ধন্যবাদ জানাই সকল জেলা প্রতিনিধিদের যাদের শ্রম ,মেধা ও পরামর্শ আজকের আয়োজন সফল হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য দায়িত্বশীল ,কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার ও আজীবন সকল সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
তোমার ছেলের বউ কাল আমাকে কল দিয়েছে, তার যে বোনের বিয়ে তোমার ছেলে তার জন্য কালো শাড়ি এনে দিয়েছে বিয়েতে পরবে,সাথে একটা গহনা আনেনি।ভাবি তো হিজাব পরে।লং মালা লাগবে।তার কাছে কালো লং কোন সেট ছিলো না।তখন আমা
স্যারের শিক্ষায় আমার মতো ক্ষুদ্র শিক্ষার্থী হয়েও একজন মানবিক মানুষ, পরিশ্রমী, ডেলিভারি ম্যান, মৌ চাষী হয়েছি তারপরও নিজের কাজের প্রতি আত্মতৃপ্তি পাই।
মহৎকর্মে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার সূর্য সন্তানেরা সুদূর প্রবাস থেকেও সার্বিকভাবে সাপোর্ট দিয়েছেন,আমি এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিম সকলের কাছে কৃতজ্ঞ।
বিয়ের পরে বরের পারিপাশ্বিক অবস্থা চিন্তা করে জীবনের লক্ষ্য পরিবর্তন করতে বাধ্য হলাম। আমার বর বর্তমানে আয়ারল্যান্ডের নাগরিক। তাই সংসারের কথা মাথায় রেখে, বাংলাদেশে জব সেক্টরে, ক্যারিয়ার গড়া থেকে পিছপা হ
এদিকে আমার অবস্থা তখন খুবই খারাপ তখন আমার স্বামী এক রকম জোর করেই আমাকে নিয়ে যায় ময়মনসিংহ সদর হাসপাতালে। আর কেউ যায়নি আমার সাথে শুধু আমি আর আমার হাজব্যান্ড। সেই মুহূর্তের কথা মনে হলে আজ ও চোখের পান
আমাদের প্রিয় স্যার জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার যখন ২০১৮ সালে নিজের বলার মত গল্প প্ল্যাটফর্ম করার উদ্যোগ নিলেন, তার আগে থেকেই আমি তাকে ফলো করি। ফেসবুকে তার প্রতিটি বিষয় আমার ভালো লাগতো। তিনি ৬৪ জেলা
শুরুতে কৃতজ্ঞতা জানাই নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার কে, স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি আমাদের প্রিয় ফাউন্ডেশন
আমি নিজেকে অনেক সৌভাগ্য বান মনে করছি এই জন্য যে প্রিয় স্যারের মতো একজন ভালো মানুষের শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ হয়েছে। স্যারের মতো একটা ভাল মানুষ পেয়ে আমার সাহস আরো দ্বিগুন বেড়ে গেছে । নিজের মধ্য থেকে
ইকবাল বাহার জানান, ‘নিজের বলার মতো একটি গল্প’ তরুণদের স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে। পড়াশোনা শেষে বা চলাকালীন তারা চাকরির পেছনে না ছুটে অনেকেই নিজের উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। আর এতে করে দেশে প্রায় পাঁচ লাখ
আলহামদুলিল্লাহ সেখানে আমি খুব ভালোই ছিলাম। নানা, নানী, আন্টি, মামা সবাই আমাকে ছোট বেলা থেকেই অনেক আদর করতো। উনারা আমার পড়ার সকল খরচ বহন করতেন। সেখানেই থেকে খুব ভালো ভাবে পড়াশোনা শুরু করি। উদ্দেশ্য একট
প্রথম বার রক্তদান করার সময় মা জানতে পেরেছিলেন তখন তিনি অনেক দুশ্চিন্তা করছিলেন সাথে বাবা।
সেই প্রথমে সোড হওয়ার মাধ্যমে লিখার যে আগ্রহ আসে আমার মধ্যে, সে আগ্ৰহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, এই যে লিখার আগ্ৰহ বাড়ার কারনে আস্তে আস্তে এক্টিভ হতে থাকি ভালবাসার এই পরিবারে, এপর্যন্ত আমি অনেকবারই সোড হ
সকলের আন্তরিকতা ও ভালোবাসা নিয়ে আলমডাঙ্গা উপজেলা টিম সামনে আরও এগিয়ে যাবে এবং স্যারের শিক্ষা কার্যক্রম সমস্ত গ্রাম পর্যায়ে পৌছিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
১৩ই নভেম্বর আমাদের পাহাড়তলী জোনের প্রথম অফলাইন মিটআপ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমে কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। তারপর জোনের সদস্যগণ নিজেদের পরিচিতি তুলে ধরেন সদস্যগণের পরিচিতির পর দায
তুই ত জানিস আল আমিন ভাইয়ের কথা। তোর ভাইয়ার খুব ক্লোজ বন্ধু। তার বিজনেস নিয়ে কি যেন ঝামেলা হয়েছে ভ্যাট, ট্যাক্স, চুক্তিপত্র ইত্যাদি নিয়ে। আর আল আমিন ভাইয়ের ঝামেলা যে ও নিজের ঝামেলাই মনে করে সেটা তো
আমি আমার এই ছোট জীবনে দেখেছি,চোখের পলকে মানুষের সাজানে গোছানো সংসার, ঝড়ো দমকা হাওয়াই তছনছ হয়ে যায়,নিঃস্ব হয়ে যায় মানুষ। তখন চারদিকে শুধু হা হুতাশ থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত জীবন চলতে গিয়ে শুধু
আমার বর্তমান লক্ষ্য হচ্ছে নিজের একটা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা এবং বেকার যুবকদের কাজের সুযোগ করে দেওয়া। সমগ্র বিশ্বে আমার উদ্যোগ পৌছিয়ে দেয়া। সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন।
গত দুমাস ধরে সম্মেলন এর ব্যাপারে বেপক উৎসাহ আর উদ্দিপনায় আমার কুমিল্লার জেলার ভাইদের ও মতিঝিল টিমের ভাইদের সাথে সম্মিলিত ভাবে কাজ করতেছিলাম। এবং ডিসেম্বর এর ১১ তারিখ কুমিল্লা মিটআপে সম্মেলন কি ভাবে
মোঃ জামান সপ্তম ব্যাচ নারায়ণগঞ্জ সদস্য নং2224 ৪তারিখের মহা সম্মেলনের টিকেট কিনে নারায়ণগঞ্জ মিট আপ সফল ভাবে সম্পন্ন কারা হয়েছে ।
আলহামদুলিল্লাহ কিছুক্ষণ পরে এমন এক ঘটনা ঘটল যা আমিনা আমার সাথে যারা আছে এখানে তারাও কখনো কল্পনা করতে পারে নাই, এরকম হতে পারে। হঠাৎ করে গাড়ি থেকে নামল একজন অসম্ভব ভদ্রলোক, প্রথমে আমার চোখ পরল আমি তো এ
প্রথমেই শুকরিয়া আদায় করছি মহান আল্লাহ তায়ালার। আল্লাহ না চাইলে কাল এতো চমৎকার একটা মিট আপ হতো না।সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছিলো।ভেবেছিলাম মিট আপ হবে না।কিন্তু আল্লাহর রহমতে মিট আপের আগেই রোদ উঠে গেছে।আলহাম
মানুষের_জন্য_কাজ_করলে_জীবিকার_অভাব_হয়না -Iqbal Bahar Zahid এই শ্লোগানকে বুকে ধারন করে কুমিল্লা জেলা টিম করোনা ভাইরাসের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী এবং পবিত্র ঈদ উল
আজ ছিলো মহাসম্মেল ৫ প্রতিষ্ঠাবাষিক এর প্রস্তুতি মিটআপ, আয়োজনে ছিলো মিরপুর জোন শাহাআলী থানা এবং দারুসসালাম থানা।
🍀নিজের বলার মত একটা গল্প, মুন্সিগঞ্জ জেলা টিম❤️ আলহামদুলিল্লাহ অত্যন্ত চমৎকার ও সুন্দর ভাবে টানা রেকর্ড ২০০০ তম দিনটি উদযাপন করেন মুন্সিগঞ্জ জেলা।
আমি একটি সাধারন মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে।আমার বাবা একজন কন্টাকটর ও মা গৃহিণী। দাদা- দাদি ,মা -বাবা, আর আট ভাইবোন নিয়ে আমাদের পরিবার। আমি পরিবারের সপ্তম সন্তান। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় খুব ভালো ছিলাম। বাবা
জীবনের প্রয়োজনে প্রবাস জীবনের ইদুর দৌড়ে ফেসে গেলাম,প্রবাসে অবস্থানরত সকল সহযোদ্ধারা মানসিক ভাবে কতটা বিপর্যস্ত তা নিজ চক্ষুতে অনুধাবন করছি।বছরের পর বছর মা-বাবার ভালবাসা,নিজের পরিবার কে দূরে রেখে হাসিম
বিশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি বরিশাল জেলার সকল জেলা এম্বাসেডরদের যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রোগ্ৰাম সফলভাবে শেষ হয়।
প্রবাসীদের কস্ট প্রবাসী ছাড়া কেউ বুঝেনা একজন প্রবাসী আরো একজন প্রবাসীর সাথে যেভাবে জীবনের দুঃখ যন্ত্রনাভাগাভাগি করে আপন পরিবার পরিজনের সাথে
প্রথমে আমি নিজের বাগানের বিভিন্ন রকম ফল দিয়ে ঘরে নানা রকম আচার তৈরি করে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে আত্নপ্রকাশ করলাম।আমার এই ঘরোয়া আচার সব আত্নীয় স্বজনের মধ্যে এতো জনপ্রিয় হয়েগেলো যে আমাকে নাম দিয়ে ফেল্লো
সময় থেমে থাকবে না, তা প্রতিনিয়ত বহমান। নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন থেকে আবারও নতুন করে ভাবনালোকের দ্বার উন্মোচিত হলো। এই ছোট্ট জীবন বড় হয়ে উঠবে তখনই যখন আমার মৃত্যুর পরেও মানুষের অন্তরে আমার ঠাই
আমরা তিন(ভাই বন্ধু অথবা সহচর) যে ভাষায় প্রকাশ করিনা কেনো কম বলা হবে চলার পথে ইট কাঠের এই শহরে যে কজন মানুষের মাঝে নিজেকে খুজে পেয়েছি যাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছি সুখ দুংখ হাসি কান্না যে হাত গুলোর সাথে হা
৩১শে মার্চ ২০২০ এই দিনটি সত্যিই #ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে থেকে যাবে।
👉স্মরণ করিয়ে দিন নিজের মনকে :- আপনার মোবাইলের রিমাইন্ডার অপশন আপনার খুব পছন্দ। তিন মাস পরের কোন এক দিন যদি কিছু স্মরণ করতে হয় তাহলে এই কাজটি মোবাইল আপনার হয়ে করে দিবে। আপনি রিমাইন্ডারের টিক টিক শ
আমাদের উদ্যোক্তা হতে হলে রাতারাতি বড় লোক হওয়ার চিন্তা বাদ দিতে হবে।সামান্য একটা কাঁথা নিয়ে একটা সেল পোস্ট দিয়ে আমি এতো সাড়া পাব ভাবি নি।এই প্লাটফর্ম এতো বিশাল যে এখানে শুধু বিক্রেতা না ক্রেতাও আছে।
24 November at 06:53 আসসালামু আলাইকুম #উদ্যোক্তা_ক্লাব_গঠনে_পটুয়াখালী_জেলা_টিম। #সুবিদখালী_মহিলা_কলেজ_মির্জাগঞ্জ_পটুয়াখালী পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার একটি শীর্ষস্থানীয় এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষ
উক্ত অনুষ্ঠানে ইউনিক দুবাই টিমের সকল দায়িত্ব শীল সহ আজীবন সদস্য উপস্থিত ছিলো আলহামদুলিল্লাহ, এভাবেই এগিয়ে যাবে ইউনিক দুবাই টিম। উপস্থিত সকলের জন্য অনেক অনেক দোয়া ও আন্তরিক ভালোবাসা।
যাদের টিকিট ইসু করতে সমস্যা ছিল আজকে মিটিংয়ে উপস্থিত হয়ে আমাদের টিকিট হেল্প ডেস্ক এর মাধ্যমে টিকিট নিতেপেরেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
আমি মেসে থাকা কালিন যার যা দেখতাম তাই করার চেষ্টা করতাম। যতক্ষণ না পারি ততক্ষণ চেষ্টা করি। এভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি আশা করি
মা তুমি ধন্য ছেলে তোমার রক্তদান করেছে অন্যের জীবন বাঁচানোর জন্য মাগো তোমার ছেলে সাহসিকতার শক্তি আজকে মাওনা থেকে এসেছে ময়মনসিংহে রক্তদান করে। মাগো তুমি ধন্য তোমার এমন ছেলের জন্ম দিয়ে ..
আমার উদ্দোগক্তা জীবন শুরু করতে যাচ্ছি।শুরু হওয়ার কথা গুলি প্রিয় ভাই বোনদের কাছে বলতে এসেছি আমি ছোট বেলা থেকেই ভাবতাম যে নিজে একটা কিছু করবো । যা কিনা আমার পরিচয় তৈরি করতে পারি। কিন্তু কোননা কোন কারন
"নিজে কিছু করবো, নিজের পায়ে দাঁড়াবো!!" বলতে পারেন সাবলম্বী হওয়ার একটা ইচ্ছা থেকে ২০১৮ এর শেষের দিকে আমি ঘরোয়া পরিবেশে স্বামীর কাছ থেকে অল্প পুজি নিয়ে কাপড়ের বিজনেস শুরু করি। বিজনেস বেশ ভালোই চলছিলো।
প্রিয় প্লাটফর্মের আজ ৭০০ তম দিন... দোয়া করি শত শত যুগ আমরা এই ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ থাকতে পারি... ৯১ তম দিনে জয়েন করেছিলাম গ্রুপের দ্বিতীয় ব্যাচে আর তার পর থেকে আছি এবং তার পর থেকে ভাই, বন্ধু, বোন
We provide online and offline training base on live project according to industries required. E-commerce Solution. Our Signing product Digital Businessman is E- .
👉সফল হওয়ার পর তো সবাই আসে ভালোবাসা দিতে, খবর নিতে, প্রতিবেদন করতে। কিন্তু সফল হওয়ার আগে ক'জনইবা আসে, খবর নিতে, অনুপ্রেরণা দিতে, এমনকি প্রতিবেদন করে প্রমোট করে সফল হতে সহজ করে দিতে? 👉আসলেই আমাদের
বিশ্ব রেকর্ড টানা ২০০০তম দিন সেলিব্রেশন জাগ্রত গাইবান্ধা জেলার
আমার এ ঘুরে দাঁড়ানোর পিচে সবচেয়ে বড় অবদান আমাদের প্রিয় স্যার, তারপরে এ ফাউন্ডেশনের আমাদের জেলার লক্ষ্মীপুরের প্রিয় ভাই ও বোনদের।তাদের কাছ থেকে আমি সবসময় সাহস ও সহযোগিতা পেয়েছি এবং জীবন চলার পথকে আরো গ
যখনই কারো ব্লাড লাগে সবাই দ্রুত সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসে। এই গ্রুপের কার্য বিস্তৃতি বলে আমি শেষ করতে পারবনা শুধু দুইটা পয়েন্ট বললাম। এছাড়াও জরুরী প্রয়োজনে আমরা যেকোনো ধরনের সাহায্যর জন্য সবাই সবাইকে পাশে