See More Post

হতাশার বেড়াজাল ছিড়ে স্বপ্নদেখে উদ্যোক্তা হয়ে উঠার গল্প

🕌বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।

🤝আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।

🤲সর্বপ্রথম কৃতজ্ঞতা জানাই মহান আল্লাহর প্রতি যিনি আমাদেরকে এই করোনা মহামারীর মধ্যে সুস্থ রেখেছেন,,ভালো রেখেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

💐💐এরপর ধন্যবাদ জানাই আমাদের সবার প্রিয় মেন্টর,শিক্ষক জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ স্যারের প্রতি যিনি আমাদেরকে এত সুন্দর একটা ফাউন্ডেশন তৈরি করে দিয়েছেন।

👉👉আজ আমি আপনাদের সবাইকে জানাবো আমাদের #সনাতন_শিক্ষা_ব্যবস্হায় শিক্ষিত হওয়া একটা ছেলে চাকুরী নামক সোনার হরিনের পিছনে দৌড়াতে গিয়ে ঘর্মাক্ত হয়ে হতাশার😩 অন্ধকারে হারিয়ে যেতে হয় এবং আমাদের প্রানপ্রিয় গ্রুপ কিভাবে আমাদের সে অন্ধকার থেকে আলোর 🕯️সন্ধান দিয়ে স্বপ্নের পথে চলা শিখায় তা সংক্ষিপ্ত আকারে আমার জীবনের তিলে তিলে অর্জিত অভিজ্ঞতা থেকে  শোনাবো।
যদিও আমি গুছিয়ে লেখতে পারি না  তো✍️লেখতে বসলাম।আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় থেকে ৫ মিনিট সময় দিয়ে যদি আমার লেখাটি পড়েন সেটাই আমার সার্থকতা। আর আপনারা ও #আপনার_সন্তানের_জীবন নিয়ে নতুন করে 🤔 ভাববার অনুপ্রেরনা পাবেন "সময় হারিয়ে নয়, সময় থাকতে"।তো চলুন শুরু করা যাক।👇

     ************************
👉👉হতাশার বেড়াজাল ছিড়ে স্বপ্নদেখে উদ্যোক্তা হয়ে উঠার গল্প
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷

🔥🔥বাবাহীন সংগ্রামী জীবনের শুরুটাঃ

👉👉আমি 🙋‍♂️ফরহাদ।আমার পরিবারে বাবা নেই😭।মা ও তিন ভাই মিলে আমাদের পরিবার।বড় দু ভাই বিয়ে করে আলাদা হয়ে যায়।মাস্টার্স 📚শেষ করে  😰খেয়ে🍚 না খেয়ে  সারাদিন চাকরির পেছনে 🚶‍♂️ছুটতাম। সবার মুখে একটি এ কথা পড়াশোনা তো শেষ এখনো একটি চাকরি ফেলি না?মেধা থাকা সত্ত্বেও সবাই একটি কথাই বলতো টাকা দিলে চাকরি হবে।

👉👉বাবা যে এক অদৃশ্য বটছায়া তার উপলব্ধি যেভাবেঃ👇

শিক্ষা জীবনে এইচএসসি ১ম বর্ষ পর্যন্ত আমি মনে করতাম পড়াশোনা করতে টাকা লাগে না। কারণ বাবা কখনোই তা বুঝতেই দেয় নাই। কখন কি লাগবে আমার ভর্তি হতে কি কি লাগবে কোথায় কোথায় যেতে হবে মোটকথা আমার A to Z সব বাবাই? একদিন আব্বু আমাকে বলে  "এখন তো কিছুই বুঝিস না, আমি মরে গেলে বুজবি"।সত্যিই আজ হাতে✍️ কলমে বুঝে গেছি অমুল্যধন কি!!!সেজন্য বুঝি হাদিসের বানী "পিতার সন্তুষ্টিই আল্লাহর সন্তুষ্টি "

🔥🔥জীবনের কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি👇

২০০৯ সালের ১২ই অক্টোবর বেলা ১১টা৫৫ মিনিট, ঢাকা বারডেম হাসপাতাল আমার বাবাকে মহান  আল্লাহ রাব্বুল আলামিন  নিয়ে গেছেন তার আপন 😭ঠিকানায়। সেই থেকে আমি এতিম😭 ফরহাদ।  তারপর থেকে বুঝেছি আমার পড়াশোনা📚🖋️ করতে টাকা লাগে। এবং সেই টাকা আমাকেই যোগাড় করতে হবে।

😢😢বাবাহীন জীবনের রুঢ বাস্তবতায় আমি🏃🏃

বাবার মৃত্যুর কারনে আমার এইচ এস সি পরীক্ষার রেজাল্ট ভালো হয় নাই। সবাই বলেছে যেই ছেলে এস এস সি তে A+ পায় সে ৩.১০ পাওয়ার কথা না। পড়াশোনা বন্ধ ❎ করে দিয়েছিলাম। হতাশ হয়ে পড়ে 😔থাকতাম। মেঝ ভাই এর দোকান ছিলো ঢাকা কলাবাগান এলাকায়। লেগে গেলাম সেই দোকানের কর্মচারী হিসেবে।

👉সার্টিফিকেট অর্জনের জন্য ফের যুদ্ধ!!!!!!!

আমার বড় বোন জামাই চট্টগ্রাম একটা কলেজের👨‍🏫 প্রফেসর। তিনি আমার পড়ালেখা 📚বন্ধ হোক এটা চান না।তিনি নিজে আমার জন্য অনেক 🏃‍♂️🏃‍♂️দৌড়াদৌড়ি করেছে।  আমার বোন জামাই নিজে গিয়ে ঢাকার প্রানকেন্দ্র তেজগাঁও কলেজ থেকে আমার জন্য ভর্তির সকল কার্যক্রম সম্পুর্ন  করেন।আমি দুলাভাই এর কাছে  চিরকৃতজ্ঞ।

👉বাবাহীন সন্তানের জন্য মায়ের অবর্ননীয় দুর্ভোগঃ

শুরু হলো নতুন যুদ্ধ।  যদিও আমার প্রান প্রিয় মা আমার জন্য অনেক ত্যাগ😢 স্বীকার করেছেন। নিজে না খেয়ে তার আদরের ছোট ছেলেটা খেয়েছে কিনা, নামাজ আদায় করেছে কিনা, পকেটে টাকা আছে কিনা,মোবাইলে কল করে অনেক খোঁজখবর নিতেন।  আর তার আদরের ছোট ছেলেটার জন্য🤲 দোয়া করতেন। কিন্তু সেই  মাকেও অনেক 😭কষ্ট দিয়েছি। আল্লাহ যেন আমাকে ক্ষমা করেন। যাক এখন বুঝেছি মা হচ্ছে অমূল্য রতন যাকে আর কষ্ট দেওয়া যাবে না।
সবাই আমার ও আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন।
আমি যেন আমার মাকে 🕋 হজ্বে নিতে পারি।

অর্নাস ১ম বর্ষ ভর্তি হওয়ার পর থেকে আমার যুদ্ধ শুরু হয় আর তা নিজের সাথে।ভাইদের কাছে টাকা চাইতে পারতাম না কারন ভাবিরা জানলে অশান্তি করবে,মা যতটুকু পারছে দিচ্ছে।কিন্তু ঢাকা শহরে কেউ এক বেলা খাওয়াতে🍚 রাজি থাকতে দিতে রাজি না।তাই পড়ার জন্য ২৫০০ টাকায় ভাড়ার একটি ম্যাচে উঠলাম।বাসা ভাড়া ও খাওয়া মিলিয়ে মাসে ৫০০০ টাকা লাগতো। কিন্তু মা বাড়ি থেকে পাঠাতেন ৩০০০ টাকা। ১,২ মাস অনেক সময় পাঠাতেও পারতেন না।সেই টাকা আমাকেই জোগাড় করতে হবে।অনেক কস্টে একটি টিউশনি নিলাম। সেইটা আবার তেজগাঁও। ধানমন্ডির ভুতের গলি থেকে🚶‍♂️ হেটে🚶‍♂️ হেটে তেজগাঁও যেতাম পড়াতে।মাসে ২০০০ টাকা পেতাম।এমন অনেক দিন গেছে 😢না খেয়ে থাকতাম কিন্তু মাকে বুঝতে দিতাম না।কি করবো খেতে হলে যে টাকা লাগবে কই পাবো সেই টাকা?ভার্সিটি যেতাম 🚶‍♂️হেটে 🚶‍♂️হেটে। এই ভাবে আমার বছর গুলো যেতে লাগলো। এতো কস্টের পরও কাউকে বুঝতে দিতাম না😭 আমি কস্টে আছি।

👉👉গরীব অসহায়দের আবেগ অনুভুতি 💞থাকতে নেই😭😭👇

আমার সাথের ম্যাচের সবাই 👩‍❤️‍👨প্রেম করতো কিন্তু আমি করতাম না কারন প্রেম করতে টাকা লাগে।অর্নাস ৪র্থ বর্ষের ফাইলাম পরিক্ষার ২ মাস আগে ভার্সিটিতে যাই, সেইখানে ১ম বর্ষের একটি 👩‍🦰মেয়েকে দেখে ভালো🥰 লেগে গেল।তারপর ও মনকে বুঝালাম ভালোবাসতে টাকা লাগে প্রেম আমাদের জন্য না।কিন্তু মন কিছুতেই কথা শুনছিল না।কয়েক দিন পর আবার মেয়েটাকে🤩 দেখলাম।যেহেতু আমি শেষ বর্ষের ছিলাম ও কিছু 📙বইয়ের ব্যাপারে আমার সাথে কথা বলতে আসলো। সেই খান থেকেই আমার সাথে ওর পরিচয়।মাঝে মাঝেই ফেসবুকে কথা হতো। এক পর্যায়ে বুঝতে পারলাম ও আমাকে 🥰ভালোবেসে ফেলেছে।কিন্তু বুঝে ও না বুঝার ভান 😲করতাম কারন আমি টাকা খরচ করতে না পারলে ও থাকবে না।ধীরে ধীরে সে আমার ধারনা পাল্টে  দিল।আমাদের সম্পর্কটা ৩ বছরের মতো চলতে😊😇 লাগলো। এর ভিতর আমি অর্নাস শেষ করে ঢাকা  কলেজে মাস্টার্স  এ ভর্তি হলাম।এই ৩ বছরে আমি দেখেছি নাসরিন মোটামুটি উচ্চ বংশের হয়েও আমার সাথে চলা🚶‍♀️ শিখে গেছে।আগে অনেক টাকা খরচ করতো আর এখন সে খুব হিসেবি হয়ে গেছে।আমার সাথে দেখা করতে ও তেজগাঁও থেকে ধানমন্ডি 🚶‍♀️হেটে আসতো।খাওয়ার মধ্যে মাঝে মাঝে ঝালমুড়ি খেতে চাইতো।মাস্টার্সও শেষ হয়ে গেলো এর ভিতর কত জায়গায় পরিক্ষা দিলাম নিজেও বলতে পারবো না।হতাশায় আমাকে 😫ঘিরে ফেলেছিলো। কি করবো কিছুই বুঝছিলাম না?ওই দিকে মার কস্ট😥 ও দেখতে পাচ্ছিলাম না।নাসরিনের ও বিয়ের জন্য বাসা থেকে 🙋‍♂️ছেলে দেখছিল।যেখানে আমি নাসরিনকে সান্ত্বনা দিব,সেখানে ও আমাকে সান্ত্বনা দিতে লাগলো। কিন্তু আমি যে😥 অসহায় এই ভাবে কতদিন চলবে।
অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে আমি একটা চাকুরী পাই। কিন্তু ৩ মাস কাজ করার পর কোম্পানি বন্ধ ❎  হয়ে যায়। আবার বেকার 🧎‍♂️হয়ে পড়ি। সরকারি চাকুরির আশায় পড়তে থাকি। কিন্তু চাকুরির যে ডিমান্ড, লোক যদি নেয় ১ জন পরীক্ষা দেয় ১০ হাজার। সাত হাজার টাকা বেতনে একটি কোম্পানিতে পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখি আমার চেয়ে এত বেশি উচ্চশিক্ষিত লোক ওখানে 🧍‍♂️দাঁড়িয়ে আছে ৭ হাজার টাকা বেতনের চাকরির জন্য। সেখানে আমি তো কিছুই না।
টাকা দিয়ে চাকরি নেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না।আস্তে আস্তে ভেঙে😥 পড়তে লাগলাম।কি 🤔করব কিছুই বুঝতেছিলাম না? তার উপর করোনার ভিতর বেশির ভাগ মানুষই চাকরি হারাচ্ছিল।

🤲🤲হতাশার মাঝে আলোর ঝিলিকঃ🌷

👉আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে  ফেসবুক এ হটাৎ 😳চোখ পড়লো নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন গ্রুপে।@জনাব ইকবাল _বাহার -জাহিদ স্যারের একটা উক্তি পড়লাম ----"চাকরি করবো না, চাকরি দিবো"।তখন গ্রুপে ডুকে দেখলাম অনেক কিছু শেখার আছে। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে রূপালি লাইফ ইন্সুইরেন্স কোম্পানীতে আইটি সেকশনে অফিসার হিসেবে চাকরি পাই।কিন্তু বেতন ছিলো খুবে কম।এই দিকে পরিবারের সবাইকে অনেক কস্টে বুঝিয়ে নাসরিনকে 👰বিয়ে করলাম।আমার দায়িত্ব এখন বহুগুনে বেড়ে গেল।একদিকে মার কস্ট দুর করতে পাচ্ছি না অন্যদিকে নাসরিনের অভিনয়ের 😃হাসিটা ভুলতে পারচ্ছি না।এতো কস্টে থেকেও আমাকে খুশি রাখার জন্য সব কস্ট সয়ে যাচ্ছে ও।স্যারের সেশনগুলো দেখতে দেখতে ভাবতে লাগলাম ✍️রেজিষ্ট্রেশন  করতে হবে।কিন্তু কিভাবে রেজিষ্ট্রেশন করতে হয় জানতাম না।অনেক  দিন এই ভাবে গ্রুপে থাকলাম।এক পযার্য়ে পরিচয় হলো Shakil Ahmed Sikder Shakil  ভাইয়ের সাথে।তিনি আমাকে রেজিষ্ট্রেশন 🤗লিংক দিলেন।১১ তম ব্যাচে যুক্ত হয়ে স্যারের ৯০ দিনের সেশন গুলো 📂পড়তে লাগলাম।স্যারের সেশন গুলো আমার ভিতর অনেক প্রভাব ফেলতে শুরু করলো।নিজে সপ্ন দেখতে লাগলাম উদ্যোক্তা হওয়ার কিন্তু সে সময় আমার বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় বিনিয়োগ। কিন্তু "নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন " এ স্যার একটি কথা বলেছিলেন, "ব্যবসা  করতে পুজিঁ লাগে না"।সেই উক্তির উপর ভিত্তি করে সার্বিক দিক বিবেচনায় আমি  সিদ্ধান্ত নিলাম অনলাইন বিজনেস করব। কারণ, এখানে কোনো ধরনের দোকান ভাড়ার চাপ নিতে হয় না।
👉👉অনেক কস্টে ৩০০০ টাকা জোগাড় করে এল আই ডি লাইট নিয়ে ব্যাবসা শুরু করব ভাবলাম।লাইট নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার একটি কারন ছিল আর সেইটি হচ্ছে #জনাব_ইকবাল_বাহার_জাহিদ স্যারের নিজের বলার মতো  একটা গল্প ফাউন্ডেশন যেমন আমাদের মতো 😩হতাশাগ্রস্ত, বেকার মানুষকে আলো দেখায়,লাইট ও  তেমনি অন্ধকার দূর করে।আল্লাহর নাম নিয়ে মঙগলবার হাটের দিন প্রথম সেল পোস্ট দি।প্রথম দিনে😄আলহামদুলিল্লাহ সেল হয়।২য়  হাটে আবার সেল পোস্ট দি কিন্তু এবার আর সেল হই নি 😓ভেঙে পড়লাম।হটাৎ😳 চোখে পড়লো স্যারের একটি সেশন।যেখানে স্যার বলেছেনঃ"প্রচারেই প্রসার।"ব্যাস আমি ও গ্রুপের সবার সাথে পরিচিতি বাড়াতে লাগলাম।নিজের ব্যাবসার প্রচার শুরু করলাম।প্রতিদিন অনলাইন মিট আপে থাকার চেস্টা করতাম।দিন দিন আমার ব্যাবসার 😄সাফল্য নিজের চোখে দেখতে লাগলাম।আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন আমার গ্রামের দোকানে দোকানে  এল আই ডি লাইট সেল দি।এমন কি তারা এখন নিজেরাই আমাকে ফোন দিয়ে অর্ডার দিচ্ছে।এইটা আমার জন্য বিশাল একটা পাওয়া যে আমি তাদের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি।সবার সাথে পরিচয় হতে হতে বুঝতে পারলাম এই খানে থাকতে হলে ভালো মনের মানুষ হয়ে উঠতে হবে।খারাপ মানুষ স্যারের সেশন গুলো পড়লে ভালো না হয়ে থাকতে পারবে না।এখন কারো💡 লাইট লাগলে আমাকে নিজেরাই👉👉 নক করে। এটা আমার জন্য অনেক বড় একটি প্রাপ্তি। নিজের ব্যাবসার মধ্যে  লাইটে সীমাবদ্ধ থাকতে পারলাম না।এর সাথে যোগ করলাম হিজাব,খিমার, মেয়েদের পছন্দের কসমেটিকস,থ্রি পিস, শাড়ি,গ্রাউন,পাঞ্জাবি,নারকেল ও সুপারি।  নিজের একটি পেজ ও খুলেছি যার নামঃ

জাহানারা সুলতান ট্রেডার্স

#আমার_জীবনের_গল্প_অসমাপ্ত_বললে_তো_শেষ_হয়_না,_এখনো_জড়িয়ে_আছে_এই_জীবনের_সাথে।

👉👉ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পঃ আলহামদুলিল্লাহ। আমি চাকরির পাশাপাশি স্যারের কথা গুলো মনে রেখে গ্রুপে সময় দিয়ে লেগে ছিলাম।।নিজের পরিচয় এর সাথে সাথে ব্যাবসার ও প্রসার করি।কারন স্যার বলতেন------প্রচারেই প্রসার।দীর্ঘ ৮ মাস লেগে থাকার কারনে আমার অনেক সেল হচ্ছে।রমজান মাসেও প্রায় ২০,০০০ টাকা সেল হয়।অনেকের জন্য এই টাকাটি হয়তো কম কিন্তু আমার জন্য আমার উদ্দ্যোগত্তা জীবনের বিশাল পাওয়া।আমার এই উদ্দ্যোগত্তা জীবনে অনুপ্রেরণা হিসেবে ছিলো আমার স্ত্রী। যে সব সময় আমাকে সার্পোট করে যাচ্ছে।সবাই দোয়া করবেন আমি যেন একজন সফল উদ্যাগত্তা হতে পারি।

#যাই হোক আমার প্রাণ প্রিয়  প্ল্যাটফর্মের ভাই ও আপুরা, আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
     
স্ট্যাটাস অব দ্যা ডে"- ৫৫৯
Date:- ২৬/০৬/২০২১
♦️নিজের পরিচয়👇

নিজের বলার মতো একটা গল্প ফাউন্ডেশন
   একজন গর্বিত সদস্য
       🙋‍♂️আমি ফরহাদ চৌধুরী
            🎖️কমিউনিটি ভলেন্টিয়ার
                  👉👉ব্যাচঃ11
                    ✍️রেজিষ্ট্রেশনঃ26173
                         🇧🇩জেলাঃফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর
                              💥বর্তমান অবস্থানঃকান্দিরপাড়, কুমিল্লা
                      

ফরিদপুর জেলা টিম কর্তৃক আয়োজিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি -২০২৪

ইনশাআল্লাহ ফরিদপুর জেলার বাকি ৮টি উপজেলায় এই কর্মসূচি চলমান থাকবে। অনেক বেশি ধন্যবাদ Iqbal Bahar Zahid স্যার কে ॥

পর্দাশীল ঘরোয়া নারী- সফল উদ্যোক্তা

আমি রান্নাটা ভালো পারি, রান্নাটা নিয়েই পেজ খুলি অনলাইনে কাজ করি। প্রথম অর্ডার আসছিল পিৎজা ডেলিভারির। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি ।