাখার জন্য সেন্টাল এসি ২৪/৭ সব সময় চলতো। প্রচন্ড ঠান্ডায় কাশি, কান ভারি সহ নানান ঠান্ডা জনিত সমস্যা হতো কিন্তু আমি
আজ আমাদের পরিবারের ৭০০ তম দিন এই দিনটি আসলেই শরোনিও কারণ এটা এক রকম অসম্ভব কিন্তু প্রিয় এইদিন প্রযন্ত প্রিয় স্যার আমাদের সাথেই যুক্ত ছিলেন। প্রিয় স্যার এর জন্য আন্তরিক ভালোবাসা এবং দোয়া। আমি যুক্ত ছিল
বিশেষ ধন্যবাদ দেলদুয়ার বাসীর প্রতি। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রিয় দেলদুয়ার উপজেলা প্রতিনিধি Mominul Islam Sarkar ভাই ও Md Mubarak Hossain ভাই।
" মা"❣️ ছোট একটি শব্দ তবে এর মাহাত্ম্য অনেক গভীর। দশ মাস দশ দিন গর্ভে ধারণ করে সন্তান এর জন্য নিজেকে বিসর্জন দিতে প্রস্তুত থাকেন তবুও সন্তান কে পৃথিবীর আলো থেকে বঞ্চিত করতে চান না। এরকম আত্নত্যআগ শুধু
যখন প্রাইমারী স্কুলে পড়তাম খুব ছোট ক্লাস ২/৩ হবে তখন ফেব্রুয়ারি মাস আসলেই দেখতাম বড় ভাই বোনেরা শুরু করে দিয়েছেন তাদের চর্চা কেউ বা গাইবে গান কেউ বা কবিতা আমি ও তাদের সাথে সাথে কখনো গান কখনো বা কবিতা
🌷ধন্যবাদ জানাই জাতীয় পত্রিকা দৈনিক জনকণ্ঠকে। 🌷পর্যায়ক্রমে আমরা পৃথিবীর প্রতিটি কর্নারে আমাদের ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পৌছাবো ইনশাআল্লাহ। 🌷আসছে আগামী ৯ জানুয়ারি মহাসম্মেলন মিরপুর স্টেডিয়ামে -----আপনা
কুমিল্লায় নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে মাতৃভাষা দিবস উৎযাপন। কুমিল্লা জেলার সকল দায়িত্বশীলের উপস্থিতিতে চমৎকারভাবে উদযাপিত হয়।
সেন্ট্রাল থেকে প্রতিটা জোনের সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, কোর ভলেন্টিয়ার মোঃ সাইফুল ইসলাম ভাই। ১. সেন্ট্রালের সাথে তেজগাঁও, গুলশান, ধানমন্ডি, রমনা জোন ২. মিরপুর ৩. সাভার ৪.উত্তরা ৫. মত
স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে কিভাবে হবেন এবং এর মানে কি আপনার জীবন থেকে নেওয়া দুঃখ কষ্টের গল্প অর্থাৎ আপনি ছোট থেকে বড় হয়েছেন আপনার জীবনের গল্প অবশ্যই আছে আপনি সেই আপনার জীবনের গল্প কে গল্প লেখা মাধ্যমে ফুট
কত কস্ট করেছি ইউক্রেন তার ছোট একটা অংশ শেয়ার করছি।টানা ৮ মাস ভাত কি জিনিস তা চোখে দেখিনি খাওয়া ত দুরের কথা। ইউক্রেন সময় দুপুর ১২ টায় ২ পিছ পাউরুটি আর হাফ গ্লাস পানি আর রাত ১২ টায় সেইম খাবার ।নাটকিয় এ
🍀2018 সালের শেষের দিকটায় একটা রিক্রুটিং লাইসেন্স এর অফার পেলেন। যেহেতু সে এই লাইনের কাজ গুলো ভাল বোঝেন তাই আমি আর না করি নি। নিজের জমানো টাকা ছিল দিয়ে দিলাম। গহনা ছিল অনেক সেল করে দিলাম। রিলেটিভসদ
অসহায় মানুষের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটানোর ক্ষুদ্র প্রয়াসে। আর্তমানবতার সেবায় সিলেট জেলার প্রবাসী রেমিট্যান্স যুদ্ধা এবং জেলার উদ্যোগী সদস্যদের সহযোগিতায় প্রতি বছরের ন্যায়, এবছর ও সিলেট জেলার ৪ টি জোনে
আমি জানতে চেয়েছিলাম আমার সম্যস্যার সমাধান অপারেশন ছাড়া অন্য উপায় আছে কিনা কিন্তু তিনি ও সবার মত একই কথা বললেন কথা শুনে মন ভেংগে হাহাকার অবস্থা তিনি বুজতে পেরেছিলেন সাহস জুগিয়েছিলেন যে চলার পথে রিক্স ম
জীবনে শুধু ১ টা কাজ বা ১ টা চাকরী করার জন্য আপনার জন্ম হয়নি, আপনার যা কিছু করছেন তারচেয়েও আরও অনেক বেশী কিছু করার মেধা ও বুদ্ধি আপনার আছে।
এক আত্মীয়র শলা পরামর্শে ঔষধের ব্যবসা ছেড়ে গুলিস্তানে দোকান নিলাম প্যান্টের ব্যবসা করার জন্য। আমি প্রথমে অমত থাকলেও, শেষ পর্যন্ত একটা সময়ে রাজি হয়েই গেলাম। ❤️ এ ব্যবসা আমি জানতাম না। পুরোপুরি ওই
আমরা শুধু সেশন ক্লাশ এ সীমাবদ্ধ না থেকে উদ্যোক্তা দের সহযোগিতায়,,,,,,,
এই গ্রুপে একটি বিরাট নেটওয়ার্ক তৈরি করা যায়, যার মাধ্যমে নিজের একটি বিরাট নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। বাবার কথা মতো আমি স্যারের প্রতিটা সেশন পড়া শুরু করে দেই এবং একটি একটি করে ৯০ টি সেশন পাঠ শেষ করে ১৫ তম ব্য
বাবা-মায়ের পছন্দে বলি হতে হয় বাল্য বিবাহের কাছে।আমার বয়সের দ্বিগুন বয়সী ব্যক্তির সাথে বিয়ে দেয়া হয়।শুরু হয় জীবন যুদ্ধ
ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে চাই বিশেষভাবে আমাদেরকে স্যারের লেখা বই স্পন্সর করে সহযোগিতা করেছেন যিনি তার জন্য। তিনি আর কেউ নয় সবার পরিচিত ও ভালোবাসার মানুষ Mezbah Ahamed ভাই মডারেটর ও জেলা সমন্বয়ক (চাঁদপুর)
দীর্ঘ ৩ মাস পর ঝড়ে পড়া নক্ষত্র থেকে নিজের সাথে নিজের ঘর্ষনে দেড় বছর পর স্বস্তি ফিরে পেলাম। আল্লাহর রহমত আর আম্মুর দোয়া নামাজ আমাদের সহায় হয়। এরপর আল্লাহ অশেষ রহমতে আবার স্যারকে ফলো করা শুরু করি এব
আমি সর্বদা আতনিরভরশিলতা পছন্দ করতাম ।। ডিগ্রীতে পরাকালিন সময়ে ওয়ালতন কোম্পানিতে দেড় বছর জব করেসিল্ম । পরবর্তীতে চাকরী করার ভাবনা বাদ দিয়ে বিদেশে যাবার পরিকল্পনা শুরু করলাম। বাসায় কেউ চায়না আমি বিদেশ
অংশগ্রহণকারী সকল সদস্যদের অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে আপনারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে
নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপে জয়েন করার পর আমি নিজের মধ্যে ব্যাপক পরিবর্তন অনুধাবন করতে পারছি। যদিও এই পরিবর্তনটা হচ্ছে ধীরে ধীরে। এবার আসি মূল কথায়। আমি ছিলাম প্রচুর রাগী একজন মেয়ে। মা-বাবার সাথে রা
করোনা লকডাউনের ভিতরে , দীর্ঘ সময় পর আমরা "ঝিনাইদহ জেলা টিম" জরুরী প্রয়োজনে একত্রিত হয়েছি। স্বরণ করেছি প্রিয় "ইকবাল বাহার জাহিদ" স্যারকে , ঝিনাইদহ জেলা টিমের ভাই বোনদের কে সর্বপরি "নিজের বলার মতো একটি
ফেনী সদর উপজেলা পক্ষ থেকে হঠাৎ মিটআপ আয়োজন। আমাদের সাথে দায়িত্বশীল ও 24 তম ব্যাচের আপুরা উপস্থিত আছেন।
নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপের খুলনা জেলার মিট আপ ও টিকিট বিক্রি কার্যক্রমের অংশ বিশেষ। ৪ জানুয়ারি সম্মেলনের টিকিট সংগ্রহের শেষ দিন ১৬ই ডিসেম্বর তাই এখনো যারা টিকিট সংগ্রহ করেন নাই তারা শিঘ্রই নিকটস
ফাউন্ডেশন থেকে প্রতিদিন যে শিক্ষা নিচ্ছি সেটা আমার জীবনে মেজিকের মত কাজ করতে লাগলো, এখন নিজেকে অনেক দৃঢ় মন মানসিকতার মানুষে পরিণত করেছি।
ভালোবাসার টানার পাশে আনে 🥰 আমের জেলা,,, ধানের জেলা,,, প্রাণের নওগাঁ জেলা কৃতক আয়োজিত অফলাইন মিটআপ
আসলে যারা ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের ছাত্র তারা কখনই থেমে থাকার পাত্র নই, কেন যেন নিজের কাছেই অগোছালো মনে হচ্ছে ব্যবসায়িক পরিবারটি যদিও এটা আমার প্রফেশনাল না পার্টটাইম হিসেবে নিয়েছি তারপরও কোথাও যেন
আজ ৬ জুলাই ভালো কিছু কাজ দিয়ে উদযাপন উপলক্ষ্যে ❤️ দুজন অসহায় গরীব বৃদ্ধ+বৃদ্ধা মানুষকে খাওয়ালাম এবং কিছু টাকা দিলাম।
কিছুদিন আগে একটা মজার ঝামেলাতে পড়ে ছিলাম .. ঝমেলাটা আপনাদের শেয়ার করছি...।। আমি যেহেতু অনলাইন ব্যবসায়ে যুক্ত তাই আমার প্রতিবেশিরাও আমাকে অনলাইন সংক্রান্ত মজার ঝামেলাতে ফেলে দেয়।।।।। ২য় তলায় ভাবির ছ
নিজের মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে একজন শিশুকে নবম সন্তানের মতো লাল ভালোবাসা জানার অনুরোধ।
আসসালামু আলাইকুম আমি ডেমরা থানা এম্বাসেডর হিসেবে দায়িত্ব পাই কয়েকমাস
আমি কাজ শুরু করার প্রথম মাসে সেল ছিলো ৪০০০০ হাজার টাকা।আর গতমাসে আমার উদ্যোক্তা জীবনের সর্বোচ্চ সেল ছিল ৩লাখ ৩১হাজার টাকা।আমি মনে করি আমার জন্য এটি একটি অভাবনীয় একটি সাফল্য। নিজের পরিবার সামলিয়ে ও
আলহামদুলিল্লাহ নিজের ১২ তম রক্তদান পূর্ণ করলাম
খুব বেশি প্রয়োজন নেই। মন থেকে একটু সহযোগিতা পেলেই মানুষের মন ভরে ওঠে।
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর সুপার এক্টিভ মেম্বার জোহরা দিলশাদ আরা আপুর 'লেডিস কোড' এর উদ্বোধনী অনুষ্টানে আমরা অত্র ফাউন্ডেশনের ভাই-বোনেরা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে চট্টগ্রাম নগরীর ফুসফুস খ্য
“নিজের বলার মতো একটা গল্প” ফাউন্ডেশন একটি ‘উদ্যোক্তা তৈরির কারখানা’। অনলাইন শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশজুড়ে বিনা মূল্যে দুই হাজার তম উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ দিয়ে বিশ্বরেকর্ড করতে যাচ্ছে বাংলাদেশের নিজের বলার
ভালবাসা নিয়ে কিছু কথা আমি সবার সাথে শেয়ার করতে চাই এবং সেই সাথে প্রিয় স্যারকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাতে চাই এতো বিশাল প্লাটফর্ম আমাদের গড়ে দেয়ার জন্য, কারন এই প্লাটফর্ম না হলে এই ভালোবাসা
আমার জীবন চলার পথে আপনাদের দোয়া, ভালোবাসা এবং সহযোগিতা আমার ভীষণ প্রয়োজন, আশা করছি ভালোবেসে পাশে থাকবেন সবসময়, সবশেষে আপনাদের সবার সুখি ও সুন্দর জীবন কামনা করি, সুন্দর হোক আপনাদের জীবন।
আমার কাজ পৌছে যাবে দেশের গন্ডি পেড়িয়ে বিদেশের মাটিতে। রোজ প্যাটালস মানে গোলাপের পাপড়ি আর আমার হাত ধরে এই গোলাপের সৌরভ পৌছে যাবে সকলের কাছে।
ছোট্ট এই জীবনে আমার পরিবারই আমার সবকিছু, তাই নিজের জীবনের গল্পটা আমার পরিবারের মানুষকে ঘিরেই। দিনশেষে আমার পরিবারেরর সবাই ভালো থাকলেই আমিও ভালো থাকি।
সেই আদিকাল থেকেই এ প্রবাদ বাক্যটা মানুষের মুখে-মুখে চলে আসছে। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। মানুষের ইচ্ছা শক্তি বাড়ানোর উপায় বের
পারিবারিক সদস্যের দিকে আমরা ২ ভাই ৫ বোন। আমার বাবা একা এবং আমার ফুফু ৩ জন। আমার বাবা একদম সহজ সরল সাদা মনের মানুষ ছিলেন। কোন রকম খেয়ে দেয়ে বেচে থাকার অল্প একটু হুশ ছিলো তাঁর। অন্য দিকে রুজিরোজগার করার
আজ লিখব আমার দয়ালু বাবার ত্যাগ, তিতিক্ষা, সংগ্রাম,ব্যবসার উওান পতন। সর্বোপুরি আজ পর্যনত উপসংহারে তার বিজয়ের গল্প। অনেক কিছুই শিক্ষণীয় আছে আমার বাবার এই গল্প থেকে আশা করি সবাই অবশ্যই পড়বেন।