See More Post

সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।

জীবনের গল্প,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

,,,,,,,,,,,,,,, গল্পটা পড়ার অনুরোধ রইল,,,,,,,,,,,

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম

🌹সবার প্রতি আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ

🌿 প্রথমেই শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমাদের সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর প্রতি। যিনি তাহার মায়া মহব্বত ও তার অশেষ রহমত দিয়ে আমাদের সুস্থ্য অবস্থায় রেখে ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রেখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ

🌿 এর পর শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি আমার জন্মদাতা পিতা ও মাতার প্রতি।
বিশেষ করে আমার জন্মধাত্রী মাকে। যিনি তাহার সর্বশ্ব দিয়ে আমাকে আগলে রেখেছেন তাহার ভালোবাসার আচলে এবং জীবনে বেঁচে থাকার জন্য সর্বক্ষণ সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে যাচ্ছেন।

🌿 আমি আরো শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রাণপ্রিয় ভালোবাসার গ্রুপ নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান সকলের ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু নয়নের মনি মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। তিনি না থাকলে হয়তো আপনাদের মতো ভালোমানুষগুলোর সাথে সাক্ষাৎ হতো না। তাহার কারনেই ভালোমানুষ হিসেবে নিজেকে গঠন ও উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের স্বপ্নটা দৃঢ় করতে পারছি। স্যারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা।

🌿চলে যাচ্ছি গল্পের মূল পর্বে🌿

দক্ষিণ বঙ্গের সৈকত সৌন্দর্যের বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার পৌর শহরেই আমার জন্ম এবং এখানেই  বেড়ে উঠা।

আমি আমার বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। মধ্যবিত্ত সাধারণ পরিবারে আমার জন্ম। আমার বাবা অনেক সংগ্রাম করে তাহার সংসার পরিচালনা করত এবং আমার মা তখন সাংসারিক কাজে সহায়তা করত। হঠাৎ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস ২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৮ ইং হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আমার বাবা মৃত্যু বরন করেন। আমার তখন ৮ বছর বয়স। নিঃসন্দেহে আমার বাবা একজন প্রকৃত ভালো মানুষ ছিলেন। তাহার বন্ধু বান্ধব ও সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সকলের প্রতি সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিত। কখনো নিজের পকেটের দিকে তাকাতো না। এমনও হয়েছে নিজের বাজারের টাকা অন্যকে ধার দিয়ে বাজার বিহীন খালি হাতে বাসায় আসতে হয়েছে। এটার প্রমান আমি আমার চলার পথে প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে টের পাচ্ছি। যে খানে যাই সে খানের সকলেই বলে যে, তোমার বাবা অনেক ভালো মানুষ ছিলেন। তাহার মত ভালো মানুষ হয় না। তখন আমার মনের ভিতন অন্য রকম একটা ভালো লাগা কাজ করে এবং নিজেকে গর্বিত মনে হয় আমার বাবার জন্য। আমার বাবার মৃত্যুর পর স্বামীহারা হয়ে আমার মা খুবই অসহায় হয়ে পরেন। একজন পিতৃহারা সন্তানকে নিয়ে কি করবেন কোথায় গেলে জীবন সংগ্রামে টিকে থাকবেন সেই চিন্তায় এক প্রকার ভেঙ্গে পড়লেন। কিন্তু পারিপার্শিক ও বাস্তব জীবন তো আবেগ আর স্তব্ধ হয়ে বসে থাকলে চলবে না। তাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার আমার জন্মধাত্রী মা কিছু করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করা শুরু করেন। আমার বাবার বন্ধুর সহযোগীতায় ১৯৯৮-২০০০ সাল পর্যন্ত ঢাকা আহসানিয়া মিশনে চাকরী নেন। মোটামুটি অল্প বেতনের হলেও আমার লেখাপড়া ও তাহার সংসার চালিয়ে মোটামুটি চলতে থাকলো। ঢাকা আহসানিয়া মিশনের চাকরী করার সময়ই আমার মা আশা অফিসের সার্কুলার পেয়ে আবেদন করলেন। আমার মা ছিলেন এইচএসসি পাস। ইন্টারভিউ বোর্ডে আমার মায়ের সাথে যে সকল প্রার্থীগণ পরীক্ষা দিয়েছেন সকলেই উচ্চ শিক্ষিত। আমার মা তো তখন চিন্তায় পড়ে গেলেন এবং ভাবতে লাগলেন এতোদূর এসে কোন লাভ হলোনা ভাড়া টাকাটাই লস। তখন পরীক্ষা শেষে আমার মায়ের জীবনের অবস্থার কথা শুনে অনেকেই বলে ফেললেন আপা আমাদের চাকরি না হলেও আপনার চাকরি হয়ে যাক সেই দোয়া করি। ঠিক ভাইভা বোর্ডে আশা অফিসের চেয়ারম্যান মহোদয় আমার মায়ের অবস্থা শুনে চাকরিটা আমার মাকে দিল।
একটু স্বস্তি পেয়ে চালিয়ে যেতে থাকলো সেই চাকরী। পরক্ষনে সমাজ ও আমার নানা বাড়ীর দিকের লোকদের চাপের কারনে ২০০৭ সালে আমার মা দ্বিতীয় বিবাহ করতে বাধ্য হলো। কিন্তু বিবাহের সময় মায়ের একটাই কথা ছিলো আমাকে যেন কখনো তার থেকে দূরে না রাখা হয় এবং আমাকে আমার মা দেখাশুনা করবে সেক্ষেত্রে কোন বাধা দিতে পারবে না। সেই মোতাবেক মায়ের ২য় স্বামী অদ্য পর্যন্ত আমার নিকট থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় নাই। জীবন সংগ্রামের প্রতিটি পর্যায়ে আমার খোজ খবর নেয়। আমি আমার মায়ের মত পৃথিবীর অন্য কোন মাকে দেখি নাই যে, তার সন্তানের জন্য এত ত্যাগ করতে পারে। মেয়েদের সংসারের স্বাভাবিকভাবে সাংসারিক ঝামেলা থাকেই। সেই সাংসারিক ঝামেলা ও অফিসিয়াল ঝামেলা কাটিয়ে আমাকে যে পরিমান সাপোর্ট করেছে সেটা অকল্পনীয়।যা একমাত্র আমার মায়ের পক্ষেই সম্ভব হয়েছে। আমার মায়ের সেখানে একটি ছেলে মানে আমার আরেকটি ভাইয়ের জন্ম হয়। কিন্তু আমার মা সেই ভাইয়ের থেকেও আমাকে বেশি প্রাধান্য দেয় এবং জীবনের যত ভালোবাসা সব আমার প্রতি উজার করে দিয়েছে। তাহার মনে একটাই চিন্তা ছিল যে, তার ছোট ছেলের তো বাবা আমার আর আমার তো সেই প্রাপ্তিটা নাই। সেকারনেই হয়তো আমার বা সব ত্যাগ তীতিক্ষা উপেক্ষা আমার জন্য সব কিছু উজার করে দিচ্ছেন। জীবনে চলার পথে প্রতিটা পর্যায়ে যে কোন সময়ে যত চাহিদা ছিল সব মা পূরন করার চেষ্টা করেছে। কখনো মুখ থেকে না শব্দটা করেনি। আল্লাহর কাছে এই দোয়াই করি আমার মা যেন কখনো কোন কষ্ট না পায়। আমার মায়ের সকল আশা যেন পূর্ন করে। আর যেন আজীবন আমার পাশে বেঁচে থাকে।

আমাকে মানুষ করার জন্য আমার মা নিজ দায়িত্বে আমার পিত্রালয়ে না রেখে নিজের ছত্রছায় আমার নানা বাড়ীতে রেখে এসএসসি পাশ করায়। পরবর্তীতে এসএসসি পাশের পর আমার চাচার নিকট হস্তান্তর করেন এবং সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষন করেন। এরপর আমতলীতেই আমার লেখাপড়া জীবন শেষ করলাম।

জীবনে কিছু একটা করার ইচ্ছা ও চেষ্টা ছোট বেলা থেকেই। সর্বক্ষণ চেষ্টা করতাম নিজের একটা পরিচয় দেয়ার মত একটা পেশায় নিয়োজিত হবার।  কোন কিছুতেই সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হতে পারি নাই। জীবনে বহুবার মায়ের নিকট থেকে টাকা এনে ব্যবসা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সফলতা অর্জনের জন্য প্রকৃত যে শিক্ষা প্রয়োজন তাহা আমার জানা ছিলনা। নিজের মত করে ব্যবসা পরিচালনা করতাম। কোন পরিকল্পনা ছিলনা। যাহার কারনে যতবারই দোকান বা কোন উদ্যোগ শুরু করেছি ততবারই হাত গুটিয়ে উঠে যেতে হয়েছে।
পরবর্তীতে ২০১৩ সালে সিএমইএস, ২০১৬ সালে টিএমএসএস ও ২০১৬ সালে আশা অফিসে চাকরী করলেও তা বিভিন্ন কারন বশতঃ চালিয়ে যেতে পারি নাই।
এর মাঝে মা নিজ দায়িত্বে বিয়ে করায় এবং আমি সংসার শুরু করলাম। আমার একটি ছেলে ও কন্যা সন্তান আছে।

২০১৮ সালের শেষ দিকে মায়ের নিকট থেকে পুনঃরায় টাকা নিয়ে শুরু করলাম টেলিকম ও কম্পিউটার টাইপিং এর ব্যবসা। মোটামুটি কিছুদিন ভাল চললেও সঠিক দিক নির্দেশনা ও উদ্যোক্তা  বিষয়ক সঠিক জ্ঞান না থাকার কারনে গতানুগতি নিজের মনগড়া ভাবে চলাফেরা ও কাষ্টমার রিলেশন সহ অনেক ধরনের ভুল করতাম। এমনকি বিকাশ, ফ্লেক্সির মত সার্ভিস বাকিতে দিতাম। যাহার কারনে আমাকে এবারের ব্যবসাটা থেকেও হাত গুটিয়ে ওঠা লাগছে। এখান থেকেই প্রকৃত উদ্যোক্তা বিষয়ক প্রশিক্ষনের অভাব বোধ করতাম।

অতঃপর স্থানীয় এক কাকার দোকানে টাইপিষ্ট হিসেবে কাজ করে জীবন যুদ্ধের সাথে লড়াই করে যাচ্ছি।

বর্তমানে আমি নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশনে এসে আমাদের প্রাণ প্রিয় স্যারের দিক নির্দেশনা ও সেশনগুলোর মাধ্যমে যে শিক্ষা পাচ্ছি সেই শিক্ষা যদি আগে বা আমার ব্যবসা করার সময়ও পেতাম তাহলে হয়তো আমি আমার ব্যবসা থেকে হাত গুটিয়ে হতাশার পড়তে হতোনা। এখন খুবই আফসোস হচ্ছে কেন আমি পূর্বে এই গ্রুপে যুক্ত হতে পারলাম না।

আমি একজন ফেসবুক প্রেমি। ফেসবুক চালাতে চালাতে বিভিন্ন গ্রুপ ও পেইজের অনলাইন উদ্যোগগুলো দেখে আমারও মন চাইতো নিজেও একটা কিছু করি। সেই চিন্তা থেকেই ভাবতে লাগলাম কিভাবে কি নিয়ে কাজ করা যায়। অতঃপর নিজে একটা পেইজ খুললাম এবং স্বল্প আকারে কাজ শুরু করলাম। বিভিন্ন গ্রুপের সাথে যুক্ত হতে হতে কখন যে নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশনে যুক্ত হলাম সঠিক মনে নাই। অনেকেই পোষ্ট করে এবং তাদের পরিচয়ে রেজিষ্ট্রেশন নং ও ব্যাচ নং উল্লেখ করে। তখন কৌতুহল বশত আমিও একটি পোষ্ট করলাম রেজিষ্ট্রেশন নং ও ব্যাচ নং কি সেটা জানার জন্য। #Shahriar Suzon ভাই #Rich MD Hakim ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।সেই মোতাবেক যোগাযোগ করলে রেজিষ্ট্রেশন করার সকল প্রকৃয়া আমাকে জানিয়ে দিল। আমি রেজিষ্ট্রেশ করে প্রিয় ফাউন্ডেশনে যুক্ত হলাম। এর পর স্বল্প করে একটা পরিচিতি পোষ্ট দিলাম। এর পর নিজ জেলার # Md Siddiqur Rahman Shuvo আমার ম্যাসেন্জারে নক করে জানান দিল যে, #মোঃ রফিকুল ইসলাম খোকন এবং #Mansura Rina আপুর সাথে যোগাযোগ করতে বলল। শ্রদ্ধেয় ভাইয়া ও আপু আমাকে গ্রুপে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দিল। এর কিছুক্ষণ পরেই নিজ জেলা বরগুনা থেকে ম্যাসেজ আসল। হয়ে গেলাম জেলা গ্রুপের মেম্বার। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিদিনের সেশন মিট আপ ক্লাসে যুক্ত হলাম এবং সেশন মিট আপ পর্যালোচনার পরে মিট আপ সঞ্চালক #Sabina Yesmin আপু আমার পরিচয় গ্রহন করলেন এবং জেলা গ্রুপের সকলের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ করে দিলেন।

এই গ্রুপে যুক্ত হওয়া এবং সেশন চর্চার মাধ্যমে আমি এটা উপলব্ধি করতে পারলাম যে, পরামর্শ ও জ্ঞান সকলেই দেয়। কিন্তু সেই পরামর্শ ও জ্ঞান মানার মত সময় বা ইচ্ছা আমাদের থাকে না। কিন্তু এই গ্রুপের ভাই ও বোনদের কথাবার্তায় এটা শিখলাম কিভাবে অন্যকে সম্মান, ভালোবাসা ও শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে কিভাবে বাস্তব জীবন ও উদ্যোক্তা জীবনে সফলতা অর্জন করা যায় এবং কিভাবে একজন প্রকৃত ভালোমানুষ হিসেবে নিজেকে প্রকাশ করা যায়। বিশেষ করে একজন ভালো মানুষ হিসেবে নিজের পরিচয় ফুটিয়ে তোলার ক্ষেত্রে এই গ্রুপের কার্যক্রম অত্যান্ত গ্ররুত্বপূর্ণ।

কথায় আছে পরিবেশ গুনে মানুষ তার চলাফেরা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। খারাপের সাথে থাকলে খারাপ আর ভালোর সাথে থাকলে ভালো হওয়া যায়। এটাই স্বাভাবিক।

আমরা সকলেই ভালো মানুষ এবং সফল উদ্যোক্তা হতে সবাই চাই। সেই ভালো মানুষ ও সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যে গুনাবলি প্রয়োজন তা একমাত্র আমাদের প্রিয় ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের দেওয়া শিক্ষা থেকে অর্জন করছি। এই গ্রুপের প্রত্যেকটা ভাই বোন যে এতোটা আন্তরিক ভালোবাসা দিয়ে মানুষের সহযোগীতায় হাত বাড়িয়ে দেয় এবং নিজ থেকে এগিয়ে এসে মানুষকে সহযোগীতার হাত বাড়ায় তা অন্য কোথাও পাওয়া দুষ্কর।এটা আসলেই একটা ভালো মানুষ ও সফল উদ্যোক্ত তৈরির কারখানা।

আসলেই এই গ্রুপের সাথে যুক্ত থাকা মানুষগুলো অনেক অনেক ভালো মানুষ। যখনই কোন কিছুর জন্য কারো স্মরনাপন্ন হয়েছি সবাই নির্ধিদায় সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।

এই প্লাটফর্মে আসার পর সকলের উদ্যোগ দেখে আমারও ইচ্ছা জাগতে শুরু করলো কিছু একটা করতে হবে। যাতে সকলের কাছে বুক ফুলিয়ে নিজের বলার মত একটা পরিচয় বলতে পারি। আশা করি সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন এবং সুন্দর একটা পরামর্শ দিবেন যাতে নিজে একটা বলার মত পরিচয় তৈরি করতে পারি।

বর্তমানে আমি এমন এক পর্যায়ে আছি যেন গ্রুপের প্রেমে পড়ে গেছি। নিজের প্রোফাইল বা ফেসবুকের টাইম লাইনে থাকাই হয় না। শুধু এই গ্রুপের ভিতরেই পরে থাকি।

মাননীয় মেন্টর, স্বপ্নদ্রষ্টা জনাব ইকবার বাহার স্যারের উৎসাহ, উদ্দিপনা ও মোটিভেশনাল পোষ্ট এবং শিক্ষা মূলক পোষ্ট দেখে আমি পুনঃরায় স্বপ্নের দিকে হাটা শুরু করছি।
সবসময় স্যারের একটি স্লোগানই মনের ভিতর গাইতে থাকে-

স্বপ্ন দেখুন, শুরু করুন, লেগে থাকুন
সফলতা আসবেই।
এই স্লোগানকে মনের ভিতর জায়গা দিয়ে একদমই আশা হারায়নি। নিজের পরিচয় দেওয়ার মত নিজের সফলতার গল্প আবারো আপনাদের কাছে তুলে ধরার জন্য ভালো কিছু করার নির্দেশনা ও পরামর্শ হয়তো এই ফাউন্ডেশন থেকেই পাবো। ইনশ আল্লাহ।

কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই সকলের প্রতি যারা আমাকে এই গ্রুপে যোগদানের জন্য সহযোগীতা করেছে এবং জীবনে ভালোমানুষ তথা সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সর্বক্ষণ উৎসাহ ও প্রেরনা যুগিয়ে যাচ্ছেন।

আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমার শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি প্রাণ প্রিয় মেন্টর জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি। যার অক্লান্ত শ্রম ও চেষ্টার ফলে আমরা একেকজন ভালো মানুষ হিসেবে তৈরি হচ্ছি এবং উদ্যোক্তা বিষয়ক যত শিক্ষা তার নিখুত ধারনা পাচ্ছি। আমি মনে করি স্যার না থাকলে আমরা হয়তো এই শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হতাম। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছে এই মোনাজাত করি যেন স্যার হাজার বছর বেঁচে থাকে এবং আমাদের মত লক্ষ লক্ষ তরুন তরুনীদের ভালো মানুষ ও সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।

প্রিয় ভাই ও বোনেরা এতক্ষন যারা কষ্ট করে আমার জীবনের গল্প পড়েছেন সবাইকে আমার অন্তর অন্তর স্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আশা করি সকলেই একটা লাইক কমেন্ট করে আমার পাশে থাকবেন ধন্যবাদ সবাইকে।


📌স্ট্যাটাস অফ দ্যা ডে ৮৫৬
তারিখ ১৯-০৮-২০২২ইং

সৈকত ইসলাম দারুল
ব্যাচঃ ১৮
রেজিষ্ট্রেশনঃ ১০১০৮২
সদস্য এ্যাগ্রো ফোরাম
নিজ জেলাঃ বরগুনা
উপজেলাঃ আমতলী
অবস্থানঃ আমতলী

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।