ঢাকায় চাকরি নিলাম কোম্পানিতে, মাইক্রো ফাইবার গ্রুপে। ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে। যদিও তখন চাকরি করার ইচ্ছা ছিল ছয় মাস । কিন্তু সেই চাকরির বয়স এখন প্রায় তিন বছর । ভাবতাম পরের অধিনস্থ হয়ে চাকরি না কর
কম্বল বিতরনে উপস্থিত ছিলেন ঐ এলাকার মেম্বার, ও মুরুব্বি গণ.. এবং টাংগাইল জেলার নিবেদিত মানবিক ভলেন্টিয়ার Ashik Ahmed ভাই আমি
আসোলে ভালোবাসা এমন একটা ব্যাপার যার কোনো কারন থাকে না এটা ভিতর থেকেই হয়ে যায়,, অনেকেই ভাবতে পারে ভালোবাসা প্রকাশ করলেই তা লৌকিকতা,, বাস্তবিক ভাবে তা নয় সম্মান, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এসব মন থেকেই আসে আর এ
এছাড়াও অন্যান্য শ্রদ্ধেয় লিডারগন এবং সম্মানিত স্পন্সর উদ্যোক্তাগনের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালবাসা। আপনাদের একান্ত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় আমরা ২০০০ তম দিনের মত একটি স্মরণীয় দিনের সাক্ষী হতে পেরেছি।
আলহামদুলিল্লাহ্ চমৎকার ভাবে সম্পূর্ণ হলো আমাদের শরীয়তপুর সদর উপজেলার মাসিক অফলাইন মিটআপ।
আমি অল্পে তুষ্ট হওয়া একজন মানুষ, আমার চাহিদা অনেক কম। আমি ছোট থেকেই কখনও ভাবিনা আমি কি পেলাম, কতটুকু পেলাম, বরং আমি অন্যদের জন্য কতটুকু ত্যাগ করতে পেরেছি, কতটুকু করা প্রয়োজন, আমার নিজের দায়িত্ব কতটুকু
ইকবাল বাহার জাহেদ স্যার এর এই গাইডিং গুলো ফলো করার পর নিজেকে একজন ব্যাবসায়ী/ উদ্ধোত্ব হবার জন্য উটে-পডে লেগেছি,, সিদ্ধন্ত নিলাম বিদেশ আর করবো না, কারন খুব অল্প বেতনে চাকরি ছিল আমার, তাই চাকরি টার
❣️আমি কারো সন্তান, স্ত্রী কিংবা মা এর পরিচয় এ-র বাহিরে নিজের একটা পরিচয় তৈরি করতে চাই। তাই জীবনের এ-ই পড়ন্ত বেলায় আপনাদের কাছে আমার একটা বার্তা পৌঁছে দেয়ার আছে ---- আমরা একে অপরের হাত ধরে ওয়াদা করি -
আমি স্বপ্ন দেখেছি সাহস করেছি শুরু করেছি লেগে থাকিনি তাই সফল হতে পারিনি এবার পারবো ইনশাআল্লাহ। কারন আমার আছে নিজের বলার মতো একটা পরিবার, আমার আছেন প্রিয় মেন্টর প্রিয় শিক্ষক ইকবাল বাহার
আমার উদ্যোক্তা জীবন শুরুই হয়েছে প্লাটফর্ম থেকে।আমার প্রায় ৮০%সেল হয় নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর মাধ্যমে।
আমি যখন প্রথমবার যখন স্ট্যাটাস অফ দা ডে নির্বাচিত হয়েছিলাম বার বার শুধু নোটিফিকেশন আসতে লাগলো, চেক করে দেখি ওমান টিম ও ফেনী টিম থেকে শুরু করে অনেকেই নক দিয়ে অভিনন্দন জানাচ্ছে। তখন আমি জানতাম না স্
আমি ছোট থেকেই অনেক স্বপ্ন দেখতাম মানুষের সেবা করবো, বিপদে মানুষের পাশে দারাবো আর তাই সুজগ পেলেই চেষ্টা করতাম মানুষের উপকার করতে, আমার কাছে কেউ সাহায্য চাইলে আমি আমার ইচ্ছে মতো চাউল দিয়ে দিতাম, টিফিনে
নিজের পাঁয়ে দাড়ানোর সাহস, শক্তি, এবং কৌশল শিখিয়ে নিজের জীবনের মূল্যবান সময় আমাদের পেছনে ব্যয় করছেন। বেকার যোবকদের প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। আমি স্যারের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্
মনোমুগ্ধকর আয়োজনে, দায়িত্বশীল সহ বগুড়া জেলা টিমের গর্বিত আজীবন ভাই বোনের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ও নান্দনিক পণ্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে সুসম্পন্ন হয়েছে ফিজিক্যাল মিটআপ টি|
একজন নারীর জীবনের প্রতিটি অধ্যায় অনেক কঠিন। চাকরি খেকে উদ্যোক্তা জীবন। বাবার বাড়ী থেকে স্বামীর সংসার সব স্থান ই পরাধিনতা। একজন নারী চাইলে ই পারে না একজন পুরুষের মত উদ্যোক্তা হতে।
This year's entrepreneurship conference concluded by giving out awards to successful entrepreneurs. 22 entrepreneurs were honoured as the best story-creating entrepreneurs and one entrepreneur, Rabiul
কেক কেটে বরণ করা হয় বেগমগঞ্জ উপজেলা এম্বাসেডর মেহেদী হাসান রাফি ভাই কে আলহামদুলিল্লাহ আমি নিজে উপস্থিত হতে পেরে ভালো লাগছে বেগমগঞ্জ উপজেলার কার্যক্রম আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে মতবিনিময় করা হয়,
স্যারের কথা মতো সকলেই বেশি বেশি গাছ লাগান।গাছ আমাদের বন্ধু গাছ আমাদের অনেক উপকার করে ।আমাদের জীবন রক্ষার জন্য যে অক্সিজেন দরকার সেটা আমরা এই গাছ থেকেই পায়
সর্বশেষ যশোর জেলা টিমের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি সকলের প্রিয় মেন্টর, ভালো মানুষ ও উদ্যোক্তা গড়ার কারিগর Iqbal Bahar Zahid স্যারের প্রতি। যার জন্য এমন মানবিক ও শিক্ষা মুলক কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করার
আমার এ ঘুরে দাঁড়ানোর পিচে সবচেয়ে বড় অবদান আমাদের প্রিয় স্যার, তারপরে এ ফাউন্ডেশনের আমাদের জেলার লক্ষ্মীপুরের প্রিয় ভাই ও বোনদের।তাদের কাছ থেকে আমি সবসময় সাহস ও সহযোগিতা পেয়েছি এবং জীবন চলার পথকে আরো গ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম আসসালামু আলাইকুম নিজের বলার মতো একটা গল্প পাউন্ডেশন সদস্য ও মেম্বার দের প্রতি জানাই আন্তরিক শুভেচছা ও ভালোবাসা --- এই কোরেনা মহামারী থেকে আমাদের সকল কে ভালো রেখেচে সুস
উক্ত দোয়া মাহফিলের জন্য খুলনা জেলার ভাই-বোনেরা যারা এ আয়োজনকে সফল করার জন্য সহযোগিতা করেছেন সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
আমিও আর চেস্টা করলামনা ভাবছি বিদেশে চলে যাব কিন্তু ভাই টাকা দিবেনা এবং কোন সহযোগীতা করবেনা।ওনার কথা একটাই বিদেশ গিয়ে টাকা মাইর খাইলে আমার টাকা কে দিবে।তোমার বাবার এত জমি নাই বিক্রি করে টাকা পরিশোধ করব
আমার এক বন্ধুকে দিয়েছো শুনলাম, সেতো মহা খুশি। তার হিসাবগুলো নাকি খুব ইজিতে করতে পারছে ঐদিন তার দোকানে গেলাম আর এইসব বল্লল। আমিঃ জি ভাইয়া আমি সফটওয়্যার বিক্রি করছি এই হাটে। সকালে পোস্ট দিয়েছিলাম আর ক
বাবাকে দেখেছি মায়ের সংসারের কাজে হাত লাগাতেন।শুক্রবার গুলোতে মা কে ছুটি দিয়ে বাবা নিজে হাতে রান্না করতেন।বাবাকে আমি কখনও দেখিনি কারো সাথে তর্কে যেতে। আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা।
আমি 2014 সালে অটিজম ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধি বিদ্যালয় বদরগঞ্জে প্রতিবন্ধি বাচ্চাদের শিক্ষা সেবা দিয়ে আসছি। সেই স্কুলে আমি প্রথম শিক্ষিকা। তখন রেলের প্ররিতাক্ত বিল্ডিং এ একটা রুমে স্কুল টা শুরু হয়েছিল। এখন
সেই থেকে গ্রুপের প্রতি মায়ায় পড়ে যাই এবং শত প্রতিকূলতার মাঝেও টানা ৯০ দিনের সেশানগুলো শেষ করি এবং ভিডিও সেশানও করি কয়েকটা। সেই সাথে আস্তে আস্তে পোস্টগুলো পড়ার চেষ্টা করতে থাকি,কে কি লিখছে সেগুলো শেখা
👉নিজের বলার মতো একটি গল্প ফাউন্ডেশন। 👉জাগ্রত ব্লাড ডোনার্র ক্লাব, কুষ্টিয়া। 👉সহযোগিতায়ঃ ভালোবাসার কুষ্টিয়া। কার্যক্রম এক সাথে নিষ্টিতো হলো। আজকের আয়োজন তাল গাছ রোপন কার্যক্রম
১০০তম সেশন চর্চা উপলক্ষে ক্রিয়েটিভ ময়মনসিংহ কর্তৃক আয়োজিত অফলাইন মিট আপ এর একাংশ। উক্ত মিটাপ দুটি সেশনে পরিচালিত হয়েছে প্রথম ভাগে আমন্ত্রিত অতিথিদের ট্রেনিং স্পিচ আর দ্বিতীয় ভাগে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক
হরে যেতে হতো ৮ কিলোমিটার আসা যাওয়া রাস্তা সকালে ঘুম থেকে উঠে খাওয়া-দাওয়া করে ৭;৩০ মিনিট থেকে রওয়ানা করতাম কাজে যাওয়ার জন্য প্রায় এক ঘন্টা ত্রিশ মিনিট লেগে যেত কাজে স্থানে পৌঁছাতে এমনি করে
প্রতিটা মানুষ যেমন করে একটা পরিবারে বেড়ে উঠে ঠিক তেমন করেই আমার বেড়ে উঠা তবে আমার মধ্যে একটু ভিন্নতা ছিল। ছোট বেলায় দেখেছি আমার মা কত কষ্টকরে আমাদের লালন পালন করেছেন। একটা সময় এমনও হয়েছে আব্বু বাড়িতে
নিজের বলার মতো একটা গল্প" ফাউন্ডেশন এর বগুড়া জেলার উদ্যোগে অসহায় শীতার্থদের মাঝে শীতবস্র ( কম্বল) বিতরন কার্যক্রম সফল ভাবে সম্পন্ন হয়েছে|
নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন গাইবান্ধা জেলার ঈদ পূর্ণ মিলোনি ও নবীন উপজেলা এম্বাসেডর বরন উপলক্ষে
এভাবে প্রায় ছয় মাস চলে গেল। এরপর এক বন্ধুর কোম্পানী থেকে একটা ফুড আইটেম ডিলার নিলাম। সেখানেও নতুন প্রডাক্ট থাকায় টিকতে পারলাম না। বাধ্য হয়ে আবার চাকরি খুজতে শুরু করলাম। সবশেষে একটি এনজিও প্রতিষ্ঠানে
যারা বৃষ্টির কারণে যারা ফিজিক্যাল মিট ও ঈদ পুনর্মিলনীতে আসতে পারেন নাই তাদেরকেও স্মার্ট নীলফামারী জেলার পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন।
এক পর্যায় ধিরে ধিরে আমাদের পরিবারে কষ্ট নেমে আসে এবং তখন থেকে বাবাও মাঝে মধ্যে অসুস্থ হয়ে পরেন পারিবারিক সমস্যা কারনে দিন দিন বাবা দুর্বল হয়ে যাচ্ছেন হঠাৎ মা আমাকে বললেন তুমি কিছু একটা কাজ কর আয় রোজ
মানুষের জীবন কখনো কখনো নাটকের থেকে ও নাটকীয়, জীবনে কিছু ঘটনা থাকে যেটা নাটক সিনেমা কে ও হার মানায়। আমি আজ আমার জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি..
যেহেতু আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের দুই বোন এক ভাই এর মধ্যে সবার ছোট বাবা মারা যাওয়ায় ও বোনদের বিয়ে হয়ে যাওয়াতে পরিবারে বাকি রয়েছি আম্মু আর আমি স্বাভাবিকভাবেই পরিবার হাল ধরার দায়িত্বটা আমার উপরেই বর
চাকরি না করে নিজে কিছু করব শুনে সবাই বলে এটা সম্ভব না। অনেক টাকার দরকার, আবার একা একটা মেয়ে করতে গেলে সমস্যা হবে ইত্যাদি। যখন স্যারের সেশন গুলো ফলো করতাম মনে মনে সাহস পেতাম। তাড়াহুড়ো না করে নিজেকে
প্রতি মাসে নতুন সদস্য যুুক্ত করানো ও উদ্যোগক্তা তৈরি করা সহ আরও অনেক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি যেটা বাস্তবায়ন করে আমরা উপজেলা টিমকে আরও এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ।
অদম্য টাংগাইল জেলার পিকনিক ও উদ্যোক্তা সম্মেলনে ২০২১.....
মানব মনের ক্ষমতা অদ্ভুত ও অনুভবনিয়! মানব মনের ওপর আস্থা কিভাবে কাজ করে? আকাঙ্ক্ষার প্রচন্ড প্রভাব কেমন? বাস্তবতার সাথে এইসব অদৃশ্য বিষয়গুলো কীভাবে কাজ করে? কীভাবে আকাঙ্ক্ষা ও আস্থার যোগফলে অসম্ভব কাজ
বর্ষার সময় আমাদের ঘরে পানি উঠে মা বড় ভাই ও আমি চোকিতে সুয়ে বাবা ঘরের বাহিরে নৌকার উপরে। রাতে মা ঘুম ভেংগে গেলে দেখে আমার পায়ের কাছে সাপ। মা বলল সাপ কামরাচ্ছে না কারন নাকি বর্ষার পানির কারনে তা
একটি আলোর কণা পেলে লক্ষ প্রদীপ জ্বলে, একটি মানুষ, মানুষ হলে বিশ্বজগৎ টলে... নাম না জানা কবির কবিতার এই অংশটুকু একজন আলোকিত মানুষের স্বরূপ প্রকাশের জন্য যথেষ্ঠ। আলোকিত মানুষগুলি আলো ছড়ান মানুষ থেকে মা
আউফল পৌরসভা এবং পৌরসভার বাহিরে মোট দশটি মাদ্রাসা এবং কিছু হতদরিদ্র অসহায় মানুষকে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।
আমাদের বাড়িতে অনেক গুলি দেশী পেয়ারা গাছ ছিলো, অনেক পেয়ারা ধরতো, কিন্তু কখনো বিক্রি করতো না। আমরা, আত্নীয় স্বজন ও আশেপাশের সবাই খেতো। তবুও এতো পেয়ারা কি আর খাওয়া যায়।* *একদিন আমার বড় ভাই আর আমি এক ঝাঁ
দিনাজপুর জেলার তরুণ উদ্যোক্তা ভাই আখতার হোসেন ও টুটুল দাদার প্রচেষ্টায় তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন উদ্যোক্তা
আমি আমার বাবাকে সেলুট দেই সাথে বাংলাদেশের হাজার হাজার মা-বোনেরা আর আমার বাবার সহযোদ্ধারা যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় শহীদ হয়েছেন যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশ পেয়েছি তাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি
রাজশাহী_জেলার_গোদাগাড়ী_উপজেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত ভালোবাসা বিলাই এর ঈদ সামগ্রী বিতরণের কিছু অংশ।