যাইহোক একদিন উপর ওয়ালার দয়া হলো আমার উপর। তার বিশেষ রহমত হিসেবে আমার কাছে আসে নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশনের খবর। এড হয়ে দেখতে থাকি সব সফলতার গল্প। এখানে শিক্ষিত অশিক্ষিত বলে কোন কথা নেই
November 15, 2020 · #বাগেরহাট 🌿আসসালামু আলাইকুম!! 🍁নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের সকল সদস্যকে #বাগেরহাট জেলা টিমের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।। 🍁কৃতজ্ঞতা প্রিয় মেন্টর ইকবাল বা
আলাহামদুলিল্লাহ সুন্দর ও সাবলীলভাবে সম্পন্ন হলো ফেনী সদর উপজেলার মেম্বাদের নিয়ে প্রথম অফলাইন মিট আপ।উক্ত মিট আপে উপস্থিত হয়ে অলংকৃত করেছেন যারা কোর ভলেন্টিয়ার ও মডারেটর ইকবাল হোসেন, ফেনী জেলা এম্বাসেড
আমার এ ঘুরে দাঁড়ানোর পিচে সবচেয়ে বড় অবদান আমাদের প্রিয় স্যার, তারপরে এ ফাউন্ডেশনের আমাদের জেলার লক্ষ্মীপুরের প্রিয় ভাই ও বোনদের।তাদের কাছ থেকে আমি সবসময় সাহস ও সহযোগিতা পেয়েছি এবং জীবন চলার পথকে আরো গ
আমি আমার এই ছোট জীবনে দেখেছি,চোখের পলকে মানুষের সাজানে গোছানো সংসার, ঝড়ো দমকা হাওয়াই তছনছ হয়ে যায়,নিঃস্ব হয়ে যায় মানুষ। তখন চারদিকে শুধু হা হুতাশ থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত জীবন চলতে গিয়ে শুধু
অত্যান্ত চমৎকার ভাবে সমপন্ন হলো চৌগাছা উপজেলার অফলাইন মিটআপ। যারা ভালবেসে মিটআপে উপস্থিত হয়েছিলেন সকল কে অভিনন্দন।
আলহামদুলিল্লাহ।।আমাদের গ্রুপের আজিজুর ভাইয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে এক ব্যাগ রক্ত দান করলাম।।।ইনশাআল্লাহ এভাবেই স্যারের দেওয়া শিক্ষা নিয়ে মানুষের পাশে থেকে এগিয়ে যেতে চাই।।।সবাই দোয়া
যেটা কেউ কখনো কল্পনাও করেনি বাংলাদেশ একদিন বেকার মুক্ত হয়ে যাবে, উদ্যোক্তা তৈরি হবে একজন নয়, হাজার, হাজার, লক্ষ লক্ষ উদ্যোক্তা এই বাংলার বুকে। শুধু আপনার বক্তব্যে অনুপ্রাণিত হয়ে আপনার কর্মে অনুপ্রাণ
বাবার মৃত্যুর পর মা ভেঙে পরেন, ভাই নিজের দ্বায়িত্ব থেকে পালিয়ে বেরান,কারণে অকারনে আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করেন,আমার সমস্ত বই বিক্রি করে দেন,,,বাবার মৃত্যুতে আমি ও ভেঙে পরি,, কি করবো বুঝতে পারছিলাম না
💐"ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা অফলাইন মিট আপ" অত্যন্ত সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হল। কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা প্রকাশ করছি আমাদের আমাদের প্রিয় মেন্টরের প্রতি যার অবদানে আমরা এই সুন্দর প্লাটফর্ম পেয়েছি৷
পাচ হাজার টাকা নিয়ে শুরু করেছিলাম, কিন্তু আশানুরূপ সেল হয়নি।
সব সময় স্বপ্ন দেখতাম আমি একটা সরকারি চাকরি করব। আমি একজন শিক্ষক হব।আমি কখনও ভাবিনি একজন উদ্যোক্তা হব।ছোট বেলা থেকেই অনেক আঁকার আঁকি করতাম।ভালোবাসার একটা জিনিস ছিল। কাঁথা না আঁকলেও খাতায় এঁকে মনের ভাব
ট দশকের কথা,, আমার দাদার ছিল তিন ছেলে ও এক মেয়ে। বড় চাচা, ফুপু ও মেজ চাচার পর জন্ম হয় বাবার। বাবার বয়স যখন আড়াই বছর, তখন হঠাৎ জর হয়ে আমার দাদী মারা যায়। তখন বড় চাচার (১২) ফুপুর (৮) এবং মেজ চাচার (৫) ব
আমার আব্বু খুব ভালোমানুষ এটা বুক ফুলিয়ে বলতে পারি।আমার আব্বু কখনো চান না উনার সন্তানরা আব্বুর চোখের আড়ালে কোথাও থাকুক। আব্বু সবসময় চান আব্বুর বুকের মাঝে সবাইকে আগলে রাখবেন। আমার ছোট ভাই আজ একটা..
আমার বাবার স্বপ্ন ছিলো আমি উচ্চপদস্থ চাকরি করবো। আমারও খুব ইচ্ছে ছিলো যে,আমি সরকারি কোন বড় ধরনের জব করবো বা কোনো ব্যাংকে জব করবো। এই তো গেলো স্বপ্ন দেখার কথা এবার আসি মূল কথায়। এবার শুরু হলো স্বপ্ন
গুড়ার একজন অসহায় গৃহহীনকে ১টা ঘর বানিয়ে দেয়া হয়েছে - ২০১৯ # ২ জন গরীব তরুণকে ৫০,০০০ টাকা ও অন্য ৪ জনকে ২৫,০০০ টাকা করে মূলধন দিয়ে ব্যবসা দাড় করতে সাহায্য করা হয়েছে - ২০১৮। # দেশের ৬৪ জেলায় সবাই মিলে
আলহাজ্ব মকবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ক্যাম্পাস উদ্যোক্তা ক্লাব গঠনে ঢাকার জোন গুলোর মধ্যে ধানমন্ডি জোন কতৃক সর্বপ্রথম কার্যক্রম শুরু করলাম
আজ এ বিষয়ে লিখার উদ্দেশ্য শুধু প্রিয় প্লাটফর্মের ভাই বোনদের বুঝাতে এবং জানাতে যে প্রিয় স্যারের ৯০দিনের সেশন একটা মানুষকে কতটুকু পরিবর্তন করতে পারে, ★আমি গত ২১-০৩-২০২০ইং হঠাৎ প্রয়োজনে আমার গ্রামের বাড়ি
নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপের ( এটি একটি ফেসবুক ভিত্তিক সামাজিক শিক্ষা মূলক প্রতিষ্ঠান) প্রতিষ্ঠাতা ও মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার এর নির্দেশে বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় ও বিশ্বের ৫০ টি দেশে সচেতনতা
একদিন এক আপু মেসেজ করল ভাইয়া আপনার সাথে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আছে কল দিব? কিছু ক্ষন পরে মেসেজ দেখলাম।হাতে অনেক কাজ ছিলো তাই বলাম আপু ব্যস্ত আছি ফ্রি হয়ে নক দিব।ফ্রি হতে হতে ভুলেই গেলাম।এমন সমস্যা.....
মানুষের জন্য কাজ করলে জীবিকার জন্য কাজের অভাব হয় না" আসুন আমরা সকলেই মিলে সমাজের অসহায় কিছু মানুষের পাশে দাড়াই। সকলকে নিয়ে সুন্দর ভাবে বাঁচতে শিখি।
আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার আয়োজনের মাধ্যমে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশনের টানা ২০০০ তম দিন পালন করা হলো। পাবনা জেলা টিম আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। উপস্থিত সকলের প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন
মৌলভীবাজার জেলার ঈদ পূর্ণ মিলনি অনুষ্ঠান ছিলো। সাথে ছিলো নতুন কোর মোহাম্মদ তারেক আহমদ ভাইয়া কে বরন করে নেয়া। চমৎকার ভাবে এই অনুষ্ঠান উপভোগ করলাম।
৩৬৪ লক্ষ ভাইবোন এক পরিবারে আছেন । একজনের সুখে আরেকজন পাশে আছেন। ঠিক তেমনি একজন এর বিপদে আরেক জন এগিয়ে আসেন তার জলজ্যান্ত উদাহরণ আমি নিজেই ।
চাকরি করব না চাকরি দিব। স্বপ্ন দেখুন, সাহস করুন, শুরু করুন, সাফল্য আসবোই। কেবল একটা চাকুরির জন্যই আপনার জন্ম হয় নি। আপনি আরো অনেক বেশি দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন।
এই প্লাটফর্ম থেকে পেয়েছি ৬ লক্ষ ভাই বেন। ৬৪ জেলা ও ৫৫ কান্ট্রি তে ব্রান্ডি করার সুজোগ। এগ্রো ফোরাম ভলান্টিয়ার ও ভিবিন্ন জেলায় কৃষি বিষয়ক নলেজ শেয়ারিং করার সুযোগ ও সন্মান
এখন আমার ১২ জন কর্মি আছে যাদের দ্বারা আমি নকশিকাঁথা, নকশি বেডশিট, হাতের কাজের থ্রিপিচ, টু পিচ, ওয়ান পিচ , বেবি নকশিকাঁথা এগুলো তৈরি করে করছি।
বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের সংবাদ ও প্রচ্ছদে নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন। আমাদের ফাউন্ডেশনের এটি বিশাল অর্জন। আমি গর্বিত আমি এই ফাউন্ডেশনে আছি। ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে হাজির হ
আমার জীবন চলার পথে আপনাদের দোয়া, ভালোবাসা এবং সহযোগিতা আমার ভীষণ প্রয়োজন, আশা করছি ভালোবেসে পাশে থাকবেন সবসময়, সবশেষে আপনাদের সবার সুখি ও সুন্দর জীবন কামনা করি, সুন্দর হোক আপনাদের জীবন।
আমরা প্রবাসীরা অনেক সময় একবার রান্না, করে দুইদিন খেয়ে জীবন কাটাই, শুধু কর্মের খাতিরে। শুধু পরিবার-পরিজন ও দেশের খাতিরে। এগুলো মনে পড়লে চোখের কান্না ছাড়া অন্য কিছু আসে না।
৫ বছর পর আমি :একটা, শোরুমের মালিক হিসেবে নিজেকে পরিচয় এর পাশাপাশি সফল নারী উদ্যোক্তা হতে চাই আর কিছু নারীর কর্ম সংস্থান করতে চাই।
আমাকে অতিথি করার জন্য, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি যশোর এর পরিশ্রমী ডিস্টিক এম্বাসেডর প্রিয় RM Rony ভাই MD Liton ভাই Younus Ali Salim Reza ভাই সহ সকল দায়িত্ব শীল দের প্রতি
আজকের গল্পের প্রধান চরিত্র হচ্ছেঃআমি,মেহেদী ভাই ও তার স্ত্রী তাহমিনা আপু #আমরা যাকে ছিনি,তার থেকেই কিনিঃ যেহেতু লকডাউনে সব কিছু বন্ধ যার কারনে অনলাইনে হচ্ছে এখন বেচা-কেনার উপযুক্ত মাধ্যম। তাই বাসায়
এর মাঝে আমাদের এক মাত্র কাকা ও ক্যান্সারে মরা যায়।আব্বু নানা চেষ্টা করে পারেনি তাকে বাঁচাতে। এখন তাদের পরিবার ও আমাদের আর একটা পরিবার হলো।সবাইকে নিয়ে আজও যুদ্ধ করে যাচ্ছি আমরা সবাই।
তারপর দু জনে বেড়িয়ে পড়লো অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য। সময় মত পৌঁছে গেল সেখানে। 🍂অনুষ্ঠানের সবার নজর পড়লো তাদের ওপড়। সবাই যেন অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে মেয়েটার ওপড়। সবাই যেন মুগ্ধ হয়ে দেখছে।এত সুন্দর শাড়ী
স্যারের একটা কথা আমার কানে সব সময়ই বাজে, "" বৃষ্টি সবার জন্যে পড়ে,ভিজে কেউ কেউ "" আমি সেই কেউ কেউ এর একজন হতে চেষ্টা করছি, চেষ্টা করছি যদি কোনদিন স্যারের সামনে দাঁড়াতে পারি তবে সেদিন যেনো বলতে পারি,
আমরা অত্যান্ত আনন্দিত ও আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে,আমাদের পতেঙ্গা জোনের অফলাইন মাসিক মিটআপ আজ অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো।
আমরা কম বেশি সপ্ন সবাই দেখি ছোট এই জীবনে বৃহৎ কিছু করার । এর মাঝে আমরা কজন আমরা আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারি ? আমদের ছোট্ট এই জীবনে অনেকের সম্পূর্ণ জীবন কেটে যায় শুধু স্বপ্ন দেখে আর পরিকল্পনা ক
”তৃতীয় ব্যাচ” ৯০ দিন, সমাপনী দিনটি উদযাপন উপলক্ষে ইকবাল বাহার স্যারের অনুপ্রেরনায়… একজন অসহায় মানুষকে খাওয়ানো সহ একটি গাছ লাগিয়েছি ।
তাড়াতাড়ি সব কাজ শেষ করলো। কিন্তু কি পড়ে যাবে ভেবে পাচ্ছিল না। আলমারি খুলে অনেক শাড়ী দেখলো কোনটা পড়বে বুঝতে পারছে না। দেখতে দেখতে চোখে পড়ল নীল রংয়ের একটা শাড়ী। সেটা বেড় করে পড়ে নিল। সাথে নীল চুড়ি কপালে
খুব সুন্দরভাবে পালন হয়ে গেল নীলফামারী জেলা এর অফলাইন মিট-আপ। নীলফামারী জেলা টিমের সকল সদস্যদের অংশগ্রহনে মিট-আপটি প্রানবন্ত হয়ে উঠেছিল।
বর্তমানে আমরা যেই পরিমাণ শ্রম ব্যয় করি সেই পরিমাণ কিন্তু পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করি না। অলসতার দরুন কিংবা অপারগতা বশত। আর যা গ্রহণ করি তাও ভেজালে ভরপুর। যার ফলে দিনদিন নিজেরা হচ্ছি দূর্বল এবং সন্তানরাও
শুরু হলো আবারও কষ্টের জীবন প্রবাস জীবন,----- তাই টাকা ঋণ করে জমি বন্ধক রেখে চলে এলাম সৌদি আরবে দালালের কথা ছয় নয় কিছুই মিলে না দালাল বলছে ফ্রি ভিসা। এ দেশে কোন ফ্রি ভিসা নাই।কি করবো মাথা ঠান্ডা করে
ইনশাআল্লাহ, বাংলাদেশের 64 জেলা, একসাথে দেখা হবে, কথা হবে, নেটওয়ার্কিং হবে, ভালোবাসার বিনিময় হবে, সবকিছু মিলে বিশাল এক মাহেন্দ্রক্ষনের অপেক্ষায় আমরা উদ্যমী জামালপুর জেলা টিম।
পৃথিবীতে মায়ের আশির্বাদ বড় আশির্বাদ, মাকে বলেছি আমি আমার জিবনের গল্প লিখেছি। মা বাহবা দিতেছে আমাকে, এত বড় হয়েও পড়াশোনা করতেছি।শিখার কোন শেষ নাই,জানার কোন শেষ নাই।
কলেজটি ১৯৭২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭৩ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ১৯৯২ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। ১ জুন ১৯৮৮ তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়। পটুয়াখালী জেলার প্রতিটি
অালহামদুলিল্লাহ্ ১৬তম বার রক্ত দান করলাম ফজলে রাব্বী বাঁধন ৮ম ব্যাচ রেজিঃ ৪৩০৪ কাহালু, বগুড়া
এই একই রকম অনেক, কে আমরা প্রতিবন্ধী মানুষ বলেছি। তারা রক্তদান করছে!! আপনি যদি মানবিক কাজ করেন তাহলে আপনার/আমার কি করা উচিত? বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন??? খুঁজে পাওয়া সামর্থ্য স্থায়ী সত্তেও রক্তদান ক
এই অনলাইন ভিত্তিক উদ্যোক্তা তৈরি কর্মশালার আজ ৮১৮ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলো। আর আজ আমাদের সদস্য সংখ্যা ১৬৪ থেকে ১০০০০০ পৌঁছে গেলো। অভিনন্দন জানায় ১০০০০০ সদস্য সবাইকে। সবাই নিয়মিত আমাদের এই পরিবারে যুক্ত থ