💥বিশ্ব নারী উদ্যোক্তা দিবসের শুভেচ্ছা 💥

আসসালামু আলাইকুম, 

সন্মানিত প্রিয় বন্ধুগন 

       কেমন আছেন সবাই?  

আশা নয় বিশ্বাস এই সুন্দর পৃথিবীতে জীবার তাগিদে কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে ও যার যার অবস্থানে সকলেই সুস্থ ও নিরাপদে আছেন।  

আমি ও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ। 

শুরুতে শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাদের সকলের প্রতি মেন্টর প্রিয় শিক্ষক তরুন প্রজন্মের আইডল জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যার অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমরা এতো সুন্দর একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি যার নাম " নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন,,, 

সন্মানিত সুধি

      আপনারা সবাই অবগত আছেন ১৯ নভেম্বর আন্তর্জাতিক নারী উদ্যোক্তা দিবস। ২০১৪ সালে নিউইয়র্কের জাতিসংঘে প্রথম নারী উদ্যোক্তা দিবস পালিত হয়। নিউইয়র্কে পালিত অনুষ্ঠানটি ১১৪টি দেশে প্রচারিত হয়েছিল।

 নারী উদ্যোক্তারা তাদের নিজ নিজ দেশের অর্থনীতিতে অনেক অবদান রেখেছে কিন্তু তারপরেও তারা ছিল উদ্যোক্তা হিসেবে অবহেলিত ।

 নারী উদ্যোক্তাদের সম্মান জানাতেই নতুন উদ্যোক্তাদের অনুপ্রাণিত করতেই এই বিশেষ দিনটিকে উদযাপিত করা হয় সারা বিশ্বে ----- বিশ্ব নারী উদ্যোক্তা  দিবস হিসাবে ।

 💞 আজ এই দিনটিতে এসে নিজের জীবনের কথা আপনাদের বলতে ইচ্ছে করছে  নিজে উদ্যোক্তা জীবনে কিভাবে আসলাম  ।

আমার উদ্যোক্তা জীবনের গল্পটি পড়ে যদি কোন নারী অনুপ্রেরনা পেয়ে নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরী করে সেটাই হবে আমার উদ্যোক্তা জীবনের সার্থকথা। 

  জীবনে কখনো চিন্তা ও করিনি নিজে একজন উদ্যোক্ত হবো  - জীবনের মোর কার কখনো কোন দিকে মোর নেয় সেটা বলা মুশকিল।  এক একটা মানুষের গল্প ভিন্ন,,, কেউ সখে,  কেউ জীবিকার তাগিদে, কেউ বা আবার জীবনে পারিবারিক ভাবেই উদ্যোক্তা জীবনে পদার্পণ করে। 

যাই হোক আজ বলছি   আমার উদ্যোক্তা হয়ে উঠার গল্প।  আশা করছি সকলের ভালো লাগবে। 

👰আমার  মেয়ে যখন এসএসসি পরীক্ষা দিল তখন আমি ঠিক করে নিলাম তাকে আমি রাজশাহী অথবা ঢাকাতে পড়াবো । আমার হাজব্যান্ড কিছুতেই রাজি ছিলেন না তাকে বাইরে পড়ানোর ব্যাপারে । কারণ তখনো আমার ছোট ছোট দেওর ও ননদ তারা লেখাপড়া করছে এবং আমার শ্বশুর মারা গেছেন বেশ কয়েক বছর আগে ।

 আমার শাশুড়িও ছিলেন । ননদ তখন BA পড়তো  । সরকারি চাকরি করে  এতসব সামলানো সম্ভব হবে না  । আমি খুব দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলাম মেয়ের পড়ার খরচ টা দিও আমাকে সংসারের খরচ দিতে হবে না । আমার বরাবরই একটু সাহসী ছিলাম । আমি সারা জীবন শূন্য হাতে লড়াই করেছি  । মেয়েকে রাজশাহি গভমেন্ট কলেজে ভর্তি করে দিয়ে আসতেই আমার হাজব্যান্ড অসুস্থ হয়ে পড়লেন । কিছুদিন হাসপাতলে থাকলেন । তো আমি চিটাগাঙে ওনার সঙ্গে থাকা শুরু করলাম আর এর মাঝেই আমি খুঁজতে লাগলাম কি করব কি করব  । আমি তখন বুঝতে পারলাম প্রথম আলো নকশা তে মহিলারা যে বিজ্ঞাপন দেয় সেই বিজ্ঞাপনটা মানুষ খুব বিশ্বাস করে । এবং বুঝতে পারলাম চিটাগাংগে কিছুদিন থাকার পর যে আগ্রাবাদ এলাকাটা আমার জন্য সুইটেবল হবে আমি এখানে একটি হ্যান্ডিক্রাফটের এবং রান্না শেখানো ঘরোয়া প্রতিষ্ঠান খুলবো  ।  মাত্র 20 হাজার টাকা হাতে নিয়ে একটি বাসা ভাড়া নিয়ে ফেললাম । ওই এলাকাতে কোন ছোট বাসা পাওয়া যায়না তাই বড় বাসাই নিয়ে ফেললাম কারণ আশেপাশের অবস্থাপন্ন মানুষরাই তো রান্নাবান্না শিখবে । পেপারে বিজ্ঞাপন দিয়ে আমি সাড়া পেলাম । সেই সময়ের একটা হুজুগ ছিল খুব রান্না শেখার । আমি হুজুক টাকে কাজে লাগালাম । এদিকে ক্লাস করায় আর অন্যদিকে এডভান্স এর টাকা দিয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো কিনতে থাকি, ফ্রিজ ইলেকট্রিক  ওভেন,  মাইক্রোওয়েভ। 

 শুধু তাই নয় বিজ্ঞাপন দিয়েছি কিন্তু আমার তো সব কোর্স জানা নেই  । এক সপ্তাহ ক্লাস করায় আরেক সপ্তাহে ঢাকায় এসে কাজ শিখে যাই  ।

 এইভাবে তিনমাসের মধ্যে আমার সব কোর্স শেখা হয়ে যায় এবং আমি চিটাগাংএ সুনামের সঙ্গে  একটির পর একটি রান্নার কোর্স করিয়ে যাই ।

 আমার বোঝানোর ক্ষমতা ভাল ছিল বলে আমার  রিপিট স্টুডেন্ট বাড়তে থাকে  ।

 🌱 তিন চারদিনের রান্নার ক্লাস 1000 টাকা করে নিতাম প্রতি জনের কাছ থেকে,  দশ বারোজনের কোর্স, 10 হাজার টাকায় খরচ হতো আমার চার হাজার টাকা, দুইবেলা কোর্স করাতাম,, । বিভিন্ন রান্নার কোর্স  কনফেকশনারী, বিরিয়ানি, হালুয়া,আইসক্রিম, চাইনিজ রান্না, থাই ফুড  সহ 20 টি কোর্স ছিল । 

দুইবেলা রান্না শিখিয়ে আমি দেখি যে আমার প্রায় 40 হাজার টাকা ইনকাম হতে লাগলো 2002 সাল ছিল ।

 কিছু মেয়েকে বাটিকের কোর্স করায় এবং তাদের সহযোগিতায় আমি আবার আরেকটি  কাজকে সংযোজন করি  ।বেশ হাতে টাকা জমছিল সেটা দিয়ে আবার কিছু কাপড়চোপড় কিনে বিছানার চাদর ও পর্দার রং করা শুরু করলাম এবং তখন পেপারে বিজ্ঞাপন দিলাম আবারও ।

 "অল্প সময়ে স্বল্প পুঁজিতে মেয়েরা ব্যবসা করুন"

 প্রথমে চিটাগাংয়ের পেপারে বিজ্ঞাপন দেই এরপর প্রথম আলোর নকশা তে বিজ্ঞাপন দেই । চিটাগাং ঢাকার কিছু মেয়েদেরকে উদ্বুদ্ধ করি ব্যবসার জন্য ।

 দুই থেকে পাঁচ হাজারের মধ্যে কিছু কাপড় নিয়ে তারা যখন বাচ্চা নিয়ে স্কুলে বসে থাকে কিছু সেল করে উপার্জন করতে পারে । বেশ কয়েকজন মহিলা সে সময় আমার কাপড় নিয়ে সেল করতে শুরু করে । এবং তাদের কারণে আমার উৎসাহ আরো বেড়ে যায় এবং আমি প্রোডাকশন বাড়াতে শুরু করি । আমার চিটাগাংয়ের এসব বিজ্ঞাপন দেখতে দেখতে একদিন এক ভদ্রলোক আসেন । এবং বলেন তিনি বুটিকস খুলতে চান আমার জিনিস তার পছন্দ হয়েছে আমাকে তার সব করে দিতে হবে । কিন্তু তিনি বলেন যে আপনার এই অল্প কাজে তো হবেনা আপনাকে আপনার কারখানা বড় করতে হবে । তিনি আমাকে এডভান্স করেন এক লক্ষ টাকা

। আমি মেশিন ও কর্মী বাড়াই  । এবং উনার বুটিক্সের যা কিছু হাতের কাজের জিনিস পর্দা,বিছানার চাদর,থ্রি পিস বাচ্চাদের জামা অর্ধেকই ছিল আমাদের তৈরি করা ।

এইভাবে আমার ব্যবসার প্রসার টা বাড়তে থাকে ।

🌱এরপরে আমার কাছ থেকে যারা পাইকারি নিত তারা বেশিরভাগই ঢাকায় হওয়াতে আমি ঢাকায় আসার সিদ্ধান্ত নেই । এর মধ্যে আমার হাসব্যান্ডও বদলি হন ঢাকা জোনে । ততদিনে আমার মেয়েরও অনার্স শেষ হয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে এবং মাস্টার্স এ ভর্তি হচ্ছে  । ঢাকাতেও একটি বড় বাসা নিয়ে আবার নতুন করে  কর্মী জোগাড় করে কাজ শিখিয়ে কারখানা শুরু করি  ।

 এবং বিভিন্ন মেলা ও মেলা যারা করে তাদেরকে হোলসেল দিতে থাকি । তবে কোন দোকানে দিতাম না কারন দুকানে দেওয়ার অভিজ্ঞতা আমার অনেক পূর্বে ছিল.। দোকানে পণ্য দেওয়ার পরে তার মালিককে আর খুঁজে পাওয়া যেত না টাকার জন্য  ।

 এই জন্য আমাদের পণ্য কোন দোকান থেকে নিতে চাইলো আমি কখনো আর দেইনি । ঢাকাতে বিভিন্ন মেলায় অংশগ্রহণ নিয়েছি । কখনো জাতীয় মহিলা সংস্থার বা গাইড হাউসে  , কখনো বিসিক, সার্কের মেলা, শিল্পকলা একাডেমি, wva, রাওয়া ক্লাব, অফিসার্স ক্লাব, বিভিন্ন জায়গায় মেলা করেছি ।  ঢাকার বাইরে ও অংশ নিয়েছি। 

 🌱 এইভাবে ভালোভাবে চলতে চলতে 2012 সালে পাকিস্তান ও ইন্ডিয়ার কাপড় যখন বাংলাদেশের ভিতরে ঢুকতে থাকলো তখন দেশীয় পণ্য নিয়ে চরম ভাবে বিপর্যস্ত হলাম আমি সহ অনেক উদ্যোক্তা ।

 কোনরকম কষ্টে সৃষ্টে বাসা ভাড়া টা দেই  । নিদারুণ অর্থ সংকটে পড়ে যায়, কিন্তু আমরা মধ্যবিত্তরা এমন যে  ঘরে খাবার না থাকলেও কাউকে বলতে পারি না ।

টুকটাক কাপড়-চোপড় ছিল বিক্রি হতো সবই বাসা ভাড়া ও সংসার খরচএ। কারো কাছে কিছু বলতে পারিনা মুখে হাসি পেটে খিদে নিয়ে দিন পার করতে থাকলাম  । সামাজিকভাবে কেউ আমার কষ্টের কথা জানতে পারল না  । কাউকে কথা শেয়ার করি নাই । এমন কি আমার নিদারুণ এই ক্ষতির কথা আমার স্বামীকেও জানাই নাই ।

নতুন নতুন চিন্তাভাবনা শুরু করি কি করা যায় । 

 একটা বছর কারখানা দোকান ও কর্মচারী চালিয়ে দেউলিয়া হয়ে গেলাম । সব বন্ধ করে দিলাম ।

 হঠাৎ মাথার মধ্যে এলো আমি তো রান্না শেখাতাম আমি তো রান্না জানি তাহলে তো আমি ক্যাটারিং এর কাজ করতে পারি ।

আবার পেপারে বিজ্ঞাপন দিয়ে আমি সাড়া পেলাম  আমি ঘুরে দাঁড়ালাম সেখান থেকে । আমি যখন কোন পার্টির খাবারের অর্ডার পেতাম আমার সর্বোচ্চ ভালোটা দিয়ে চেষ্টা করতাম এবং আলহামদুলিল্লাহ আমার রিপিট কাস্টমার বাড়তে লাগলো । ধানমন্ডি উত্তরা বসুন্ধরা মিরপুর ডিওএইচএস ক্যান্টনমেন্ট সব এলাকায় খাবার সাপ্লাই দিতে লাগলাম । আমি বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করে দিতাম 20 জনের নিচে কোন অর্ডার হবে না । এবং পার্টির অর্ডার নিতাম । গেট টুগেদার পার্টি, অফিস পার্টি, জন্মদিনের পার্টি, গায়ে হলুদের পার্টি । "খানাদানা ঘরের খাবার " এর নাম ছড়িয়ে গেল   খাদ্য রসিক দের মাঝে  ।

 অনেকেই এইভাবে খাবার নিতেন যে তারা নিজেরাই বাড়িতে রান্না করেছেন । আমার তাতে কোনো আপত্তি নেই কারন আমার ইনকাম দরকার  ।

 আর্মি অফিসারদের বাড়ি থেকে বড় বড় পাতিল দিয়ে যেত যেখানে রান্না করে আমি ঢেলে দিতাম ওরা গাড়ি করে নিয়ে চলে যেত  । এরমধ্যে আমি একটা ভাল বাবুর্চি পেয়ে গেলাম । ৮০ জনের উপরে রান্না হলে তাকে আমি ডেকে  নিতাম । 

 কিছু মানুষ আড়ালে-আবডালে বলতো বাবুর্চি গিরি করি তাতে আমার কখনো কিছু যায় আসে না ।

 কারণ আমি মনে করি রান্নাটা একটা আর্ট  । এটা ইচ্ছা করলেই সবাই করতে পারে না ।

 2014 সালে  নস্টালজিয়া নামে একটি ATN টিভির প্রোগ্রাম এর জন্য ফোন দেয় । আফসানা মিমির পরিচালনায় 40 টি সিরিজ হয়েছিল । আমার একদিনের টপিক ছিল কুষ্টিয়া জেলার রান্নার উপরে  । আমি দুই দিন এক ঘন্টা করে অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়েছিল  । আমি রান্না দেখিয়েছিলাম কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন রান্নার উপরে যে এই রান্নাগুলো আমি শিখেছিলাম আমার দাদি নানি দের কাছ থেকে ও আমার মায়ের কাছ থেকে, । নস্টালজিয়ার থিমটাই ছিল হারিয়ে যাওয়া রান্নাগুলো নিয়ে ।

 যতই রান্নার কাজ করি কাপড়ের বুটিক্সের টানটা আমার বয়েই গেল । এর মধ্যে মাঝে মাঝে দেখতাম আমার মেয়ে তার বন্ধুদের বা কোন কাজিনের বাচ্চা হলে আমাদের ঘরের থেকে কাপড় নিয়ে  সে মেশিনে কাঁথা সেলাই করে নিমাও নেপি সেলাই করে গিফট করত । আমার মাথাতেও ঢুকলো ।

কয়েকটি কাঁথা সেলাই করে আমি পেজ খুলে বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট দিলাম । তখন গ্রুপে অনেক মানুষ হাসাহাসি করেছে বিদ্রুপ করেছে, যে এইসব জিনিস আবার অনলাইনে সেল করে নাকি?  এগুলো আবার মানুষ কেনে নাকি?

 কিন্তু যাদের প্রয়োজন   তারা  অর্ডার দিতে শুরু করলো  । মার্কেট থেকে পাইকারি কিনে এনে আমরা বিজনেস শুরু করলাম । নিম্নমানের জিনিসগুলো পছন্দ হচ্ছিল না । আমি দেশে চলে আসলাম ঢাকা থেকে  । একমাস টানা লেগে থাকলাম পাঁচ-ছয়টা কর্মী তৈরি করলাম ভালো কাপড়ে ভালো সেলাইয়ের

।

শুরু হলো আবার আমার যাত্রা। আমার ছোট ভাইয়ের বউকে সুপারভাইজার হিসেবে কাজে লাগালাম । 2015 সাল থেকে অনলাইনে ধুমছে বিক্রি শুরু করলাম । আলহামদুলিল্লাহ এখন আমার তিনশ কর্মী । কোন প্রতিষ্ঠান যদি 1000 বেবি কাঁথা পাইকারি অর্ডার করে আমি 15 দিনের মধ্যে সেটা ডেলিভারি করতে পারি । 

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মাসে দেড় থেকে তিন লাখ টাকার সেল হতো ।

 এখন আমার হাজব্যান্ড রিটায়ার্ড করেছেন আমি কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় বসবাস করছি এখান থেকেই আমার প্রডাক্ট  তৈরি হতো আমি অনলাইনে সেল করতাম এখনও করি ।

 এখন আমার বেশিরভাগ কাস্টমার যারা আছেন তাদের মনের বিশ্বাস আমার জায়গা আছে এবং তারা আমার রিপিট কাস্টমার । 

ক্যাটারিং টা বন্ধ করে দিয়ে এখন আমি অর্গানিক ফুড এর সঙ্গে জড়িত হচ্ছি । কুষ্টিয়ার তিলের খাজা নিয়ে কাজ করছি । 

  আমি নিজের বলার মত গল্প ফাউন্ডেশন এর কাছে কৃতজ্ঞ এইজন্য যে আমি দেশে আসার পরে এদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি আমার প্রিয় মেন্টর ইকবাল বাহার জাহিদ স্যার আমাকে উপজেলা এম্বাসেডর করে একটি সম্মান প্রদান করেছেন । আমি আগে থেকেই আশা পোষণ করতাম আমার দেশের মেয়েদেরকে নিয়ে আমি কাজ করবো আমার সেই আশাটা পূরণ হয়েছে  নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের যুক্ত হবার পর । আমাদের প্রতিদিনের সেশন চর্চা শুরু করেছি কুষ্টিয়া জেলা থেকে সেটা নিয়মিত আমি পরিচালনা করে যাচ্ছি এবং নতুন উদ্যোক্তাদের সঙ্গে প্রতিদিন পরিচিত হচ্ছি এবং তাদেরকে উৎসাহিত করে যাচ্ছি এবং তারা আমার কথাতে অনুপ্রাণিত হচ্ছে এটা আমার জন্য অনেক বেশি পাওয়া এজন্য আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ আমার এই ফাউন্ডেশন এর কাছে  ।

 ☘️যারা আমার উদ্যোক্তা জীবনের গল্পটা এতক্ষণ ধৈর্য ধরে পড়লেন তাদেরকে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি ।

 📌"স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৬৭৮

Date:- ১৯/১১/২০২১ ইং 

↔️ওয়ারেক্বা বিনতে ওয়ালী

↔️ব্যাচ নং ১১

↔️রেজিস্ট্রেশন নং ১৯৩০০

↔️উপজেলা এম্বাসেডর

↔️ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া

 ↔️ পেইজ লিংক

https://www.facebook.com/evergreenbabymomshop