প্রিয় প্লাটফর্মে যুক্ত হওয়ার পর অনেক ভালো মনের অধিকারি ভাই ও বোনদের সাথে পরিচিত হই ,দিনে দিনে প্ল্যাটফর্মের প্রতি আমার ভালোবাসা বাড়তে থাকে।সকলের অনুপ্রেরণায় আমার পথ চলা।
হাটি হাটি পা করে দুই বছর পর্যন্ত চলার পর কোম্পানিকে লিমিটেড রেজিস্ট্রেশন করে নেই। কোম্পানি তৃতীয় বছরের শেষ দিকে তিনজন পার্টনার নেই ব্যবসাকে বাড়ানোর জন্য।
সমগ্র দেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গাঁ উপজেলায় আজ চমৎকার একটা মিটআপ সম্পন্ন হলো আলহামদুলিল্লাহ।
এখন মাঝে মাঝে মনে হয় আমি যদি আমাদের প্রিয় ফাউন্ডেশনকে আরো আগে পেতাম তাহলে স্যারের পরামর্শ পেতাম,বড় ভাইদের পরামর্শ পেতাম। আমাকে দীর্ঘ ১০ বছর পর মাত্র ১৫০০০০-টাকা নিয়ে ফিরতে হতো না। অনেক সময় অনেকেই এরকম
বাসা বের হওয়া আমার বন্ধু ডাহুল আমিনের কাছে একটি সুন্দর লক্ষণের জন্য একটি রোগীর অবস্থা অনেক, একটি শিশুর অসুস্থতা নষ্ট হয়ে যাওয়া একজন মহিলার, আজ তাদের হঠকারিতা জরুরি, রোগীর রক্তের রক্তের এবিজেটিভ, তা
আর করা। অবশেষে নিজেকে বাচাতে জমি বিক্রি করে বাইপাস সার্জারি করি।সুস্থ হয়ে এখন নিজেকে নিয়ে ভাবি এখন কি করব। যাক অল্প পুঁজিতে একটি দোকান নিয়ে লেদারের ব্যবসা শুরু করি।
প্রযুক্তির কল্যাণকর অগ্রযাত্রার এ সময়ে মানুষ ঘরে বসে উপভোগ করছেন নাগরিক সব সেবা। করোনাকালীন এ প্রবণতা আরও বেড়েছে। প্রযুক্তির আশীর্বাদে চাইলেই ঘরে বসে যে কোনো কোর্স করে
জেদকে যারা বিলাসিতা মনে করে তারাই জগতে পিছিয়ে থাকে সব সময় সব জায়গায় জেদ করতে নেই,,,,,,,,,। 👍যে ব্যক্তিই প্রকৃত জেদি সে কমের মাধ্যমে নিজের জেদ প্রকাশ করে থাকে,,,,,,,,,,,,,,।
May 1, 2019 · আজ মে দিবসেও প্রখর রোদে যে সব শ্রমিক ও রিকশাওায়ালা ভাই ও বোনরা রাস্তায় কাজ করছে তাঁদের জন্য "আমাদের নিজের বলার মত একটা গল্প এর সামাজিক কাজের অংশ"। ধন্যবাদ Lokman Hossain ভাই যাকে আমি শ
কারণ স্যার আমাদেরকে নৈতিকতা, পরোপকারী, সামাজিক কাজ,ব্যবসায় কিভাবে ভালো করা যায়, উদ্যোক্তা হতে কি কি গুনাবলি লাগে, কিভাবে ফান্ড সংগ্রহ করবো এই সবকিছু প্রতিনিয়ত শিখিয়ে যাচ্ছেন কোন রকম বিনা পারিশ্রমিকে য
তারা ছোট থেকেই বিজনেস শুরু করেছিলো , সেই ছোট বিসনেস আকরে ধরে লেগে থাকার কারনে -ধীরে ধীরে একটা সময় গ্রুপ অফ কম্পানির মালিক হয়েছে । বিজনেস করতে কোটি কোটি টাকা প্রয়োজন হয় না। প্রয়োজন শুধু কমিটমেন্
জীবনের এই কঠিন রঙ্গমঞ্চে ছোট্ট একটি লক্ষ্যকে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে চাই। কাজ করতে চাই সমাজ দেশ বা রাষ্ট্রের জন্য। বেঁচে থাকতে চাই কাজের মাধ্যমে এবং সৃষ্টির মাধ্যমে। দেশকে রিপ্রেজেন্ট করার জন্য একজন কর্
এই রোদের মধ্যে না সকাল, না দুপুর, অনেক সময় পায়ে হেঁটে এক প্রজেক্ট থেকে আরেক প্রজেক্টে যাবতীয় সরঞ্জাম সরবরাহ এবং সহযোদ্ধাদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি রিপোর্ট সংগ্রহের জন্য যেতে হতো।
আসলে একটা মেয়ের জীবনে একটা স্বামী সব হতে পারে না একটা মেয়ে চাইলে স্বাবলম্বী হতে পারে আর আমি সেই স্বাবলম্বী নারী হতে চাই এবং অন্যকেও স্বাবলম্বী করতে চাই জীবনে কত টাকা ইনকাম করতে পারব কি পারব না সেটা
আমি মা বাবার একমাএ ছেলে তাই চুরি করে চলে গেলাম , হইতো বল্লে মা, বাবা যেতে দিবে না ভেবে, একটা চিঠি পৌষ্ট অফিসে, আর একটা চিঠি বালিশের নিচে, **** মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং নিতে প্রথমে, কলকাতা বেচ ক্যাম্প ---
লেখাপড়া চলছি মোটামুটি ভালো ই। একদিন আব্বু বাড়ি আসে এবং আমার হাতের লেখা দেখে বলে, ঢাকার বাচ্চারা ও এর চেয়ে সুন্দর করে লিখে, তারপর আমায় নিয়ে বসলো, আর একদিনেই হাতের লেখায় অনেক পরিবর্তন নিয়ে আসে, তারপর থে
রাজকন্যার জন্ম হয় তার বাবা মায়ের বিয়ের দীর্ঘ ১১ বছর পর। অনেক প্রতিক্ষা ও সাধনার ফসল সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। বংশের বড় সন্তান তার উপরে আবার কন্যা সন্তান।
ধন্যবাদ জানায় সাতক্ষীরা ডিস্ট্রিক এম্বাসেডর সোহাগ আরাফাত ভাই, ক্যাম্পাস এম্বাসেডর ফিরোজ সাহ ভাই
গোপালগঞ্জ জেলার গর্বীত সদস্য হিসেবে প্রিয় স্যারের হাত থেকে টিকেট গ্রহণ করলাম। উদ্দেশ্য একটাই ১৫ই জানুয়ারী ২০২২ মহাসম্মেলন সাফল্যমন্ডিত করা এবং টিকেট সবার কাছে পৌছে দেওয়া।
কিভাবে লেখা শুরু করলাম সেটা বলার আগে আমি একবার কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই এই গ্রুপের স্টেটাস অফ দা ডে হওয়ার পেছনে যে সকল মানুষ কাজ করে যাচ্ছেন নিরন্তরভাবে, আমাদের লেখাগুলা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ে, তারা ম
প্রতিটা মানুষের জীবেন, নিজের বলার মতো একটা গল্প থাকা প্রয়োজন, সেটা হতে পারে সফলতার, হতে পারে ব্যার্থতার, হতে পারে কষ্টের গল্প, সবাই চাই সফল হতে, আমি তার ব্যাতিক্রম নই - আমি ও সেই চেষ্টাই করে য
শ্বশুর বাড়ি থেকে বার বার ফোন করতেছে যাইতে হবে তাদের বাড়ি।সে জন্য বউ বার বার এসে ডাকতেছে। বউঃ কি গো শুনছো উঠো রেডি হও । আমিঃ পাববো না।ঘাড় মাথা ব্যাথা করছে। বউঃ হ্যা এখন তো কতো কি ব্যাথা করবে। আমার বাবা
আলহামদুলিল্লাহ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা টিমের মহাসম্মেলন এর প্রস্তুতি ও টিকিট বিতরন অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হয়েছে।
রংপুর জেলার অফলাইন মিট আপ অনেক সুন্দর ভাবে সম্পূর্ণ এবং সফল হয়েছে।
সর্বশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি লাখো মানুষের আইডল উদ্যোক্তা গড়ার কারিগর এ যুগের স্বপ্নদ্রষ্টা মানব প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি যিনি এত সুন্দর একটা পরিকল্পনা না করিলে আমরা পেতাম না।
একজন উদ্যোক্তার বিশেষ করে পুরুষ উদ্যোক্তার প্রতিটা দিনই অনেক রকম চ্যালেঞ্জের সঙ্গে পার করতে হয়, একজন পুরুষ বিজনেস করতে পারে সমাজের চোখে এটাই যেন অনেক বড় একটা অপরাধ, আশেপাশের মানুষগুলোর বাঁকা দৃষ্টি ব
বৃষ্টি সবার জন্য পড়ে কিন্তু ভিজে কেউ কেউঃআমি প্রিয় প্লাটফর্মে যুক্ত হওয়ার পর প্রথম দুমাস গ্রুপে একটিভ ছিলাম না তবে গ্রুপে প্রিয় স্যারের সেশন গুলো ফলো করতাম।প্রতিটি সেশন এর মাধ্যমে স্যার আমাদের স্বপ
আলহামদুলিল্লাহ ,আজকে বিকেল তিনটায় চট্টগ্রাম এর ফুসফুস খ্যাত সি আর বি এলাকায় "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন "চট্টগ্রাম জেলা কতৃক টিকেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয় !
স্যার বলেন "থাকবো না একটা দিনও বেকার" ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার পর দেশে ফিরে বাড়ির ছাদের উপরে মুরগীর ফার্ম করি । স্যার বলেন "হয় জিতবেন না হয় শিক্ষবেন হারবেন না কক্ষনো"। তাই আমার উদ্দেশ্য ছিলো কাজটা
সকাল থেকেই কাজের খুব চাপ যাচ্ছে আজ। কারন ছোট বোনের শাশুড়ি, ননাস , তার হাসবেন্ড ও ২ বাচ্চা সহ পুরো পরিবার আসতেছে আমাদের বাসায় । তাই কাজ গুলো একটু গুছিয়ে নিয়ে নিজেও একটু পরিপাটি হয়ে নিলাম কারন অতিথি আ
মেন্টর, প্রিয় শিক্ষক- লক্ষ তরুণ-তরুণীর আইডল, আমাদের নয়নের মনি, স্বপ্নদ্রষ্টা, জীবন্তকিংবদন্তি, শ্রদ্ধাভাজন জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যার প্রতি ভালমানুষি চর্চায়, নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ড
আমি একটু ব্যাস্ত আছি তুই কি খাবি খেয়ে নেয়। মেয়েঃ আচ্ছা ঠিক আছে।যাচ্ছি।ভালো কথা তোমায় কেমন চিন্তিত মনে হচ্ছে। মাঃহুম চিন্তিত তো বটেই। মেয়েঃ কেন আম্মু কোন সমস্যা হইছে।
আমি আসলে বলতে চাই বিয়ের পারে স্বামী, শুশুর,শাশুড়ী এবং শশুর বাড়ির লোকেদের সেবা করাই মেয়েদের ধর্ম।কথায় আছে বিয়ের পরে স্বামীর মা বাবা স্ত্রীর মা বাবা হয়। কখনো কখনো তার উল্টোটাও হয়। কিছু কিছু মেয়েরা শশুর
কেন রক্তদান করবেন? নিয়মিত রক্তদানে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক কম।
আমরা এমন একটা পরিবারে বেড়ে উঠেছি, আমরা হয়তো যথেষ্ট ধনী ছিলাম না। কিন্তু এই অল্প টাকা তেই নিজেরা ধনীর মতো করে কখনো কিছুর জন্য আক্ষেপ না করে বাঁচতে শিখেছি। সবসময় মনে রাখবেন, জীবনে যত কঠিন সময়ই আসুক না
আমার পরিচয় এখন একজন ড্রাইভার..... কপাল কে মেনে নিয়ে পিছন ফিরে না তাকিয়ে,, কর্মকে ভালবেসে নতুন করে তৈরী করতে চেষ্টায় আছি যেনো একজন ভাল ড্রাইভার বলে আমাকে সবাই জানে.... এক বছর রেন্টেকার গাড়ি চালানোর প
--আজ আমি........ আমার সোনালী সময় হারাতে হলো। দিশেহারা হয়ে পরলাম! পরিবারের একটু ভালোর জন্য একটু বেশি টাকা ইনকাম করার লক্ষ্যে প্রবাস জীবন বেছে নিতে হলো। জীবন সংগ্রাম এর সাথে এবং ভলো কোন ক্যারিয়ার লক
ভরিয়ে দেয় মন ভাবনার ও উর্ধে কোন অদৃশ্য মায়াজালে অনুভবের এই অনুভূতি নিত্য যথা থাকে না সমান তালে ' ঠিক তাই অনুভবের অনুভূতির পাল্লা যখনই বেশি ভারি হয় তখন অনুভূতি প্রকাশ করাটা বড় কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তেম
২০১৮ সাল পর্যন্ত জীবনে অনেক ঝড় হাওয়া বয়েছে, ভেবেছিলাম জীবনে হয়তো কোন কিছুই করতে পারবো না, সারাজীবন পরিবারের বোঝা হয়েই থাকতে হবে,জীবনে মানুষের অনেক কথা শুনেছি ডিপ্লোমা আর্কিটেক্ট হয়ে কি করেছি?
লেখার মধ্যে একটা প্রতিবন্ধকতা কি জানেন? লেখার মধ্যে লেখকের অশ্রুসিক্ত চোখ দেখা যায় না। স্যার আপনি বহু বছর হাসি মুখে বেঁচে থাকুন আমাদের মাঝে। ভালো মানুষ হবার জন্য প্রয়োজন দরকার ভালো চর্চা। আপনি ভালো ব
মানুষের মধ্যে সেই হলো সর্বশ্রেষ্ঠ, যে অন্য মানুষকে সাহায্য, সহযোগিতা করে থাকে।
এই যে আমার ভালো মানুষ হওয়ার ইচ্ছাটা একসময় ক্ষীণ হয়ে গিয়েছিল, সেই ইচ্ছাটা আবার জেগেছে, তা এই প্লাটফর্মের কল্যাণেই। এই শিক্ষাটা আমি মনে করি সবচেয়ে বড় শিক্ষাগুলোর একটি। তাই আমি কৃতজ্ঞতা জানাই জনাব #ইকবাল
নিজের_বলার_মত_একটি_গল্প_গ্রুপের_জয়পুরহাট_জেলার_৪র্থ_মিট_আপ। আলহামদুলিল্লাহ জয়পুরহাট জেলার ৪র্থ মিট আপ শেষ করে
আমি ঢাকায় এসে চাকরির জন্য খুঁজতে খুঁজতে এবি ব্যাংকের সিকিউরিটি গার্ডে চাকরি পাই। চাকরির পাওয়ার পরে আমার অনেক ভালো লাগে চাকরির যোগদান করি ২০১৬ সালে আমি মানুষের ভালোবাসা বুঝতে শিখি এখান থেকে।
আমাদের নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশন এর ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের ঘোষণা অনুযায়ী গুলশান জোনের দায়িত্বশীলদের নিয়ে টিকিট সেলিং প্রোগ্রাম খুব সুন্দ
❣প্রাপ্তি কথাটি খুবই ছোট একটি শব্দ হলোও এর পরিধী ব্যাপক ও বিস্তৃত। আমাদের প্রিয় পরিবার, "নিজের বলার মত একটা গল্প "ফাউন্ডেশনের প্রতিটি সদস্যদের এই ফাউন্ডেশন থেকে অনেক ধরনের প্রাপ্তি রয়েছে।
তখন সরকার থেকে ত্রাণ দিল শুধু গম এক মাসে কয়দিন ভাত খেয়েছি মনে পড়ে না। বেশিরভাগ দিন রুটি ও আটার যাও খেয়ে দিন যাইত। এভাবেই ২০০৬ সালে ফোর পয়েন্ট পেয়ে এসএসসি কমপ্লিট করি। সিদ্ধান্ত নেই বসে থাকবো
আগামীর জন্য স্বপ্ন বোনে। কিন্তু আমার জীবনের সেই স্বপ্ন বোনাটা খুব বেশী দীর্ঘস্থায়ী হয় না। আমি যখন ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্রী ঠিক তখনই আমার বিয়ে ঠিক হয়। অনেক চেষ্টা করেও বিয়েটা আটকাতে পারি নি। বিয়ের