👉মানুষের জন্য কাজ
👉 করলে জীবিকার জন্য
👉কাজের অভাব হয় না।
#আমার_মা_পৃথিবীরশ্রেষ্ঠ_মা।
#আমি_মাকে_নিয়ে_কিছু_স্মৃতি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে পড়ার অনুরোধ রইল।
➡️♦️
#দাদার_সংসারে_থেকে_বাবার_দায়িত্ব--------
আমার দাদা চাচারা এবং ফুফু সবাই মিলে 10 জন সদস্যের একটা পরিবার। বাবা
খুব ছোট থেকে কর্মজীবন শুরু করে।
আমার বাবার "মা" মানে আমার দাদী বাবাকে খুব ছোট রেখেই না ফেরার দেশে চলে যায়। আমার বড় ফুফু -বাবাকে লালন-পালন করেন।
দাদা আবার বিয়ে করে। দাদার সংসার অনেক অভাব ছিল।
সেজন্য ঠিকমত লেখাপড়া করতে পারেনি খুব ছোট থেকেই কর্মজীবনের যোগ দেয়। এবং দাদার সাথে আমার বাবা সংসারের হাল ধরে।
চাচারা চারজন থাকলেও পরিবারের জন্য কারো কোন মাথা ব্যাথা ছিল না।
আমার বাবা দাদাকে অনেক ভালোবাসতো।
ঘরের সৎমা থাকার কারণে অনেক সময় অনেক কষ্ট করতে হয়েছে ঠিক মত খাইতেও পারেনি পেট ভরে।
তারপরও দাদার ও দাদির কখনো অযত্ন করেনি।
আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন ।
এবং যুদ্ধের প্রথম থেকেই ভারতের ট্রেনিং নিয়ে সক্রিয়ভাবে যুদ্ধ করেন তারা অনেক জায়গায় যুদ্ধতে অংশগ্রহণ করেন এবং দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে সফলভাবে বাড়িতে ফিরে আসেন।
মুক্তিযুদ্ধের পর পরেই।
ঢাকাতে চলে যান চাকরির জন্য এবং বিল্ডার্স নামক বিদেশি একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। ও সুবাদে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ হয়।
👉 #বাবার_প্রবাসের_জীবন---------
বাবা বিদেশ যাওয়ার পরে ভাষা জানতো না। কাজের অভিজ্ঞতা ছিল। প্রথমদিকে অনেক কষ্ট হয়েছিল
পরিচিত কোন লোক ছিল না । অনেক কষ্টে একটি ভালো কোম্পানিতে চাকরি পায়।
অল্প কিছু বেতন প্রতি মাস শেষ হওয়ার পরে পরে দাদার টাকা কাছে পাঠিয়ে দিতো।
বাবার সৎ মা মানে আমার দাদি তাদের বাড়ির পরিবারের অনেকর লেখাপড়া ও অন্যান্য খরচ আমার বাবাই দিত। এক কথায় আমার বাবার টাকা দিয়ে আমার বাবার সৎমার বাড়ির পরিবারের সবাই চলতো।
আমার বাবা বিদেশি টাকা সব সময় দাদার কাছে দিতেন। দাদা পুরা পরিবারের খরচ চালিয়ে কোনো টাকা ছিল না। বাবার টাকা দিয়ে একটি ঘর করে। শেষ পর্যন্ত ওই ঘরে আর থাকা হলো না। কারণ বাবার ছিল সৎ মা।
বাবার ইনকামের টাকা দাদার কাছে ছিল।
এবং নিজের কাছে কোন টাকা ছিলনা।
এক সময় প্রবাস জীবনের ইতি টানলেন।
👉দেশে এসে বিয়ে করে----------
আমার আব্বু বিয়ের পরে সংসার বড় হতে থাকে।
আমার আব্বুর একমাত্র সম্বল ছিল দাদা।
একসময় দাদা অসুস্থ হয় এবং চিকিৎসা বাবদ অনেক টাকা খরচ হয়।
এক সময় দাদাও না ফেরার দেশে পৃথিবী থেকে চলে যায়।
তখন থেকে আর আমার বাবাকে কেউ দেখতে পারে না। চাচারা এবং বাবার সৎ মা মিলে পৃথক করে দেয়। কারন আমার বাবার ইনকাম কম খরচ বেশি। তাই আমার বাবা কে পৃথক করে দেয়।
👉 #বাবার_নতুন_সংসার_জীবন_শুরু
বাবা তখন নতুন বাড়িতে ছোট্ট একটি ঘর করে আমাদেরকে নিয়ে শুরু হয় আবার নতুন জীবন যুদ্ধ।
আমাদের নতুন বাড়ি প্রতি বছরই বাড়িতে বর্ষার পানিচলে আসতো।
বর্ষাকাল হলে ঘরে পানি চলে আসতো প্রতি বছর তিন মাস অনেক কষ্ট সময় কাটতো।
বাবার একা ইনকামে আমাদের পরিবার
কোনমতে চলত আলহামদুলিল্লাহ কষ্ট হইল অনেক শান্তি ছিল।
আমার নানার বাড়ি আমাদের গ্রামেই
নানার ছোট একটি মুদি দোকান ছিল
আমার ছোট মামা আমাদেরকে অনেক সহযোগিতা করত অনেক সময় দোকান থেকে চাউল ডাল নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক কিছু আমাদেরকে হেল্প করত।
সব মিলিয়ে আমাদের পরিবার আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালোই চলছিল।
👉 #আমার_আম্মুর_কষ্টের_জীবন
আমি দেখেছি আমার মা পুকুর থেকে একা একা মাটি কেটে কেটে আমাদের বসতবাড়ির বিটি প্রস্তুত করেছে।
প্রতিবছর বন্যার পরে পুকুরে থেকে মাটি কেটে আমাদের বসতবাড়ি বিটি উঁচু
করে। আগের বর্ষার পানি বাড়ি পর্যন্ত আসতো এ নিয়ে অনেক কষ্ট হোত। বাবা একা ইনকামের সংসার চালাতে কষ্ট হতো তাই এই কাজগুলো আমার মা একাই ঐসব কাজ করে বাড়ি সুন্দর করছে।
আমার মা তিল তিল করে আমাদের জন্য অনেক কষ্ট করে মাথা জোগানোর জন্য জায়গা করেছেন।
👉 #বাবার_কষ্টের_কিছু_স্মৃতি
আমি যখন খুব ছোট আমার বাবা কাবিখা কাজের বিনিময়ে খাদ্য এখানে যোগ দেয়।
এবং প্রতিদিন কাজের বিনিময় 5 কেজি করে আটা দিত।
আমাদের প্রতিদিনই আটার রুটি খেতে হতো।
বর্তমানে রুটি হচ্ছে বড় লোকেরা সুস্থ থাকার জন্য রুটি খায়। আমার মনে আছে আমরা বেঁচে থাকার জন্য রুটি খেয়েছি।
আর তখন আমাদের প্রতিদিনই রুটি ছিল আমাদের একমাত্র খাদ্য ছিল।
বৃষ্টির কারণে টানা পাঁচদিন বাবার কাজ বন্ধ ছিল। আটা প্রায় শেষের দিকে আমার মায় মাত্র পাঁচটি রুটি বানায়। বাবা এবং ভাই-বোন সবাইকে একটি করে রুটি দিয়ে আমার মা মাত্র পানি খেয়ে দিন পার করে।
👉 #আমার_ছোটবেলা_আমার_মায়ের________কষ্টের_কিছু_স্মৃতি
পৃথিবীতে কোন সন্তানের মায়ের কষ্টের স্মৃতি বর্ণনা করতে পারবে না এবং বর্ণনা করার দুঃসাহস করতে পারবোনা কারণ পৃথিবীতে একমাত্র মায়েই জানে সন্তানের জন্য কি কষ্ট করতে হয় দশ মাস দশ দিন গর্ভধারণ করে তিল তিল মায়ের পেটের ভিতর আরেকটি জীবন একটু একটু করে বড় হয় দুনিয়াতে আসে।
সন্তানদের কে লালন পালন করে অনেক দুঃখ কষ্ট বিনিময় আমরা আজ এই পৃথিবীতে সুন্দরভাবে জীবন যাপন করতেছি।
আমার মা আমাদের জন্য যে কত কষ্ট করেছে। শুধু একমাত্র আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানে।
👉 #আমার_ছোট_বেলায়_অসুস্থতার
আমি খুব অসুস্থ হলাম
আমার মা আমার জন্য সারারাত জেগে ছিল।
রমজান মাসে তারাবির নামাজ পড়তে যাই। আমার প্রচন্ড পেট ব্যাথা হয়।
আমাকে অনেক ডাক্তার দেখানো হয় ।
কুমিল্লা মেডিকেল পর্যন্ত চিকিৎসা দিয়ে সমস্ত পরীক্ষা করে রোগ ধরতে পারেনি।
প্রায় সতেরো দিন পর্যন্ত এর পেট ব্যথা নিয়ে আমি দিনরাত অনেক কষ্ট করেছি। আমার মা একটি রাত ঘুমাতে পারিনি।
আমার মায়
পাশের বাড়ি থেকে শুনেছে কবিরাজ হালিম দরবেশের কথা
ফকির কবিরাজ কুসংস্কার কিনা আমি জানিনা। পাশের বাড়ির কাছ থেকে শুনেছে হালিম দরবেশর নাম
একজন কবিরাজ আমাদের পাশের থানা তে চিকিৎসা দেয়। আমার বয়স যখন 13 বছর। প্রায় 4 কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে আমাকে কোলেল করে এ কবিরাজের বাড়িতে নিয়ে যায়।
কারণ গাড়ির তখন যাতায়াত ব্যবস্থা তো ভালো ছিল না।
পরবর্তীতে ওনার চিকিৎসা আল্লাহ তাআলা আমাকে সুস্থ করে।
আমি বর্তমানে নিজেও চার কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে যেতে আমার অনেক কষ্ট হবে।
কিন্তু আমার মায় কি পরিমাণ কষ্ট করে কোলে করে আমাকে কবিরাজের বাড়িতে নিয়ে চিকিৎসা দিয়েছে। কি পরিমান কষ্ট করেছে শুধু একমাত্র আমার মায়ের জানে।
আমি অনেক সময় দেখেছি আমার মা
নাখেয়ে বলেছে আমি খেয়েছি তুমি খাও। পৃথিবীতে একমাত্র সন্তানের ভালোর জন্য মিথ্যা কথা বলে একমাত্র মায়।
অসুস্থ থাকলেও বলে আমি অনেক ভালো আছি।
রাত যত গভীর হোক সন্তানের এক ডাকে সারা দেয় একমাত্র মায়।
আমি যখন ঢাকা থেকে বাড়িতে যাই অনেক সময় দেখেছি রাত্রি একটা বাজে মা কে ডাক দিলে এক ডাকে উপরে দুইটাই দিতে হয়নি। আমাকে বলে কে মাহবুব নাকি।
👉ছোটবেলার সাঁতার কাটার সময় নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে উদ্ধার করেন আমার আম্মু।
আমি ছোটকালে পুকুরের ঘাটে গোসল করেছিলাম আমি অল্প অল্প সাঁতার কাটতে পারি আমি সাঁতার কাটতে কাটতে পুকুরের মাঝখানে চলে যাই একসময় আমি আর পুকুর ঘাটে আসতে পারিনি দূর থেকে আমার মা দেখে আমি ডুবে যাচ্ছি।
আরাম আম্মু সে সাঁতার কাটতে পারে না
কিন্তু আমাকে বাঁচানোর জন্য পুকুরে ঝাঁপ দেয় একপর্যায়ে আমিও ডুবে যাই আমার আম্মু ডুবে যায় আল্লাহর অশেষ রহমতে কোন রকমে অল্পের জন্য বেঁচে যাই।
👉মা বাবার কর্তব্য ভুলে গিয়ে স্ত্রী সন্তানের ভালোবাসা যারা বেশি মনে করেন।
তাদের মধ্যে আছে আমার দুই ভাই।
আমার বড় দুই ভাই দুই জনেই নিজে পছন্দ করে বিয়ে করে। বড় ভাই বিয়ে করে 10 বছর বাড়ি যানি।
এখন পর্যন্ত ঢাকাতেই আছে।
স্ত্রী-সন্তানের ভরণপোষণ আদর যত্ন করতেই সময় শেষ হয়ে যায় বাবা-মার খবর নেয়ার মত সময় হয় না।
দ্বিতীয়জনও একই অবস্থা বিয়ে করার পরে বউ নিয়ে ঢাকায় থাকে।
👉 #বাবার_পরে_ফ্যামিলির_দায়িত্ব_পরে______আমার_উপরে।
অষ্টম শ্রেণি লেখাপড়ার সময় থেকে বাবার সাথে সংসারের হাল ধরতে হয় আমার এখন পর্যন্ত আল্লাহর অশেষ রহমতে বাবা মার সাথে আছি কাজের পাশাপাশি লেখাপড়া শেষ করে এবং ছোট ভাইবোনদের লেখাপড়া করি বিয়ে-শাদী
দেওয়ার জন্য
আল্লাহ তৌফিক দান করেন।
বাবার পরে আমার সংসারের দায়িত্ব নিতে হয়। এবং লেখাপড়ার পাশাপাশি কাজ করে তার থেকে টাকা জোগার করে বোনেদের বিয়ে দেই।
বাবার বয়স এখন ৮২বছর চলে আম্মুর
বয়স ৭০ বছরের উপরে।
ছোট দুই ভাইকে বিদেশে পাঠাই এবং আস্তে আস্তে নিজের সংসার সাজাই।
আমাকে আল্লাহ যে কয়দিন পৃথিবীতে
হায়াত দিয়ে রাখে ইনশাল্লাহ মা-বাবার খেদমত করে বাকি জীবন কাটাইতে পারি এটাই একমাত্র আশা। আমার মা বাবা আমাকে অনেক ভালোবাসে প্রত্যেকদিন দু-তিনবার ফোন করে আমাকে আগে জিজ্ঞেস করে তুমি খানা খাইছো? ভালো আছে ? আলহামদুলিল্লাহ আমার কাছে মনে হয় পৃথিবীতে একমাত্র সুখী মানুষ থাকলে আমি আছি।
পৃথিবীতে একমাত্র নিঃস্বার্থভাবে
বাবা- মায়েই সন্তানদের কে ভালোবাসে।
👉 #সবচেয়ে_বেশি_শান্তি_পাই
আমি যখন ঢাকা থেকে বাড়িতে যাই আমার মা যখন আমাকে জড়িয়ে ধরে পৃথিবীর সকল শান্তি একসাথে হইয়ে আমার বুকটা ভরে যায়।
আমি কখনো যদি ঢাকা থেকে ফোন করি বলি মা আমি বাড়ি আসতেছি মা তোমার জন্য কি আনবো। তখন বলে কিছু লাগবেনা তুমি সুস্থ মতো বাড়িতে আসো।
👉পৃথিবীর সকল বৌ যদি শ্বশুর শাশুড়ির কষ্ট বুঝত
আমার বউ আমার ভাইদের বউ সবাই এখন পরিপাটি সংসার পেয়েছেন।
যাদের কষ্টের বিনিময়ে আমরা এই পৃথিবীতে এসেছি যাদের কষ্টের কারণে তিল তিল করে এত বড় হয়েছি আজ তারা বাবা-মা কষ্ট অনুভব করতে পারে না।
অনেক মেয়েদের শ্বশুর শাশুড়িকে নিয়ে চিন্তা করার সময় নাই।
একটাই চিন্তার স্বামী সংসার সন্তান।
প্রত্যেক ছেলেদের নৈতিক দায়িত্ব মা-বাবার খেদমত করা মা বাবার খেয়াল রাখা।
আমার বউ দেখে স্বামী ইনকাম করে ভাইয়ের বউ দেখে ভাইয়া ইনকাম করে কিন্তু বাবা-মা কি করেন?
বাবা-মার শত কষ্টের সংসার একটু একটু করে আজকে আমরা এই বিশাল পরিবার।
তাদের এই চিন্তা করার সময় নাই।
আমার সকল ভাই ও বোনদেরকে বলব সবাই সবার শশুর শাশুড়ির খেদমত করেন মা বাবার খেদমত করবেন ইনশাআল্লাহ এর প্রতিদান একদিন পাবেন।
এই পৃথিবীতে অনেক ভাইয়েরা আছেন বউ কে পেয়ে মা-বাবাকে ভুলে যান।
আমি মনে করি তাদের মত হতভাগা পৃথিবীতে আর কেউ হতে পারে না।
আমরি মনে করি পৃথিবীর সেরা শিক্ষক মা ।
পৃথিবীর সেরা সেবিকা মা।
পৃথিবীতে সবচেয়ে ধৈর্যশীল ব্যক্তি হলো মা।
পৃথিবীতে নিঃস্বার্থভাবে ভালবাসে একমাত্র মা।
পৃথিবীতে একমাত্র মা-বাবার ঋণ কেউ পরিষদ করতে পারে না।
আমি আমার মা বাবাকে অনেক ভালোবাসি আই লাভ ইউ মা।।
আমার অগোছালো এলোমেলো আমার মা বাবাকে নিয়ে কিছু স্মৃতি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ভুলভ্রান্তি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার লেখাটা পড়েছেন এজন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
➡"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫০০
Date:- ০১/০৪/২০২১
মোঃমাহবুব আলম
"নিজের বলার মত একটা গল্প" ফাউন্ডেশনের একজন কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার,
#বর্তমানে_ধানমন্ডি_জোনে
🇧🇩 জেলা - চাঁদপুর
🏣উপজেলা :শাহরাস্তি
💉 ব্লাড গ্রুপ - বি পজিটিভ
,🖋️ ব্যাচ নাম্বার - ১২
✍️রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার - ৩৮৩৮৫
mahabubalam12387@gmail.com
☎️ফোন নাম্বার - ০১৭৪০৫৪৮৮১৩
যোগাযোগ ০১৮৮৬০৫৮৮১৩
ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥
আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।