ছোট থেকে কষ্ট কি দেখিনি যখন আমার বাবা বিদেশ থেকে চলে আসে অনেক কিছু করার চেষ্টা করে বাবা।গরুর খামার করে,, মাছ চাষ করে,,অনকে বিজনেস করে কিন্তুু সঠিক পরামর্শের অভাবে আমাদের অনেক টাকা লস হয়। ফলে ঋণ হয়ে যা
শুরু হলো আবারও কষ্টের জীবন প্রবাস জীবন,----- তাই টাকা ঋণ করে জমি বন্ধক রেখে চলে এলাম সৌদি আরবে দালালের কথা ছয় নয় কিছুই মিলে না দালাল বলছে ফ্রি ভিসা। এ দেশে কোন ফ্রি ভিসা নাই।কি করবো মাথা ঠান্ডা করে
জমি বন্ধক রেখে আমি প্রবাসে চলে যাই আর সেখানে তৈরি হয়ে প্রবাসী জীবন
আজ আমি যেই পরিবারের কথা বলব তা হচ্ছে ভালো মানুষের পরিবার। ভিন্ন রকমের পরিবার। সৎ ও বিনয়ী মানুষের পরিবার। আপনারা ইতপূর্বে যেই পরিবার গুলো দেখেছেন তার মধ্যে গুগলের তথ্য মতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরিবারের সদ
আমি তোমার চোখে পানি দেখছি।আমাকে বুঝিয়ে বল কি হয়েছে তোমার আপু কিছু বলছে না এমন সময় ভাইয়া ফোনটা নিয়ে আমাকে বলল। আপু দেখো তো তোমার বোনের কাজ আমি সারাদিন অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকি সপ্তাহে একদি
আলহামদুলিল্লাহ টানা ১০ম বারের মত O+ রক্ত দান করলেন আমাদের প্রিয় Md Zahid Jobayer ভাই। তিনি মিরপুর মডেল জোন এর পল্লবী থানা প্রতিনিধি।
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে মেজর ওসমানীর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। প্রথম থেকেই সক্রিয়ভাবে আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তখন ভারতে ট্রেনিংয়ের জন্য গিয়ে
ধৈর্য সহকারে কাজ করবেন আরজে কাজে করেন না কেন কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে আর মেন্ জিনিস যেটা ইচ্ছা শক্তি থাকতে হবে তাহলে আপনি সেরা উদ্যোক্তা হতে পারবেন।
প্রিয় স্যারের প্রতিটি উক্তি যখন পড়ি নিজের ভিতর নতুন স্বপ্নের সম্ভাবনা উুকি মারে। 🍀নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম।নিজে কিছু করার চেষ্টা করছি। 🍀আমি কখনো ভাবিনি এক্টিভিটি মানুষকে এত বদলে দিতে
এর ভিতরে আমাদের পরিবারের উপর দিয়ে বয়ে গেল আরেকটি তান্ডব লীলা।
কোন কোন সময় কল্পনাকেও হার মানায়। জীবনের গল্প লিখতে হয়তো ৩০ - ৬০ মিনিট লাগে,, বলতে আরও কম, কিন্তু চড়াই উৎরাই পার করে কঠিন সময় যে কীভাবে পার করে সেটা শুধু ব্যক্তিটাই বুঝে। আমাদের এই প্লাটফর্ম নিজের গ
#সেশন_চর্চায়_জীবনের_মোড়_পরিবর্তন 🌿আসসালামুয়ালাইকুম🌿 "বৃষ্টি সবার জন্য পড়ে, ভিজে কেউ কেউ" (ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার) শুরুতেই শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি মহান আল্লাহর নিকট যিনি আমাদের এখন পর্যন্
আসসালামুয়ালাইকুম সবাই কেমন আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আজকে বছরের শেষ দিনে আমাদের নিজের বলার মত একটা গল্প গ্রুপের মৌলভীবাজার জেলার একটা সফল মিট আপ হয়েছে, তারিখ: ২২/১১/১৯ ইং সময়: ৩ ঘটিকা স্থান : ইস্কিল আ
আজ থেকে প্রায় চার মাস আগের কথা কথা। তখন পনেরতম ব্যাচ এর অল্প কিছুদিন চলছিল হয়তো। এর কিছুদিন আগে থেকে যুক্ত হলেও, সেদিন ই প্রথম একটা পোস্ট দেখতে পেলাম যে,এই গ্রুপের নাকি রেজিষ্ট্রেশন চলছে। আমি ভাবলাম
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই কোনাবাড়ী জোনের সকল ভাই বোনদের প্রতি। আপনাদের সকলের প্রাণবন্ত উপস্থিতি ওসর্বাত্বক সহযোগিতায় সফল ভাবে মিট-আপটি সম্পন্ন হয়েছে।
সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলের প্রকৃতি অনুযায়ী চারটি রেজিস্ট্রার বা ভলিউমে লেখা হয়ে থাকে। কোনো দলিল নিয়ে সন্দেহ হলে রেজিস্ট্রি অফিসে সংরক্ষণ করা দলিলের সাল মিলিয়ে দেখতে হবে। এ জন্য নির্দিষ্টভাবে দরখাস্ত
কিছুদিন আগে কিছু ইউনিক ইন্ডিয়ান ভেলবেটের শাল নিয়ে সেল পোস্ট করলাম। তখোন পেজে আমারে একজনে আপু নক দেয় আমায় সেই আপুটা আমাকে শালের দাম জিজ্ঞেস করে তখোন আমি আপুটাকে শালের দাম জানালাম আপুটি পাইকারি নিতে চায়
নামঃ মোহাম্মদ লিমন ব্যাচঃ ৬ষ্ঠ রেজিঃ ৬৬৪ ব্লাড ঃ( ও+) আলহামদুলিল্লাহ ১১তম ডান । সবাই দোয়া করবেন বেশি বেশি ভাল কাজ করতে পারি মত।
আজকে আমি আমার একটা পরিচয় করতে পেরেছি।। আজকে আমি নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আছি নিজে পরিশ্রম করে উপার্জন করতে পারছি।।। 2007 সাল থেকে সম্পূর্ণ নির্ভরশীলতার জীবন পার করছি।।
বেকার থাকবো না এক দিনও"স্যারের এই স্লোগান স্যস্টুডেন্টদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে এবং বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনব্যাপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়
নিজেকে ভালো রাখার জন্য , পরিস্থিতি বদলানোর জন্য দরকার শুধু একটুখানি সাহস। ভয়কে জয় করার দৃঢ় মনোবল আমাদেরকে অতোটা সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে যা হয়তো আমরা কোনোদিন স্বপ্নে ও কল্পনা করিনি ।
💐"আশুগঞ্জ উপজেলা ঈদ পূর্ণমিলনী ও অফলাইন মিট আপ" অত্যন্ত সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হল।
নিয়তি খুবই নিষ্ঠুর। হঠাৎ করে আমার স্বামীর মিলটি বন্ধ হয়ে যায়।কিছুদিন পরে করোনাকালীন সময়ে আমার চাকরিও শেষ হয়ে যায়।আর সেইদিন থেকেই আমাকে হতাশায় আঁকড়িয়ে ধরে।
আমি আমার ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে পেরেছি,আমার মনে সর্বদা স্যারের প্রত্যেকটা বাণী ন্যায় একটি বাণী বেশি বিরাজ করে 'চাকরি করবো না চাকরি-দিব' প্রিয় স্যারের এই বাণীটি বুকে ধারণ করে আমি এখন উদ্দ্যােক্তা
যারা নিজেরা প্রডাক্ট খুঁজে হয়রান তাদের স্যার প্রথমেই বলেন ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করতে। ঐতিহ্য হলো তাই যার জন্য আপনার জেলা বা শহর বিখ্যাত। অর্থাৎ ওই জেলার নামের সাথেসাথেই মানুষের মুখে মুখে ওইখানকার পণ্যের নাম
পটুয়াখালী জেলার সম্মানিত সকল ভলান্টিয়ারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। যারা অর্থ সহযোগিতা দিয়ে এই কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছেন আল্লাহ তায়ালা তাদের জান,মাল হায়াতে বরকত দান করুন।।
স্যারের অক্লান্ত পরিশ্রম সততা ও নিষ্ঠার সাথে তিল তিল করে যে স্বপ্নের ফাউন্ডেশন গড়ে তুলেছেন,আজ আমরা সেই ফাউন্ডেশনের গর্বিত সদস্য,সেটি হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি ।এই প্লাটফর্মে লক্ষ লক্ষ ভালো মা
সীতাকুণ্ড উপজেলার শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম। চট্টগ্রাম জেলার ২০২২ সাল শেষ হয় মানবিক কাজ দিয়ে এবং ২০২৩ সাল শুরু হয়েছে মানবিক কাজ দিয়ে আলহামদুলিল্লাহ ।
কিছু জমানো টাকা ও কিছু ঋন করে বাড়ির জন্য জমি ক্রয় করি।কিছুদিন পর আরো কিছু কৃষি ফসলের জমি ক্রয় করি। আমার প্রথম স্বপ্ন পূরণ হয়
বগুড়া জেলা গ্রুপের সকল ভাই ওবোনেরা গত কাল ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের অনুপ্রেরনায় কম্বল বিতরন করেছেন,এ
আমি কাজ শুরু করার প্রথম মাসে সেল ছিলো ৪০০০০ হাজার টাকা।আর গতমাসে আমার উদ্যোক্তা জীবনের সর্বোচ্চ সেল ছিল ৩লাখ ৩১হাজার টাকা।আমি মনে করি আমার জন্য এটি একটি অভাবনীয় একটি সাফল্য। নিজের পরিবার সামলিয়ে ও
চুলুন জানা আর শেখার মাঝে সময়টাকে কাটাই। ব্যবসা বা কোনো উদ্যোগকে সফলতার চূড়ায় নিয়ে যেতে নিশ্চয়ই অনেক কাজ করতে হয়। তার জন্য অনেক কিছু জানতে হয়, শিখতে হয় এবং কাজ করতে হয়। তাই আসুন আগে একটি লিস্ট করে নিই
৮ বছরের মধ্যে অনেকবার রক্ত দিয়েছি তবে ডেলিভারি রোগীকে রক্ত দেওয়া হয়নি ভাগ্যক্রমে।আজ ৮ বছর পরে দ্বিতীয়বার ডেলিভারি রোগীকে রক্ত দান করলাম।। কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছে বোনটা।বাবুটা কে দেখে খুব মায়া
নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন" এর রামগড় উপজেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত “অফলাইন মিটআপ" অত্যন্ত সুন্দর ও চমৎকার আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
২০১৯ সালে আমি আবার মাটিরাংগা ফিরে আসি। এখানে অনেকেই বাঁশ ও প্লাস্টিকের বেতির দ্বারা মোড়া বানায়,যা ব্যাপারি এসে কিনে নিয়ে যায়। আমিও এই কাজ টা পারি সেই ক্লাস সেভেন থেকে। আমিও বানাতাম মায়ের সাহায্য নিয়ে
আম্মুকে আমরা তিন ভাইবোন রক্ত দিলাম আমার ছিলো এইটা ১৭তম ছোট ভাইয়ের ২য় তম এবং ছোট বোনের এটাই ১ম স্বেচ্ছায় রক্তদান।
আপনার হাতের সিংগাড়ার টেস্ট আমার মায়ের হাতের মতো 😪😪😪 আমিঃ নতুন পেজ খোলার পরে কাস্টমার যাকে বলি তেমন হয়নি তখন কাছের লোকজন ছিলো কাস্টমার। তো একদিন একটা ভাইয়ার আমার পেজে নক এলো।
হৃদয় উজার করে উৎসর্গ করছি ,হৃদয়ের ধ্বনি, চোখের মনি, প্রাণের স্পন্দন, আত্মারে প্রিয় ব্যক্তি, লাখো তরুন-তরুনীর স্বপ্ন ও আলোর দিশারী, যার প্রতিভার পরশ কাঠির ছোঁয়ায় দেশ জাতি ও তরুণ প্রজন্ম প্রজ্বলিত
আমার স্বপ্ন একদিন উদ্যাক্তা হব আমার প্রতিষ্ঠান এর তৈরি করা পন্য সকলের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক আমার মাধ্যমে কিছু মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হোক এবং সকলে ভালো থাকবে এবং আমি দুজন এতিম দের পাশে থেকে তাদের স
পড়ালেখা আর করা হলো না। কিন্তু বড় হয়ে গেছি।যেহেতু আমি গ্রামের মেয়ে তাই সকলেই উঠে পড়ে লেগেছে বিয়ে নিয়ে। আমার বিয়ে হয়ে যায় দিনাজপুর জেলায়। আমার শ্বশুড় বাড়ি চলে যাই। আমার স্বামী ঢাকায় চাকরি
এই প্লাটফর্ম থেকে পেয়েছি ৬ লক্ষ ভাই বেন। ৬৪ জেলা ও ৫৫ কান্ট্রি তে ব্রান্ডি করার সুজোগ। এগ্রো ফোরাম ভলান্টিয়ার ও ভিবিন্ন জেলায় কৃষি বিষয়ক নলেজ শেয়ারিং করার সুযোগ ও সন্মান
আমি আজকে নিয়ে (০৪)বার রক্ত দান করলাম। ""নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন"" এর ব্লাড ডোনেশান এবং ম্যানেজমেন্ট টীম এর একজন সদস্য হিসেবে গর্ববোধ করছি।
আমাদের চোখের সামনে ভেসে আসে সমাজের অবহেলিত,উপেক্ষিত জনপদ। যাদের শুধু মাত্র একটি কর্মসংস্থানের জন্য তাদের পরিবাররা অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছে। ভাবলাম যদি আমরা এদের জন্য একটা কর্মসংস্থানের.....
জীবনের বাস্তবতার বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা _পরিস্থিতি যতই নিষ্ঠুর হউক বা যতই কষ্ট হউক না কেন- তা সয়ে নিতে হয়, মেনে নিতে হয় জীবনের প্রয়োজনেই। অন্যদের আনন্দের জন্য _জীবনে কষ্ট আসল
একজন উদ্যোক্তার অনেক কিছু সহ্য করতে হয়। তাই আমি প্রতিনিয়ত সহ্য করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি, এবং এই চেষ্টা অব্যহত থাকবে। এবং আমার টার্গেট আমার স্বপ্ন, এই টার্গেট আমি কখনোই বন্ধ করতে পারবো না।
হ্যাঁ সিদ্ধান্তটা সাথে সাথেই হুট করে নিয়ে নিলাম। কারণ আমার সই ছিলো পুরান ঢাকার মেয়ে, সে হিসেবে ওর চেনা জানা কিছু কাপড়ের দোকান ছিলো। পুরান ঢাকার কাপড়ের ব্যাপারে অনেক শুনেছি, যখন বাটিকের কাজ শিখলাম।
নওগাঁ জেলার ১৪০ জন এতিম ও অসহায়দের মাঝে ইফতার বিতরন করা হলো
র্জিক্যাল দোকানে চাকরি করি, ৬হাজার টাকা বেতন এ। পরে সেখানে থেকে মলিবাজারে চাকরি করি মসলা দোকান এ।কিন্তু আমার সাথে যাচ্ছিল না বিভিন্ন কারণ বশত। পরে CPA মার্কেটিং শিখি সেখানেও ধোকা খেলাম। অবশেষে এ একটা
💌আমি নিজেকে আরও অনেক বেশি পরিচিত করার জন্য দিন রাত এই ফাউন্ডেশনে প্রতিটি পোস্ট এ কমেন্ট করে যাওয়ার চেষ্টা করি। কারন ৫০ টা পোস্ট এ ৫০ টা কমেন্ট করলে৷ এই ৫০ জনের মধ্যে অন্তত ২০ জন তো আমায় চিনবে,
জাগো নরসিংদী জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত ঈদ মেলা ও মিটআপ- অত্যন্ত সুন্দর, চমৎকার ও শতভাগ সফল ভাবে সম্পূর্ণ হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ ❇️🌿কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি, প্রিয় মেন্টর, প্রিয় শিক্ষক-