সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।❣ 💕শুকরিয়া আদায় করতেছি মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে যিনি আমাদেরকে সুস্থতার সাথে আজ একটি সুন্দর অফলাইন মিটআপ করার সুযোগ দান করেছেন। 💕কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতেছি ত
ফেনী জেলার মোট উদ্যোক্তা- ১০২ জন ৫। মানবিক ও সামাজিক কাজের বিবরণঃ ফেনী জেলার উদ্যোগে প্রতিবছরই মানবিক ও সামাজিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সামাজিক কাজের মধ্যে আছে বৃক্ষরোপন। মানবিক কাজের মধ্যে রয়েছে ফেনী
এইচ এস সি পাস করে চাকরির জন্য ঢাকা চলে গিয়েছিলাম। আঠারো বছর বয়স না হওয়ায় চাকরি আর হলো না। হতাশা আর চোখে মুখে অন্ধকার নিয়ে বাসায় চলে আসি।কিন্তু মনের মাঝে স্বপ্ন বুনে রেখেছি নিজেকে কিছু করতেই হবে।
আমি সততা,কমিটমেন্ট এবং পণ্যের মানের সাথে কখনো কম্পোমাইজ করিনা। স্যারের শিক্ষা থেকে শিখেছি কিভাবে বিনয়ী আচরণ দিয়ে অন্যদের থেকে একটু এগিয়ে থাকা যায়। দিন শেষে কতটা জয়ী হবো তা জানা নেই তবে শেষ অবধি লেগে
গতকাল এর চাদপুর এর মিটআপ টা আমার ১ম মিটআপ তার আগে কখনো কোন গ্রুপের সদস্যদের সাথে এভাবে মতবিনিময় হয় নি আমার এত ভালো লেগেছে যে মনে হচ্ছে অনেক দেরি করে ফেলেছি এখানে আসতে আরো কয়টা মাস আগে বা শুরু থে
গতকাল রাত থেকেই চিন্তা করছিলাম আগামীকাল তো হাটবার, বেচা কিনা কেমন হবে আল্লাহ জানে, তারমধ্যে এখন আবার নতুন করে মাদ্রাসায় শিক্ষকতা চাকরি নিয়েছি, সে সুবাদে মাদ্রাসার কিছু দায়-দায়িত্ব আছে.............
তারপর আবার কেটে গেল কয়েকটা দিন।কাল এক বন্ধু মেসেজ করলো তার প্রিয়তমার জন্য সে গহনা কিনবে।আবার নাকি শাড়ি ও দেখবে,পছন্দ হলে শাড়ি ও নিবে।।আমি যেহেতু গহনা নিয়ে কাজ করছি সে আমার থেকে গহনা নিবে।শুনে খুব
আমরা সবাই বাড়ির উঠানে হলেও অন্তত একটি করে গাছ লাগাবো ইনশাআল্লাহ
টানা ২০০০তম দিন উদযাপন আয়োজনে নারায়ণগঞ্জ জেলা টিম।
যে বিজনেস দীর্ঘদিন যাবত করছে সেখানে হঠাৎ করে পরিবর্তন আমার বাবা মেনে নিতে পারছিলনা। আমার বাবার পার্টনার আমাদের আম আড়ৎতের যিনি মহরি ছিল এক কথায় তিনি হিসাব নিকাশের কাজ করতেন তাকে নিয়ে চলে যায়। আমার
২০২৩ সালের জানুয়ারি শুরুতে আমি আমার ভাইয়ের কাছ থেকে রিসেলিং শুরু করি কারণ আমার বিজনেসের জন্য কোনো মুলধন ছিল না। তবে প্রথম মাসেই আমি সবার সহযোগিতায় ১৮ পিস শার্ট পাইকারি সেল করি । এটা আমার অনেক বড় প্
স্বপ্ন আগেই ছিলো কিন্তু কোন কিছু শুরু করার সাহস ছিলো না। স্যারের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা এবং সাহস পেয়ে শুরু করে দিলাম। কিছু প্রোডাক্ট কিনে আনলাম, কিনার আগে আমার মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন এবং সেই রোকসানার সাথে
আমার কাজ পৌছে যাবে দেশের গন্ডি পেড়িয়ে বিদেশের মাটিতে। রোজ প্যাটালস মানে গোলাপের পাপড়ি আর আমার হাত ধরে এই গোলাপের সৌরভ পৌছে যাবে সকলের কাছে।
চাঁদপুর গিয়ে কাপড় এবং মেটারিয়াল কিনলাম, যদিও দাম অনেক বেশি দিয়ে কিনতে হইছে তবুও জরুরি লাগবে এজন্য কিনা। কাজ প্রায় শেষ পর্যায় যখন তখন খালাতো বোন কল দিয়ে বল্লো কাপড়ের কালার এটাতে হবে না। গেলাম কি বিপদে
নিজের বলার মতো একটা গল্প গ্রুপের ঢাকা জেলার এম্বাসেডর ও ওয়েব টিম এর গর্বিত সদস্য সোহানুরন রহমান সোহান ভাই। প্রিয় প্লাটফর্মের ৩য় ব্যাচ থেকে লেগে আছেন, ঢাকার বিভিন্ন মিট আপ আয়োজন সহ গ্রুপের সামাজিক কাজে
গোপালগঞ্জ জেলার পক্ষ হতে আমরা প্রতি মাসে মিনিমাম 1 টি করে সামাজিক কাজ করবো এ বিষয়ে গোপালগঞ্জ জেলার সকল সদস্য এবং দায়িত্বশীলদের সহযোগীতা কাম্য।
আড়াইটা বছর পরে, তোমাকে লেখা আমার শেষ চিঠি। অনেক বারেই ভেবেছি লিখবো লিখবো কিন্তু লেখা হয়ে উঠেনি। হয়তো ব্যস্ততায় ভুলেছি, আবারো মনে হয়েছে তোমার কাছে এই চিঠি পৌঁছাবে কিনা?
দীর্ঘ ৭ থেকে ৮ বৎসর অতিবাহিত হয়ে গেলো,আমি আমার নিজস্ব গার্মেন্টস ফেক্টোরি একক ভাবে পরিচালনা করছি। এখানে বলে রাখা ভালো যে আমি মালেশিয়া তে ফেক্টরি দেয়ার পর ১ থেকে দের বৎসর দকল যায় অনেক তারপর আস্তে আস্তে
আল্লাহর ইচ্ছায় দ্বীনের বুঝ আসে।আর পর্দা রক্ষা করে ঘরে বসেই আমি বিজনেস করতে পারছি।হালাল পথে আমার নিজের জন্য ও পরিবারের জন্য কিছু করতে পারছি। ✨জীবন থেকে একটা শিক্ষা মনে গেথে নিয়েছি --সব স্বপ্ন পুরন হয়ন
স্বামী জীবিকার তাগিদে, পরিবারের সবাই কে ভালো রাখার জন্য, পরিবারের সবার মুখে হাসি ফুটানোর জন্য, শত কষ্টের মাঝেও ভালো আছি বলে কষ্ট লুকিয়ে দেশের বাহিরে আছেন।
কলেজটি ১৯৭২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৯৭৩ সালে বি.এ(পাস) কোর্স ও ১৯৯২ সালে স্নাতক শ্রেনী খোলা হয়। ১ জুন ১৯৮৮ তারিখে কলেজটিকে প্রথম এমপিওভুক্ত করা হয়। পটুয়াখালী জেলার প্রতিটি
২০১১ সাল থেকেই যখন অসুস্থ হয়ে গেলাম স্বাভাবিক জীবন-টা আমার অস্বাভাবিক হয়ে গেল। আমার সকল স্বপ্ন আশা ভেঙে চুরমার হয়ে গেলো, আমি ধরেই নিয়েছিলাম আমি কখনোই নিজের স্বপ্নের পথে কখনোই হাঁটতে পারব না, ভেব
সৎসঙ্গে স্বর্গবাস এই ফাউন্ডেশনের সবার শ্রদ্ধাবোধ, অনুপ্রেরণা, বিনয় সততা ও ভালোবাসা উপরোক্ত বাক্যটিকে অলংকৃত করেছে। কথা নয়, কাজে বিশ্বাসী ভালো মানসিকতা যেখানে সর্বশ্রেষ্ঠ দৃষ্টিভঙ্গি
ব্যবসায়ীক অভিঙতা ২ বছরের হচ্ছে আল্লহর রহমতে এখন ভালো মন্দ পার্থক্য বুঝে গেছি। অনেক বার হোচট খেয়ে পরে গেছি, আবার উঠে দাড়িযেছি। হার মানিনি।
রাজবাড়ী জেলার কমিউনিটি ভলান্টিয়ার সোহাগ ভাইয়ের ১০ তম রক্তদান ও আসন্ন মহা সম্মেলন ২০২২ টিকিট বিতরন।
আমি যেমন একজন উদ্যেক্তা হওয়ার সাহস পাচ্ছি, তেমনি উদ্যেক্তা হওয়ার সব শিক্ষা পাচ্ছি এক মূহুত্বে। স্যালুট স্যার অন্তরের অন্তস্থল থেকে এতো সুন্দর প্ল্যাটফর্ম আমাদের উপহার দেয়ার জন্য। এ প্লাটফর্ম যেন আমার
এরপর শুরু হলো নতুন পথ চলা কমিউনিটি ভলান্টিয়ার মানেই আমাদের স্যার বলেন গ্রুপের প্রাণ এবং কমিউনিটি ভলেন্টিয়ারদের স্যার মাঝমাঠের খেলোয়ার বলেও আখ্যায়িত করেন। ভলেন্টিয়ারীকাজ করতে বরাবরই আমার খুবই ভা
NBMEG foundation was founded in 2018 by Mr. Iqbal Bahar to minimize unemployment, to encourage entrepreneurs and to perform better in their present work for the youth of the country's 64 districts and
The daily English Newspaper "The Independent " is our "Nijer bolar Moto Ekta Golpo Foundation" Covered. Sincere gratitude and thanks to the news authorities. Training for 1000 days, target 100,000
চমৎকার ভাবে শেষ হলো কেরানীগঞ্জ জোনের চা আড্ডা,,,চা আড্ডায় অবশ্য চায়ের ছিটেফুটাও ছিলো না,গরমে সবাইকে স্বস্থি দিতে দৈ খাওয়ানো হয়েছে,,,
আলহামদুলিল্লাহ ইতিমধ্যেই আমি কৃষি প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করছি । একজন কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে নিরাপদ খাদ্য সবার কাছে পৌঁছে দিতে চাই । আমি এগ্রো ফোরামের সদস্য হয়েছি। এবার একটা ভিশন ও মিশন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে মেজর ওসমানীর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। প্রথম থেকেই সক্রিয়ভাবে আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তখন ভারতে ট্রেনিংয়ের জন্য গিয়ে
কিছুদিন আগে এক প্রবাসী ভাইয়া মেসেজ দিলো রাত ১২ টার দিকে।আমি তখনও ঘুমায়নি।উনি সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করলো কেমন আছি।আমি মেসেজ সিন করে চুপ করে আছি।ভাবছি সকালে রিপ্লাই দিব।এতো রাতে দিব না।একটু পরেই আরেকটা মেস
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ
ভাবতেই অবাক লাগে,যেই আমি ভাবতাম,আমার জীবনের আর কিছুই বাকি নেই,চারদিক অন্ধকার ,সবকিছু শেষ,সবসময় অন্ধকার একটা ঘরের কোনে বসে থাকতাম।সারাদিন কোনরকম হলেও ,রাতের নিজেকে একা ভাবতাম। সেই আমি এখন নিজ উৎদ্যোগ
হাটছি সেই স্বপ্ন পুরনের লক্ষে।শুরু করছি কিছু কাজ সবাই দোয়া করবেন আমার জন্য। আমি যেন আমার সপ্ন পুরন করতে পারি।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য করা যেতে পারে, ঢাকাসহ সারা দেশের সরবরাহকৃত পানির মান নিয়ে সম্প্রতি এক জরিপ চালায় বিশ্ব ব্যাংক। সেখানে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ প্রায় ৮২%. তবে চাইলে এই পানি ফিল্টারের মাধ্যমে শতভাগ ব
বুঝে পড়া বা বুঝে করা যখন আমরা কোন কিছু বুঝে সুনে করবো, ইনশাআল্লাহ আমরা আমাদের কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো স্যার আমাদের কে প্রায় বলে থাকেন সর্ট কার্ট নয় তাড়াহুড়ো নয় যা কিছু করবো বুঝে এবং জেনে করব
যেখানে নিজের ভবিষ্যতটাই অনিশ্চিত, সেখানে নিজের পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রায় দিশেহারা। তাই যেকোন উপায়ে পরিবারের জন্য টাকার ব্যবস্থা করে পাঠাতে পারলেই মহাখুশি।
চট্টগ্রাম জেলার পক্ষ থেকে মহান বিজয় দিবস-২০২২ উদযাপন উপলক্ষে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে চট্টগ্রাম জেলার দায়িত্বশীলগন পুষ্প স্থাপক অর্পন করেন।
আজকের মিটআপটি চমৎকার ভাবে আয়োজন করেছেন ইকেয়ার সলিউশন এর প্রধন Mostafizur Rahman ও তার টিম। এঠাড়াও সার্বিক সহযোগিতা করেছেন নীড লাইফ এর ফাউন্ডার shamakdum milon এবং স্পন্সর হিসেবে সহযোগিতা করেছেন ভোজ
💐"ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা অফলাইন মিট আপ" অত্যন্ত সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হল। কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা প্রকাশ করছি আমাদের আমাদের প্রিয় মেন্টরের প্রতি যার অবদানে আমরা এই সুন্দর প্লাটফর্ম পেয়েছি৷
আজ সারা বিশ্বের প্রায় অর্ধেক এরও বেশি মানুষ গৃহবন্দি।বন্ধ সব ধরনের কর্মকাণ্ড যার বিশাল প্রভাব পড়েছে অসহায় ও নিম্নবিত্ত এবং দিনে আনে দিনে খায় এই মানুষগুলোর উপর।
মেনে নিতে কষ্ট হয় শুধু শুয়ে বসে সময় কাটাবো। সকাল হলেই অস্থিরতায় ভুগতে থাকি । গভীর ডিপ্রেশনে চলে যাই। কোভিড কালীন সময়ে শখের বশে ফেসবুকে Novera's Dream নামে একটি পেজ খুলি। দুয়েকটা ড্রেসের পোস্ট ও দেই
কেন রক্তদান করবেন? নিয়মিত রক্তদানে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক কম।
রাতের অন্ধকার ঘেরা মানুষ আমি হুট করে সন্ধান পেলাম আমার মেন্টর জনাব_ ইকবাল বাহার জাহিদ_স্যার এর। সেই মেন্টর এর fb id এর follower ছিলাম, আর সে ভাবেই চোখে পড়ে একদিন নিজের বলার মতো একটা গল্প প্লাটফর্ম এর
সবার স্বপ্ন আশা আকাঙ্খা থাকে তাই আমার ও ছিলো আমি একদিন আমার চাঁচত ভাইর সাথে ঢাকা গুলশান যাই এজেন্সি অফিসে ম্যানেজার ছিলো আমার বাড়ির পাশে তাকে বললাম আমি প্যাকেজিং কোঃ স্লিটিং মেশিনের কাজ জানি এই ধরনের
চলছে ময়মনসিংহ জেলার মিট আপ ও নবীন বরণ অনুষ্ঠান । ১২ তম ব্যাচের সবাইকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়েছে। আমাদের মাঝে উপস্থিত আছেন মোডারেটর ইবনে রানা ভাই। অসাধারণ চমৎকার ভাবে সফল হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ উপস্
পণ্য নয় কিনি বিশ্বাস, আমাদের ঈদের কেনা কাটা হয়ে যাক আমাদের উদ্দ্যোক্তাদের ঈদ মেলার এই চমৎকার পন্যের সমাহার থেকে।